Category: মতবিনিময় সভা

  • শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল টেকনাফ উপজেলা শাখা’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা।

    শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল টেকনাফ উপজেলা শাখা’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা।

    নিউজ ডেস্ক:

    ২২ জুন-২০২৪ খ্রিঃ শনিবার বাদে যোহুর শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন উপলক্ষে টেকনাফ আলো শপিং কমপ্লেক্স হল রুমে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়,

    উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন
    শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও কক্সবাজার জেলার সভাপতি জনাব মাওলানা শায়খ হারুন কুতুবী, আরো উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল বাংলাদেশের যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শাকের উদ্দীন ইউনুছী, উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল কক্সবাজার জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ছৈয়দ নূর ফারুকী, উপস্থিত ছিলেন লেঙ্গুর বড় মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা তৈয়ুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন তানযিমুল আফনান টেকনাফের প্রিন্সিপাল মাওলানা সাইফুল ইসলাম সাইফি,সহ টেকনাফের বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত ইমাম,খতীব, খাদেম ও প্রতিষ্ঠান প্রধান। দীর্ঘ আলোচনার পর উপস্থিতি সকলের পরামর্শ ক্রমে শানে সাহাবা খতীব কাউন্সিল বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা শাখার পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়,

    উক্ত কমিটিতে
    সভাপতিঃ হাফেজ মাওলানা এনাম উল্লাহ
    সিঃ সহ-সভাপতিঃ মাওলানা তয়ুবুর রহমান
    সহ-সভাপতিঃ মাওলানা সাইফুল ইসলাম সাইফি
    সহ-সভাপতিঃ মাওলানা জামাল উদ্দিন

    সেক্রেটারি জেনারেলঃ হাফেজ মাওলানা তাহের
    জয়েন্ট সেক্রেটারিঃ মুফতি হাসান গালীব
    সহ-সেক্রেটারিঃ মাওলানা এজাহারুল হক

    সাংগঠনিক সম্পাদকঃ মাওলানা আবুল বশর সুলতানি
    সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকঃ মাওলানা কলিম উল্লাহ সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকঃ মুফতি ইয়াকুব

    অর্থ সম্পাদকঃ মাওলানা মুফতী জাফর আহমদ
    সহ অর্থ সম্পাদকঃ হাফেজ ইউসুফ জাফর

    প্রচার সম্পাদকঃ হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া কলিম
    সহ-প্রচার সম্পাদকঃ মাওলানা আব্দুর রহমান জামী, দপ্তর সম্পাদকঃ হাফেজ মাওলানা ইউনুস, সহ-দফতর সম্পাদকঃ মাওলানা তয়্যুব

    আইন সুরক্ষা সম্পাদকঃ ক্বারি নুরুল হুদা
    সহ-আইন সুরক্ষা সম্পাদকঃ মাওলানা ছৈয়দ হোসাইন, শিক্ষা ও সাহিত্যিক সম্পাদকঃ মাওলানা আব্দুর রহিম

    সহ- শিক্ষা ও সাহিত্যিক সম্পাদকঃ হাফেজ মুহাম্মদ হোসাইন, মাদ্রাসা বিষয়ক সম্পাদকঃ মাওলানা আবু ছৈয়দ

    সংস্কৃতি সম্পাদকঃ হাফেজ আব্দুল মালেক, প্রশিক্ষণ সম্পাদকঃ হাফেজ মাওলানা মুফিজ উদ্দীন দাওয়া সম্পাদকঃ মুফতি জসিম উদ্দিন প্রমূখ

  • জামিয়া পটিয়া মাদরাসায় সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে রামুতে আঞ্চলিক ইত্তেহাদুল মাদারিসের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

    জামিয়া পটিয়া মাদরাসায় সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে রামুতে আঞ্চলিক ইত্তেহাদুল মাদারিসের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি- ২৯ অক্টোবর-২০২৩ ইং

    দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্র আল-জামিয়া আল- ইসলামিয়া পটিয়ায় সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা পরিচালিত ধ্বংসযজ্ঞ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেছে ইত্তেহাদুল মাদারিস ঈদগাঁও, রামু-কক্সবাজার সদর (কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড আঞ্চলিক শাখা)। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আয়োজিত সংগঠনের জরুরি সভা থেকে এ নিন্দা জ্ঞাপন করা হয়।
    রবিবার (২৯ অক্টোবর ) বাদ আছর রামু চাকমারকুল জামিয়া দারুল উলুম অফিস কক্ষে জামিয়া দারুল উলুম চাকমারকুল এর মুহতামিম ও আঞ্চলিক বোর্ডের সভাপতি মাওলানা সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন, রামু রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম ও ইত্তেহাদুল মাদারিস ঈদগাঁও, রামু- কক্সবাজার সদর এর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোহাম্মদ মোহছেন শরীফ।

    সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ২৮ অক্টোবর দিবাগত গভীর রাতে মুখোশধারী সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্র আল-জামিয়া আল- ইসলামিয়া পটিয়ায় মারাত্মক ধ্বংসযজ্ঞ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও চরম নিন্দনীয়। প্রখ্যাত বুযুর্গ মনীষী আল্লামা মুফতি আজিজুল হক সাহেব রহ. এর তাকওয়া ও ইখলাসের ওপর প্রতিষ্ঠিত উপমহাদেশের এই বহুল সমাদৃত দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্রে তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে এভাবে ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করা এবং শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা জামিয়ার ইতিহাসে নজিরবিহীন এবং আমাদের আকাবির ও আসলাফের সম্পূর্ণ নীতি ও আদর্শ বিরোধী । এতে করে মাকবূল ও স্বনামধন্য এ মারকাযী দ্বীনি শিক্ষাঙ্গনের সুনাম ও মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে । যা এদারার ফাজেলানসহ লক্ষ লক্ষ শুভাকাঙ্ক্ষীদের হৃদয়কে মারাত্মকভাবে আহত করেছে।
    আমরা এই ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং প্রশাসনের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি জামেয়ার সুযোগ্য মুহতামিম, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল, তাহফিজুল কুরআন সংস্থা বাংলাদেশের মাহাসচিব মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযাহর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও বৈধ শুরা কর্তৃক তাঁর ওপর অর্পিত জামিয়া পরিচালনার দায়িত্বকে সবধরনের ষড়যন্ত্র ও প্রতিবন্ধকতা মুক্ত করণে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল ওলামায়ে কেরামের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

    এ জরুরি সভায় বক্তব্য রাখেন, ধাউনখালী মাদ্রাসার মুহতামিম ও জেলার প্রবীণ আলেমেদ্বীন মাওলানা মোহাম্মদ মুসলিম, হ্নীলা জামিয়া দারুচ্ছুন্নাহর পরিচালক মাওলানা আফসার উদ্দিন চৌধুরী, জামিয়া এমদাদিয়া আজিজুল উলুম পোকখালীর মুহতামিম মাওলানা আজিজ উদ্দিন, কক্সবাজার রহমানিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মুফতি সোলাইমান কাসেমী, রামু মাজহারুল উলূম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মুহাম্মদ হারুন, খুরুশকুল তালিমুদ্দিন মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা এমদাদুল্লাহ, ঈদগাঁও বোয়ালখালী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা নুরুল হাকিম, লাইট হাউজ মাদ্রাসার পরিচাালক মাওলানা মুহাম্মদ আলী , রামু জামেয়াতুল উলূম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হাফেজ শামসুল হক , ধলিরছড়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা শাহেদ নুর কুতুবি, নাইক্ষ্যংছড়ি মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা জালাল উদ্দিন প্রমুখ।

    এছাড়াও মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল খালেক, মাওলানা আব্দুচ সত্তার, মাওলানা রিদওয়ানুল কাদির, মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ, মাওলানা আব্দুল্লাহ, মাওলানা হাফেজ দেলাওয়ার হোছাইন, মাওলানা ছৈয়দ নুর, মাওলানা নুর মুহাম্মদ, মাওলানা ইকবাল তাওহীদি, মাওলানা কফিল উদ্দিনসহ সদর রামু, ঈদগাঁও, উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন মাদ্রাসার পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শেখ রাসেলের ৫৯ তম জন্মবার্ষিকী পালনে

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শেখ রাসেলের ৫৯ তম জন্মবার্ষিকী পালনে

    কাজল আইচ, উখিয়া।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে ৫৯ তম জন্মদিনের দিবসটি পালন করেন উখিয়া উপজেলা প্রশাসন।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত দিবসটি পালন করা হয় অদ্য ১৮ অক্টোবর ২০২২ খ্রিঃ মঙ্গলবার সকাল ৮ ঘটিকার দিকে পরিষদ মিলনায়তনে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে ৯ ঘটিকার দিকে আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব ইমরান হোসাইন সজীব, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উখিয়া সহকারি কমিশনার ভূমি জনাব সালেহ আহমদ, উপজেলা নির্বাচন অফিসার জনাব মুহাম্মদ ইরফান উদ্দিন, শিক্ষা অফিসার গোলশানা আক্তার, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী, মুক্তিযুদ্ধা কমান্ডার পরিমল বড়ুয়া, কৃষকলীগ নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম, সহ শিক্ষক প্রতিনিধি ইমাম ও স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

    ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ড থেকে সেদিনের নিষ্পাপ শিশু রাসেলও রেহাই পায়নি।

    প্রত্যক্ষদর্শী বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী এএফএম মহিতুল ইসলামের মতে, ১১ বছরের শিশু রাসেল প্রতিদিনের মতো সেদিনও ঘুমিয়েছিল। আকস্মিক গুলির শব্দে তার ঘুম ভেঙে যায়। ঘুমভাঙা চোখে সে আতঙ্কিত হয়ে চমকে ওঠে। অবস্থা বুঝে বেগম মুজিব আদরের দুলাল রাসেলকে রক্ষায় বাড়ির কাজের লোকজনসহ পেছনের দরজা দিয়ে চলে যেতে বলেন। পেছনের ফটক দিয়ে বাইরে যাওয়ার সময় ঘাতকরা রাসেলকে আটক করে। এ সময় বাড়ির ভেতরে মুহুর্মুহু বুলেটের শব্দ, বীভৎসতা আর আর্তচিৎকার শুনে অবুঝ শিশু রাসেল কান্নাজড়িত কণ্ঠে ঘাতকদের বলেছিল, ‘আমি মায়ের কাছে যাব।’ পরে মায়ের লাশ দেখার পর অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে জোর মিনতি করে বলেছিল, ‘আমাকে হাসু আপার কাছে পাঠিয়ে দাও।’ ছোট্ট নিষ্পাপ শিশুর আকুতিও নরপশুদের মন গলাতে পারেনি। মাত্র ১০ বছর ৯ মাস ২৭ দিন বয়সে এই প্রতিভাবান শিশুর জীবনপ্রদীপ নিভে যায়। বঙ্গবন্ধুর ঘাতক, আত্মস্বীকৃত খুনিরা সেদিন জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। তাই নরপশুরা নিষ্পাপ শিশু ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র শেখ রাসেলকেও রেহাই দেয়নি। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত বছর থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসাবে পালিত হচ্ছে।

  • বিরামপুরে মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে পৌর মেয়রের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    বিরামপুরে মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে পৌর মেয়রের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    অদ্য(১৫ ই জুন) বুধবার বিকেল ৩ ঘটিকায় বিরামপুর পৌরসভার কনফারেন্স রুমে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলীর সভাপতিত্বে পৌরসভার মধ্যে সকল মাংস বিক্রেতার সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছেI মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে পৌর মেয়র বলেন, পৌরসভার মধ্যে নির্দিষ্ট স্থানে মাংস বিক্রি করতে হবে, সুস্থ ও সবল গরু জবাই করতে হবে, রোগবালাই গরু কেউ যেন জবাই না করে ৷ এছাড়াও তিনি বলেন, পৌরসভার পরিবেশ দূষণ যেন না হয় এ বিষয়ে বিস্তারিত বক্তব্য রাখেন | এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার এ আর এম আল মামুন, পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান মন্ডল, ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর আলম, ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হোসেন, ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইসমাইল হোসেন, উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ইসমাইল হোসেন, উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শাহজাদা চৌধুরী, পৌরসভার হিসাব সহকারি কর্মকর্তা রায়হান কবির চপল, সড়ক বাতি পরিদর্শক মসুদ রানা, অফিস সহায়ক আব্দুর রউফ সোহেল এছাড়াও সকল মাংস বিক্রেতা গণ উপস্থিত ছিলেন|

  • পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের কনফারেন্স সেন্টার এই মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিরামপুর পৌরসভা আয়োজনে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ পরিমল কুমার সরকার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, প্যানেল মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল, পৌর নিবার্হী কর্মকর্তা সেরাফুল ইসলাম।

    এসময় পৌর পরিষদের কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ,বিরামপুর ব্যবসায়ী সমিতির সকল সদস্যবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    জানতে চাইলে,বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী বলেন, বিরামপুর পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। আগামী পবিত্র ঈদুল আযহার আগে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন,

    পৌর মেয়র আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় বিরামপুর পৌর শহরকে সিসি ক্যামেরায় আওতায় নেওয়া হয়েছে। ফলে পৌর শহর এলাকায় প্রাই করেন ২০০টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। পর্যাক্রমে আরও বাড়ানো হবে।

    সিসি ক্যামেরা আওতায় হলে পৌর শহরে ইভটিজিং মাদক চুরি-ডাকাতি সহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন সিসি ক্যামেরায় যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে হলে শহরেল আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ পুলিশের পক্ষে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    এদিকে বিরামপুর পৌরসভাকে শহরকে পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পরিকল্পনা কে স্বাগত জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ উল্ল্যেখ করে বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে যেকোন অপরাধ সহজেই সনাক্ত করা যাবে। যার ফলে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা ও অনেকটা কমে যাবে।
    তাই এমন উদ্যোগকে এর জন্য পৌর মেয়র কে ধন্যবাদ জানাই ৷পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের কনফারেন্স সেন্টার এই মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিরামপুর পৌরসভা আয়োজনে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ পরিমল কুমার সরকার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, প্যানেল মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল, পৌর নিবার্হী কর্মকর্তা সেরাফুল ইসলাম।

    এসময় পৌর পরিষদের কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ,বিরামপুর ব্যবসায়ী সমিতির সকল সদস্যবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    জানতে চাইলে,বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী বলেন, বিরামপুর পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। আগামী পবিত্র ঈদুল আযহার আগে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন,

    পৌর মেয়র আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় বিরামপুর পৌর শহরকে সিসি ক্যামেরায় আওতায় নেওয়া হয়েছে। ফলে পৌর শহর এলাকায় প্রাই করেন ২০০টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। পর্যাক্রমে আরও বাড়ানো হবে।

    সিসি ক্যামেরা আওতায় হলে পৌর শহরে ইভটিজিং মাদক চুরি-ডাকাতি সহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন সিসি ক্যামেরায় যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে হলে শহরেল আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ পুলিশের পক্ষে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    এদিকে বিরামপুর পৌরসভাকে শহরকে পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পরিকল্পনা কে স্বাগত জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ উল্ল্যেখ করে বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে যেকোন অপরাধ সহজেই সনাক্ত করা যাবে। যার ফলে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা ও অনেকটা কমে যাবে।
    তাই এমন উদ্যোগকে এর জন্য পৌর মেয়র কে ধন্যবাদ জানাই ৷