Category: কক্সবাজার জেলা

  • কক্সবাজার সোশ্যাল ক্লাব এর উদ্যোগে মতবিনিময় সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

    কক্সবাজার সোশ্যাল ক্লাব এর উদ্যোগে মতবিনিময় সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজার সোশ্যাল ক্লাব (সি এস সি) এর মতবিনিময় সভা ও ইফতার আয়োজন সফল ভাবে সম্পন্ন করা হয় ১৯রমজান ১৪৪৩ হিজরি- ২১ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার হোটেল প্রসাদ প্যারাডাইস কক্সবাজার এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিকাল ৫ ঘটিকার দিকে
    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কক্সবাজার সোশ্যাল ক্লাবের সভাপতি মোঃ সেলিম রেজা। এবং ভিডিও কলে যুক্ত ছিলেন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন সিকদার।

    উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। দৈনিক কক্সবাজার৭১.পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন বেলাল। এবং সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদ। শামসুল আলম। লিয়াকত আলী। সভাপতি /সেলিম রেজা
    যুগ্ম সভাপতি/,রাহাত আলি।ও আবু মুসা
    যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক/আজিজুল হক রুবেল।
    আইন বিষয়ক সম্পাদক /এডভোকেট রাসিব আহমেদ।
    সদস্য বৃন্দ। আনোয়ার হোসেন। আবু বক্কর ছিদ্দিক। আবু তসিপ হেনা।ওমর ফারূক। সাহিদুল ইসলাম। নুরুল আলম ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ সবাই দোয়া ও মোনাজাত করে সংগঠনের সফলতা কামনা করে ইফতার করেন।

  • সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ পালিত

    সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ পালিত

    সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ পালিত

    ইব্রাহীম মাহমুদ টেকনাফপ্রতিনিধি

    বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলোচনা সভাসহ নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ-১৪২৯ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহীদ মিনার চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শেষ হয়।

    ১৪ এপ্রিল ২০২২ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ঘটিকার সময় টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একাডেমীক সুপারভাইজার নুরুল আবছারের পরিচালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কায়সার খসরু এর সভাপতিত্বে পহেলা বৈশাখ–নতুন বাংলা নববর্ষ ১৪২৯ পালন করা হয়।

    শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম।বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান তাহেরা আক্তার মিলি,সহাকারি কমিশনার ভুমি এরফানুল হক চৌধুরী, উপজেলার সকল কর্মকর্তা ও সাংবাদিক সহ প্রমুখ।

    “মঙ্গল” শোভাযাত্রা আয়োজন করেছে টেকনাফ উপজেলা পরিষদ। বাংলা নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। পয়লা বৈশাখ এ উৎসব পালিত হয়। বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটা দিন। বাংলা নববর্ষ বাংলা ভাষার প্রথম দিন বলা হয়ে থাকে। বাংলা সালকে বরণ করে নেওয়ার জন্য এই উৎসবটি পুরো বাংলাদেশে ব্যাপক আনন্দের সহিত পালন করা হয়।

    উপজেলা সহাকারি কমিশনার ভুমি এরফানুল হক বক্তব্যে বলেন, জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৪ এপ্রিল এই উৎসব পালিত হয়। বাংলা একাডেমি নির্ধারিত আধুনিক বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে এই দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে।

    উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান তাহেরা আক্তার মিলি বক্তব্যে বলেন, বাংলা নববর্ষ বাঙালির ঘরে ঘরে সুখ শান্তি বয়ে আনুক সবাইকে ১৪২৯ শুভ বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।

    উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা সবাই এখন সুখে শান্তিতে বসবাস করছি। আসুন সবাই পুরাতন বছরের সমস্ত গ্লানি দুঃখ-বেদনা, ভুলে গিয়ে নতুন বছরের নতুন সূর্য, নতুন প্রাণ, নতুন গান, নতুন আলো, নতুন বছর কাটুক ভালো শুভ হোক ১৪২৯ শুভ বাংলা নববর্ষ সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।

    টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সমাপনি বক্তব্যে বলেন, বাংলা নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। পয়লা বৈশাখ এ উৎসব পালিত হয়।পৃথিবীর যেখানে যত বাঙালি আছে, তারা সবাই উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা নববর্ষ পালন করেন।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন

    রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন

    রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    ১৪ এপ্রিল ২০২২ ইং, দুপুর ২টায়
    খয়রাতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সভা।

    অনুষ্ঠানের শুরুর আগে জাতীয় সংগীতের মধ্যদিয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উপজেলা – ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

    সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সভা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক টিম-প্রধান আলী হোসেন খাঁন।

    কাউন্সিল অধিবেশন সভায় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপ-টিম প্রধান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাক্টর। রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ টিম সদস্য ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের টিম সদস্য ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক নুরুল হক খাঁন। টিম সদস্য ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আলী আহমদ সাবেক মেম্বার। রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ সালাহ উদ্দিন। রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম নুরু।

    রাজাপালং ইউনিয়ন, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সভা অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাস্টার জাফর আলম।

    সভায় উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন জাতীয় শ্রমিক লীগের উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি মেম্বার সরোওয়ার কামাল পাশা,
    উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট এটিএম রশিদ, রাজাপালং ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কন্ট্রাক্টর মফিজ উদ্দিন।

    রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কাউন্সিল ও সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে রাজাপালং ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ১৫০ জন বিশিষ্ট কমিটির সদস্যগনের সমন্বয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মাস্টার জাফর আলম। এবং উক্ত কাউন্সিল অধিবেশনের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে প্রার্থী হয়ে ছিলেন (১)মোঃ জয়নুল আবেদীন (২) মোঃ শাহ আলম (৩) মোঃ শাহজান। পরে সাংগঠনিক টিমের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩জন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীর সাথে সমন্বয় করেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক টিমের নেতৃবৃন্দ, তখন মোঃ শাহজান দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সাথে ছিলেন এবং তিনি সাংগঠনিক টিম ও দলের স্বার্থের প্রতি সম্মান দেখিয়ে বলেছেন নতুন নেতৃত্বে জন্য মোঃ জয়নুল মার্কা (চেয়ার) ও মোঃ শাহ আলম মার্কা (আনরস) ২ প্রার্থীর উপর ব্যালেট ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়ার আহবান করেন। সে-তুলনায় ব্যালেট ভোটের মধ্যেদিয়ে জয়নুল আবেদিন ৪৫টি ও শাহ আলম ৭২টি কাউন্সিলারদের ভোটের মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। পরে উপজেলা -ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন নির্বাচিত সভাপতি সম্পাদক।

  • উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে মহিলা মাদ্রাসা

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে মহিলা মাদ্রাসা

     

    ওমর ফারুক (উখিয়া-কক্সবাজার)

    কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্টান হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (র.) মহিলা মাদ্রাসা এতিম খানা ও হিফ্জ খানা।

    উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে থাইংখালী উত্তর জামতলী এলাকায় প্রতিষ্টিত অত্র মাদ্রাসা।

    মাদ্রাসাটি স্থাপিত ২০২০সাল। মাওলানা সেলিম এর তথ্যব্ধানে মাদ্রাসাটি পরিচালিত ।গত ১০জানুয়ারি ২০২০সালে প্রতিষ্টিত হয়ে দীর্গতিতে চলতেছে মাদ্রাসার পাঠদান।

    মাওলানা সেলিম ও তার সহধর্মিণী হাফেজা সেলিনা আক্তার এর ঘামের বিনিময়ে প্রতিষ্টান গত এক বছর চলিত হয়ে আজ ধন্য ও উখিয়া’র সর্বোচ্চ রেকর্ড করলো মাদ্রাসাটি।

    মাদ্রাসা’র শিক্ষিকা হাফেজা সেলিনা আক্তার রাত দিন পরিশ্রম সৌভাগ্যবিদে কাজ করে গড়ে তুলতেছে বছরের ৫-১০জন হাফেজা।

    শুধু তাই নয়,কক্সবাজার উখিয়ার থাইংখালীর স্থানীয় পাড়া প্রতিবেশি মা- বোন ও আত্মীয় সজন মহিলাদের তালিম ও হাদিস বর্ণনা ও পাটদান শিখানো হচ্ছে বলে জানান।

    রাসুল (স)বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কোরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষাদে ( আলহাদিস)

    নারী জাতীর অগ্রদুধ কোরআনি শিক্ষাই বাস্তবায়ন করাই ইসলামের মূল বৈশিষ্ট্য।
    সেই বৈশিষ্ট্যকে সামনে নিয়ে আরো বড় করে মহিলা কওমি মাদ্রাসা করার জন্য বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে মাদ্রাসাটি।

    কক্সবাজার জেলা দক্ষিণ ও পূর্বে কোরনি ব্যবস্তা না থাকায় স্থানীয় জনসাধারণ মুখ অন্ধ ছিল। মাওলানা সেলিম বলেন,একটা মাদ্রাসা করতে গেলে অনেক টাকা পয়সা হাতে নিয়ে দাড়াতে হয়, আলহামদুলিল্লাহ নিজের শ্রম ও শক্তিতে মাদ্রাসা করার জন্য আমি এক পায়ে দাড়িয়েছি। আমার সামনের লক্ষ হলো যে, কক্সবাজার জেলায় প্রথম মহিলা কওমি মাদ্রাসা চলিত হবে ইনশাআল্লাহ। সে সাথে মহিলা এতিম শিক্ষার্থীর জন্য মাদ্রাসা ফাউন্ড থেকে যতারত ভাবে সুশিক্ষিত নিশ্চিত করা হয়।

    স্থানীয় উলামা ও মুরুব্বি গণের পরামর্শ নিয়ে এই কাজ করা শুরু করে দিছি আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পাঠদান চলিত আছে, সামনে মাদ্রাসার উন্নতির জন্য দেশিবাসীর কাছে দোয়া ও সহযোগিতা চাই।

    ইসলাম নারী শিক্ষার বিষয়ে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর রয়েছে সমান শিক্ষার অধিকার। মূলত ইসলামে ঘোষিত হয়েছে শিক্ষা দীক্ষা পাওয়া শুধু নারীর অধিকারই নয় বরং তার ওপর ফরয। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর নারীর উপর আবশ্যক”।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াআল্লাহু আনহুম আজমায়ীন তাদের কন্যাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর এক প্রকৃষ্ট উদাহরন হলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা)। যিনি আরবি সাহিত্যে যেমন পারদর্শী ছিলেন তেমনি চিকিৎসা শাস্ত্রেও হয়ে উঠেছিলেন সমান পারদর্শী। হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা) গণিত শাস্ত্রে এতখানি পারদর্শী ছিলেন যে, হযরত ওমর (রা) এর মত জালীলুল কদর সাহাবী তাঁর কাছ থেকে মিরাসের মাসয়ালা ও হিসাব জেনে নিতেন। এছাড়া যুক্তিবিদ্যায়ও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ফিক্হ শাস্ত্রে ও অর্জন করেছিলেন সুগভীর পান্ডিত্য ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, তৎকালীন নারী সমাজ লেখার নিয়মকানুন সম্পর্কে এতখানি ওয়াকিবহাল ছিলেন যে গুরুত্বপূর্ণ পত্রাবলি ও বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল লিখে রাখতে তাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বর্তমান ফিতনার যোগে মহিলাদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তুলা না হলে আদর্শ সন্তান,আদর্শ সমাজ গঠন কখনো সম্ভব নয়।

    এক পর্যায়ে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার। পরিশেষে মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়েছে,এখন মাদ্রাসায় কাজ চলতেছে,আমি শোকরানা কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে যে,আল্লাহ তায়ালা,এমন একটা জাগাতে আল্লাহর দ্বীন শিক্ষার এমন একটা ব্যবস্তা করাচ্ছে,সে ২২সালের সমজানের শেষদিকে মহিলা কওমি মাদ্রাসা উদ্ভোদন হবে ইনশাআল্লাহ।

    মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা সেলিম বলেন, এই মাদ্রাসাটি গত ২০সালে প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এই বছর পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ পর্দা সহকারে ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয় ও সম্পূর্ণ সুযোগ নিয়ে ছাত্রীদের থাকা, খাওয়া, ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ ইত্যাদি সুযোগ দিয়া হয়।

    গত কয়েক মাস আগে পরিকল্পনা করি, উখিয়াতে একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য।সাথে স্থানিয় ব্যক্তি ওউলামায়ে আকরামের পরামর্শ মত কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। আমি আশাকরি যে, উক্ত মাদ্রাসা সঠিক নিয়ম মোতাবেক কাঠামো মেনে ছাত্রীদের লেখা পড়া করানো হয়বে ইনশাআল্লাহ।

    বর্তমানের মাদ্রাসার আবস্তা সম্পর্কে বলেন,গত দেড় বছরে মাদ্রাসায় ৫জন ছাত্রীকে দস্তুর দিয়া হলো ও আনুষ্ঠানিক ভাবে তাদের বিদায় দিয়া হলো বর্তমান ছাত্রী সংখ্যা ৪৫জন, ইনশাআল্লাহ আগামী থেকে ৩-৪হাজার ছাত্রী পড়ার মত সুযোগ হবে এই কামনা করি ইনশাআল্লাহ।

  • উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা”

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা”

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা

    ওমর ফারুক (উখিয়া উপজেলা স্টাফ রিপোর্টার)

    কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার অন্যতম দ্বীনি প্রতিষ্টান হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (র.) বালিকা মাদ্রাসা এতিম খানা ও হিফ্জ খানা।

    উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে থাইংখালী উত্তর জামতলী এলাকায় প্রতিষ্টিত অত্র মাদ্রাসা।

    মাদ্রাসাটি স্থাপিত ২০২০সাল। মাওলানা সেলিম এর তথ্যব্ধানে মাদ্রাসাটি পরিচালিত ।গত ১০জানুয়ারি ২০২০সালে প্রতিষ্টিত হয়ে দীর্গতিতে চলতেছে মাদ্রাসার পাঠদান।

    মাওলানা সেলিম ও তার সহধর্মিণী হাফেজা সেলিনা আক্তার এর ঘামের বিনিময়ে প্রতিষ্টান গত এক বছর চলিত হয়ে আজ ধন্য ও উখিয়া’র সর্বোচ্চ রেকর্ড করলো মাদ্রাসাটি।

    মাদ্রাসা’র শিক্ষিকা হাফেজা সেলিনা আক্তার রাত দিন পরিশ্রম সৌভাগ্যবিদে কাজ করে গড়ে তুলতেছে বছরের ৫-১০জন হাফেজা।

    শুধু তাই নয়,কক্সবাজার উখিয়ার থাইংখালীর স্থানীয় পাড়া প্রতিবেশি মা- বোন ও আত্মীয় সজন মহিলাদের তালিম ও হাদিস বর্ণনা ও পাটদান শিখানো হচ্ছে বলে জানান।

    রাসুল (স)বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কোরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষাদে ( আলহাদিস)

    নারী জাতীর অগ্রদুধ কোরআনি শিক্ষাই বাস্তবায়ন করাই ইসলামের মূল বৈশিষ্ট্য।
    সেই বৈশিষ্ট্যকে সামনে নিয়ে আরো বড় করে মহিলা কওমি মাদ্রাসা করার জন্য বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে মাদ্রাসাটি।

    কক্সবাজার জেলা দক্ষিণ ও পূর্বে কোরনি ব্যবস্তা না থাকায় স্থানীয় জনসাধারণ মুখ অন্ধ ছিল। মাওলানা সেলিম বলেন,একটা মাদ্রাসা করতে গেলে অনেক টাকা পয়সা হাতে নিয়ে দাড়াতে হয়, আলহামদুলিল্লাহ নিজের শ্রম ও শক্তিতে মাদ্রাসা করার জন্য আমি এক পায়ে দাড়িয়েছি। আমার সামনের লক্ষ হলো যে, কক্সবাজার জেলায় প্রথম মহিলা কওমি মাদ্রাসা চলিত হবে ইনশাআল্লাহ। সে সাথে মহিলা এতিম শিক্ষার্থীর জন্য মাদ্রাসা ফাউন্ড থেকে যতারত ভাবে সুশিক্ষিত নিশ্চিত করা হয়।

    স্থানীয় উলামা ও মুরুব্বি গণের পরামর্শ নিয়ে এই কাজ করা শুরু করে দিছি আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পাঠদান চলিত আছে, সামনে মাদ্রাসার উন্নতির জন্য দেশিবাসীর কাছে দোয়া চাই।

    ইসলাম নারী শিক্ষার বিষয়ে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর রয়েছে সমান শিক্ষার অধিকার। মূলত ইসলামে ঘোষিত হয়েছে শিক্ষা দীক্ষা পাওয়া শুধু নারীর অধিকারই নয় বরং তার ওপর ফরয। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর নারীর উপর আবশ্যক”।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াআল্লাহু আনহুম আজমায়ীন তাদের কন্যাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর এক প্রকৃষ্ট উদাহরন হলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা)। যিনি আরবি সাহিত্যে যেমন পারদর্শী ছিলেন তেমনি চিকিৎসা শাস্ত্রেও হয়ে উঠেছিলেন সমান পারদর্শী। হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা) গণিত শাস্ত্রে এতখানি পারদর্শী ছিলেন যে, হযরত ওমর (রা) এর মত জালীলুল কদর সাহাবী তাঁর কাছ থেকে মিরাসের মাসয়ালা ও হিসাব জেনে নিতেন। এছাড়া যুক্তিবিদ্যায়ও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ফিক্হ শাস্ত্রে ও অর্জন করেছিলেন সুগভীর পান্ডিত্য ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, তৎকালীন নারী সমাজ লেখার নিয়মকানুন সম্পর্কে এতখানি ওয়াকিবহাল ছিলেন যে গুরুত্বপূর্ণ পত্রাবলি ও বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল লিখে রাখতে তাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বর্তমান ফিতনার যোগে মহিলাদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তুলা না হলে আদর্শ সন্তান,আদর্শ সমাজ গঠন কখনো সম্ভব নয়।

    এক পর্যায়ে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার। পরিশেষে মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়েছে,এখন মাদ্রাসায় কাজ চলতেছে,আমি শোকরানা কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে যে,আল্লাহ তায়ালা,এমন একটা জাগাতে আল্লাহর দ্বীন শিক্ষার এমন একটা ব্যবস্তা করাচ্ছে।

    মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা সেলিম বলেন, এই মাদ্রাসাটি গত ২০সালে প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এই বছর পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ পর্দা সহকারে ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয় ও সম্পূর্ণ সুযোগ নিয়ে ছাত্রীদের থাকা, খাওয়া, ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ ইত্যাদি সুযোগ দিয়া হয়।

    গত কয়েক মাস আগে পরিকল্পনা করি, উখিয়াতে একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য।সাথে স্থানিয় ব্যক্তি ওউলামায়ে আকরামের পরামর্শ মত কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। আমি আশাকরি যে, উক্ত মাদ্রাসা সঠিক নিয়ম মোতাবেক কাঠামো মেনে ছাত্রীদের লেখা পড়া করানো হয়বে।

    বর্তমানের মাদ্রাসার আবস্তা সম্পর্কে বলেন,গত দেড় বছরে মাদ্রাসায় ৫জন ছাত্রীকে দস্তুর দিয়া হলো ও আনুষ্ঠানিক ভাবে তাদের বিদায় দিয়া হলো বর্তমান ছাতী সংখ্যা ৪৫জন, ইনশাআল্লাহ আগামী থেকে ৩-৪হাজার ছাত্রী পড়ার মত সুযোগ হবে এই কামনা করি৷

     

  • রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে- এসি ল্যান্ড সাইফুল

    রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে- এসি ল্যান্ড সাইফুল

    রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে- এসি ল্যান্ড সাইফুল

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    মুসলিম উম্মাহর সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে বাজার মনিটরিং এ এবার মাঠে নেমেছেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাইফুল ইসলাম।

    ১০ এপ্রিল (রবিবার) মহেশখালী উপজেলার বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র বড় মহেশখালী বাজার সহ বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করে বাজারের দ্রব্যমূল্যের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন তিনি।

    এসময় কাঁচা বাজার, মাছ বাজার, খুচরা মুদির দোকানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখা, প্রতিটি দোকানে মূল্য তালিকা টাঙানো সহ দরদাম স্থিতিশীল রাখতে কঠোর নির্দেশনা দেন।

    সেইসাথে মৌখিকভাবে সতর্ক করা সহ ভোক্তাদের সাথে প্রতারণা, অতিরিক্ত দাম রাখা, ভেজাল পন্য বিক্রি ইত্যাদি অভিযোগ পাওয়া গেলে জেল-জরিমানা সহ আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানানো হয়।

    পাশাপাশি বাজার পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দদের নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা সহ প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন ৷

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, পবিত্র রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে মহেশখালীর প্রতিটি বাজার নিয়মিত মনিটরিং সহ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।

    কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

    বার্তা প্রেরক-
    মিছবাহ উদ্দীন আরজু
    (মহেশখালী)
    মোবাঃ 01811323339

  • কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে ৩ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

    কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে ৩ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

    কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে ৩ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

    ৯ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ ও ১০ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ শনিবার ও রবিবার র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ১। আব্দুল খালেক (৩৭), পিতা-আব্দুল হাকিম, সাং-হাজীপাড়া, পাওয়ার হাউজ, থানা-কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার; ২। নূর মোহাম্মদ @ রিন্টু (৩২), পিতা-মোঃ সাদেক মিস্ত্রি, সাং-লাইট হাউজপাড়া, ১২ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা-কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার; ৩। মামুনুর রশিদ (২২), পিতা-মোঃ ইসমাইল, সাং-পশ্চিম লারপাড়া, থানা-কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার’দের গ্রেফতার করেছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদের পূর্বের মামলা মোতাবেক পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • রামুর চেইন্দা এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৪,০০০ পিস ইয়াবাসহ ২ গ্রেফতার

    রামুর চেইন্দা এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৪,০০০ পিস ইয়াবাসহ ২ গ্রেফতার

    রামুর চেইন্দা এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৪,০০০ পিস ইয়াবাসহ ২ গ্রেফতার

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    র‌্যাব-১৫, কক্সবাজার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলা দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা সাকিনের তৌহিদ স্টোর এর সামনে মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রির উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর একটি চৌকস আভিযানিক দল ৮ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ শুক্রবার ১০.৩০ ঘটিকার দিকে উক্ত স্থান হতে ১, আব্দুর রহমান (১৩), পিতা-সুরত আলম, সাং-চেইন্দা লাহারপাড়া, ৮ নং ওয়ার্ড। ২, এরশাদুল করিম (১৬), পিতা-নুর মোহাম্মদ, সাং-ফকিরাঘোনা, ৭ নং ওয়ার্ড, উভয় দক্ষিন মিঠাছড়ি ইউপি, থানা-রামু, জেলা-কক্সবাজার’দের আটক করেন। ঐ সময় উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে তাদের দেহ তল্লাশী করে হাতে থাকা শপিং ব্যাগ হতে সর্বমোট ১৪,০০০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

    গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি নিয়মিত মামলা রুজুর জন্য কক্সবাজার জেলার রামু থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

  • টেকনাফের তথ্য আপা বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

    টেকনাফের তথ্য আপা বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

    টেকনাফের তথ্য আপা বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

    টেকনাফ প্রতিনিধি

    ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তির মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা সদর ইউনিয়নে তথ্য আপার সেবা বিষয়ক বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলা তথ্য সেবা কেন্দ্রের আয়োজনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া গ্রামে এ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উঠান বৈঠকে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কায়সার খসরুর সভাপতিত্বে ও উপজেলা তথ্যসেবা কর্মকর্তা তাছলিমা খাতুনের সঞ্চালনায় উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন-টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এরফানুল হক চৌধুরী,উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জহির আহমেদ, টেকনাফ মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম,উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, সদর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য এনামুল হক প্রমূখ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন তথ্য সেবা সহকারী আফরোজা আক্তার ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।

    উপজেলা তথ্যসেবা কর্মকর্তা তাছলিমা খাতুন বলেন,গ্রামের সহজ-সরল, নিরক্ষর মানুষ,যারা সরকারি অফিসে কোনদিন আসেনি বা সরকারি অফিসে আসতে ভয় পায়,তিনিও বাড়ির উঠানে বসে বুঝে যাচ্ছেন বা জেনে যাচ্ছেন সবকিছু। বিনামূল্যে ডায়বেটিকস ও রক্তচাপ মাপা,উদ্যেক্তা তৈরী,বিনামূল্যে চাকরির আবেদন করে দেওয়ার কাজ ও করেন তথ্য আপা। শুধু নারীদের জন্য আমাদের এ সেবা।

    প্রধান অতিথি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আলম বলেন,তথ্য আপার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হল মহিলারা বুঝতে পারছেন,তারাও পুরুষের মতো সমান গুরুত্বপূর্ণ। তারা ও রাষ্ট্রের মালিক। সরকারি দপ্তর তাকে আন্তরিক ভাবে সেবা দিতে বাধ্য। তথ্য আপা উপজেলায় তাদের সেবায় নিয়োজিত এবং উপজেলায় গেলে তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করবে তথ্য আপা।

  • রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত।

    রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত।

    রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    রত্নাপালং ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলনের প্রস্তুতি সভা উপলক্ষে ৭ এপ্রিল ২০২২ ইং, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রত্নাপালং ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়।
    সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম উপ প্রধান এডভোকেট রনজিত দাশ। সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো উপস্থিত থাকবেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী। উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা। উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইসকান্দর মির্জা। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর আলম মাহাবু।

    আরো বক্তব্য রাখেন জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

    আয়োজিত সভার সভাপতিত্ব করবেন রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আসহাব উদ্দিন মেম্বার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।