Category: বিশেষ সংবাদ

  • কক্সবাজারের উখিয়া প্রথম এফসিপিএস ডাক্তার আরিফা মেহের রুমী।

    কক্সবাজারের উখিয়া প্রথম এফসিপিএস ডাক্তার আরিফা মেহের রুমী।

    www.ukhiyavoice24.com

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজারের উখিয়ার ভূমি সন্তান হিসেবে প্রথম এফসিপিএস পাশ করলেন প্রসূতি, স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ডাক্তার আরিফা মেহের রুমী। তিনি কক্সবাজারের উখিয়ার কৃতিসন্তান পরমাণু বিজ্ঞানী ডাক্তার মোহাম্মদ মীর কাশেমের কন্যা।

    এর আগে তিনি এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), ট্রেনিং অন আইবিএফ, এমসিপিএস সম্পন্ন করেন।

  • প্রশ্ন প্রচলিত জমি বন্দক জায়েজ হবে?- মাওলানা হাফেজ দিদার বিন হাসান সাহেব।

    প্রশ্ন প্রচলিত জমি বন্দক জায়েজ হবে?- মাওলানা হাফেজ দিদার বিন হাসান সাহেব।

    দিদার বিন হাসান,খতিব ফলিয়াপাড়া জামে মসজিদ।

    উত্তর

    وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته

    بسم الله الرحمن الرحيم

    উক্ত চুক্তিটি জায়েজ হবার দু’টি সূরত রয়েছে। এ দু’টি সূরত অনুসরণ করলে এ চুক্তি জায়েজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

    ১ম সূরত

    যিনি জমীন নিবেন তিনি এ হিসেবে চুক্তি করবেন যে, তিনি জমিটি ভাড়া নিচ্ছেন। নামমাত্র কিছু মূল্য মাসিক ভাড়া হিসেবে নির্দিষ্ট করে নিবে। যেমন ৫০ টাকা বা ১০০ টাকা। আর অগ্রিম ভাড়া হিসেবে প্রদান করবে ১/২ লাখ টাকা।

    তারপর যেদিন জমিনটি ফেরত নিতে চাইবে, সেদিন আগের নির্ধারণকৃত নামমাত্র ভাড়ার টাকা রেখে বাকি টাকা ফেরত দিয়ে দেবে জমিনটি ভোগদখলকারী তথা জমির ভাড়াটিয়াকে।

    যেমন-

    আব্দুল্লাহ এর জমি আছে। কিন্তু টাকা নেই। তার টাকা প্রয়োজন। আর আব্দুর রহমানের টাকা আছে। কিন্তু জমি নেই। তার জমি প্রয়োজন। আব্দুল্লাহ তার জমিটি আব্দুর রহমানের কাছে দিয়ে ৫ লাখ টাকা নিতে চাচ্ছে। আর আব্দুর রহমান টাকা প্রদান করে জমিটির ফসল নিতে চাচ্ছে।

    এমতাবস্থায় আব্দুল্লাহ তার জমিটি আব্দুর রহমানের কাছে ভাড়া দিবে। মাসিক ভাড়া নির্দিষ্ট করে নিল কথার কথা ৫০ টাকা। যতদিন আব্দুর রহমান জমিটি রাখবে ততদিন মাসিক ৫০ টাকা করে ভাড়া প্রদান করবে। মাসিক ভাড়া অগ্রিম হিসেবে আব্দুর রহমান ৫ লাখ আব্দুল্লাহকে দিয়ে দিবে। ফলে জমিটির ভাড়াটিয়া হিসেবে আব্দুর রহমান ভোগদখল করতে থাকবে। আর আব্দুল্লাহ টাকাটি খরচ করতে পারবে।

    তারপর যেদিন আব্দুল্লাহ তার জমিটি ফেরত নিতে চাইবে, সেদিন বিগত দিনের মাসিক ভাড়া বাদ দিয়ে বাকি টাকা প্রদান করে জমিটি ফেরত নিয়ে নেবে। কথার কথা যদি ৫ মাস পর ফেরত নিতে চায়, তাহলে ৫ মাসের ভাড়া ২৫০ টাকা রেখে বাকি এক লাখ নিরান্নব্বই হাজার সাতশত পঞ্চাশ টাকা প্রদান করে আব্দুল্লাহ সাহেব তার জমিটি ফেরত নিয়ে নিবেন। {জাদীদ ফিক্বহী মাসায়েল-১/১৪৭-১৪৮, মালে হারাম আওর উসকে মাসারেফ ওয়া আহকাম-৮৫}

    وَأَمَّا زَكَاةُ الْأُجْرَةِ الْمُعَجَّلَةِ عَنْ سِنِينَ فِي الْإِجَارَةِ الطَّوِيلَةِ الَّتِي يَفْعَلُهَا بَعْضُ النَّاسِ عُقُودًا وَيَشْتَرِطُونَ الْخِيَارَ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ فِي رَأْسِ كُلِّ شَهْرٍ فَتَجِبُ عَلَى الْآجِرِ لِأَنَّهُ مَلَكَهَا بِالْقَبْضِ وَعِنْدَ الِانْفِسَاخِ لَا يَجِبُ عَلَيْهِ رَدُّ عَيْنِ الْمَقْبُوضِ بَلْ قَدْرُهُ فَكَانَ كَدَيْنٍ لَحِقَهُ بَعْدَ الْحَوْلِ (فتح القدير- كتاب الزكاة، 2/174)

    ২য় সূরত

    দু’টি চুক্তি সম্পাদন করবে। প্রথমে ক্রয় বিক্রয় চুক্তি। তারপর আলাদা আরেকটি চুক্তি নামায় যেদিন টাকা পরিশোধ করতে পারবে সেদিন জমিটি প্রথম জমির মালিক ক্রয় নিয়ে নিয়ে যাবে আর বর্তমান মালিক তা বিক্রি করে দিবে মর্মে চুক্তি সম্পাদিত করবে।

    যেমন-

    আব্দুল্লাহ এর জমি আছে। কিন্তু টাকা নেই। তার টাকা প্রয়োজন। আর আব্দুর রহমানের টাকা আছে। কিন্তু জমি নেই। তার জমি প্রয়োজন। আব্দুল্লাহ তার জমিটি আব্দুর রহমানের কাছে দিয়ে ৫ লাখ টাকা নিতে চাচ্ছে। আর আব্দুর রহমান টাকা প্রদান করে জমিটির ফসল নিতে চাচ্ছে।

    এমতাবস্থায় আব্দুল্লাহ তার জমিটি ৫ লাখ টাকায় আব্দুর রহমানের কাছে বিক্রি করে টাকা গ্রহণ করে নিবে। এভাবে আব্দুল্লাহ টাকার মালিক ও আব্দুর রহমান জমিটির ভোগ দখলের মালিক হয়ে যাবে।

    তারপর ভিন্ন আরেকটি চুক্তি সম্পাদন করবে। যাতে লিখবে যে, যেদিন আব্দুল্লাহ ৫ লাখ টাকা দিতে পারবে, সেদিন আব্দুর রহমান জমিটি আব্দুল্লাহের কাছে ৫ লাখ টাকা দিয়ে বিক্রি করে দিবে।

    এভাবে ভিন্ন দু’টি চুক্তি সম্পাদিত করলে টাকা খরচ করা এবং জমিটি ভোগ দখলের মাঝে অবৈধতার কোন কিছুই বাকি থাকবে না।

    لو ذكرا البيع بلا شرط ثم ذكرا الشرط على وجه العقد جاز البيع ولزم الوفاء بالوعد، إذ المواعيد قد تكون لازمة فيجعل لازما لحاجة الناس تبايعا بلا ذكر شرط الوفاء ثم شرطاه يكون بيع الوفاء؛ (رد المحتار، كتاب البيوع، مطلب فى البيع بشرط فاسد-7/281، 547، البحر الرائق، كتاب البيوع، باب خيار الشرط-6/8)

     

    والله اعلم بالصواب

  • উখিয়ায় আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক’র উদ্যোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ

    উখিয়ায় আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক’র উদ্যোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ

    এম.কলিম উল্লাহ।।

    উখিয়া উপজেলার ব্যস্ততম বাণিজ্যিক ষ্টেশন কোটবাজারের ফজলুল হক প্লাজার আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক এর উদ্যোগে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ করেন
    এআইবি পিএলসি কোর্টবাজার শাখার ব্যবস্থাপক জনাব মোহাম্মদ আবদুর রব। বিতরণ কালে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, এন. আলম শপিং কমপ্লেক্স এর স্বত্বাধিকারী মোঃ নুরুল আলম সাহেব।

    গতকাল ৮ জানুয়ারি সোমবার দুপুর ১২ টা থেকে শুরু করে দুই দফায় এই শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

    উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আল-ফারুক ইনিস্টিউট ও এতিমখানা (খোন্দকারপাড়া), খালেদ বিন ওয়ালিদ হেফজখানা ও এতিমখানা (হাতিরঘোনা), গয়ালমারা মাদ্রাসা, ফাতেমাতুজ জুহরা বালিকা মাদ্রাসা (খোন্দকারপাড়া) এবং কোর্টবাজার টম টম মালিক সমিতির সহযোগীতায় তেলিপাড়াস্থ সমিতি কার্যালয়ে শীতার্ত ও দুস্থদের মাঝেষ শীতবস্ত (কম্বল) বিতরণ করা হয়।

    শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত বিতরণ কালে এআইবি পিএলসি কোর্টবাজার শাখার ব্যবস্থাপক জনাব মোহাম্মদ আবদুর রব বলেন, যে কোন দুর্যোগ ও মানবতার সেবায় আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংক সবসময় জনগণের পাশে রয়েছেন।

    কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এন. আলম শপিং কমপ্লেক্স এর স্বত্বাধিকারী মোঃ নুরুল আলম সাহেব আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের কল্যাণমুখী মানব সেবা কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন বলেন, শীতার্ত মানুষেরা শীতবস্ত্র পেয়ে খুশি ও এই কার্যক্রমে অন্যরা উৎসাহ পাবেন। আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে।

    উক্ত কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, কোটবাজার দোকান মালিক সমবায় সমিতি এর সভাপতি জনাব খোরশেদ আলম বাবুল, কোর্টবাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব আবুল মনসুর চৌধুরী, কোর্টবাজার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি এবং কোর্টবাজার টম টম মালিক সমিতির প্রধান উপদেষ্ঠা জনাব রেজাউল করিম, সমিতির সাধারন সম্পাদক হারুন, সোহেল চৌধুরী। এছাড়া এআইবি পিএলসি কোর্টবাজার শাখার অপারেশন ম্যানেজার জনাব মোহাম্মদ স্বপন উদ্দিন।

  • শীতার্ত অসহায় মানুষের পাশে কম্বল নিয়ে হাজির হলেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী

    শীতার্ত অসহায় মানুষের পাশে কম্বল নিয়ে হাজির হলেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

    কনকনে শীতে কাঁপছে সারাদেশ। এতে চরম বিপাকে পড়ছেন দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর শহরের গরীব, অসহায়, দুস্থ ও শীতার্ত মানুষজন।

    এই শীতে সবচেয়ে বেশি কষ্টে রয়েছেন সমাজের গরীব, অসহায়, দুস্থ মানুষেরা। গরীব, অসহায়, দুস্থ ও শীতার্ত মানুষের কষ্ট লাঘবে পৌর শহরের এক হাজার শীতার্ত মানুষের পাশে কম্বল নিয়ে হাজির হলেন বিরামপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    আজ শুক্রবার জুম’আ নামাজ বাদ পৌরসভা কার্যালয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে কম্বল বিতরণ করছেন পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী। এসব কম্বল পেয়ে গরীব, অসহায়, দুস্থ, প্রতিবন্ধী ও শীতার্ত মানুষের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে এবং তারা আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন।

    পৌর শহরের পশু হাসপাতালপাড়া মহল্লা থেকে শীতবস্ত্র নিতে এসে ৬৫ অর্ধ্ব দুঃস্থ মহিলা মোসলেমা বেগম বলেন, আমার শীতে কষ্ট হয় কথা শুনে বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী আমাকে কম্বল নেওয়ার জন্য একটি টোকেন দিয়েছেন, কম্বল পেয়েছি। কম্বল দেওয়ায় পৌর মেয়রের জন্য আল্লাহর কাছে দু’হাত তুলে দোয়া করি।

    পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী বলেন, শীতে পৌরসভার গরীব, অসহায়, দুস্থ,
    শীতার্ত মানুষেরা যেন কষ্ট না পায়, সে জন্য তাদের পাশে এসে কম্বল নিয়ে দাঁড়িয়েছি। শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত থাকবে।

  • বিরামপুরে চেয়ারম্যান পদ শূন্য ও ইউডিসি উদ্যোক্তা কে অব্যাহতি

    বিরামপুরে চেয়ারম্যান পদ শূন্য ও ইউডিসি উদ্যোক্তা কে অব্যাহতি

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ৪নং দিওড় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। ওই ইউনিয়নের ৯ জন সদস্য তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনায় তাঁর বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নিয়েছেন স্থানীয় সরকার।

    সোমবার (৩১ অক্টোবর) স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেসমীন প্রধান স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে বিরামপুর উপজেলার ৪নং দিওড় ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়।চিঠিতে উল্লেখ, বিরামপুর উপজেলাধীন ৪ নং দিওড় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মালেক মিয়ার বিরুদ্ধে বয়স্কভাত, বিধবাভাতা, ভিজিড়ি, ভিজিএফ’র চাল ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র ঈদ উপহারের চাল বিতরণে অনিয়মসহ বেশ কিছু অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন ওই ইউপি’র ৯ জন সদস্য।

    ৪নং দিওড় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের পদ শূন্য ঘোষণার বিষয়ে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার বলেন, স্থানীয় সরকার ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯–এর ৩৫ (২) ধারা অনুযায়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডলের পদ শূন্য ঘোষণা হয়েছে। শিগগিরই এ–সংক্রান্ত গেজেট জারি করা হবে।

    এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডল বলেন, আমার বিরুদ্ধে ইউপি সদস্য কর্তৃক আনীত অভিযোগগুলো সম্পুর্ণ বানোয়াট, মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমি খুব শীঘ্র এ বিষয়ে হাইকোর্টে রিট করব।

    অপরদিকে স্বাক্ষর জাল করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দিওড় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের (ইউডিসি) উদ্যোক্তা মহিদুল ইসলামকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার স্বাক্ষরিত দাপ্তরিক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

  • ৩ নভেম্বর “জেল হত্যা দিবসে” পৌর মেয়রের শ্রদ্ধাঞ্জলি

    ৩ নভেম্বর “জেল হত্যা দিবসে” পৌর মেয়রের শ্রদ্ধাঞ্জলি

    এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    ৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টায় দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে ঢাকা মোড়ে বঙ্গবন্ধু মুরাল সহ জাতীয় চার নেতার মুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন, বিরামপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী ।

    ৩ নভেম্বর “জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়, এ সময়ে পৌরসভার সকল কর্মকর্তা কর্মচারী কাউন্সিলার বৃন্দ সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    তিনি বলেন, আজ ৩ নভেম্বর
    বাঙালি জাতির ইতিহাসে আরেক কলঙ্কিত দিন রক্তক্ষরা জেলহত্যা দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের যে কয়টি দিন চিরকাল কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে, তার একটি ৩রা নভেম্বর। যে কয়েকটি ঘটনা বাংলাদেশকে কাঙ্ক্ষিত অর্জনের পথে বাধা তৈরি করেছে, তার মধ্যে অন্যতমটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালের এই দিনে।

    বাঙালী জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ জাতির চার মহান সন্তান, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম পরিচালক, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ঘনিষ্ঠ সহচর, জাতীয় চার নেতা বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। কারাগারের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় এমন জঘন্য, নৃশংস ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ড পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

  • মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটুকে নোয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরাম (এনজেএফ) এর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা

    মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটুকে নোয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরাম (এনজেএফ) এর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    নোয়াখালীর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক কেন্দ্রিয় উপ-কমিটির সদস্য এফবিসিসিআই স্টান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান, দৈনিক গণকন্ঠ ও আওয়ার বাংলাদেশ টাইমস পত্রিকার সম্পাদক ও টেলিলিংক গ্রুপএর চেয়ারম্যান, এবং গণমাধ্যম প্রিয় ব্যক্তি মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু নোয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরাম- এনজেএফ সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।

    রাজধানীর তোপখানা রোডের এনজেএফ কার্যালয়ে শনিবার দুপুরে এ মতবিনিময় সভা হয়।
    এ সময় মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটুকে ফুল দিয়ে বরণ করেন এনজেএফ সভাপতি শামছুদ্দীন আহমেদ, সহ সভাপতি ফিরোজ আলম মিলন ও সাধারণ সম্পাদক মুস্তফা মনওয়ার সুজনসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা।
    এই সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন ও জাতিসংঘের ৭৭তম সাধারণ অধিবেশন যোগ দেয়ায় এনজেএফ এর পক্ষ থেকে মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটুকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
    সংগঠনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক এবং উত্তরিয় তুলে দেন এনজেএফ সভাপতি শামছুদ্দীন আহমেদ।
    এসময় মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু বলেন, দেশ ও সমাজের কল্যানে নোয়াখালীর সাংবাদিকরা স্বাধীনতা পূর্ববর্তি সময় থেকে যে ভূমিকা রেখেছে তার ধারাবাহিকতায় বতর্মান সময়ের সাংবাদিকরাও অগ্রনী ভূমিকা পালন করে চলেছে। মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু আরো বলেন, নোয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরাম (এনজেএফ) এর যে কোন প্রয়োজনে আপনারা আমাকে পাশে পাবেন। এ সময় তিনি নোয়াখালীর সাংবাদিক এবং সংবাদ মাধ্যমের কল্যানে পাশে থাকার কথাও বলেন।
    তিনি রাষ্ট্রের সকল উন্নয়ন মূলক কাজে সাংবাদিকদের অংশগ্রহনের জন্য আহব্বান করেন এবং প্রধানমন্ত্রী যেনো এই দেশকে উন্নত দেশে রুপান্তিত করতে পারে সেই জন্য সাংবাদিকদের সহযোগীতা কামনা করেন।
    এনজেএফ সভাপতি শামছুদ্দিন আহমেদ বলেন, নোয়াখালীর সাংবাদিকরা জাতির যে কোনো পরিস্থিতিতে পাশে রয়েছে।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অর্থসম্পাদক একরামুল হক সায়েম, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক মানিক মিয়াজী, কার্যনির্বাহী সদস্য মহিউদ্দিন আহমেদ, মো: রাজিউদ দৌলা চৌধুরী, দেলোয়ার হোসেন মঈন, সওবিয়া আয়াত প্রমুখ।

  • বিরামপুরে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবসে র‍্যালী ও আলোচনা সভা

    বিরামপুরে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবসে র‍্যালী ও আলোচনা সভা

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    (৬ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার ১১টায় বিরামপুর উপজেলা কনফারেন্স রুমে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ খায়রুল আলম রাজু, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বানু, কাটলা ইউপি চেয়ারম্যান ইউনুস আলী, দিওড় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল মালেক মন্ডল, খানপুর ইউপি চেয়ারম্যান চিত্ত রঞ্জন পাহান, পলিপ্রয়াগপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ রহমত আলী, বিনাইল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির বাদশা, জোতবানি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল, , মুকুন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ,
    উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা লুৎফর রহমান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোশাররত জাহান, একাডেমি সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, আইসিটি সহকারী প্রোগ্রামার পাপিয়া নাসরিন,প্রাথমিক সহকারি শিক্ষা অফিসার ওয়াকিল উদ্দিন, এছাড়াও উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ সহ সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার বলেন, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করা নাগরিক অধিকার। আমরা চাই শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক তথ্য দেশের উন্নয়ন সম্ভব। জন্ম ও মৃত্যু সঠিক তথ্য সরকারের কাছে থাকলে দেশের উন্নয়নে বাজেট সঠিক ভাবে বাস্তবায়নের সহায়তা করবে।

  • হাজী দেলোয়ার হোসেনের জন্মদিন উপলক্ষে মানবাধিকার ফোরামের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    হাজী দেলোয়ার হোসেনের জন্মদিন উপলক্ষে মানবাধিকার ফোরামের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    মোঃ ওয়াশিম চট্টগ্রাম

    বাংলাদেশ মানবাধিকার ফোরামের উপদেষ্টা হাজী দেলোয়ার হোসেনের ৬৫তম জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ মানবাধিকার ফোরাম চট্টগ্রাম বিভাগীয় শাখার উদ্যোগে আজ চট্টগ্রামের একটি রেষ্টুরেন্টে রাত ৭টায় সময় জি,এম মাহবুব হোসেনের পরিচালনায় উক্ত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বাংলাদেশ মানবাধিকার ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব আকতার উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন,চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল পরিচালনা পর্ষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্জিনিয়ার লায়ন জাবেদ আবছার চৌধুরী।
    বিশেষ অতিথি ছিলেন,
    ফোরামের উপদেষ্টা রোটারিয়ান শফিউল্লাহ,ফোরামের সহ-সভাপতি মুর্তজা জাকির হোসেন,লায়ন জানে আলম,সেলিম উদ্দিন,হাবিবুর রহমান,অলি উদ্দিন হাওলাদার ও সাংবাদিক ওমর ফারুক প্রমুখ।
    উক্ত অনুষ্টানে আরো উপস্হিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক মো:নাঈম উদ্দিন,সহ-সাংগঠনিক
    সম্পাদক জাহানারা আক্তার তানিয়া,রোজি আকতার,আয়শা আকতার,মনজুর আলম বাবুল,ফরিদা ইয়াছমিন,ফাতেমা আকতার ডলি,মোহাম্মদ রিদুয়ান আলম,আবদুর রউফ,সাংবাদিক মোহাম্মদ ওয়াসিম,রেহেনা আহমেদ মনি,সাংবাদিক ইমরান সোহেল,ছদরুল ইসলাম আনিস সহ ফোরামের নেতৃবৃন্দরা।

    আলোচনা ও দোয়া মাহফিল শেষে কেক কেটে শুভ জন্মদিন উদযাপন করা হয় এবং ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে হাজী দেলোয়ার হোসেনকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করেন যুগ্ম-মহাসচিব আকতার উদ্দিন রানা।