Category: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

  • রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাইর আহ্বানে ঢাকার পুরানা পল্টনস্থ ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার রাতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরু, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, এবি পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মুফতি সৈয়দ এসহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ুম, এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ লোকমান, এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ প্রমুখ।

    বৈঠকে দেশের চলমান রাজনৈতিক ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এবং যে কোন মূল্যে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়। কোন কুচক্রি মহল যাতে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়।
    আগামীতে দেশ গঠনে এবং দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় আরো ঘনিষ্ঠভাবে ঐক্যবদ্ধ কৌশল গ্রহণের বিষয়ে বৈঠকে বিষদ আলোচনা হয়।

    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে নেতৃবৃন্দ একমত পোষণ করেন।
    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. মোহাম্মদ শফিকুর রহমান মুঠোফোনে এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

  • গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মধ্যে বিভাজন রোধে মুখোমুখি রাজনীতির অশুভ সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে- পীর সাহেব চরমোনাই

    গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মধ্যে বিভাজন রোধে মুখোমুখি রাজনীতির অশুভ সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে- পীর সাহেব চরমোনাই

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মধ্যে বিভাজন রোধে মুখোমুখি রাজনীতির অশুভ সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে- পীর সাহেব চরমোনাই। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই আজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভেদ ও অনৈক্য থাকার কারণে পতিত ফ্যাসিবাদ ১৫ বছর স্টিমরোলার চালানোর সুযোগ পেয়েছে। ২০২৪এর নির্বাচনের আগ থেকে সবাই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ধারাবাহিকতায় স্বৈরাচারকে উৎখাত করা গেছে। কিন্তু পতিত স্বৈরাচারের বিচার নিশ্চিত করা যায় নাই, রাষ্ট্র, সমাজ ও নীতিভাবনা থেকে ফ্যাসিজমের বিষবাস্প ও অবশিষ্টাংশ এখনো উৎখাত করা যায় নাই। প্রতিবেশি আধিপত্যবাদী শক্তির চক্রান্ত এখনো চলমান। এমন বাস্তবতায় জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভাজন ঈষাণকোণে কালো মেঘের ঘনঘটা বৃদ্ধি করবে। তাই পরস্পর বিরোধী দাবী ও কর্মসূচি থেকে সকলকে বিরত থাকার আহবান করছি।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, আমরা মুখোমুখি রাজনীতির অশুভ সংস্কৃতির শিকার হয়েছি বারংবার। যা আমাদের রাজনীতিকে সহিংস ও অসহিষ্ণু করে তুলেছে। গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে এর পুনরাবৃত্তি রোধ করতে হবে।

    রাজনীতিতে একই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একাধিক এবং পরস্পর বিরোধী মতামত ও অবস্থান থাকতে পারে। আলোচনার টেবিলে, আইনের মাধ্যমে বা পরস্পর সমঝোতার মাধ্যমে এর সুরাহা করতে হবে। কোন অবস্থাতেই রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত কোন আচরণ করা এবং মুখোমুখি কর্মসূচি নেয়া সমীচীন হবে না।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা নিয়ে সরকারকে স্পষ্ট অবস্থান জানাতে হবে। কোন সিটি কর্পোরেশনে পতিত স্বৈরাচারের অন্যায়ের শিকার প্রার্থীকে মেয়র ঘোষণা করা হচ্ছে, কোন সিটিতে আবার মেয়র ঘোষণা করে শপথ পড়ানো হচ্ছে না আবার বরিশাল সিটিতে মামলাই আমলে নেয়া হচ্ছে না। এ ধরণের দ্বিচারিতা রাজনীতিতে অস্থিরতা তৈরি করেছে। এর চেয়ে দ্রুততার সাথে স্থানীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আগামী শীতের শুরুতেই স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন করুন। সিটি কর্পোরেশেনের মেয়র ইস্যুতে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী পারস্পরিক বোঝাপড়ার রাজনীতিকে মাঠের পরস্পর বিরোধী রাজনীতির দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। এটা সংস্কার ও নতুন বাংলাদেশ নির্মানের পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দেবে।

    পীর সাহেব চরমোনাই মানবিক করিডোর নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে বলেন, এই বিষয়ে পানি এতো ঘোলা হওয়ার আগেই ব্যাখ্যা তুলে ধরা যেতো। তথাপিও করিডোর বা চ্যানেল নিয়ে জনাব খলিলুর রহমানের ব্যাখ্যা ও বর্ণনার ওপরে আমরা আস্থা রাখতে চাই। একই সাথে তিনি অন্তবর্তী সরকারের প্রতি আহবান রেখে বলেন, চট্রগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বিদেশি কোম্পানীর হাতে তুলে দেয়া, নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের মতো বিতর্কিত বিষয়গুলো এড়িয়ে সংস্কারের কাজে গতি আনুন। রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয় এমন বিষয়ে দলগুলোর সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নিন। কারণ, যেকোন মূল্যেই সংস্কারের কাজ সম্পন্ন করতেই হবে। তাতেই আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণের পথ সুগম হবে।

  • পীর সাহেব চরমোনাইর সাথে ইসলামী রাজনৈতিক বিটের টেলিভিশন সাংবাদিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা সম্পন্ন।

    পীর সাহেব চরমোনাইর সাথে ইসলামী রাজনৈতিক বিটের টেলিভিশন সাংবাদিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    পীর সাহেব চরমোনাইর সাথে ইসলামী রাজনৈতিক বিটের টেলিভিশন সাংবাদিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় আজ ২১ মে’২৫ বুধবার বিকাল ৪টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মুহতারাম আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাইর সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ে অংশ নেন ইসলামী রাজনৈতিক বিটের টেলিভিশন সাংবাদিকরা।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, আল্লামা নূরুল হুদা ফয়েজী, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মুফতী সৈয়দ এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, কেন্দ্রীয় প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিক, কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) মুফতী দেলোয়ার হোসাইন সাকি, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির প্রধান সমন্বয়ক মাওলানা কেএম শরীয়াতুল্লাহ এবং ইসলামী রাজনৈতিক বিটের টেলিভিশন সাংবাদিক বৃন্দ।

  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয় আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই আজ ১৬ মে শুক্রবার এক বিবৃতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, দেশের প্রথম সারীর একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট দূরীকরণ ও ক্যাম্পাস নির্মাণের মতো বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে; এর মতো লজ্জাজনক বিষয় আর হতে পারে না। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের অপশাসনের ফলে দেশের সকল খাতের মতো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর সম্ভাবনা নষ্ট করে ভবিষ্যত ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। এখন এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক তবে তা রাজপথে নয় বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা ও সরকারের সামর্থ্য পর্যালোচনা করে আলোচনার টেবিলে এর সমাধান করতে হবে।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, আমাদের সবার মনে রাখতে হবে, বর্তমান সরকার অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান কাজ রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় নীতি ও কাঠামোগত সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। বিগত ৫৪ বছরের অনিয়মের ফলে সৃষ্ট জঞ্জাল দুর করার দাবী এই সরকারের ওপরে চাপিয়ে দেয়া বেইনসাফি হবে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের অর্থনীতিকে যে পর্যায়ে রেখে গেছে তাতে করে মানুষের প্রাথমিক মৌলিক চাহিদা পূরণেই সরকারকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে। এই বাস্তবতায় বিগত সরকারগুলোর সৃষ্ট সমস্যার সমাধান তাৎক্ষণিকভাবে এই সরকারের কাছে চাওয়া যৌক্তিক হবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কষ্ট অবর্ননীয়। ঢাকার মতো উচ্চ আবাসন ব্যয়ের শহরে তাদের নিজ দায়িত্বে আবাসন ব্যবস্থা করতে হয়। এটা একজন শিক্ষার্থীর ওপরে প্রচন্ড আর্থিক চাপ তৈরি করে। সেই চাপে শিক্ষার্থীরা টিউশনি, খণ্ডকালীন চাকুরী করতে বাধ্য হয়;যা তাদের একাডেমিক দক্ষতা অর্জনের পথে বাঁধা তৈরি করে। সেজন্য তাদের আবাসন বৃত্তি ও ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবী খুবই যৌক্তিক। তাই সরকারকে আহবান করবো, অতি দ্রুত সম্ভব্য যেকোন পন্থায় তাদের দাবী পূরণের ব্যবস্থা করুন।

    পীর সাহেব চরমোনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশের শক্তি প্রয়োগ এবং তাদের সমাবেশ থেকে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপরে বোতল নিক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে বলেন, পতিত স্বৈরাচার রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা যৌক্তিক আন্দোলনে অনুপ্রবেশ করে সুযোগ নিতে পারে। সেজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। তাই এই আন্দোলন রাজপথে না বরং আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা শাখার মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে।

    ১৬ মে জুমাবার,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা কার্যালয়ে শুরা অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, কক্সবাজার জেলা প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা ক্বারী আবু নাছের, জেলা প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক মুহাম্মাদ তাহের নাঈম প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা ২০২৩/২০২৪ইং সালের কমিটি বিলুপ্ত করে গোপন ভোটের মাধ্যমে ২০২৫/২০২৬ইং সেশনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মাওলানা হাফেজ কলিমুল্লাহ সভাপতি, মাওলানা এম জাহাঙ্গীর রফিক সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়।

    নবনির্বাচিত সভাপতি হাপেজ কলিম উল্লাহ ও সেক্রেটারি মাওঃ এম জাহাঙ্গীর রফিক কে বিপ্লবী অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

  • দেশব্যাপী ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের কর্মসূচি পালিত

    দেশব্যাপী ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের কর্মসূচি পালিত

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দেশব্যাপী ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের কর্মসূচি পালিত শ্রমিকের মুক্তির জন্য ইসলামী শ্রম আইন বাস্তবায়ন করতে সামগ্রিক আন্দোলনের গড়ে তোলা হবে- ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ অদ্য ১লা মে’০২৫, বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশের সকল জেলা শাখায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি, সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বিভিন্ন সমাবেশ ও আলোচনায় যোগ দেন ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি, সেক্রেটারিসহ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

    গাজীপুরে অনুষ্ঠিত শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেছেন, ইসলামী শ্রমনীতি ছাড়া যে শ্রমিকের মুক্তি সম্ভব না তা আজ প্রমানিত। স্বাধীনতার এতোগুলো বছর পরেও বিদ্যমান শ্রম নীতিমালাই বাস্তবায়ন করা যায় নাই। দেশের অর্থনীতির আকার বড় হয়েছে, জিডিপির আকার বড় হয়েছে কিন্তু শ্রমিকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না। টাকার অংকে শ্রমিকের বেতন বৃদ্ধি হলেও মূল্যস্ফীতির কারণে প্রকৃত মজুরী বরং আরো কমেছে। এই বাস্তবতায় রাষ্ট্র পরিচালনায় ইসলামকে ভিত্তি বানাতে না পারলে শ্রমিকের ভাগ্য কোন দিনই পরিবর্তন হবে না।

    ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা খলিলুর রহমান সেনবাগে তার নির্বাচনী এলাকায় এক শ্রমিক-জনতা সমাবেশে বলেন, ইসলামী শ্রম আইন বাস্তবায়নে সামগ্রিক আন্দোলন করা ছাড়া শ্রমিকের সামনে আর কোন পথ নাই। ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন সেই পথেই হাটবে; ইনশাআল্লাহ।

    সারা দেশের বিভিন্ন জেলা ও থানায় শান্তিপূর্ণ, সুশৃঙ্খল ও সুষ্ঠুভাবে শ্রমিক সমাবেশ সম্পন্ন করায় ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগ, জেলা, থানা-উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ, কর্মী, শুভানুধ্যায়ী ও সর্বস্তরের শ্রমিক জনতার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন।

    ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনে কেন্দ্রীয় সভাপতি বলেন, “আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস কেবল একটি দিন নয়, বরং শ্রমজীবী মানুষের অধিকার, মর্যাদা ও ন্যায্যতার প্রতীক। ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ শুরু থেকেই এই চেতনাকে ধারণ করে শ্রমজীবী জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। এবারের দিবস উপলক্ষে দেশব্যাপী যে উদ্দীপনা ও অংশগ্রহণ আমরা দেখেছি, তা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক ও অনুপ্রেরণাদায়ক।”

    তিনি আরও বলেন, “এই ঐক্যবদ্ধ কার্যক্রম আমাদের ভবিষ্যৎ পথচলায় আরও গতিশীলতা আনবে এবং শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য দাবি আদায়ে আমাদের আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করবে, ইনশাআল্লাহ।”
    আগামী দিনগুলোতেও একই ধারাবাহিকতায় সংগঠনের কার্যক্রমকে জোরদার করতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

    যেসকল জেলায় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের কর্মসূচি পালিত হয়েছে- ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ,মাদারীপুর, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, নড়াইল, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জয়পুরহাট, রংপুর, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, মাগুরা, মেঘনাঘাট সাংগঠনিক জেলা সমূহ।

    বার্তা প্রেরক-
    মুহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন
    কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক
    ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ।
    01821541630
    Hmdnazim1999@gmail.com

  • দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    স্থানীয় নির্বাচন,মৌলিক সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিচারের দাবীতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা। লিয়াজো কমিটি গঠন। অদ্য ৩০ এপ্রিল-২০২৫ ইং বুধবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই। সংলাপে এনসিপির পক্ষে নেতৃত্ব দেন দলের আহবায়ক জনাব নাহিদ ইসলাম।

    সংলাপে তিনটি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়।

    ১. জনদুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন করা। ২. গণহত্যার ও ফ্যাসিজমের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার করা এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করা। বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত রাখা। ৩. মৌলিক সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। এছাড়াও গণ পরিষদ নির্বাচন ও সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনসহ সংস্কার ও রাজনীতি নিয়ে উভয় দলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এবং সংস্কার ও আগামীর রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণে একটি লিয়াজো কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    সংলাপে এনসিপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, ডক্টর আতিক মুজাহিদ, সরোয়ার তুষার, আশরাফ উদ্দিন মাহদী, যুগ্ম মূখ্য সমন্বয়ক সাদ্দাম হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আল আমীন টুটুল। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী,অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ,সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইউম।

  • বরিশাল সিটি নির্বাচনের জালিয়াতিপূর্ণ ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে হাতপাখার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণার দাবীতে মামলা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

    বরিশাল সিটি নির্বাচনের জালিয়াতিপূর্ণ ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে হাতপাখার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণার দাবীতে মামলা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

    নিউজ ডেস্ক

    বরিশাল সিটি নির্বাচনের জালিয়াতিপূর্ণ ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে হাতপাখার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণার দাবীতে মামলা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

    গত ১২ জুন’ ২০২৩ এ অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের জালিয়াতিপূর্ণ ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে হাতপাখার প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, শায়েখে চরমোনাইকে বিজয়ী দেখানোর আরজি জানিয়ে বরিশাল বিজ্ঞ সদর সিনিয়র সহকারী জজ ও নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    বরিশাল সিটি নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বাদী হয়ে করা মামলার আরজিতে বলা হয়, ১২ জুন;২০২৩ এ হামলা-মামলার মধ্যে দিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করা হয়। তারই একপর্যায়ে হাতপাখার প্রার্থীর ওপরে হামলা করে তাকে রক্তাক্ত করা হয়। এবং সকল বুথ থেকে হাতপাখার এজেন্টদের মারধোর করে বের করে দেয়া হয়। সারাদিন আতংক সৃষ্টি করে জালিয়াতি করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জনাব আবুল খায়ের আব্দুল্লাহকে ৮৭,৮০৮ ভোট দেখিয়ে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীকে ৩৩,৮২৮ ভোট দেখিয়ে ২য় দেখানো হয়। প্রকৃত পক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে জনতা ভোট দিতে পারলে হাতপাখার প্রার্থী বিপুল ভোটে বিজয়ী হতো।

    জনতার সাথে কৃত এই জালিয়াতির প্রতিকার চেয়ে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন বিধিমালা ২০২১ এর ৯১ বিধির বিধানের অধিনে জনাব আবুল খায়ের পক্ষে ফলাফল বাতিল করে প্রকৃত বিজয়ীকে জয়ী ঘোষণার আরজি জানানো হয়।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জন্য দোয়া ও মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সফলভাবে সম্পন্ন।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জন্য দোয়া ও মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সফলভাবে সম্পন্ন।

    www.ukhiyavoice24.com

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জন্য দোয়া ও মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সফলভাবে সম্পন্ন, আলহামদুলিল্লাহ।
    প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সদ্য সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল বশর আজিজি।
    জেলা সভাপতি মুহাদ্দিস আমিরুল ইসলাম মীরের সভাপতিত্বে ও জেলা সেক্রেটারি প্রভাষক রাশেদ আনোয়ার ও ইফতার মাহফিল বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য মাওলানা আব্দুল হামিদের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে আরো বক্তব্য রাখেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ কক্সবাজার জেলা সভাপতি মাওলানা মুহসিন শরীফ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কক্সবাজার জেলা আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য ও কক্সবাজার জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক সাংবাদিক শামসুল হক শারেক, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কক্সবাজার জেলা শাখার সেক্রেটারি এজে ইউনুস সহ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব, সহ-সভাপতি মাওলানা এআরএম ফরিদুল আলম সহ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল বৃন্দ।

  • দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে- মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন।

    দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে- মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন।

    www.ukhiyavoice24.com

    দারিদ্র্য বিমোচন করতে হলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে- মহাসচিব ইসলামী আন্দোলন

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ বলেন,দারিদ্র্য বিমোচন ও টেকসই জাতীয় উন্নয়নের জন্য যাকাতের ফান্ডের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বেকারত্ব দূর করতে হবে। আত্মনির্ভরশীল না হলে ব্যক্তিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অবদান রাখা যায় না। উন্নয়ন করা যায় না। টেকসই জাতীয় উন্নয়ন কোনো স্লোগানের বিষয় নয়, কাজের বিষয়। ক্ষুধার্ত, বস্ত্রহীন ও কর্মহীন রেখে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই যাকাত ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

    ৮ মার্চ’২৫ শনিবার বিকাল ৫ টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে “দারিদ্র দূরীকরণ ও টেকসই জাতীয় উন্নয়নে যাকাতের ভূমিকা শীর্ষক” আলোচনা সভা ও সূধীদের সম্মানে ইফতার পূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
    ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় উক্ত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন নগর সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, মাওলানা নুরুল ইসলাম নাঈম, ইন্জিনিয়ার মুহাম্মাদ মুরাদ হোসেন, এডভোকেট মোস্তফা আল মামুন মনির, মুফতি মোঃ মাছউদুর রহমান, মুফতি নিজামুদ্দীন, ডাক্তার মুজিবুর রহমান, এডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার, মুফতি আরমান হোসাইন, মুহাম্মদ নাজমুল হাসান প্রমুখ।

    তিনি আরো বলেন, ক্ষুদার্থদের খাবার দিতে হবে। বস্ত্রহীনদের বস্ত্রের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই হবে টেকসই জাতীয় উন্নয়ন।