Category: চট্টগ্রাম

  • জামিয়া পটিয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচার; মজলিসে ইলমির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

    জামিয়া পটিয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচার; মজলিসে ইলমির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

    ডেস্ক রিপোর্ট।

    আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়া’ আন্তর্জাতিক মানের একটি দীনী শিক্ষালয়। ইসলামী শিক্ষা-দীক্ষা ও ছাত্রদের উন্নত চরিত্র গঠনে জামিয়ার ভূমিকা অবিস্মরণীয় ও ঈর্ষণীয়।

    কুতবে যামান আল্লামা মুফতি আজিজুল হক রহ. ১৩৫৮ হিজরী সালে নিষ্ঠা ও এখলাছের উপর ভিত্তি করে ‘জমীরিয়া কাসেমুল উলূম’ নামে এটির ভিত্তি স্থাপন করেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে তিনিই মাদরাসার মুহতামিমের দায়িত্ব পালন করেন। ১৩৭৭ হিজরী সনে তাঁর ইন্তিকালের পূর্বে তিনি নিজেই হযরত আল্লামা আলহাজ্ব শাহ মুহাম্মদ ইউনুছ (হাজী সাহেব হুজুর) রহ.-এর নিকট মাদরাসা পরিচালনার গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেন। তিনি তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তি ও নিজ দূরদর্শী কর্মতৎপরতার মাধ্যমে মাদরাসাটিকে পরিণত করলেন বৃহত্তর জামিয়ায়। ১৪১২ হিজরী সালে তিনি তাঁর প্রভুর দরবারে গমন করেন। তাঁর ইন্তেকালের পর এ গুরু দায়িত্ব অর্পিত হয় হযরত আল্লামা শায়খ হারুন ইসলামাবাদী রহ. এর উপর। তাঁর জ্ঞান ও প্রতিভা, যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে জামিয়ার উন্নতি ও অগ্রগতির নতুন ধারা সূচিত হয়। ১৪২৪ হিজরী সালে তাঁর ইন্তেকালের পর আল্লামা নুরুল ইসলাম কদীম সাহেব রহ.-এর নিকট অর্পিত হয় জামিয়া পরিচালনার মহান দায়িত্ব। তাঁর শারীরিক দুর্বলতার দিকে লক্ষ্য করে ১৪২৯ হিজরী সনে তিনি নিজেই মজলিসে শোরার মাধ্যমে বিশিষ্ট ইসলামী বুদ্ধিজীবি, হাকীমুল ইসলাম আল্লামা মুফতি আব্দুল হালীম বোখারী (রহ.)-এর হাতে সোপর্দ করেন এ গুরুদায়িত্ব।

    তিনি ২০২০ সালে প্রথমতঃ মজলিসে আমেলার; অতঃপর মজলিসে শোরার মাধ্যমে আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ (হাফি.)-কে নায়েবে মুহতামিম মনোনিত করেন এবং তাঁর মাধ্যমে দীর্ঘ দুই বছর যাবত জামিয়ার আভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বিষয়াদির আঞ্জাম দিয়ে যান। বিগত ২২ শে জুন ২০২২ সালে আল্লামা বোখারী (রহ.) ইন্তিকাল করেন। তাঁর ইন্তিকালের পর জামিয়ার সংবিধান অনুযায়ী প্রথমতঃ তিনি ভারপ্রাপ্ত মুহতামিম হন, অতঃপর ৭ই জুলাই ২০২২ ইংরেজী তারিখের মজলিসে শোরার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মতে তাঁর হাতে মুহতামিমের এই গুরুদায়িত্ব অর্পিত হয়।

    বর্তমানে আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ (হাফিজাহুল্লাহ) এর সুষ্ঠু পরিচালনায় জামিয়া তার লক্ষ্যপানে এগিয়ে চলছে। তিনি তাঁর চিন্তা ও চেষ্টা, নিষ্ঠা ও প্রজ্ঞা, মনোবল ও তাকওয়া দ্বারা জামিয়াকে শিক্ষা-দীক্ষায় বহুমুখী উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর সুন্দর ব্যবস্থাপনা, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো সুদৃঢ়করণ, আর্থিক খাতের উন্নতি সাধন ও দেশব্যাপী সুনাম অর্জনে এক অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন আলহামদুলিল্লাহ ।

    আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযা (হাফি.) মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকে তিনি জামিয়া পটিয়ার গৌরবোজ্জ্বল অতীত সংরক্ষণের পাশাপাশি বর্তমানকে সমৃদ্ধ ও ভবিষ্যৎকে বর্ণিল করার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর নিষ্ঠাপূর্ণ সুষ্ঠু ও সুদক্ষ পরিচালনায় জামিয়া পটিয়ায় বহুমুখী উন্নয়ন-উন্নতির ধারা অব্যাহত রয়েছে। তাঁর সফলতার একটি বড় রহস্য হলো, তিনি যে কোন কাজে ‘মজলিসে এন্তেজামিয়া’ ও ‘মজলিসে ইলমির’ পরামর্শক্রমেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন।
    তাই তাঁর হাতে সুচিত হচ্ছে জামিয়ার গৌরবোজ্জল ইতিহাসের সিলসিলা। জামিয়া এখন উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষা জগতে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে। আমরা তাঁর সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।

    অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, একটি মহল জামিয়ার উন্নতি ও অগ্রগতির প্রতি ঈর্ষাণ্বিত হয়ে জামিয়ার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় কিছুদিন ধরে অনলাইন/ অফলাইনে স্বার্থপরতার বশীভূত হয়ে জামিয়ার সম্মানিত মুহতামিম সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, অবাস্তাব ও ভিত্তিহীন লিফলেট প্রকাশ করছে।
    তাতে জামিয়ার ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে এবং হিতাকাঙ্খীদের মাঝে জামিয়া সম্পর্কে সন্দেহ ও ভুল ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, বেশ কিছুদিন ধরে বিভিন্ন অজ্ঞাত ব্যক্তি পরিচয় গোপন করে ফেকআইডি ব্যবহার করে জামিয়া সম্পর্কে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তাই সকলকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হচ্ছে। এসবকে গুরুত্ব দেওয়ার কোন যৌক্তিক ও নৈতিক ভিত্তি নেই।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিত্তিহীন এমন অপপ্রচার দ্বারা আমরা মজলিসে ইলমির সকল সদস্য চরমভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত হয়েছি। তাই আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সর্বসম্মতিক্রমে এর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য জামিয়া প্রধানের নিকট সুপারিশ করছি।
    প্রয়োজনে দেশীয় আইনে এসব নোংরামির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে বিনীত অনুরোধ করছি।

    মজলিসে ইলমির সদস্যগণের নাম ও স্বাক্ষর

    ১.আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ দা.বা.
    মহাপরিচালক- অত্র জামিয়া
    ২. হযরতুল আল্লামা মুফতি হাফেজ আহমদুল্লাহ দা.বা.
    শাইখুল হাদিস – অত্র জামিয়া
    ৩. হযরতুল আল্লামা মাওলানা আমীনুল হক দা.বা.
    সদরে মুহতামিম – অত্র জামিয়া
    ৪. হযরতুল আল্লামা মাওলানা আবু তাহের নদভী দা.বা.
    নায়েবে মুহতামিম – অত্র জামিয়া
    ৫. হযরতুল আল্লামা মুফতি জসীমুদ্দিন সাহেব দা.বা.
    নাযেমে তালিমাত- অত্র জামিয়া
    ৬. হযরতুল আল্লামা মাওলানা যাকারিয়া আজহারী দা.বা.
    সহকারি নাযেমে তালিমাত- অত্র জামিয়া

  • শেখ হাসিনার পদত্যাগ এখন গণদাবিতে পরিণত হয়েছে- চট্টগ্রাম লালদিঘী ময়দানের সমাবেশে পীর সাহেব চরমোনাই

    শেখ হাসিনার পদত্যাগ এখন গণদাবিতে পরিণত হয়েছে- চট্টগ্রাম লালদিঘী ময়দানের সমাবেশে পীর সাহেব চরমোনাই

    শেখ হাসিনার পদত্যাগ এখন গণদাবিতে পরিণত হয়েছে- চট্টগ্রাম লালদিঘী ময়দানের সমাবেশে পীর সাহেব চরমোনাই

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদশে-এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, উন্নয়নের কথা বলে জনগণের নাগরিক অধিকারটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। দেশে এখন জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে পারে না। জনগণ আজ তাদের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার থেকে বঞ্চিত। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আজ সংকটাপন্ন, জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং তাবেদার শক্তি দেশের মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। উন্নয়নের নামে দেশে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। জনগণকে নির্যাতন করলে কোন বিচার হয় না। পুলিশের সদ্য অব্যাহতি দেওয়া এডিসি হারুনের হাতে বাংলাদেশের কত মানুষকে মারা হলো। তার ব্যাপারে তেমন কিছুই হয়নি। কিন্তু ‘সোনার ছেলেদের’ মারার কারণে পদ থেকে সরে যেতে হলো। এ কি ন্যায়বিচার? এটা হলো সম্পূর্ণ দলীয়করণের বিচার।

    আজ ১৫ সেপ্টেম্বর’২৩ শুক্রবার দুপুর ২টায় চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদিঘী ময়দানে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা আয়োজিত প্রধান নির্বাচন কমশিনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিরোধ এবং সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিশাল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পীর সাহেব চরমোনাই উপরোক্ত কথা বলেন।

    তিনি বলেন, বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ দেশকে নরকে পরিণত করেছে। কোথাও শান্তি নেই, নিরাপত্তা নেই। গুম-খুনের আতঙ্কে মানুষ উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত। সরকারকে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকাররে কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি আওয়ামী লীগ ছাড়া সকল রাজনৈতিক দলের। সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নামে দেশে বাকশাল কায়েম করেছে। আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ, চিকিৎসা বিভাগ, নির্বাচনী ব্যবস্থা, শিক্ষাঙ্গণসহ সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। মাদরাসা ছাত্র হাফেজ রেজাউল করীম হত্যার কারণেই আওয়ামী লীগের গদিতে আগুন দেয়া উচিত। শেখ হাসিনার পদত্যাগ এখন গণদাবিতে পরিণত হয়েছে।

    তিনি আরো বলেন, জাতীয় সরকার বা নিরপেক্ষ সরকার যে নামেই হোক একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে, দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। নির্বাচন নিয়ে বিদেশী হস্তক্ষেপের দায়ভার শেখ হাসিনার। তাদের ২০১৪ ও ২০১৮ সালে প্রহসনের নির্বাচনের কারণেই বিদেশীরা আমাদের দেশে হস্তক্ষেপ করার সাহস পাচ্ছে।

    আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসলে দেশ ধ্বংস হবে। দেশের স্বাধীনতা র্সাবভৌমত্ব বিপন্ন হবে। মানবতা ভুলুন্ঠিত হবে। অনিবার্য সংঘাত এড়াতে সরকারকে দ্রুত পদত্যাগের ঘোষণা দিতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্তমান ক্ষমতাসীনদের অধীনে হবে না, হতে দেয়া হবে না। সরকার সসম্মানে পদত্যাগ না করলে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, বাংলাদেশের রক্তে কেনা স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে অনতিবিলম্বে জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। আইনের শাসন প্িরতষ্ঠা করতে হবে। প্রশাসনকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরী করতে হবে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন র্ঊধ্বগতিতে মানুষ যখন দিশেহারা ঠিক সেই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর ডিম ফর্মুলা দেশব্যাপী হাস্যরসের সৃষ্টি করেছে। সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা আজ সরাসরি সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত। এসব সিন্ডিকেটের কাছে সাধারণ মেহনতি মানুষ আজ অসহায়।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মাদ জান্নাতুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশাল সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদশে এর প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, কেন্দ্রেীয় উপদষ্টো প্রফসের ড. আফম খালিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী, কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আল্লামা ড. বেলাল নুর আজিজী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরফিুল ইসলাম রিয়াদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি মুজাহিদ সগীর আহমদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা সভাপতি মাওলানা আব্দুল হামিদ, চট্টগ্রাম পশ্চিম জেলা সভাপতি মুফতি মহিউদ্দিন আকবর আলী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার রফিক, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শেখ আমজাদ হোসেন, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মাওলানা দিদারুল মাওলা, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি শ্রমিকনেতা ওয়ায়েজ হোসেন ভূইয়া, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি আল মিজান মুহাম্মদ নোহেল, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মুহাম্মদ জিল্লুর রহমানসহ চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা নেতৃবৃন্দ।

    লালদিঘীর সমাবেশ থেকে উত্থাপিত দাবিসমূহ :

    ১. বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু নিরপক্ষে নির্বাচন দিতে হবে।

    ২. প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল করতে হবে।

    ৩. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জাতীয় সংহতি ও কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠায় জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির (চ.জ) নির্বাচন ব্যবস্থা প্রর্বতন করতে হবে।

    ৪. দ্রব্যমূল্যের চরম ঊর্ধ্বগতি রোধ করে জনদুর্ভোগ লাগব করতে হবে। বাজার কারসাজীর সাথে জডি়তদের আইনের আওতায় আনতে হবে। লোডশেডিং-এর অসহনীয় যন্ত্রণা থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে হবে।

    ৫. অবিলম্বে বিনা বিচারে র্দীঘদিন ধরে কারাবন্দী সকল মজলুম আলেম এবং রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে।

    ৬. সকল রাজনৈতিক দলের জন্যে সভা-সমাবেশসহ সংবিধান স্বীকৃত সকল রাজনৈতিক কর্মসূচী ও বাকস্বাধীনতা উন্মুক্ত করতে হবে।

    ৭. চট্টগ্রাম সিটির ভিতরে বিভিন্ন সংস্থার উন্নয়ন প্রকল্পের সমন্বয়ের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা ও জনদুর্ভোগ নিরসন করতে হবে।

    ৮. ডেঙ্গু দেশে মারাত্মক আকার ধারণ করেছে, এই মহামারী থেকে জনগনকে রক্ষা করতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

  • ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার নবীন আলেম ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ২০২৩ অনুষ্ঠিত

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার নবীন আলেম ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ২০২৩ অনুষ্ঠিত

    আলমগীর ইসলামাবাদী -চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    গত ২৪ জুন’২৩ খ্রিঃ শনিবার ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ শাখার সভাপতি মুহাম্মাদ আব্বাস উদ্দীন এর সভাপতিত্বে ও সায়মুন চৌধুরী এর সঞ্চালানয় ‘আনোয়ারা দাওয়াত রেস্তোঁরায়’নবীন আলেম ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুহাম্মাদ সাব্বির আহমাদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি,মাওলানা সগির আহমদ চৌধুরী, আরো উপস্থিত ছিলেন,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ শাখার সেক্রেটারী এইচ এম রুহুল্লাহ তালুকদার,বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি মুফতি আনিসুর রহমান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম পূর্ব শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাঃসোহরাব হোসেন আইমন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শাখার সহ-সভাপতি,এম আতিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক নেজাম উদ্দিন তালুকদার, দাওয়াহ্ সম্পাদক মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, প্রকাশনা ও দফতর সম্পাদক এইচ এম বোরহান উদ্দিন, অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক সরওয়ার হোসাইন,সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক হাবিবুল্লাহ সাদেকী, কার্যনির্বাহী সদস্য আবরারুল হক জাবের সহ থানা নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।

    নিউজ ডেস্কঃ উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম।

  • বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল করার লক্ষ্যে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল করার লক্ষ্যে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    গতকাল ২০ জুন, ২০২৩ খ্রিঃ মঙ্গলবার উখিয়া উপজেলার সদর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত সভার আগামী ২৩ জুন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল করার লক্ষ্যে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ সালাহউদ্দিন মেম্বারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভা সঞ্চালনানা করেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটি এম রশিদ।

    উক্ত সভায় অতিথি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রিয়াজুল হক রিয়াজ, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক সাংবাদিক নুরুল হক খাঁন।

    বক্তব্য রাখেন উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও সকল ওয়ার্ড পর্যায়ের আওয়ামী লীগের সভাপতি /সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ।

    সভাপতি মোঃ সালাহউদ্দিন মেম্বার বক্তব্যে বলেন, ইনশাআল্লাহ আগামী নির্বাচনেও শেখ হাসিনাকে পুনরায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে আমরা এ উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে কাজ করে যাব। তাই আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও সকল সংগঠন সম্মিলিতভাবে সর্বোচ্চ লোক জমায়েত করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চক্রান্তকারীদের দেখিয়ে দেব, আওয়ামী লীগ এখনো মাঠেই আছে।

  • হজ্ব প্রশিক্ষণ কর্মশালা ২০২৩ অনুষ্ঠিত

    হজ্ব প্রশিক্ষণ কর্মশালা ২০২৩ অনুষ্ঠিত

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:

    চট্টগ্রাম শহরের আল-মানারা হজ্ব কাফেলা, আল ওয়াকিয়া হজ্বে কাফেলা ও বারাকা হজ গ্রুপ এন্ড ট্রাভেলস এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত, ২৭শে মে সকাল ৯ টা হতে, দিনব্যাপী নগরীর চকবাজারস্থ আনিকা ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয় এই হজ্ব প্রশিক্ষণ। হজ্ব কর্মশালায় হাজীদের জন্য, হজ্বের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও বিভিন্ন নির্দেশনা সমূহ শিখিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে এই অনুষ্ঠান এতে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও মুফতিগণ।

    সভাপতি হিসেবে সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন, আল জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসার প্রবীণ মহাদ্দিস ও হজ্ব মোয়াল্লিম, জনাব মাওলানা মুফতি শামস উদ্দিন জিয়া সাহেব। কয়েকশত নারী- পুরুষ হাজীদের উপস্থিতিতে মুখর ছিল আনিকা ক্লাব। এবং সাথে হাজ্বীদের সজনসহ প্রায় ৫০০ জন মানুষের জন্য দুপুরের খাবারের মেহমানদারীর আয়োজন করা হয়। উক্ত হজ্ব প্রশিক্ষণ কর্মশালায়, সঞ্চালনা করেন আল মানারাহ হজ্ব কাফেলার স্বত্বাধিকারী, মাওলানা মোঃ কুতুব উদ্দিন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অতিথিদের বক্তব্যে, একটা কথা বারবার উঠে এসেছে, হজ্ব আল্লাহর এক অপূর্ব ফরজ বিধান, যাদের নসিব হয়েছে, তারাই ভাগ্যবান। আল ওয়াকিয়া হজ্ব কাফেলার স্বত্বাধিকারী, মাওলানা মোঃ ইসমাইল কাউসার বলেন, আপনারা হাজ্বী সাহেবগণ আল্লাহর মেহমান, আপনাদেরকে সম্মানের সাথে মেহমানদারী করা আমাদের দায়িত্ব।
    দুপুর ভোজশেষে, বারাকা হজ গ্রুপ এন্ড ট্রাভেলসের স্বত্বাধিকারী, হাফেজ মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ সহ পরিচালনা কমিটির সকলেই, হাজীদেরকে ব্যাগসহ গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী বুঝিয়ে দেন, পরিশেষে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

  • আইনী সহায়তা কেন্দ্র আসক ফাউন্ডেশন বাঁশখালী উপজেলা কমিটি গঠন সম্পন্ন

    আইনী সহায়তা কেন্দ্র আসক ফাউন্ডেশন বাঁশখালী উপজেলা কমিটি গঠন সম্পন্ন

    আলমগীর ইসলামাবাদী- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায়, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত আইনী সহায়তা কেন্দ্র আসক ফাউন্ডেশন বাঁশখালী উপজেলা ২১ জন বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়,

    এই কমিটিতে সভাপতি হিসাবে নিযুক্ত হলেন, আলহাজ্ব শাহাদাত রশিদ চৌধুরী,, সিনিয়র সহ-সভাপতি মিজবাহুল হক চৌধুরী,, সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবদু শুক্কুর কোম্পানি,, সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক নজরুল ইসলাম সিকদার,, সহ সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ উল্লাহ এম ইউ পি,,সাংগঠনিক সম্পাদক, কমর উদ্দীন লালা,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক এরশাদুর রহমান,, অর্থ সম্পাদক ইকবাল তালুকদার,, সহ অর্থ সম্পাদক ডাঃ হামিদুল হক মজুমদার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক দিলুয়ারা কায়েস সুমি,,বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল খালেক কোম্পানি এম ইউ পি, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফজল কাদের এম ইউ পি, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদী, মুক্তিযোদ্বা বিষয়ক সম্পাদক সুফি আলম, গৃহয়ান ও গনুপর্ত বিষয়ক সম্পাদক রহিম উদ্দীন বাদশা, সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন তালুকদার, দপ্তর সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম,, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাঈনুল ইসলাম, সদস্য মোঃ মিরাজ, নুরুল খান,, মোঃ আজিম পর্যায়ে ৩২ জন বিশিষ্ট করা হবে।

  • মহাবিপদ সংকেতের আওতামুক্ত ৫ জেলার মধ্যে ঝুঁকিতে কক্সবাজার

    মহাবিপদ সংকেতের আওতামুক্ত ৫ জেলার মধ্যে ঝুঁকিতে কক্সবাজার

    নিজস্ব প্রতিবেদক।

    ঘূর্ণিঝড় মোখা ইতিমধ্যেই কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের কাছাকাছি চলে এসেছে। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৯৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে মোখা। পাশাপাশি উপকূলীয় জেলা বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতামুক্ত ঘোষণা করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

    শনিবার (১৩ মে) সকালে প্রচারিত আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ ১৩ নম্বর বিশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ মুহম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, বড় ধরনের ঝড় আসছে। তবে উপকূলের কাছাকাছি কিছু জায়গায় আছে যেখানেতেমন প্রভাব পড়বে না। তিনি আরও বলেন, কিছু ছোট দ্বীপ ও এলাকা প্লাবিত হবে না।

    ঘূর্ণিঝড়ে ‘মোখা’ শুক্রবার মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৬৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৯৫ কিলোমিটার, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৩০ কিলোমিটার এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আগামীকাল রোববার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

    এ অবস্থায় কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও ভোলা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। এসব জেলায় ৫ থেকে ৭ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১৭০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।

  • নিজের মালিকানাধীন রিসোর্টকে জনগণের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র ঘোষণা করলেন-সাবেক এমপি বদি

    নিজের মালিকানাধীন রিসোর্টকে জনগণের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র ঘোষণা করলেন-সাবেক এমপি বদি

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, উখিয়া কক্সবাজার।

    ঘূর্নিঝড় মোখায় সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি ও জনগণের জানমাল রক্ষায় নিজের মালিকানাধীন সানরাইজ রিসোর্টকে জনগণের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জনাব আবদুর রহমান বদি।
    বৃহস্পতিবার রাত ১০ ঘটিকার দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেই এই ঘোষনা দেন।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আবদুর রহমান বদি বলেন, ইতোমধ্যে আবহাওয়া বার্তায় বলা হয়েছে সম্ভাব্য ঘূর্নিঝড় মোখা আগামী দুই এক দিনের মধ্যে উপকূলে আঘাত আনতে পারে। আর এই আঘাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে। সেজন্য দ্বীপবাসীর কথা চিন্তা করে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
    আশ্রয় কেন্দ্রের পাশাপাশি অন্যান্য সহযোগিতাও দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

    সাবেক এমপি বদি আরো বলেন, উখিয়া-টেকনাফবাসীকে ঘূর্নিঝড়ের ব্যাপারে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    দুর্যোগের পরেও পাশে থাকবেন বলে জানান সাবেক এই এমপি।