Category: চট্টগ্রাম

  • ছনুয়ায় নকল সোনা বিক্রিকারী মানিক হাতিয়ে নিল ১৫ লক্ষ টাকা

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের নশ্যা বাপের বাড়ীর কালায়ার ছেলে মানিক, সুদীর্ঘ একযোগ ধরে চালিয়া আসছে নকল
    সোনা বিক্রি,সহস সরল মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা, তার একটি বিশাল দালাল চক্র সক্রিয় রয়েছে সারাদেশে, এই দালাল চক্রটি বিভিন্ন জেলা থেকে আসল সোনা বিক্রির নাম দিয়ে বা একবুড়ির পাওয়া ধন সেই সোনা বিক্রি করবে বলে ছনুয়াতে এই সোনা মানিকের এলাকায় এনে সুকৌশলে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা।

    এই নকল সোনা বিক্রিকারী ডাকাত মানিকের বিরুদ্ধে বাঁশখালী থানায় রয়েছে ডজন খানেক মামলা তৎমধ্যে, ডাকাতি, অস্ত্র মামলা , ইয়াবাবিক্রি, নারী নির্যাতন।এই ছাড়া নকল সোনা বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে বিভিন্ন থানায় মামলা আছে,
    এই নকল সোনা বিক্রিকারী সোনা মানিক্ক্যার নির্যাতনের শিকার হচ্ছে ছনুয়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা, তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে নেমে আসে অমানুষিক নির্যাতন, কেউ যদি প্রশাসনের কাছে যায় তাকে ধরে নিয়ে অস্ত্র এবং ইয়াবা দিয়ে ছবি তুলে ফাঁশিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। তার পিতা কালাইয়া হচ্ছে সকল কুকর্ম ও প্রতারণার নাটের গুরু, এই কালাইয়া দাবার গুটি চালিয়ে যাচ্ছে এই সোনা মানিকের অপরাধ কার্যক্রম।।

    এই দিকে নকল সোনা
    বিক্রিকারী ডাকাত
    মানিকের সেকেন্ড ইন কমান্ড আরেক নকল সোনা বিক্রিকারী মাপিয়া নুরুল কাদের কিছুদিন আগে পটিয়া থানা এলাকার এক সোনার দোকানদারকে ছনুয়াতে এনে প্রতারণার জালে আটক করে হাতিয়ে নিয়েছে ১৭ লক্ষ টাকা, সেই পটিয়ার ব্যাবসায়ী বাদী হয়ে বাঁশখালী থানা পুলিশের কাছে অভিযোগ করলে সেই মামলায় গ্রেফতার হয় নকল সোনা বিক্রিকারী নুরুল কাদের।

    বাঁশখালী তথা ছনুয়া ইউনিয়নের নিরীহ জনসাধারণের দাবী এই নকল সোনা বিক্রিকারী ডাকাত বাঁশখালী থানার একাধিক মামলার আসামি জলদস্যু, সোনা মানিককে আইনের আওতায় এনে কটিন শাস্তি দেওয়ার জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকারবাসী।

    এইদিকে বাঁশখালী থানার অফিসার্স ইনসার্স মু.রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, আমরা ইতিমধ্যে ছনুয়ার নকল সোনা বিক্রিকারী নুরুল কাদের নামের একজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি, বাকী নকল সোনা বিক্রিকারী মানিককেও গ্রেফতারের জন্যে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

  • চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ৩২তম বার্ষিক সিনেট সভায় চলতি বছরের ৩৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। যা গত অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ৭ কোটি টাকা বেশি।
    রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এ আর মল্লিক ভবনে (প্রশাসনিক ভাবন) উপাচার্যের সম্মেলন কক্ষে ভিসি অধ্যাপক ড. শিরিন আখতারের সভাপতিত্বে বাজেট ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান।
    বাজেটে ২০২০-২১ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা ও সাধারণ কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যয়ভার হিসেবে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৩৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ৩৩৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
    বাজেটে এবারও সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে বেতন ভাতা খাতে। এই খাতে বরাদ্দের পরিমাণ ২২২ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট বাজেটের ৬৪ দশমিক ১৬ শতাংশ। পণ্য ও সেবা বাবদ সহায়তা হিসেবে ৬০ কোটি ৯০ লাখ ও পেনশনের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। এদিকে পরিবহন খাতে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা ও ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্স অ্যান্ড ফিশারিজ’র গবেষণা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি খাতে ২ কোটি ৪১ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। চিকিৎসা খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫৬ লাখ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরেও গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট বাজেটের ১ দশমিক ২১ শতাংশ।
    বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত মূল বাজেটের ৩২৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা মোট ৩৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বাকি ৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বাজেট ঘাটতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে গত ২০১৯-২০ অর্থবছরের ৩৩৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা সংশোধিত বাজেটের অনুমোদনও দেওয়া হয়।
    এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত), সিনেট সদস্য, সিন্ডিকেট সদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

  • বাঁশখালীর এমপিকে প্রকাশ্য হত্যার হুমকির প্রতিবাদে যুব মহিলালীগের প্রতিবাদ সমাবেশ

    বাঁশখালীর এমপিকে প্রকাশ্য হত্যার হুমকির প্রতিবাদে যুব মহিলালীগের প্রতিবাদ সমাবেশ

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল ইউনিয়ন যুব মহিলা লীগের উদ্যোগে চট্টগ্রাম -১৬ বাঁশখালীর সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীকে প্রকাশ্য হুমকি, বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শনিবার (১২ সেপ্টেম্বর ) বিকালে বাঁশখালী উপজেলা যুব মহিলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে পশ্চিম চাম্বল মুন্সিখীল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ প্রাঙ্গণে এক প্রতিবাদ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়।

    বাঁশখালী উপজেলা যুব মহিলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদিকা মোছাম্মৎ হিরা মনির সভাপতিত্বে ছাত্রলীগ নেতা শহিদুল্লার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী, বাঁশখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও পৌরসভা যুবলীগের আহবায়ক মো. হামিদ উল্লাহ,যুবলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য রশিদ আহমদ,বাঁশখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইফতেখার হোসাইন তালুকদার বাবু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরুল হক চৌধুরী ফাহিম, শেখ রাসেল সৃতি সংসদের সভাপতি সাগর, কলেজ ছাত্রলীগ নেতা শাওন প্রমুখ।

    প্রতিবাদ সভায় বক্ত্যতারা বলেন, বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগের অভিবাববক ও সাংসদ আলজাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও পৌরমেয়র আলহাজ্ব শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে জামায়াত-শিবিরের একটি সিন্ডিকেট ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তারা বাঁশখালীর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নসাৎ করতে উঠে পড়ে লেগেছে। আওয়ামীলীগের লেবাজধারী ওই জামায়াত শিবিরের সিন্ডিকেটের সদস্যদের চিহ্নিত করতে হবে। ওই জামায়াত শিবিরের সিন্ডিকেট বাঁশখালী আওয়ামীলীগের রাজনীতিকে কলুসিত করতে বিভিন্ন ভাবে চক্রান্ত শুরু করেছে। সম্প্রতি একজন প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গার্ড অব্ অনার দিতে বিলম্ব হওয়াকে পুঁজি করে ওই জামায়াত শিবিরের সিন্ডিকেটের সদস্যরা আওয়ামীলীগ সেজে প্রকৃত আওয়ামীলীগ ও বাঁশখালীর সাংসদের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
    তারা বাঁশখালী পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিমুল হক চৌধুরীর ওপর ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনা ঘটিয়ে উল্টো সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীকে ফাঁসানোর চেষ্টা চালাচ্ছে।

    এতে বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা অনতিবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী এবং সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীকে প্রকাশ্যে হুমকির তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এবং সাথে সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান জানিয়ে প্রতিবাদ সভা শেষ করা হয়। এসব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান বক্তারা।

  • নাজিরহাট-দোহাজারী রোডে রেল চালু হচ্ছে বুধবার থেকে।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    নাজিরহাট-দোহাজারী রোডে রেল চালু হচ্ছে বুধবার থেকে।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দীর্ঘ ছয়মাস পর চট্টগ্রাম নগর থেকে নাজিরহাট রুটের কমিউটার ট্রেন ও দোহাজারী রুটে লোকাল ট্রেন চালু হচ্ছে আগামী বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে। এছাড়াও কর্ণফুলী কমিউটার ট্রেন চালু হচ্ছে আগামীকাল থেকে।
    রেলওয়ের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক ট্রান্সপোর্টেশন) মো. খায়রুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব বিসয়ে জানানো হয়।
    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন রুটে বেশ কিছু কমিউটার, মেইল, এক্সপ্রেস এবং লোকাল ট্রেন চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাত্রীদের সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কোচের ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা হবে। রেলের যাত্রী পরিবহন সেবা স্বাভাবিক করার অংশ হিসেবে তিন ধাপে এই ট্রেনগুলো চালু করা হবে।

    এর মধ্যে তৃতীয় দফায় ১৬ সেপ্টেম্বর চালু হবে নাজিরহাট কমিউটার-(১, ২, ৫, ৬); লোকাল (চট্টগ্রাম- দোহাজারী-চট্টগ্রাম), লোকাল (মোহনগঞ্জ-ময়মনসিংহ-মোহনগঞ্জ), লোকাল (ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল-ময়মনসিংহ-ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল), উত্তরবঙ্গ মেইল, কাঞ্চন কমিউটার, দিনাজপুর কমিউটার, বুড়িমারী কমিউটার-১ ও ২, কুড়িগ্রাম শাটল, রাজবাড়ী এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস-১ ও ২।
    প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম-নাজিরহাট ও চট্টগ্রাম-দোহাজারী রুটে চলাচল করা কমিউটার ও লোকাল এ দুটি ট্রেন উত্তর চট্টগ্রাম ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের যাতায়াত ব্যবস্থার গুরুত্বপুর্ণ মাধ্যম। বিশেষত কৃষক ও দুগ্ধখামারীরা অনেকাংশেই এই ট্রেনের উপর নির্ভরশীল।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, আগামীকাল বৃহস্পতিবার চালু হচ্ছে কর্ণফুলী কমিউটার, তিতাস কমিউটার, তুরাগ এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; কালিয়াকৈর কমিউটার-১ ও ২ এবং লোকাল (নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ)।
    দ্বিতীয় দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর চালু হবে জালালাবাদ এক্সপ্রেস, সুরমা মেইল, ঢাকা/নোয়াখালী এক্সপ্রেস, ময়মসিংহ এক্সপ্রেস, ভাওয়াল এক্সপ্রেস, ধলেশ্বরী এক্সপ্রেস, চাঁদপুর কমিউটার ও নোয়াখালী কমিউটার।

  • অরিজিন হাসপাতালের ৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ১১ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

    অরিজিন হাসপাতালের ৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ১১ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

    UkhiyaVoice24.Com

     

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ-এর নিজস্ব প্রতিবেদক 

    চট্টগ্রামের দক্ষিণ কক্সবাজার জেলার উখিয়ার  একমাত্র সেবামূলক ২০ শয্যা বিশিষ্ট বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অরিজিন হাসপাতাল ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করে উখিয়ার প্রাণ কেন্দ্র কোর্টবাজার তৌফাইল মাতেমা শপিং কমপ্লেক্সের ২য় তলায়।

    প্রতিবছর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মানবিক দিক বিবেচনা করে অসহায়, গরিব, হতদরিদ্র, সু-চিকিৎসা বঞ্চিত মানুষের জন্য দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন করে থাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
    এই ধারাবাহিকতায় আগামী ১১ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ফ্রি রোগী দেখবেন অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ১০ জন ডাক্তার যথাক্রমে

    ডাঃ রবিউর রহমান রবি ,

    ডা: আদনান ওয়ালিদ,
    ডা: মেরাজ হোসেন চয়ন, ডা: এহসান উল্লাহ সিকদার, ডা: তৌহিদুজ্জামান, ডা: আরিফা মেহের রুমি, ডা:মাসুমা নাসরিন শিফা, ডা: ফারজানা সুলতানা, ডা: সাবরীনা মাহামুদ, ডা: ফারহানা রহমান। এই দিন সকল পরীক্ষা- নিরীক্ষায় ৩৫% ছাড় দেওয়া হবে। এই তথ্য নিশ্চিত করেন অরিজিন হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।

    প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল করিম জানান, এই ফ্রি ক্যাম্পে দশ হাজারের অধিক রোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হবে, এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিদের সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান সহ মহামারি করোনা ভাইরাস থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে। সর্বোপরি সকল ধর্ম,বর্ণ ও বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষকে সেবা নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন।

    উল্লেখ্য, আগামীকাল ১০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে ফ্রি ডাক্তার দেখানোর জন্য নিন্মোক্ত নাম্বারে সিরিয়াল নেওয়া হবে।

    হাসপাতাল সিরিয়েল-এর জন্য যোগাযোগ করুন

    ফোনঃ ০১৮৩২-৪৬৬৭৩০।

     

    হাসপাতাল পরিচালনার পক্ষে মুহাম্মদ ইউনুছ ভাই।

  • মনকিচর মাদ্রাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা নিতে হবেঃ বাঁশখালী ওলামা পরিষদ।

    মনকিচর মাদ্রাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা নিতে হবেঃ বাঁশখালী ওলামা পরিষদ।

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী মনকিচর এমদাদুল উলুম মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক ও মাদ্রাসায় গত বৃহঃবার থেকে কয়েক দফা সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা মাদ্রাসা এলাকায় এক অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। যার দরুন বাঁশখালীর ঐতিহ্যবাহী মনকিচর মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা এক আতঙ্কের মধ্যে দিন পার করছে। এখনো পর্যন্ত বাঁশখালী প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নেননি। এই পরিস্থিতি দেশবাসীকে জানাতে আজ মাদ্রাসার পরিচালক প্রখ্যাত ওয়ায়েজ আল্লামা আবু বকর সাহেব ফেসবুক লাইভে আংশগ্রহনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিল।
    কিন্তু বাঁশখালী থানার ওসি মু.রেজাউল করিম মজুমদার সাহেবের অনুরোধে তা স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ “বাঁশখালী ওলামা পরিষদ” এর এক জরুরী সভা অনুষ্টিত হয়, সভায় ওলামায়ে কেরামগণ এঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সভা থেকে বাঁশখালীর প্রশাসনকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের আল্টিমেটাম দেন।
    অন্যথায় আগামী ১০ সেপ্টেম্বর-২০ রোজ বৃহস্পতিবার বিকেল ২টায়
    বাঁশখালী উপজেলা চত্বরে বিক্ষোভ ও গণমিছিল এর কর্মসূচি ঘোষনা করা হয়।

  • কিন্ডারগার্টেনে বইয়ের চাপে কোমলমতি শিশুরাঃ নুর আহমেদ সিদ্দিকী।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    কিন্ডারগার্টেনে বইয়ের চাপে কোমলমতি শিশুরাঃ নুর আহমেদ সিদ্দিকী।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

     

    কিন্ডারগার্টেন শিশুদের প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয় বা বিদ্যালয় পূর্ব উপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ। কিন্ডারগার্টেন শব্দটি জার্মান, যার অর্থ হচ্ছে শিশুদের বাগান।কিন্ডারগার্টেন শিশু শিক্ষানুরাগী ও দার্শনিক ফ্রেডরিখ ফ্রোয়েবল প্রবর্তন করেন।তিনি ১৮৩৭ সালে ব্যাড ব্ল্যাংকেনবার্গে শিশুদের বাড়ি থেকে বিদ্যালয় গমন এবং খেলা ও প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণের ধারণাকে কেন্দ্র করে এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।তাঁর উদ্দেশ্য ছিল শিশুরা উপযুক্ত রক্ষাণাবেক্ষনের মাধ্যমে প্রতিপালিত হবে এবং শিশুদের বাগান’ হিসেবে কিন্ডারগার্টেনে বাগিচায় রোপিত চারাগাছের ন্যায় পরিচর্যা পাবে।শিশুরা কিন্ডারগার্টেনে উপস্থিত হয়ে পারস্পরিক যোগাযোগ রক্ষা করাসহ একে অপরের সাথে খেলাধূলা করবে এবং অন্যের সাথে স্বাচ্ছন্দ্যে উপযুক্ত কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করবে।ফ্রেডরিক ফ্রোয়েবল কিন্ডারগার্টেন কে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য প্রবর্তন করেছে।খেলাধূলার পাশাপাশি কোমলমতি শিশুরা খেলার ছলে কিছু শিখবে।তাদের উপর জোরপূর্বক বই চাপিয়ে দেওয়াকেও তিনি সমর্থন দেননি।অথচ বাংলাদেশে কিন্ডারগার্টেনে একজন শিশুকে বইয়ের চাপে রাখে।যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে তিনটি করে বই সেখানে কিন্ডারগার্টেনে শিশু শ্রেণি তথা প্রাক প্রাথমিকে পাঁচটি বই।প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ইচ্ছামত সাত- আটটি বই চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে বইয়ের সংখ্যা ছয়টি সেখানে একজন কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীকে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে ১০-১২ টি বইয়ের বোঝা।এটা কিন্ডারগার্টেনের শিশুদের উপর এক প্রকার জুলুম বলা চলে।৫০ কেজি ওজনের পণ্য বহন করতে পারে এমন লোক কে ১০০ কেজি ওজনের পণ্য বহন করতে দিলে যেমন পারবেনা ঠিক তেমনি কোমলমতি শিশুরা যেখানে ৩ টি বইয়ের চাপ গ্রহণের ক্ষমতা রাখে তাদের ৬-১০ টি বই চাপিয়ে দিলে পারার কথা নয়।বাংলাদেশে সারা দেশে অলিতে গলিতে কিন্ডারগার্টেন। বর্তমানে ৭০ হাজার কিন্ডারগার্টেন অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে।অবৈধভাবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে গড়ে উঠছে অধিকাংশ কিন্ডারগার্টেন। ব্যাঙের ছাতার মত পাড়ায় মহল্লায় সরকারী নিয়ম নীতি তোয়াক্কা না করে গড়ে উঠঠে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।সারা বছর কোমলতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার মধ্যে রাখে।প্রতি মাসে টিউটোরিয়াল পরীক্ষা,প্রতি তিন মাস পর পর সেমিস্টার এবং সাময়িক পরীক্ষা নেয় এসব কিন্ডারগার্টেন গুলো।প্রত্যেক টিউটরিয়াল পরীক্ষা,সেমিস্টার এবং সাময়িক পররীক্ষার জন্য আলাদা অালাদা ফি নেওয়া হয়।এসব পরীক্ষার কারণে শিক্ষার্থীরা প্রচন্ড মানসিক চাপে থাকে। ঘন ঘন পরীক্ষার ফি আদায় করতে অধিকাংশ অভিভাবক অার্থিক সংকটে পড়ে।

    প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মোটা অংকের বেতন নিলেও কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক শিক্ষিকাদের সর্বোচ্চ বেতন দেওয়া হয় ছয়- সাত হাজার টাকা।একজন অনার্স মাস্টার্সে অধয়নরত শিক্ষার্থীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিলে তাকে দুই হাজার টাকা সম্মানি দেওয়া হয়।অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এস এস সি পাস করে কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পায়।কিন্ডারগার্টেন কর্তৃপক্ষ বেতন কম দেওয়ার নিমিত্তে এস এস সি পাস করা শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে দেখা যায়।শিক্ষকদের সম্মানি কম দেওয়ার কারণে ঘন ঘন শিক্ষক পরিবর্তন হয়।আর এই পরির্বতন শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরূপ প্রভাব ফেলে।যে হারে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মাসিক বেতন আদায় করে সে অনুসারে শিক্ষকদের সম্মানি বা বেতন দেওয়া হয় না।শিক্ষক নিয়োগ,শিক্ষাক্রম বা সিলেবাস কেমন হওয়া চাই তা নিয়ে সররকারের ভাবা উচিত।কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর এভাবে বই আর পরীক্ষার বোঝা চাপিয়ে দেওয়া এক প্রকার শিশু নির্যাতন।নগরে ইসলামী কিন্ডারগার্টেন যে গুলো গড়ে ওঠেছে সেগুলোরও একই দশা।শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক কিন্ডারগার্টেনের এসব অনিয়ম ও অসঙ্গতির বিরুদ্ধে যথাযথ পদেক্ষেপ নেওয়া সময়ের দাবি।

    লেখকঃনুর আহমেদ সিদ্দিকী
    ০৮/০৯/২০২০

  • চট্টগ্রামে ইউএনওদের নিরাপত্তায় ৪ জন করে আনসার সদস্য মোতায়েন।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    নিরাপত্তা 

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের ওপর হামলার পর সারা দেশে ইউএনওদের নিরাপত্তা জোরদার করেছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের ১৫ ইউএনওর বাসভবন ও অফিসের নিরাপত্তায় সশস্ত্র আনসার মোতায়েন করা হয়েছে।

    একজন ইউএনওর নিরাপত্তায় চারজন করে আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন সশস্ত্র। শনিবার (৫ সেপ্টেম্বর) পটিয়া ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বাসভবনে গিয়ে দেখা যায়, ভেতরে ও বাইরে প্রহরায় রয়েছেন সশস্ত্র আনসার সদস্যরা।
    নিরাপত্তায় চারজন আনসার সদস্য পাওয়ার কথা স্বীকার করে হাটহাজারী ইউএনও মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যা থেকে বাসভবনের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছেন আনসার সদস্যরা।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে দেয়া এক চিঠিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক শারীরিক ও বাসভবনের নিরাপত্তা দেয়ার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আনসার সদস্য মোতায়েনের নির্দেশনা দেয়া হয়।

    এ নির্দেশনার পর বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর চট্টগ্রাম জেলা কম্যান্ডেন্টের কার্যালয় থেকে জেলার ১৫ জন ইউএনওর নিরাপত্তায় ৬০ জন আনসার মোতায়েনের কথা জানানো হয়।
    চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘জেলার ১৫ ইউএনওর নিরাপত্তায় ৬০ জন আনসার সদস্য দেয়া হয়েছে। প্রতি ইউএনওর নিরাপত্তায় চারজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

  • গণহারে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    গণহারে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    দাম্পত্য জীবনে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ না থাকা, সহনশীলতার অভাব, মাদকের ব্যবহার এবং যৌতুকের দাবির মুখে চট্টগ্রামে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। বছরে দেড় হাজারের বেশি ডিভোর্স আবেদন নিষ্পত্তি হচ্ছে সিটি কর্পোরেশনের পারিবারিক আদালতে। আর প্রতি বছর আবেদন জমা পড়ছে সাড়ে তিন হাজারের বেশি। নানা জটিলতায় করোনাকালেও সেই হার আরও বেড়ে গেছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ৫০ থেকে ৭০টি ডিভোর্স আবেদন জমা পড়ছে।

    চট্টগ্রাম আদালত ভবনের পারিবারিক আদালতের সামনের ভিড় ইঙ্গিত দেয় দাম্পত্য জীবনের কলহ কোন মাত্রায় পৌঁছেছে। প্রতিদিনই শুনানি শেষে অভিযোগের নিষ্পত্তি করে কূলিয়ে উঠতে পারছেন না বিচারকরা।
    সিটি কর্পোরেশনের তথ্য মতে, প্রতি বছরই ডিভোর্সের আবেদন অন্তত এক হাজার করে বাড়ছে। ২০১৬ সালে ৪ হাজার ১৮২টি আবেদনের বিপরীতে ১ হাজার ৪১৭টি নিষ্পত্তি হয়েছিল। আর চলতি বছরের প্রথম আট মাসে আবেদন জমা পড়েছে ৩ হাজার ৫৫৭টি।
    স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস বলেন, সহনশীলতা ও শ্রদ্ধাবোধ কমে গেছে। কিছু আধুনিকতা তো রয়েছে।

    বিয়েবিচ্ছেদ ঠেকানোর উপায়
    পারিবারিক বিরোধের পাশাপাশি ডিভোর্সের হার বাড়ার বেশকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন আইনজীবীরা।অতিরিক্ত পি পি অ্যাডভোকেট খোরশেদুল আলম সিকদার বলেন, মামলার যে বিষয়গুলো সেগুলো বিরোধ বেড়ে যাওয়ায় বিচ্ছেদও হচ্ছে বেশি।
    মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট জান্নাতুল নাইম বলেন, গত সপ্তাহে ৫টা ডিভোর্স নিয়ন্ত্রণ করেছি। আমি অনেক বুঝিয়ে পাঠিয়েছি, কারণ সন্তান রয়েছে।

    এদিকে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে লকডাউনের কারণে গৃহবিবাদ আরও বেড়েছে। বিচ্ছেদের হার বাড়তে থাকায় সমাজে ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার শঙ্কা সমাজ বিজ্ঞানীদের।
    সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমরা ভাঙা পরিবারের কথা বলে থাকি। এতে কোনো শিশু হয় মায়ের ভালোবাসা, না হয় বাবার ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    দেনমোহর, যৌতুক এবং খোরপোষের মতো পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য চট্টগ্রাম আদালতে দুটি এবং বিচ্ছেদ সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য সিটি কর্পোরেশনে পৃথক দুটি আদালত রয়েছে।

  • বাঁশখালীর পৌরসভায় এমপির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    বাঁশখালীর পৌরসভায় এমপির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভা আওয়ামীলীগ, পৌরসভা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, যুবলীগ,ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামীলীগ, যুব মহিলালীগ ও পৌরসভার কাউন্সিলরবৃন্দের যৌথ উদ্যোগে সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ও পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে

    সোমবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে পৌরসভা কার্যালয় হতে বিক্ষোভ মিছিল সহকারে উপজেলা পরিষদের সামনে এসে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    পৌরসভা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-আহবায়ক নীলকন্ঠ দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন, পৌরসভা আওয়ামীলীগ নেতা আক্তার হোসেন, তপন দাশগুপ্ত, নীলকন্ঠ দাশ, তোফাইল বিন হোসাইন, হামিদ উল্লাহ, মানিকুল আলম, মাহমুদুল ইসলাম, স্বপন দাশ, কাউন্সিলর নজরুল কবির সিকদার, আবদুর রহমান, জমশেদ আলম, তপন কান্তি বড়ুয়া, রোজিয়া সোলতানা রুজি, উত্তম কারণ, জামাল উদ্দীন প্রমুখ।

    এতে বক্তারা বলেন, কতিপয় নামধারী আওয়ামীলীগের একটি সিন্ডিকেটের সদস্যরা সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাঁধাগ্রস্থ করতে বিভিন্ন ভাবে চক্রান্ত শুরু করেছে। সম্প্রতি একজন প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গার্ড অব্ অনার দিতে বিলম্ব হওয়াকে পুঁজি করে কিছু মুক্তিযোদ্ধাদের উস্কানি দিয়ে সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর বিরুদ্ধে অপ-প্রচার চালাচ্ছেন ওই আওয়ামীলীগ নামধারী সিন্ডিকেটের সদস্যরা। এর প্রতিবাদ করায় তারা বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরীর ওপরও ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে। ওই ষড়যন্ত্রকারীদের কঠোর হস্তে দমন করতে সকল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান বক্তারা।