Category: ভোটার

  • ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি- সাবেক ছাত্রনেতা রিয়াদ

    ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি- সাবেক ছাত্রনেতা রিয়াদ



    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি!বাংলাদেশের মানুষকে খাই খাই রাজনীতি থেকে মুক্ত করতে হলে ইসলামপন্থীদের ঐক্যের বিকল্প নাই।সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজী, খুনাখুনি এসব অপরাজনীতির বিকল্পই এখন ইসলাম। সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ! গত ১৬ বছরের তান্ডবের শেষ না হতেই পুরাতন এক পার্টি হাজির হয়েছে বাজার, খেয়াঘাট, গরুর হাট দখলের রাজনীতি নিয়ে। আবার নিজেরা নিজেরা কিলাকিলি করে খুনাখুনিতেও শতক ছাড়িয়ে গেছে। এখনই সুযোগ ওদের রাজনীতির বিরুদ্ধে ইসলামী রাজনীতি খাড়া করানো। যেটা আমরা অতীতে কখনো পারিনি!

    আমাদেরকে নিয়ে ওরা খেলেছে। আমাদেরকে রাজনৈতিক পুতুল বানিয়ে ওরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে।১/২ আসন নয়, এবার আমরা খেলবো পুরো সংসদ বিজয় করার জন্য। জনগণ প্রস্তুত। ইসলামপন্থীদের বাক্স ভরে দিতে। তবে ইসলামপন্থীরা এবারের নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে যেতে না পারলে কপালে শনি আছে।জনগণ মারবেতো মারবে! গালাগালিও করবে! তবে আশার বাণী হলো ইসলামপন্থীদের নির্বাচনি জোট ঘোষণা এখন অপেক্ষা মাত্র! ইনশাআল্লাহ। এবার ইতিহাস পাল্টে যাবে। আগামী নির্বাচনে নতুন এক ইতিহাস রচনা হবে ইসলামের পক্ষে। কেউ ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখা ঠিক হবে না। এবার ভোট চোরদের মুকাবিলা করা হবে শক্ত হাতে। এবার জনগণকে সাথে নিয়ে ইসলামকে বিজয় করেই ঘরে ফিরব। ইনশাআল্লাহ- শরিফুল ইসলাম রিয়াদ।

  • সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    www.ukhiyavoice24.com

    সারা দেশের ন্যায় উখিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসেও চলছে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত”স্ট্যান্ড ফর এনআইডি” শীর্ষক কর্মসূচী ও মানববন্ধন।

    কেন এই কর্মসূচী? আপনারা জানেন, ২০০৭-০৮ সালে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সার্বিক সহযোগিতায় একটি নির্ভুল ও গ্রহণযোগ্য ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়ণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে ওঠে ৮ কোটি ১০ লক্ষ নাগরিকের ডেমোগ্রাফিক ও বায়োমেট্রিক তথ্য সম্বলিত এক সুবিশাল ভোটার ডেটাবেইজ যা পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য নজির। সর্বশেষ প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুসারে এই ডাটাবেজে প্রায় ১২.৫০ কোটি নাগরিকের তথ্য রয়েছে। UNDP-র সমীক্ষা অনুসারে ভোটারদের এই সংগৃহীত ডাটা ৯৯.৭% সঠিক মর্মে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছে। ভোটার তালিকার এই তথ্যভান্ডার থেকেই উপজাত (byproduct) হিসেবে নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) প্রদান করা হয়ে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে NID সেবা নির্বাচন কমিশনের আওতা থেকে স্থানান্তরের বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচন কমিশন নিম্নলিখিত বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে চায়:

    ০১. সাংবিধানিক ম্যান্ডেট: সংবিধান-এর ১১৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ভোটার তালিকা প্রস্তুতকরণের তত্ত্বাবধান, নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণ নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যস্ত। ভোটার তালিকার তথ্যভান্ডার একটি সংবিধানিক দলিল, যা কারও কাছে হস্তান্তর করার সুযোগ নেই।

    ০২. ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রক্রিয়া: উচ্চ আদালতের আদেশ অনুসারে, ভোটার তালিকা প্রস্তুতের ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এটি একটি সংবিধানসম্মত ও সুরক্ষিত প্রক্রিয়া, যা NID কার্যক্রমের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।

    ০৩. জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার তালিকা: জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকার উপজাত (byproduct)। প্রকৃতপক্ষে, জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আলাদা কোনো তথ্যভান্ডার নেই, এটি শুধুমাত্র ভোটার তালিকা থেকে উদ্ভূত।

    ০৪. ডাটাবেজের নিরাপত্তা ও সম্ভাব্য ঝুঁকি: NID সেবা অন্য সংস্থার অধীনে গেলে data duplication ও database manipulation এর আশংকা দেখা দিতে পারে। এতে বিদ্যমান check & balance ব্যবস্থা বিনষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকবে।

    ০৫. গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষা: নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগত ও গোপনীয় তথ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে আমানত হিসেবে সংরক্ষিত। সাংবিধানিকভাবে কমিশন এই তথ্য অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করতে পারে না। এটি নাগরিকদের তথ্য সুরক্ষার প্রশ্নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    ০৬. জনগণের বিপুল অর্থের সাশ্রয়: জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনে থাকায় এবং কমিশনের একই জনবল দ্বারা এই কার্যক্রম সম্পাদনের ফলে দেশ ও সরকারের জন্য এটি একটি সাশ্রয়ী সেবায় পরিণত হয়েছে। আলাদা কোন কর্তৃপক্ষ তৈরি করা হলে জনবল, স্থাপনা ও অন্যান্য অবকাঠামো তৈরিতে জনগণের বিপুল অর্থের অপচয় হবে যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

    ০৭. ভোটার নিবন্ধনে নেতিবাচক প্রভাব: জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন কমিশন হতে অন্যত্র স্থানান্তর করা হলে শুধুমাত্র ভোটার হওয়ার জন্য জনগণের আগ্রহ ও উদ্দীপনায় নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হবে যা ভবিষ্যতে নির্বাচন ব্যবস্থা ও গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। উপরন্তু নির্বাচন কমিশন নিজস্ব উদ্ভাবনী কার্যক্রমের স্বীকৃতি হারালে নতুন কোন উদ্ভাবনে (innovation) প্রতিষ্ঠানিকভাবে নিরুৎসাহিত হবে।

    ০৮. ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে সন্দেহ: নির্বাচন কমিশন থেকে NID কার্যক্রম সরিয়ে নেওয়া হলে ভোটার তালিকার নির্ভুলতা নিয়ে রাজনৈতিক দল ও সাধারণ জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হতে পারে। ফলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা হুমকির মুখে পড়বে।

    ০৯. রাজনৈতিক দলগুলোর অভিমত: অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ২০২৩ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন বাতিল করে NID কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের অধীনে ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছে। এতে স্পষ্ট যে, নির্বাচন কমিশনের অধীনে NID কার্যক্রম পরিচালিত হওয়াই সর্বজনস্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা।

    আমরা মনে করি, জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকাই সংবিধানসম্মত, নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবস্থা। আমরা সকল অংশীজনের সহযোগিতা কামনা করছি, যাতে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালিত হতে পারে এবং জনগণের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত থাকে।

  • ভোটার হালনাগাদ-২০২২ এ যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন

    ভোটার হালনাগাদ-২০২২ এ যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন

    ডেস্ক রিপোর্ট,

    সারাদেশে ভোটার তালিকার হালনাগাদ কার্যক্রম চলছে। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ কার্যক্রম আগামী ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।

    নতুন ভোটারদের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম-সচিব (চলতি দায়িত্ব) এস এম আসাদুজ্জামান বলেছেন, নিবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পূরণকৃত নিবন্ধন ফরম-২ এর সঙ্গে অনলাইন জন্ম সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অথবা এসএসসি বা সমমান পরীক্ষা বা যেকোনো পাবলিক পরীক্ষা পাসের সনদের ফটোকপি; নাগরিক সনদ, প্রত্যয়নপত্র/বাড়ি ভাড়া/হোল্ডিং ট্যাক্স/যেকোনো ইউটিলিটি বিল পরিশোধের রসিদের কপি জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।

    ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় পূরণ করা তথ্যের কপি নিবন্ধন কেন্দ্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সরবরাহ করা হবে। এতে নাগরিকের নাম, জন্ম তারিখ ঠিক আছে কি-না তা দেখে ভুল থাকলে তাৎক্ষণিক সংশোধন করার সুযোগ পাবেন। মাঠপর্যায়ে এবারই প্রথম নাগরিকদের জন্য এমন সুযোগ রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েন ইসি কর্মকর্তারা।

    সম্প্রতি ইসির সহকারী সচিব মো. মোশাররফ হোসেন স্বাক্ষরিত সব উপজেলা/থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো এই সংক্রান্ত নির্দেশনায় বলা হয়, নিবন্ধন কেন্দ্রে ডাটা এন্ট্রির পর আবশ্যকীয় ফিল্ডসমূহের যথা নাম, পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রীর নাম ও জন্ম তারিখ ইত্যাদি ডাটার একটি প্রিন্ট কপি ভোটারকে প্রুফ করে দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা থাকবে।

    টাইপিং ভুল কমাতে ভোটারকে একটি প্রিন্ট কপি দেখাতে হবে। কোনো ভুল থাকলে তা লিখে নিয়ে ভোটারের স্বাক্ষর গ্রহণ করতে হবে। নিবন্ধন ফরমের সঙ্গে শিক্ষা সনদ ও জন্ম সনদের ন্যায় এটিও ডাটাবেজে স্ক্যান করে সংযুক্ত করে রাখতে হবে। এজন্য প্রতিটি রেজিস্ট্রেশন সেন্টারে একটি করে ডকুমেন্ট প্রিন্টারও থাকবে। এছাড়া হালনাগাদের সময় নিবন্ধন কেন্দ্রে বায়োমেট্রিক হিসেবে ছবি ও স্বাক্ষরের পাশাপাশি ভোটারের ১০ আঙ্গুলের ছাপ ও আইরিশের প্রতিচ্ছবি নেয়া হবে এবং তা ইসির সার্ভারে সংরক্ষণ করা হবে।