Category: বিশেষ সংবাদ

  • নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিরামপুরে বিশ্ব শিশু দিবস পালিত

    নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিরামপুরে বিশ্ব শিশু দিবস পালিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    গড়বে শিশু সোনার দেশ, ছড়িয়ে দিয়ে আলোর রেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুরের বিরামপুরে বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০২২ পালিত হয়েছে, এ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সোমবার বিকেল ৩ টায় দিকে উপজেলা কনফারেন্স সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার এর সভাপতিত্বে এবং একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুস সালামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা বক্তব্য রাখেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেজবাউল ইসলাম মন্ডল, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রাজুল ইসলাম, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা লুৎফর রহমান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোশাররত জাহান, আইসিটি সহকারী প্রোগ্রামার পাপিয়া নাসরিন, সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার ওয়াকিল উদ্দিন, প্রমুখ।

    বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ- ২০২২ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন, শিশু মুশফিকা আক্তার অহনা ও রিমা

    এসময় উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, সুধীজন, শিক্ষকসহ আরো অনেক উপস্থিত ছিলেন।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহে বক্তব্যে বলেন, শিশুরাই আগামী দেশের ভবিষ্যৎ তাই শিশুর প্রতি কোন প্রকার অবহেলা না করা হয় সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুর প্রতি যত্ন নিতে হবে, তারা যেন সঠিকভাবে মেধা সম্পন্ন হয়ে গড়ে উঠতে পারে। তিনি আরো বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পিতা-মাতার মতো তাদেরকে ভালোবাসা দিয়ে পাঠদানে মনোনিবেশ করতে হবে।

  • দিন ব্যাপী ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়

    দিন ব্যাপী ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়

    স্টাফ রিপোর্টার, রাকিব মাহমুদ ডাবলু

    আল্লাহ বাঁচাবে প্রাণ আমরা করবো স্বেচ্ছায় রক্তদান।
    “সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প ফাউন্ডেশন” কুপতলা গ্রামের উদ্যোগে, কুপতলা ঈদগাহ মাঠে দিন ব্যাপী ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেনঃ জনাব মোঃ মাঝহারুল ইসলাম বিপু
    (সাধারণ সম্পাদক নারচী ইউনিয়ন যুবলীগ)
    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ এনামুল হক পাইলট
    (সভাপতি ৯ নং ওয়ার্ড যুবলীগ)
    সভাপতিত্ব করেনঃ জনাব মোঃ নুরুল ইসলাম অন্তু
    (প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন)
    প্রধান আলোচ্যক জনাব মোঃ রাশেদ আহম্মেদ
    (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন)
    আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন
    জনাব মোঃ মামুনুর রশিদ দুখু (প্রধান শিক্ষক কুপতলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়)
    জনাব মোঃ পান্না
    (সহকারী শিক্ষক কুপতলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়)
    জনাবা মোছাঃ রোকেয়া বেগম
    (প্রধান শিক্ষক কুপতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়)
    আরো উপস্থিত ছিলেন সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় শাখার
    সহ-সভাপতি জনাব মোঃ রাকিবুল ইসলাম রনি
    সহ-সভাপতি জনাব ডা. মোঃ মেহেদী সরকার
    সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাকিবুল হাসান আহাদ
    সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জিহাদী নূর সানি
    অর্থ বিষয়ক সম্পাদকঃ জনাব মোঃ সবুজ বাদল
    লিটন দাশ আহবায়ক সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন নারচী ইউনিয়ন শাখা।
    জনাব মোঃ রাকিবুল হাসান সূর্য সহ রক্তদান বিষয় সম্পাদক সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনে
    আরো উপস্থিত ছিলেন সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন সদস্য
    পারভেজ,সৈকত, শান্ত রবিন মিজান, নাইম, রিদয়, মাসুদ, সৈকত, নাজমুল বিদুৎ আরো অনেক সদস্য বৃন্দ।
    উক্ত ক্যাম্পেইনে ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেস্ট ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা সম্পুর্ণ ফ্রী রুগী দেখা হয়।

  • ঈদগাঁও থানার আয়োজনে আজ বিকেলে কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

    ঈদগাঁও থানার আয়োজনে আজ বিকেলে কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

    ইমরান তাওহীদ রানাঃ- বার্তা সম্পাদক,

    ঈদগাঁও থানার আয়োজনে আজ বিকেলে কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদগাহ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের মোখতার আহমদ মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার মোঃ হাসানুজ্জামান।

    ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল হালিমের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক মাহমুদুল করিম মাদু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ মিজানুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাস্টার নুরুল আজিম, ঈদগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ছৈয়দ আলম, ঈদগাহ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খুরশীদুল জন্নাত, ঈদগাঁও উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির চৌধুরী হুমু, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা লুৎফুর রহমান আজাদ। উপস্থিত ছিলেন ঈদগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম সহ আওয়ামী লীগ ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক ও কমিউনিটি পুলিশিং কমিউনিটির সদস্য বৃন্দ।
    সভায় মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে ৪ নং ঈদগাঁও ইউনিয়নের কমিউনিটি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।
    এতে নানা পেশাজীবী ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের কমিউনিটি পুলিশিং কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ তাদের মতামত তুলে ধরেন।

  • একসঙ্গে জন্মালো ৩ শিশু নাম রাখা হলো হলো ‘স্বপ্ন-পদ্মা-সেতু’

    একসঙ্গে জন্মালো ৩ শিশু নাম রাখা হলো হলো ‘স্বপ্ন-পদ্মা-সেতু’

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- :

    এবার বিরামপুরে ৩ নবজাতকের নাম রাখা হলো ‘স্বপ্ন-পদ্মা-সেতু’ দিনাজপুরের বিরামপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্বাভাবিক প্রসবে একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম হয়েছে। তাদেরও নাম রাখা হয়েছে স্বপ্ন, পদ্মা ও সেতু।
    সোমবার (১৮ জুলাই) দুপুরে উপজেলার থানা সড়কের ডা. ইমার উদ্দিন কমিউনিটি হাসপাতালে তাদের জন্ম হয়।
    ওই প্রসূতির নাম সাদিনা বেগম। তিনি উপজেলার জোতবানি ইউনিয়নের টেগরা গ্রামের জাহিদুল ইসলামের স্ত্রী।

    হাসপাতালের পরিচালক ডা. ইমার উদ্দিন কায়েস বলেন, দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে জন্ম হয়। পরে সাদিনা বেগম তাদের নাম স্বপ্ন, পদ্মা ও সেতু রাখেন। মা ও সন্তানরা সুস্থ আছেন। তবে নবজাতক শিশুগুলোর উন্নত চেকআপের জন্য দিনাজপুরে পাঠানো হয়েছে।

  • বিরামপুরে ৬০ জন অসহায়রা পেলো বন্ধু মহলের সেমাই চিনি

    বিরামপুরে ৬০ জন অসহায়রা পেলো বন্ধু মহলের সেমাই চিনি

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    ঈদ মানেই আনন্দ,ঈদ মানেই খুঁশি। আর কয়েকদিন পরেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঈদুল ফিতর। মুসলমানদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব এই ঈদ-উল ফেতর। আর ঈদে আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠবে অনেকেই। তবে গরিব অসহায় ও দুস্থ মানুষদের এই আনন্দ ভাগাভাগী করে নিতে পাশে দাড়িয়েছেন দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ”বন্ধু মহল” নামে সেচ্ছাসেবী সংগঠন।

    শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) রাত্রি সাড়ে ৭টায় বিরামপুর রেল ষ্টেশন চত্বরে বিরামপুর পৌর শহরের রেলকলনী এলাকার নয়ন মিয়ার নেতৃত্বে বন্ধু মহলের সহযোগিতায় ৬০ জন অসহায় ও দুস্থ্যদের মাঝে ঈদ উপহার পোলাইয়ের চাল, সেমাই, চিনি, গুড়াদুধ ভোজ্য তেল ও সাবান বিতরণ করা হয়। এসময় বন্ধু মহলের উদ্যোক্তা নয়ন মিয়া, এবিএম আমিনুল ইসলাম, আনসারুল মিয়া,হাসান আলী স্বর্ণকার, বাবুল মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    বন্ধু মহলের উদ্দ্যাগতা নয়ন মিয়া বলেন,যেকোনো আনন্দ উৎসবে গরীব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে আমাদের এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

  • অবশেষে হিলি ইমিগ্রেশন দিয়ে দুই দেশে যাত্রী পারাপার শুরু

    অবশেষে হিলি ইমিগ্রেশন দিয়ে দুই দেশে যাত্রী পারাপার শুরু

    এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারত বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ গত কয়েকদিন আগে থেকেই হিলি বন্দরের বিপরিতে ভিসা দেয়া শুরু করলেও ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের প্রস্তুতি নিতে দেরি হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে হিলি বন্দর দিয়ে দু’দেশেমধ্যেযাত্রী পারাপার শুরু হলো।

    করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ার কারণে ২০২০ সালের ২৩ মার্চ থেকে বন্ধ ছিলো হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপের্টে যাত্রী পারাপার। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর হিলি বন্দর দিয়ে প্রায় দুই বছর ধরে যাত্রী পারাপর বন্ধ থাকায় বেকায়দায় পড়ে চিকিৎসা প্রত্যাশি, ব্যবসায়ী, ভ্রমন প্রিয়াসি ও শিক্ষার্থীরা। সেই সাথে বিপাকে পড়ে এর সাথে সংশ্লিষ্ট শ্রমিক কর্মচারীরা।

    দীর্ঘদিন পর যাত্রী পারাপার শুরু হওয়ায় স্বস্তি ফিরে এসেছে এই পথ ব্যবহারকারী পাসপোর্ট যাত্রীদের মাঝে। জয়পুরহাট থেকে আসা পাসপোর্ট যাত্রী সাধনা সাহা জানান, দীর্ঘদিন পর তিনি তার আত্মিয়র বাসায় যেতে পেরে খুব খুশি লাগছে। তিনি ভ্রমণ ভিসায় শিলিগুড়ি যাবেন তার স্বজনদের সাথে দেখা করতে। ঠাকুরগাঁও থেকে আসা আর এক পাসপোর্ট যাত্রী রন্টু সাহা জানান, তিনি ভারতে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছেন। হিলি ইমিগ্রেশন দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় তিনি তার চিকিৎসা নিয়ে বিপাকে পড়েছিলেন। বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে যেতে তার অনেক সময় ও অর্থ দুটোয় ব্যায় হতো। হিলি চেকপোস্ট খুলে দেয়ায় তিনি অনেক খুশি হয়েছেন।

    এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোষ্টে কর্মরত কুলি শ্রমিকরা জানায়, করোনার কারণে দীর্ঘদিন ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকায় তারা খেয়ে না খেয়ে দিন কাটিয়েছেন। এতোদিন পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক কষ্টে ছিলেন তারা। এখন লোক পারাপার শুরুহওয়ায় তাদের অর্থনৈতিক জোগার হবে।

    হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট অফিসার ইন-চার্জ ওসি বদিউজ্জামান জানান, এতাদিন বেনাপোল বন্দর ও আকাশ পথে ভারতে যাওয়া পাসপোর্ট যাত্রীরা বিশেষ ব্যবস্থায় হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরতে পারলেও এই পথ দিয়ে ভারতে যাওয়া বন্ধ ছিলো। এখন থেকে হিলি পথ দিয়েই যাত্রীরা দুদেশের মধ্যে আসা যাওয়া করতে পারবেন। ভিসায় হিলি সীমান্ত উল্লেখ থাকলেই তারা এখন এই বন্দর দিয়ে ভারতে যেতে পারবে।

    সম্প্রতি ভারত সরকার হিলি সহ দেশের বেশ কয়েকটি বন্দর দিয়ে পর্যটকসহ বিভিন্ন ভিসা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পর শুরু হয় হিলি বন্দর দিয়ে ভারতে যাওয়ার ভিসা প্রদানের কাজ। সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট দিয়ে বেলা দু’টা পর্যন্ত চারজন ভারতীয় পাসপোর্ট যাত্রী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে অন্যদিকে চারজন বাংলাদেশী পাসপোর্ট যাত্রী ভারতে প্রবেশ করেছে।

  • টেকনাফের তথ্য আপা বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

    টেকনাফের তথ্য আপা বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

    টেকনাফের তথ্য আপা বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

    টেকনাফ প্রতিনিধি

    ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তির মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ন (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা সদর ইউনিয়নে তথ্য আপার সেবা বিষয়ক বিশেষ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলা তথ্য সেবা কেন্দ্রের আয়োজনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়া গ্রামে এ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উঠান বৈঠকে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কায়সার খসরুর সভাপতিত্বে ও উপজেলা তথ্যসেবা কর্মকর্তা তাছলিমা খাতুনের সঞ্চালনায় উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন-টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ এরফানুল হক চৌধুরী,উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জহির আহমেদ, টেকনাফ মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম,উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, সদর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য এনামুল হক প্রমূখ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন তথ্য সেবা সহকারী আফরোজা আক্তার ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।

    উপজেলা তথ্যসেবা কর্মকর্তা তাছলিমা খাতুন বলেন,গ্রামের সহজ-সরল, নিরক্ষর মানুষ,যারা সরকারি অফিসে কোনদিন আসেনি বা সরকারি অফিসে আসতে ভয় পায়,তিনিও বাড়ির উঠানে বসে বুঝে যাচ্ছেন বা জেনে যাচ্ছেন সবকিছু। বিনামূল্যে ডায়বেটিকস ও রক্তচাপ মাপা,উদ্যেক্তা তৈরী,বিনামূল্যে চাকরির আবেদন করে দেওয়ার কাজ ও করেন তথ্য আপা। শুধু নারীদের জন্য আমাদের এ সেবা।

    প্রধান অতিথি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আলম বলেন,তথ্য আপার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হল মহিলারা বুঝতে পারছেন,তারাও পুরুষের মতো সমান গুরুত্বপূর্ণ। তারা ও রাষ্ট্রের মালিক। সরকারি দপ্তর তাকে আন্তরিক ভাবে সেবা দিতে বাধ্য। তথ্য আপা উপজেলায় তাদের সেবায় নিয়োজিত এবং উপজেলায় গেলে তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করবে তথ্য আপা।

  • বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী গ্রেপ্তার ৪

    বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী গ্রেপ্তার ৪

    বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী গ্রেপ্তার ৪

    এস এম মাসুদ রানাবিরামপুর(দিনাজপুর)প্রতিনিধি- বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মাদক মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানামূলে ৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

    গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন, ১। দায়রা মামলা নং- ১৪৮/০৯ এর আসামী আলমগীর হোসেন, পিতাঃ আফজাল হোসেন, ২। জিআর মামলা নং- ২৬৫/১৭ এর আসামী মাহফুজুর রহমান, পিতা মৃতঃ জমির উদ্দীন, ৩। ST মামলা নং- ৩৫৪/২১ এর আসামী ইসমাইল হোসেন, পিতাঃ মৃত হযরত আলী, সর্বসাং-দক্ষিন দাউদপুর ও ৪। জিআর মামলা নং- ৩৪৮/১৭ এর আসামী সোহেল রানা (৩১), পিতাঃ মোঃ ওয়াজেদ আলী, সাং-পূর্বপাড়া।

    বৃহস্পতিবার (৭মার্চ) ভোর রাতে ও সকাল বেলায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। তারা সকলেই মাদক মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানামূলের আসামী। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    জানতে চাইলে, বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর রাতে ও সকালে দায়রা মামলা নং-১৪৮/০৯ এর আসামী আলমগীর হোসেন, জিআর মামলা নং- ২৬৫/১৭ এর আসামী মাহফুজুর রহমান, ST মামলা নং- ৩৫৪/২১ এর আসামী ইসমাইল হোসেন ও জিআর মামলা নং- ৩৪৮/১৭ এর আসামী সোহেল রানাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। অভিযান চলমান আছে, সুনির্দিষ্ট তথ্য দিন সেবা নিন বলেও ওই পুলিশ কর্মকর্তা জানান।

  • বিরামপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    বিরামপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    বিরামপুরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর)প্রতিনিধি-:সুরক্ষিত বিশ্ব নিশ্চিত স্বাস্থ্য”এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিনাজপুরের বিরামপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিরামপুরের আয়োজনে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) গতকাল সকাল সাড়ে ১০ টায় সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্তর থেকে র‍্যালী বের হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মুল গেটে এসে আবার শেষ হয়।

    দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিরামপুরের আয়োজনে আলোচনা সভায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার শ্যামল কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ শাহরিয়ার ফেরদৌস হিমেল, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকরাম হোসেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ তাহাজুল ইসলাম, মেডিকেল আফিসার ডাঃ শাহরিয়ার পারভেজ সজল, মেডিকেল অফিসার ডাঃ জাকিরুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডাঃ হাসনাত হেনা ইয়াসমিন, মেডিকেল অফিসার ডাঃ মাহমুদুর রহমান, সেনেটারী ইন্সপেক্টর ইসমাইল হোসেন, সিনিয়ার নার্স মোর্শেদা বেগম প্রমুখ।

    এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অন্যান্য ডাক্তার, নার্সসহ স্টাফরা উপস্থিত ছিলেন।

  • ভালো থেকো প্রিয় তফু

    ভালো থেকো প্রিয় তফু

    ওমর ফারুক,

    প্রিয়,
    খুব অবাক লাগছে না? ইন্টারনেটের যুগে চিঠি লিখতে বসেছি। সত্যি বলতে কি জানো, এমন অনেক কথা থাকে যেগুলো মেসেজে কিংবা ফোনে বলা যায় না। যদিও মানুষটা ফোনের অপরপাশে থাকে, তাকে দেখা যায় না তবুও অনেক সংকোচ লাগে। আবার সেই কথাগুলোই অনাসয়ে বলা যায় চিঠিতে। তার থেকেও বড় কথা চিঠির পাতায় সেই মানুষটার গন্ধ, ছোঁয়া লেগে থাকে। শুনেছি চিঠির গন্ধ আর প্রিয় মানুষটার ছোঁয়া ভালবাসা বাড়িয়ে দেয়।

    যাই হোক, তোমাকে আজ একটা গল্প শোনাই। পূর্ণিমার রাত সেদিন ছিলনা। কিন্তু ছিল আকাশ ভরা তারা। সেদিন আকাশ যেন আর তারাদের জায়গা দিতে পারছে না। দূর থেকে মনে হচ্ছিল, একটি তারা আর একটি তারার সাথে লেপ্টে আছে। হ্যাঁ, আকাশ সেদিন সব তারাকে জায়গা দিতে পারেনি। একটি তারা খসে পরেছিল পৃথিবীর বুকে। আর সেই তারাটা থেকেই আমার জন্ম। নিতান্তই অবহেলায় ঈশ্বর আমাকে সৃষ্টি করেছেন। শুধু অবহেলিতদের সংখ্যা বাড়ানোর জন্যই আমার জন্ম।

    আমি খুব সুন্দর করে লিখতে পারিনা।মিলিয়ে মিলিয়ে দুরূহ ছন্দও লিখতে পারি না।খুব সাধারণ মেয়ে আমি।আমি বোধ হয় পুকুরপাড়ে ভেসে যাওয়া কলমিশাক কিংবা নদীতে ভেসে যাওয়া কচুরিপানা। সকালে ভোরের শিশির ঘাসের উপর যে সৌন্দর্য রাখে আমার তাও নেই।আমার সম্বল কেবল আমার দুঃখ। আর আমার দুঃখের সবচেয়ে বড় অধ্যায় তুমি।আমার এ সম্বলহীন, শিকড়হীন জীবনে তোমাকে পেয়েছি,আর এই তোমাকে নিয়েই হাজার বছর বাঁচার আকুতি আমার।

    এবার বলি,তোমাকে কেন দুঃখ বললাম……

    যে তারাটি আকাশ থেকে খসে পরেছিল।সেই তারাটি আমাকে জন্ম দিল ঠিকিই কিন্তু ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথেই তার মৃত্যু হয়।সে পৃথিবী ত্যাগ করল আর আমাকে দিয়ে গেল এক পৃথিবী দুঃখ।তাই আমি জানি,আমার জীবনের শেষ পর্যন্ত যদি কিছুই না থাকে তবুও শুধু দুঃখই থাকবে।তাই তো আমার দেওয়া তোমার নাম দুঃখ। তোমাকে সুখ হিসাবে না পেলেও দুঃখ হয়েই আজন্ম তোমাকে চাই।

    জানো আমি ভাগ্যে বিশ্বাসী ছিলাম না।কিন্তু এখন কারণে-অকারণে ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে।এই যে,আমার জীবনে এলে,আমার সারাটা দিনের ভাবনা হলে,আমার দু-চোখের স্বপ্ন হলে,আমার ভবিষ্যৎ হলে— এটাকে আমি ভাগ্য হিসাবে নিয়েছি।আমি গত জন্মের বিশ্বাসীও নই।কিন্তু গত জন্মের কোন এক পূর্ণতার ফলে তোমাকে যে পেয়েছি সেটা অস্বীকার করার উপায়ও আমার নাই।

    কিছু দিন আগেও তোমাকে চিনতাম না।তোমার প্রতি অধিকার বোধ ও ছিল না।তখন আমার বদ্ধ জীবন।আর আমার বদ্ধ জীবনে তুমি এলে আলোর ঝিলিক হয়ে।গভীর জলে ডুব দিয়ে থাকতে আমি তখন অনেকটা অভ্যস্থ।আমার বাধ্য জীবনে অবাধ্য হয়ে এলে তুমি।আর আমার নিরুপায় জীবনের মুক্তির অন্বেষণে দীর্ঘশ্বাসের শূন্যস্থান পূরণ করে সর্তক প্রহরীর দায়িত্ব নিলে তুমি।

    এরপর তোমাকে ভালবাসা ছাড়া আমার আর কোন উপায় ছিল না।তোমার ভালোবাসার পাগলামী,আমার প্রতি তোমার প্রেম, আমাকে অস্থির করে তুলতো।সেদিন তোমাকে ভালবাসি না বল্লে হয়ত দম আটকে আমি মরেই যেতাম।

    তুমি আমাকে উড়তে শিখেছো।বাতাসে যে গন্ধ আছে,মুক্ত গন্ধ…….আমি তাও জানতাম না,তুমি পরিচয় করে দিয়েছিলে।নীল খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে দু’হাত উজার করে বুক ভরে শ্বাস নিতে তুমি শিখিয়েছিলে।নদীর তীরে কাশবনের পাশে হাতে হাত ধরে হেঁটে চলা কিংবা মাঝনদীতে পাল তোলা নৌকায় তোমার কোলে মাথা রেখে আকাশকে দেখে আকাশকে ছোঁয়ার স্বপ্ন তুমিই দেখিয়েছিলে।তখন আমার চোখ দু’টোকে পাখির চোখ মনে হয়েছিল।যেন আমি দেখেছি,পাখির চোখে বিশ্ব।

    আমরা একে অপরকে ভালোবেসেছি ঠিকই কিন্তু এই সমাজ আমাদের কতটা মেনে নিবে, আদৌও মেনে নিবে কিনা আমরা সেটা ভুলেই গেছি।আমরা সমাজের মানুষ। আমাদেরকেই নিয়ে নাকি সমাজ।আবার ভালোবাসলেই আমরাই সমাজে বয়কট।

    আচ্ছা ভালোবাসা কি জাত-ধর্ম বিবেচনা করে হয়?ভালোবাসা কি সেজেগুজে, পরিপাটিরূপে আসে?নাকি নোটিশ দিয়ে আসে?আমার ভালোবাসা ঢাক-ঢোল, বাদ্যযন্ত্র পিটিয়ে আসেনি তো…আমার ভালোবাসা হয়ে গিয়িছিল।তোমার দৈহিক সৌন্দর্য আমাকে টানেনি এটা যেমন সত্য তেমনি এটাই সত্য তোমার সুন্দর মন-ই আমাকে আকৃষ্ট করেছে।

    কিন্তু সমাজের নির্মম নিয়ম,আমাদেরকে স্বীকৃতি দেয়নি তবে এটাও বুঝিয়ে দিয়েছে,ভালোবেসে আমরা কতটা অসহায়।

    গত পরশু,দিনের প্রথম আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারলাম সকাল দশটায় আমাকে দূরে পাঠানো হচ্ছে, তোমার থেকে দূরে-বহুদূরে।একদম বিনা নোটিশে এ যাত্রা আমার।তোমাকে শেষবার দেখতে চেয়েছি,তারজন্য আমার হাতে থাকে সময়ের একটা মিনিটও আমি চেষ্টার ত্রুটি করিনি।তোমার সেল নম্বরটি বন্ধ ছিল।চার দেওয়ালে আটকে থেকে যতটুকু চেষ্টা করা যায়,বিশ্বাস কর তার এতটুকু কমতি রাখিনি আমি।

    কিন্তু ঈশ্বর জিতিয়ে দিলেন-এ সমাজ, এ সমাজের ধর্ম,দাম্ভিকতাকে।আজ পথের দূরত্ব অনেকটা কিন্তু আমার অনুভবে আমার হৃদয়ের সবচেয়ে কাছে তোমার অবস্থান।

    সব খারাপের মাঝে এটাই ভালো হয়েছে-তোমাকে না পাওয়াটাই হয়ত ভালো হয়েছে।শুনেছি ভালোবাসার পর ভালোবাসাকে পেলে নাকি ভালোবাসা কমে যায়।আর না পেলে কাছের মানুষটা নাকি বহুগুন বেশি ভালোবাসে।সেদিক থেকে খারাপ কি বল…………..

    আমার জীবনের সুখের সীমা-পরিসীমা তুমি জানো।তাই জন্যেই তোমার নাম দিয়েছিলাম দুঃখ। ভালোবাসার সংজ্ঞা না জেনেই, দুইবার না ভেবেই তোমাকে ভালোবাসা, এতটা আপন করে নেওয়া আমার কাছে অহেতুক নয়।বলেছিলাম গতজন্মের অবিশ্বাসী নই।গতজন্মের পূর্ণতায় এজন্মে তোমায় ক্ষণিকের জন্য পেয়ে আমি লোভী হয়ে গেছি।তোমার প্রতি আমার ভীষণ লোভ।তাই পরের জন্মে এ জন্মের দূরত্বের প্রাচীর টপকাতেই ঈশ্বরের কাছে দরখাস্ত লিখতে একটু আগেই চলে যাচ্ছি। পরের জন্মে একই ধর্মে,একই গোত্রে,সু-সমাজ ব্যবস্থায় ঈশ্বর যেন আমাদের পাঠান। দরখাস্ত মঞ্জুর হলে আবার আমরা ফিরে আসবো।

    আমি সমাজের কাছে হেরে গেলাম তবে ভালোবাসার কাছে নিশ্চয়ই নয়।

    আজ আর নয়, জানিনা চিঠিটা পাবে কিনা। পেলে আকাশে একটা পাখি উড়িয়ে দিও। সেই পাখির চোখেই আমি তোমাকে দেখব।

    ভালো থেকো…এই সমাজে…

    ইতি,

    তোমার আমি

    লেখক ও গণমাধ্যম কর্মী,
    ওমর ফারুক
    কক্সবাজার (উখিয়া)