Category: কক্সবাজার জেলা

  • উখিয়া প্রেস ক্লাবের নির্বাচন সম্পন্নঃ নির্বাচিত হলেন যারা

    উখিয়া প্রেস ক্লাবের নির্বাচন সম্পন্নঃ নির্বাচিত হলেন যারা

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    সকল জল্পনা- কল্পনার অবসান ঘটিয়ে উখিয়া প্রেসক্লাব নির্বাচন সুষ্টু ভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ৫ই ডিসেম্বর শনিবার উৎসবমুখর পরিবেশে সকাল ৯টা দুপুর ২টা অবধি ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

    উখিয়া প্রেসক্লাব সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এস এম আনোয়ার হোসাইন (১৩ভোট ) তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি রফিক উদ্দিন বাবুল (৮ ভোট), সরওয়ার আলম শাহীন (৫), রফিকুল ইসলাম (৩) এড. আবদুর রহিম (৩) ভোট পেয়ে সহ – সভাপতি নির্বাচিত পদে সাইফুর রহিম শাহীন ও হুমায়ুন কবির জুশান (১৪) ভোট করে পেয়ে উভয় নির্বাচিত হয়েছেন।
    এতে লটারির মাধ্যমে দুজন ১ বছর করে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ পেয়েছেন। সেক্ষেত্রে হুমায়ুন কবির জুশান প্রথম বছর এবং সাইফুর রহিম শাহীন পরবর্তী বছর দায়িত্ব পালন করবেন।

    সর্বোচ্চ ২৩ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন কমরুদ্দিন মুকুল তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন এইচ সেলিম উল্লাহ ও রতন কান্তি দে। সহ- সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আমানুল হক বাবুল।

    অন্য নির্বাচিতরা হলেন অর্থ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ চৌধুরী (২২), সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক : কাজি হুমায়ুন কবির বাচ্চু। দপ্তর সম্পাদক মাহমুদুল হক বাবুল।

    সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন হানিফ আযাদ (২৬ ভোট ) , ফারুক আহমদ ( ২২ ভোট ), ওবাইদুল হক চৌধুরী (১৯ ভোট ) নুর মুহাম্মদ শিকদার ( ১৮ ভোট)।

    নব নির্বাচিত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ সবার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান তাদের প্রতি আস্তা রাখার জন্য।

  • আরও সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেয়া হচ্ছে শুক্রবার

    আরও সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেয়া হচ্ছে শুক্রবার

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রিত ৩৪টি ক্যাম্প থেকে আগ্রহী রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) রাতের মধ্যেই ৬শ’ পরিবারের ২ হাজার ৫শ’ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেয়ার কথা রয়েছে।

    শুক্রবার (আগামীকাল) আরও সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেয়া হবে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে বলে জানা গেছে।

    বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত উখিয়া কলেজ মাঠের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্প থেকে প্রথম পর্যায়ে ২৫টি বাসে করে রোহিঙ্গাদের নিয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গার উদ্দেশে রওনা হয়।

    প্রতি ১০টি বাসের বহরে ১টি অ্যাম্বুলেন্স ও ১টি করে পুলিশের গাড়ি রয়েছে। চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে তাদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৪টি জাহাজ।

    ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গাদের প্রথমে স্ব-স্ব ক্যাম্প থেকে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে উখিয়া কলেজ মাঠে নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাঁবু ও বুথ তৈরি করে তাদের খাবার পরিবেশন করা হয়। পরে তাদের ডাটা এন্ট্রি করে বাসে তোলা হয়। রোহিঙ্গাদের বহনের জন্য শতাধিক বাস এবং ৪০টি মালাবাহী কাভার্ডভ্যান এবং ট্রাক প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

    ২৩নং ক্যাম্পের মাঝি আবুল হাশেম বলেন, ভাসানচরে যাওয়ার জন্য কোনো ধরনের জোর দেয়া হচ্ছে না। যারা স্বেচ্ছায় যেতে ইচ্ছুক তাদের নেয়া হচ্ছে ভাসানচরে।

    মিজান নামে এক যুবক জানিয়েছেন, গত রাত থেকে রোহিঙ্গাদের ক্যাম্প থেকে উখিয়া কলেজ ক্যাম্পাসে নিয়ে আসা হয়। সেখানে তাদের নাস্তা ও খাবার পরিবেশন শেষে বাসে তোলা হয়। তার ধারণা প্রতিটি বাসে ৩০ থেকে ৪০ জনের মতো রোহিঙ্গা রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কতটি রোহিঙ্গা পরিবার ভাসানচরে যাচ্ছে তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি।

    এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের দায়িত্বশীল কেউ এ পর্যন্ত মুখ খুলেনি। কাছে ভিড়তে দেয়া হচ্ছে না গণমাধ্যমকর্মীদের। তবে রোহিঙ্গাদের ভাসানচর নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যাপক আয়োজন ও নিরাপত্তা বেষ্টনী দৃশ্যটি চোখে পড়ার মতো।

    এর আগে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর কার্যক্রম ঘিরে বঙ্গোপসাগরের এ দ্বীপটি ঘুরে আসে ২২টি এনজিও প্রতিনিধি দল।

    প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় তিন হাজার ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ভূমি থেকে চার ফুট উঁচু করে নির্মাণ করা হয়েছে শেল্টার হোম। রোহিঙ্গাদের জন্য তৈরি এ অস্থায়ী আবাসস্থল এখন শহরে পরিণত হয়েছে।

    সমাজকল্যাণ উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারপারসন জেসমিন প্রেমা জানান, শুধুমাত্র আগ্রহী রোহিঙ্গাদের ভাসানচর নেয়ার কাজ করছে সরকার এবং ২২টি উন্নয়ন সংস্থা। তাদের স্থানান্তরের জন্য অর্গানাইজড হয়ে কাজ করছে সরকার। এসব রোহিঙ্গা জাহাজে উঠার পূর্বে বিভিন্ন ডাটা এন্ট্রি সাপেক্ষে বরাদ্দকৃত আশ্রয়ণের টোকেন ও চাবি হস্তান্তর করা হবে বলে তিনি জানান।

    তিনি জানান, দ্বীপটি বাসস্থানের উপযোগী করা, অবকাঠামো উন্নয়ন, বনায়ন এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দায়িত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ নৌবাহিনী।

    সেখানে রোহিঙ্গাদের জন্য আধুনিক বাসস্থান ছাড়াও বেসামরিক প্রশাসন ও আবাসিক ভবন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় ভবন, হাসপাতাল, ক্লিনিক ও খেলার মাঠ গড়ে তোলা হয়েছে।

    অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সেখানে মহিষ, ভেড়া, হাঁস, কবুতর পালন করা হচ্ছে। আবাদ করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি। পরীক্ষামূলকভাবে ধান চাষও করা হচ্ছে।

    প্রকল্পটিতে যেন এক লাখ এক হাজার ৩৬০ জন শরণার্থী বসবাস করতে পারেন সে লক্ষ্যে গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ করা হয়েছে। ১২০টি গুচ্ছগ্রামে ঘরের সংখ্যা এক হাজার ৪৪০টি।

    রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্যসেবায় দুটি ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল এবং চারটি কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে।

    এদিকে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানাস্তর কার্যক্রম বন্ধের আহবান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। অপরদিকে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের বিষয়ে অবগত থাকলেও তাদের শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংস্থাটিকে যুক্ত করা হয়নি বলে বিবৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ।

    উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট পরবর্তী মিয়ানমারে নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়ে এ দেশে পালিয়ে আশ্রয় নেয় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা। এসব রোহিঙ্গা কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়।

  • উখিয়ার কুতুপালংয়ে শুভ উদ্বোধন করলো পালং জেনারেল হাসপাতাল

    উখিয়ার কুতুপালংয়ে শুভ উদ্বোধন করলো পালং জেনারেল হাসপাতাল

    উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    আধুনিক স্বাস্থ্যসেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে উখিয়ার কুতুপালংয়ে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলো পালং জেনারেল হাসপাতাল।

    মঙ্গলবার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কের পাশে অবস্থিত মাস্টার নুরুল হক কমপ্লেক্সে অত্যাধুনিক এই হাসপাতালের শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,
    উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রাজন বড়ুয়া, স্থানীয় ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন, হাসপাতালের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক আজাদ, সার্জন ডাক্তার আবদুল ওয়ালিদ, পরিচালক (প্রশাসন) নুরুল আবছার।

    ডাঃ মোঃ আয়ুব আলী,ডাঃ আদনান ওয়ালিদ,ডাঃ এলপল চাকমা,ডাঃ মোহাম্মদ শহীদুল আলম,ডাঃ মেরাজ হোসাইন, ডাঃ মাসুমা নাসরিন,ডাঃ মোহাম্মদ এনামুল হক তুহিন,ডাঃশাহীন আকতার,ডাঃ নিশাত রহমান,ডাঃ সাইয়্যেদা মৌ,ডাঃ শুভাশীষ চৌধুরী,ডাঃ এম মিজানুর রহমান।

    ২৪ ঘন্টা জরুরি বিভাগ, অত্যাধুনিক ডিজিটাল ল্যাবরেটরি, ডিজিটাল এক্স-রে সহ নানা সুবিধা সম্বলিত ২০ শয্যা বিশিষ্ট এই হাসপাতালে রোগীদের সেবায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ।

    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আগত অতিথিবৃন্দ , হাসপাতাল টি স্থানীয়দের চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

    স্থানীয় বাসিন্দা মিজান বলেন,হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় স্থানীয়দের দুর্ভোগ লাঘব হবে।

  • উখিয়ায় অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ ও বিপুল পরিমাণ চোরাই কাঠ জব্দ

    উখিয়ায় অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ ও বিপুল পরিমাণ চোরাই কাঠ জব্দ

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    উখিয়া উপজেলার রুমখাঁ বাজারে স’মিল উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা প্রশাসন।

    ৩০শে নভেম্বর সোমবার বিকাল ৫টায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আমিমুল এহসান খানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে ২টি অবৈধ করাত কলের চোরাই কাঠ চিরাই মেশিন, বিভিন্ন জাতের ৩৬০ঘনফুট অবৈধ কাঠ ও করাতকলে ব্যবহৃত অবৈধ যন্ত্রাংশ জব্দ করতে সক্ষম হয়। তবে অভিযানে কাউকে আটক করতে পারেনি যৌথ বাহিনী।অভিযান পরিচালনার সময় উখিয়া রেঞ্জ অফিসার শরীফুল ইসলাম, ইনানী রেঞ্জ অফিসার মোঃইব্রাহিম, উখিয়া বিট অফিসার বজলুর রশিদ,হলদিয়া পালং বিট অফিসার ছৈয়দ আলম,জালিয়াপালং বিট অফিসার ও উখিয়া থানা পুলিশের এএসআই শাহজালাল সহ একদল পুলিশ ও উখিয়া অনলাইন প্রেসক্লাবের সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) আমিমুল এহসান খান জানান,সোমবার বিকাল ৫টা থেকে দীর্ঘ ২ ঘন্টা অভিযান পরিচালনা করে দুটি চোরাই কাঠ চিরাই মেশিন ও ৩৬০ঘনফুট বিভিন্ন জাতের কাঠ জব্দ করা হয়েছে বলে জানান তিনি। অবৈধ স’মিলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি। তবে বিভিন্ন সময় অবৈধ স’মিল উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। তারই ধারাবাহিকতায় সোমবারের অভিযানের নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) আমিমুল এহসান খান। পর্যায়ক্রমে সকল অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ করা হবে বলে জানা যায়।

  • উখিয়া ডাকবাংলো-মরিচ্যা সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন

    উখিয়া ডাকবাংলো-মরিচ্যা সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    উখিয়া ডাকবাংলো গরুবাজার হয়ে মরিচ্যা পাতাবাড়ি যাওয়ার মাঝপথে গয়ালমারা কালভার্ট গত মাস দেড় এক আগে ধ্বসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত মেরামত করার কোন প্রক্রিয়া শুরু হয়নি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ভুক্তভোগীরা।

    জানা যায়, ডাকবাংলো গরুবাজার সড়কের গয়ালমারা কালভার্টটি ধ্বসে পড়ে গেলে যানবাহন চলাচল অচল হয়ে যায়, মুহুর্তেই এলাকার সচেতন ব্যাক্তিদের উদ্যোগে কোনমতে, পথচারি ও যাতায়াতের সুবিধার্থে কাঠের তক্তা ও বাঁশের সাকো বানিয়ে পারাপার হওয়ার মত অবস্থান সৃষ্টি করে দেওয়া হয় । এতে বেশকিছুদিন গেলে সেটিও আজ বিকল হয়ে পড়ে। এখন পথচারি ও যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে বিপাকে পড়েছেন পুর্ব আঞ্চলের মানুষগুলো।

    এ সড়কের কালভার্টটির উপর চলাচলের নির্ভরশীল হাজারো গ্রাম, লক্ষাধিক পুর্ব অঞ্চলের মানুষ, তাছাড়া,এই সড়ক দিয়ে, গয়ালমারা,ভালুকিয়া,হলদিয়া,পাতাবাড়ি,মরিচ্যা দিয়ে যাতায়াত করে অসংখ্য ছোট-বড় যানবাহন। এমনকি মরিচ্যা হতে টেকনাফ মেইন রোড়ের বিকল্প সড়ক হিসাবেও এটি ব্যবহার করা হয়।

    এলাকাবাসীর অভিযোগ, উখিয়া প্রকৌশলী অধিদপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার অফিসার বলছিলেন কালভার্টটি ১৫ দিনের ভিতর মেরামত করা হবে।কিন্তু দুঃখের বিষয় দেড়মাস হয়ে যায় এখনো পর্যন্ত তা কার্যকর হয়নি। এতে আমাদের যাতায়াতের চলাচল পথ অনেক কষ্টকর হয়ে পড়েছে।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী অফিসার মোঃ রবিউল ইসলাম জানান, গয়ালমারা কালভার্টটি আমরা পরিদর্শন করেছি, সংস্কারের কাজগুলো কার্যকর করতে একটু সময় লাগে। তবে আমাদের চেষ্টা ও কমতি নেই, আশা করি আগামী ২০ ডিসেম্বরের আগে এই কালভার্টের কাজ সম্পন্ন হবে।

  • কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতির সাথে উখিয়া থানা আওয়ামী লীগের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতির সাথে উখিয়া থানা আওয়ামী লীগের সৌজন্য সাক্ষাৎ

    কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    আজ বিকেলে উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি, হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) আমিনুল হক আমিন, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক নুরুল হুদা চৌধুরী নেতৃত্বে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) জননেতা এডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন ।

    সৌজন্য সাক্ষাৎকালে নবনির্বাচিত ভারপ্রাপ্ত জেলা সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করে জননেতা আমিনুল হক আমিন বলেন, কেন্দ্র নির্দেশিত যে কোনো কর্মসূচি বাস্তবায়নে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সব সময় তৎপর রয়েছে।
    আগামীতেও আমরা দলীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে, সার্বিক সহযোগিতায় জেলা আওয়ামী লীগের পাশে থাকবো পাশে ইনশাআল্লাহ।
    সৌজন্য সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সভাপতি মোহাম্মদ ইসলাম প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

     

  • উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ৭ওয়ার্ডের বাপ-পুত ইয়াবা সিন্ডিকেটের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হলেন এনজিও কর্মকর্তারা

    উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ৭ওয়ার্ডের বাপ-পুত ইয়াবা সিন্ডিকেটের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হলেন এনজিও কর্মকর্তারা

    সন্ত্রাসী হামলার শিকার NGO কর্মকর্তা

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বাপ-পুত ইয়াবা সিন্ডিকেটের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হলেন এনজিও কর্মকর্তারা। অভিযোগ পাওয়া গেছে, স্হানীয় সাবেক ইউপি সদস্য পুর্বাঞ্চলীয় জনপদের ইয়াবার সিন্ডিকেট হিসেবেখ্যাত মোরশেদ আলমের নেতৃত্বে তার গুনধর ইয়াকারবারী পুত্রদ্বয় ইকবাল ও হারুন রাস্তার কাজে বাঁধা প্রদান করে নিমার্ণ শ্রমিকদের তাড়িয়ে দেয়। এক পর্যায় ইয়াবাকারবারী বাপপুতরা তাঁদের লোকজন নিয়ে রাস্তার কাজে তদারকিত থাকা  ESDO এনজিওর দুই তিন কর্মকর্তার উপর হামলা চালিয়ে আহত করেছে বলে জানা গেছে। আহতদেরকে স্হানীয় লোকজন রক্তাত্ত অবস্হায় উদ্ধার করে উখিয়া হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।এমন ঘটনাটি ঘটেছে,আজ ২৮ নভেম্বর বেলা ১২ টায় উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের ডেইলপাড়া- করইবনিয়া গ্রামে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্হানীয় গ্রামবাসী ও রাস্তার কাজে নিয়োজিত শ্রমিকেরা। ঘটনার বিররণে জানা যায়,উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ডেইলপাড়া সেকান্দরের পুত্র হারুনের বাড়ি হতে করইবনিয়া কবর স্হান সংলগ্ন মসজিদ পর্যন্ত মাটি দিয়ে রাস্তাটির সংস্কার কাজ চলছে। গত ১৮ নভেম্বর থেকে অবহেলিত রাস্তাটির কাজ পুরোদমে শুরু হয়। প্রকল্পের কাজ শেষ হবে চলতি মাসের ৩০ নভেম্বর। এ রাস্তার উন্নয়নে কাজে অর্থ ব্যয় করেছেন এনজিও সংস্হা কানাডা ESDO

     

    সূত্র,,,, সাংবাদিক গফুর মিয়া চৌধুরীর আইডি থেকে

  • উখিয়ায় “পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল সম্পন্ন

    উখিয়ায় “পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল সম্পন্ন

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

    গত ২৫.১১.২০২০ উখিয়া উপজেলার মানবাধিকার সংগঠন,পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি, রাজা পালং ইউনিয়ন শাখার ০৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে।

    এতে প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে, সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম বাপ্পি, প্রচার সম্পাদক অলি আহম্মদ অলি, দপ্তর সম্পাদক আবুল হাসেম নির্বাচিত হয়।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ” পিসওয়ে ” হিউম্যান রাইটস সোসাইটি’ র উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি জনাব জাফর উল্লাহ চৌধুরী,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাধারন সম্পাদক, জনাব অধ্যাপক নুরুল মাসুদ ভূইয়া,মানবাধিকার সম্পাদক, টীকাদার ছৈয়দুল বশর,নির্বাহী সদস্য অধ্যক্ষ মোঃ সেলিম, নির্বাহী সদস্য সাইফুল ইসলাম রাশেল, ইউনিয়ন সভাপতি ওমর হামজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইসমাই সহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দ।

    কোভিড ১৯, মাদক,বাল্য বিবাহ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।এবং নুতন নেতৃবৃন্দের সকলকে একসাথে কাজ করার আহবান জানান।

  • কক্সবাজার জেলা যুব আন্দোলনের উদ্যোগে মরহুম ফজলুল করিম রাহ. স্মরণে দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

    কক্সবাজার জেলা যুব আন্দোলনের উদ্যোগে মরহুম ফজলুল করিম রাহ. স্মরণে দু’আ মাহফিল অনুষ্ঠিত

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    মাওলানা সৈয়দ ফজলুল করীম (রহ.) আল্লাহ দ্রোহী শক্তির কাছে কখনও মাথানত করেননি। প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তে আদর্শিক পরিবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে তিনি কাজ করেছেন। তিনি গতানুগতিক পীর ছিলেন না, তিনি একজন আদর্শবাদী নেতা ও আদর্শিক লড়াইয়ে উত্তীর্ণ ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নেতৃবৃন্দ।

    ২৫ নভেম্বর’২০ বুধবার বাদ এশা কক্সবাজার ঝাউতলাস্থ গাড়িরমাঠ সংলগ্ন দারুত তাযকিয়াহ মাদরাসা হল মিলনায়তনে কক্সবাজার জেলা ইসলামী যুব আন্দোলনের সভাপতি মুফতি ওসমান আল হুমাম এর সভাপতিত্বে জেলা সেক্রটারী এইচ এম আবুবকর এর সঞ্চালনায় মরহুম মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক’ আলোচনা সভা
    অনুষ্ঠিত হয়। উদ্যোগে ‘মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ.-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখার সেক্রেটারি জননেতা মাওলানা মুহাম্মদ শোয়াইব।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন কক্সবাজার সেক্রেটারি মোহাম্মদ আনোয়ার, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম আজিজী, বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড কক্সবাজার জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ রমজানুল হক জিয়া, ইসলামী যুব আন্দোলন কক্সবাজার পৌর শাখার সভাপতি মোহাম্মদ রাশেদ, অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুজাহিদ কমিটি কক্সবাজার সদর থানার সম্মানীত জননেতা আলহাজ্ব মোঃ সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, মানুষের আত্মিক পরিশুদ্ধির পাশাপাশি জাতীয় স্বার্থে মাওলানা ফজলুল করীম রীতিমতো রাজনীতিক ছিলেন। এ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে শক্তভাবে ধারণ করে তিনি রাজনীতির একটি নির্মোহ ধারা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সত্য উচ্চারণে কখনও ক্ষমতা, কারাদণ্ডের ভয় কিংবা পদ ও অর্থের প্রলোভনে প্রভাবিত হননি।

    আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, মরহুম পীর সাহেব তার বাবা মাওলানা এসহাক রহ. থেকে যে আধ্যাত্মিক দীক্ষা পেয়েছিলেন, এর পাশাপাশি তার আপসহীন নেতৃত্ব জাতীয় পর্যায়ে তাকে অপরিহার্য করে তুলেছিল। দেশ ও জাতির যে কোনো সংকটে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। একজন মনিষীর জন্য যেসব গুণাবলী প্রয়োজন, তার মাঝে তা পূর্ণমাত্রায় ছিল। পীর সাহেব একজন নির্মোহ রাজনীতিক ছিলেন এবং পীর হয়েও তিনি রাজনীতিতে এসে একটি ব্যতিক্রমী ধারা সৃষ্টি করে গেছেন।

  • উখিয়ায় “পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার ৩,৪,৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল সম্পন্ন

    উখিয়ায় “পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার ৩,৪,৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল সম্পন্ন

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

    গতকাল সন্ধ্যার সময়,পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,র ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ,,৩,৪,৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলিন অনুষ্ঠিত হয়েছে । উক্ত কাউন্সিলিনের সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটির উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি জাফর উল্লাহ চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন , উখিয়া উপজেলা শাখার সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক নুরুল মাসুদ ভূইয়া,উপজেলা নির্বাহী সদস্য, অধ্যক্ষ মোঃ সেলিম, উপজেলা নির্বাহী সদস্য সাইফুল ইসলাম রাশেল, রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার সভাপতি ওমর হামজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইসমাইল, ৬ নং ওর্য়াডের আহবায়ক সাজেদুল হক সাজিদ, যুগ্ম আহবায়ক খুরশেদ আলম বাপ্পি,অলি উল্লাহ অলি,আবদুল গফুর আনিস,সাইফুল ইসলাম, ৩নং ওর্য়াডের আহবায়ক মোঃ সোহেল ইসলাম সোহেল,যুগ্ম আহবায়ক, আমিনুল কায়সার মুন্না,আরিফুল হক,রিয়াজ উদ্দিন তানজিম, ৪নং ওর্য়াডের আহবায়ক সাহাদাত হোসেন,যুগ্ম আহবায়ক সাহাব উদ্দিন, মোঃ শহিদ, গোলাম আযম, সহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দ। সভায় ওর্য়াড কমিটি গঠন, মাদক,বাল্য বিবাহ, এবং কভিড-১৯ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।