Category: চট্টগ্রাম

  • শেখেরখীলে ইউপি চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ফারুকীর জানাজায় মুসল্লীদের ঢল।

    শেখেরখীলে ইউপি চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ফারুকীর জানাজায় মুসল্লীদের ঢল।

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার আওতাধীন ১২ নং(ক) শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাঁশখালী উপজেলা মজলিসে শুরা সদস্য, শেখেরখীল ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা মোরশেদুল ইসলাম ফারুকীর নামাজে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে।মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার সময় উত্তর শেখেরখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্বে খোলা ময়দানে পীরে কামেল শাহ্ সুফি আল্লামা ইসহাক হুজুরের ইমামতিতে অনুষ্ঠিত নামাজে জানাজায় হাজার হাজার মুসল্লীরা অংশ গ্রহণ করেন।নামাজে জানাজায় আগত মুসল্লীদের উদ্দ্যশ্যে বক্তব্য রাখেন,চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল, জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম অঞ্চল পরিচালক অধ্যাপক জাফর সাদেক, চট্টগ্রাম জেলা জামায়াতের আমীর অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল আলম চৌধুরী, সেক্রেটারী অধ্যক্ষ বদরুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারী ও বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক পৌর মেয়র কামরুল ইসলাম হোসাইনী, প্রয়াত সাবেক সাংসদ জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর পুত্র জহিরুল ইসলাম চৌধুরী আলমগীর, মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।

    উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাইল, সাবেক আমীর ইঞ্জিনিয়ার শহিদুল মোস্তফা, সেক্রেটারি মাওলানা আরিফ উল্লাহ, পৌরসভা আমীর আবু তাহের, দক্ষিণ জেলা জামায়াত নেতা ও বাঁশখালী আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট আবু নাছের, বারবাকিয়া ইউপির চেয়ারম্যান এইচ এম বদিউল আলম, সাধনপুর ইউপির চেয়ারম্যান কে. এম. সালাহ উদ্দিন কামাল, পুকুরিয়া ইউপির চেয়ারম্যান আসহাব উদ্দিন, অ্যাডভোকেট নুরুল আবছার, বাঁশখালী উপজেলার সাবেক আমীর অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাকের উল্লাহ্, মাওলানা মুনিরুল আলম, পুঁইছড়ি ইসলামীয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, শেখেরখীল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা হামেদ হাসান, ছাত্রনেতা আইয়ুবুল ইসলাম, ও সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দসহ হাজার হাজার মুসল্লীরা উপস্থিত হন।

    উল্লেখ্য, চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ফারুকী হৃদয় রোগে আক্রান্ত হওয়ায় চট্টগ্রাম নগরীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে তিনটার সময় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।তিনি শেখেরখীল ইউনিয়নের উত্তর শেখেরখীল মৌলভী পাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ডের মাষ্টার মরহুম জিয়াউর রহমানের পুত্র। মৃত্যুকালে তাঁহার ছিলো ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পুঁইছড়ি ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার আরবী প্রভাষকের দায়িত্বে ছিলেন। মৃত্যুকালে দুই ছেলে, এক কন্যা সন্তান ও স্ত্রীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।

  • আল্লামা সুলতান যওক নদভী হাফিজাহুল্লাহ গুরুতর অসুস্থ; দোয়া চাই সকলের।

    আল্লামা সুলতান যওক নদভী হাফিজাহুল্লাহ গুরুতর অসুস্থ; দোয়া চাই সকলের।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    চট্টগ্রাম দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া’র প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও আরবি ভাষাবিদ আল্লামা সুলতান যওক নদভী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ গুরুতর অসুস্থ হয়ে চট্টগ্রামের এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। বর্তমানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় হাসপাতালের স্টেপে ডাউন থেকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছে। জামিয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়ার সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা এনামুল হক মাদানী জানিয়েছেন, প্রবীণ এই আলেম দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন তিনি।

  • শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণকমিটি ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন সম্পন্ন।

    শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণকমিটি ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    ঐক্যবদ্ধ মিম্বার আলোকিত সমাজ এই স্লোগান বুকে ধারন করে আলেম ওলামা, ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের সেচ্ছাসেবী সংগঠন, শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখা’র উদ্যোগে আয়োজিত পূর্ণকমিটি ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন গত ৮ ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার দিকে কক্সবাজার সদর উপজেলা মডেল মসজিদ সংলগ্ন হলরুমে হাফেজ মাওলানা এডভোকেট রিদওয়ানুল কাবির এর সঞ্চালনায় ও জেলা সভাপতি মাওলানা শায়েখ হারুন কুতুবীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত তারবিয়াত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামু জোয়ারিয়া নালা মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা হাফেজ আব্দুল হক সাহেব (দা:বা:)।

    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা সেক্রেটারি মাওলানা শাকের উদ্দিন ইউনুছীসহ কক্সবাজার জেলা সকল দায়িত্বশীল ও ৯ উপজেলা শাখার দায়িত্বশীল সদস্য এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    অতিথি বৃন্দদের ফুল দিয়ে বরণ করে নিলেন জেলা সভাপতি মাওলানা শায়েখ হারুন কুতুবী, সেক্রেটারি মাওলানা শাকের উদ্দিন ইউনুছী সাহেব।

    আমরা আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিন খতিবরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে কোন আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদেরকে কমিটি কখনো নির্যাতন করতে পারবে না।
    ঐক্যবদ্ধ না থাকলে মসজিদ কমিটি সবসময় ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের দোষ খুঁজে আর খুঁজে। শুধু কক্সবাজার জেলা নয় পুরো বাংলাদেশে আমাদের একজন আলেম ওলামা, ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের অন্যায় ভাবে নির্যাতন করা হলে আমরা আর বসে তাকব না, সঠিক তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে বক্তারা বক্তব্য এসব কথা বলেন।

    সর্বশেষে শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ কক্সবাজার সদর উপজেলা মডেল মসজিদ সংলগ্ন হলরুমে থেকে কক্সবাজার জেলার পূর্ণগঠন কমিটি ঘোষণা করেন।

    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম।

  • ৬ষ্ট উখিয়া উপজেলা পরিষদের প্রথম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    ৬ষ্ট উখিয়া উপজেলা পরিষদের প্রথম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    নিউজ ডেস্ক: Ukhiyavoice24.Com

    কক্সবাজার জেলার ৬ষ্ট উখিয়া উপজেলা পরিষদের প্রথম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়, উক্ত প্রথম সাধারণ সভা অদ্য-২৫ জুন- ২০২৪ খ্রিঃ মঙ্গলবার সকাল ১১ ঘটিকার দিকে উপজেলা হলরুমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব আব্দুর রহমান বদি।

    উখিয়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র সভাপতিত্বে, উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাহী অফিসার জনাব তানভীর হোসেন। উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত সম্মানিত ভাইস চেয়ারম্যান সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী, নবনির্বাচিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাবা শাহীনা আক্তারসহ উপজেলার ৫ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ ও উপজেলার সকল দপ্তরের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।

  • চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা।।উখিয়াভয়েস২৪ ডটকম

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা।।উখিয়াভয়েস২৪ ডটকম

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ৪র্থ ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ব্যতীত সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন হয়েছে ভোট গ্রহণ। এতে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণায় দোয়াত কলম প্রতীকে বিপুল ভোটে জয়ী হলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম।

    ৫ জুন (বুধবার) সকাল ৮ টা থেকে শুরু হয় বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ, বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও প্রশাসনের সার্বিক তৎপরতায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত যথারীতিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোট গণনা শেষে উপজেলা প্রশাসন হলরুমে আনুষ্ঠানিক ভাবে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।ঘোষণাকৃত ফলাফলে (দোয়াত কলম) প্রতীকে ৬১ হাজার ৫১১ ভোট পেয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হলেন খোরশেদ আলম।

    তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইমরানুল হক (আনারস) প্রতীক পেয়েছে ২১ হাজার ৯৭৯ ভোট, শেখ ফখরুদ্দিন চৌধুরী (ঘোড়া) প্রতীকে পেয়েছে ১২শ, ৬৯ ভোট, জাহেদুল হক চৌধুরী মার্শাল (মোটরসাইকেল) প্রতীকে পেয়েছে ৩৭৬ভোট।অপরদিকে মোহাম্মদ হুসাইন (বই) প্রতীকে ২১ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী

    মোঃ আক্তার হোসেন (তালা প্রতীকে পেয়েছে ১৬ হাজার ২৬৭ ভোট, আরিফুজ্জমান (চশমা) প্রতীকে পেয়েছে ১৬ হাজার ১৮৩ ভোট, এম. এ মালেক মানিক (উড়োজাহাজ) প্রতীকে পেয়েছে ৫,০২৯ ভোট, আরিফুর রহমান সুজন (টিয়া পাখি) প্রতীকে পেয়েছে৮,১৮৮ ভোট, মোঃ ওসমান গণী (মাইক) প্রতীকে পেয়েছে ১০ হাজার ২৭০ ভোট, ইমরুল হক চৌধুরী ফাহিম টিউবওয়েল প্রতীক পেয়েছে ৬০৭৯ ভোট।

    মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে
    নুরীমন (ফুটবল) প্রতীকে ৪৫ হাজার ১৩০ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন,
    তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রেহেনা আক্তার কাজেমী (কলস) প্রতীকে পেয়েছে ১৯ হাজার ৫৬০ ভোট, ইয়ামুন নাহার (প্রজাপতি) প্রতীকে পেয়েছে ১৭ হাজার ৩৪৮ ভোট।বাঁশখালী ভোটার সংখ্যা ৩লাখ ৭৬ হাজার ৯০৪জন। তন্মধ্যে সর্বমোট রেকর্ড হয়েছে ৮৭ হাজার ২০৬ ভোট।

    ফলাফল ঘোষণা করেন, উপজেলা রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও জেসমিন আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হারুন মোল্লা, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভুমি আব্দুল খালেক পাটোয়ারী, কৃষি কর্মকর্তা আবু ছালেক,সমবায় কর্মকর্তা গাজী ওমর ফারুক, প্রকল্প বাস্তবায়ন উপ-সহকারী প্রকৌশল লিফটন সহ বিভিন্ন প্রিন্টস এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

  • বাঁশখালীর শেখেরখীলে অগ্নিকাণ্ডে ছয় দোকান পুড়ে ছাই

    বাঁশখালীর শেখেরখীলে অগ্নিকাণ্ডে ছয় দোকান পুড়ে ছাই

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।

    চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ছয় দোকান পুড়ে যায়। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৩০ লক্ষাধিক বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকরা। মঙ্গলবার (২৮ মে) রাত ৩টার দিকে উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়নের শেখেরখীল সরকার বাজার আশরাফ আলী মার্কেটে (তাহারু বাপের মার্কেট) এ অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনা ঘটে।

    এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন- ফজল কাদেরের মুদির দোকান, ইসমাইলের মুদির দোকান, নুর হোসেন’র হোমিওপ্যাথিকের দোকান, নুরুল কবিরের চায়ের দোকান, মহি উদ্দিনের ফার্মেসি ও একটি সেলুনের দোকান।ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ডা. মাহাবুব এলাহী বলেন, গত রাত তিনটার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ছয়টি দোকানের সবকিছুই পুড়ে যায়।

    বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস খবর পেয়ে যথাসময়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আধাঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ইসমাইলের মুদির দোকানে কয়েলের আগুন থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

    বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের টিম লিডার নুরুল বাশার বলেন, ‘শেখেরখীল সরকার বাজারে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে আমরা দ্রুতই ঘটনাস্থলে পৌঁছি। আধাঘণ্টার মধ্যে পুরো আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। এতে ছয়টি দোকান পুড়ে যায়। ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা হয়নি বলে জানান তিনি।

  • জিয়ারতে মদীনা- মাওলানা শায়খ হারুন কুতুবী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ।

    জিয়ারতে মদীনা- মাওলানা শায়খ হারুন কুতুবী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ।

    জিয়ারতে মদীনা।

    ————————————————————–

    প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিজ হাতে গড়া মদিনার অন্যতম স্থাপনা মসজিদে নববি। এ মসজিদের মর্যাদা ও জিয়ারতে রয়েছে অনেক ফজিলত। তবে যে কোনো জিনিসের মর্যাদা ও ফজিলতের জন্য নিয়তের পরিশুদ্ধতা আবশ্যক। মসজিদে নববির জিয়ারতে ফজিলত লাভের ক্ষেত্রেও নিয়তের আবশ্যকতা অপরিহার্য।

    হাদিসের বিখ্যাত গ্রন্থ বুখারি ও মুসলিমে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে- ‘তিনটি মসজিদ ছাড়া অন্য কোথাও (সাওয়াবের আশায়) সফর করাই বৈধ নয়। আর তাহলো-
    মসজিদুল হারাম তথা পবিত্র মক্কা নগরির কাবা শরিফ।
    আমার এ মসজিদ তথা মদিনার মসজিদে নববি এবং
    মসজিদুল আকসা তথা মুসলমানদের প্রথম কেবলা ও অসংখ্য আম্বিয়া কেরামের পদধূলিতে ধন্য বাইতুল মুকাদ্দাস।

    মসজিদে হারাম তথা কাবা শরিফ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন-
    ‘অবশ্যই যে মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাকওয়ার ওপর, প্রথম দিন থেকে তার বেশি হকদার যে, তুমি সেখানে সালাত কায়েম করতে দাঁড়াবে। সেখানে এমন লোক আছে, যারা উত্তমরূপে পবিত্রতা অর্জন করতে ভালোবাসে। আর আল্লাহ পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালোবাসেন।’(সুরা তওবা : আয়াত ১০৮)

    অন্য দিকে মদিনার মসজিদে নববির জিয়ারত ও ফজিলত লাভের ব্যাপারে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন-
    হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে আমার এ মসজিদে শুধুমাত্র কোনো কল্যাণ শেখার জন্য কিংবা শেখানোর জন্য আসবে, তার মর্যাদা হবে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদকারীর সমতুল্য।
    আর যে অন্য কোনো উদ্দেশে আসবে, তার অবস্থা হবে ওই ব্যক্তির মতো, যে অন্যের মাল-সামগ্রীর প্রতি তাকায়। (ইবনে মাজাহ)

    সুতরাং মদিনার মসজিদে নববির জিয়ারাতের নিয়তে থাকতে হবে পরিশুদ্ধতা। উদ্দেশ্য থাকবে শুধু কল্যাণ লাভ করা। যার সুসংবাদ দিয়েছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ।

    হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করনে, ‘যে ব্যক্তি শুধুমাত্র কল্যাণ শেখা বা শেখানোর উদ্দেশে মসজিদে (নববিতে) আসবে, তার জন্য পূর্ণ এক হজের সওয়াব লেখা হবে।

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন, ‘আমার ঘর (আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার ঘর) ও তার মিম্বরের মাঝখানের জায়গা টুকুকে (রওজাতুম মিন রিয়াজিল জান্নাহ) জান্নাতের অন্যতম উদ্যান বলা হয়। (বুখারি ও মুসলিম)

    আর এ কারণেই মদিনার মসজিদে নববি মর্যাদা এতবেশি। আর এ মসজিদে ইবাদাত বন্দেগিতে রয়েছে অনেক ফজিলত। যা প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।

    হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘আমার এ মসজিদে এক নামাজ আদায় করা মসজিদে হারাম ছাড়া অন্যান্য মসজিদে এক হাজার নামাজ আদায় করার চেয়েও উত্তম। (বুখারি ও মুসলিম)

    রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, এতে এক ওয়াক্ত নামাজ পড়লে এক হাজার নামাজ পড়ার সওয়াব পাওয়া যায়।’

    সুতরাং হাদিসের তথ্য অনুযায়ী মসজিদে নববিতে এক ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা অন্য মসজিদে ৬ মাস ২০ দিন নামাজ পড়ার সমতুল্য।

    তবে এ জন্য শর্ত হলো মসজিদে নববির জিয়ারত ও ফজিলত লাভে নিজেদের নিয়তকে পরিশুদ্ধ করে নিতে হবে। লোক দেখানো কিংবা খ্যাতি ছড়ানোর কোনো মানসিকতা না থাকাই শ্রেয়। তবেই সম্ভব হবে সফলতা লাভ করা।

    আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে হৃদয়ের সর্বোচ্চ আবেগ ও অনুভূতির সঙ্গে পবিত্র এ স্থান জিয়ারতের তাওফিক দান করুন। হাদিসে ঘোষিত ফজিলত লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

  • জেলে বন্দি ছেলের মুখ দেখা হলো না মায়ের, অঝোরে কাদলেন জসিম

    জেলে বন্দি ছেলের মুখ দেখা হলো না মায়ের, অঝোরে কাদলেন জসিম

    চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

    বৃদ্ধা রোকেয়া বেগমের একমাত্র সম্বল ছেলে মোঃ লিটন জেলেবন্দি। তার স্বামী মোঃ সফি মারা গেছেন প্রায় ৩ বছর আগে। প্রতিবেশীদের ভাষ্য, মায়ের নয়নের মণি ছিল লিটন। মাকে রেখে লিটন কোথাও গিয়ে রাত কাটাতেন না। অথচ পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুবরণকারী দুর্নীতি দমন কমিশনের অবসরপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ মৃত্যুতে তার স্ত্রীর করা মামলায় সেই ছেলে মায়ের চোখের আড়াল ৯৮ দিন। এ কারণে সারাক্ষণ বৃদ্ধা মায়ের চোখের কোণে জল জমে থাকত। হাউমাউ করে কান্না করতেন দুই নাতিকে জড়িয়ে ধরে। ছেলেকে শেষবারের মতো একবার দেখার আকুতি ছিল তাঁর। তবে তা অপূর্ণই থাকল। ছেলেকে দেখতে না পারার হতাশায় স্ট্রোক করে রবিবার সকালে মারা গেছেন তাঁর মা। লিটনের বাড়ি চান্দগাঁও থানার এক কিলোমিটার এলাকায়।

    লিটনের ছোট ভাই হান্নান বলেন, ইদানিং মায়ের শরীরটা ভালো যাচ্ছিল না। ছেলে জেলে থাকায় সব সময় চিন্তা করতেন। ছেলের কথা ভেবে রবিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে স্ট্রোকে মায়ের মৃত্যু হয়।

    লিটনের ছোট বোন শাহানাজ আক্তার সেতু জানান, এ মামলায় আমার ভাইকে অন্যায়ভাবে ফাঁসানো হয়েছে। মৃত্যুর আগে এক নজর ছেলের মুখটা দেখার আকুতি ছিল তাঁর মায়ের। কিন্তু তাঁর সে আশা পূরণ হলো না।

    উক্ত মামলার সাত নম্বর আসামী জানাযা শেষে কান্না জড়িত কন্ঠে মোহাম্মদ জসিম বলেন, লিটনের মায়ের মতো আমার পরিবারও আমাকে নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছে। আমার অবুঝ শিশু সন্তানরা গভীর রাতে অঝোরে কাঁদছেন। জানিনা আমি ও আমার পরিবারের ভাগ্যে কি আছে।

    তিনি আরও বলেন, শহীদুল্লাহর সাথে আমার কখনোই পরিচয় ছিল না, অথচ মিথ্যা মামলায় আসামী হয়েছি। আমি কেন জায়গার পাওয়ার নিলাম, কেন গরিব মানুষের পক্ষে দাঁড়িয়েছি- এটাই আমার জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর রাতে নগরের এক কিলোমিটার এলাকায় বাসার কাছে রাস্তা থেকে একটি সিআর মামলায় দুদকের সাবেক উপ-পরিচালক সৈয়দ মো. শহীদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করে চান্দগাঁও থানা পুলিশ। থানায় পুলিশ হেফাজতে অসুস্থ হলে পার্কভিউ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ১৬ অক্টোবর চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুননেছার আদালতে মৃত শহীদুল্লাহর স্ত্রী ফৌজিয়া আনোয়ার ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করলে থানায় মামলা রেকর্ড করার আদেশ দেন।

  • শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর রাজারহাট উপশাখা, চট্টগ্রাম এবং কালারমারছড়া উপশাখা, কক্সবাজার এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে

    শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর রাজারহাট উপশাখা, চট্টগ্রাম এবং কালারমারছড়া উপশাখা, কক্সবাজার এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে

    ইউনিয়ন ব্যাংক

    শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর রাজারহাট উপশাখা, চট্টগ্রাম এবং কালারমারছড়া উপশাখা, কক্সবাজার এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, ঢাকা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপশাখা ২ টি উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এ. বি. এম. মোকাম্মেল হক চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রামের সুখবিলাস ফিশারিজ এন্ড প্লান্টেশনের চেয়ারম্যান এরশাদ মাহমুদ, ১০ নং পদুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ আবু জাফর এবং মহেশখালী কালারমারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আবু আহমদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের উর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
    #UnionBankPLC #ShariahBasedBank #NewSubBranchOpening

  • সোনাইছড়ি আল-ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের প্রথম অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়

    সোনাইছড়ি আল-ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের প্রথম অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়

    মাওলানা আবু সুফিয়ান, সোনাইছড়ি নাইক্ষ্যংছড়ি

    পার্বত্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা কেন্দ্র সোনাইছড়ি আল-ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের প্রথম অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জনাব নুরুল আজিম চৌধুরী- সভাপতি অত্র মাদ্রাসা, অত্র মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা হেলাল উদ্দিন জাফরি সাহেবের সঞ্চালনায় ৯ম শ্রেণির ছাত্র মাসউদ এর কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
    অত্র অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন –
    জনাব বশির আহমদ – উপদেষ্টা সভাপতি অত্র মাদ্রাসা।
    জনাব নুরুল আলম মেম্বার -সাধারণ সম্পাদক অত্র মাদ্রাসা, জনাব আব্দুল করিম সাহেব – সমাজ সরদার বৈদ্যরছড়া।

    জনাব আব্দুল আজিজ -ক্যাশিয়ার বৈদ্যরছড়া কেন্দ্রীয় জামেমসজিদ, জনাব মুফিজ সওদাগর -সাধারণ সম্পাদক বৈদ্যরছড়া কেন্দ্রীয় জামেমসজিদ।
    জনাব আবছার আহমদ- শিক্ষার্থী অভিভাবক সহ আরো অনেক অভিভাবক গন।
    (অনুষ্ঠানটি সাজানোর জন্য সহযোগিতা করেছেন আমার সকল সহযোদ্ধা গন) বিশেষ করে আমি আমার উপস্থিত সকল অভিভাবক গনকে ধন্যবাদ জানালেন পরিচালক, কারণ বছরের শুরুতে এভাবেই ছাড়া দিবেন আমি কল্পনা করি নাই বলও উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়াও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অভিভাবক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন

    পরিশেষে প্রিয়দের কাছে দোয়ার আরজ প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্য।