Category: নির্বাচন

  • ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক মার্কা জিতলে জনতারই জয় হবে

    ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক মার্কা জিতলে জনতারই জয় হবে

    এস.হোসেন (মোল্লা)

    একজন সুযোগ্য,সুনির্ভর ও ত্যাগী মহান নেতা হিসেবে এস. এম. তোফাজ্জল হোসেন আগামী ৭ই জানুয়ারি ২০২৪ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ঢাকা -১৮ আসনের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী। ট্রাক মার্কা প্রতীক পেয়ে তিনি প্রচারের কাজে ব্যাস্ত সময় পার করছেন। দিকে দিকে মুখরিত ভাবে তার প্রচারে চমৎকার ভাবে গনজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

    জনতার উদ্দেশ্যে তোফাজ্জল হোসেন বলেন,
    “ট্রাক আপনাদের মার্কা! আমার জীবনে চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই। যেহেতু, আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।কাজেই ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক জিতলে আপনারাই জিতবেন।আমি আপনাদের সেবক মাত্র।”
    তার পাশে সমর্থন ও সহযোগিতায় রয়েছেন গন্যমান্য আরো ৩০ জন মুক্তি যোদ্ধা! তাদের সম্মিলিত একটাই বক্তব্য – “আগামী ৭ই জানুয়ারি ঢাকা-১৮ আসনে ট্রাক মার্কাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করুন। প্রকৃত দেশ প্রেমিকের হাতে জনসেবার দায়িত্ব দিন। ৭ জানুয়ারি সারাদিন, ট্রাক মার্কায় ভোট দিন। ”

    এলাকার জনগণের প্রানপ্রিয় ব্যাক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এস. এম. তোফাজ্জল হোসেন(সাবেক চেয়ারম্যান দক্ষিনখান ইউনিয়ন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক,ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামি লীগ)।তিনি গণমাধ্যমকে জানান, ঢাকা-১৮ আসন রাজধানীর একটি অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ আসন। আজকের ডিজিটাল আগামীতে স্মার্টে পরিনত হবে। আমি দক্ষিণখান ইউনিয়নে চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় এলাকার জনসাধারণকে নিয়ে আমার সামর্থ্য অনুযায়ী উন্নয়নের চেষ্টা করেছি। ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার জন্য আনোয়ারা মডেল ডিগ্রী কলেজ,এমারত হোসেন টেকনিক্যাল কলেজসহ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বেকারত্ব দুর করার জন্য গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান করেছি। সেখানে বহু লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক হিসেবে আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যাকে ভালোবাসার নিদর্শন স্বরুপ অবিরাম কাজ করে চলেছি।তাই ঢাকা -১৮ আসনের জনগনের কাছে যোগ্যতা ও ভালোবাসার মান অক্ষুণ্ণ রাখতে আমার জনসেবার সুযোগ এখন সময়ের উপযুক্ত অধিকার ও দাবী।

    তিনি আরও বলেন,আমি অবশ্যই জনগণের ভালোবাসা নিয়েই এগিয়ে চলেছি এবং জনতার বিশ্বাস ও ভালবাসার প্রতিদান দেয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ।এই ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ আজীবন কাজ করে যাবো। বিএনপি-জামাতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন– ” অবরোধ,জ্বালাও-পোড়াও করে কোনো লাভ হয়নি, হবেও না। বরং এতে দেশ ও জনগণের জন্য ক্ষতি এবং আপনাদের জন্য বদনাম। তাই ওসব তান্ডব না করে আপনারাও আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন এবং জাতিকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন উপহার দিন।দেশ ও দশের প্রতি ভালোবাসা ও আনুগত্য প্রকাশের উপযুক্ত দৃষ্টান্ত রাখুন।

  • আপনারা একদিন কষ্ট করে ভোট দিন-আমি পাঁচ বছর কষ্ট করব-জনসভায় বীর বাহাদুর এমপি

    আপনারা একদিন কষ্ট করে ভোট দিন-আমি পাঁচ বছর কষ্ট করব-জনসভায় বীর বাহাদুর এমপি

    বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নৌকার মনোনীত প্রার্থী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি কে ৭ম বারের মতো নির্বাচিত করার লক্ষ্যে লামায় বিভিন্ন ইউনিয়নে পথসভা ও জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    গত ৩১’ই ডিসেম্বর-২০২৩ খ্রিঃ রবিবার আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে লামা উপজেলার আজিজনগর, ফাইতং, ফাঁসিয়া খালী ইউনিয়ন এর ইয়াংছা ও কুমারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ জনসভা ও পথসভার আয়োজন করা হয়।

    সকাল ১০ টায় কুমারীতে পথসভা,২টায় ইয়াংছাই জনসভা, ৪টায় ফাইতং এ জনসভা ও ৬টায় আজিজনগর ইউনিয়ন এর জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ও ৩০০নং আসনের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।

    বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপির এ সকল জনসভায় সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য ও বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লক্ষী পদ দাশ,স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাদেক হোসেন,আজিজনগর রয়েল টেক্সটাইল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কাশেম চৌধুরী, জেলা পরিষদের সদস্য মাহবুবুর রহমান, ফাতেমা পারুল, লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, পৌরসভার মেয়র জহিরুল ইসলাম,লামা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাথোয়াই সিং মার্মা, লামা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কান্তি দাশ, সদর ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান মিন্টু সেন ও রূপসী পাড়া ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান সাচিং প্রুসহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।

    এ সকল পথসভা ও জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ৩০০নং আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি বলেন,আপনারা আগামী ৭ তারিখ একদিন কষ্ট করে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকাকে জয় করুন,আমি আগামী আরও পাঁচটি বছর আপনাদের জন্য কষ্ট করব। আমি কথায় না কাজে বিশ্বাসী,আমি যা বলি তা করি।মিথ্যা আশ্বাস দেওয়ার মতো লোক আমি নই।যদি কথা দিয়ে কথা না রাখি ভবিষ্যতে আর কোনোদিন ভোটের জন্য আপনাদের সামনে আসবনা।তিনি এসব পথসভায় আগামীতে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে, নৌকার সরকার আসলে বান্দরবানকে একটি স্মার্ট বান্দরবানে রুপান্তর করব। আর সেই স্মার্ট বান্দরবানের সবচেয়ে ডিজিটাল ও আধুনিক শহর হবে এই লামা।

    সবশেষে লামার নির্বাচনী প্রচারণার সর্বশেষ জনসভা স্থল আজিজনগর ইউনিয়ন এ সমাপনী বক্তব্য রাখেন আজিজনগর ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি জসিম উদ্দিন কোম্পানি। তিনি আগামী ৭ তারিখ লামা উপজেলার আজিজনগর থেকে সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত করার আশ্বাস দেন।

  • তুরস্কের প্রেসিডেন্ট পদে টানা তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান

    তুরস্কের প্রেসিডেন্ট পদে টানা তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান

    তুরস্কের প্রেসিডেন্ট পদে টানা তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। ২৪ মে ২০২৩ খ্রিঃ রোববার দেশটিতে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফা ভোটে বিজয়ী হয়েছেন তিনি। খবর ডেইলি সাবাহ’র।

    দেশটিতে দ্বিতীয় দফায় ভোট প্রদান করেন মোট ভোটারের ৮৫ দশমিক ২ শতাংশ ভোটার। ব্যালট বক্স খোলা হয়েছে ৯৮.২২ শতাংশ। এর মধ্যে এরদোগান পেয়েছেন ৫২.১২ %, কামাল কিলিচ-দারোগলু পেয়েছেন

    তুরস্কের প্রেসিডেন্ট পদে টানা তৃতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। ২৪ মে ২০২৩ খ্রিঃ রোববার দেশটিতে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফা ভোটে বিজয়ী হয়েছেন তিনি। খবর ডেইলি সাবাহ’র।

    দেশটিতে দ্বিতীয় দফায় ভোট প্রদান করেন মোট ভোটারের ৮৫ দশমিক ২ শতাংশ ভোটার। ব্যালট বক্স খোলা হয়েছে ৯৮.২২ শতাংশ। এর মধ্যে এরদোগান পেয়েছেন ৫২.১২ %, কামাল কিলিচ-দারোগলু পেয়েছেন ৪৭.৮৮ %।

    এর আগে, গত ১৪ মে নির্বাচনে ৪৯ দশমিক ৫২ শতাংশ ভোট পান ক্ষমতাসীন এরদোগান। অপরদিকে, শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল পান ৪৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ। কেউই ৫০ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করতে না পারায়, নির্বাচন গড়ায় রানঅফে। অবশ্য তৃতীয় অবস্থানে থাকা সিনান ওগান এরদোগানের প্রতি সমর্থন জানান।

    ২০১৪ সাল থেকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন এরদোগান। এর আগে ২০০৩ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। আর ইস্তাম্বুলের মেয়র ছিলেন ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত।

     

    সূত্র যমুনা নিউজ

  • কক্সবাজার পৌর নির্বাচনে ৭ মেয়রসহ ৮৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

    কক্সবাজার পৌর নির্বাচনে ৭ মেয়রসহ ৮৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

    কক্সবাজার প্রতিনিধি।

    কক্সবাজার পৌরসভার নির্বাচনের ঘোষিত তফশিল মতে মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ সময় গতকাল মঙ্গলবার (১৬ মে) বিকাল পর্যন্ত ৮৮ জন মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে মেয়র পদে ৭ জন, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলরের ৪ ওয়ার্ডে ১৬ জন এবং ১২ টি সাধারণ ওয়ার্ডে ৬৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

    কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম শাহাদাত হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঘোষিত তফশিল মতে মনোনয়ন পত্র বাছাই ১৮ মে, প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ মে আর ১২ জুন অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন।

    মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ দিন মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত জেলা নির্বাচন কার্যালয় ঘীরে ছিল মানুষের ভীড়। মেয়র, কাউন্সিলর প্রার্থীরা আচরণ বিধি না মেনে বিপুল সংখ্যক সমর্থকদের সাথে নিয়ে মনোনয়ন পত্র দাখিল করতে যান। যদিও কার্যালয়ে প্রবেশের আগে কয়েকজন প্রবেশ করে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

    কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের তথ্য মতে, মেয়র পদে মনোনয়নপত্র দাখিলকারি ৭ প্রার্থী হলেন, আওয়ামীলীলীগের মনোনীত প্রার্থী ও জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠণিক সম্পাদক মো. মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠণিক সম্পাদক মাসেদুল হক রাশেদ, তাঁর স্ত্রী জোসনা হক, স্বতন্ত্র প্রার্থী জগদীশ বড়ুয়া, মোহাম্মদ আল যুবায়ের চৌধুরী, সাবেক মেয়র সরওয়ার কামাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. জাহেদুর রহমান।

    ৪ টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর হিসেবে ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২ জন মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর শাহেনা আকতার পাকি ও ফাতেমা বেগম। ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন, ৬ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর ইয়াছমিন আকতার, রোকেয়া আক্তার কেয়া, জেসমিন আকতার, হেলেনাজ তাহেরা, সাবেকুন্নাহার ও চম্পা উদ্দিন। ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৬ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর জাহেদা আক্তার, মমতাজ বেগম, সুমা দাশ, রোমেনা আফাজ, ছালেহা আক্তার, শাহিনা আক্তার শাহিন। ১০, ১১ ও ১২ ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ২ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর নাছিমা আকতার বকুল ও কোহিনুর ইসলাম।

    ১২ টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৬৫ প্রার্থী। এর মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৭ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর এসআইএম আক্তার কামাল আজাদ, জাহিদুল ইসলাম, মো. রিয়াজ উদ্দিন, মোস্তাক আহমদ, মো. আতিক উল্লাহ, রাহামত উল্লাহ ও আবদুল মান্নান। ২ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৫ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর মিজানুর রহমান, এম জাফর আলম হেলালী, শাহেদুল আলম, ফাতেমা শারমিন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৬ জন। এরা হলেন, আবুল হোসেন, করিম উল্লাহ, মিঠুন কান্তি দাশ, আমিনুল ইসলাম, আবু আদনান, মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন, ৯ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর মো. দিদারুল ইসলাম, আবদু গফ্ফর, মো. আবদুল মাজেদ, এহেছান উল্লাহ, মিজানুল করিম, আবদুল্লা আল মামুন রিয়াদ, শামশুল আলম, ওমর ফারুক ও সিরাজুল হক। ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৫ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর সাহাব উদ্দিন, মামুনুর রশিদ, মো. তাহের আলম, গোলাম আরিফ লিটন, মোহাম্মদ জীবন। ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন, ৬ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর ওমর সিদ্দিক, মো. জাবেদ মোস্তফা, ফজল করিম, মো. রিয়াজ মোর্শেদ, মোহাম্মদ শাহজাহান, মো. জসীম উদ্দিন। ৭ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৬ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর আশরাফুল হুদা সিদ্দিকী জামশেদ, সরওয়ার ওসমান টিপু, শামশুল আলম, মো. সাফায়াত কামাল সৌরভ, মো. জাহেদুল হক ও জাফর আলম। ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন, ৪ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর রাজবিহারী দাশ, খোরশেদ আলম চৌধুরী, বেলাল হোসেন ও উজ্জ্বল কর। ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৩ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর মো. হেলাল উদ্দিন, জাহেদুল ইসলাম জাহেদ, আবু ওবায়েদ্দীন নাছের। ১০ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ২ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর সালাউদ্দিন সেতু ও আবছার কামাল। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৭ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর নুর মোহাম্মদ, মো. সেলিম রেজা, নজরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, মো. শফিউল আলম, রিদুয়ান রশীদ, মো. মাইন উদ্দীন। ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন ৫ জন। এরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর এমএ মঞ্জুর, মো. এনামুল কবির, শামীম আহমেদ, মো. শহিদুল ইসলাম শহিদ, দিদারুল কবির।

    কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এস এম শাহাদাত হোসেন, কক্সবাজার জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের তথ্য বলছে, কক্সবাজার পৌরসভার ১২ টি ওয়ার্ডের বর্তমান ভোটার সংখ্যা ৯৪ হাজার ৮০২ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪৯ হাজার ৮৭৯ জন ও নারী ভোটার ৪৪ হাজার ৯২৩ জন।

    কক্সবাজার পৌরসভার সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৮ সালের ২৫ জুলাই। ওই নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হন আওয়ামীলীগের প্রার্থী মুজিবুর রহমান। নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে রফিকুল ইসলাম, জামায়াত সমর্থিত নাগরিক কমিটির সরওয়ার কামাল ও জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন শিকদার মেয়র পদে প্রার্থী ছিলেন।

  • বৈলছড়ির ৭নং ওয়াডের টিউবওয়েল পার্থীর বাবার উপর হামলা

    বৈলছড়ির ৭নং ওয়াডের টিউবওয়েল পার্থীর বাবার উপর হামলা

    মোঃ রেজাউল আজিমঃ- বাঁশখালী প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬নং বৈলছড়ি ৭নং ওয়াডে মোরগ প্রার্থী জাকের হোসাইনের বাবার উপর অতর্কিত হামলা টিউবওয়েল মার্কার প্রার্থী ফাহিমের।

    আজ ১৫ জুন (বুধবার) সকাল সাড়ে ৯ টার সময় বাঁশখালী হামেদিয়া রহিমা ফাজিল মাদ্রাসার কেন্দ্র থেকে ভোটারগণ একে অপরের আলাপ আলোচনা করতে করতে প্রার্থীর বাবার এক পর্যায়ে ভোটারের কাছে ভোট কোন মার্কায় দিয়েছে জিজ্ঞেস করলে সাথে সাথে টিউবওয়েল প্রার্থী ফাহিমের সাথে মোরগ প্রার্থী জাকেরের বাবার কথা কাটাকাটি হলে এক মুহুর্তে জাকেরের বাবা ফাহিমের হাতে হামলার শিকার হয়।

  • চট্টগ্রামের ৬ উপজেলার ১৮ ইউপি নির্বাচনে ৯টিতে নৌকা, ৯টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হয়েছেন

    চট্টগ্রামের ৬ উপজেলার ১৮ ইউপি নির্বাচনে ৯টিতে নৌকা, ৯টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হয়েছেন

    আলমগীর ইসলামাবাদী- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    বুধবার (১৫ জুন) সকাল ৮টা থেকে টানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ শেষে সন্ধ্যায় ভোট গণনা করে ফলাফল ঘোষণা করেন স্ব স্ব ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তারা। পটিয়ার ছনহরা ও আনোয়ার পরৈকোড়া ইউনিয়নে ব্যালট পেপারে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হলেও অপর ১৬টি ইউনিয়নে ইভিএমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

    এ নির্বাচনে বাঁশখালী উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৩ ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ হয়েছে। এতে ৭টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছে। অপর ৬টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছে।

    উপজেলার সরল ইউনিয়নে রশিদ আহমদ চৌধুরী, খানখানাবাদ ইউনিয়নে জসিম উদ্দিন হায়দার, বাহারছড়া ইউনিয়নে তাজুল ইসলাম, কালীপুর ইউনিয়নে আ.ন.ম শাহাদাত আলম, বৈলছড়ি ইউনিয়নে মো. কপিল উদ্দিন, শীলকূপ ইউনিয়নে কায়েশ সরোয়ার সুমন এবং কাথরিয়া ইউনিয়নে ইবনে আমিন নৌকা প্রতীকে বিজয়ীরা হয়েছেন।

    অপর দিকে গণ্ডামারা ইউনিয়নে আনরস প্রতীক নিয়ে লিয়াকত আলী, পুঁইছড়ি ইউনিয়নে অটোরিক্স প্রতীক নিয়ে তারেক রহমান, সাধনপুর ইউনিয়নে অটোরিক্স প্রতীক নিয়ে সালাহ উদ্দিন কামাল, ছনুয়া ইউনিয়নে মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে হারুণ অর রশিদ, শেখেরখীল ইউনিয়নে চশমা প্রতীক নিয়ে মাওলানা মোরশেদুল ইসলাম ফারুকী এবং পুকুরিয়া ইউনিয়নে আনরস প্রতীক নিয়ে আসহাব উদ্দিন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন।

    কর্ণফুলী উপজেলার চরপাথরঘাটা ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান হাজী ছাবের আহমদ, পটিয়া উপজেলার ছনহরা ইউনিয়নে মোটরসাইকেল প্রার্থী আবদুর রশিদ দৌলদি, ফটিকছড়ি উপজেলা ভুঁজপুর ইউনিয়নে আনসার প্রতীকের প্রার্থী এস এম এইচ শাহজাহান চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

    আনোয়ারা উপজেলার পরৈকোড়া ইউনিয়নে আজিজুল হক চৌধুরী বাবুল, হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে শওকত আলম শওকত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।

    আনোয়ারায় সারাদিনই ভোটার উপস্থিতি ছিল কম। পাশের ইউনিয়ন থেকে নির্বাচিত ইউপি সদস্য গিয়ে জালভোট দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বাঁশখালী ভোট কেন্দ্রের পাশ থেকে র‌্যাব বন্দুক উদ্ধার করেছে। তবে বড় ধরনের কোনো মারামারির ঘটনা ঘটেনি।

    আনোয়ারায় জালভোট দেওয়ার বিষয়টি তদন্ত করে দেখবেন বলে জানান আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জোবায়ের আহমেদ।

    চট্টগ্রাম জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নির্বাচনে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

  • বাঁশখালীতে ইউপি নির্বাচনে—চেয়ারম্যান পদে নৌকা ৭ ও স্বতন্ত্র ৬ বেসরকারিভাবে বিজয়ী।

    বাঁশখালীতে ইউপি নির্বাচনে—চেয়ারম্যান পদে নৌকা ৭ ও স্বতন্ত্র ৬ বেসরকারিভাবে বিজয়ী।

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    নবম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে।

    উপজেলার সরল ও গন্ডামারা ইউনিয়নে অনিয়ম-সহিংসতার খবর পাওয়া গেলেও বড় কোনো দুর্ঘটনা ছাড়াই অন্যান্য ইউনিয়নে সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।

    বুধবার (১৫ জুন) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে এসব ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমবারের মতো ১৩টি ইউপিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)-এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে।

    এদিকে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা। বাঁশখালীতে সরকারদলীয় নৌকা প্রতীকে ৭ এবং স্বতন্ত্র ৬ প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

    নৌকা প্রতীকে বিজয়ীরা হলেন- খানখানাবাদ ইউনিয়নে জসিম উদ্দিন হায়দার, কালীপুর ইউনিয়নে আ.ন.ম শাহাদাত আলম, বাহারছড়া ইউনিয়নে তাজুল ইসলাম, বৈলছড়ি ইউনিয়নে মো. কপিল উদ্দিন, কাথরিয়া ইউনিয়নে ইবনে আমিন, সরল ইউনিয়নে রশিদ আহমদ চৌধুরী ও শীলকূপ ইউনিয়নে কায়েশ সরোয়ার সুমন।

    স্বতন্ত্র বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- পুকুরিয়া ইউনিয়নে আসহাব উদ্দিন, সাধনপুর ইউনিয়নে সালাহ উদ্দিন কামাল, গণ্ডামারা ইউনিয়নে লেয়াকত আলী, ছনুয়া ইউনিয়নে হারুণ অর রশিদ, পুঁইছড়ি ইউনিয়নে তারেক রহমান ও শেখেরখীল ইউনিয়নে মাওলানা মোরশেদুল ইসলাম ফারুকী।

  • বাঁশখালী ১৪ টি ইউনিয়নে ১৩ টিতে ১৫ জুন ইউপি নির্বাচন: অধিকাংশ কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ

    বাঁশখালী ১৪ টি ইউনিয়নে ১৩ টিতে ১৫ জুন ইউপি নির্বাচন: অধিকাংশ কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    বাঁশখালীর ১৪ ইউনিয়নের ১৩টিতে ১৫ জুন বুধবার অনুষ্ঠিত হবে ইউপি নির্বাচন। চাম্বল ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। ১৩ ইউনিয়নে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১২৭টি। এরমধ্যে ১১৪টি ঝুঁকিপূর্ণ।

    জানা গেছে, বাঁশখালীর সরল, শিলকূপ, গন্ডামারা, শেখেরখীল, ছনুয়া, বাহারছড়া এ ছয়টি ইউনিয়ন খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। পাশাপাশি ৪৭টি ভোটকেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ৬৭টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

    বাঁশখালী ইউপি নির্বাচনে ১১টি ক্ষমতাসীন দলের চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিপরীতে একই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। বিদ্রোহী প্রার্থীর চ্যালেঞ্জের মুখে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা। ইতোমধ্যে কয়েকটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থীদের।

    সরলের চেয়ারম্যান প্রার্থী লেয়াকত আলী অভিযোগ করে বলেন, আমাকে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী রশিদ আহমদ ও তার সমর্থকরা প্রতিনিয়ত হুমকি দিচ্ছে। আমি প্রচারণায় বের হতে পারছিনা। এখন তিনি প্রচারণার অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযযোগ মাধ্যমে ভিডিও লাইভ করে ভোটের প্রচারণা চালাচ্ছে।

    বাঁশখালীর ১২৭ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে মাত্র ১৩টি ভোটকেন্দ্র আছে ঝুঁকিমুক্ত। উপকূলীয় খানখানাবাদ, বাহারছড়া, কাথরিয়া, সরল, গন্ডামারা ও ছনুয়া ইউনিয়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক থাকবে এমনটি জানান সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তা।
    পুকুরিয়ায় ৩টি, বাহারছড়ায় ১টি, কালীপুরে ১টি, সরলে ২টি, পুঁইছড়িতে ৩টি, শেখেরখীলে ১টি ও ছনুয়ায় ৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিমুক্ত।

    আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিবেদন বলছে, পুকুরিয়ার ১০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ৫টি, অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ২টি। সাধনপুরের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৩টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, খানখানাবাদের ১১টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ৭টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, বাহারছড়ার ১০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, কালীপুরের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, বৈলছড়ির ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৫টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, কাথরিয়ার ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, সরলের ১১টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, শীলকূপের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৮টি ঝুঁকিপূর্ণ, ১টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, গন্ডামারার ১০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, পুঁইছড়ির ১২টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৩টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৬টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, শেখেরখীলের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ২টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, ছনুয়ার ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ৩টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ।

    উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফয়সাল আলম বলেন, ‘বাঁশখালীতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দিতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখানে প্রশাসন সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে,ইনশাআল্লাহ।

    নির্বাচনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) খোন্দকার মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বাঁশখালীতে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে যেসব পদক্ষেপ দরকার সবই নেওয়া হবে। তাছাড়া এ পর্যন্ত নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ২৩ জন চেয়ারম্যানপ্রার্থীকে জরিমানা করা হয়েছে। এ নির্বাচনে নিরাপত্তা বাহিনীর ফোর্স থাকবে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও দায়িত্বে থাকবেন।

    তাছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত কেন্দ্রগুলোকে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হবে। জনগণ যাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারে তার জন্য সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ বজায় রাখতে প্রশাসন থাকবে শক্ত অবস্থানে।

  • চাম্বল ২নং ওয়ার্ডে টিউবওয়েল মার্কায় ভোট চেয়েছেন-মেম্বার প্রার্থী জনাব মোক্তার আহমদ

    চাম্বল ২নং ওয়ার্ডে টিউবওয়েল মার্কায় ভোট চেয়েছেন-মেম্বার প্রার্থী জনাব মোক্তার আহমদ

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রাম (১৬) বাঁশখালী উপজেলার আওতাধীন ১০নং চাম্বল ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডের ভোটারদের টিউবওয়েল মার্কায় ভোট দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন অত্র ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী মোক্তার আহমদ। আগামী ১৫ জুন বাঁশখালীতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

    শনিবার ২৮ মে সকাল ১০ঘটিকা হইতে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মেম্বার প্রার্থী জনাব মোক্তার আহমদ চাম্বল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে বিশাল মিছিল সহকারে জনসংযোগ করেন।

    চাম্বল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের প্রতিটি গ্রামে জনসংযোগ করে যাচ্ছেন প্রতি নিয়ত।

    ০২ নং ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী জনাব মোক্তার আহমদ সাংবাদিকদের জানান,আমি অত্র গ্রামের সন্তান আমার আব্বা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিগত আমলে আমি ১৫ বছর এই ২নং ওয়ার্ডে মেম্বার ও প্যানেল চেয়ারম্যান এর দায়ীত্ব পালন করেছি,আলহামদুলিল্লাহ। আমি অত্র ওয়ার্ডে দায়িত্ব পালন করার সময় আমার জানা মতে এক টাকা দুর্নীতি করেছি কেউ বলতে পারবেনা,ইনশাআল্লাহ।

    আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চাম্বল ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডের আমি মেম্বার পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি আমার প্রতীক টিউবওয়েল।

    আমি ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছি, জনগণ যদি আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে আগামীতেও আগের মতো এলাকার রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন,জনগনের নাগরিক সুবিধা প্রদান, মসজিদ-মাদরাসা ও মন্দিরসহ জনকল্যাণমুখী সকল কাজে অত্র ওয়ার্ড বাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।

    এ সময় তিনি টিউবওয়েল প্রতীকে ভোট দিতে ভোটারদের প্রতি আহবান জানান।

  • বাঁশখালী ইউপি নির্বাচনে কে কোন প্রতীক পেলেন দেখে নিন

    বাঁশখালী ইউপি নির্বাচনে কে কোন প্রতীক পেলেন দেখে নিন

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী ১৪টি ইউনিয়নের নির্বাচন আগামী ১৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে শুক্রবার (২৭ মে) বাঁশখালীর ১৪ ইউপি নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে।

    তার মধ্যে যথাক্রমে “পুকুরিয়া” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.মোঃ আক্তার হোসেন (মোটরসাইকেল) ২. মোঃ আসহাব উদ্দীন (আনারস) ৩. বোরহান উদ্দীন মাহমদ নওয়াজ (নৌকা)। “সাধনপুর” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.মোহাম্মদ মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা (নৌকা) ২. মোঃ আহসান উল্লাহ চৌধুরী (মোটরসাইকেল) ৩. খোন্দকার মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীন কামাল (অটোরিক্সা) ৪. চৌধুরী মিয়া মোহাম্মদ আশেক এলাহী (আনারস) ৫. আরিফ উল্লাহ চৌধুরী (টেবিলফ্যান)। “খানখানাবাদ” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ১. মোঃ জসিম উদ্দিন হায়দার (নৌকা) ২. ইছরাত জাহান পিনন (দুটিপাতা) ৩. ওয়াজেদ মোহাম্মদ (ঘোড়া) ৪. মোহাম্মদ জাহেদুল হক (অটোরিক্সা) ৫. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (আনারস) ৬.জিয়াউল হক চৌধুরী (মোটরসাইকেল) ৭. মোঃ আকবর হোছাইন (চশমা)।
    “বাহারছড়া” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১. তাজুল ইসলাম (নৌকা) ২. মোহাম্মদ লোকমান (আনারস) ৩. মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী (অটোরিক্সা) ৪. এম বখতেয়ার উদ্দীন চৌধুরী (চশমা) ৫. মোঃ মুজিবুর রহমান চৌধুরী (মোটরসাইকেল)। “কালীপুর” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.মোহাঃ শাহাদাত আলম (নৌকা) ২. আমিনুর রহমান চৌধুরী (মোটরসাইকেল) ৩.মোঃ খালেকুজ্জামান (ঘোড়া) ৪. মোহাম্মদ রহিম উদ্দীন (অটোরিক্সা) ৫.মোঃ নোমান (আনারস) ৬.কায়সার হামিদ ( টেলিফোন)। বৈলছড়ি” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১. মোহাম্মদ কপিল উদ্দিন (নৌকা) ২. মোহাম্মদ ইব্রাহিম (অটোরিক্সা) ৩. মুহাম্মদ মনছুরুল আলম (মোটরসাইকেল) ৪. আবদুল ওয়াহ্হাব (আনারস) ৫. মুহাম্মদ ইউসুফ (চশমা)। “সরল” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১. রশিদ আহমদ চৌধুরী (নৌকা) ২. জাফর আহমদ (অটোরিক্সা) ৩. মিজানুর রহমান চৌধুরী (চশমা) ৪. মোহাম্মদ লেয়াকত আলী তালুকদার (মোটরসাইকেল) ৫. মোহাম্মদ সালাহউদ্দীন কাদের (আনারস)। “কাথরিয়া” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১. মোঃ শাহ জাহান চৌধুরী (ঘোড়া) ২. মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন চৌধুরী (অটোরিক্সা) ৩. ইবনে আমিন (নৌকা) ৪. আরিফুল ইসলাম চৌধুরী ( মোটরসাইকেল) ৫. সেলিনা আক্তার শেলী (আনারস)। “শীলকুপ” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১. মোহাম্মদ মহসিন (অটোরিক্সা) ২. মোঃ কায়েশ সরওয়ার (নৌকা) ৩. আলহাজ্ব মাওঃ জাফর আহমদ (চশমা) ৪. মিজানুর রহমান সিকদার (মোটরসাইকেল) ৫. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (আনারস)।
    “গন্ডামারা” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.মোহাম্মদ লেয়াকত আলী (আনারস) ২.মোহাম্মদ শিহাব উল হক সিকদার (নৌকা) ৩.মোঃ আজিজুল হক (মোটরসাইকেল) ৪. জেসমিন আক্তার (টেলিফোন) ৫.মোঃ দিদার হোসাইন (চশমা) ৬. সেলিম (অটোরিক্সা)।
    “চাম্বল” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.মুজিবুল হক চৌধুরী (নৌকা)
    ৩.ফজলুল কাদের (আনারস) ৪. মোহাম্মদ এরশাদুর রহমান (মোটরসাইকেল) ৫.সাহেদা বেগম নূরী (চশমা)। “শেখেরখীল” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১. মোহাম্মদ ইয়াছিন (নৌকা), ২. মোঃ মোরশেদুল ইসলাম ফারুকী (চশমা) ৩. ফজলুল কাদের চৌধুরী (অটোরিক্সা) ৪. শেখ মোহাম্মদ ফজলুল কবির চৌধুরী (মোটরসাইকেল) ৫. মোঃ আতাউর রহমান (ঘোড়া) ৬.আজিজুর রহমান (আনারস)। “পুঁইছড়ি” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.জাকের হোসেন চৌধুরী (নৌকা) ২.রেজাউল আজিম চৌধুরী (টেবিলফ্যান) ৩. মোহাম্মদ সোলাইমান (ঢোল) ৪. মোহাম্মদ তারেকুর রহমান (অটোরিক্সা) ৫. মুহাম্মদ মুবিনুল হক (চশমা) ৬.কবির আহমদ (ঘোড়া) ৭.শাকের উল্লাহ (ডাব) ৮. নুর মোহাম্মদ ফরহাদুল আলম চৌধুরী ( আনারস) ৯.তফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মোটরসাইকেল)।
    “ছনুয়া” ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদেঃ ১.মোঃ মুজিবুর রহমান (নৌকা) ২. এম.হারুনুর রশীদ (মোটরসাইকেল) ৩. রেজাউল হক চৌধুরী (চশমা) ৩. মোহাম্মদ আলমগীর কবির (ঘোড়া) ৪. মোঃ আমিরুল হক (আনারস) ৫. সাজ্জাদুল হক (ডাব) ৬. আনিছ উল হক চৌধুরী (অটোরিক্সা)।

    উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল নবম ধাপে (পরিশিষ্ট-ক) ১৩৫ টি ইউপি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ইভিএম পদ্ধতিতে আগামী ১৫ জুন বাঁশখালী উপজেলার ১৪ ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।