Category: শিক্ষাঙ্গন

  • উখিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া মহিলা হিফজ মাদ্রাসা مدرسةالرسالة الإسلامية এর নবীন বরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়।

    উখিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া মহিলা হিফজ মাদ্রাসা مدرسةالرسالة الإسلامية এর নবীন বরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়।

    www.ukhiyavoice24.com

    উখিয়ায় নবপ্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া মহিলা হিফজ মাদ্রাসা مدرسةالرسالة الإسلامية এর নবীন বরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হয়। উক্ত নবীন বরণ ও বই বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা মুফতি বোরহান উদ্দিন সাহেব, মুহাদ্দিস মাদ্রাসাতুন নুর আল আলামিয়্যাহ বাংলাদেশ, মাওলানা আব্দু সত্তার সাহেব, পরিচালক: থাইংখালী দারুত্ তাহজীব মাদ্রাসা, ব্যবসায়ী মাওলানা কফিল উদ্দিন সাহেব, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • মাদরাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়াহ উখিয়া’র শুভ উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন।

    মাদরাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়াহ উখিয়া’র শুভ উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    কক্সবাজার জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের সুপরিচিত উখিয়া উপজেলা সদর বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়নের দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদরাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়াহ উখিয়া’র রিনা টাওয়ারে (বালিকা) মাদরাসার শুভ উদ্বোধন ও সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়।

    ০১ জানুয়ারি-২০২৫ খ্রি: বুধবার সকাল সাড়ে ১০ ঘটিকার দিকে মাদরাসা’র মিলনায়তনে মাওলানা নজির হোছাইনের সঞ্চালনায় ও তাহসীনুল উম্মাহ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা হাফেজ সানা উল্লাহ’র সুমধুর কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত ও পরিচালক মাওলানা মীম খোবাইব এর উদ্বোধনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান সূচনা করা হয়।

    কক্সবাজার লাইট হাউজ মাদরাসার পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ আলী নাজিরের সভাপতিত্বে শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মুহছিন শরীফ (দা:বা:) পরিচালক: আজিজুল উলুম মাদরাসা রাজারকুল রামু ও যুগ্মসচিব আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হযরত মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিকদার, পরিচালক: দারুল উলুম রামু চাকমারকুল বড় মাদ্রাসা। হযরত মাওলানা মুফতি বোরহান উদ্দিন, মুহাদ্দিস: জামিয়াতুন নুর আল আলমিয়াহ বাংলাদেশ। মাওলানা জুবাইরুল হক আনসারী, হযরত মাওলানা আব্দুস সাত্তার সাহেব, পরিচালক: দারুত তাহজিব মাদ্রাসা থাইংখালী। মাওলানা কাজী এরশাদ উল্লাহ সাহেব। মাওলানা নিয়ামত উল্লাহ সাহেব, পরিচালক: চাইল্যাতলী মাদরাসা। মাওলানা হাফেজ দেলোয়ার হোসেন -পরিচালক হাফছা (রা:) মহিলা মাদরাসা রামু।মাওলানা ইউনুস সরওয়ার সাহেব,পরিচালক: ঘুমধুম রওজাতুল কুরআন মাদ্রাসা। মাওলানা ওবায়দুল্লাহ রফিক, পরিচালক: জামিয়া আশরাফিয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসা কোর্টবাজার। সাংবাদিক মাওলানা আবুল মনজুর সাহেব,পরিচালক: দারুল কোরআন একাডেমী। মাওলানা নুর মোহাম্মদ সাহেব, পরিচালক: তাজবিদুল কোরআন মাদরাসা পাগলীর বিল। মাওলানা জাহাঙ্গীর রফিক। মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াছ, নির্বাহী পরিচালক: মা’হাদ আল ফুরকান মরিচ্যা। মাওলানা মুফতি গিয়াস উদ্দিন।
    মাওলানা ইকবাল তৌহিদী, মাওলানা জিয়াউল হক। মাওলানা কেফায়েত উল্লাহ। মাওলানা এমদাদ উল্লাহ, মাদ্রাসাতুর রিসালাহ আল ইসলামিয়া’র শিক্ষা সচিব আবু তাসনিম সাঈদ আশরাফি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাওলানা কফিলউদ্দিন। তরুণ আলেম মাওলানা হাফেজ আয়াতুল্লাহ। মাওলানা আব্দুল্লাহ মাহমুদসহ কক্সবাজার জেলার শীর্ষস্থানীয় ওলামায়েকেরামগন ও অভিভাবকবৃন্দ।

    এসময় বক্তারা বক্তব্যে বলেন, আল্লাহপাকের সন্তুষ্টি লাভ, ইহকাল ও পরকালের মুক্তি এবং ইসলামের মূল আকিদায় জ্ঞান অর্জন করে প্রকৃত সফলতা লাভের উপায় হিসেবে কাজ করবে مدرسةالرسالة الإسلامية
    অনৈসলামিক সমাজ ব্যবস্থার সার্বিক পরিবর্তন সাধন করে কুরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে ইসলামি জীবন ব্যবস্থা গড়তে সহায়ক ভূমিকা রেখে প্রতিটি ঘরে ঘরে পবিত্র কুরআনের আলো ছড়িয়ে দিবে। পরিশেষে শিক্ষার্থীদের সবক প্রদান শেষে মাওলানা মুহছিন শরীফ (দা:বা:) দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন, এসময় মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার প্রবীণ মুরব্বিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    নিউজ ডেস্ক: UkhiyaVoice24.Com

  • উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের চাকবৈঠা দারুল হেদায়া মাদ্রাসার নুরানী বিভাগের ১৪ ছাত্র ছাত্রী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে আজকের ফলাফল প্রকাশে শতভাগ পাশ করেন

    উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের চাকবৈঠা দারুল হেদায়া মাদ্রাসার নুরানী বিভাগের ১৪ ছাত্র ছাত্রী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে আজকের ফলাফল প্রকাশে শতভাগ পাশ করেন

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ উখিয়া।

    উখিয়া উপজেলা সদর বৃহত্তর রাজাপালং ইউনিয়নের চাকবৈঠা গ্রামে ২০১৯ সালে তরুণ মুফাচ্ছির হাফেজ মাওলানা মুফতি রিদওয়ানুল কাদির সাহেবের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়, অল্প সময়ের মধ্যে পড়ালেখার মানোন্নয়ন হওয়াতে নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ১৪ জন ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে ৮ জন এ প্লাস ও ৬ জন এ পেয়ে পরিচালনা কমিটিসহ এলাকাবাসী ধন্য মনে করেন এবং আগামী ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শিক্ষকধারা পাঠদান করা হবে।

     

    আপনার সন্তানকে প্রাথমিক শিক্ষা, ধর্মীয় শিক্ষা দিন, প্রাথমিক শিক্ষা নুরানী শিক্ষা ছাড়া বিকল্প নেই।

  • জামিয়া পটিয়া মাদরাসায় সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে রামুতে আঞ্চলিক ইত্তেহাদুল মাদারিসের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

    জামিয়া পটিয়া মাদরাসায় সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে রামুতে আঞ্চলিক ইত্তেহাদুল মাদারিসের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি- ২৯ অক্টোবর-২০২৩ ইং

    দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্র আল-জামিয়া আল- ইসলামিয়া পটিয়ায় সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা পরিচালিত ধ্বংসযজ্ঞ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেছে ইত্তেহাদুল মাদারিস ঈদগাঁও, রামু-কক্সবাজার সদর (কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড আঞ্চলিক শাখা)। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আয়োজিত সংগঠনের জরুরি সভা থেকে এ নিন্দা জ্ঞাপন করা হয়।
    রবিবার (২৯ অক্টোবর ) বাদ আছর রামু চাকমারকুল জামিয়া দারুল উলুম অফিস কক্ষে জামিয়া দারুল উলুম চাকমারকুল এর মুহতামিম ও আঞ্চলিক বোর্ডের সভাপতি মাওলানা সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন, রামু রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম ও ইত্তেহাদুল মাদারিস ঈদগাঁও, রামু- কক্সবাজার সদর এর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোহাম্মদ মোহছেন শরীফ।

    সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ২৮ অক্টোবর দিবাগত গভীর রাতে মুখোশধারী সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্র আল-জামিয়া আল- ইসলামিয়া পটিয়ায় মারাত্মক ধ্বংসযজ্ঞ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও চরম নিন্দনীয়। প্রখ্যাত বুযুর্গ মনীষী আল্লামা মুফতি আজিজুল হক সাহেব রহ. এর তাকওয়া ও ইখলাসের ওপর প্রতিষ্ঠিত উপমহাদেশের এই বহুল সমাদৃত দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্রে তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে এভাবে ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করা এবং শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা জামিয়ার ইতিহাসে নজিরবিহীন এবং আমাদের আকাবির ও আসলাফের সম্পূর্ণ নীতি ও আদর্শ বিরোধী । এতে করে মাকবূল ও স্বনামধন্য এ মারকাযী দ্বীনি শিক্ষাঙ্গনের সুনাম ও মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে । যা এদারার ফাজেলানসহ লক্ষ লক্ষ শুভাকাঙ্ক্ষীদের হৃদয়কে মারাত্মকভাবে আহত করেছে।
    আমরা এই ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং প্রশাসনের কাছে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি জামেয়ার সুযোগ্য মুহতামিম, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল, তাহফিজুল কুরআন সংস্থা বাংলাদেশের মাহাসচিব মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযাহর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও বৈধ শুরা কর্তৃক তাঁর ওপর অর্পিত জামিয়া পরিচালনার দায়িত্বকে সবধরনের ষড়যন্ত্র ও প্রতিবন্ধকতা মুক্ত করণে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল ওলামায়ে কেরামের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

    এ জরুরি সভায় বক্তব্য রাখেন, ধাউনখালী মাদ্রাসার মুহতামিম ও জেলার প্রবীণ আলেমেদ্বীন মাওলানা মোহাম্মদ মুসলিম, হ্নীলা জামিয়া দারুচ্ছুন্নাহর পরিচালক মাওলানা আফসার উদ্দিন চৌধুরী, জামিয়া এমদাদিয়া আজিজুল উলুম পোকখালীর মুহতামিম মাওলানা আজিজ উদ্দিন, কক্সবাজার রহমানিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মুফতি সোলাইমান কাসেমী, রামু মাজহারুল উলূম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মুহাম্মদ হারুন, খুরুশকুল তালিমুদ্দিন মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা এমদাদুল্লাহ, ঈদগাঁও বোয়ালখালী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা নুরুল হাকিম, লাইট হাউজ মাদ্রাসার পরিচাালক মাওলানা মুহাম্মদ আলী , রামু জামেয়াতুল উলূম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হাফেজ শামসুল হক , ধলিরছড়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা শাহেদ নুর কুতুবি, নাইক্ষ্যংছড়ি মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা জালাল উদ্দিন প্রমুখ।

    এছাড়াও মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল খালেক, মাওলানা আব্দুচ সত্তার, মাওলানা রিদওয়ানুল কাদির, মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ, মাওলানা আব্দুল্লাহ, মাওলানা হাফেজ দেলাওয়ার হোছাইন, মাওলানা ছৈয়দ নুর, মাওলানা নুর মুহাম্মদ, মাওলানা ইকবাল তাওহীদি, মাওলানা কফিল উদ্দিনসহ সদর রামু, ঈদগাঁও, উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন মাদ্রাসার পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • জামিয়া পটিয়ায় যোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতার ভিত্তিত্তেই মুহতামিম নির্ধারণ করা হয়- ড. মাহমুদুল হাসান আল-আযহারী

    জামিয়া পটিয়ায় যোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতার ভিত্তিত্তেই মুহতামিম নির্ধারণ করা হয়- ড. মাহমুদুল হাসান আল-আযহারী

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    এই দোয়াটা আমাদের করে যেতে হবে আল্লাহ পাক যেন জামিয়ার যে ঐতিহ্য, সেটাকে আমাদের প্রচেষ্টার সবটুকু দিয়ে রক্ষা করার তাওফিক দেন। হযরত মুফতি আযীযুল হক সাহেব রহ. কখনোই নিজের কোনো সন্তানকে দায়িত্বে বসান নি। পটিয়া মাদরাসার দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে তিনি খুঁজে এনেছেন সেই হাটহাজারির ইছাপুর থেকে হযরত হাজী ইউনুস সাহেব রহ.-কে।

    হাজী সাহেব হুজুর এ দায়িত্বে অনেকদিন ছিলেন। পটিয়াকে অনেক বড় করে তোলার জন্য মেহনত অব্যাহত রেখেছেন। এনজিও প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেবামূলক কার্যক্রমের জন্য প্রতিষ্ঠান দাঁড় করিয়েছেন, বিভিন্ন জায়গায় খ্রিষ্টান মিশনারী তৎপরতা রোধে নানামুখী দাওয়াতী কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন। এত সুন্দর মেহমানখানা তখন কোথাও ছিলোনা, পটিয়াতে তিনি চমৎকার কলেবরে একটি মেহমানখানা নির্মাণ করেছেন।

    তারপর যখন দায়িত্বের একদম শেষলগ্নে পৌঁছে গিয়েছেন, খুঁজে এনেছেন আরেকজন মহারত্ন-কে। দায়িত্বের আসনে বসিয়েছেন হযরত হারুন ইসলামাবাদী রহ.-কে। তিনি চাইলে নিজের ছেলের জন্য এ চেয়ারটি বরাদ্দ দিতে পারতেন, তা করেননি। বরং জামিয়ার কল্যাণের কথা ভেবে, উম্মতের উপকারের কথা মাথায় রেখে, যাকে এখানে বসানো উপযুক্ত মনে করেছেন, তাকেই এনে বসিয়েছেন। হযরত হারুন ইসলামাবাদী রহ. তো অনেক অল্পসময় পেয়েছেন এই জামিয়ায়। একদম অকস্মাৎ তিনি আমাদেরকে ছেড়ে চলে গেছেন আল্লাহর কাছে।

    তারপরও দায়িত্ব অর্পণে তিনি এত সতর্ক ছিলেন যে, যখন অসুস্থ হয়ে পড়লেন, চিকিৎসার জন্য ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে যাচ্ছেন, তিনি বললেন—’আমার অবর্তমানে তিনজন মিলে মাদরাসা পরিচালনা করবে। গাজী সাহেব হুজুর, কদীম সাহেব হুজুর এবং বুখারী সাহেব হুজুর রহ.।

    পরবর্তীতে হযরত বুখারী সাহেব হুজুরের উপর সে দায়িত্ব এককভাবে আসে। তেমনিভাবে হযরত বুখারী সাহেব হুজুরও যখন একদম জীবনের শেষ সময়গুলো পার করছিলেন, তিনি অনেক ইস্তিখারা এবং চিন্তাভাবনা শেষে একজন যোগ্য এবং জামিয়ার জন্য উপযোগী একজন কর্ণধারের হাতে দায়িত্ব দিয়ে গেছেন। নিজ সন্তানদেরকে সামনে আনেননি। এটাই হচ্ছে কওমি মাদরাসার ঐতিহ্য, স্বকীয়তা এবং বৈশিষ্ট্য।

    অন্যান্য সব জায়গায় কমবেশি স্বজনপ্রীতি হয়ে থাকে। কিন্তু পটিয়া মাদরাসা এটা প্রমাণ করেছে, যেমনি আল্লাহর রাসূল খিলাফত প্রদানের সময় ‘আমার পর আবু বকর হক্ব’ বলে প্রমাণ করেছিলেন ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি। পটিয়া মাদরাসাও এ শিক্ষাকে ধারণ করে সবসময়ই উম্মতের কল্যাণচিন্তাকে অগ্রে রেখে দৃষ্টান্ত রেখেছে এবং রাখছে।

    সেইসাথে এ বিশ্বাসও আমাদের আছে, এগুলো সবই আমাদের আকাবিরের ইলহামী সিদ্ধান্তের বহিঃপ্রকাশ। পটিয়ার সকল মুরব্বিদের উপর আমাদের সে আস্থা আছে। আমরা আশা করবো, এমন কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আমাদের জামিয়াতে ঘটবেনা, যেটা আমাদের সোনালী ইতিহাসকে ধুয়েমুছে বিলীন করে দেয়। আমাদের মর্যাদাময় অতীতকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে।

    তাই আমাদের উচিত তাদের জন্য দুআ করা। আল্লাহ আমাদেরকে সু-পরামর্শ প্রদানের তাওফিক দান করেন। জাতিকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে সহযোগিতা করার তাওফিক দান করেন। তাঁদের হাত ধরে যেন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এ জামিয়া পৌঁছে যেতে পারে। ইখলাসের মাধ্যমে, চোখের পানির মাধ্যমে এ জামিয়া ইনশা আল্লাহ অনেক দূর পৌঁছে যেতে সক্ষম হবে।

    পরিশেষে আমি আরও একটি দুআ আল্লাহর দরবারে করতে চাই, আল্লাহ যেন আমাদের মুরব্বীদের ছায়া আমাদের উপর আরও দীর্ঘায়িত করেন। জামিয়ার সংশ্লিষ্ট সবাইকে ইখলাসের উপর অবিচল থেকে সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জামিয়াকে সফলতার চূড়ান্ত শিখরে নিয়ে যেতে ভরপুর সাহায্য করেন। আমিন।

    পূর্ণ বক্তব্যটি নিম্নের লিঙ্ক থেকে পড়তে পারেন–

  • উখিয়া দারুল হেদায়া মাদ্রাসা চাকবৈঠায় বার্ষিক সভায় হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী।

    উখিয়া দারুল হেদায়া মাদ্রাসা চাকবৈঠায় বার্ষিক সভায় হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী।

    ‍ওমর ফারুক উখিয়া -কক্সবাজার।

    অদ্য সন্ধা ২০ নভেম্বর রবিবার ২২ ইং কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলায় রাজাপালং ইউনিয়নের চাকবৈঠা কবরস্থান মাঠ সংলগ্ন দারুল হেদায়া মাদ্রাসা চাকবৈঠায় দুই দিন ব্যাপি বার্ষিক সভা ও তাফসির মাহাফিল আয়োজন করা হয়।

    এতে সভাপতি করেন,মাওলানা সিরাজুল হক।
    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি  ও রাজাপালং ইউনিয়ন’র চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,রত্নাপালং ইউনিয়ন’র সাবেক চেয়ারম্যান ও চাকবৈঠা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা সভাপতি জনাব নুরুল কবির চৌধুরী।

    সভায়,প্রধান মেহমান হিসেবে আলোচনা পেশ করেন,বরিশাল থেকে আগত খতিবুল উম্মাহ মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী কুয়াকাটা বরিশাল। বিশেষ মেহমান হিসেবে আলোচনা পেশ করেন, চট্রগ্রাম জিরি মাদ্রাসার মহতামিম মাওলানা হুভাইব। দারুল হেদায়া মাদ্রাসার পরিচালক ও উখিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি রিদুয়ানুল কাদীর সহ ২০ হাজার শ্রুতা বৃন্দু।

    এতে পরিচালক মুফ্তি রিদুয়ান কাদির বলেন,এই বছরের দারুল হেদায়া মাদ্রাসা থেকে ৩ জন ছাত্র হিফ্জ সমাপ্ত করেছেন
    তারা হলো মোহাম্মদ উসমান পিতা হাফেজ হারুন অর রশিদ, মোঃমিজান পিতা আবুল হোসেন,মোঃ সোহেল পিতা আব্দুল হালেখ
    এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিজয়ী ১০ জনকে মাহাফিল শুরুতে পুরুষ্কার প্রধান করবে বলে জানান।

    সভায় হিফ্জ সমাপ্তিকারীকে দস্তর(পাগড়ি) প্রধান করেন,মাওলানা হুভাইব মুহতামিম চট্টগ্রাম জিরি কাওমী মাদ্রাসা।
    এতে প্রধান মেহমান মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

  • উখিয়ায় জাতীয় শিক্ষক দিবস পালিত-UkhiyaVoice24.Com

    উখিয়ায় জাতীয় শিক্ষক দিবস পালিত-UkhiyaVoice24.Com

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় শিক্ষক দিবস-২০২২, বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষক সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।এদিকে ‘শিক্ষক দিবস-২০২২’ উদযাপন উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষকদের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে উখিয়া উপজেলা শিক্ষা একাডেমির তত্বাবধানে দিবসটি পালন করা হয়েছে।

    উক্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব, উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলসান আক্তার, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উখিয়া থানা তদন্ত কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্র দে,
    মাধ্যমিক শিক্ষা একাডেমির সুপারভাইজার বদরুল আলম, উখিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইরফান উদ্দিন, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী,

    এছাড়া এতে জানানো হয়, দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য র‌্যালি ও আলোচনা সভায়, আবৃত্তি, বৃক্ষরোপন ও পুরষ্কার বিতরণে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ ও প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি কলেজ, সরকারি মাধ্যমিক ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মন্ডলীগন উপস্থিত ছিলেন।

  • উখিয়ায় ৯মাস ৮ দিনে কুরআন হিফজ সমাপ্ত করেন, ফাহিমা আক্তার কাজল

    উখিয়ায় ৯মাস ৮ দিনে কুরআন হিফজ সমাপ্ত করেন, ফাহিমা আক্তার কাজল

    ওমর ফারুক উখিয়া -কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নের থাইংখালি উত্তর জামতলী এলকায় অবস্থিত হযরত আয়েশা ছিদ্দীকা (রা) বালিকা হিফ্জ খানা ও এতিমখানার বালিকা হিফ্জ বিভাগের ছাত্রী ফাহিমা আক্তার কাজল (১০) মাত্র ৯ মাস ৮ দিনে পবিত্র মহা গ্ৰন্থ আল কোরআন মুখস্থ করে হেফজ সমাপ্ত করেন।

    রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে উক্ত মাদ্রাসার প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্তির বিষয়টি উল্লেখ করেন, উক্ত প্রতিষ্টানের পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ সেলিম।

    তিনি বলেন,আমার মাদ্রাসার শিক্ষিকা আমার সহধর্মিণী, তিনি উচ্চ শিক্ষিতা ও অনেক ভালোমানের হাফেজা,তিনি মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে মাদ্রাসা সকল ছাত্রীরা যেন দ্রুত সময়ে মহাগ্রন্থ আল কুরআন হেফজ সমাপ্ত করে পিতা-মাতা, উস্তাদসহ অত্র প্রতিষ্ঠানের সুনাম অর্জন করে এইটাই আমলে নিয়ে চেষ্টা চালিয়ে যায়।

    তিনি আরো বলেন,পবিত্র কোরআনই একমাত্র সর্বশ্রেষ্ট কিতাব, যেটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুখস্থ করা হয় মহান আল্লাহ তা’য়ালার অশেষ রহমতের মাধ্যমে। আল কোরআন মুখস্থকারীদের জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালার পক্ষ থেকে নানান পুরস্কারের কথা বলা হয়েছে। হাদিসে স্পষ্টভাবে এসেছে,পবিত্র কোরআনের ধারক-বাহকদের সম্মানের কথা। রাসুল (স.)বলেন,তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম ঐ ব্যক্তি,যে ব্যাক্তি নিজে কোরআন মজিদ শিক্ষা করে,এবং অন্যদের শিক্ষা দেয়।

    অবাক হওয়ার বিষয় হলো,বিপুল সংখ্যক কোরআনের হাফেজ/হাফেজাদের কোরআন মজিদ মুখস্থ কারার নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই।
    কেউ বুড়ো বয়সে,কেউ কিশোর বয়সে, কেউ আবার শিশু অবস্থায় কোরআন মুখস্থ করছেন। এমনকি অন্ধ নর/নারীরা মহান আল্লাহ তা’য়ালার অশেষ রহমতের মাধ্যমে কোরআন তেলাওয়াত শুনে শুনে মহা গ্ৰন্থ আল-কোরআন মুখস্থ করার নজির রয়েছে।মহা গ্ৰন্থ আল-কোরআন মুখস্থ করার যেমিন নির্দিষ্ট কোনো বয়স নেই,তেমনি দিনে কিংবা মাসে কে কতটুকু মুখস্থ করবে তার কোন বিধি-নিষেধ নেই। এভাবেই সমগ্র পৃথিবীতে অল্প বয়সে,কম সময়ে পবিত্র মহা গ্ৰন্থ আল-কোরআনের হাফেজ/ হাফেজা হচ্ছেন।

    এরই ধারাবাহিকতায় মাত্র ৯ মাস ৮ দিনে পুরো কোরআন শরীফ মুখস্থ করে হাফেজা হওয়ার অনন্য গৌরব অর্জন করেছেন উখিয়ার ফাহিমা আক্তার কাজল।

    ফাহিমা আক্তার কাজল’র বাড়ি উখিয়া উপজেলা ৫নং পালংখালী ইউনিয়ন এর থাইংখালি উত্তর জামতলী আবুল বশর এর মেয়ে ফাহিমা আক্তার কাজল।

    বাবা,আবুল বশর তার মেয়ে অল্প সময়ে কুরআনের হাফেজ হওয়ায় মাদ্রাসার কতৃপক্ষ ও মহান আল্লাহ তা’য়ালার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন,এবং তিনি তার মেয়ে হাফেজা ফাহিমা আক্তার কাজল’র জন্য দোয়া প্রার্থনা করেন দেশ বাসীর কাছে।

    হযরত আয়েশা ছিদ্দীকা(রা) বালিকা হিফ্জ খানা ও এতিম খানার হিফ্জ বিভাগের ছাত্রী ফাহিমা আক্তার কাজল এর এর হেফজের শেষ সবক শোনেন অত্র প্রতিষ্টানের প্রধান শিক্ষিকা।

    উক্ত প্রতিষ্টানের প্রধান পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ সেলিম জানান, অল্প সময়ের মধ্যেই নাজেরা সহিহ শুদ্ধভাবে শেষ করে হিফজ শুরু করেন। হিফজ শুরুর পরই তার শিক্ষিকা, তার মাঝে মেধার শক্তি দেখতে পান। সে ধারাবাহিকতায় তার শিক্ষিকা অনেক চেষ্টা চালিয়ে মাত্র ৯ মাস ৮ দিনে কোরআনের হিফজ সমাপ্ত করার সহযোগিতা করেন,এতে হাফেজা ফাহিমা আক্তার খানমের শিক্ষিকা তার ছাত্রীর জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালার নিকট শুকুরিয়া আদায় করেন,এবং তাঁহার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছেন।

    উক্ত মাদ্রাসার শিক্ষিকা বলেন, গত ২০২১ সালে অত্র মাদ্রাসা থেকে ৫ জন হাফেজা হেফজ সমাপ্তি করে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় দিয়া হয়েছে। এবং চলিত বছরের ২০২২ সালে আরো ৫ জন’ হিফ্জ সমাপ্তি করে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় দিয়া হবে।

    প্রতিষ্টানের প্রধান পরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ সেলিম শেষ পর্যায়ে চলিত বছরের যারা হিফ্জ সমাপ্তি করবে তাদের সময় নির্ধারণ করলে বলেন আগামী নবেম্বর মাসে ৫ জনের হিফ্জ পুর্ণাঙ্গ ভাবে শেষ হবে।

    যারা সমাপ্তি কারি আছেন, তৌহিদা ইয়াছমিন(১১)পিতা মোহাম্মদ আক্তার হোসেন গ্রাম মনখালী,বাহাস ছড়া,টেকনাফ শফিকা আক্তার (১৪)পিতা হাফেজ আব্দুল গনি হোয়্যাইক্ষ্যং লম্বাবিল, হ্নীলা, টেকনাফ, ।হারেসা আক্তার(১৩)পিতা মুহাম্মদ নুর গ্রামঃ দরহা পাড়া, হ্নীলা, টেকনাফ। সালেহা খাতুন কামাল(কোবরা)(১২)পিতা মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন (বর্তমান মেম্বার ৬নং ওয়ার্ড , রহমতের বিল, পালংখালী উখিয়া।

    উল্লেখ্য উখিয়ার শেষ সিমান্ত ৫নং পালংখালী ইউনিয়ন এর থাইংখালি উত্তর জামতলী শুক্রর মেম্বার বাড়ির সংলগ্ন অবস্থিত আবাসীক ও অনাবাসিক বালিকা হিফ্জ মাদ্রাসা ও এতিম খানা’ মাদ্রাসাটি ২০২০সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠতা করেন, অত্র এলাকার কৃতি সন্তান মৃত সোনালী সিকদার এর ছোট সন্তান মাওলানা মুহাম্মদ সেলিম। এতে ৪০ জন ছাত্রী ২ জন শিক্ষিকা দ্বারা পাঠদান করা হয়।
    মাদ্রাসা যোগাযোগ নাম্বারঃ-০১৫৭৫-১৬১৯৯৩

  • উখিয়া মডেল সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের মতবিনিময় সভা

    উখিয়া মডেল সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের মতবিনিময় সভা

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া মডেল সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার বিকেলে উখিয়া মডেল সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত সভায় বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীকে সর্ব সম্মতিক্রমে চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক নুরুল আমিন সিকদার ভুট্রোকে মহাসচিব করে শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদ গঠন করা হয়।

    এ সময় প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। প্রাত্তন প্রধান শিক্ষক গুরামিয়া,
    উখিয়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়িদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কবির আহম্মদ সওদাগর, মাষ্টার সুবর্ণ বড়ুয়া, একরামুল হক, প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী,প্রধান শিক্ষক মৌলভী হারুন অর রশিদ, প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক, মাষ্টার হাবিবুর রহমান,অধ্যাপক তহিদুল আলম তহিদ, অধ্যক্ষ মিলন বড়ুয়া, মাস্টার শাহ আলম। শিক্ষক রফিক উদ্দিন,শিক্ষক দিদারুল আলম খোকন,শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি, শিক্ষিকা রিতা দে, শিক্ষক মেধু কুমার বড়ুয়া, রুপন বড়ুয়া, সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ সিকদার, সাংবাদিক রতন দে, সাংবাদিক সরওওয়ার আলম শাহীন, ঝুলন দে,অধ্যাপক নুরুল আমিন সিকদার ভুট্রো, কন্ট্রাক্টর ফরিদুল আলম, ক্রীড়াবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন শাহীন, ব্যবসায়ি ওমর ফারুক, ব্যবসায়ি এমদাদুল হক ভুট্রো,পোষ্ট মাস্টার জসিম উদ্দিন, ছাত্রনেতা মকবুল হোছাইন মিথুন, ছাত্রনেতা মোঃ ইব্রাহিম, ছাত্রনেতা জুলহাস উদ্দিন টিপু, কাজি জাহাঙ্গীর সহ আরো অনেক প্রাক্তন ছাত্রবৃন্দ।

    অনুষ্ঠিত সভার শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন পরিষদের অনুষ্ঠানের দিন নির্ধারণ, দায়িত্বধারিদের কি কি করণীয় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

    বক্তারা, স্বতঃস্ফূর্তভাবে সকল ব্যাচের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ করার জন্য স্ব স্ব ব্যাচের বন্ধুদের রেস্তরেশন সম্পন্ন করার জন্য সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়।

  • উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

    উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়ায় কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত ২০২২ সালের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ১৫ জুন, ২০২২ইং, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত ২০২২ সালের এস,এস,সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরান হোসাইন সজীব।

    বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা একাডেমি সুপারভাইজার বদরুল আলম, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম এ মান্নান, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক সাংবাদিক নুরুল হক খাঁন। উপস্থিত ছিলেন প্রবীন শিক্ষক অরিবিন্দু বড়ুয়া, আওয়ামী লীগ নেতা মাস্টার রতন বড়ুয়া।

    অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন অত্র বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষিকা রীতা রানী দে ও আদিত্য বড়ুয়া রাহুল এবং পুরো অনুষ্ঠান সুন্দর ভাবে পরিচালনা করেছেন অত্র বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি।

    অনুষ্ঠান পরিচালনা শুরু করার আগে অতিথিদের সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক -শিক্ষিকা মন্ডলি ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

    এ সময় বিদ্যালয়ের অন্যান্য সম্মানিত ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ, অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত থেকে ২২৪ জন পরীক্ষার্থীর জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।