Category: কক্সবাজার সদর

  • কক্সবাজার লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করনের উদ্যোগ নিলেন মাওলানা মুহাম্মাদ আলী

    কক্সবাজার লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করনের উদ্যোগ নিলেন মাওলানা মুহাম্মাদ আলী

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    উপদেষ্টা সম্পাদক -এর প্রতিবেদক

     
    ১১ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার এর ঐতিহ্যবাহী লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী এলাকা লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করনের লক্ষ্যে মসজিদ পরিদর্শনে যান কক্সবাজার শহরের প্রাণকেন্দ্র কলাতলীস্থ লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসার স্বনামধন্য মুহতামিম ও জেলা ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ আলী।

    তিনি গতকাল সকালে উক্ত মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করন উপলক্ষে সমাজ কমিটি ও জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মসজিদ কমিটির সেক্রেটারী আব্দুল মন্নান, সহ-সভাপতি রিয়াজুদ্দিন মনু, সহ সভাপতি জয়নুল আবেদিন, মসজিদের ইমাম মাওলানা হাফেজ উদ্দিন, সদস্য মাওলানা নুরুল আলম, সেলিম বাবুল, হাকিম আলি, আতিকুর রহমান, নুরুল আলম, আব্দুল গফুর, ফাতের ঘোনা মসজিদ কমিটির সভাপতি আবুল কাশেম, সেক্রেটারী, সদস্য খুরশিদ আলমসহ স্থানীয় গণ্য মান্য ব্যক্তিবর্গ। মতবিনিময়ের সময় মাওঃ মুহাম্মদ আলী আগামীকাল থেকে মসজিদের অবশিষ্ট কাজ আরম্ভ করার ঘোষণা প্রদান করেন।
    এর পর তিনি পার্শ্ববর্তি ফাতের ঘোনা জামে মসজিদ পরিদর্শনে যান। উক্ত মসজিদে মুসল্লি সংকুলান না হওয়ায় দ্বিতীয় তলার কাজ আরম্ভ করার প্রয়োজনীয়তার কথা মসজিদ কমিটি তাকে তুলে ধরলে তিনি উক্ত মসজিদের দ্বিতীয় তলার কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। এই পোস্ট আমাদের অংশীদারদের দ্বারা স্পনসর করা হয় Wigs

    উল্লেখ্য যে, সকালে লাইট হাউস মাদরাসার মুহতামিম মাওঃ মুহাম্মদ আলী সেখানে গেলে এলাকার সর্বস্তরের লোকজন আন্তরিকতার সাথে হযরতের সাক্ষাতের জন্য ছুটে আসেন। তিনি ধৈর্য্য সহকারে সকলের কথা শুনেন এবং মসজিদ ও এলাকার সমস্যা সমাধানে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে আশ্বাস দেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর অতি স্বল্প সময়ের মধ্যে লাইট হাউস দারুল উলুম মাদরাসার যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়, তার জন্য উপস্থিত বৃহত্তর লাইট হাউস এলাকাবাসী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি মাদরাসাসহ সকল উন্নয়ন কার্যক্রম আরো বেগবান করার জন্য সকলে তাকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করলে তিনি কাল থেকে লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ শুরুর ঘোষণা দেন।

     

  • আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন বঞ্চিত সাঈদ খোকনকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

    রবিবার দলের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ২০ ও ২১ ডিসেম্বর ২০১৯ অনুষ্ঠিত দলের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সাঈদ খোকনকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন প্রদান করেন।

    ২০১৫ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন সাঈদ খোকন। তিনি অবিভক্ত ঢাকার প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে।

    এবারের নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির এই মেয়র। তবে দল তাকে মনোনয়ন না দিয়ে ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপসকে মনোনয়ন দেয়। তখনই ধারণা করা হচ্ছিল, সাঈদ খোকনকে ‘সান্ত্বনা পুরস্কার’ হিসেবে কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দেয়া হতে পারে।

  • ফেসবুকে ভুয়া খবরে বাতিল হবে বিজ্ঞাপন

    ফেসবুকে ভুয়া খবরে বাতিল হবে বিজ্ঞাপন

    তীব্র সমালোচনার মুখে অবশেষে ভুয়া খবর ঠেকানোর বিষয়ে আরও কঠোর হচ্ছে ফেসবুক। যেসব পেজ ও গ্রুপ থেকে ভুয়া খবর ছড়ানো হবে তা বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। 

    গত ১১ ডিসেম্বর এ বিষয়ে সতর্ক করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, কোনও পেজ বা গ্রুপের ক্ষেত্রে যদি কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙার প্রমাণ না পাওয়া যায় এবং ভুয়া খবর ছড়ালে সক্রিয়ভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ফরচুন অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

    ফেসবুকের পক্ষ থেকে পেজের ব্যবস্থাপকদের সতর্ক করে বলা হয়েছে, ফেসবুক যদি কোনও কনটেন্ট মুছে ফেলে বা সরিয়ে দেয় বা যে পোস্টের কারণে কোনও পেজ বন্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তা আবার নতুন পেজে পোস্ট করা হয়, তবে সে পেজও বন্ধ করে দেয়া হবে।

    সম্প্রতি ফ্যাক্ট চেকিং কর্মসূচির মাধ্যমে প্ল্যাটফরমে কোনও খবর ভুয়া বলে শনাক্ত হলে সে পোস্টের বিষয়ে সতর্ক করা হবে বলে জানিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ভারতে এএফপি ইন্ডিয়া, ফ্যাক্ট ক্রেসেন্ডো, ফ্যাক্টলি, নিউজমোবাইল, ইন্ডিয়া টুডের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ফ্যাক্ট চেকিং বিষয়ে কাজ শুরু করেছে ফেসবুক।

    ফেসবুক তাদের এক ব্লগ পোস্টে বলেছে, প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভুয়া অ্যাকাউন্ট সরানোর পাশাপাশি ভুয়া খবর ছড়ানোর বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ভুয়া পোস্টগুলোকে সরাসরি ‘ভুয়া’, ‘মিশ্র’, ‘ভুয়া শিরোনাম’, ‘মতামত’, ‘বিদ্রুপের’ মতো নানা সংজ্ঞা দেয়া হবে। ১২ ভাষায় পোস্টগুলোকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা হবে।

    ভারতের আগে সিঙ্গাপুর ও নেদারল্যান্ডসে ভুয়া খবর বিষয়ে সতর্ক করার বিষয়গুলো পরীক্ষা করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, কোনও ভুয়া খবর শনাক্ত করার পর কর্তৃপক্ষ সেই খবর পর্যালোচনা করবে। পোস্টটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হলে তা কারও কাছে পৌঁছাবে না।

    এমনকি, যেসব পেজ থেকে বারবার ভুয়া খবর ছড়ানো হবে, সে পেজের বিজ্ঞাপন থেকে অর্থ আয়ের সুযোগ কমিয়ে দেবে।

    ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও রাজনৈতিক নেতাদের পেজ থেকে সরাসরি পোস্ট করা কোনও বক্তব্য, বিজ্ঞাপনের মতো বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না বলেই জানিয়েছে ফেসবুক।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, ফেসবুকের এ উদ্যোগ ভুয়া খবর ঠেকাতে সহায়ক হবে। এ ছাড়া ব্যবহারকারীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে।

  • করোনার মতো আরও বহু ভাইরাস আছে: চীনা ভাইরোলজিস্ট

    করোনার মতো আরও বহু ভাইরাস আছে: চীনা ভাইরোলজিস্ট

    চীনের সুপরিচিত ভাইরোলজিস্ট শি ঝেংলি বলেছেন, যেসব ভাইরাস আবিষ্কার হচ্ছে, সেগুলো ‘বরফের চূড়া মাত্র’ অর্থাৎ এ ধরনের আরও বহু ভাইরাস আছে।চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিজিটিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেছেন। এসময় তিনি মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক ঐক্যের ডাকও দেন। খবর ব্লুমবার্গের।চীনের ব্যাট ওমেন হিসেবে পরিচিত, উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর শি বলেন, ভাইরাসের গবেষণায় বিজ্ঞানী ও সরকারদের স্বচ্ছ ও সহযোগিতামূলক হতে হবে।আর যখন বিজ্ঞানকে রাজনীতিকরণ করা হয় তখন তা ‘খুবই দুঃখজনক।’সিজিটিএনকে শি বলেন, আমরা যদি পরবর্তী সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে মানুষজনকে বাঁচাতে চাই, তাহলে প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণী বাহিত এই অজানা ভাইরাসগুলো সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে এবং প্রাথমিক সতর্কতা দিতে হবে। আমরা যদি এগুলো সম্পর্কে না জানি তাহলে আরেকটি প্রাদুর্ভাব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকেই ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অভিযোগ উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজি থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। তবে শি বলেছেন, মানুষের শরীরে যে করোনাভাইরাস ছড়াচ্ছে তার সঙ্গে তিনি যে ভাইরাস নিয়ে কাজ করছেন তার জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের মিল নেই।এদিকে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে নিজের নামে শপথ করে শি বলেন, এই মহামারির সঙ্গে তার ল্যাবের কোনও সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে সপ্তাহে সিজিটিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির পরিচালক ওয়াং ইয়ানই বলেন, এই ল্যাব থেকে ভাইরাস ছড়িয়েছে এটা ‘পুরোপুরি বানোয়াট।’উল্লেখ্য, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিশ্বের ৫৬ লাখ ৩১ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে।মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৯৬৪ জনের। আর সুস্থ হয়েছে প্রায় ২৪ লাখ মানুষ।

  • করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

    করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। গতকাল রোববার তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ আসে।

    আজ সোমবার রাতে করোনা আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তিনি জানান। নিজ প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত কিটেই তার শরীরের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।

    জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল রোববার সন্ধ্যায় যখন আমি ইফতার করে বাসায় ফিরছিলাম তখন আমি জ্বর জ্বর অনুভব করি। সে সময়ই আমাদের নিজেদের উদ্ভাবনী কিট দিয়ে নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তার এক ঘণ্টার ভেতরে আমি রিপোর্ট পাই। রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসে।

  • সরকারের ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

    সরকারের ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

    করোনা ভাইরাসের মতো দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারাদেশে সোয়া এক কোটি পরিবারের সাড়ে পাঁচ কোটির বেশি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার।

    আজ শনিবার এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২২ মে পর্যন্ত সারাদেশে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ৬৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬২ হাজার ১৯৩ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ ২ হাজার ৯৪৮টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৫ কোটি ৬১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৯ জন।

    শিশু খাদ্যসহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। এরমধ্যে নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮১ কোটি ৭৩ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা এবং বিতরণ করা হয়েছে ৬৯ কোটি ১০ লাখ ৩৮ হাজার ২৫৩ টাকা।

    এতে উপকারভোগীর পরিবার সংখ্যা ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৮৭২ টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৩ কোটি ৫১ লাখ ২১ হাজার ৫৪৭ জন।

    শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ২২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১৭ কোটি ৩৫ লাখ ৫ হাজার ৩৬ টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৩৭৬ টি এবং লোক সংখ্যা ১১ লাখ ৬৭ হাজার ৭৯৬ জন।