Category: রাজধানী

  • গোষ্ঠি স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলেরই ধ্বংস অনিবার্য” পল্টনে মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম ও জাতীয় ব্যক্তিবর্গ

    গোষ্ঠি স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলেরই ধ্বংস অনিবার্য” পল্টনে মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম ও জাতীয় ব্যক্তিবর্গ

    ইসলামী রাজনীতি।

    “গোষ্ঠি স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলেরই ধ্বংস অনিবার্য”- পল্টনে মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম ও জাতীয় ব্যক্তিবর্গ, রাজধানীর পল্টনস্থ বিএমএ মিলনায়তনে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ আয়োজিত “আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ইসলামপন্থীদের ঐক্য; উলামায়ে কেরাম ও তাওহীদি জনতার করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভায় দেশের শীর্ষ আলেম, বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক চিন্তাবিদ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলেন- “গোষ্ঠিগত স্বার্থে পরস্পর বিরোধে জড়ালে সকলের জন্যই ধ্বংস অনিবার্য। বর্তমান সংকটকালে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখা জরুরি, না হলে দেশ আবারও ফ্যাসিবাদ ও বৈদেশিক প্রভাবের ভয়াল ছোবলের মুখোমুখি হবে।”

    মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী। সভায় বক্তারা বলেন, “আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতনের পর দেশে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। এটি ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব গণঅভ্যুত্থানের ফসল। যেখানে ছাত্র থেকে যুবক, পুরুষ থেকে নারী, আলেম থেকে আওয়াম সকলের রক্ত ঝরেছে। দল-মত নির্বিশেষে স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমেই এই বিজয় অর্জিত হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন গোষ্ঠি নিজেদের সংকীর্ণ দলীয় ও ব্যক্তি স্বার্থে এই সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, যা জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।”

    বক্তারা আরও বলেন, “এই সরকার যেন বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নাতীতভাবে বাস্তবায়ন করে। একই সঙ্গে উপদেষ্টা পরিষদ ও নারী অধিকার কমিশনসহ অন্যান্য সংস্কার কমিশন থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের অপসারণ করে জনগণের আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে।”

    তাঁরা আরও বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর, রোহিঙ্গা সমস্যা ও অন্যান্য জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষসমূহ এবং জাতীয় স্টেইকহোল্ডারদের সমন্বয়ে গ্রহণযোগ্য ও দায়িত্বশীল পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে যেন জবাবদিহিতা মূলক সরকারব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়।

    সভা থেকে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবসমূহ:
    ১. গোষ্ঠিগত ও দলীয় স্বার্থ পরিহার করে আন্তরিক ঐক্যই এখন সমাধান।
    ২. ইন্টেরিম সরকারের প্রতি অহেতুক চাপ সৃষ্টির পরিবর্তে দায়িত্বশীল সহযোগিতা অব্যাহত রাখা।
    ৩. বিচার, নির্বাচন ও সংস্কার প্রক্রিয়াকে নিরপেক্ষ ও প্রশ্নাতীতভাবে সম্পন্ন করার দাবি।
    ৪. বিতর্কিত উপদেষ্টা ও কমিশন সদস্যদের অব্যহতির মাধ্যমে আস্থা পুনঃস্থাপন।
    ৫. চট্টগ্রাম বন্দর, রোহিঙ্গা ইস্যু ও জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সর্বপক্ষীয় সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ।

    বক্তারা বলেন, “এই মুহূর্তে জাতীয় ঐক্যই আমাদের প্রধান শক্তি। বিভক্তি ও হঠকারী রাজনীতি দেশের অর্জিত বিজয়কে ব্যর্থ করে দিতে পারে। সকল পক্ষকে এখনই দায়িত্বশীল ও বিবেকবান ভূমিকা পালন করতে হবে।”

    মতবিনিময় বক্তব্য রাখেন, সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মাওলানা জালাল উদ্দীন, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, ড. শফিকুল ইসলাম মাসউদ, ড. ফয়জুল হক, অধ্যক্ষ মোশাররফ হোছাইন, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মুফতি আবদুল্লাহ মাসুম, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বাশার, মাওলানা আবদুল্লাহ আল মাসউদ, মাওলানা মোহাম্মদ আলী ফেনী, মাওলানা হানযালা, মুফতি হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, মাওলানা মীর হুসাইন, মাওলানা ছানা উল্লাহ বিজয়নগর, মাওলানা মাহবুবুর রহমান আশরাফি প্রমূখ।

  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয় আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই আজ ১৬ মে শুক্রবার এক বিবৃতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, দেশের প্রথম সারীর একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট দূরীকরণ ও ক্যাম্পাস নির্মাণের মতো বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে; এর মতো লজ্জাজনক বিষয় আর হতে পারে না। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের অপশাসনের ফলে দেশের সকল খাতের মতো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর সম্ভাবনা নষ্ট করে ভবিষ্যত ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। এখন এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক তবে তা রাজপথে নয় বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা ও সরকারের সামর্থ্য পর্যালোচনা করে আলোচনার টেবিলে এর সমাধান করতে হবে।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, আমাদের সবার মনে রাখতে হবে, বর্তমান সরকার অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান কাজ রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় নীতি ও কাঠামোগত সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। বিগত ৫৪ বছরের অনিয়মের ফলে সৃষ্ট জঞ্জাল দুর করার দাবী এই সরকারের ওপরে চাপিয়ে দেয়া বেইনসাফি হবে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের অর্থনীতিকে যে পর্যায়ে রেখে গেছে তাতে করে মানুষের প্রাথমিক মৌলিক চাহিদা পূরণেই সরকারকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে। এই বাস্তবতায় বিগত সরকারগুলোর সৃষ্ট সমস্যার সমাধান তাৎক্ষণিকভাবে এই সরকারের কাছে চাওয়া যৌক্তিক হবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কষ্ট অবর্ননীয়। ঢাকার মতো উচ্চ আবাসন ব্যয়ের শহরে তাদের নিজ দায়িত্বে আবাসন ব্যবস্থা করতে হয়। এটা একজন শিক্ষার্থীর ওপরে প্রচন্ড আর্থিক চাপ তৈরি করে। সেই চাপে শিক্ষার্থীরা টিউশনি, খণ্ডকালীন চাকুরী করতে বাধ্য হয়;যা তাদের একাডেমিক দক্ষতা অর্জনের পথে বাঁধা তৈরি করে। সেজন্য তাদের আবাসন বৃত্তি ও ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবী খুবই যৌক্তিক। তাই সরকারকে আহবান করবো, অতি দ্রুত সম্ভব্য যেকোন পন্থায় তাদের দাবী পূরণের ব্যবস্থা করুন।

    পীর সাহেব চরমোনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশের শক্তি প্রয়োগ এবং তাদের সমাবেশ থেকে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপরে বোতল নিক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে বলেন, পতিত স্বৈরাচার রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা যৌক্তিক আন্দোলনে অনুপ্রবেশ করে সুযোগ নিতে পারে। সেজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। তাই এই আন্দোলন রাজপথে না বরং আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন।

  • বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন ফাঁকা রেখে ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ছাত্রজনতা মেনে নেবে না-ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ

    বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন ফাঁকা রেখে ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত ছাত্রজনতা মেনে নেবে না-ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ

    ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা শিক্ষার মৌলিক অধিকার পরিপন্থী। গুচ্ছ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় কৃতকার্যদের ভর্তির সুযোগ না দিয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় দীর্ঘমেয়াদে গভীর সংকট সৃষ্টি করবে।

    আজ ২৫ এপ্রিল ২০২২ইং সোমবার ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন ফাঁকা রেখে ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ উপর্যুক্ত মন্তব্য করেন।

    তিনি বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীবান্ধব। এতে শিক্ষার্থীদের সময়, অর্থ ও শ্রম বেঁচে যায়। কিন্তু শিক্ষার্থীদের সুবিধা বিবেচনা না করে স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও মুনাফার স্বার্থে মেধাতালিকা অনুযায়ী মেরিট লিস্টে থাকা পরবর্তীদের সুযোগ না দিয়ে ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ করে এ পদ্ধতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। আমরা জানি, বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান উৎপাদন, জ্ঞান বিতরণ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক তৈরি করার জায়গা, কিন্তু সেখানে জালিয়াতির কৌশল করা জাতির জন্য অশুভ সংকেত। শিক্ষাকে পণ্যায়ন করার এক নীলনকশা বাস্তবায়নের পথে হাঁটছে বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা। শিক্ষাব্যবস্থাকে অগ্রহণযোগ্য ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে একটি মহল এমন হটকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে আমরা মনে করি।

    মানববন্ধন কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ আল-আমিন, জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল ইউসুফ আহমাদ মানসুর, সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মাদ ইবরাহীম হুসাইন মৃধা, প্রশিক্ষণ সম্পাদক নুরুল বশর আজিজী, দাওয়াহ সম্পাদক শেখ ইহতেশাম বিল্লাহ আজিজী, তথ্য গবেষণা সম্পাদক সুলাইমান দেওয়ান সাকিব, দফতর সম্পাদক মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক মুনতাছির আহমাদ, বিশ্ববিদ্যালয় উপ-সম্পাদক মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান এবং ঢাকা মহানগর ও ঢাকাস্থ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ।

  • আন্তর্জাতিক সোহাগী সাহিত্য সম্মেলন ২০২২

    আন্তর্জাতিক সোহাগী সাহিত্য সম্মেলন ২০২২

    আন্তর্জাতিক সোহাগী সাহিত্য সম্মেলন ২০২২

    মোঃ সেলিম হাসান সরকারি নাজির আখতার কলেজ ক্যাম্পাস প্রতিনিধি

    সোহাগী সাহিত্য পরিষদ -এর ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও আন্তর্জাতিক গুণীজন সম্মাননা গত ০১ এপ্রিল ২০২২ রোজ শুক্রবার বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তন, তোপখানা রোড, সেগুনবাগিচা, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাহিত্য ও মানবসেবায় গুণীজনদেরকে সম্মাননা ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। সবাইকে ফুল ও উত্তরীয় দিয়ে বরণ করা হয়। গ্রুপের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. জাহাঙ্গীর আলম রুস্তম, বিশ্বসেরা কবি ও পরিবেশ বিজ্ঞানী, প্রধান আলোচক মাহমুদুল হাসান নিজামী, কবি, গবেষক, লেখক ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা, উদ্বোধক মোহাম্মদ আলমগীর জুয়েল, কবি ও সংগঠক, আলোচক জাকির হোসেন বিপ্লব, কবি ও সংগঠক, মোঃ খাজা হারুন, প্রধান উপদেষ্টা, সোহাগী গ্রুপ, ডাঃ আব্দুল হাকিম, সভাপতি, সোহাগী গ্রুপ, আল হাবিব, প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, সোহাগী গ্রুপ, বিশেষ অতিথি ড. আলহাজ্ব শরীফ সাকি, মনজু খন্দকার, খলিলুর রহমান সজল, শ ম দেলোয়ার জাহান, মোঃ সায়দুল হক, ডাঃ আনসার উদ্দীন ভুঞা, জীবন চক্রবর্তী, সজীম শাইন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনায়ঃ মোঃ মাহবুবুল আলম, মনিরুজ্জামান হীরা, শেখ আলমগীর হোসেন বাদশা, উপস্থাপনায়ঃ বিবি ফাতেমা, রিক্তা আক্তার ও রবিউল আলম রবি সরকার। অডিশনে ছিলেন নামী দামী গুণীজন। সন্ধ্যার পর শুরু হয় সম্মাননা প্রদান, সনদপত্র প্রদান, বইয়ের মোড়ক উন্মোচন, বিরিয়ানী ও পানি বিতরণ। সবার উপস্থিতি পেয়ে ধন্য হলো সোহাগী সাহিত্য পরিষদ। সফল ও সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দিতে পেরে খুব ভালো লাগছে। আমরা সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। সবার প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। পরিশেষে সবার মঙ্গল কামনা করি।