Category: উখিয়া উপজেলা

  • উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া এলাকার স্কুল ছাত্রকে অপহরণ করেন একয় এলাকার সোহেল রানা।

    উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া এলাকার স্কুল ছাত্রকে অপহরণ করেন একয় এলাকার সোহেল রানা।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা সদর রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব অঞ্চলের করইবনিয়া এলাকার নুর হোসেন (প্রকাশ) এর ছেলে মোঃ রিদুয়ান খলিল (১২) একয় এলাকার আমির হামজা সওদাগরের ছেলে মোঃ সোহেল রানা (১৮) গত ১৮ মার্চ ২০২৫ খ্রি: মঙ্গলবার তারাবির নামাজের সময় আনুমানিক ৮.৪৫ ঘটিকার দিকে করইবনিয়া নতুন জামে মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানের পাশ দিয়ে হাঠাৎ মুখ বন্ধ করে নিয়ে যায়।

    তারাবির নামাজ শেষে খোঁজাখুঁজি করলেও কোন খোঁজ মিলেনিই, তখন এলাকার দোকানপাট ও এলাকার মানুষ জমিয়ত ঝড়ো হলে অপহরণকারী স্থানত্যাগ করে অন্য স্থানে অবস্থান করেন এবং উখিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে ব্যর্থ হয় কিন্তু পরবর্তীতে ফজরের পর এলাকাবাসী যৌত অভিযান পরিচালনা পরিদর্শন করেন এলাকার পূর্ব পাশে গহীন জঙ্গলের পাহাড়, গহীন জঙ্গলে নিয়ে হাত পা ও মূখ বেঁধে ১ কোটি টাকা দাবি করা অপহরণকারী মোঃ সোহেল রানা।

    সকাল ১০ ঘটিকার দিকে করইবনিয়া এলাকার পূর্ব অঞ্চলেরর গহীন জঙ্গলের পাহাড়ের পাশে আমতলী ঝিরি নামক ঘোনাতে চাষাবাদী চাষের মালিক আব্দুস সালাম চাষ পরিদর্শন করতে গিয়ে হঠাৎ ছোট্ট কান্নার শব্দ শুনতে পায়, তখন সে হৈচৈ চিৎকার করে মানুষকে ডাকাডাকি করলে অপহরণকারী পালিয়ে যায়, সেখান থেকে স্কুল ছাত্র মোঃ রিদুয়ান খলিলকে আহত অবস্থায় জীবিত হাত পা বাঁধা উদ্ধার করা হয়। এ বিষয়ে উখিয়া থানায় অভিযোগ মামলা দায়ের করলেন বলে ভিকটিমের পিতার কাছ থেকে জানা যায়।

    এলাকায় আতঙ্কে থমথমে দিন কাটছে শিশু ও শিশুদের পিতা মাতারা। এবিষয়ে প্রশাসন শিশু অপহরণকারীকে গ্রেফতার করা না হলে ভবিষ্যৎ এলাকা আরো ঝুঁকিপূর্ণ ও ভয়ংকর হয়ে উঠবে এবং অপহরণকারী মোঃ সোহেল রানাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি ও সহযোগীদের নাম প্রকাশ করার জোর দাবি করছি।

  • উখিয়ায় সিএনজি লাইন দখলে নিতে বিএনপির দু গ্রুপে সংঘর্ষ! আইনশৃঙ্খলার অবনতি।

    উখিয়ায় সিএনজি লাইন দখলে নিতে বিএনপির দু গ্রুপে সংঘর্ষ! আইনশৃঙ্খলার অবনতি।

    তানভীর শাহরিয়ার, উখিয়া।

    কক্সবাজারের ব্যস্ততম উখিয়া সদর স্টেশনের সিএনজি পার্কিং নিয়ন্ত্রণ নিতে রোববার সকাল ৯ ঘটিকায় স্থানীয় বিএনপির সহযোগী সংগঠনের দু গ্রুপের মধ্যে দিবালোকে ব্যাপক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
    জানাগেছে, আওয়ামী সরকার পতনের পর উখিয়া সদর স্টেশনের প্রায় ১২ শতাধিক সিএনজি ও টমটমের চালক’রা চাঁদাবাজ মুক্ত হলেও সাধারণ ড্রাইভার’রা একটু স্বস্তি ফেলেছে। দুঃখজনক হলেও সাম্প্রতিক সময়ে উখিয়ার ১০ টি লাইনে সাধারণ চালকেরা প্রতিনিয়ত ফের টোকেন বাণিজ্যের কবলে পড়েছে। রোববার সকাল ৯ ঘটিকায় সিএনজি সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি ও উখিয়া উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান উল্লাহ মনির এবং সাধারণ সম্পাদক ছাত্রদলের উখিয়া কলেজের সাবেক সভাপতি বিএনপি নেতা মোরশেদের নেতৃত্বে সিএনজি লাইন নিয়ন্ত্রণ নিতে আসলে সাধারণ চালক শ্রমিক, ড্রাইভার, শ্রমিক নেতা ও উখিয়া উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সাইফুল সিকদারের গ্রুপের সাথে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০/১৫ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
    উখিয়া বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিএনজি সমিতির সভাপতি আহসান উল্লাহ মনির গণমাধ্যমে বলেন, আমরা সমিতির দায়িত্বে রয়েছি, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা যুবদলের প্রভাব বিস্তার করে সাইফুল সিকদার সিএনজি লাইন থেকে ওপেন চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে, আমাদের সমিতির নেতৃত্ববৃন্দ অভিযোগ পাওয়ায় ঘটনা স্থলে চাঁদাবাজদের দমন করতে গেলে যুবদল নেতা সাইফুল সিকদারের নেতৃত্বে আমার সাধারণ সম্পাদক মোরশেদের উপর হামলা করে। এসময় আমাদের ৫/৬ জন গুরুতর আহত হয়েছে।
    সিএনজি সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রদল নেতা মোরশেদ গণমাধ্যমে জানান, যুবদল নেতা সাইফুল সিকদার চাঁদা দাবি করে, আমরা সমিতির নেতৃত্ববৃন্দরা প্রতিবাদ করলে ভাড়াটিয়া বাহিনী নিয়ে আমাদের উপর হামলা করে।
    যুবদলের আহবায়ক সাইফুল সিকদার গণমাধ্যমে জানান, সিএনজি লাইনে ড্রাইভারা দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে লাইন পরিচালনা করে যাচ্ছে, হঠাৎ বিএনপি নেতা আহসান উল্লাহ মনির ও ছাত্রদল নেতা মোরশেদ কমিটি একটা এনে সিএনজি লাইনে দখল-বেদখলে লিপ্ত হয়। এবং সাধারণ শ্রমিকদের জিম্মি করে টোকেন বাণিজ্য ও চাঁদাবাজির অপচেষ্টা করলে আমরা শান্ত প্রিয় উখিয়াকে চাঁদাবাজ মুক্ত করার জন্য প্রতিরোধ করার চেষ্টা করি, এসময় সাধারণ সিএনজি চাকল সহ ৭/৮ জন গুরুতর আহত হয়েছে। পাশাপাশি যুবদল নেতা সাইফুল সিকদার জেলা প্রশাসক ও উখিয়া থানার ওসিকে চাঁদাবাজদের কঠোর ভাবে দমনের জন্য অনুরোধ করেন।
    এদিকে দিবালোকে উখিয়া সদর স্টেশনে টোকেন বাণিজ্য, চাঁদাবাজি সহ নানান অপরাধ পরিচালনা হলেও স্থানীয় প্রসাশন নিরব! পাশাপাশি উখিয়ার আইনশৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি লক্ষ্য করা গেছে।
    উখিয়া থানার ওসি জানান, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি, টোকেন বাণিজ্য ও চাঁদাবাজদের দমনে আমরা কঠোর। পাশাপাশি উখিয়া গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।

  • সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    www.ukhiyavoice24.com

    সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    কেন এই কর্মসূচী? আপনারা জানেন, ২০০৭-০৮ সালে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সার্বিক সহযোগিতায় একটি নির্ভুল ও গ্রহণযোগ্য ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়ণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে ওঠে ৮ কোটি ১০ লক্ষ নাগরিকের ডেমোগ্রাফিক ও বায়োমেট্রিক তথ্য সম্বলিত এক সুবিশাল ভোটার ডেটাবেইজ যা পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য নজির। সর্বশেষ প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুসারে এই ডাটাবেজে প্রায় ১২.৫০ কোটি নাগরিকের তথ্য রয়েছে। UNDP-র সমীক্ষা অনুসারে ভোটারদের এই সংগৃহীত ডাটা ৯৯.৭% সঠিক মর্মে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে। ভোটার তালিকার এই তথ্যভান্ডার থেকেই উপজাত (byproduct) হিসেবে নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) প্রদান করা হয়ে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে NID সেবা নির্বাচন কমিশনের আওতা থেকে স্থানান্তরের বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশন নিম্নলিখিত বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে চায়:

    ০১. সাংবিধানিক ম্যান্ডেট: সংবিধান-এর ১১৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ভোটার তালিকা প্রস্তুতকরণের তত্ত্বাবধান, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণ নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যস্ত। ভোটার তালিকার তথ্যভান্ডার একটি সংবিধানিক দলিল, যা কারও কাছে হস্তান্তর করার সুযোগ নেই।

    ০২. ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রক্রিয়া: উচ্চ আদালতের আদেশ অনুসারে, ভোটার তালিকা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এটি একটি সংবিধানসম্মত ও সুরক্ষিত প্রক্রিয়া, যা NID কার্যক্রমের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।

    ০৩. জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা: জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকার উপজাত (byproduct)। প্রকৃতপক্ষে, জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আলাদা কোনো তথ্যভান্ডার নেই, এটি শুধুমাত্র ভোটার তালিকা থেকে উদ্ভূত।

    ০৪. ডাটাবেজের নিরাপত্তা ও সম্ভাব্য ঝুঁকি: NID সেবা অন্য সংস্থার অধীনে গেলে data duplication ও database manipulation এর আশংকা দেখা দিতে পারে। এতে বিদ্যমান check & balance ব্যবস্থা বিনষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকবে।

    ০৫. গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষা: নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগত ও গোপনীয় তথ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে আমানত হিসেবে সংরক্ষিত। সাংবিধানিকভাবে কমিশন এই তথ্য অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করতে পারে না। এটি নাগরিকদের তথ্য সুরক্ষার প্রশ্নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    ০৬. জনগণের বিপুল অর্থের সাশ্রয়: জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনে থাকায় এবং কমিশনের একই জনবল দ্বারা এই কার্যক্রম সম্পাদনের ফলে দেশ ও সরকারের জন্য এটি একটি সাশ্রয়ী সেবায় পরিণত হয়েছে। আলাদা কোন কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হলে জনবল, স্থাপনা ও অন্যান্য অবকাঠামো তৈরিতে জনগণের বিপুল অর্থের অপচয় হবে যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

    ০৭. ভোটার নিবন্ধনে নেতিবাচক প্রভাব: জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন কমিশন হতে অন্যত্র স্থানান্তর করা হলে শুধুমাত্র ভোটার হওয়ার জন্য জনগণের আগ্রহ ও উদ্দীপনায় নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হবে যা ভবিষ্যতে নির্বাচন ব্যবস্থা ও গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। উপরন্তু নির্বাচন কমিশন নিজস্ব উদ্ভাবনী কার্যক্রমের স্বীকৃতি হারালে নতুন কোন উদ্ভাবনে (innovation) প্রতিষ্ঠানিকভাবে নিরুৎসাহিত হবে।

    ০৮. ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে সন্দেহ: নির্বাচন কমিশন থেকে NID কার্যক্রম সরিয়ে নেওয়া হলে ভোটার তালিকার নির্ভুলতা নিয়ে রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হতে পারে। ফলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা হুমকির মুখে পড়বে।

    ০৯. রাজনৈতিক দলগুলোর অভিমত: অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ২০২৩ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন বাতিল করে NID কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছে। এতে স্পষ্ট যে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে NID কার্যক্রম পরিচালিত হওয়াই সর্বজনস্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা।

    আমরা মনে করি, জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকাই সংবিধানসম্মত, নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবস্থা। আমরা সকল অংশীজনের সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালিত হতে পারে এবং জনগণের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত থাকে।

  • উখিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া মহিলা হিফজ মাদ্রাসা مدرسةالرسالة الإسلامية এর নবীন বরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়।

    উখিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া মহিলা হিফজ মাদ্রাসা مدرسةالرسالة الإسلامية এর নবীন বরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়।

    www.ukhiyavoice24.com

    উখিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া মহিলা হিফজ মাদ্রাসা مدرسةالرسالة الإسلامية এর নবীন বরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়। উক্ত নবীন বরণ ও বই বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা মুফতি বোরহান উদ্দিন সাহেব, মুহাদ্দিস মাদ্রাসাতুন নুর আল আলামিয়্যাহ বাংলাদেশ, মাওলানা আব্দু সত্তার সাহেব, পরিচালক: থাইংখালী দারুত্ তাহজীব মাদ্রাসা, ব্যবসায়ী মাওলানা কফিল উদ্দিন সাহেব, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • আগামী ০৯ ফেব্রায়ারী-২৫ ইং, রাজাপালং ইউনিয়নের ডেইলপাড়া হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসা’র ২২তম বার্ষিক সভা ও পাগড়ি প্রদান অনুষ্ঠান।

    আগামী ০৯ ফেব্রায়ারী-২৫ ইং, রাজাপালং ইউনিয়নের ডেইলপাড়া হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসা’র ২২তম বার্ষিক সভা ও পাগড়ি প্রদান অনুষ্ঠান।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    উখিয়া উপজেলা সদর বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব অঞ্চলের সুপরিচিত দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডেইলপাড়া হোছাইন বিন আলী (রা:) মাদ্রাসার ২২তম বার্ষিক সভা ও পাগড়ি প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উক্ত বার্ষিক সভা ও পাগড়ি প্রদান অনুষ্ঠানে দেশবরেণ্য ওলামায়েকেরাম, অতিথি বৃন্দসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বুজুর্গানে দ্বীন উপস্থিত থাকবেন, আপনারা মাদ্রাসা পরিদর্শন করে দোয়া ও দানে শরীক হয়ে ইহকাল ও পরকালের মুক্তির পথ হাছিল করুন।

    নিবেদন: মসজিদ ও মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির পক্ষে মাওলানা সৈয়দ হামজা সাহেব, পরিচালক অত্র মাদ্রাসা।

    সকলের প্রতি দ্বীনি দাওয়াত রহিল।

  • কক্সবাজারের উখিয়া প্রথম এফসিপিএস ডাক্তার আরিফা মেহের রুমী।

    কক্সবাজারের উখিয়া প্রথম এফসিপিএস ডাক্তার আরিফা মেহের রুমী।

    www.ukhiyavoice24.com

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজারের উখিয়ার ভূমি সন্তান হিসেবে প্রথম এফসিপিএস পাশ করলেন প্রসূতি, স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ডাক্তার আরিফা মেহের রুমী। তিনি কক্সবাজারের উখিয়ার কৃতিসন্তান পরমাণু বিজ্ঞানী ডাক্তার মোহাম্মদ মীর কাশেমের কন্যা।

    এর আগে তিনি এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), ট্রেনিং অন আইবিএফ, এমসিপিএস সম্পন্ন করেন।

  • প্রিয়বন্ধু মুফতি এমদাদুল্লাহ শামসী ও হাফিজা নুসরাত ফারজানা’র শুভ পরিণয়ের শুভেচ্ছা ও মারহাবা

    প্রিয়বন্ধু মুফতি এমদাদুল্লাহ শামসী ও হাফিজা নুসরাত ফারজানা’র শুভ পরিণয়ের শুভেচ্ছা ও মারহাবা

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

     

    ★প্রিয়বন্ধু হাফিজ মাওলানা মুফতি এমদাদুল্লাহ শামসী সাহেব ও মুছাম্মৎ হাফিজা নুসরাত ফারজানা গতকাল তোমাদের জীবনের এক নতুন অধ্যায় শুরু করেছ, তোমার নতুন জীবনে যেন সবসময় সুখ, শান্তি আর ভালোবাসার ছোঁয়া লেগে থাকে। শুভ বিবাহ বন্ধন!

    ★প্রিয়বন্ধু এমদাদ তোমার জীবনের এই স্পেশাল দিনে একটাই কামনা তোমার আর তোমার সঙ্গী একসঙ্গে যেন সারাটি জীবন সুখে- শান্তিতে থাকতে পার। দোয়া করি, তোমার দাম্পত্য জীবন হোক মধুময়।

    ★বন্ধু, বিয়ে মানে শুধু একসঙ্গে থাকার প্রতিশ্রুতি নয়, এটা হলো একে অপরকে সবসময় সম্মান আর ভালোবাসা দেয়া। তোমাদের নতুন জীবনে অফুরন্ত সুখ আর আনন্দ কামনা করি।

    ★তোমার এই সময় থেকে একা না রে, তোমার জীবনে আরেকজন সঙ্গী যোগ হলো। তোমাদের ভালোবাসা যেন দিনকে দিন আরও গভীর হয়। শুভ বিবাহ বন্ধন!*

    ★তোমার জীবনের নতুন পথচলা শুরু হলো। তোমার আর তোমার সঙ্গীর জন্য রইলো অফুরন্ত শুভকামনা। তোমার জীবনের প্রতিটা দিন হোক আনন্দে ভরা। শুভ বিবাহ!

    ★বন্ধু, বিয়ে মানে জীবনের সবচেয়ে সুন্দর বন্ধন। সুখে-দুঃখে একে অপরের পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা। তোমাদের দাম্পত্য জীবন যেন ভালোবাসায় পূর্ণ হয় এই কামনা।

    ★বন্ধু বিয়ে মানে শুধু একটা অনুষ্ঠান নয়, এটা হলো জীবনের নতুন যাত্রা। তোমার আর তোমার সঙ্গী যেন একে অপরকে সবসময় ভালোবাসা আর সম্মান দিতে পার। শুভ বিবাহ!

    ★তোমার জীবনে এই সময়ে এক নতুন সূচনা হলো। তোমার বিয়ের দিনটি যেমন সুন্দর, তেমনই তোমাদের জীবন যেন হয় আনন্দে ভরা। তোমাদের জন্য অফুরন্ত শুভকামনা।

    ★বন্ধু, এই সময় থেকে তোমার নতুন জীবনের দিকে পা বাড়াইলা! তোমার আর তোমার সঙ্গীর জীবন হোক মধুর, সুখময় আর ভালোবাসায় ভরা। দোয়া রইলো তোমাদের জন্য।

    ★শুভ বিবাহবন্ধন রে ভাই! তোদের দাম্পত্য জীবন যেন হয় এক আকাশের মতো বিশাল আর ভালোবাসায় ভরা। সারাজীবন যেন তোমরা একসঙ্গে সুখে থাকতে পার।

    ★তোমার জীবনের এই বিশেষ দিনটি যেন তোমাদের ভালোবাসার এক সুন্দর গল্প হয়ে ওঠে। শুভকামনা রইলো তোমার আর তোমার সঙ্গীর জন্য।

    ★বন্ধু, বিয়ে মানে শুধু দুটি মনের মিলন নয়, বরং এটা হলো একসঙ্গে থাকার চিরন্তন প্রতিজ্ঞা। তোমাদের জন্য রইলো অজস্র দোয়া আর শুভেচ্ছা।

    ★বন্ধু এই সময় থেকে তোমার শুধু নিজের জন্য না, তোমার জীবন সঙ্গীর জন্যও। সুখে-দুঃখে যেন তোমরা সবসময় একে অপরের পাশে থাকতে পার শুভ কামনা।

  • মাদ্রাসাতুন নুর উখিয়ার বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন ও দাওয়াহ কনফারেন্স সম্পন্ন।

    মাদ্রাসাতুন নুর উখিয়ার বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন ও দাওয়াহ কনফারেন্স সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    কক্সবাজার জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের উখিয়ার সিকদার বিল গ্রামে গত ৭-৮ জানুয়ারী-২০২৫ খ্রি: মঙ্গলবার ও বুধবার, আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার শায়েখ আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ সাহেব হাফিজাহুল্লাহ’র হাতে গড়া সকলের সুপরিচিত দ্বীনি শিক্ষা কেন্দ্র, মাদ্রাসাতুন নুর উখিয়ায় প্রথম বারের মতো ২দিন ব্যাপী বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অন্তরবর্তীকালিন সরকারের মাননীয় ধর্ম উপদেষ্টা আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন (দা:বা)।

    প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সকলের সুপরিচিত বিশ্বস্ত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান: আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও সকলের পরিচিতি মূখ, তরুণদের আইডল, আল্লামা শায়েখ আহমাদুল্লাহ সাহেব হাফিজাহুল্লাহ।

    আমন্ত্রিত ওলামায়েকেরাম
    মাওলানা আমজাদ হোসেন আশরাফী ঢাকা। চাকবৈঠা দারুল হেদায়া মাদ্রাসার পরিচালক: মাওলানা মুফতি রিদওয়ানুল কাদির সাহেব হাফিজাহুল্লাহ। রামু রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক: মাওলানা মুহছিন শরিফ। থাইংখালী দারুত্ তাহজীব মাদ্রাসার পরিচালক: মাওলানা আব্দুস সত্তার সাহেবসহ কক্সবাজার জেলার সর্বস্তরের আলেম ওলামা, ইমাম মুয়াজ্জিন ও ধর্মপ্রাণ তৌহিদী জনতা।

    আমন্ত্রিত অতিথি বৃন্দদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন: সাবেক সংসদ আলহাজ্ব শাহ্ জাহান চৌধুরী। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব কামরুল হাসান চৌধুরী। সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব সরওয়ার জাহান চৌধুরী। বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব মীর সাহেদুল ইসলাম চৌধুরী রোমান। জনাব হায়দার আলী কোম্পানিসহ আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    পরিশেষে প্রধান অতিথি ও প্রধান আলোচক এবং অতিথি বৃন্দদের নিয়ে অত্র মাদ্রাসার হেফজ সমাপনী ১০ জন ছাত্রদের দস্তারবন্দী/ পাগড়ি প্রদান করা হয়।

    www.ukhiyavoice24.com

  • পূর্ব ডিগলিয়া পালং তা’লীমুল কুরআন নুরানী মাদ্রাসা’র ছাত্র ছাত্রীদের বই বিতরণ সম্পন্ন।

    পূর্ব ডিগলিয়া পালং তা’লীমুল কুরআন নুরানী মাদ্রাসা’র ছাত্র ছাত্রীদের বই বিতরণ সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার সর্ব বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব ডিগলিয়া পালং তা’লীমুল কুরআন নুরানী বিভাগের ছাত্র ছাত্রীদের বই বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক মন্ডলী ও ছাত্র ছাত্রী।

  • মাদরাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়াহ উখিয়া’র শুভ উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন।

    মাদরাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়াহ উখিয়া’র শুভ উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজার জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের সুপরিচিত উখিয়া উপজেলা সদর বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়নের দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদরাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়াহ উখিয়া’র রিনা টাওয়ারে (বালিকা) মাদরাসার শুভ উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়।

    ০১ জানুয়ারি-২০২৫ খ্রি: বুধবার সকাল সাড়ে ১০ ঘটিকার দিকে মাদরাসা’র মিলনায়তনে মাওলানা নজির হোছাইনের সঞ্চালনায় ও তাহসীনুল উম্মাহ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা হাফেজ সানা উল্লাহ’র সুমধুর কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত ও পরিচালক মাওলানা মীম খোবাইব এর উদ্বোধনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান সূচনা করা হয়।

    কক্সবাজার লাইট হাউজ মাদরাসার পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ আলী নাজিরের সভাপতিত্বে শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মুহছিন শরীফ (দা:বা:) পরিচালক: আজিজুল উলুম মাদরাসা রাজারকুল রামু ও যুগ্মসচিব আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিকদার, পরিচালক: দারুল উলুম রামু চাকমারকুল বড় মাদ্রাসা। হযরত মাওলানা মুফতি বোরহান উদ্দিন, মুহাদ্দিস: জামিয়াতুন নুর আল আলমিয়াহ বাংলাদেশ। মাওলানা জুবাইরুল হক আনসারী, হযরত মাওলানা আব্দুস সাত্তার সাহেব, পরিচালক: দারুত তাহজিব মাদ্রাসা থাইংখালী। মাওলানা কাজী এরশাদ উল্লাহ সাহেব। মাওলানা নিয়ামত উল্লাহ সাহেব, পরিচালক: চাইল্যাতলী মাদরাসা। মাওলানা হাফেজ দেলোয়ার হোসেন -পরিচালক হাফছা (রা:) মহিলা মাদরাসা রামু।মাওলানা ইউনুস সরওয়ার সাহেব,পরিচালক: ঘুমধুম রওজাতুল কুরআন মাদ্রাসা। মাওলানা ওবায়দুল্লাহ রফিক, পরিচালক: জামিয়া আশরাফিয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসা কোর্টবাজার। সাংবাদিক মাওলানা আবুল মনজুর সাহেব,পরিচালক: দারুল কোরআন একাডেমী। মাওলানা নুর মোহাম্মদ সাহেব, পরিচালক: তাজবিদুল কোরআন মাদরাসা পাগলীর বিল। মাওলানা জাহাঙ্গীর রফিক। মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াছ, নির্বাহী পরিচালক: মা’হাদ আল ফুরকান মরিচ্যা। মাওলানা মুফতি গিয়াস উদ্দিন।
    মাওলানা ইকবাল তৌহিদী, মাওলানা জিয়াউল হক। মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ। মাওলানা এমদাদ উল্লাহ, মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া’র শিক্ষা সচিব আবু তাসনিম সাঈদ আশরাফি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাওলানা কফিলউদ্দিন। তরুণ আলেম মাওলানা হাফেজ আয়াতুল্লাহ। মাওলানা আব্দুল্লাহ মাহমুদসহ কক্সবাজার জেলার শীর্ষস্থানীয় ওলামায়েকেরামগন ও অভিভাবকবৃন্দ।

    এসময় বক্তারা বক্তব্যে বলেন, আল্লাহপাকের সন্তুষ্টি লাভ, ইহকাল ও পরকালের মুক্তি এবং ইসলামের মূল আকিদায় জ্ঞান অর্জন করে প্রকৃত সফলতা লাভের উপায় হিসেবে কাজ করবে مدرسةالرسالة الإسلامية
    অনৈসলামিক সমাজ ব্যবস্থার সার্বিক পরিবর্তন সাধন করে কুরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে ইসলামি জীবন ব্যবস্থা গড়তে সহায়ক ভূমিকা রেখে প্রতিটি ঘরে ঘরে পবিত্র কুরআনের আলো ছড়িয়ে দিবে। পরিশেষে শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান শেষে মাওলানা মুহছিন শরীফ (দা:বা:) দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন, এসময় মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার প্রবীণ মুরব্বিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    নিউজ ডেস্ক: UkhiyaVoice24.Com