Category: রাজনৈতিক

  • ঢাকা, চট্রগ্রাম, বরিশাল ও রাজশাহী বিভাগের প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ- অধ্যাপক হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ।

    ঢাকা, চট্রগ্রাম, বরিশাল ও রাজশাহী বিভাগের প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ- অধ্যাপক হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ।

    #UkhiyaVoice24.Com

    পিআর পদ্ধতির জন্য লড়াইয়ের সাথে সাথে মানুষের ভোটের সম্মান নিশ্চিত করতে আসনভিত্তিক নির্বাচনের প্রস্তুতিও চলবে- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। ২৮ জুলাই ২০২৫ খ্রি: সোমবার সকাল ১০ ঘটিকা হইতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে (৫৫/বি, পুরানা পল্টন-৩য় তলা) ঢাকা, চট্রগ্রাম. বরিশাল ও রাজশাহী বিভাগের সংসদীয় আসনের প্রাথমিক বাছাইয়ে নির্ধারিত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানে দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাষ্ট্র ক্ষমতায় জনগণের ভোটের মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবীতে বদ্ধপরিকর। পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের জন্য আমরা শেষ সময় পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবো। একই সাথে প্রচলিত নির্বাচন পদ্ধতিতেও প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে চাই। কারণ, আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে। সেজন্য আমাদের সকল ধরণের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ঐকমত্য কমিশনে বিএনপির ওয়াকআউট করার প্রসঙ্গ টেনে বলেছেন, শাসন বিভাগ জনতার অনুমোদিত আইনের বলে ক্ষমতায়িত হয় এবং সেই আইনের জন্য জনতার কাছে দায়বদ্ধ থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের অতিতের তিক্ত অভিজ্ঞতায় আমরা দেখেছি যে, জনতার কাছে দায়বদ্ধতা এড়াতে নির্বাহী ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে। সেজন্যই নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতায় ভারসাম্য তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। সারা বিশ্বেই এখন ডেলিগেশন অফ পাওয়ার বা ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ একটি বহুল চর্চিত সুশাসন নির্দেশক। সুশাসন প্রতিষ্ঠার এমন পরীক্ষিত ও বহুল চর্চিত নীতির ক্ষেত্রে বিএনপির অনিহা আমাদেরকে শংকিত করে। আমরা আশা করবো ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরণে বিএনপি ঐকমত্য কমিশনকে সহায়তা করবে। সাক্ষাৎকারে প্রতিটি আসন থেকে একাধিক সম্ভাব্য প্রার্থী ও জেলা নেতৃবৃন্দ উপস্থিত হয়েছেন। তাদের সাথে নির্বাচনী কৌশল, সম্ভাব্যতা নিয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা করা হয়। দলের মহাসচিব মাওলানা ইউুনস আহমদ বলেন, আমাদের আমীরের ঘোষিত “একবাক্সে ভোট”নীতি নিয়ে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। আমরা আমাদের মতো করে কাজ গোছানোর জন্য প্রার্থী ঘোষণা করবো। তারা প্রচারণাসহ সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন। নির্বাচনের আগে জাতীয় স্বার্থে কোন দলকে কোন আসন ছেড়ে দিতে হলে নির্দ্বিধায় আমরা তা করবো। ফলে আসন ভিত্তিক প্রার্থী ঘোষণার সাথে ‘একবাক্সে ভোট’ নীতির কোন অসামঞ্জস্যতা নাই।

  • বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঐতিহাসিক রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী ময়দানে জাতীয় সমাবেশ সফলভাবে সম্পন্ন।

    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঐতিহাসিক রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী ময়দানে জাতীয় সমাবেশ সফলভাবে সম্পন্ন।

    #UkhiyaVoice24.Com


    জামায়াতে ইসলামী যদি আল্লাহর ইচ্ছায়, জনগণের ভালোবাসায় ক্ষমতায় আসে তাহলে মালিক হবে না, সেবক হবে- ডা. শফিকুর রহমান

    অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ, সকল গণহত্যার বিচার, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং এক কোটিরও বেশি প্রবাসীদের ভোট প্রদানের ব্যবস্থাসহ ৭ দফা দাবিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আজ ১৯ জুলাই বেলা ২টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অর্থসহ পবিত্র কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয়। সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেন, যাদের ত্যাগ ও কুরবানীর বিনিময় ফ্যাসিবাদীদের পতন হয়েছে আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমরা তাদের কথা চিরদিন স্মরণ করব। তাদের কল্যাণের জন্য যা করা দরকার তাই আমরা করবো। আমরা তাদের যেন অবজ্ঞা না করি। অন্য দলকে যেন তুচ্ছ তাচ্ছিল্য না করি। আমরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষা করবো। জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি তৈরি করব। যারা এখানে কথা বলেছেন তারা আমার মনের কথাই বলেছেন। আমাদের আর একটি লড়াই করতে হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সেই লড়াইয়ে আমরা বিজয়ী হবো ইনশাআল্লাহ। দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়বো ইনশাআল্লাহ। জামায়াতের এমপি প্রার্থীগণ নির্বাচিত হলে ট্যাক্স ফ্রি গাড়ী নিবে না, রাষ্ট্রীয় ফ্ল্যাট গ্রহণ করবে না। সাড়া দেশের গণহত্যা,২৪শের গণহত্যা, পিলখানার গণহত্যা, শাপলা চত্বরের গণহত্যার বিচার এই বাংলার মাটিতে নিশ্চিত করতে হবে। জাতীয় সমাবেশে আসার সমর পথে খুলনার দাকোপ উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা আবু সাঈদ, পাবনা জেলার ঈশ্বর্দী উপজেলার মোস্তাফিজুর রহমান ঢাকায় আসার পথে এবং রংপুরের শাহ আলম সমাবেশস্থলে ইন্তিকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আমীরে জামায়াত তাদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করেন এবং তাদের শোক-সন্তপ্ত পরিবার- পরিজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। আমীরে জামায়াত নিন্মোক্ত বিষয়গুলোর উপর মূল্যবান বক্তব্য দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বক্তৃতা দানকালে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তার পক্ষে বক্তব্য রাখা সম্ভব হয়নি। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনে নির্যাতিতদের সম্পর্কে, নির্যাতিত প্রবাসী ভাই-বোনদের ব্যাপারে, দেশের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন সাধনের গুরুত্ব তুলে ধরে, রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের (প্রবাসী) অবদান তুলে ধরে তাদের ভোটাধিকার প্রাপ্তির বিষয়ে, সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সুযোগ-সুবিধা ও কল্যাণ সাধনের ব্যাপারে এবং দেশবাসী ও সংগঠনের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে কিছু মূল্যবান কথা বলতে চেয়েছিলেন। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ ইউনুস আহমাদ, হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমীর মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, এনসিপির সদস্য সচিব জনাব আখতার হোসেন, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমেদ আবদুল কাদের, খেলাফত আন্দোলনের আমীর আবু জাফর কাসেমী, গণ-অধিকার পরিষদের সভাপতি জনাব নূরুল হক নূর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, নেজামে ইসলামের মহাসচিব মুসা বিন ইযহার, জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব ডা. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামানিক, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির সভাপতি এড. একেএম আনোয়ারুল ইসলাম, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এসএম মোস্তাফিজুর রহমান, জাগপার সহসভাপতি ও মুখপাত্র ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ প্রধান, বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ড. ফয়জুল হক, কয়েকটি শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং কয়েকজন জুলাই যোদ্ধা।

    জাতীয় সমাবেশে জামায়াত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মজলুম জননেতা জনাব এটিএম আজহারুল ইসলাম, নায়েবে আমীর সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, নায়েবে আমীর সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোঃ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ও সাবেক এমপি ড.এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর জনাব নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর জনাব মোঃ সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী এড. জসীম উদ্দিন সরকার, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম, অন্যতম জুলাই যোদ্ধা ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি সাদিক কাইয়ুম।

    সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এড. এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এড. মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিমের যৌথ পরিচালনায় জাতীয় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর, সাবেক এমপি মাওলানা আনম শামসুল ইসলাম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম, মাওলানা আবদুল হালিম, এড. মোয়াযযম হোসাইন হেলাল ও মাওলানা মুহাম্মাদ শাহজাহান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য জনাব সাইফুল আলম খান মিলন, জনাব আবদুর রব, অধ্যক্ষ মোঃ শাহাবুদ্দিন, অধ্যক্ষ মোঃ ইজ্জত উল্লাহ ও জনাব মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ৭ দফা দেশের জন্য মঙ্গলজনক। আমরা ৭ দফা পূর্ণভাবে সমর্থন করছি। ইসলামী ঝান্ডা নিয়ে যুবকরা এগিয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, আওয়ামী লীগ ধ্বংস, অভিসাপ, টাকা পাচার, জুলুম নির্যাতনের নাম। তারা দেশকে জঙ্গলে পরিণত করেছে। ফ্যাসিবাদীরা আবার আসলে কারো পিটের চামড়া থাকবে না, সারা বিশ্বে ৯১টি দেশে পিআর পদ্ধতি চালু আছে। আমাদের একটি দল পিআর পদ্ধতি চায় না। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব জনাব আখতার হোসেন বলেন, শুধু নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র সুরক্ষা করা যাবে না। সুরক্ষা করতে হলে মৌলিক সংস্কার করতে হবে। পিআর পদ্ধতির নির্বাচন চাই। পিআর যারা চায় না তারা জাতির সাথে প্রতারণা করে। মুসলমানদের ন্যুনতম অধিকার ফ্যাসিবাদীরা দেয়নি। এ দেশের সকল ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করবে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক জনাব সারজিস আলম বলেন, বাংলাদেশে মুজিববাদের স্থান হবে না। খুনী হাসিনার বিচার হতে হবে। ভারতীয় আধিপত্যবাদের স্থান হবে না। বিচার বিভাগ নিরপেক্ষ হতে হবে। ৭২ সালের সংবিধান এক পাশে রাখতে হবে। নারী অধিকার ও সংখ্যালঘুদের অধিকার পূরণ করতে হবে। ফ্যাসিবাদ বিরোধীদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে হবে।বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য, মজলুম জননেতা জনাব এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, আমি ১৪ বছর জালেম সরকারের কারাগারে বন্দী ছিলাম। আমাকে ফাঁসি দিয়ে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিলো। তাই আমি বলতে চাই যে, দেশ যেমন নতুনভাবে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। তেমনি আমি নতুনভাবে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ইচ্ছায় আমি ফাঁসির মঞ্চ থেকে লক্ষ জনতার সামনে উপস্থিত হতে পেরেছি। আমাকে হত্যার আয়োজন করা হয়েছিলো। আমি অন্তবর্তিকালীন সরকারের কাছে আবেদন জানাতে চাই, আমাদের নেতাদের ফাঁসি দিয়ে ও জেলে আটক রেখে হত্যা করা হয়েছে। যারা তাদের হত্যা করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং বিচার করতে হবে। তাদের কি অপরাধ ছিলো? তাদের অপরাধ ছিলো তারা এ দেশের জনগণের পক্ষে ও ইসলামের পক্ষে ছিলো।

    আজ কারা পালিয়েছে? জামায়াতে ইসলামীর কোন নেতাকর্মী পালায়নি। আমরা ৫৪ বছর বাংলাদেশ দেখলাম। কিন্তু ৫৪ বছরে বাংলাদেশের কোন পরিবর্তন হয়নি। ১৮ কোটি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হলে কুরআনের আইন দ্বারা দেশ পরিচালনা করতে হবে। আমরা আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন চাই।বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর, সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, ইসলাম যেখানে থাকে সেখানে শান্তি থাকে। যেখানে ইসলামী নেই সেখানে শান্তি থাকতে পাবে না। সেখানে দুর্নীতি বাসাবাঁধে। আপনারা কি আর দুঃখ কষ্ট চলতে দিতে চান। না দিতে চাইলে সংসদে চলবে ইসলামী আইন। অন্য কোন আইন সংসদে চলবে না। শক্তি দিয়ে অন্যায়কে প্রতিরোধ করতে হবে। আমরা অন্যায়কে প্রতিরোধ করতে চাই। বাংলাদেশ জামায়াতের ইসলামীর নায়েবে আমীর, সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোঃ তাহের বলেন, জামায়াতে ইসলামী দেশবাসী সকলের প্রিয় দল। নারী-পুরুষ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের দল। জামায়াতে ইসলামী জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। দেশের জনগণের স্বার্থে জামায়াতের লড়াই অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার জামায়াত নেতৃবৃন্দকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেছে। জামায়াতের বৃদ্ধ নেতাদের জেলে বন্দী করে রেখে তিলে তিলে হত্যা করা হয়েছে। আমীরে জামায়াতের নির্দেশ জামায়াতে ইসলামী শহীদদের পাশে দাঁড়িয়েছে। সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। সাংবাদিক,আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিদ্যুৎ বিভাগ, ঢাকা ওয়াসা-সহ সমাবেশ বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতাকারীদের সংগঠনের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে। কষ্ট শিকার করে সমাবেশ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করায় ঢাকাবাসীর প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে।

  • প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত।

    প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত।

    #এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত। অদ্য ৫ জুলাই-২০২৫ খ্রি: শনিবার নরসিংদী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জেলা সভাপতি মুফতি সাইদ আহমদ সরকার এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এম এম মাহমুদুল হাসান এর সঞ্চালনায় আগামী ২৫ জুলাই’ ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সমাবেশ সফল করার লক্ষে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখার থানা ও ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় (ঢাকা বিভাগ) সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আরিফ বিন মেহের উদ্দিন । বিশেষ অতিথি – আইএবি নরসিংদী জেলা শাখার ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক হা.মাওলানা শেখ আমিনুল ইসলাম মাহমুদী। আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা মোবারক হোসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএম রাশিদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক, ইমরান হোসেন, থানা ও ইউনিয়ন দায়িত্বশীল প্রমুখ।

    বার্তা প্রেরক মুহা.কাউছার গাজী, প্রচার সম্পাদক ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ নরসিংদী জেলা শাখা।

  • ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি- সাবেক ছাত্রনেতা রিয়াদ

    ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি- সাবেক ছাত্রনেতা রিয়াদ



    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    ইসলামপন্থীদের মধ্যে ঐক্য এখন সময়ের দাবি!বাংলাদেশের মানুষকে খাই খাই রাজনীতি থেকে মুক্ত করতে হলে ইসলামপন্থীদের ঐক্যের বিকল্প নাই।সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজী, খুনাখুনি এসব অপরাজনীতির বিকল্পই এখন ইসলাম। সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ! গত ১৬ বছরের তান্ডবের শেষ না হতেই পুরাতন এক পার্টি হাজির হয়েছে বাজার, খেয়াঘাট, গরুর হাট দখলের রাজনীতি নিয়ে। আবার নিজেরা নিজেরা কিলাকিলি করে খুনাখুনিতেও শতক ছাড়িয়ে গেছে। এখনই সুযোগ ওদের রাজনীতির বিরুদ্ধে ইসলামী রাজনীতি খাড়া করানো। যেটা আমরা অতীতে কখনো পারিনি!

    আমাদেরকে নিয়ে ওরা খেলেছে। আমাদেরকে রাজনৈতিক পুতুল বানিয়ে ওরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছে।১/২ আসন নয়, এবার আমরা খেলবো পুরো সংসদ বিজয় করার জন্য। জনগণ প্রস্তুত। ইসলামপন্থীদের বাক্স ভরে দিতে। তবে ইসলামপন্থীরা এবারের নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে যেতে না পারলে কপালে শনি আছে।জনগণ মারবেতো মারবে! গালাগালিও করবে! তবে আশার বাণী হলো ইসলামপন্থীদের নির্বাচনি জোট ঘোষণা এখন অপেক্ষা মাত্র! ইনশাআল্লাহ। এবার ইতিহাস পাল্টে যাবে। আগামী নির্বাচনে নতুন এক ইতিহাস রচনা হবে ইসলামের পক্ষে। কেউ ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখা ঠিক হবে না। এবার ভোট চোরদের মুকাবিলা করা হবে শক্ত হাতে। এবার জনগণকে সাথে নিয়ে ইসলামকে বিজয় করেই ঘরে ফিরব। ইনশাআল্লাহ- শরিফুল ইসলাম রিয়াদ।

  • রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পীর সাহেব চরমোনাই আহ্বানে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাইর আহ্বানে ঢাকার পুরানা পল্টনস্থ ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার রাতে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ৫টি দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরু, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, এবি পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ, এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মুফতি সৈয়দ এসহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ুম, এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ লোকমান, এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ প্রমুখ।

    বৈঠকে দেশের চলমান রাজনৈতিক ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এবং যে কোন মূল্যে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়। কোন কুচক্রি মহল যাতে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়।
    আগামীতে দেশ গঠনে এবং দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় আরো ঘনিষ্ঠভাবে ঐক্যবদ্ধ কৌশল গ্রহণের বিষয়ে বৈঠকে বিষদ আলোচনা হয়।

    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে নেতৃবৃন্দ একমত পোষণ করেন।
    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. মোহাম্মদ শফিকুর রহমান মুঠোফোনে এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

  • দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির সংলাপ অনুষ্ঠিত

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    স্থানীয় নির্বাচন,মৌলিক সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিচারের দাবীতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা। লিয়াজো কমিটি গঠন। অদ্য ৩০ এপ্রিল-২০২৫ ইং বুধবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই। সংলাপে এনসিপির পক্ষে নেতৃত্ব দেন দলের আহবায়ক জনাব নাহিদ ইসলাম।

    সংলাপে তিনটি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়।

    ১. জনদুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন করা। ২. গণহত্যার ও ফ্যাসিজমের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচার করা এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করা। বিচার চলাকালীন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত রাখা। ৩. মৌলিক সংস্কার শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করা। এছাড়াও গণ পরিষদ নির্বাচন ও সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির নির্বাচনসহ সংস্কার ও রাজনীতি নিয়ে উভয় দলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এবং সংস্কার ও আগামীর রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণে একটি লিয়াজো কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    সংলাপে এনসিপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, ডক্টর আতিক মুজাহিদ, সরোয়ার তুষার, আশরাফ উদ্দিন মাহদী, যুগ্ম মূখ্য সমন্বয়ক সাদ্দাম হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আল আমীন টুটুল। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী,অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ,সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইউম।

  • অবিলম্বে সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধিনে সুষ্ঠু নির্বাচন দিন,আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম

    অবিলম্বে সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধিনে সুষ্ঠু নির্বাচন দিন,আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি।

    আন্দরকিল্লায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরীর সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
    বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু নিরপক্ষে নির্বাচন। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জাতীয় সংহতি ও কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠায় জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির (চ.জ) নির্বাচন ব্যবস্থার প্রর্বতনের দাবিতে আজ ২৭ অক্টোবর ২০২৩ (শুক্রবার) বাদ জুমা, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের উত্তর গেইটে ইসলামী আন্দোলন বংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরীর সভাপতি আলহাজ¦ মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলমের সভাপতিত্বে ও নগর সেক্রেটারী আলহাজ¦ আল মুহাম্মদ ইকবালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন, নগর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র সদস্য, আলহাজ¦ আবুল কাশেম মাতাব্বর, নগর জয়েন্ট সেক্রেটারী হাফেজ মাওলানা মোসলেহ উদ্দিন, মাওলানা বোরহান উদ্দিন আল বারী, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি শ্রমিকনেতা ওয়ায়েজ হোসেন ভূইয়া, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুফতী ইমদাদুল্লাহ কাবীর ভূঁইয়া, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মাওলানা দিদারুল মাওলা, নগর কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শরীফুল আলম চৌধুরী শরীফ, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সেক্রেটারী মাওলানা মাসুদ আল হাবিবী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মুহাম্মদ জিল্লুর রহমান প্রমুখ।

    নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদ সরকারকে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি আওয়ামী লীগ ছাড়া সকল রাজনৈতিক দলের। সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নামে দেশে বাকশাল কায়েম করেছে। আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ, চিকিৎসা বিভাগ, নির্বাচনী ব্যবস্থা, শিক্ষাঙ্গণসহ সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আজ সংকটাপন্ন, জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং তাবেদার শক্তি দেশের মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। উন্নয়নের নামে দেশে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসলে দেশ ধ্বংস হবে। দেশের স্বাধীনতা র্সাবভৌমত্ব বিপন্ন হবে। মানবতা ভুলুন্ঠিত হবে। অনিবার্য সংঘাত এড়াতে সরকারকে দ্রুত পদত্যাগের ঘোষণা দিতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্তমান ক্ষমতাসীনদের অধীনে হবে না, হতে দেয়া হবে না। সরকার সসম্মানে পদত্যাগ না করলে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

    নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছর পেরিয়ে গেলেও দেশের জনগণ স্বধীনতার প্রকৃত সুফল পায়নি। জনগণের ভোটাধিকার হরণ এবং মৌলিক অধিকার থেকে জনগণকে বঞ্চিত করার কারণে জাতি আজ স্বাধীনতার সুফল থেকে চরমভাবে বঞ্চিত। দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত উর্ধ্বগতি, শাসকগোষ্ঠীর দুর্নীতি, অধিকার হরণ ও চরম জুুলুম-অত্যাচারে মানুষ আজ দিশেহারা, বাংলাদেশের মানুষ তাদের ভোটারাধিকার থেকে বঞ্চিত। বিগত জাতীয় নির্বাচনসহ স্থানীয় নির্বাচনেও এ অবৈধ আওয়ামীলীগ সরকার যা করেছে, তাতে স্বাধীনতার মর্ম বিচ্যুত হয়েছে। তাই, চট্টগ্রামবাসী ভোটাধিকার আদায়ের সংগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের মতো আগামী ০৩ নভেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে মানুষের ভোটারাধিকার আদায়ের সমাবেশ সফল করার আহব্বান জানান।

  • নাইক্ষ্যংছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন সভাপতি-রায়হান ও সাধারণ সম্পাদক-ফয়সাল

    নাইক্ষ্যংছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন সভাপতি-রায়হান ও সাধারণ সম্পাদক-ফয়সাল

    নাইক্ষ্যংছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন সভাপতি-রায়হান ও সাধারণ সম্পাদক-ফয়সাল

    কপিল উদ্দিন জয়
    বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি

    বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,বান্দরবান পার্বত্য জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগ শাখার সম্মেলন ঝাঁকজমকপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি প্রার্থীদের সমর্থকরা রঙবেরঙের টি-শার্ট, টুপি,ব্যাজ পরে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সজিব ওয়াজেদ জয়,পার্বত্যমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি, বীরপুত্র রবিন বাহাদুর ও স্ব স্ব প্রার্থীদের ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে আনন্দপূর্ণ মিছিল সহকারে সম্মেলন স্থানে প্রবেশ করে।

    বুধবার (৭আগস্ট) সকাল ১০.০০টায় উন্মুক্ত মঞ্চে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বদরউল্লাহ বিন্দুর সভাপতিত্বে ও কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুদ্দিন মামুন শিমুলের সঞ্চালনায় সম্মেলন উদ্বোধন করেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কাউসার সোহাগ। উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বান্দরবানের পৌর মেয়র মো. ইসলাম বেবী,যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষ্মীপদ দাশ,মোজাম্মেল হক বাহাদুর, সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী প্রকাশ বড়ুয়া, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জনি সুশীল,উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শফিউল্লাহ,জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান তসলিম ইকবাল চৌধুরী। অতিথিদের বক্তব্যের মাধ্যমে সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন শেষ হয়। দুপুরের খাবারের পরে দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয় এবং অনেক জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন প্রধান অতিথি ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হয় কলেজের সাবেক সভাপতি ইরফান রায়হান মাহাবুব ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয় সদর ইউনিয়নের সভাপতি ফয়সাল আজাদ। অন্য পদ পাওয়া প্রার্থীরা হল,সহসভাপতি-ছালেহ নুর করিম (রিপন),মো.বায়োজিদ,বিটু বড়ুয়া,যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-মুমিনুল আলম মুমু,রফিকুল ইসলাম (রিজভী),এসএম ওমর ফারুক,বোরহান আজিজ,সাংগঠনিক সম্পাদক-উমেপ্রু মার্মা,শেখ শাহাব উদ্দিন,মংছিংহ্লা।

    আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য আবু তাহের কোম্পানি, উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও দৌছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইমরান, জেলা পরিষদ সদস্য ক্যানুয়ান চাক,উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের,ভাইস চেয়ারম্যান মংহ্লাওয়াই মার্মা,সদরের চেয়ারম্যান নুরুল আবচার ইমন,বাইশারীর চেয়ারম্যান নুরুল আলম কোম্পানি, সোনাইছড়ির চেয়ারম্যান এ্যানিং মার্মা, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ডা.সিরাজ,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি চুচুমং মার্মা,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আব্দু সাত্তার,
    শ্রমিকলীগের সভাপতি জহির আহমদ,উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী হোসাইন,উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি খালেদা বেগম,সাধারণ সম্পাদক প্রুমারী মার্মা,যুব মহিলা লীগের সভাপতি সানজিদা আক্তার রুনা, সাধারণ সম্পাদক উমিংনু মার্মা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো.রেজাউল,ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফাহিম ইকবাল চৌধুরী খাইরু, উপজেলা যুবলীগ নেতা ইব্রাহিম আজাদ,কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মো.সেলিম,সাধারণ সম্পাদক ইফতেখারুল আবরারসহ উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ,শ্রমিকলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, মহিলা আওয়ামীলীগ, যুব মহিলা লীগ এবং গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য যে,সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে ৩০জন ফরম সংগ্রহ করে এবারের সম্মেলনকে আরও আলোচনা ও উৎসবমূখর পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। উপজেলার বিভিন্ন শাখার ছাত্রনেতাদের মধ্যে সভাপতি পদে ১০জন ও সাধারণ সম্পাদক পদে ২০জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিল।

    সভাপতি পদে যারা ছিলেন – মো.রেজাউল করিম,মেহেদী হাসান সানি, প্রমে মার্মা, ছালেহ নুর করিম (রিপন),মো.ইমরান(রুবেল),মো.বায়োজিদ, মো.রিদুয়ান, আবু ছালেহ নোমান, আব্দুল আহাদ, নজিব উল্লাহ এবং সাধারণ সম্পাদক পদে যারা ছিলেন- ইরফান মাহাবুব রায়হান (যে পরে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন),ফয়সাল আজাদ, বোরহান আজিজ, ফজলুল রহমান,জহির খান বাপ্পি, মিজানুর রহমান, মুমিনুল ইসলাম মুমু, জহির রায়হান,আবদুল গফুর, রুবেল বড়ুয়া, শেখ শাহাব উদ্দিন, আমানুল হক, ওমর ফারুখ, টিংকু বড়ুয়া, বিটু বড়ুয়া, সাজেদুল করিম রিফাত, জাহিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম,মহিউদ্দিন মানিক ও রফিকুল ইসলাম (রিজভী)ফরম জমা দিয়েছিল।

  • ৩নং হলদিয়া পালং ইউনিয়নের ১ ও ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন সম্পন্ন

    ৩নং হলদিয়া পালং ইউনিয়নের ১ ও ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন সম্পন্ন

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আওতাধীন ৩নং হলদিয়া পালং ইউনিয়নের আওতাধীন ১ ও ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল অধিবেশনে জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা উত্তলনের মধ্যে দিয়ে সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

    ২৮ মে ২০২২ ইং, শনিবার সকাল ১০ঘটিকায় ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন সম্পন্ন করে দুপুর ২ ঘটিকা হতে ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন শুরু করেন মরিচ্যা একটি কমিউনিটি ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে ২ ওয়ার্ডের সম্মেলন।

    উক্ত সম্মেলনের ভোটে মাধ্যমে ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নজির আহম্মদ ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক। ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অহিদুল হক ছোট্রো ও সাধারণ সম্পাদক ইমাম উদ্দিন।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম রাজা।

    বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিমের সদস্য এইচ এম ইউনুস বাঙালী, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ ইসলাম মেম্বার ও পরিচালনা করেন হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজল করিম সিকদার।

  • রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত।

    রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত।

    রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    রত্নাপালং ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলনের প্রস্তুতি সভা উপলক্ষে ৭ এপ্রিল ২০২২ ইং, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রত্নাপালং ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়।
    সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম উপ প্রধান এডভোকেট রনজিত দাশ। সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো উপস্থিত থাকবেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী। উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা। উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইসকান্দর মির্জা। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর আলম মাহাবু।

    আরো বক্তব্য রাখেন জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

    আয়োজিত সভার সভাপতিত্ব করবেন রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আসহাব উদ্দিন মেম্বার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।