Category: বিশেষ সংবাদ

  • হাটহাজারীতে আরডিএস শপিং মলের উদ্বোধন করেছেন আ জ ম নাছির উদ্দীন

    হাটহাজারীতে আরডিএস শপিং মলের উদ্বোধন করেছেন আ জ ম নাছির উদ্দীন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    আজ (২২ মার্চ ২১) সোমবার দুপুরে হাটহাজারী চৌধুরীহাটস্থ আরডিএস শপিংমলের উদ্বোধন করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

    উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ,বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি,প্রধান আলোচক ছিলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ এমপি।
    আরডিএস প্রপার্টিজের স্বত্ত্বাধিকারী হাজী মো. সেলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন- হাটহাজারী উপজেলা ইউএনও রুহুল আমিন ,হাটহাজারী সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাত হোসেন, হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম, উত্তর জেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম সম্পাদক জসিম উদ্দিন শাহ, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ইউনুস গণি চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

  • ভোলার চরফ্যাশনে পুকুরে মিলল ৮টি ইলিশ

    ভোলার চরফ্যাশনে পুকুরে মিলল ৮টি ইলিশ

    সাহিদুর রহমান, ভোলা প্রতিনিধি

     

    অবাক করা ঘটনা হলেও সত্যি। ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর কুকরি মুকরি ইউনিয়নের এক পুকুর থেকে আটটি ইলিশ মাছ ধরা পড়েছে। প্রতিটি ইলিশের ওজনই ১ কেজির ওপরে।

    জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ মার্চ) পুকুরটি সেচ দিয়ে মাছ ধরার সময় ইলিশগুলো ধরা পড়ে। পুকুরে ধরা ইলিশ দেখতে এ সময় হাজারো মানুষের ঢল নামে এলাকায়।
    স্থানীয় প‌রিবার উন্নয়ন সংস্থার শাখা ব্যবস্থাপক মো. আনিচ হাওলাদার জানান, আবুল হা‌সেম মহাজ‌নের এক‌টি পুকুরে সেচ দিয়ে মাছ ধর‌ছিলেন স্থানীয় জে‌লেরা। ওই সময় বিভিন্ন প্রজাতির মা‌ছের সঙ্গে ইলিশ মাছ দেখতে পান তারা।

    তার ধারণা, গত বর্ষায় জোয়া‌রের পা‌নির সঙ্গে ইলিশগুলো পুকুরে প্রবেশ করেছে।
    ব‌রিশাল বিভাগীয় মৎস্য অফিসের সহকারী প‌রিচালক এ.এফ.এম নাজমুস সা‌লেহীন জানান, জোয়া‌রের পা‌নি পুকু‌রে প্রবেশ কর‌লে তখন নোনা পা‌নির সঙ্গে ইলিশও প্রবেশ করতে পারে।

  • উখিয়ার ডেইলপাড়া এলাকায় একটি সমাজসেবা মূলক সংগঠন উদ্বোধন করেন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    উখিয়ার ডেইলপাড়া এলাকায় একটি সমাজসেবা মূলক সংগঠন উদ্বোধন করেন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ

     

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার সদর রাজাপালং ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ডেইল পাড়া এলাকায় একটি সমাজসেবা মূলক অরাজনৈতিক সংগঠন, ডেইল পাড়া ভাই ভাই ডেভেলপমেন্ট এ সংগঠনটি শুভ উদ্বোধন ও বনভোজনের আয়োজন করা হয়,


    উক্ত শুভ উদ্বোধন ও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    উপস্থিতি ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য ৭ নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব আব্দুর রহিম মেম্বার, অত্র ক্লাবের সভাপতি নুরুল হক, সাধারণ সম্পাদক হারুন রশিদ, অর্থ সম্পাদক নুর মোহাম্মদ,
    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুরব্বী হোছাইন আলী সওদাগর (মেম্বার), তুলাতলী ভাই ভাই একতা সংঘের সভাপতি ইমাম হোসেন, বিশিষ্ট সমাজ বান্ধব ব্যক্তিত্ব দফাদার আবদুল হক প্রমুখ।

  • কলাপাড়া জেলা চাই দাবিতে হাজারো মানুষের মানববন্ধন

    কলাপাড়া জেলা চাই দাবিতে হাজারো মানুষের মানববন্ধন

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    কলাপাড়ায় জেলা চাই দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে মানববন্ধন করা হয়েছে। কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনে প্রায় ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ মহিব্বুর রহমান এমপি। অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌরসভা মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, মহিলা আয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ ফাতেমা আক্তার রেখা, কলাপাড়া সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট অবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম বিশ্বাস, কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিয়ার রহমান বন্টিন, অধ্যক্ষ সৈয়দ নাছির উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব তালুকদার, কুয়াকাটা পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বারেক মোল্লা, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি হুমায়ুন কবির, কুয়াকাটা প্রেসক্লাব সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব, রাঙ্গাবালী আওয়ামী লীগের নেতা সাইদুর রহমান মামুন প্রমুখ। মানববন্ধনে শত শত ব্যানার ফ্যাস্টুন প্রদর্শন করা হয়। শত শত সংগঠন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহন করেন। কলাপাড়া পৌরসভার দুই কিলোমিটার এলাকা মানববন্ধনে পরিনত হয়। পরে এমপি মহিব্বুর রহমানের নেতৃত্বে কলাপাড়া ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

  • স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান

    স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান

    আনোয়ারা প্রতিনিধি

     

    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক চট্টগ্রামের অভিসংবাদিত নেতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুসহ নয় জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে স্বাধীনতা পুরষ্কার ২০২১ প্রদানে মনোনীত করেছে। রবিবার (৭ মার্চ) সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব(কমিটি ও অর্থনৈতিক) ড. শাহিদা আকতার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তালিকায় অন্যান্যরা হলেনস্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরহুম একেএম বজলুর রহমান,শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার,মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খুরশিদ উদ্দিন আহমেদ,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. সুম্ময় গুহ নিয়োগী,সাহিত্যে মহাদেব সাহা,সংস্কৃতিতে আতাউর রহমান ও গাজী মাজহারুর আনোয়ার,সমাজ সেবা/ জনসেবায় অধ্যাপক ডা.এম আমজাদ হোসেন, গবেষণা ও প্রশিক্ষনে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল। এদিকে আনোয়ারার কৃতি সন্তান ও আনোয়ারা-কর্ণফুলী আসনের সাবেক সাংসদ প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে স্বাধীনতা পুরষ্কার ২০২১ প্রদানে মনোনীত করায় মরহুমরে জ্যেষ্ঠ পুত্র ভূমিমন্ত্রী আলহাজ্ব সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু’র প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়া প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে স্বাধীনতা পুরষ্কার ২০২১ প্রদানে মনোনীত করায় আনোয়ারা উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপক এমএ মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমএ মালেক, ভূমিমন্ত্রীর একান্ত সচিব রিদুয়ানুল করিম চৌধুরী সায়েম, ব্যক্তিগত সচিব এড. ইমরান হোসেন বাবু, চেয়ারম্যানদের মাঝে মোহাম্মদ সোলেমান, জানে আলম, ইয়াছিন হিরু, অসীম কুমার দেব, হাসনাইন জলিল শাকিল, শাহাদত হোসেন চৌধুরী, মামুনুর রশিদ চৌধুরী আশরাফ, এমএ কাইয়ুম শাহ, উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ছৈয়দ,যুবলীগের সভাপতি শওকত ওসমান, সদস্য সচিব অনুপম চক্রবর্তী বাবু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আলী আকবর, সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল তালুকদারসহ আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা প্রদান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। উল্লেখ্য বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধ চলাকালীন সময়ে আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আহ্বানে মুক্তিযুদ্ধাদের সংগঠিত করেন। এসময় বাবু’র চট্টগ্রামস্থ নগরীর পাথরঘাটা বাস ভবনকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযোদ্ধাদের অফিস হিসেবে ব্যবহার করেন। স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রও তাঁর বাস ভবন থেকে ফটোকপি করে সারা বিশ্বে প্রচার করেন। ঐ ফটোকপির মেশিন আনোয়ারা সরকারি কলেজে এখনো সংরক্ষিত রয়েছেন। ২০১২ সারের ৪ নভেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন

  • ইসলামী ছাত্রসেনা পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

    ইসলামী ছাত্রসেনা পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

    আনোয়ারা প্রতিনিধিঃ

     

    কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা উপজেলার ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার (৫ই মার্চ) বিকেলে ওষখাইন শাহ্ আলী রজা (রহঃ)আলীম মাদ্রাসার হল রুমে ইসলামী ছাত্রসেনা পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার সভাপতি শাহজাদা নাঈম উদ্দীন রজায়ী এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত আনোয়ারা উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাজাদা মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল কাদের চাঁদ মিয়া, উদ্বোধক ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ হাসান আলী, সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার উপদেষ্টা আব্দুল করিম, সি.সহ-সভাপতি জননেতা মুহাম্মদ নুরুল আমিন, সহ-সভাপতি জননেতা মুহাম্মদ ইয়াকুব আলী, মুহাম্মদ ফরিদুল আলম, জননেতা মুহাম্মদ ফেরদৌস বাবু, যুবনেতা রেজাউল করিম, ছাত্রসেনা ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার সাবেক সভাপতি ছাত্রনেতা মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা আনোয়ারা উপজেলা পূর্ব পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছাত্রনেতা আ ন ম নাছির উদ্দিন, বিশেষ বক্তা ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক ছাত্রনেতা আতাউল মোস্তফা জামশেদ।

    কাউন্সিলে বক্তারা বলেন, ‘ইসলামের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে যুবসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। বাতিলপন্থিরা ইসলামের ব্যানারে যুবসমাজকে জঙ্গি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করছে আর এই প্রতিকূল সময়ে ছাত্রসেনাই হলো একমাত্র মুক্তির সোপান।’

    বর্তমানে দেশে উগ্র মতাদর্শীরা ধর্ম নিয়ে নানা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এ থেকে তরুণদের দূরে রাখতে হবে। নয়তো জঙ্গিবাদের উত্থান ঠেকানো যাবে না।

    সকলের সর্বসম্মতিক্রমে আগামী ২০২১-২২ সেশনের জন্য বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়ন শাখার মুহাম্মদ আবু সাঈদকে সভাপতি, আমজাদ হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক, ফখরুদ্দিন জাবেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক, মুহাম্মদ মেহেরাজকে অর্থ সম্পাদক নির্বাচিত করে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।

  • কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    এইচ এম সাইফুল নূর,কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    মাঘ মাসের শুরু থেকে চাষিরা তরমুজ চাষ করেন। মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকুলে এবং রোগবালাইয়ের প্রকোপ না থাকায় এতে তরমুজের চারা ভাল হওয়া তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন। ভাল মূল্য পাওয়ায় বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখে কৃষক। এ যেন তরমুজের আর সবুজের মহামিলন। যেখানে চোখ যাবে, সেখানেই তরমুজ। বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে শুধুই তরমুজ। ভরা মৌসুম চলায় পরিচর্যা, কাটা, পরিবহন ও বাজারজাত করা নিয়ে চাষিদের ব্যস্ততা। এ কারণে ক্ষেত, পথ-ঘাট, ট্রলার যত্রযত্র তরমুজ। যথা সময়ে ভোক্তার হাতে তুলে দিতেই চলছে তরমুজ নিয়ে এ ছুটোছুটি। চাষিদের পাশাপাশি এ কাজে পরিবারের সদস্যরাও সামিল হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা ১২টি ইউনিয়নে বেশ কয়েকটি তরমুজ ক্ষেতে এমন দৃশ্যের দেখা মিলেছে।
    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি তরমুজ মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ২ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ৩০০০ হাজার চাষি তরমুজ আবাদ করেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতি হেক্টরে ৩০ মেট্রিকটন ফলন উৎপাদন হবে।
    মৌসুমী ফল তরমুজ আবাদে অন্যতম এলাকা হিসেবে সুপরিচিত উপকূলের পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার সর্বত্রই এ চিত্র। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এখানকার তরমুজের গুণগতমান ভালো হওয়ায় দেশজুড়ে সুনাম ছড়িয়েছে। ফলে এ এলাকার তরমুজের চাহিদাও দিনদিন বাড়ছে। এখন এ তরমুজ নিয়েই চাষিরা স্বপ্ন পূরণের আশা বুকে বাঁধে। উপজেলার কাওয়ারচর গ্রামের তরমুজ চাষি বশার শিকদার বলেন, ‘কলাপাড়ার তরমুজ খেতে সুস্বাদু, আকাড় বড় ও রং লাল টুকটুকে হওয়ায় রাজধানী ঢাকার ক্রেতাদের কাছে খুবই পরিচিতি লাভ করেছে। একারণেই এখানকার তরমুজের চাহিদা বেশি। কদর বেশি। এদিকে চাষের উপযোগী জমি কমে যাওয়ায় তরমুজ চাষের জন্য বিখ্যাত উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের অনেক কৃষক পার করছে বেকার সময়। এ বছর জমির পরিমানে তরমুজের আবাদ কম হলেও বিগত বছরের চেয়ে ফলনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবী করেন তরমুজ চাষীরা।
    সরেজমিনে দেখা গেছে, সবুজ রঙের মধ্যে দোল খাচ্ছে তরমুজের পাতা। আবহাওয়া ভালো থাকায় তরমুজের ফলের রং বদলে গেছে। পেয়েছে নতুন যৌবন।
    কুয়াকাটা, ধুলাসার, বাবলাতলা , নয়াপাড়া,কলাপাড়া ,ধানখালী ,বালীয়াতলী ঘাটসহ সর্বত্রই তরমুজের ছড়াছড়ি। কেউ ট্রলি থেকে তরমুজ নামিয়ে ঘাটে স্তুপ করছে। কেউবা ট্রলার বোঝাই করে তরমুজ উঠাচ্ছে। আবার বাজারজাত করতে ওইসব তরমুজ নৌযান বোঝাই করে প্রতিদিন উপজেলার আন্দারমানিক এবং রামনাবাদ নদী হয়ে ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, চাঁদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলার অভিমুখে যাচ্ছে।
    কৃষকেরা জানান, এ রকম আবহাওয়া থাকলে এবার তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত এই অঞ্চলে ঝড-বৃষ্টি হয়নি। তাঁরা আরও জানান, তরমুজের ফল আসার পর থেকে তাঁরা গাছের পরিচর্যা করে যাচ্ছেন। তবে স্থানীয় কৃষি বিভাগের কোনো রকম পরামর্শ তাঁরা পাননি। বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ বছর মাত্র ২০০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করেছে। এছাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ সরকারের বেশ কিছু উন্নয়ন কাজ চলমান থাকা তরমুজ চাষের জমি অনেকটই কমে গেছে। এখনো পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এখানকার ক্ষেতের তরমুজ ভালা রয়েছে। মৌসুমের বাকি সময়টা ভাল ভাবে কাটিয়ে উঠতে পারলে বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখ দেখবেন ওইসব কৃষক। তবে গত বছর এ উপজেলার ১৫হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ করেছিল। ওইসব চাষীরা ফলনও পেয়েছিল ভাল বলে উপজেলা কৃষি সম্প্রারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
    কাওয়ারচর গ্রামে তরমুজ চাষী হারুন হাওলাদার বলেন, এ বছর তিনি ২৭কড়া জমিতে তরমুজের আবাদ করেছেন। সব মিলিয়ে তার চাষে খরচ হয়েছে ৩০০০০ হাজার টাকা। তরমুজ ক্ষেতে প্রথম দিকে চারা পোকা ধরার কারনে আমার অনেক চারা মরে গেছে। ইতোমধ্যে জমির তরমুজ ক্ষেত থেকে উত্তলোন করে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন।
    লতাচাপলী ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকায় কৃষক মো. মনির হাওলাদার বলেন, ১৫ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। কঠোর পরিশ্রম করার পরে ক্ষেতে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। আমি পুরো ক্ষেতের তরমুজ ১৫লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
    এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, কলাপাড়া জমি তরমুজ আবাদে উপযোগী। একারণে ফলন ভালো হওয়ায় চাষিদের তরমুজ আবাদে আগ্রহ বাড়ছে। এবার তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রথম দিকে যারা তরমুজ চাষা করেছে তারা ভাল ফলন ও দাম ভাল পেয়েছে। ফলন আরও ভালো হলে প্রতি হেক্টরে তরমুজ উৎপাদন বেশি হবে বলে আশা রাখি।

  • কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    এইচ এম সাইফুল নূর,কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    মাঘ মাসের শুরু থেকে চাষিরা তরমুজ চাষ করেন। মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকুলে এবং রোগবালাইয়ের প্রকোপ না থাকায় এতে তরমুজের চারা ভাল হওয়া তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন। ভাল মূল্য পাওয়ায় বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখে কৃষক। এ যেন তরমুজের আর সবুজের মহামিলন। যেখানে চোখ যাবে, সেখানেই তরমুজ। বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে শুধুই তরমুজ। ভরা মৌসুম চলায় পরিচর্যা, কাটা, পরিবহন ও বাজারজাত করা নিয়ে চাষিদের ব্যস্ততা। এ কারণে ক্ষেত, পথ-ঘাট, ট্রলার যত্রযত্র তরমুজ। যথা সময়ে ভোক্তার হাতে তুলে দিতেই চলছে তরমুজ নিয়ে এ ছুটোছুটি। চাষিদের পাশাপাশি এ কাজে পরিবারের সদস্যরাও সামিল হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা ১২টি ইউনিয়নে বেশ কয়েকটি তরমুজ ক্ষেতে এমন দৃশ্যের দেখা মিলেছে।
    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি তরমুজ মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ২ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ৩০০০ হাজার চাষি তরমুজ আবাদ করেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতি হেক্টরে ৩০ মেট্রিকটন ফলন উৎপাদন হবে।
    মৌসুমী ফল তরমুজ আবাদে অন্যতম এলাকা হিসেবে সুপরিচিত উপকূলের পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার সর্বত্রই এ চিত্র। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এখানকার তরমুজের গুণগতমান ভালো হওয়ায় দেশজুড়ে সুনাম ছড়িয়েছে। ফলে এ এলাকার তরমুজের চাহিদাও দিনদিন বাড়ছে। এখন এ তরমুজ নিয়েই চাষিরা স্বপ্ন পূরণের আশা বুকে বাঁধে। উপজেলার কাওয়ারচর গ্রামের তরমুজ চাষি বশার শিকদার বলেন, ‘কলাপাড়ার তরমুজ খেতে সুস্বাদু, আকাড় বড় ও রং লাল টুকটুকে হওয়ায় রাজধানী ঢাকার ক্রেতাদের কাছে খুবই পরিচিতি লাভ করেছে। একারণেই এখানকার তরমুজের চাহিদা বেশি। কদর বেশি। এদিকে চাষের উপযোগী জমি কমে যাওয়ায় তরমুজ চাষের জন্য বিখ্যাত উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের অনেক কৃষক পার করছে বেকার সময়। এ বছর জমির পরিমানে তরমুজের আবাদ কম হলেও বিগত বছরের চেয়ে ফলনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবী করেন তরমুজ চাষীরা।
    সরেজমিনে দেখা গেছে, সবুজ রঙের মধ্যে দোল খাচ্ছে তরমুজের পাতা। আবহাওয়া ভালো থাকায় তরমুজের ফলের রং বদলে গেছে। পেয়েছে নতুন যৌবন।
    কুয়াকাটা, ধুলাসার, বাবলাতলা , নয়াপাড়া,কলাপাড়া ,ধানখালী ,বালীয়াতলী ঘাটসহ সর্বত্রই তরমুজের ছড়াছড়ি। কেউ ট্রলি থেকে তরমুজ নামিয়ে ঘাটে স্তুপ করছে। কেউবা ট্রলার বোঝাই করে তরমুজ উঠাচ্ছে। আবার বাজারজাত করতে ওইসব তরমুজ নৌযান বোঝাই করে প্রতিদিন উপজেলার আন্দারমানিক এবং রামনাবাদ নদী হয়ে ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, চাঁদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলার অভিমুখে যাচ্ছে।
    কৃষকেরা জানান, এ রকম আবহাওয়া থাকলে এবার তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত এই অঞ্চলে ঝড-বৃষ্টি হয়নি। তাঁরা আরও জানান, তরমুজের ফল আসার পর থেকে তাঁরা গাছের পরিচর্যা করে যাচ্ছেন। তবে স্থানীয় কৃষি বিভাগের কোনো রকম পরামর্শ তাঁরা পাননি। বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ বছর মাত্র ২০০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করেছে। এছাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ সরকারের বেশ কিছু উন্নয়ন কাজ চলমান থাকা তরমুজ চাষের জমি অনেকটই কমে গেছে। এখনো পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এখানকার ক্ষেতের তরমুজ ভালা রয়েছে। মৌসুমের বাকি সময়টা ভাল ভাবে কাটিয়ে উঠতে পারলে বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখ দেখবেন ওইসব কৃষক। তবে গত বছর এ উপজেলার ১৫হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ করেছিল। ওইসব চাষীরা ফলনও পেয়েছিল ভাল বলে উপজেলা কৃষি সম্প্রারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
    কাওয়ারচর গ্রামে তরমুজ চাষী হারুন হাওলাদার বলেন, এ বছর তিনি ২৭কড়া জমিতে তরমুজের আবাদ করেছেন। সব মিলিয়ে তার চাষে খরচ হয়েছে ৩০০০০ হাজার টাকা। তরমুজ ক্ষেতে প্রথম দিকে চারা পোকা ধরার কারনে আমার অনেক চারা মরে গেছে। ইতোমধ্যে জমির তরমুজ ক্ষেত থেকে উত্তলোন করে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন।
    লতাচাপলী ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকায় কৃষক মো. মনির হাওলাদার বলেন, ১৫ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। কঠোর পরিশ্রম করার পরে ক্ষেতে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। আমি পুরো ক্ষেতের তরমুজ ১৫লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
    এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, কলাপাড়া জমি তরমুজ আবাদে উপযোগী। একারণে ফলন ভালো হওয়ায় চাষিদের তরমুজ আবাদে আগ্রহ বাড়ছে। এবার তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রথম দিকে যারা তরমুজ চাষা করেছে তারা ভাল ফলন ও দাম ভাল পেয়েছে। ফলন আরও ভালো হলে প্রতি হেক্টরে তরমুজ উৎপাদন বেশি হবে বলে আশা রাখি।

  • আল্লামা নূর মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প সম্পণ্ন।

    আল্লামা নূর মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প সম্পণ্ন।

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    বাঁশখালীর রত্নপুর গ্রামে আল্লামা নূর মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় গরীব দুঃস্থ অসহায় মানুষের জন্য ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়,
    গতকাল (০১ মার্চ ২১) সোমবার সকাল ০৮ টা থেকে বিকাল ০৪ টা পর্যন্ত দুই শতাধিক এলাকার অসহায় ও গরীব রোগী ফ্রি চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন।

    সার্বিক সহযোগিতা করেন বাঁশখালী এ্যপোলো হাসপাতাল।
    এ সময় উপস্থিত থেকে রোগীদের সার্বিকভাবে সেবা দেন অত্র ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মাওলানা ওসমান গনী,
    উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ফেরদৌস হালিম, মাওলানা ত্বকি ও ফাউন্ডেশনের সহকারী সচিব মাওলানা আবুল ফয়েজ, মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, মাওলানা আমির হোসাইন, হাফেজ আব্দুর রশিদ, মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মোহাম্মদ বেলাল উদ্দীন,গ্রাম পুলিশ লোকমান ও
    জয়নাল আবেদীন সওদাগর প্রমুখ।

  • ভোলা জেলার ভোলা ও চরফ্যাশন পৌরসভার নির্বাচন উপলক্ষে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত

    ভোলা জেলার ভোলা ও চরফ্যাশন পৌরসভার নির্বাচন উপলক্ষে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত

    জেলা প্রতিনিধি,ভোলা,সাহিদুর রহমানঃ

    [২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ]
    ব্রিফিং প্যারেডে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্খিত ছিলেন জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার ভোলা।

    আজ শনিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় ভোলা জেলা পুলিশের আয়োজনে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ তারিখ ৫ম ধাপে ভোলা ও চরফ্যাশন পৌরসভার মেয়র, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর, সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে ভোলা পৌরসভায় নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসার, পুলিশ ও আনসার সদস্যদের পুলিশ লাইন্স ভোলায় ব্রিফিং প্রদান করেন জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার, ভোলা এবং চরফ্যাশন পৌরসভায় নিয়োজিত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের চরফ্যাসন থানা কম্পাউন্ডে ব্রিফিং প্রদান করেন জনাব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত পুালিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) ভোলা।

    ব্রিফিং প্যারেডে প্রধান অতিথি নির্বাচন উপলক্ষে দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল পুলিশ ও আনসার সদস্যদেরকে যে কোন মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পেশাদারিত্বের সহিত দায়িত্ব পালনে নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করেন। তিনি নির্বাচন ডিউটিতে নিয়োজিত (কেন্দ্র, মোবাইল, স্ট্রাইকিং, স্ট্যান্ডবাই,) সকল অফিসার/ফোর্সগণকে প্রয়োজনীয় মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান সহ করনীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

    পুলিশ সুপার বলেন নির্বাচন উপলক্ষে জেলা পুলিশের গোয়ন্দা শাখা এবং জেলা বিশেষ শাখার গোয়েন্দা নজরদারী অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও বিশেষ কোন পরিস্থিতিকে তড়িৎ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশের মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে। জনগনের জানমাল রক্ষায় ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যে কোন ধরণের নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে জেলা পুলিশ কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে।

    ব্রিফিং প্যারেডে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ মহসিন আল ফারুক, সহকারি পুলিশ সুপার (চরফ্যাসন সার্কেল) শেখ সাব্বির হোসেন, জেলা নির্বাচন অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ভোলা সদর মডেল থানা ও চরফ্যাসন থানার অফিসার ইনচার্জ সহ নির্বাচন উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তা প্রদানে নিয়োজিত প্রিজাইডিং অফিসার, পুলিশ ও আনসার সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।