Category: রাজনীতি

  • রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাইর আহ্বানে ঢাকার পুরানা পল্টনস্থ ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার রাতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরু, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, এবি পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মুফতি সৈয়দ এসহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ুম, এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ লোকমান, এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ প্রমুখ।

    বৈঠকে দেশের চলমান রাজনৈতিক ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এবং যে কোন মূল্যে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়। কোন কুচক্রি মহল যাতে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়।
    আগামীতে দেশ গঠনে এবং দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় আরো ঘনিষ্ঠভাবে ঐক্যবদ্ধ কৌশল গ্রহণের বিষয়ে বৈঠকে বিষদ আলোচনা হয়।

    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে নেতৃবৃন্দ একমত পোষণ করেন।
    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. মোহাম্মদ শফিকুর রহমান মুঠোফোনে এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয়; আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়টি রাজপথে নয় আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন- পীর সাহেব চরমোনাই।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই আজ ১৬ মে শুক্রবার এক বিবৃতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, দেশের প্রথম সারীর একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট দূরীকরণ ও ক্যাম্পাস নির্মাণের মতো বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে; এর মতো লজ্জাজনক বিষয় আর হতে পারে না। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের অপশাসনের ফলে দেশের সকল খাতের মতো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এর সম্ভাবনা নষ্ট করে ভবিষ্যত ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। এখন এর একটা বিহিত হওয়া আবশ্যক তবে তা রাজপথে নয় বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা ও সরকারের সামর্থ্য পর্যালোচনা করে আলোচনার টেবিলে এর সমাধান করতে হবে।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, আমাদের সবার মনে রাখতে হবে, বর্তমান সরকার অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান কাজ রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় নীতি ও কাঠামোগত সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। বিগত ৫৪ বছরের অনিয়মের ফলে সৃষ্ট জঞ্জাল দুর করার দাবী এই সরকারের ওপরে চাপিয়ে দেয়া বেইনসাফি হবে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের অর্থনীতিকে যে পর্যায়ে রেখে গেছে তাতে করে মানুষের প্রাথমিক মৌলিক চাহিদা পূরণেই সরকারকে সংগ্রাম করতে হচ্ছে। এই বাস্তবতায় বিগত সরকারগুলোর সৃষ্ট সমস্যার সমাধান তাৎক্ষণিকভাবে এই সরকারের কাছে চাওয়া যৌক্তিক হবে কিনা তা ভেবে দেখতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কষ্ট অবর্ননীয়। ঢাকার মতো উচ্চ আবাসন ব্যয়ের শহরে তাদের নিজ দায়িত্বে আবাসন ব্যবস্থা করতে হয়। এটা একজন শিক্ষার্থীর ওপরে প্রচন্ড আর্থিক চাপ তৈরি করে। সেই চাপে শিক্ষার্থীরা টিউশনি, খণ্ডকালীন চাকুরী করতে বাধ্য হয়;যা তাদের একাডেমিক দক্ষতা অর্জনের পথে বাঁধা তৈরি করে। সেজন্য তাদের আবাসন বৃত্তি ও ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবী খুবই যৌক্তিক। তাই সরকারকে আহবান করবো, অতি দ্রুত সম্ভব্য যেকোন পন্থায় তাদের দাবী পূরণের ব্যবস্থা করুন।

    পীর সাহেব চরমোনাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশের শক্তি প্রয়োগ এবং তাদের সমাবেশ থেকে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপরে বোতল নিক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে বলেন, পতিত স্বৈরাচার রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা যৌক্তিক আন্দোলনে অনুপ্রবেশ করে সুযোগ নিতে পারে। সেজন্য সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। তাই এই আন্দোলন রাজপথে না বরং আলোচনার টেবিলে সমাধান করুন।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা শাখার মজলিসে শুরা অধিবেশন ও কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে।

    ১৬ মে জুমাবার,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা কার্যালয়ে শুরা অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, কক্সবাজার জেলা প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা ক্বারী আবু নাছের, জেলা প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক মুহাম্মাদ তাহের নাঈম প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলা ২০২৩/২০২৪ইং সালের কমিটি বিলুপ্ত করে গোপন ভোটের মাধ্যমে ২০২৫/২০২৬ইং সেশনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মাওলানা হাফেজ কলিমুল্লাহ সভাপতি, মাওলানা এম জাহাঙ্গীর রফিক সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়।

    নবনির্বাচিত সভাপতি হাপেজ কলিম উল্লাহ ও সেক্রেটারি মাওঃ এম জাহাঙ্গীর রফিক কে বিপ্লবী অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

  • দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    স্থানীয় নির্বাচন,মৌলিক সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিচারের দাবীতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা। লিয়াজো কমিটি গঠন। অদ্য ৩০ এপ্রিল-২০২৫ ইং বুধবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই। সংলাপে এনসিপির পক্ষে নেতৃত্ব দেন দলের আহবায়ক জনাব নাহিদ ইসলাম।

    সংলাপে তিনটি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়।

    ১. জনদুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন করা। ২. গণহত্যার ও ফ্যাসিজমের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার করা এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করা। বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত রাখা। ৩. মৌলিক সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। এছাড়াও গণ পরিষদ নির্বাচন ও সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনসহ সংস্কার ও রাজনীতি নিয়ে উভয় দলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এবং সংস্কার ও আগামীর রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণে একটি লিয়াজো কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    সংলাপে এনসিপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, ডক্টর আতিক মুজাহিদ, সরোয়ার তুষার, আশরাফ উদ্দিন মাহদী, যুগ্ম মূখ্য সমন্বয়ক সাদ্দাম হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আল আমীন টুটুল। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী,অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ,সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইউম।

  • চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা।।উখিয়াভয়েস২৪ ডটকম

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা।।উখিয়াভয়েস২৪ ডটকম

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ৪র্থ ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ব্যতীত সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পন্ন হয়েছে ভোট গ্রহণ। এতে নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণায় দোয়াত কলম প্রতীকে বিপুল ভোটে জয়ী হলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম।

    ৫ জুন (বুধবার) সকাল ৮ টা থেকে শুরু হয় বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ, বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটলেও প্রশাসনের সার্বিক তৎপরতায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত যথারীতিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোট গণনা শেষে উপজেলা প্রশাসন হলরুমে আনুষ্ঠানিক ভাবে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।ঘোষণাকৃত ফলাফলে (দোয়াত কলম) প্রতীকে ৬১ হাজার ৫১১ ভোট পেয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হলেন খোরশেদ আলম।

    তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইমরানুল হক (আনারস) প্রতীক পেয়েছে ২১ হাজার ৯৭৯ ভোট, শেখ ফখরুদ্দিন চৌধুরী (ঘোড়া) প্রতীকে পেয়েছে ১২শ, ৬৯ ভোট, জাহেদুল হক চৌধুরী মার্শাল (মোটরসাইকেল) প্রতীকে পেয়েছে ৩৭৬ভোট।অপরদিকে মোহাম্মদ হুসাইন (বই) প্রতীকে ২১ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী

    মোঃ আক্তার হোসেন (তালা প্রতীকে পেয়েছে ১৬ হাজার ২৬৭ ভোট, আরিফুজ্জমান (চশমা) প্রতীকে পেয়েছে ১৬ হাজার ১৮৩ ভোট, এম. এ মালেক মানিক (উড়োজাহাজ) প্রতীকে পেয়েছে ৫,০২৯ ভোট, আরিফুর রহমান সুজন (টিয়া পাখি) প্রতীকে পেয়েছে৮,১৮৮ ভোট, মোঃ ওসমান গণী (মাইক) প্রতীকে পেয়েছে ১০ হাজার ২৭০ ভোট, ইমরুল হক চৌধুরী ফাহিম টিউবওয়েল প্রতীক পেয়েছে ৬০৭৯ ভোট।

    মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে
    নুরীমন (ফুটবল) প্রতীকে ৪৫ হাজার ১৩০ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন,
    তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রেহেনা আক্তার কাজেমী (কলস) প্রতীকে পেয়েছে ১৯ হাজার ৫৬০ ভোট, ইয়ামুন নাহার (প্রজাপতি) প্রতীকে পেয়েছে ১৭ হাজার ৩৪৮ ভোট।বাঁশখালী ভোটার সংখ্যা ৩লাখ ৭৬ হাজার ৯০৪জন। তন্মধ্যে সর্বমোট রেকর্ড হয়েছে ৮৭ হাজার ২০৬ ভোট।

    ফলাফল ঘোষণা করেন, উপজেলা রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও জেসমিন আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হারুন মোল্লা, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভুমি আব্দুল খালেক পাটোয়ারী, কৃষি কর্মকর্তা আবু ছালেক,সমবায় কর্মকর্তা গাজী ওমর ফারুক, প্রকল্প বাস্তবায়ন উপ-সহকারী প্রকৌশল লিফটন সহ বিভিন্ন প্রিন্টস এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

  • আপনাদের ভালোবাসা, আস্থা ও সমর্থনের প্রতিদান দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই- আবুল মনছুর চৌধুরী।

    আপনাদের ভালোবাসা, আস্থা ও সমর্থনের প্রতিদান দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই- আবুল মনছুর চৌধুরী।

    প্রিয় উখিয়া উপজেলাবাসী, আসসালামু আলাইকুম।

    আপনাদের ভালোবাসা, আস্থা ও সমর্থনের প্রতিদান দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই। ছাত্রাবস্থা থেকে আমি রাজনীতিতে জড়িয়েছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ভালোবেসে। ছাত্রলীগের জেলা পর্যায়ে বড় দায়িত্বে ছিলাম। এরপর আমার নিজ উপজেলায় আওয়ামীলীগের কমিটিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছি সততার সাথে। এই দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ক্যারিয়ারে আমি শপথ করে বলতে পারবো, আমি আমার জনগণের; নাগরিকের; গরীব-দুঃখী মেহনতী মানুষের হক নষ্ট করিনি। জুলুম করিনি। অন্যায় করিনি। আমি আমার রাজনৈতিক মতাদর্শের প্রতি সারাজীবন শ্রদ্ধা পোষণ করে এসেছি। কিন্তু উখিয়া উপজেলার রাজনীতি একটা নিদিষ্ট পরিবারের মধ্যে আটকে রাখা হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে। তাদের এই প্রভাব বলয়ের ভিতরে অন্য কোন নেতাকর্মীদের জায়গা হয় না। ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে পড়েছে ওই একটা পরিবার। ক্ষমতার লোভ মানুষকে কতটা অন্ধ করে দিতে পারে এটা আপনারা সবাই বিগত ১৫ বছর ধরে দেখে আসছেন। নতুন করে আমার কিছু বলার নেই। তবে আমি আপনাদের এইটুকু আশ্বাস দিতে পারি; আমি আপনাদের জন্য কাজ করবো। আপনাদের হয়েই কথা বলবো। যেমনটা আগেও করে আসছি। আমি শপথ করে বলতে পারবো, জীবনে হারাম, অবৈধ কোন আয়-উপার্জন করিনি। আমার ছেলে-মেয়েদেরও এই শিক্ষা দিয়েই বড় করেছি। আপনাদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে কিছু করতে চাই না। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ আগামী ২৯ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমাকে মোটরসাইকেল মার্কায় আপনাদের মুল্যবান ভোট টি প্রদান করে আমাকে জয়যুক্ত করুন। আমাকে জয়যুক্ত করা মানেই আপনারাই জয়ী হওয়া। আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আল্লাহ হাফেজ।

    বিনীত নিবেদক: আবুল মনসুর চৌধুরীউ, খিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।

  • ক্ষমতা হারানোর ভয়ে দিশেহারা সরকার তালবাহানা করে এবার রেহাই নাই স্মরণকালের বৃহত্তর ছাত্র যুব সমাবেশে-পীর সাহেব চরমোনাই

    ক্ষমতা হারানোর ভয়ে দিশেহারা সরকার তালবাহানা করে এবার রেহাই নাই স্মরণকালের বৃহত্তর ছাত্র যুব সমাবেশে-পীর সাহেব চরমোনাই

    ইসলামি রাজনৈতিক

    ক্ষমতা হারানোর ভয়ে দিশেহারা সরকার
    তালবাহানা করে এবার রেহাই নাই স্মরণকালের বৃহত্তর ছাত্র যুব সমাবেশে-পীর সাহেব চরমোনাই। ৩ নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় মহাসমাবেশ ২৭ অক্টোবর সারাদেশে জেলায় জেলায় বিক্ষোভ

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, সরকারেরে পাপের প্রায়শ্চিত্ত শোধ করার সময় হয়ে গেছে, দেশ ও জাতীর সাথে প্রতারণার কুফল তাকে ভোগ করতেই হবে। ভোটের সংস্কৃতি নির্মূল, উন্নয়নের নামে দেশের সম্পদ লুট করা, সন্ত্রাস ও অর্থ পাচার করে দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দেয়ার কারণে এই সরকার এখন গণধিকৃত ও কোনঠাষা হয়ে পড়েছে। সরকারের লোকজনের বেফাঁস কথাবার্তা শুনেই বোঝা যায় দেশি বিদেশী চাপে তারা বেসামাল হয়ে গেছে। সমাবেশে ৩ নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় মহাসমাবেশ ও ২৭ অক্টোবর সারাদেশে জেলায় জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেন তিনি।

    আজ শুক্রবার ২০ অক্টোবর বাদ জুমা বায়তুল মুকাররম দক্ষিণ গেটে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ও ইসলামী যুব আন্দোলনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ছাত্র-যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল মুফতী মানসুর আহমদ সাকী ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারী জেনারেল ইউসুফ আহমাদ মানসুরের সঞ্চালনায় সমাবেশের উদ্বোধক ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ।
    ছাত্র যুব সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপ্যাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই), মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা নূরুল হুদা ফয়েজী ও অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান ও কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, মুফতী এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, মুফতী রেজাউল করীম আবরার।

    ছাত্রযুব সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মুহাম্মদ জুয়েল রাশেদ ইকবাল, ইঞ্জিনিয়ার শেখ মোহাম্মদ মারুফ, মুফতী রহমতুল্লাহ বিন হাবিব, ছাত্রনেতা নুরুল বশর আজিজী, মুফতী আব্দুজজাহের আরেফী, মুফতী কাওছার বাঙ্গালী, মুফতী আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, ডাকাত যতই শক্তিশালি হোক, বাড়ির মালিক একটু হুমকি দিলেই সে ভয় পায়। সুতরাং ভোট ডাকাতদেরকে রুখে দাঁড়ালেই তারা তল্পিতল্পা নিয়ে পালাতে বাধ্য হবে। এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল জনগণের ভোটাধীকার সংরক্ষণ, মৌলিক অধিকার ও সুশাসন নিশ্চিত করার জন্য। কিন্তু আওয়ামী সরকার জনগণের সকল অধিকার হরণ করেছে। সরকারের সকল দুর্নীতির হিসাব এদেশের মাটিতে পাই পাই করে দিতে হবে।
    পীর সাহেব চরমোনাই আরও বলেন, সরকার দূর্নীতির টাকায় খেয়েদেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হয়ে নিজেদেরেকে বাঘ মনে করছে, কিন্তু তারা জানে না শিকারেরা যখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আক্রমন করে বাঘও তখন পরাজিত হয়।

    প্রিন্সিপ্যাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেন, সরকারের সময় ফুরিয়ে গেছে কিন্তু এখনো তাদের শুভবুদ্দির উদয় হয়নি। ভাল চাইলে জাতীয় সরকারের অধীনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে বিদায় হন, নচেৎ টেনেহিচড়ে ক্ষমতা থেকে নামানো হবে। আজকে শুধু ছাত্র আর যুবকদের শক্তিমত্তার ধারণা দেয়া হল, এতেই সরকারের ভিতর কম্পন শুরু হয়ে যাবে।

    মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, শেখ হাসিনা নাকি বোঝেন না দেশের মানুষ তাকে কেন চায় না। তিনি জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছেন, ছয় শতাধিক লোককে গুম করেছেন, বিরোধী দলের রাজনীতি করার কারণে অসংখ্য লোককে

    দেশত্যাগে বাধ্য করেছেন, রাজনৈতিক সহিংসতায় শতশত মায়ের বুক খালি করেছেন, মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দূর্নীতি করেছেন, এজন্য দেশার জনগণ তাকে চায় না। সরকারের পতন অনিবার্য। মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই) বলেন, এই সরকার গণতন্ত্রের উন্নয়ন ও দেশের উন্নয়নের কথা বলে, অথচ তারা ওয়ান ডে ডেমোক্রেসি বা একদিনের ভোটের সংস্কৃতিটা পর্যন্ত নষ্ট করে দিয়ছে। এই সরকার স্বৈরাচারি শাসন কায়েম করেছে। ক্ষমতাসীনদের সিন্ডিকেটের ফলে এখন দ্রব্যমূল্য জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। দেশের মানুষ অর্ধাহারে অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছে। মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম আরও বলেন, শেখ হাসিনা মূলত এদেশের উন্নয়নের জন্য আসেনি, সে এসেছে তার পরিবারের হত্যার প্রতিশোধ নিতে। কিন্তু সে হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে আপোস করে নিরিহ জনগনকে হত্যা করে এর ঝাঁঝ মেটাচ্ছে। তার ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথাবার্তাই তার চরিত্র প্রমান করে। অতএব, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে দেশের জনগণ যা যা করা দরকার করবে ইনশাআল্লাহ।
    মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ ফিলিস্তিনে ইসরাইলের বর্বরতায় নিহত ফিলিস্তিনের হাজার হাজার শিশু, নারী-পুরুষ নিহত হওয়ায় তাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বলেন, হিংস্র হায়েনারা ফিলিস্তিনের স্বাধীন ভুমি দখল করে অশান্তি সৃষ্টি করছে। তিনিছাত্র ও যব সমাজকে আদর্শিকভাবে গড়ে উঠে জালিম শক্তির বিরুদ্ধে ময়দানে ঝাঁপিয়ে পরতে হবে।
    অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, সরকার মানুষের অধিকার হরণ করেছে। দেশের অর্থ দুর্নীতি করে বিদেশে পাচার করে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে। সরকার ভারত ও চীনের সহযোগিতায় ক্ষমতায় যেতে চায়। সরকারের সে খায়েশ পুরণ হবে না। সরকারের ২৫২জন বিভিন্ন আমলা বিদেশে বেগমপাড়া তৈরি করছে। আমেরিকা আবার এগুলো বাজেয়াপ্ত করেছে।

    মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, আজকের বাংলাদেশ একটি বিস্ফোরণযোগ্য আগ্নেয়গিরিতে রুপান্তরিত হয়েছে। যেকোন মুহূর্তে এটা বিস্ফোরিত হবে। ওবায়দুল কাদের সাহেব শুধু বলেন, খেলা হবে খেলা হবে, আমরা বলি ফাইনাল খেলা হবে নভেম্বরে ইনশাআল্লাহ। ইসলামী আন্দোলন দেশপ্রেম ধারন করে জনগণের সাথে আছে।

    সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা মুহাম্মদ নেছার উদ্দিন বলেন, দেশ কারো পৈত্রিক সম্পত্তি নয়। আওয়ামী দুঃসাশনে দেশ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত। ত্রিশ লক্ষ স্বাধীনতাকামী মানুষের জীবনের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছিলাম, শাসকগোষ্ঠী তা বিকিয়ে দিয়ে হলেও ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিরোধী এই সরকারকে এজেদের জনগণ আর টলারেড করবে না। বায়ান্ন, উনসত্তর ও একাত্তরের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের যুব ও ছাত্র সমাজ গর্জে ওঠেছে। আজকের এই লাখো জনতার প্রতিবাদী হুংকারে যদি গণভবনের গতি না ফিরে তাহলে গতি ফিরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা আমরাই করব ইনশাআল্লাহ।

  • ঈদগাঁওতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    ঈদগাঁওতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    ইমরান তাওহীদ রানাঃ- ঈদগাঁও,

    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঈদগাঁওতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ জানুয়ারি বিকেলে বৃহত্তর ঈদগাঁও পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে কক্সবাজার সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রাজিবুল হক চৌধুরী রিকো’র সভাপতিত্বে সদর উপজেলা যুবলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক শাহিদ মোস্তফা শাহিদের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি মিজানুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক এম নাছির উদ্দিন জয়, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল ইসলাম এমইউপি, সহ সম্পাদক জামাল উদ্দিন, ঈদগাঁও ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এনাম রনি, পোকখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আ.ন.ম আমজাদ হোসেন, ইসলামপুর ইউনিয়ন যুবল সাধারণ সম্পাদক আবছার কামাল শাহিন, জালালাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ কামাল, সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুল ইসলাম সোহাগ প্রমুখ।

    এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদর যুবলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাকলাইন মোস্তাক, জালালাবাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি হাসান তারেক, ইসলামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ওসমান আলী মোর্শেদ, ঈদগাঁও ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা, যুবলীগ ফরিদুল আলম, যুবলীগ নেতা জসিম উদ্দিন মনির, সাহাব উদ্দিন সিহাব, নুরুল হক প্রকাশ ভাইয়া, হুমায়ুন ইসলাম, রিয়াদ, আক্কাস উদ্দীন, তৈয়ব হাসান, আরফাত সিকদার, একলাস মোল্লা, আতিক উল্লাহ, ইমরান তাওহীদ রানা, প্রিন্স হামিদ, ওমর ফারুক রবি, মান্নানসহ অনেকেই। উক্ত আলোচনায় সভায় বক্তারা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে বিষদ আলোচনা ও স্মৃতি চারন করে বক্তব্য রাখেন।

    পরে ১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং জাতীয় ৪ নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানান। একই সভায় সদর উপজেলা যুবলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক কামাল উদ্দিনের বাবার মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব এবং সহ সম্পাদক জামাল উদ্দিনের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা প্রস্তাব করা হয়।

  • টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের ঈদ পুনর্মিলনী ও কর্মী সমাবেশ অনুষ্টিত

    টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের ঈদ পুনর্মিলনী ও কর্মী সমাবেশ অনুষ্টিত

    ইব্রাহীম মাহমুদ:- টেকনাফ, 

    টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের ঈদ পুনর্মিলনী ও কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ৬ জুন বিকেল ৪ ঘটিকায় টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের মাঠ প্রঙ্গনে।
    টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের আয়োজনে
    ১নং ওয়ার্ড থেকে ৯নং য়ার্ডের নেতাকর্মীদের স্বতস্ফুর্ত উপস্থিতিতে ঈদ পরবর্তী
    এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি
    আব্দুল ফারুক মেম্বারের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াকুব এর সঞ্চালনায়।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি সোহেল আহমদ বাহাদুর।

    প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,
    টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,
    টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফজলুল কবির।

    উপস্থিত ছিলেন,
    টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জিয়াউর রহমান জিয়া,টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মুজিবুল হক মুজিব,
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোঃ তৈয়ব,টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল করিম,টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মতিন ডালিম,
    টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের ক্রীড়া সম্পাদক,
    নুরুল আমিন,টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সদস্য সাইফুল ইসলাম সাবু।
    টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের
    উপ দপ্তর সম্পাদক মাহমুদুল হক মাহবু,
    বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আব্দুল ফারুক মেম্বার,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ টেকনাফ সদর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াকুব।
    উপস্থিত ছিলেন টেকনাফ সদর ইউনিয়ন যুবলীগের ১ নং ওয়ার্ড থেকে ৯ নং ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি,সম্পাদক ও নেতাকর্মীরা।

    কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল আহমেদ বাহাদুর বলেন,জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যদি কেউ ষড়যন্ত্র করে তাদের প্রতিহত করবেন কক্সবাজার জেলা যুবলীগ।
    শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কটুক্তি কারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তিনি।

    টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম বলেন,
    দলের যে কোন দুঃসময়ে টেকনাফ
    আওয়ামী লীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ সংগঠনের তৃণমূল নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে যড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন

    রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন

    রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সম্পন্ন

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    ১৪ এপ্রিল ২০২২ ইং, দুপুর ২টায়
    খয়রাতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সভা।

    অনুষ্ঠানের শুরুর আগে জাতীয় সংগীতের মধ্যদিয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন উপজেলা – ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

    সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সভা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক টিম-প্রধান আলী হোসেন খাঁন।

    কাউন্সিল অধিবেশন সভায় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপ-টিম প্রধান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাক্টর। রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ টিম সদস্য ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের টিম সদস্য ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক নুরুল হক খাঁন। টিম সদস্য ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আলী আহমদ সাবেক মেম্বার। রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ সালাহ উদ্দিন। রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম নুরু।

    রাজাপালং ইউনিয়ন, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশন সভা অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাস্টার জাফর আলম।

    সভায় উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন জাতীয় শ্রমিক লীগের উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি মেম্বার সরোওয়ার কামাল পাশা,
    উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট এটিএম রশিদ, রাজাপালং ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কন্ট্রাক্টর মফিজ উদ্দিন।

    রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কাউন্সিল ও সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে রাজাপালং ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ১৫০ জন বিশিষ্ট কমিটির সদস্যগনের সমন্বয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজাপালং ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মাস্টার জাফর আলম। এবং উক্ত কাউন্সিল অধিবেশনের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে প্রার্থী হয়ে ছিলেন (১)মোঃ জয়নুল আবেদীন (২) মোঃ শাহ আলম (৩) মোঃ শাহজান। পরে সাংগঠনিক টিমের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩জন সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীর সাথে সমন্বয় করেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক টিমের নেতৃবৃন্দ, তখন মোঃ শাহজান দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সাথে ছিলেন এবং তিনি সাংগঠনিক টিম ও দলের স্বার্থের প্রতি সম্মান দেখিয়ে বলেছেন নতুন নেতৃত্বে জন্য মোঃ জয়নুল মার্কা (চেয়ার) ও মোঃ শাহ আলম মার্কা (আনরস) ২ প্রার্থীর উপর ব্যালেট ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়ার আহবান করেন। সে-তুলনায় ব্যালেট ভোটের মধ্যেদিয়ে জয়নুল আবেদিন ৪৫টি ও শাহ আলম ৭২টি কাউন্সিলারদের ভোটের মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। পরে উপজেলা -ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন নির্বাচিত সভাপতি সম্পাদক।