Category: বিশেষ সংবাদ

  • সিএমপিকে পেট্রোল কার উপহার দিল স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্টিজ

    সিএমপিকে পেট্রোল কার উপহার দিল স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্টিজ

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম বিভাগ প্রতিনিধি

     

    দ্রুততম সময়ে পুলিশি সেবা নিশ্চিত করতে পুলিশ পেট্রোল কার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশকে একটি পেট্রোল কার দিয়েছেন স্মার্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্টিজ। সকাল ১১টার সময় দামপাড়াস্থ পুলিশ লাইনে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জনাব সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, পিপিএম এর হাতে এই গাড়ি হস্তান্তর করা হয়। স্মার্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও দৈনিক পূর্বদেশ সম্পাদক মুজিবুর রহমান সিআইপি স্মার্ট গ্রুপের পক্ষে গাড়ি হস্তান্তর করেন।

    পেট্রোল কারে একজন এস আই, একজন এ এস আই ও দুইজন কন্সটেবল সহ ০৪ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্বরত থাকবেন৷ ইনবিল্ট সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক ভাবে গাড়ির কার্যক্রম মনিটরিং করা হবে। প্রতিটি গাড়িতে হেলমেট, বুলেট প্রুফ জ্যাকেট, হ্যালার, ক্রাইমসিন বক্স, ওয়াকিটকি সহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদী থাকবে। এই উদ্যোগের ফলে দ্রুততম সময়ে টহলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণও আইন শৃঙ্খলা রক্ষা সম্ভব হবে।

    উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব আমেনা বেগম, বিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন) জনাব এস. এম. মোস্তাক আহমেদ খান বিপিএম, পিপিএম (বার), অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জনাব শ্যামল কুমার নাথ, উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) জনাব মোঃ আমির জাফর, চট্টগ্রাম মহানগর কমিউনিটি পুলিশিং কমিটি এর সদস্য সচিব জনাব অহিদ সিরাজ চৌধুরী স্বপন ও অন্যান্য ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ।

  • ডিসেম্বরের প্রথম দিন মুক্তিযোদ্ধাদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন – এমপি শাওন

    ডিসেম্বরের প্রথম দিন মুক্তিযোদ্ধাদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন – এমপি শাওন

    সাহিদুর রহমান

    ভোলা ৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বলেছেন- হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবন ও যৌবনের সমস্ত উত্তাপ দিয়ে আমাদের দিয়ে গেছেন স্বাধীনতা মহান বিজয় । কারাগারের ভেতরে চোখের সামনে তার জন্য পাকজান্তা কবর খুঁড়েছিল । কিন্তু তিনি মাথানত করেননি । বাংলাদেশের স্বাধীনতা তার আপোষহীন সংগ্রামের ফসল । বিভিন্ন সময়ে তাকে যারা খাটো করেছেন তারা ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন । আজ বিজয় মাসের প্রথম দিনে লালমোহনের শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরমুক্তিযোদ্ধাদের এই প্রভাতি সমাবেশে আমি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সাথে স্মরণ করছি ইতিহাসের রাখাল রাজা বাঙালি জাতির স্বাধীনতার মহান স্থাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ।

    এসময় এমপি শাওন আরো বলেন- বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পথ ধরেই দেশ ও মানুষের কল্যাণে একের পর এক সফলতা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন তার সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা । এদেশের মানুষের জন্য তিনি প্রতিদিন ১৮ ঘন্টা পরিশ্রম করেন । মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি হৃদয় দিয়ে ভালোবাসেন বলেই একের পর এক মানবিক উদ্যোগ ।

    অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে ঘর বরাদ্দ কর্মসূচি শুরু হলো ক্রমান্বয়ে এর সুফল সকল মুক্তিযোদ্ধাই পাবেন । সবাই আমার নেত্রীর জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন তাঁর হায়াত দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেন ।

     

    (০১ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার সকাল ১০ ঘটিকায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ লালমোহন উপজেলা কমান্ড এবং সন্তান কমান্ডের আয়োজনে মহান বিজয়ের মাস এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী২০২০ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা ও সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে – লালমোহন তজুমদ্দিনের গণমানুষের নেতা আলহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি এসব কথা বলেন ।

    লালমোহন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দায়িত্বশীল কমান্ডার আল নোমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- লালমোহন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ গিয়াসউদ্দিন আহমেদ । মূল্যবান বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লালমোহন সার্কেল মোঃ রাসেলুর রহমান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল মালেক মিয়া ।

    মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক সহকারী কমান্ডার (অর্থ) মোঃ শাহজাহান মিয়া । মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন- লালমোহন উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক ও অস্ট্রিয়া বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের বাংলাদেশ কোঅর্ডিনেটর কবি প্রভাষক রিপন শান । বক্তব্য রাখেন- লালমোহন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি
    আ ন ম শাহজামাল দুলাল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বজলুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কবি নজরুল ইসলাম জামাল প্রমুখ । অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- লালমোহন থানা অফিসার ইনচার্জ মাকসুদুর রহমান মুরাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব দিদারুল ইসলাম অরুন, পৌরসভা আওয়ামীলীগের আহবায়ক আলহাজ্ব সফিকুল ইসলাম বাদল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম প্রিন্স, কোষাধ্যক্ষ আলহাজ্ব জুলফিকার মিয়া, উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ আব্বাসউদ্দিন, উপজেলা সন্তান কমান্ডের সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ ।

    অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তরফ থেকে জনপ্রতি ১৫ লক্ষ টাকা বাজেটের ঘরপাওয়া লালমোহন উপজেলার ৯ জন অসহায় মুক্তিযোদ্ধার সাথে প্রাণখোলা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এমপি শাওন । দেশরত্ন শেখ হাসিনার তরফ থেকে এই মহা উপহার পাওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ হাকিম বলেন- একাত্তরে জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করেছি । প্রমত্তা নদী সব নিয়ে যাওয়ার পর গত ৫০ বছর ধরে বাড়ার বাসায় আছি । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ আমাদের কথা এভাবে ভাবেননি । আমরা আমাদের প্রিয়নেতা এমপি শাওন মহোদয়ের মাধ্যমে আমাদের দুঃখের দরদী নেত্রীকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই । আল্লাহ তাঁকে দীর্ঘায়ু দান করুন।

    ঘরবরাদ্দ পাওয়া অসহায় মুক্তিযোদ্ধা হাসান আলী বলেন- বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর আল্লাহ পাকের অসীম রহমত আছে । আমাদের মতো অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের ভালোবাসেন বলেই আল্লাহ তাঁকে ব্যাপক ভালোবাসেন । এতোবার প্রাণের নাশের চেষ্টা করেও স্বাধীনতার শত্রুরা সফল হয়নি । রাখে আল্লাহ মারে কে ।

    অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করে- উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সাবেক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ।
    উল্লেখ্য, বিজয় মাসের মাসব্যাপী কর্মসূচির প্রথম দিনে লালমোহনের বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সকালের নাস্তা সেরে এমপি শাওন, লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত বিশাল বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নেন । শোভাযাত্রাটি সজীব ওয়াজেদ ডিজিটাল পার্ক থেকে শুরু হয়ে লালমোহন চৌরাস্তার মোড়ে স্থাপিত বিজয় মঞ্চে এসে পথসভার মধ্যে দিয়ে শেষ হয় ।

  • কক্সবাজার লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করনের উদ্যোগ নিলেন মাওলানা মুহাম্মাদ আলী

    কক্সবাজার লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করনের উদ্যোগ নিলেন মাওলানা মুহাম্মাদ আলী

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    উপদেষ্টা সম্পাদক -এর প্রতিবেদক

     
    ১১ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার এর ঐতিহ্যবাহী লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী এলাকা লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করনের লক্ষ্যে মসজিদ পরিদর্শনে যান কক্সবাজার শহরের প্রাণকেন্দ্র কলাতলীস্থ লাইট হাউজ দারুল উলুম মাদ্রাসার স্বনামধন্য মুহতামিম ও জেলা ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ আলী।

    তিনি গতকাল সকালে উক্ত মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ সমাপ্ত করন উপলক্ষে সমাজ কমিটি ও জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মসজিদ কমিটির সেক্রেটারী আব্দুল মন্নান, সহ-সভাপতি রিয়াজুদ্দিন মনু, সহ সভাপতি জয়নুল আবেদিন, মসজিদের ইমাম মাওলানা হাফেজ উদ্দিন, সদস্য মাওলানা নুরুল আলম, সেলিম বাবুল, হাকিম আলি, আতিকুর রহমান, নুরুল আলম, আব্দুল গফুর, ফাতের ঘোনা মসজিদ কমিটির সভাপতি আবুল কাশেম, সেক্রেটারী, সদস্য খুরশিদ আলমসহ স্থানীয় গণ্য মান্য ব্যক্তিবর্গ। মতবিনিময়ের সময় মাওঃ মুহাম্মদ আলী আগামীকাল থেকে মসজিদের অবশিষ্ট কাজ আরম্ভ করার ঘোষণা প্রদান করেন।
    এর পর তিনি পার্শ্ববর্তি ফাতের ঘোনা জামে মসজিদ পরিদর্শনে যান। উক্ত মসজিদে মুসল্লি সংকুলান না হওয়ায় দ্বিতীয় তলার কাজ আরম্ভ করার প্রয়োজনীয়তার কথা মসজিদ কমিটি তাকে তুলে ধরলে তিনি উক্ত মসজিদের দ্বিতীয় তলার কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। এই পোস্ট আমাদের অংশীদারদের দ্বারা স্পনসর করা হয় Wigs

    উল্লেখ্য যে, সকালে লাইট হাউস মাদরাসার মুহতামিম মাওঃ মুহাম্মদ আলী সেখানে গেলে এলাকার সর্বস্তরের লোকজন আন্তরিকতার সাথে হযরতের সাক্ষাতের জন্য ছুটে আসেন। তিনি ধৈর্য্য সহকারে সকলের কথা শুনেন এবং মসজিদ ও এলাকার সমস্যা সমাধানে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে আশ্বাস দেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর অতি স্বল্প সময়ের মধ্যে লাইট হাউস দারুল উলুম মাদরাসার যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়, তার জন্য উপস্থিত বৃহত্তর লাইট হাউস এলাকাবাসী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি মাদরাসাসহ সকল উন্নয়ন কার্যক্রম আরো বেগবান করার জন্য সকলে তাকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করলে তিনি কাল থেকে লাইট হাউজ পাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার অবশিষ্ট কাজ শুরুর ঘোষণা দেন।

     

  • সরকার কেন ক্ষতিপূরণ দিতে চায় না? মাওলানা শামসুদ্দোহা তালুকদার।। UkhiyaVoice24.Com

    সরকার কেন ক্ষতিপূরণ দিতে চায় না? মাওলানা শামসুদ্দোহা তালুকদার।। UkhiyaVoice24.Com

    Saifullah Al Monir

    সরল বাংলায় বলতে গেলে নারায়ণগঞ্জের বায়তুস সালাত মসজিদে বিস্ফোরণে মুছুল্লীদের মৃত্যুর ঘটনা একটি হত্যাকান্ড। তিতাস কর্তৃপক্ষ খুনী। তাদেরকে তাগাদা দেয়া সত্ত্বেও ঘুষ না পেয়ে গ্যাস লাইন মেরামত করে নাই। সুতরাং এ নৃশংস মৃত্যুগুলোর জন্য তারা দায়ী।

    তিতাসের বাপ চাচারা দায় এড়াতে বলছিলো, মসজিদটি অবৈধ স্থাপণা। এখন তো প্রমাণিত হলো, মসজিদ অবৈধ না।তোমরা সব অবৈধ, এমনকি তোমরা এখন হন্তারক।

    তদন্ত কমিটি খতিয়ে দেখেছে, ওয়াকফকৃত জমিতে মসজিদখানা গড়ে উঠেছে। সেখানের গ্যাস সঞ্চালন লাইনে লিকেজ থাকাটাই তো অবৈধ।

    হাইকোর্টে একটা রীট হয়েছে, তিতাসকে নিহতদের মাথাপিছু পঞ্চাশ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়ার আদেশ দিতে। হাইকোর্টে তাৎক্ষণিক আদেশে মূত্যু বরণকারী মাথা পিছু পাঁচ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

    সরকারের মাইন্ডসেট বড় অদ্ভুত! নিরীহ মুসুল্লীদের কফিন দেখে তাদের মন গলেনি। তাঁদের মৃত্যু অবৈধ? তাদেরকে খামাখা ক্ষতিপূরণ দিবে কেন? তাই ঐ আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করতে যাচ্ছে। হায়রে বিবেক! দেশটা আসলে বিবেকহীন অমানুষে ভরে গেছে।

    তাঁরা যদি নিরীহ মুসুল্লী না হয়ে সাধারণ জনগন হতো, তাহলে সরকার হয়তো গুরুত্ব দিতো। ছায়ানট বা সিনেমা হলে বিষ্ফারণ হলে তারা হয়তো জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা দিতো। আর মন্ত্রীরা ছাগলের মতো চাবায়ে চাবায়ে বলতো না, মসজিদটি অবৈধ!

    প্রমাণিত হলো, মসজিদটি বৈধ। সুতরাং ক্ষতিপূরণের বেলায় আপত্তি কেন?

    কয়েক বছর আগে নিমতলীতে পুড়ে হতভাগ্য নিহত মানুষদের মেয়েদেরকে এই প্রধাণমন্ত্রী নিজের মেয়ের মর্যাদা দিয়ে লেখাপড়া করিয়েছেন, ধুমধাম বিয়েও দিয়েছেন। সে ঘটনায় মিডিয়াও হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। এখানে উপেক্ষা করা হচ্ছে কেন?

    আসলে মসজিদ, মুছুল্লী, হুজুর, ইমাম, মুয়াজ্জিন এসব শব্দে তাদের এলার্জী হয়! এ শব্দগুলো বাংলা নয়। বাংলা শব্দে তাদের অদ্ভুদ রকমের মায়া। বাংলা নাম খুব পছন্দের। বাংলা নামধারীরাই এখন বাংলাদেশের হর্তাকর্তা।

    তবে বুঝা গেলো, জায়নামাজ শব্দে প্রধানমন্ত্রীর সমস্যা নাই। গতকাল বৈধ! পার্লামেন্টে বলেছেন- ঘুম থেকে উঠে তিনি প্রথমেই জায়নামাজ খুঁজেন। মাশাআল্লাহ। তিনি নামাজ পড়েন, এটা আমরা জানি। তবে সেটা প্রমাণ করতে জায়নামাজ খোঁজার কথা না বললেও পারতেন। আমরা বিশ্বাস করে আসছি, তিনি একজন নামাজী। ডেইলি ছয় ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। বাড়তি তাহাজ্জুদও পড়েন। দুষ্টুরা তাহাজ্জুদী বেগম বলেন।

    কিন্তু তাঁর নামাজীদের প্রতি মহব্বত পয়দা হয় নাই। এ পর্যন্ত ২৮ জন মুছুল্লী, যারা নামাজরত অবস্থায় আগুনে দগ্ধ হয়ে শাহাদত বরণ গেছেন, অথচ একটি বার সরকারের তরফে শোক নাই, দুঃখ নাই। ক্ষতিপূরণের ঘোষনা নাই।

    হাইকোর্ট ক্ষতিপূরণের আদেশ দিয়েছে, তাতেও আপিল করে বাগড়া দিতে যাচ্ছে সরকার। সরকারী তহবিলের অর্থ কারো বাবার সম্পত্তি নয়। সরকারী তহবিলের মালিক এ দেশের জনগন। যারা আগুনে পুড়ে মারা গেছেন, তারাও এ অর্থের মালিক। সুতরাং তারা কেন প্রাপ্য হবেন না? এটা কোন করুণা নয়, এটা অধিকার।

    সরকারের ইমামরা বড়ই ফাযিল। একচোখ দিয়ে দেখে। নর্তকী, নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকারা অসুস্থ হলেই খাজাঞ্চি খুলে দেয়া হয়, চিকিৎসা সুবিধা দিতে এয়ার এম্বুলেন্স উড়ায়, তাতে অবৈধ কিছু খুঁজে পায়না। অবৈধতা খুঁজে পায়, ভাল মানুষদের বেলায়। নামাজীরা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ। হয়তো আখেরাতেও। অথচ তাঁদের বেলায় চরম উন্নাসিকতা।

    ইসলামী যুব আন্দোলন রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেছে- তিতাসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। তারা কর্তব্যে অবহেলা করেছে। তাঁরা খুনী। তাদের বিচার ও ক্ষতিপূরণের দাবীতে আন্দোলন জারী আছে। আগামী শুক্রবার কেন্দ্রীয় ভাবে বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি আছে।

    নারায়ণগঞ্জে যুব আন্দোলনের তীব্র আন্দোলনের কারণে কর্তৃপক্ষ তিতাসের আটজনকে সাময়িক বরখাস্ত করতে বাধ্য হয় । যদিও এটা আইওয়াশ।

    সরকার যদি আইনের রক্ষক হতো, তাহলে এতক্ষণে ওদের বিরুদ্ধে খুনের মামলা এনে গ্রেপ্তার করতো। এটাই জনগনের দাবী ছিলো।

    জনগনের দাবীকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা এ সরকারের মজ্জাগত একটি বিষয়। একটি সুস্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে নতুনরা ম্যান্ডেট নিয়ে নতুন করে সরকার গঠন করবে। সেটাই তো সাংবিধানিক দর্শন। সেটাকে ধর্ষন করেছে প্রশাসন ও দলের পান্ডারা। রাতের আমলে চুরি করে জেতা এমপিদের বদৌলতে তারা এখন মন্ত্রী, প্রধাণমন্ত্রী। এবং তাঁদেরই মুখে বৈধ অবৈধের কথা জনগনকে শুনতে হচ্ছে। এটাই এখানকার জনগনের দূর্ভাগ্য। এর চেয়ে নির্মম তামাশা আর হবে পারে না।

    আসলে এ দেশের সরকার জনগণের দাবীকে পেশাবের ফেনার মতো মনে করে, যা একটু পরই উবে যায়।

  • নাজিরহাট-দোহাজারী রোডে রেল চালু হচ্ছে বুধবার থেকে।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    নাজিরহাট-দোহাজারী রোডে রেল চালু হচ্ছে বুধবার থেকে।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দীর্ঘ ছয়মাস পর চট্টগ্রাম নগর থেকে নাজিরহাট রুটের কমিউটার ট্রেন ও দোহাজারী রুটে লোকাল ট্রেন চালু হচ্ছে আগামী বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে। এছাড়াও কর্ণফুলী কমিউটার ট্রেন চালু হচ্ছে আগামীকাল থেকে।
    রেলওয়ের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক ট্রান্সপোর্টেশন) মো. খায়রুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব বিসয়ে জানানো হয়।
    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন রুটে বেশ কিছু কমিউটার, মেইল, এক্সপ্রেস এবং লোকাল ট্রেন চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাত্রীদের সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কোচের ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা হবে। রেলের যাত্রী পরিবহন সেবা স্বাভাবিক করার অংশ হিসেবে তিন ধাপে এই ট্রেনগুলো চালু করা হবে।

    এর মধ্যে তৃতীয় দফায় ১৬ সেপ্টেম্বর চালু হবে নাজিরহাট কমিউটার-(১, ২, ৫, ৬); লোকাল (চট্টগ্রাম- দোহাজারী-চট্টগ্রাম), লোকাল (মোহনগঞ্জ-ময়মনসিংহ-মোহনগঞ্জ), লোকাল (ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল-ময়মনসিংহ-ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল), উত্তরবঙ্গ মেইল, কাঞ্চন কমিউটার, দিনাজপুর কমিউটার, বুড়িমারী কমিউটার-১ ও ২, কুড়িগ্রাম শাটল, রাজবাড়ী এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস-১ ও ২।
    প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম-নাজিরহাট ও চট্টগ্রাম-দোহাজারী রুটে চলাচল করা কমিউটার ও লোকাল এ দুটি ট্রেন উত্তর চট্টগ্রাম ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের যাতায়াত ব্যবস্থার গুরুত্বপুর্ণ মাধ্যম। বিশেষত কৃষক ও দুগ্ধখামারীরা অনেকাংশেই এই ট্রেনের উপর নির্ভরশীল।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, আগামীকাল বৃহস্পতিবার চালু হচ্ছে কর্ণফুলী কমিউটার, তিতাস কমিউটার, তুরাগ এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; কালিয়াকৈর কমিউটার-১ ও ২ এবং লোকাল (নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ)।
    দ্বিতীয় দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর চালু হবে জালালাবাদ এক্সপ্রেস, সুরমা মেইল, ঢাকা/নোয়াখালী এক্সপ্রেস, ময়মসিংহ এক্সপ্রেস, ভাওয়াল এক্সপ্রেস, ধলেশ্বরী এক্সপ্রেস, চাঁদপুর কমিউটার ও নোয়াখালী কমিউটার।

  • চট্টগ্রামে ইউএনওদের নিরাপত্তায় ৪ জন করে আনসার সদস্য মোতায়েন।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    নিরাপত্তা 

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের ওপর হামলার পর সারা দেশে ইউএনওদের নিরাপত্তা জোরদার করেছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের ১৫ ইউএনওর বাসভবন ও অফিসের নিরাপত্তায় সশস্ত্র আনসার মোতায়েন করা হয়েছে।

    একজন ইউএনওর নিরাপত্তায় চারজন করে আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন সশস্ত্র। শনিবার (৫ সেপ্টেম্বর) পটিয়া ইউএনও ফয়সাল আহমেদের বাসভবনে গিয়ে দেখা যায়, ভেতরে ও বাইরে প্রহরায় রয়েছেন সশস্ত্র আনসার সদস্যরা।
    নিরাপত্তায় চারজন আনসার সদস্য পাওয়ার কথা স্বীকার করে হাটহাজারী ইউএনও মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যা থেকে বাসভবনের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছেন আনসার সদস্যরা।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে দেয়া এক চিঠিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক শারীরিক ও বাসভবনের নিরাপত্তা দেয়ার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক আনসার সদস্য মোতায়েনের নির্দেশনা দেয়া হয়।

    এ নির্দেশনার পর বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর চট্টগ্রাম জেলা কম্যান্ডেন্টের কার্যালয় থেকে জেলার ১৫ জন ইউএনওর নিরাপত্তায় ৬০ জন আনসার মোতায়েনের কথা জানানো হয়।
    চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘জেলার ১৫ ইউএনওর নিরাপত্তায় ৬০ জন আনসার সদস্য দেয়া হয়েছে। প্রতি ইউএনওর নিরাপত্তায় চারজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।

  • গণহারে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    গণহারে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদ।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    দাম্পত্য জীবনে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ না থাকা, সহনশীলতার অভাব, মাদকের ব্যবহার এবং যৌতুকের দাবির মুখে চট্টগ্রামে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। বছরে দেড় হাজারের বেশি ডিভোর্স আবেদন নিষ্পত্তি হচ্ছে সিটি কর্পোরেশনের পারিবারিক আদালতে। আর প্রতি বছর আবেদন জমা পড়ছে সাড়ে তিন হাজারের বেশি। নানা জটিলতায় করোনাকালেও সেই হার আরও বেড়ে গেছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ৫০ থেকে ৭০টি ডিভোর্স আবেদন জমা পড়ছে।

    চট্টগ্রাম আদালত ভবনের পারিবারিক আদালতের সামনের ভিড় ইঙ্গিত দেয় দাম্পত্য জীবনের কলহ কোন মাত্রায় পৌঁছেছে। প্রতিদিনই শুনানি শেষে অভিযোগের নিষ্পত্তি করে কূলিয়ে উঠতে পারছেন না বিচারকরা।
    সিটি কর্পোরেশনের তথ্য মতে, প্রতি বছরই ডিভোর্সের আবেদন অন্তত এক হাজার করে বাড়ছে। ২০১৬ সালে ৪ হাজার ১৮২টি আবেদনের বিপরীতে ১ হাজার ৪১৭টি নিষ্পত্তি হয়েছিল। আর চলতি বছরের প্রথম আট মাসে আবেদন জমা পড়েছে ৩ হাজার ৫৫৭টি।
    স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস বলেন, সহনশীলতা ও শ্রদ্ধাবোধ কমে গেছে। কিছু আধুনিকতা তো রয়েছে।

    বিয়েবিচ্ছেদ ঠেকানোর উপায়
    পারিবারিক বিরোধের পাশাপাশি ডিভোর্সের হার বাড়ার বেশকটি কারণ চিহ্নিত করেছেন আইনজীবীরা।অতিরিক্ত পি পি অ্যাডভোকেট খোরশেদুল আলম সিকদার বলেন, মামলার যে বিষয়গুলো সেগুলো বিরোধ বেড়ে যাওয়ায় বিচ্ছেদও হচ্ছে বেশি।
    মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট জান্নাতুল নাইম বলেন, গত সপ্তাহে ৫টা ডিভোর্স নিয়ন্ত্রণ করেছি। আমি অনেক বুঝিয়ে পাঠিয়েছি, কারণ সন্তান রয়েছে।

    এদিকে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে লকডাউনের কারণে গৃহবিবাদ আরও বেড়েছে। বিচ্ছেদের হার বাড়তে থাকায় সমাজে ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার শঙ্কা সমাজ বিজ্ঞানীদের।
    সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমরা ভাঙা পরিবারের কথা বলে থাকি। এতে কোনো শিশু হয় মায়ের ভালোবাসা, না হয় বাবার ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    দেনমোহর, যৌতুক এবং খোরপোষের মতো পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য চট্টগ্রাম আদালতে দুটি এবং বিচ্ছেদ সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য সিটি কর্পোরেশনে পৃথক দুটি আদালত রয়েছে।

  • উখিয়ার কোটবাজার অরিজিন হাসপাতালের ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ?? UkhiyaVoice24.Com

    উখিয়ার কোটবাজার অরিজিন হাসপাতালের ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ?? UkhiyaVoice24.Com

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

     

    সাইফুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি।

     

    দক্ষিণ কক্সবাজারের একমাত্র সেবামূলক ২০ শয্যা বিশিষ্ট বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অরিজিন হাসপাতাল ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করে উখিয়ার প্রাণ কেন্দ্র, ব্যস্ততম শহর কোর্টবাজার তোফাইল মাতেমা শপিং কমপ্লেক্সের ২য় তলায়।

    প্রতিবছর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মানবিক দিক বিবেচনা করে অসহায়, গরিব, হতদরিদ্র, সু-চিকিৎসা বঞ্চিত মানুষের জন্য দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন করে থাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
    এই ধারাবাহিকতায় আগামী ১১ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ফ্রি রোগী দেখবেন অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ১০ ডাক্তার যথাক্রমে।

    ডা: রবিউর রহমান রবি , ডা:আদনান ওয়ালিদ,
    ডা: মেরাজ হোসেন চয়ন, ডা:এহসান উল্লাহ সিকদার, ডা: তৌহিদুজ্জামান, ডা: আরিফা মেহের রুমি, ডা:মাসুমা নাসরিন শিফা, ডা: ফারজানা সুলতানা, ডা: সাবরীনা মাহামুদ, ডা:ফারহানা রহমান। এই দিন সকল পরীক্ষা- নিরীক্ষায় ৩৫% ছাড় দেওয়া হবে। এই তথ্য নিশ্চিত করেন অরিজিন হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।

    প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল করিম জানান, এই ফ্রি ক্যাম্পে দশ হাজারের অধিক রোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হবে, এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিদের সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান সহ মহামারি করোনা ভাইরাস থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে। সর্বোপরি সকল ধর্ম,বর্ণ ও বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষকে সেবা নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন।

    উল্লেখ্য, ৯ সেপ্টেম্বর থেকে ফ্রি ডাক্তার দেখানোর জন্য নিন্মোক্ত নাম্বারে সিরিয়াল নেওয়া হবে।

  • লোহাগাড়ায় দরবেশহাট মাওলা পাড়ায় আগুনে পুড়ল দু্ই বসতঘর।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    লোহাগাড়ায় দরবেশহাট মাওলা পাড়ায় আগুনে পুড়ল দু্ই বসতঘর।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    আলমগীর ইসলামাবাদী (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    লোহাগাড়ায় আগুনে পুড়ল দু্ই বসতঘর
    চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় গ্যাসের সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে দুইটি বসতঘর পুড়ে গেছে। গতকাল সোমবার (২৪ আগস্ট) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দরবেশহাটের মাওলা পাড়ায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। অগ্নিকাণ্ডে গরু ও মারা গেছে বলে জানা গেছে।
    সাতকানিয়া ফায়ার স্টেশনের দুটি গাড়ি দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ৮টা ১০মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

    সাতকানিয়া ফায়ার স্টেশনের অফিসার জুলহাস উদ্দিন বলেন, দরবেশহাট মাওলা পাড়া এলাকায় গ্যাসের সিলিন্ডার থেকে আগুন লাগে। রাত ৮টা ১০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিক জানা যায়নি।

  • আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন বঞ্চিত সাঈদ খোকনকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

    রবিবার দলের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ২০ ও ২১ ডিসেম্বর ২০১৯ অনুষ্ঠিত দলের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সাঈদ খোকনকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন প্রদান করেন।

    ২০১৫ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন সাঈদ খোকন। তিনি অবিভক্ত ঢাকার প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে।

    এবারের নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির এই মেয়র। তবে দল তাকে মনোনয়ন না দিয়ে ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপসকে মনোনয়ন দেয়। তখনই ধারণা করা হচ্ছিল, সাঈদ খোকনকে ‘সান্ত্বনা পুরস্কার’ হিসেবে কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দেয়া হতে পারে।