Category: রাজাপালং

  • কামাল উদ্দিন এর মৃত্যুতে ৭নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি আব্দুর রহিম মেম্বার এর গভীর শোক প্রকাশ ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন

    কামাল উদ্দিন এর মৃত্যুতে ৭নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি আব্দুর রহিম মেম্বার এর গভীর শোক প্রকাশ ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন

    শোক সংবাদ

    পূর্ব দরগাহবিল তুলাতলী পাড়া নিবাসী জনাব মীর কাশেম এর ৪র্থ পুত্র জনাব কামাল উদ্দিন সাহেব গতকাল দুপুর ৩ ঘটিকার দিকে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন) আজ ১ অক্টোবর ২০২২ ইং শনিবার সকাল ১০ ঘটিকার দিকে হাতিমোড়া স্টেশন জামে মসজিদ মাঠ প্রাঙ্গণে মরহুমের জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হইবে।

    আল্লাহ মরহুমের সমস্ত জীবনের ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে জান্নাতের আলা মাকাম দান করুন। আমীন।
    মরহুমের মা-বাবা এবং ভাই-বোনদেরকে সবরে জমীল দান করুন। আমীন।

    কামাল উদ্দিন এর মৃত্যুতে উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য ৭নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি জনাব আব্দুর রহিম মেম্বার এর গভীর শোক প্রকাশ এবং মরহুমের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।

  • আগামী-১৯ ও ২০ নভেম্বর উখিয়ার চাকবৈঠা দারুল হেদায়া মাদ্রাসা ৪র্থ তম বার্ষিক সভা

    আগামী-১৯ ও ২০ নভেম্বর উখিয়ার চাকবৈঠা দারুল হেদায়া মাদ্রাসা ৪র্থ তম বার্ষিক সভা

    এইআ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ,উখিয়া।

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার পূর্ব অঞ্চলের নবগঠিত স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চাকবৈঠা দারুল হেদায়া মাদ্রাসা”র ৪র্থ তম বার্ষিক সভা ও ইসলামী সম্মেলন।

    উক্ত ৪র্থ তম বার্ষিক সভা ও ইসলামী সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পেশ করবেন, দেশবরেণ্য মোফাচ্ছিরে কোরআন বর্তমান সময়ের সাড়াজাগানো বক্তা, সুমধুর কন্ঠের অধিকারী হযরত মাওলানা হাফিজুর রহমান ছিদ্দিক (কুয়াকাটা বরিশাল)।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জনাব নুরুল কবির চৌধুরী।

    উক্তা সভায় এছাড়া আরো দেশবরেণ্য ওলামায়েকেম ও বুজুর্গানে দ্বীনগন তাশরিফ আনবেন এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থাকবেন।

    নিবেদকঃ
    হাফেজ মাওলানা মুফতি রিদওয়ানুল কাদির সাহেব
    পরিচালক অত্র মাদ্রাসা, উখিয়া কক্সবাজার।
    যোগাযোগ ০১৮১২-৭৬৬৮৯৩

  • রাজাপালং ইউনিয়ন সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    রাজাপালং ইউনিয়ন সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির র‍্যালী ও
    আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।

    অদ্য ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ মঙ্গলবার সকালে রাজাপালং ইউনিয়ন কমিটির উদ্যোগে “সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখুন,হিংসা বিদ্বেষ দূর করুন” এর আলোকে র‍্যালী ও আলোচনা সভায় উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মৃনাল বড়ুয়া।

    “সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখুন” এই স্লোগানকে ধারণ করে বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউপি চেয়ারম্যান প্যানেল ও রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, ইউপি সদস্য সরোওয়ার কামাল পাশা, ইউপি সদস্য মীর শাহাদুল ইসলাম রোমান, ইমাম প্রতিনিধি মৌলভী জাফর আলম, মুক্তিযুদ্ধ প্রতিনিধি সোলতান আহম্মদ, শিক্ষক প্রতিনিধি প্রধান শিক্ষক মৌলভী আব্দুল খালেদ, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি ব্রাম্মন হারাধন চক্রবর্তী,উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা নুরুল হক খাঁন, কৃষকলীগ নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, ছাত্রলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম, ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরী জয়,
    বৌদ্ধ সমাজের প্রতিনিধি ঝিনু বড়ুয়া, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সমাজিক নেতৃবৃন্দ সহ অন্যান্য প্রতিনিধি বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    একটি দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার দায়িত্ব আপনার আমার সবার। কোনো দেশের সরকারের একার পক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা আদৌ সম্ভব নয়, কারণ একটি বিশাল দেশের গ্রামে গ্রামে এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পাহারা দেয়া সরকারের পক্ষে নিতান্তই অসম্ভব। তবে দেশের কোনো এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট হচ্ছে দেখলে সরকারকে অবশ্যই দ্রুত একটা ব্যবস্থা নিতে হবে। ক’বছর ধরে সময়ে সময়ে আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের বিষয়টি স্পষ্টই লক্ষ করার যাচ্ছে। মূলত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য এদেশে কিছু প্রতিক্রিয়াশীল মানুষ ওঁৎ পেতে বসে থাকে। সুযোগ পেলেই এরা দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য ফেসবুকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে গুজবের সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশের সরলপ্রাণ মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিয়ে মুহূর্তেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে দেয়। এ পর্যন্ত গুজবের বিষয়টি অসংখ্যবার প্রমাণিতও হয়েছে। রামু, নাছিরনগর, বেগমগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাঁশখালী, কুমিল্লা, সর্বশেষ নড়াইলের সাহাপাড়ায় যে ধরনের সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে আগুন দেয়া, মূর্তি ভাঙাসহ হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভুয়া খবর।

    আর এসব খবর বিশ্বাস করে কতিপয় উগ্রবাদী সংখ্যালঘুদের মন্দিরে এবং বাড়িতে ভাঙচুর এবং হামলাগুলো চালিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো এরা কারা? প্রতিবার কেমন করে এরা এসব ঘটনা ঘটিয়ে চলে যায়?
    প্রশাসনই বা প্রতিবার কী করে? প্রকৃতপক্ষে সাম্প্রদায়িক ঘটনাগুলোর সঙ্গে যে কোনো এলাকায় সব মানুষ জড়িত থাকে তা না, মূলত এসব ঘটনা ঘটায় কিছু মধ্যযুগীয় মনমানসিকতার মানুষ যারা ধর্মকে বুকে কখনো ধারণ করে না, তারা ধর্মকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে। অনেক সময় অজ্ঞতা অর্থাৎ ধর্ম সম্পর্কে কিছুই না জানার ফলে মানুষ যা বলে তাই বিশ্বাস করে বসে এরা, ফলে গুজবকে এরা সঠিক হিসেবে ধরে নিয়ে সাম্প্রদায়িক হামলায় অংশ নেয়। অনেক সময় আবার এসব উগ্রবাদীদের একটি বিশেষ শ্রেণি ব্যবহার করে সরকারের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়ে ফায়দা হাসিল করতে ব্যস্ত থাকে, মাঝখানে সংখ্যালঘুদের যা ক্ষতি হওয়ার তাই হয়ে যায়। এ ধরনের সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা এদেশে সব সরকারের সময়ই হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে।
    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বর্তমানে পরপর তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছে, কেন এমন সরকারের আমলেও সংখ্যালঘুদের ওপর বারবার হামলা হচ্ছে এই বিষয়টা চাইলে তারা নিজেরাই বের করতে পারে। প্রকৃতপক্ষে কোনো এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সে এলাকার সব দলের মানুষ ঐক্যবদ্ধ না থাকলে সে এলাকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা বেশ কষ্টসাধ্য। বিশেষ কোনো এলাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য ওই এলাকার সব দলের নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। মৌলভী, ব্রাহ্মণ, পাদ্রী, ভান্তেসহ সব ধর্মের ধর্মগুরুদের একসঙ্গে বসে গঠনমূলক আলাপ-আলোচনা করতে হবে এবং সেই আলাপ-আলোচনার পজেটিভ ম্যাসেজ সমাজের সব ধর্মের মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে ফলে মানুষ সঠিক ম্যাসেজ পাবে এবং তারা সহজে বিভ্রান্ত হবে না।
    তাছাড়া মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডায় বা উপাসনালয়ে কোনো ধর্মীয় আলোচনা হলে সে আলোচনা যাতে শতভাগ মানবিক হয় সে বিষয়ে সব ধর্মের ধর্মীয় গুরুদের সজাগ থাকতে হবে। অনেক সময় এসব ধর্মীয় স্থানগুলোতে অনেকেই বেফাঁস মন্তব্য করে বসে, ফলে তার এই মন্তব্য নিয়েও সমাজে অনেক অনর্থ ঘটে যায়। যে কোনো ধর্মীয় স্থানে বা সভায় মন্তব্য করার সময় সবাইকে যথেষ্ট দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় কোনো ধর্মীয় জায়গায় বা সভায় কিছু লোক ধর্মীয় বিধিবিধানের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে কিংবা নিজের ইচ্ছামতো ধর্মীয় বিশ্বাসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে, এ ধরনের ব্যাখ্যাকারীদের সব মানুষ মিলে প্রতিরোধ করা উচিত, কারণ এদের ধর্মের ভুল ব্যাখ্যার কারণে অনেক সাধারণ মানুষই ধর্মের ভুলটা আত্মস্থ করে তা প্রয়োগ করার চেষ্টা করে, ফলে সমাজে দেখা দেয় বিপত্তি। প্রকৃতপক্ষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিষয়টি যেহেতু সমাজের একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে বিদ্যমান সেহেতু এ বিষয়ে কাজ করতে হলে সমাজের রুট লেভেলে গিয়েই কাজ করতে হবে তবেই সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে।

    আসলে সব ধর্মের মানুষ এবং সব দলের মানুষ এক হয়ে কাজ করলে সমাজে সম্প্রীতি বিনষ্ট হওয়ার ঝুঁকি একেবারেই কমে যায়। তাই আসুন যার যার ধর্ম অন্তরে লালন করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করি এবং দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখি।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে মাননীয় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে মাননীয় জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়ায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়ের উপর পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক জনাব মামুনুর রশিদ মহোদয়,

    সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর২০২২ ইং, বেলা সাড়ে ১২ টায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পরিদর্শনে আসেন মাননীয় জেলা প্রশাসক, এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব।

    উপস্থিত ছিলেন অত্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, ইউপি সচিব মৃনাল বড়ুয়া, সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, দফাদার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা,

    পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডে ভিজিডি কার্ডধারী উপকার ভোগীদের মধ্যে চাউল বিতরণ কার্যক্রমে অংশ নেন মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়।

    এর আগে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে পরিদর্শনে আসলেই ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে বরণ করে নেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও সকল ইউপি সদস্যবৃন্দ।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • টিউমার থেকে বাঁচতে চায় উখিয়ার সিরাজুল হক।

    টিউমার থেকে বাঁচতে চায় উখিয়ার সিরাজুল হক।

    ওমর ফারুক উখিয়া – কক্সবাজার।

    দরিদ্র পরিবারের সন্তান সিরাজুল হক। বয়স প্রায় ৫২ বছর। তার পেটে খাদ্য থলিতে বিশালকার একটি টিউমারের যন্ত্রণায় ছটফট করছে সিরাজুল হক।

    সে শুধুই কাঁদছে এবং বলছে আমাকে বাঁচান। দীর্ঘ ১ বছর থেকে এই টিউমার রোগে আক্রান্ত সিরাজুল হক । টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা করতে না পারায় সম্প্রতি মরণ ব্যাধি হয়ে দাড়াচ্ছে। ডাক্তাররা বলেছেন, জরুরিভাবে তাকে অপারেশন করা না হলে তাকে আর বাঁচানো যাবে না।

    কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলার ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের পশ্চিম ডিগিলিয়া গ্রামের মৃত আলিমিয়ার বড় ছেলে সিরাজুল হক (৫২)। অসহায় দরিদ্র সিরাজ’কে সুস্থ করার আশায় সহায় সম্পদ যা ছিলো সবই বিক্রি করে নি:স্ব এখন পরিবারটি।এ-পরিবারটির নেই মাথা গোজার ঠাই, আর নেই কোন ছেলে, একা স্ত্রী নিয়ে বসবাস করে সাংসারিক খরজ জোগায়। সিরাজকে বাঁচাতে যে অর্থ প্রয়োজন, তা যোগাড় করতে পারছে না পরিবারটি। ফলে ক্রমেই মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে সিরাজুল হক ।

    সিরাজকে সুস্থ করতে সমাজের বিত্তবান মানুষ এবং সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন সিরাজের স্বজন ও এলাকাবাসী। টিউমার আক্রান্ত সিরাজের ছোট ভাই ফরিদুল আলম বলেন, প্রায় ১ বছর আগে থেকে খাদ্যের (থলি)তে দেখা দেয় ছোট আকারের একটি টিউমার। দিন যতোই যায় ততোই টিউমারটি ফুলে বড় হতে থাকে। ’পরে চিকিৎসকের পরামর্শে কক্সবাজার ফুয়াদ আল খাতীব হাসফাতালে একটি ক্লিনিকে অস্ত্রোপচারও করান। ভালোই ছিলেন এক বছর। পরে ধিরে ধিরে টিউমারটি আবার বড় হতে থাকে। সেই সাথে বাড়তে থাকে অসহ্য নরক-যন্ত্রণা। মাঝে মাঝে টিউমার এর যন্ত্রনায় নিশ্বাস এর ক্ষতির প্রভাব পেলে। তখন অন্যর সাহায্যে ছাড়া চলতে পারেন না।

    অসহায় সিরাজুল হক চরম হতাশে বলেন, আমি বাঁচতে চাই। দয়া করে আপনারা আমাকে বাঁচান। কাজকর্ম করতে না পারায় আমার সংসার চলে না। সংসার না চলায় আমার স্ত্রীকে কে দেখবে! তার ছোট ভাই ফরিদুল আলম বলেন, দেশের ও দেশের বাহিরের বিত্তবান ও উখিয়া উপজেলা ইউএনও এবং রাজাপালং ইউনিয়ন’র চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সহ কক্সবাজার জেলার সকল সমাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নিকট আমার বড় ভাই’র চিকিৎসার্থে সহায়তা চাই। আমার বড় ভাই’ স্বাভাবিকভাবে দুনিয়ার বুকে বাচতে চাই।

    দুর্বিষহ টিউমার নিয়ে১ বছর ধরে অসহ্য যন্ত্রণায় দিন কাটছে সিরাজের। সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকতে নিরূপায় হয়ে ছোট ভাই ফরিদুল আলম তার পক্ষ হয়ে সকলের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন।

    সম্প্রতি চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সিরাজকে বাঁচাতে হলে দ্রত অপারেশন করতে হবে। অপারেশন না করালে টিউমারটি ক্যান্সারে পরিণত হয়ে পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়বে,এবং অপারেশন করতে আনুমানিক ২-৩ লক্ষ টাকা প্রয়োজন বলে ডাক্তার পরামর্শ দেন ও তারাতাড়ি অপারেশন করার জন্য বলেন।

    অসহায় সিরাজের ছোট ভাই আরো বলেন, বড় ভাই সিরাজকে সুস্থ করতে সম্পদ যা ছিলো তা বিক্রি করে এখন আমরা নিশ্ব। তাছাড়াও গত ১ বছর আগে থেকে টিউমার আক্রান্ত হয়ে দু’বেলা খাবার জোটানোও দু:সাধ্য হয়ে পারছে না সিরাজ। দেখতে দেখতে সিরাজে টিউমারটি অস্বাভাবিক বড় হয়ে গেছে। এ কারণে সে স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারেছে না। অপারেশন ও চিকিৎসা না করলে কোনোভাবেই সিরাজকে বাঁচানো যাবে না। সিরাজকে বাঁচাতে সমাজের তথা দেশের বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন তার স্ত্রী ও তার ছোট ভাই। সহায়তা পাঠাতে ও বিস্তারিত জানতে পারেন এই (পার্সনাল বিকাশ নাম্বার) 01825-259956 ও কনটাক্ট নাম্বার।

  • উখিয়ায় ত্রাণ বিতরণ করেন আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আল হামুদীর

    উখিয়ায় ত্রাণ বিতরণ করেন আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আল হামুদীর

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের ২৪০০ শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণের মধ্যেই আজ তাঁরই ধারাবাহিকতায় কুতুপালং ৯নং ওয়ার্ডে ৬০০ শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে উদ্বোধন করেন দুবাই আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আলী আল হামুদীর ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্টের প্রতিনিধি ঠিম।

    গেল পবিত্র ঈদুল আজহার পরপর উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের অসহায়, দিন মজুর, মধ্যবিত্ত ও নিন্ম মধ্যবিত্ত মানুষের মাঝে এসব ত্রান বিতরণ করা হয়। এসময় এটি একটি মহৎ উদ্যোগ বলে মন্তব্য করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    জানাগেছে প্রচার বিমুখ বাংলাদেশে দুবাই আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আলী আল হামুদীর ও তাঁর একটি টিমের নেতৃত্বে এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্টের সহযোগিতায় সরেজমিনে এসে উখিয়া উপজেলা রাজাপালং ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ছয় শতাধিক পরিবারের মধ্যে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে ত্রান (উপহার সামগ্রী) বিতরণ করেছেন।

    ১৯ জুলাই, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র সাথে সমন্বয় করে এসব ত্রাণসামগ্রী গুলো অসহায় মানুষের মাঝে বিতরণ করেন। এ ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, তেল, আলু, পেঁয়াজ, ময়দা, লবণ, ছোলা, সাবান সহ ৯ প্রকারের দ্রব্য সামগ্রী প্রতিজন মানুষকে প্রদান করেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী বলেন দুবাই আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীদের পাশাপাশি স্থানীয় হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যেও সহযোগিতা করে যাচ্ছেন, তাই রাজাপালং ইউনিয়নবাসীদের পক্ষথেকে সাধুবাদ জানান।

    ত্রাণ সামগ্রিক বিতরণের আগে দুবাই আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আলী আল হামুদীর সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলী, উখিয়া সহকারি কমিশনার ভূমি তাজ উদ্দিন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও স্থানীয় ইউপি সদস্য ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন মেম্বারসহ স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

    উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়ায় কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত ২০২২ সালের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ১৫ জুন, ২০২২ইং, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত ২০২২ সালের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব।

    বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা একাডেমি সুপারভাইজার বদরুল আলম, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম এ মান্নান, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক সাংবাদিক নুরুল হক খাঁন। উপস্থিত ছিলেন প্রবীন শিক্ষক অরিবিন্দু বড়ুয়া, আওয়ামী লীগ নেতা মাস্টার রতন বড়ুয়া।

    অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন অত্র বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষিকা রীতা রানী দে ও আদিত্য বড়ুয়া রাহুল এবং পুরো অনুষ্ঠান সুন্দর ভাবে পরিচালনা করেছেন অত্র বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি।

    অনুষ্ঠান পরিচালনা শুরু করার আগে অতিথিদের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক -শিক্ষিকা মন্ডলি ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

    এ সময় বিদ্যালয়ের অন্যান্য সম্মানিত ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ, অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত থেকে ২২৪ জন পরীক্ষার্থীর জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

  • উখিয়ায় রিয়্যাল সংগঠনের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    উখিয়ায় রিয়্যাল সংগঠনের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    রিয়্যাল সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতির উদ্যোগে বার্ষিক বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে ১০জুন,২০২২ইং
    শুক্রবার রাতে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলাধীন রাজাপালং ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের পুর্ব সিকদার বিল এলাকায় অত্র ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুর মোহাম্মদ বাদশার সভাপতিত্বে এ বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কমিটির সভাপতি সম্পাদক।

    উক্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। বিশেষ অতিথির মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাকটর, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ সালাহ উদ্দিন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, অত্র এলাকা ইউপি সদস্য সরোওয়ার কামাল পাশা, ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হক, কৃষক লীগের নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, সাবেক ছাত্রনেতা ওমর খাঁন ও পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুবনেতা জাহেদ আলম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় র‌্যাফেল ড্র এবং পুরস্কার বিতরণীতে সাজানো ছিল দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করে আয়োযোগ কমিটির।

    বেকারদের ব্যতিক্রমী একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। স্বেচ্ছায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোই এই সংগঠনের কাজ। এই সংগঠনের যুবকেরা নিজ উদ্যোগে স্বেচ্ছায় গ্রামের রাস্তা সংস্কার, মেরামত, রাস্তা পরিষ্কার করা, দরিদ্র মেয়ের বিয়েতে সাহায্য করা, গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা, বিনা মূল্যে পড়ানো, কম্বল বিতরণ, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কুইজ প্রতিযোগিতা, বনভোজন, মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস পালন করাসহ দরিদ্রদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে থাকেন।
    শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ায় স যুব সংগঠন। জানা গেছে, বিগত বেশ কয়েক বছর আগে সংগঠনটি গঠন করেন। গ্রাম উন্নয়নের কাজ দেখে আশপাশের অন্য বেকার যুবকেরাও এগিয়ে এসেছেন। অনেক স্কুল-কলেজের ছাত্ররাও যুক্ত হয়েছেন বর্তমানে এই সংগঠনে সদস্যসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০০ জন।

    শেষপর্বে রাফেল ড্র বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
    ঈদ পুনর্মিলনী ও বনভোজন অংশগ্রহণকারী অতিথিরা বক্তব্য বলেন, ঈদের পরবর্তী সময়ে এ সংগঠনটি একত্রিত করে একটি পুনর্মিলনী আয়োজন করে আমাদের সবাইকে সুন্দর আনন্দঘন একটি মুহুর্ত উপভোগের সুযোগ করে দেওয়ায় ধন্যবাদ জানাই কমিটির সকল নেতৃবৃন্দদের।

    দিন শেষে অতিথি, সদস্য ও নেতৃবৃন্দের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সমিতির সভাপতি নুর মোহাম্মদ বাদশা ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল কবির আজাদ

  • উখিয়া দারোগা বাজারের প্রতি বছরে ন্যায় ড্রেইনের বজ্ব্য নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    উখিয়া দারোগা বাজারের প্রতি বছরে ন্যায় ড্রেইনের বজ্ব্য নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচ উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া সদর স্টেশনে অধিক যানজট ও ড্রেইন ভরাট হয়ে যাওয়ার ফলে সদরে মৌসুম এলেই বাজারের আশেপাশে অনেক জায়গাজুড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। যার ফলে গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগের শেষ নেই বাসিন্দাদের।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর অনুরোধক্রমে ব্র্যাকের সহযোগিতার প্রথম ধাপে ১০ জন শ্রমিক দিয়ে উখিয়া আরকান সড়ক একরাম মার্কেট হইতে দারোগা বাজারের কাঁট বাজার পর্যন্ত ড্রেইনের বজ্ব্য নিষ্কাশনের কাজ শুভ উদ্বোধন করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাকের কর্তৃক ইঞ্জিনিয়ার প্রতিনিধি টিম ও সিরাজ মেম্বার সহ এলাকার অসংখ্য স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

    ৮ জুন২০২২ইং, বেলা ১১টায় উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের সদর দারোগা বাজারের ড্রেইন ভরাট নিয়ে বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতা ও স্থানীয়দের চলাচলের জন্য দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানকল্পে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী সরেজমিনে এসে পরিদর্শন করে দেখে বলেন এর আগে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, প্রভাবশালীরা বাসা বাড়ি তৈরী করতে গিয়ে ড্রেন দখল করে ভরাট করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টির কারণ। দীর্ঘদিন পার হলেও এখন পর্যন্ত সুষ্ঠু পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। এ কারণে বর্ষা মৌসুম এলেই এলাকার অনেক জায়গাজুড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগের শেষ নেই বাসিন্দাদের।

    এ ব্যাপারে তিনি আরো বলেন কেউই জায়গা ছাড়তে রাজি না। বাসা বাড়ি নির্মাণে ড্রেইন বন্ধ হওয়াতে স্থানীয়রা ভোগান্তি মধ্যে রয়েছেন। তাই দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়াও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দোকানের ময়লা বজ্ব্যগুলো ছড়ায়ে ছিটিয়ে না ফেলে ডাস্টবিনে রাখার জন্য আহবান করে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

  • রাজাপালং ইউনিয়নের উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা ২০২২-২০২৩ অর্থ বছর।

    রাজাপালং ইউনিয়নের উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা ২০২২-২০২৩ অর্থ বছর।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলাধীন ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের তৃণমূল পর্যায়ে স্বচ্ছতা, জন সম্পৃক্ততা, জবাবদিহীতা নিশ্চতকরণ ও জন অংশগ্রহণের মাধ্যমে স্থানীয় সরকারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা সভা অনুষ্ঠানে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সচিব উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা পরিচালনা করেন মৃণাল কান্তি বড়ুয়া।

    ২৯ মে ২০২২ ইং, রবিবার সকালে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজিত উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা সভায় রাজাপালং ইউনিয়নের নানা বাজেটের বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউনিয়নের সচেতন মহলের প্রতিনিধি রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, ইউপি সদস্য ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, ইউপি সদস্য মীর শাহেদুল ইসলাম রোমান, ইউপি সদস্যা খুরশিদা বেগম, উখিয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক রতন কান্তি দে, উখিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক সরোওয়ার আলম শাহীন, মৌলভী জাফর আলম, চাকবৈঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেদ, চাকবৈঠা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পলাশ বড়ুয়া, রাজনৈতিক নেতা কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, রাজনৈতিক নেতা মোঃ সোহেল বিএ ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    বাজেট সভা অনুষ্ঠানে দোয়া মুনাজাত করেন মৌলভী জাফর আলম, ত্রিপিটক পাঠ করেন ইউপি সচিব মৃণাল কান্তি বড়ুয়া ও উখিয়া সদর পুরোহিত হারাধন চক্রবর্তীর গীতা পাঠের মধ্যেদিয়ে এ ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের উম্মুক্ত বাজেট সভা সম্পন্ন করা হয়েছে এবং উক্ত রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণাকালে ইউনিয়ন পরিষদের সকল সদস্যরা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাংবাদিক বৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।