Category: উখিয়া উপজেলা

  • উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালিত

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালন করা হয়েছে। দিবসটিকে বিশ্ব শান্তি দিবসও বলা হয়ে থাকে। প্রতি বছর ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।

    অদ্য ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ বুধবার উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাটে উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও নোঙ্গর, ব্র্যাক, কর্তৃক সহায়তায় পালন করে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে র‍্যালী, সমাবেশ ও পায়রা উড়িয়ে র‍্যালী ও সমাবেশ উদ্বোধন করা হয়। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব এর সভাপতিত্বে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উখিয়া সহকারি কমিশনার ভূমি সালেহ আহমদ,, উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্মকর্তা রঞ্জন বড়ুয়া রাজন, ব্র্যাক প্রতিনিধি অজিত নন্দি, মুক্তিযুদ্ধা প্রতিনিধি পরিমল বড়ুয়া, বৌদ্ধ ধর্ম প্রতিনিধি, মৌলভী মাস্টার আবদুল খালেদ সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

    শান্তি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, সম্প্রীতি বজায় রাখার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য এ দিবসটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব শান্তি দিবসের এবারের থিম জাতিভেদ দূর করে শান্তি আনা। বিগত কয়েক বছর ধরে জাতিভেদ, জাতপাতের সমস্যা বাড়তে থাকায় তা দূর করার জন্যই এই বছর এমন উদ্যোগ এবং থিম নেওয়া হয়েছে।

    ঘোষিত দিবসটির একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী থেকে যুদ্ধ ও সংঘাত চিরতরে নিরসন এবং সেই লক্ষ্যে পৃথিবীর যুদ্ধরত অঞ্চলগুলোতে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাধ্যমে সেসব অঞ্চলে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া।

    দিবসটি ১৯৮২ সাল থেকে পালিত হয়ে আসছে। তবে সে সময় প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় মঙ্গলবার দিবসটি পালন করা হতো। এভাবে ২০০২ সাল পর্যন্ত শান্তি দিবস পালিত হয়। তবে এরপর থেকে পাকাপাকিভাবে ২১ সেপ্টেম্বর দিনটিকে বিশ্ব শান্তি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ।

    এই দিনটি পালন করার মূল উদ্দেশ্য হলো সকলের মধ্যে সম্প্রীতি এবং সদ্ভাব বজায় রাখা। বিশ্বে শান্তি না থাকলে বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব। পৃথিবীতে শান্তির এই প্রয়োজনীয়তাও মনে করিয়ে দেয় দিবসটি।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    রাজাপালং ইউনিয়ন সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র‍্যালী ও
    আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।

    অদ্য ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ মঙ্গলবার সকালে রাজাপালং ইউনিয়ন কমিটির উদ্যোগে “সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখুন,হিংসা বিদ্বেষ দূর করুন” এর আলোকে র‍্যালী ও আলোচনা সভায় উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মৃনাল বড়ুয়া।

    “সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখুন” এই স্লোগানকে ধারণ করে বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউপি চেয়ারম্যান প্যানেল ও রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, ইউপি সদস্য সরোওয়ার কামাল পাশা, ইউপি সদস্য মীর শাহাদুল ইসলাম রোমান, ইমাম প্রতিনিধি মৌলভী জাফর আলম, মুক্তিযুদ্ধ প্রতিনিধি সোলতান আহম্মদ, শিক্ষক প্রতিনিধি প্রধান শিক্ষক মৌলভী আব্দুল খালেদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি ব্রাম্মন হারাধন চক্রবর্তী,উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা নুরুল হক খাঁন, কৃষকলীগ নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম, ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরী জয়,
    বৌদ্ধ সমাজের প্রতিনিধি ঝিনু বড়ুয়া, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সমাজিক নেতৃবৃন্দ সহ অন্যান্য প্রতিনিধি বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    একটি দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার দায়িত্ব আপনার আমার সবার। কোনো দেশের সরকারের একার পক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা আদৌ সম্ভব নয়, কারণ একটি বিশাল দেশের গ্রামে গ্রামে এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পাহারা দেয়া সরকারের পক্ষে নিতান্তই অসম্ভব। তবে দেশের কোনো এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট হচ্ছে দেখলে সরকারকে অবশ্যই দ্রুত একটা ব্যবস্থা নিতে হবে। ক’বছর ধরে সময়ে সময়ে আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের বিষয়টি স্পষ্টই লক্ষ করার যাচ্ছে। মূলত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য এদেশে কিছু প্রতিক্রিয়াশীল মানুষ ওঁৎ পেতে বসে থাকে। সুযোগ পেলেই এরা দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য ফেসবুকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে গুজবের সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশের সরলপ্রাণ মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিয়ে মুহূর্তেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে দেয়। এ পর্যন্ত গুজবের বিষয়টি অসংখ্যবার প্রমাণিতও হয়েছে। রামু, নাছিরনগর, বেগমগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাঁশখালী, কুমিল্লা, সর্বশেষ নড়াইলের সাহাপাড়ায় যে ধরনের সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে আগুন দেয়া, মূর্তি ভাঙাসহ হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভুয়া খবর।

    আর এসব খবর বিশ্বাস করে কতিপয় উগ্রবাদী সংখ্যালঘুদের মন্দিরে এবং বাড়িতে ভাঙচুর এবং হামলাগুলো চালিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো এরা কারা? প্রতিবার কেমন করে এরা এসব ঘটনা ঘটিয়ে চলে যায়?
    প্রশাসনই বা প্রতিবার কী করে? প্রকৃতপক্ষে সাম্প্রদায়িক ঘটনাগুলোর সঙ্গে যে কোনো এলাকায় সব মানুষ জড়িত থাকে তা না, মূলত এসব ঘটনা ঘটায় কিছু মধ্যযুগীয় মনমানসিকতার মানুষ যারা ধর্মকে বুকে কখনো ধারণ করে না, তারা ধর্মকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে। অনেক সময় অজ্ঞতা অর্থাৎ ধর্ম সম্পর্কে কিছুই না জানার ফলে মানুষ যা বলে তাই বিশ্বাস করে বসে এরা, ফলে গুজবকে এরা সঠিক হিসেবে ধরে নিয়ে সাম্প্রদায়িক হামলায় অংশ নেয়। অনেক সময় আবার এসব উগ্রবাদীদের একটি বিশেষ শ্রেণি ব্যবহার করে সরকারের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফায়দা হাসিল করতে ব্যস্ত থাকে, মাঝখানে সংখ্যালঘুদের যা ক্ষতি হওয়ার তাই হয়ে যায়। এ ধরনের সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা এদেশে সব সরকারের সময়ই হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে।
    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বর্তমানে পরপর তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছে, কেন এমন সরকারের আমলেও সংখ্যালঘুদের ওপর বারবার হামলা হচ্ছে এই বিষয়টা চাইলে তারা নিজেরাই বের করতে পারে। প্রকৃতপক্ষে কোনো এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সে এলাকার সব দলের মানুষ ঐক্যবদ্ধ না থাকলে সে এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা বেশ কষ্টসাধ্য। বিশেষ কোনো এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য ওই এলাকার সব দলের নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। মৌলভী, ব্রাহ্মণ, পাদ্রী, ভান্তেসহ সব ধর্মের ধর্মগুরুদের একসঙ্গে বসে গঠনমূলক আলাপ-আলোচনা করতে হবে এবং সেই আলাপ-আলোচনার পজেটিভ ম্যাসেজ সমাজের সব ধর্মের মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে ফলে মানুষ সঠিক ম্যাসেজ পাবে এবং তারা সহজে বিভ্রান্ত হবে না।
    তাছাড়া মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডায় বা উপাসনালয়ে কোনো ধর্মীয় আলোচনা হলে সে আলোচনা যাতে শতভাগ মানবিক হয় সে বিষয়ে সব ধর্মের ধর্মীয় গুরুদের সজাগ থাকতে হবে। অনেক সময় এসব ধর্মীয় স্থানগুলোতে অনেকেই বেফাঁস মন্তব্য করে বসে, ফলে তার এই মন্তব্য নিয়েও সমাজে অনেক অনর্থ ঘটে যায়। যে কোনো ধর্মীয় স্থানে বা সভায় মন্তব্য করার সময় সবাইকে যথেষ্ট দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় কোনো ধর্মীয় জায়গায় বা সভায় কিছু লোক ধর্মীয় বিধিবিধানের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে কিংবা নিজের ইচ্ছামতো ধর্মীয় বিশ্বাসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে, এ ধরনের ব্যাখ্যাকারীদের সব মানুষ মিলে প্রতিরোধ করা উচিত, কারণ এদের ধর্মের ভুল ব্যাখ্যার কারণে অনেক সাধারণ মানুষই ধর্মের ভুলটা আত্মস্থ করে তা প্রয়োগ করার চেষ্টা করে, ফলে সমাজে দেখা দেয় বিপত্তি। প্রকৃতপক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিষয়টি যেহেতু সমাজের একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে বিদ্যমান সেহেতু এ বিষয়ে কাজ করতে হলে সমাজের রুট লেভেলে গিয়েই কাজ করতে হবে তবেই সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে।

    আসলে সব ধর্মের মানুষ এবং সব দলের মানুষ এক হয়ে কাজ করলে সমাজে সম্প্রীতি বিনষ্ট হওয়ার ঝুঁকি একেবারেই কমে যায়। তাই আসুন যার যার ধর্ম অন্তরে লালন করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করি এবং দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখি।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে মাননীয় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে মাননীয় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়ায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ের উপর পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক জনাব মামুনুর রশিদ মহোদয়,

    সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর২০২২ ইং, বেলা সাড়ে ১২ টায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পরিদর্শনে আসেন মাননীয় জেলা প্রশাসক, এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব।

    উপস্থিত ছিলেন অত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, ইউপি সচিব মৃনাল বড়ুয়া, সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, দফাদার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা,

    পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডে ভিজিডি কার্ডধারী উপকার ভোগীদের মধ্যে চাউল বিতরণ কার্যক্রমে অংশ নেন মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়।

    এর আগে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে পরিদর্শনে আসলেই ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে বরণ করে নেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও সকল ইউপি সদস্যবৃন্দ।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • উখিয়ায় গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত।

    উখিয়ায় গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতি’র আওতায় ৪৯ তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২২ উপজেলা পর্যায়ে প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা পর্যায়ে গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    উখিয়া উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন খেলাধুলার মধ্যেদিয়ে আয়োজিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্টানের সর্বশেষ ফাইল খেলায় ভালুকিয়া পালং উচ্চ বিদ্যালয় একাদশ বনাম নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয় একাদশ। উক্ত ফাইনাল খেলায় অংশ নিলেও দু-দলে ১-১গোলে ড্র হয়, পরে টাইব্রেকারে ভালুকিয়া পালং উচ্চ বিদ্যালয় বিজয় হয়।

    উক্ত পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে
    সভাপতিত্ব করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা শিক্ষা একাডেমির সুপার ভাইজার বদরুর আলম,
    উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন শাহীন, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল মনছুর চৌধুরী, সিনিয়র শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি, প্রধান শিক্ষক মৌলভী আবদুল খালেদ, শিক্ষক নুরুল আবছার, প্রধান শিক্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম সহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।

  • উখিয়া মডেল সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের মতবিনিময় সভা

    উখিয়া মডেল সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের মতবিনিময় সভা

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া মডেল সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার বিকেলে উখিয়া মডেল সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত সভায় বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে সর্ব সম্মতিক্রমে চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক নুরুল আমিন সিকদার ভুট্রোকে মহাসচিব করে শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদ গঠন করা হয়।

    এ সময় প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। প্রাত্তন প্রধান শিক্ষক গুরামিয়া,
    উখিয়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়িদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কবির আহম্মদ সওদাগর, মাষ্টার সুবর্ণ বড়ুয়া, একরামুল হক, প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী,প্রধান শিক্ষক মৌলভী হারুন অর রশিদ, প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক, মাষ্টার হাবিবুর রহমান,অধ্যাপক তহিদুল আলম তহিদ, অধ্যক্ষ মিলন বড়ুয়া, মাস্টার শাহ আলম। শিক্ষক রফিক উদ্দিন,শিক্ষক দিদারুল আলম খোকন,শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি, শিক্ষিকা রিতা দে, শিক্ষক মেধু কুমার বড়ুয়া, রুপন বড়ুয়া, সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ সিকদার, সাংবাদিক রতন দে, সাংবাদিক সরওওয়ার আলম শাহীন, ঝুলন দে,অধ্যাপক নুরুল আমিন সিকদার ভুট্রো, কন্ট্রাক্টর ফরিদুল আলম, ক্রীড়াবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন শাহীন, ব্যবসায়ি ওমর ফারুক, ব্যবসায়ি এমদাদুল হক ভুট্রো,পোষ্ট মাস্টার জসিম উদ্দিন, ছাত্রনেতা মকবুল হোছাইন মিথুন, ছাত্রনেতা মোঃ ইব্রাহিম, ছাত্রনেতা জুলহাস উদ্দিন টিপু, কাজি জাহাঙ্গীর সহ আরো অনেক প্রাক্তন ছাত্রবৃন্দ।

    অনুষ্ঠিত সভার শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের অনুষ্ঠানের দিন নির্ধারণ, দায়িত্বধারিদের কি কি করণীয় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

    বক্তারা, স্বতঃস্ফূর্তভাবে সকল ব্যাচের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ করার জন্য স্ব স্ব ব্যাচের বন্ধুদের রেস্তরেশন সম্পন্ন করার জন্য সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়।

  • রাজাপালং ইউনিয়নের বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত

    রাজাপালং ইউনিয়নের বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া, কক্সবাজার

    কক্সবাজরের উখিয়া উপজেলার ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে বিট নং৬৭ এর মাদক, জঙ্গিবাদ, মানব পাচার,বাল্য বিবাহ, ইভটিজিং , সাইবার ক্রাইম সহ সামাজিক অবক্ষয় প্রতিরোধে বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি, নিরাপদ সমাজ গড়ি, তথ্য দিন সেবা নিন এই শ্লোগানগুলোকে সামনে রেখে উখিয়া থানা কর্তৃক আয়োজিত ৬৭ বিট এর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিট পুলিশিং কার্যক্রমের সভা। প্রতিটি বিটে ইনচার্জ হিসেবে রয়েছে একজন সাব-ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার কর্মকর্তা। জনগণকে দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে এবং সর্বোপরি এলাকার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে বিট পুলিশিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বিট পুলিশিং এর নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি সমাজ থেকে সন্ত্রাস ও মাদক নির্মূল এবং ধর্ষণবিরোধী সভার আয়োজনের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করার কাজ করে যাচ্ছে বিট পুলিশিং কর্মকর্তারা। বিট পুলিশিং কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করতে উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী নাদিম মনিটরিং করছেন।

    ৩১আগস্ট, ২০২২ বুধবার সকাল ১০টায় উখিয়া থানা কর্তৃক আয়োজনে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বিট পুলিশিং সংক্রান্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী নাদিম, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, বিট পুলিশিং ইনচার্জ সাব-ইন্সপেক্টর মনিরুল।

    এছাড়া উক্ত সভায় রাজাপালং ইউপি সদস্য ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীগণ ও গণ্যমান্যব্যক্তিবর্গ। উপস্থিত সভায় বক্তাগণ সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ, নারী নির্যাতন, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ ও সাইবার ক্রাইম রোধে জেলা পুলিশের কার্যকর ভূমিকার জন্য ভূয়সী প্রশংসা করেন ও ধন্যবাদ জানান।
    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত ‘জনগণের পুলিশ’ হিসেবে আপামর জনসাধারণকে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে বিট পুলিশিং কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে উখিয়া থানা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়।
    আপনার পুলিশ, আপনার পাশে।

  • ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনে রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনে রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতায়ধীন ১৫ আগস্ট শোককে শক্তিতে রূপান্তরের প্রত্যয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে স্বাধীনতার স্থপতি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস।

    শনিবার ২৭ আগস্ট ২০২২ ইং কোট বাজার ষ্টেশনে রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত শোক সভায় সকাল ৮ টায় দলীয় ও কালো পতাকা উত্তলন (অধঃ নমিত করণ) কালো ব্যাজ ধারণ, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পশ্রদ্ধা অর্পন,কোট বাজার স্টেশন জামে মসজিদে খতমে কোরআন ও মিলাদ মাহফিল দুপুর ২টায় শোক র‍্যালী ৩টায় আলোচনা সভা করে গণভোজের মধ্যেদিয়ে রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন সম্পন্ন হয়েছে।

    উখিয়া উপজেলা আওতাধীন রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজিত শোক র‍্যালি ও আলোচনা সভায় রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আসহাব উদ্দিন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া-টেনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। এসময় আরো সিনিয়র নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহন করেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহ আলম চৌধুরী রাজা ও
    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম ইউনুস বাঙালী।

    উক্ত আয়োজিত আলোচনা সভায় রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা’র সঞ্চালনার মধ্যে দিয়ে উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু তাহের মেম্বার, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন মেম্বার, হলদিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান সাজু, পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এম এ মঞ্জুর, আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম আমিন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মুজিবুল হক আজাদ, শ্রমিক লীগের সভাপতি সরোওয়ার কামাল পাশা, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, আওয়ামী লীগ নেতা সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী, উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ নোমান ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন, রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭ তম জাতীয় শোক দিবস ২০২২ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে।

  • উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের দ্বিতীয় দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন হয়েছে।

    উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের দ্বিতীয় দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন হয়েছে।

    ওমর ফারুক উখিয়া- কক্সবাজার।

    ‘সংঘাত নয়, ঐক্যের বাংলাদেশ চাই’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত তিন দিন ব্যাপী ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের দ্বিতীয় দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন করা হয় হয়।

    আজ ২৪ আগস্ট ২০২২ইং সকাল দশটা টা হতে বিকাল চারটা পর্যন্ত উখিয়ার সকল রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন ও সুশীল সমাজের ছাত্র প্রতিনিধিগন নিয়ে উখিয়া পিএফজির তত্বাবধানে উখিয়া গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে এই আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষণটি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশ এর কক্সবাজার জেলার ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলিটেটর মুহাম্মদ আব্দুর রব খান।

    এতে ট্রেনিং এ প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশের এসপিএল প্রজেক্টের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার তুহিন আফসারি, পার ইউনিটের প্রধান সোহেল রানা, চট্টগ্রাম অঞ্চলের মাঈনুল ইসলাম।

    মূলত তৃণমূল পর্যায়ে ছাত্রনেতাদেরকে সম্প্রীতি ও সহাবস্থানে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণটির আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষনের প্রথম দিনে আলোচনা করা হয়,পরিচয়? শান্তি কী? গণতন্ত্র কী? গণতন্ত্র করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন সহ সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষে কাজ করতে কি ধরনের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন?

    দ্বিতীয় দিনেই আলোচনা করা হয়,ঘৃনা কাকে বলে কত প্রকার এর সংজ্ঞা, নেতা কাকে বলে? নেতা হতে কি কি প্রয়োজন? পরিচয়ের দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এবং বিদ্বেষও সংস্কার সহ প্রভাব,
    নেতৃত্ব কী? নেতৃত্ব করতে কি কি প্রয়োজন ও নেতার আত্মবিশেস্লেষন ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    এই বিষয়ে প্রশিক্ষকদের সাথে ছাত্র নেতারা বিভিন্ন বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনা করেন যে, একজন নেতা হিসেবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে নেতৃত্ব প্রয়োজন। তাই যৌথ কোনো কাজে সফলতা পেতে হলে নেতৃত্ব হতে হবে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল। নেতৃত্বের কারণে অনেক অসাধ্য সাধন করা যায়, অনেক ক্ষতি থেকেও নেতৃত্বের গুণেই টিকে থাকা যায়। সঠিক নেতৃত্বের প্রভাবে একটি পরিবার, প্রতিষ্ঠান, দেশ এমনকি বিশ্বও বদলে যেতে পারে। একজন যোগ্য নেতা ও তার নেতৃত্বের হাত ধরে একটি নতুন সমাজ বিনির্মাণ হতে পারে। তাই সৎ, যোগ্য, সাহসী এবং সহানুভূতিশীল নেতৃত্বের জন্য নেতৃত্ব প্রয়োজন হয়।

    শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক অঙ্গনে সুবিধা দেয়ার নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে না জড়িয়ে, সকল নির্বাচনে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রেখে, সকল সরকারী অধীদপ্তরে দূর্নীতিদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিয়ে, রাজনৈতিক দলের বৈষম্য দূর করে বিগত দিনের রাজনৈতিক দন্দ ভুলে গিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি গড়ার বিষয়ে তারা সরকার, রাজনৈতিক ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

  • শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও গনভোজ

    শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও গনভোজ

    কাজল আইচ উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ২০২২ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, দোযা মাহফিল ও গনভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২৪ আগস্ট ২০২২ শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশন হাসপাতাল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত শোক সভায় শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, প্রধান বক্তার বক্তব্যে রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী ও বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম-বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
    শোক সভা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও উখিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম ও যুবনেতা আবুল হোসাইন আবু।

    উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বাদশা মিয়া চৌধুরী, রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের স়ভাপতি আসহাব উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর, জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ সিকদার, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মুজিবুল হক আজাদ, সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা আলী হোসাইন খান, সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী, আবুল ফজল মেম্বার, ইসলাম মেম্বার,হেলাল উদ্দিন, মফিজ উদ্দিন, ছাত্রনেতা মোঃ ইব্রাহিম,সালাহ উদ্দিন, যুবলীগ নেতা গিয়াস ডন, মোজাম্মেল সিকদার, গিয়াস উদ্দিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

  • নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    শিক্ষার মানোন্নয়ন, নৈতিক চরিত্রের বিকাশ সাধন ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উখিয়া নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে এক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ‘শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে কাজ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকদের যেমন দায়িত্ব রয়েছে তেমনি অভিভাবকদেরও দায়িত্ব রয়েছে। তাই অভিভাবকদের নিজ সন্তানদের প্রতিভা অন্বেষণে নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও তদারকি প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ২৪ আগষ্ট ২০২২, বুধবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়ায় নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষক মোঃ সাঈদি’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য, শিক্ষানুরাগী সদস্য, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ।