Category: উখিয়া উপজেলা

  • উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের প্রথম দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন।

    উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের প্রথম দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন।

    ওমর ফারুক উখিয়া- কক্সবাজার।

    সংঘাত নয়, ঐক্যের বাংলাদেশ চাই’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত তিন দিন ব্যাপী ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের প্রথম দিনের ট্রেনিং আজ ২৩ আগস্ট,২০২২ সম্পন্ন হয়।

    সকাল ১০ টা হতে বিকাল চারটা পর্যন্ত উখিয়ার সকল রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন ও সুশীল সমাজের ছাত্র প্রতিনিধিদগন নিয়ে উখিয়া পিএফজির তত্বাবধানে উখিয়া গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে এই আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষণটি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশ এর কক্সবাজার জেলার ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলিটেটর মুহাম্মদ আব্দুর রব খান।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ বেতার কক্সবাজার এর সিনিয়র সাংবাদিক শাহ্ মোহাম্মদ জাহেদ ও দৈনিক যায়যায়দিন এর উখিয়া উপজেলা প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ বেতার কক্সবাজার এর উখিয়া উপজেলা সংবাদাতা সাংবাদিক ফারুক আহমেদ সহ প্রমুখ।

    অন্যদিকে উক্ত ট্রেনিং এ প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশের এসপিএল প্রজেক্টের সহকারী প্রজেক্ট ম্যানেজার কাজী নিশাত, সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার তুহিন আফসারি, পার ইউনিটের প্রধান সোহেল রানা, চট্টগ্রাম অঞ্চলের মাঈনুল ইসলাম।

    মূলত তৃণমূল পর্যায়ে ছাত্রনেতাদেরকে সম্প্রীতি ও সহাবস্থানে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণটির আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষেনে এক পর্যায়ে পরিচয়? শান্তি কী? গণতন্ত্র কী? গণতন্ত্র করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন সহ শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষে কাজ করতে কি ধরনের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন? উল্লেখিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়

    এই বিষয়ে প্রশিক্ষকদের সাথে ছাত্র নেতারা বিভিন্ন বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনা করেন। পাশাপাশি তারা বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে হরতাল, অবরোধ, জালাও পোড়াও, হত্যার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক অঙ্গনে সুবিধা দেয়ার নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে না জড়ানো, সকল নির্বাচনে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা, সকল সরকারী অধীদপ্তরে দূর্নীতিদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া, রাজনৈতিক দলের বৈষম্য দূর করা, বিগত দিনের রাজনৈতিক দন্দ ভুলে গিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি গড়ার বিষয়ে তারা সরকার, রাজনৈতিক ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান

  • ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ উখিয়া কক্সবাজার

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার
    প্রতিবাদে আলোচনা ও দোয়া মুনাজাতের আয়োজন করেছে
    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে রোববার বিকেলে উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

    সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বিএনপি-জামাতের মদদপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালায়। সেইদিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউর জনসভায় নেতা-কর্মীরা মানব দেওয়াল সৃষ্টি করে নেত্রীকে রক্ষা করে। তারেক জিয়া ও বাবর হাওয়া ভবনে বসে শেখ হাসিনাকে হত্যার নীল নকশা করেছিল। গ্রেনেড হামলায় দলের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত এবং শত শত নেতা-কর্মী আহত হন। তাদের অনেকে এখনো স্প্রিন্টারের যন্ত্রণা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
    নেতৃবৃন্দ বলেন, শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর মেহেরবানীতে তিনি বারবারই নতুন জীবন পান। তারা বলেন, ২০০৪ সালে এই জঙ্গিগোষ্ঠী প্রথমে সিলেট শাহজালাল দরগাহ (রহঃ) মাজারের উরশে এবং বৃটিশ রাষ্ট্রদূত আনোয়ার চৌধুরীকে হত্যা করার উদ্দেশে বোমা নিক্ষেপ করেছিল। টিলাগড়ে বদরউদ্দিন আহমদ কামরানকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তারা একই বছরের ৭ আগস্ট গুলশান সেন্টারে মহানগর আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় বোমা নিক্ষেপ করে ইব্রাহিম আলীকে হত্যা করে এবং মহানগরের অনেক নেতৃবৃন্দ সেইদিন আহত হন।
    ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট সারাদেশে একযোগে জঙ্গি সংগঠন পরিকল্পিতভাবে সিরিজ বোমা হামলা চালায়। কিন্তু বারবার গ্রেনেড হামলার পরেও আওয়ামী লীগ রাজপথ ছাড়ে নাই। আওয়ামীলীগ গণমানুষের সংগঠন হিসেবে বরাবরই রাজপথে ছিলো, রাজপথে আছে,রাজপথে থাকবে। গ্রেনেড মেরে ও হুমকি দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে দমিয়ে রাখা যাবে না। যদি আঘাত আসে তাহলে আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শক্তহাতে তা প্রতিহত করবে। তারা বলেন,বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় কোনো জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের স্থান হতে পারে না। তারা বলেন,শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বেই সকল প্রতিকূলতা দূর করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্টিত হবেই।

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে বক্তব্যে রাখেন

    সকল সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ।

  • ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনে জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনে জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতায়ধীন ১৫ আগস্ট শোককে শক্তিতে রূপান্তরের প্রত্যয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে স্বাধীনতার স্থপতি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস।

    শনিবার ২০ আগস্ট, জালিয়াপালং ইউনিয়ন ইনানী ফরেস্ট রেস্ট হাউজে অনুষ্ঠিত শোক সভায় সকাল ৯ টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পশ্রদ্ধা নিবেদন করে দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু করে জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। পরে একে একে বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মহান এই নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
    এদিকে সকাল ১০টায় জালিয়াপালং ইউনিয়নের আওতাধীন ইনানী ফরেষ্ট রেস্ট হাউজ থেকে মেরিন ড্রাইব সড়কে বের করে বিশাল শোক র‍্যালী,এসময় জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সম্মিলিত বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগি সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সাড়ে ১১টায় ইনানী ফরেস্ট রেস্ট হাউজ প্রঙ্গণে কোরআন তেলোয়াত, ত্রীপিটক ও গীতা পাঠ করে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং দুপুরের গণভোজের মধ্যদিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে জালিয়াপালং ইউনিয়নড় আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২০ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ২০২২ পালন করা হয়।

    উখিয়া উপজেলা আওতাধীন জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজিত শোক র‍্যালি ও আলোচনা সভায় জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু তাহের মেম্বার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া-টেনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। এসময় আরো সিনিয়র নেতৃবৃন্দ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহ আলম চৌধুরী রাজা ও
    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম ইউনুস বাঙালী উপস্থিত ছিলেন।

    উক্ত আয়োজিত আলোচনা সভায় জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন সিকদারের সঞ্চালনার মধ্যে দিয়ে উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন জালিয়া পালং ইউনিয়নের সকল ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি/সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।

    যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন, জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭ তম জাতীয় শোক দিবস পালনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা, কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন, শোক র‍্যালী ও আলোচনা সভা শেষে গনভোজের মধ্যদিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে।

  • ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনে পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালনে পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতায়ধীন, পালঙখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ১৫ আগস্ট শোককে শক্তিতে রূপান্তরের প্রত্যয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে স্বাধীনতার স্থপতি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস।

    শুক্রবার ১৯ আগস্ট সকাল ৯ টায় থাইংখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিতহয়েছে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পশ্রদ্ধা নিবেদন করে দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু করে পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ। পরে একে একে বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মহান এই নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
    এদিকে সকাল ১০টায় থাইংখালী স্টেশন থেকে শোক র‌্যালি বের করে পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সম্মিলিত বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগি সংগঠনের নেতা কর্মীরা। সাড়ে ১১টায় থাইংখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কোরআন তেলোয়াত, ত্রিপিটক ও গীতা পাঠ করে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং দুপুরের গণভোজের মধ্যদিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে পালংখালী ইউনিয়নড় আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ২০২২ পালিত হয়।

    উখিয়া উপজেলা আওতাধীন পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজিত শোক সভার পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজল কাদের চৌধুরী ভুট্রোর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া-টেনাফের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। এসময় আরো সিনিয়র নেতৃবৃন্দ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহ আলম চৌধুরী রাজা ও
    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম ইউনুস বাঙালী উপস্থিত ছিলেন।

    আলোচনা সভার পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর শুক্রর মেম্বারের সঞ্চালনার মধ্যে দিয়ে উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জমির উদ্দিন, পালংখালী ইউনিয়নের সকল ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি/সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি আলী আহমদ, পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এম এ মঞ্জুর, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম-বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, সাধারন সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মুজিবুল হক আজাদ, রাজাপালং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নুর মোহাম্মদ শেখর সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন, পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭ তম জাতীয় শোক দিবস পালনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা, কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন, শোক র‍্যালী ও আলোচনা সভা শেষে গনভোজের মধ্যদিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে।

  • জাতির জনকের ১৫ আগস্ট, শোককে শক্তিতে রূপান্তরের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ

    জাতির জনকের ১৫ আগস্ট, শোককে শক্তিতে রূপান্তরের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ১৫ আগস্ট, ২০২২ শোককে শক্তিতে রূপান্তরের প্রত্যয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে স্বাধীনতার স্থপতি, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস। আজ সোমবার সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পশ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ প্রথমে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। পরে, একে একে উপজেলার বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মহান এই নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
    এদিকে, সকাল ১০টায় উখিয়া সদর স্টেশন থেকে শোক র‌্যালি বের করে উখয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সম্মিলিত বি়ভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগি সংগঠনের নেতা কর্মীরা। সাড়ে ১০টায় উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কোরআন তেলোয়াত, ত্রীপিটক ও গীতা পাঠ করে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং দুপুরের গণভোজের মধ্যদিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ২০২২ পালিত হয়েছে।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহ আলম চৌধুরী রাজা। বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন
    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম ইউনুস বাঙালী, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী।

    আলোচনা সভায় সঞ্চালনা করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা, আরো বক্তব্য রাখেন রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রম-বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাক্টর, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, উপজেলা যুবরীগের সভাপতি মুজিবুল হক আজাদ, সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, শ্রমিক লীগের সভাপতি সরোয়ার কামাল পাশা, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক স্বপন শর্মা রনি, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নুর মোহাম্মদ শেখর, সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি মকবুল হোছাইন মিথুন, ছাত্রনেতা মোঃ ইব্রাহিম, উখিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রতন দে, রাজাপালং ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, সাবেক ছাত্র নেতা এডভোকেট রবীন্দ্র দাশ রবি, ছাত্রনেতা তারেক হোসেন মানিক, উপজেলা যুবলীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মাসুদ আমিন শাকিল ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ। জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করা, কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। উখিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে খতমে কোরআন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করা হয়েছে।

  • ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালনে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

    ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালনে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত (০৮ আগস্ট) ২০২২ ইংরেজি , সোমবার বিকেল ৪টায় উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী ও আগামী ১৫ আগস্ট ২০২২ ইং, স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গণভোজ ও বিভিন্ন কার্যক্রমের অংশ বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সভায় উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা’র সঞ্চালনায় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মুনাজাতের মধ্যেদিয়ে
    স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে পালন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা ৫ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি /সম্পাদক, যুবলীগের সভাপতি/ সম্পাদক, শ্রমিক লীগ, ছাত্র লীগ ও ৪৫ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি /সম্পাদক সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর এসব লড়াই-সংগ্রাম-আন্দোলনের নেপথ্যের প্রেরণাদাত্রী ছিলেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তিনি বঙ্গবন্ধুর সমগ্র রাজনৈতিক জীবন ছায়ার মতো অনুসরণ করে তার প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অফুরান প্রেরণার উৎস হয়ে ছিলেন।
    বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলাম তার কবিতায় লিখেছিলেন, ‘বিশ্বে যা কিছু চির সুন্দর, কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। ’ বেগম মুজিবের জীবনী বিশ্লেষণে বিদ্রোহী কবির এই কবিতার যথার্থ প্রতিফলন দেখা যায়।

    বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ছয়-দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু যখন বার বার পাকিস্তানি শাসকদের হাতে বন্দি জীবন-যাপন করছিলেন, তখন আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কাছে ছুটে আসতেন। তিনি তাদের বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা পৌঁছে দিতেন এবং লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাতেন। বিশেষ করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় যখন বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নিয়ে কিছু কুচক্রী স্বাধীনতা সংগ্রামকে বিপন্ন করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিলো, তখন প্যারোলে মুক্তির বিপক্ষে বেগম মুজিবের দৃঢ়চেতা অবস্থান বাংলার মুক্তি সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করেছিল। যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

    ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তার ডাকনাম ছিল রেণু। পিতার নাম শেখ জহুরুল হক এবং মাতার নাম হোসনে আরা বেগম। এক ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন ছোট।

    এই মহীয়সী নারী ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সপরিবারে স্বাধীনতা বিরোধী দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খুনিচক্রের বুলেটের আঘাতে নির্মমভাবে শহীদ হন।

    জাতির পিতার আমৃত্যু সঙ্গী, বাংলার মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯০তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করবে আওয়ামী লীগ। দিবসটি পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

    ৮ আগস্ট সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, কোরানখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে।

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় পালন করার জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনের সব স্তরের নেতা-কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

  • শেখ কামালের জন্মদিন পালন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

    শেখ কামালের জন্মদিন পালন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৩তম জন্মদিন উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৪ টার দিকে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা। উক্ত আলোচনা সভায় জীবণী বৃত্তান্ত নিয়ে আলোচনা করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ,কৃষকলীগ, ও বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    এর আগে শেখ কামাল এর জন্মদিন পালন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, উখিয়া উপজেলা শাখা এর পক্ষ থেকে তাঁর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন নেতৃবৃন্দ।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শেখ কামালের ৭৩ তম জন্মদিন আজ।

    ১৯৪৯ সালের ৫ আগস্ট তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে বিপথগামী একদল সেনাকর্মকর্তার নির্মম বুলেটে মাত্র ২৬ বছর বয়সে তিনি প্রাণ হারান।

    দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, শেখ কামাল ছিলেন একজন ক্রীড়া ও সংস্কৃতিমনা সুকুমার মনোবৃত্তির মানুষ এ কথা উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, আবাহনী ক্রীড়া চক্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তিনি (শেখ কামাল) দেশের ক্রীড়াজগতে স্মরণীয় হয়ে আছেন। ব্যক্তিগত প্রজ্ঞা ও নিজস্ব ক্রীড়া ভাবনায় এদেশে আধুনিক ফুটবলের পথিকৃৎ তিনি। খেলাধুলার সব শাখাতেই ছিল তাঁর মুন্সিয়ানার ছাপ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে তাঁর নির্মম হত্যাকান্ডের পর দেশের ক্রীড়াক্ষেত্রের অগ্রযাত্রা অনেকটাই স্তিমিত হয়ে পড়ে।

    শেখ কামাল ছিলেন ক্রীড়া ও সংস্কৃতিমনা সুকুমার মনোবৃত্তির একজন মানুষ। বহুমাত্রিক অনন্য সৃষ্টিশীল প্রতিভার অধিকারী তারুণ্যের দীপ্ত প্রতীক শহীদ শেখ কামাল শাহীন স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বি এ অনার্স পাস করেন। বাংলাদেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি অঙ্গনের শিক্ষার অন্যতম উৎসমুখ ‘ছায়ানট’-এর সেতার বাদন বিভাগের ছাত্র ছিলেন। তিনি উপমহাদেশের অন্যতম সেরা ক্রীড়া সংগঠন, বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তক আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতাই ছিলেন না। তিনি ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। অভিনেতা হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যাঙ্গনে সুপরিচিত ছিলেন। শৈশব থেকে ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, বাস্কেটবলসহ বিভিন্ন খেলাধূলায় প্রচন্ড উৎসাহ ছিল তাঁর। শেখ কামাল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ওয়ার কোর্সে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে মুক্তিবাহিনীতে কমিশন লাভ ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানির এডিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর শেখ কামাল সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি নিয়ে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করেন। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ছিলেন এবং শাহাদাত বরণের সময় বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সংগঠন জাতীয় ছাত্র লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শাহাদাতবরণের সময় তিনি সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের এমএ শেষ পর্বের পরীক্ষার্থী ছিলেন।

  • উখিয়া উপজেলা অন্তর্ভুক্ত রত্নাপালং ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী থিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাবের বর্ষপূর্তি উদযাপন

    উখিয়া উপজেলা অন্তর্ভুক্ত রত্নাপালং ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী থিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাবের বর্ষপূর্তি উদযাপন

    মোবারক হোসেন সৈকত উখিয়া উপজেলা প্রতিনিধি

    উখিয়া উপজেলা অন্তর্ভুক্ত রত্নাপালং ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী থিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাবের বর্ষপূর্তি উদযাপন করা হয়।
    এতে উপস্থিত ছিলেন থিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাব এর সম্মানিত সভাপতি মোঃ আবছার ও
    সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফয়েজ
    শহিদুল ইসলাম (সহ সভাপতি)
    সহ সাধারণ সম্পাদকঃ দিদারুল আলম
    সাংগঠনিক সম্পাদকঃ ইউসুফ হাসান বাপ্পু
    সহ সাংগঠনিক সম্পাদকঃ শওকত আলি
    অফিস ও অর্থ সম্পাদকঃ নুরুল আজিম
    সহ অফিস ও অর্থ সম্পাদকঃ হারুনুর রশিদ
    টিম ম্যানেজারঃ মেহেরাব হোসেন অপি
    সহ টিম ম্যানেজারঃ নিজামুল হাসান সেকান
    প্রচার সম্পাদকঃ আবিদুল ইসলাম
    সহ প্রচার সম্পাদকঃ সাইফুল ইসলাম সোহেল
    এই সময় উপস্থিত ছিলেন।
    এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন থিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ।

    এই সময় সভাপতি বলেন সকলে সকলের সহযোগিতায় আমাদের থিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাব আজ দুই বছর বর্ষপূর্তি উদযাপন করতে পারলাম।
    এবং সবাইকে একসাথে ক্লাবের প্রতি উন্নয়ন মুলক ও ক্রীড়া মুলক কাজ করার জন্য নির্দেশ দেন।

    সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফয়েজ বলেন,ক্রীড়াই আমাদের মূল লক্ষ্য, ক্রীড়াই পারবে আমাদের মাদক থেকে দূরে রাখতে এবং সকলকে ক্লাবের প্রতি উন্নয়ন করতে।

    সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুইজনই বলেন ক্লাব কে উন্নয়নমূলকের দিকে নিয়ে যেতে হলে পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ করতে হবে এবং সভাপতি ও সাধারণ বাধা কাকে বলে আমাদের হিমছড়ি স্পোর্টস ক্লাবের আর 2 বছর বর্ষপুর্তি সকলের সহযোগিতায় এই কাজ সম্ভব হয়েছে এবং সামনে আরো এইরকম কাজ করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ রাখেন।

  • টিউমার থেকে বাঁচতে চায় উখিয়ার সিরাজুল হক।

    টিউমার থেকে বাঁচতে চায় উখিয়ার সিরাজুল হক।

    ওমর ফারুক উখিয়া – কক্সবাজার।

    দরিদ্র পরিবারের সন্তান সিরাজুল হক। বয়স প্রায় ৫২ বছর। তার পেটে খাদ্য থলিতে বিশালকার একটি টিউমারের যন্ত্রণায় ছটফট করছে সিরাজুল হক।

    সে শুধুই কাঁদছে এবং বলছে আমাকে বাঁচান। দীর্ঘ ১ বছর থেকে এই টিউমার রোগে আক্রান্ত সিরাজুল হক । টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা করতে না পারায় সম্প্রতি মরণ ব্যাধি হয়ে দাড়াচ্ছে। ডাক্তাররা বলেছেন, জরুরিভাবে তাকে অপারেশন করা না হলে তাকে আর বাঁচানো যাবে না।

    কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলার ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের পশ্চিম ডিগিলিয়া গ্রামের মৃত আলিমিয়ার বড় ছেলে সিরাজুল হক (৫২)। অসহায় দরিদ্র সিরাজ’কে সুস্থ করার আশায় সহায় সম্পদ যা ছিলো সবই বিক্রি করে নি:স্ব এখন পরিবারটি।এ-পরিবারটির নেই মাথা গোজার ঠাই, আর নেই কোন ছেলে, একা স্ত্রী নিয়ে বসবাস করে সাংসারিক খরজ জোগায়। সিরাজকে বাঁচাতে যে অর্থ প্রয়োজন, তা যোগাড় করতে পারছে না পরিবারটি। ফলে ক্রমেই মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে সিরাজুল হক ।

    সিরাজকে সুস্থ করতে সমাজের বিত্তবান মানুষ এবং সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন সিরাজের স্বজন ও এলাকাবাসী। টিউমার আক্রান্ত সিরাজের ছোট ভাই ফরিদুল আলম বলেন, প্রায় ১ বছর আগে থেকে খাদ্যের (থলি)তে দেখা দেয় ছোট আকারের একটি টিউমার। দিন যতোই যায় ততোই টিউমারটি ফুলে বড় হতে থাকে। ’পরে চিকিৎসকের পরামর্শে কক্সবাজার ফুয়াদ আল খাতীব হাসফাতালে একটি ক্লিনিকে অস্ত্রোপচারও করান। ভালোই ছিলেন এক বছর। পরে ধিরে ধিরে টিউমারটি আবার বড় হতে থাকে। সেই সাথে বাড়তে থাকে অসহ্য নরক-যন্ত্রণা। মাঝে মাঝে টিউমার এর যন্ত্রনায় নিশ্বাস এর ক্ষতির প্রভাব পেলে। তখন অন্যর সাহায্যে ছাড়া চলতে পারেন না।

    অসহায় সিরাজুল হক চরম হতাশে বলেন, আমি বাঁচতে চাই। দয়া করে আপনারা আমাকে বাঁচান। কাজকর্ম করতে না পারায় আমার সংসার চলে না। সংসার না চলায় আমার স্ত্রীকে কে দেখবে! তার ছোট ভাই ফরিদুল আলম বলেন, দেশের ও দেশের বাহিরের বিত্তবান ও উখিয়া উপজেলা ইউএনও এবং রাজাপালং ইউনিয়ন’র চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সহ কক্সবাজার জেলার সকল সমাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নিকট আমার বড় ভাই’র চিকিৎসার্থে সহায়তা চাই। আমার বড় ভাই’ স্বাভাবিকভাবে দুনিয়ার বুকে বাচতে চাই।

    দুর্বিষহ টিউমার নিয়ে১ বছর ধরে অসহ্য যন্ত্রণায় দিন কাটছে সিরাজের। সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকতে নিরূপায় হয়ে ছোট ভাই ফরিদুল আলম তার পক্ষ হয়ে সকলের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন।

    সম্প্রতি চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সিরাজকে বাঁচাতে হলে দ্রত অপারেশন করতে হবে। অপারেশন না করালে টিউমারটি ক্যান্সারে পরিণত হয়ে পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়বে,এবং অপারেশন করতে আনুমানিক ২-৩ লক্ষ টাকা প্রয়োজন বলে ডাক্তার পরামর্শ দেন ও তারাতাড়ি অপারেশন করার জন্য বলেন।

    অসহায় সিরাজের ছোট ভাই আরো বলেন, বড় ভাই সিরাজকে সুস্থ করতে সম্পদ যা ছিলো তা বিক্রি করে এখন আমরা নিশ্ব। তাছাড়াও গত ১ বছর আগে থেকে টিউমার আক্রান্ত হয়ে দু’বেলা খাবার জোটানোও দু:সাধ্য হয়ে পারছে না সিরাজ। দেখতে দেখতে সিরাজে টিউমারটি অস্বাভাবিক বড় হয়ে গেছে। এ কারণে সে স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারেছে না। অপারেশন ও চিকিৎসা না করলে কোনোভাবেই সিরাজকে বাঁচানো যাবে না। সিরাজকে বাঁচাতে সমাজের তথা দেশের বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন তার স্ত্রী ও তার ছোট ভাই। সহায়তা পাঠাতে ও বিস্তারিত জানতে পারেন এই (পার্সনাল বিকাশ নাম্বার) 01825-259956 ও কনটাক্ট নাম্বার।

  • উখিয়াতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    উখিয়াতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ

    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এর অধিনে উখিয়া উপজেলায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে এমন কিছু লোক প্রয়োজন।

    বেতনঃ- (কর্ম দক্ষতা অনুযায়ী) আলোচনা সাপেক্ষে।

    “আগ্রহীগন দ্রুত যোগাযোগ করোন” 01871336231

    পদ সংখ্যাঃ- ১০ জন__(ছেলে /মেয়ে উভয় কে অগ্রঅধিকার দেওয়া হবে, এবং (উখিয়া উপজেলার স্থানীয় লোক হতে হবে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ- সততা+ধৈর্য্য এবং, SSC পাস হতে হবে.!!

    যোগাযোগঃ হোয়াটসঅ্যাপ   01871336231

    Badurul Alam Sagor_TC-Ukhia Upazila….!!