Category: কওমী মাদ্রাসা

  • জামিয়া পটিয়ার নবনির্বাচিত নায়েবে মুহতামিমকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ? ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং হজুরের ভিডিও বয়ানের লিংক দেওয়া আছে নিচে = UkhiyaVoice24.Com

    জামিয়া পটিয়ার নবনির্বাচিত নায়েবে মুহতামিমকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ? ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং হজুরের ভিডিও বয়ানের লিংক দেওয়া আছে নিচে = UkhiyaVoice24.Com

    আলমগীর ইসলামাবাদী (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    তিনি খ্যাতিমান তাফসীরকার, যশদ্ধী ইসলামী অর্থনীতিবিদ, বহু ভাষার সাহিত্যিক, শ্রদ্ধেয় উস্তাদ আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ সাহেব দাঃ বাঃ।

    তিনি ১৯৭২ সালে কক্সবাজারের উখিয়া আলহাজ্ব মাওলানা আমির হামযার সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন ৷

    তিনি জামিয়া পটিয়া হতে ১৯৯২ সালে বেফাকুল মাদারিস বোর্ড হতে তাকমিল শ্রেণীতে রেকর্ড সংখ্যক মার্ক পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেন ৷

    ১৯৯৪ সালে থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ৬বছর সৌদি আরবের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিক্ষক ও অনুবাদক হিসেবে কাজ করেন ৷

    ২০০১ সাল থেকে এপর্যন্ত জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ায় পাঠ দান করে যাচ্ছেন ৷ এছাড়া জামিয়ার বিভিন্ন আরবি, ইংরেজি, বাংলা ম্যাগাজিনের সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন ৷

    তিনি দীর্ঘ দিন পর্যন্ত দেশ বিদেশে ওয়াজ, লেকচার, সেমিনারের মাধ্যমে দ্বীনের খেদমত করে যাচ্ছেন ৷

    তিনি ২০০৫ সালে সাউথ আফ্রিকায় Radio Islam এ প্রোগ্রাম করেন ৷ ২০০৮ সালে সৌদি বাদশার আমন্ত্রণে মক্কা শরিফে অনুষ্ঠিত ধর্মীয় সংলাপ ও কনফারেন্সে অংশ গ্রহণ করেন ৷

    ২০১২ সালে বৈরুত, লেবনানে আরব লীগ Ice cream এর যৌথ উদ্দোগে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মানবিক আইন শীর্ষক কোর্সে অংশ গ্রহণ করেন ৷

    ২০১৭ সালে আমেরিকা যুক্তরাষ্টের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে “ধর্মশিক্ষা বিষয়ক সেমিনারে অংশ গ্রহণ করেন ৷ একই বছরে ইন্দোনেশিয়ার আররানিয়ান ইউনিভার্সিটিতে “আন্তর্জাতিক মানবিক আইন” শীর্ষক সেমিনারে স্পীকার হয়ে প্রবন্ধ পাঠ করেন ৷
    ২০১৮ সালে মক্কা নগরীতে অনুষ্ঠিত রাবেতাতুল ইসলামিয়ার সেমিনারে ১ম স্থান অর্জন করেন ৷

    এছাড়া দেশ বিভিন্ন ব্যাংক, সংগঠনের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন ৷

    হুজুরের যোগ্যতার সবচে বড় দলিল হল হুজুরের কোন ধরণের সরকারি সনদ না থাকা সত্বেও ঢাকা সহ দেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হুজুরের সুযোগ মত কম পক্ষে মাসে ১বার হলেও লেকচারের জন্য প্রস্তাব আসে ৷
    হুজুরের লিখিত বই ১. Charity in Islam, ২. Respect for the dead বহির্বিশ্বে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে ৷
    এছাড়া হুজুরের বিষয় ভিত্তিক তত্ব বহুল বয়ানের বই প্রকাশিত হয়েছে ৷

    এক কথাই বললে ওনি সকলের সুপরিচিত মুখ বহু ভাষার অধিকারী মাওলানা হারুন ইসলামাবাদীর প্রতিচ্ছবি ৷

    আল্লাহ হুজুরের ছায়াকে আমাদের উপর দীর্ঘায়িত করুন

     

    https://www.facebook.com/410183906264668/posts/700397230576666/

  • কওমী মাদরাসাগুলো খোলার অনুমতি প্রজ্ঞাপনে সম্মতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী- শেখ হাসিনা।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    কওমী মাদরাসাগুলো খোলার অনুমতি প্রজ্ঞাপনে সম্মতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী- শেখ হাসিনা।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    কওমী মাদ্রাসা খোলার অনুমতি।

    মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির
    বিশেষ প্রতিনিধি:

    আজ বিকাল ৫ টার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ করা হয়েছে।কিছুক্ষন পুর্বে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বিষয়টি জাতীয় দ্বীনি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের প্রতিনিধি দলকে জানানো হয়েছে বলে মিডিয়াকে নিশ্চিত করেছেন বোর্ডের সহ-সভাপতি ড. মুশতাক আহমদ ও আল্লামা ইয়াহইয়া মাহমুদ।

    এর আগে কওমী মাদরাসা শিক্ষার সম্মিলিত শিক্ষাসংস্থা ‘আল হাইআতুল উলইআ লিল জামিয়াতিল কওমিয়া’র অধিনে থাকা কওমী মাদরাসাসমূহের একটি বোর্ড ‘জাতীয় দ্বীনি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের’ উধ্বর্তন চারজন সদস্য তথা এ বোর্ডের সহ-সভাপতি ড. মাওলানা মুশতাক আহমদ ও মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ এবং বোর্ডের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ আলী এবং মাওলানা মুজিবুর রহমানসহ কওমি আলেমদের একটি প্রতিনিধি দল গত ১৭ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সাথে বৈঠক করেন এবং কওমী মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়ার অনুরোধ করেন।

    এরপর ১৮ আগস্ট এ বোর্ডের সহ-সভাপতি ড. মাওলানা মুশতাক আহমদ ও মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ আলাদা আলাদা ঘোষণার মাধ্যমে কওমী মাদরাসাসমূহে পরীক্ষা নেওয়া এবং অনেকাংশেই মাদরাসা খুলে দেওয়ার সংবাদ দেন।

    কিন্তু মৌখিকে অনুমতির পরেও অনেকেই মাদ্রাসা খুলতে ভয় পাচ্ছিলেন।যে বিষয় মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমু এক লাইভেল মাধ্যমে বলেছিলেন – খুব শীঘ্রই সরকারি প্রজ্ঞাপন এর মতো কোনো সুসংবাদ আসতে পারে। আজ সেই সুসংবাদ এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    আইনগত ভাবে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলতে এখন আর কোন বাধা রইলো না বলেই মনে করা হচ্ছে।

    করোনাকালীন সময়ে করোনা মহামারীর বিস্তার রোধে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সাথে কওমী মাদরাসামূহকেও গত ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিলো। পরবর্তিতে আলেমদের দাবি অনুসারে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১২ জুলাই থেকে কওমী মাদরাসাসমূহের হিফজ বিভাগ খুলে দেয় সরকার। গত ৮ জুলাই এ বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে হেফজ বিভাগ খুলে দেওয়ার অনুমতি দেয়।

    ১২ জুলাই থেকে হিফজ বিভাগ খুলে দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার।

    এর আগে ১ জুন দেশের কওমি মাদ্রাসায় ছাত্রছাত্রী ভর্তির কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে অফিস খোলার অনুমতি দিয়েছিল।

    পরবর্তিতে গত ১৩ জুলাই হাইআতুল উলয়ার বৈঠকে মাদ্রাসা খোলার বিষয়ে সরকারের সঙ্গে মধ্যস্থতা করতে মাওলানা মাহফুজুল হককে আহবায়ক করে ৮ সদস্য বিশিষ্ট একটি সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছিলো।

    এরপর গত ২৩ জুলাই হাইআতুল উলআর পক্ষ থেকে ৮-ই আগষ্ট দেশের সকল কওমী মাদরাসা খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু ৫ আগস্ট হাইআর একটি মিটিংয়ের মাধ্যমে ৮ আগষ্ট কওমী মাদরাসা খোলার পূর্ব সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয় সরকার আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার পর। এরপর মাদরাসা খোলার নতুন সিদ্ধান্ত আসবে বলেও জানানো হয়। যা নিয়ে সরকারের সাথে হাইয়াতুল ‍উলআর পক্ষ থেকে মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করা হয় যেসব এর পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় দ্বীনি শিক্ষা বোর্ডের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কওমী মাদরাসাসমূহকে প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা গ্রহণের মৌখিক অনুমতি দেওয়া হয়।যা আজ প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হচ্ছে।

  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিন -জীতীয় শিক্ষক ফোরাম 

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিন -জীতীয় শিক্ষক ফোরাম 

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম 

     

    মাওঃ কামালউদ্দিন সাকী, চট্টগ্রাম।

    জাতীয় শিক্ষক ফোরাম এর কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন,
    দেশের সকল প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচল হলেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলায় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবাই চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

    তিনি আরও বলেন,গাড়ির চাকা ঘুরছে,ব্যবসা-বাণিজ্যের কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে অথচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে শিক্ষা ব্যবস্থাকে চরম হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

    তিনি ১ সেপ্টেম্বর থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,আলিয়া, কওমিয়া সহ সকল প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আহবান জানান। নতুবা কঠোর কর্মসূচি প্রদান করা হবে বলে ঘোষণা করেন।

    ফোরামের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রভাষক আব্দুস সবুর এর পরিচালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক নাছির উদ্দীন খান, মুহতারাম সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এবিএম জাকারিয়া,
    সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব হুমায়ুন কবির,স্কুল বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক আমজাদ হোসেন, সহ দফতর সম্পাদক জনাব মহিউদ্দিন মোল্লা, সহ কওমি মাদরাসা বিষয়ক সম্পাদক মুফতি আব্দুর রহমান বেতাগী,তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ কামরুজ্জামান সহ অন্যন্য সদস্যবৃন্দ।