Category: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

  • আল্লামা শপি সাহেবকে মুহতামিম থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছদরে মুহতামিম নিযুক্ত

    আল্লামা শপি সাহেবকে মুহতামিম থেকে অব্যাহতি দিয়ে ছদরে মুহতামিম নিযুক্ত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    গতকাল শূরার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত!

    হাটহাজারী মাদরাসায় আনাস মাদানীর সোচ্ছাচারিতা এবং নিরীহ ছাত্রদের ওপর জুলুমের বিরুদ্ধে সৃষ্ট প্রতিবাদের ফলে গত বুধবার এবং বৃহস্পতিবার দুদফা মজলিশে শূরার বৈঠক থেকে নিম্ন সিদ্ধান্ত সমূহ গ্রহণ করা হয়।

    ১. মাওলানা আহমদ শফি সাহেব কে মুহতামিমের পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে সদরে মুহতামিম নিযুক্ত।

    ২. হাটহাজারী মাদরাসার পরবর্তী মুহতামিম নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত মজলিশে শূরা পরিচালনার জিম্মাদারি পালন করবে।

    ৩. শফিপুত্র মাওলানা আনাস কে হাটহাজারী মাদরাসা থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার।

    ৪. আনাসের চামচা হিসেবে স্বীকৃত ও রোহিঙ্গা নেতা হিসেবে পরিচিতি মাওলানা নুরুল ইসলামকে সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি।

    ৫. কোন ছাত্রকে আন্দোলনের জন্য হয়রানি করা হবেনা মর্মে ঘোষণা।

    ৬. আনাস কর্তৃক ভর্তি বাতিল ছাত্রদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে।

    ১৭/৮/২০২০ ইংরেজী রোজ বৃহস্পতিবার উপস্থিত শুরা সদস্য এবং সিনিয়র উস্তাদদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে উপরোক্ত সিদ্ধান্ত গুলো গ্রহণ করা হয়।

  • হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধের নির্দেশ শিক্ষা অধিদপ্তরের।

    হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধের নির্দেশ শিক্ষা অধিদপ্তরের।

     

    মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির
    বিশেষ প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রামের মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেয়া হয়।

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সহকারী সচিব সৈয়দ আসগর আলী স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ২৪ আগস্ট কওমি মাদ্রাসাসমূহের কিতাব বিভাগের কার্যক্রম শুরু ও পরীক্ষা গ্রহণের জন্য কতিপয় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি প্রদান করা হয়।

    কিন্তু আরোপিত শর্তসমূহ যথাযথভাবে প্রতিপালিত না হওয়ায় চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসাটি পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত নির্দেশক্রমে বন্ধ করা হলো।

    প্রসঙ্গত, বিভিন্ন দাবিতে বুধবার থেকে হাটহাজারী মাদ্রাসায় বিক্ষোভ করছে ছাত্ররা।

    এ সময় মাদ্রাসার পরিচালক ও হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফীসহ বিভিন্ন শিক্ষকের রুমে ভাঙচুর চালিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।

    এর আগে বুধবার রাতে ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে প্রতিষ্ঠানটির সহকারী শিক্ষা সচিব মাওলানা আনাস মাদানীকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারও লাঠি হাতে পুরো মাদ্রাসার নিয়ন্ত্রণ নেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

    মাদ্রাসার সব গেট তালাবদ্ধ করে রাখার পাশাপাশি সহকারী পরিচালক মাওলানা শেখ আহমদ, মুফতি জসিম ও মাওলানা ওমরের রুমে ভাঙচুর চালানো হয়।

    হাটহাজারী মাদ্রাসার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেয়া এক ভিডিওতে মাদ্রাসার পরিচালক ও হেফাজত আমির আল্লামা আহমদ শফীর কক্ষেও ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ করা হয়েছে।

    শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বিপুল পরিমাণ সদস্য মাদ্রাসার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। অন্যদিকে মাদ্রাসার ভেতরে শিক্ষার্থীরাও তাদের আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে।

  • শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে মাদ্রাসার পড়ালেখার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে- ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

    শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়ে মাদ্রাসার পড়ালেখার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে- ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    গতকাল ১৭ সেপ্টেম্বর’২০ বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ টায় ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর এর আয়োজনে নগর সভাপতি রিদওয়ানুল হক শামসীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর সঞ্চালনায় নগরীর দেওয়ানহাট মোড়ে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মাদ আল-আমিন। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, হাটহাজারী মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন বহুদিনের চেপে রাখা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ । এই ক্ষোভ দমন করার জন্য মাদরাসার শিক্ষার্থীদের উপর যেকোন ধরনের হয়রানি এবং প্রশাসনের অনৈতিক হস্তক্ষেপ যেন না করে শিক্ষার্থীদের নৈতিক দাবী…

  • চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৪৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ৩২তম বার্ষিক সিনেট সভায় চলতি বছরের ৩৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। যা গত অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ৭ কোটি টাকা বেশি।
    রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এ আর মল্লিক ভবনে (প্রশাসনিক ভাবন) উপাচার্যের সম্মেলন কক্ষে ভিসি অধ্যাপক ড. শিরিন আখতারের সভাপতিত্বে বাজেট ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান।
    বাজেটে ২০২০-২১ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা ও সাধারণ কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যয়ভার হিসেবে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৩৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা। যা গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ৩৩৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
    বাজেটে এবারও সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে বেতন ভাতা খাতে। এই খাতে বরাদ্দের পরিমাণ ২২২ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট বাজেটের ৬৪ দশমিক ১৬ শতাংশ। পণ্য ও সেবা বাবদ সহায়তা হিসেবে ৬০ কোটি ৯০ লাখ ও পেনশনের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। এদিকে পরিবহন খাতে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা ও ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্স অ্যান্ড ফিশারিজ’র গবেষণা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি খাতে ২ কোটি ৪১ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। চিকিৎসা খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫৬ লাখ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরেও গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট বাজেটের ১ দশমিক ২১ শতাংশ।
    বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত মূল বাজেটের ৩২৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা মোট ৩৪৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বাকি ৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বাজেট ঘাটতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে গত ২০১৯-২০ অর্থবছরের ৩৩৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা সংশোধিত বাজেটের অনুমোদনও দেওয়া হয়।
    এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত), সিনেট সদস্য, সিন্ডিকেট সদস্য ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

  • কিন্ডারগার্টেনে বইয়ের চাপে কোমলমতি শিশুরাঃ নুর আহমেদ সিদ্দিকী।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    কিন্ডারগার্টেনে বইয়ের চাপে কোমলমতি শিশুরাঃ নুর আহমেদ সিদ্দিকী।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

     

    কিন্ডারগার্টেন শিশুদের প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয় বা বিদ্যালয় পূর্ব উপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ। কিন্ডারগার্টেন শব্দটি জার্মান, যার অর্থ হচ্ছে শিশুদের বাগান।কিন্ডারগার্টেন শিশু শিক্ষানুরাগী ও দার্শনিক ফ্রেডরিখ ফ্রোয়েবল প্রবর্তন করেন।তিনি ১৮৩৭ সালে ব্যাড ব্ল্যাংকেনবার্গে শিশুদের বাড়ি থেকে বিদ্যালয় গমন এবং খেলা ও প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণের ধারণাকে কেন্দ্র করে এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।তাঁর উদ্দেশ্য ছিল শিশুরা উপযুক্ত রক্ষাণাবেক্ষনের মাধ্যমে প্রতিপালিত হবে এবং শিশুদের বাগান’ হিসেবে কিন্ডারগার্টেনে বাগিচায় রোপিত চারাগাছের ন্যায় পরিচর্যা পাবে।শিশুরা কিন্ডারগার্টেনে উপস্থিত হয়ে পারস্পরিক যোগাযোগ রক্ষা করাসহ একে অপরের সাথে খেলাধূলা করবে এবং অন্যের সাথে স্বাচ্ছন্দ্যে উপযুক্ত কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করবে।ফ্রেডরিক ফ্রোয়েবল কিন্ডারগার্টেন কে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য প্রবর্তন করেছে।খেলাধূলার পাশাপাশি কোমলমতি শিশুরা খেলার ছলে কিছু শিখবে।তাদের উপর জোরপূর্বক বই চাপিয়ে দেওয়াকেও তিনি সমর্থন দেননি।অথচ বাংলাদেশে কিন্ডারগার্টেনে একজন শিশুকে বইয়ের চাপে রাখে।যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে তিনটি করে বই সেখানে কিন্ডারগার্টেনে শিশু শ্রেণি তথা প্রাক প্রাথমিকে পাঁচটি বই।প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ইচ্ছামত সাত- আটটি বই চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে বইয়ের সংখ্যা ছয়টি সেখানে একজন কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীকে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে ১০-১২ টি বইয়ের বোঝা।এটা কিন্ডারগার্টেনের শিশুদের উপর এক প্রকার জুলুম বলা চলে।৫০ কেজি ওজনের পণ্য বহন করতে পারে এমন লোক কে ১০০ কেজি ওজনের পণ্য বহন করতে দিলে যেমন পারবেনা ঠিক তেমনি কোমলমতি শিশুরা যেখানে ৩ টি বইয়ের চাপ গ্রহণের ক্ষমতা রাখে তাদের ৬-১০ টি বই চাপিয়ে দিলে পারার কথা নয়।বাংলাদেশে সারা দেশে অলিতে গলিতে কিন্ডারগার্টেন। বর্তমানে ৭০ হাজার কিন্ডারগার্টেন অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে।অবৈধভাবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে গড়ে উঠছে অধিকাংশ কিন্ডারগার্টেন। ব্যাঙের ছাতার মত পাড়ায় মহল্লায় সরকারী নিয়ম নীতি তোয়াক্কা না করে গড়ে উঠঠে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।সারা বছর কোমলতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার মধ্যে রাখে।প্রতি মাসে টিউটোরিয়াল পরীক্ষা,প্রতি তিন মাস পর পর সেমিস্টার এবং সাময়িক পরীক্ষা নেয় এসব কিন্ডারগার্টেন গুলো।প্রত্যেক টিউটরিয়াল পরীক্ষা,সেমিস্টার এবং সাময়িক পররীক্ষার জন্য আলাদা অালাদা ফি নেওয়া হয়।এসব পরীক্ষার কারণে শিক্ষার্থীরা প্রচন্ড মানসিক চাপে থাকে। ঘন ঘন পরীক্ষার ফি আদায় করতে অধিকাংশ অভিভাবক অার্থিক সংকটে পড়ে।

    প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মোটা অংকের বেতন নিলেও কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক শিক্ষিকাদের সর্বোচ্চ বেতন দেওয়া হয় ছয়- সাত হাজার টাকা।একজন অনার্স মাস্টার্সে অধয়নরত শিক্ষার্থীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিলে তাকে দুই হাজার টাকা সম্মানি দেওয়া হয়।অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এস এস সি পাস করে কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পায়।কিন্ডারগার্টেন কর্তৃপক্ষ বেতন কম দেওয়ার নিমিত্তে এস এস সি পাস করা শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে দেখা যায়।শিক্ষকদের সম্মানি কম দেওয়ার কারণে ঘন ঘন শিক্ষক পরিবর্তন হয়।আর এই পরির্বতন শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরূপ প্রভাব ফেলে।যে হারে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মাসিক বেতন আদায় করে সে অনুসারে শিক্ষকদের সম্মানি বা বেতন দেওয়া হয় না।শিক্ষক নিয়োগ,শিক্ষাক্রম বা সিলেবাস কেমন হওয়া চাই তা নিয়ে সররকারের ভাবা উচিত।কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর এভাবে বই আর পরীক্ষার বোঝা চাপিয়ে দেওয়া এক প্রকার শিশু নির্যাতন।নগরে ইসলামী কিন্ডারগার্টেন যে গুলো গড়ে ওঠেছে সেগুলোরও একই দশা।শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক কিন্ডারগার্টেনের এসব অনিয়ম ও অসঙ্গতির বিরুদ্ধে যথাযথ পদেক্ষেপ নেওয়া সময়ের দাবি।

    লেখকঃনুর আহমেদ সিদ্দিকী
    ০৮/০৯/২০২০

  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিন -জীতীয় শিক্ষক ফোরাম 

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিন -জীতীয় শিক্ষক ফোরাম 

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম 

     

    মাওঃ কামালউদ্দিন সাকী, চট্টগ্রাম।

    জাতীয় শিক্ষক ফোরাম এর কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন,
    দেশের সকল প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচল হলেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলায় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবাই চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

    তিনি আরও বলেন,গাড়ির চাকা ঘুরছে,ব্যবসা-বাণিজ্যের কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে অথচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে শিক্ষা ব্যবস্থাকে চরম হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

    তিনি ১ সেপ্টেম্বর থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,আলিয়া, কওমিয়া সহ সকল প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আহবান জানান। নতুবা কঠোর কর্মসূচি প্রদান করা হবে বলে ঘোষণা করেন।

    ফোরামের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রভাষক আব্দুস সবুর এর পরিচালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক নাছির উদ্দীন খান, মুহতারাম সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এবিএম জাকারিয়া,
    সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব হুমায়ুন কবির,স্কুল বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক আমজাদ হোসেন, সহ দফতর সম্পাদক জনাব মহিউদ্দিন মোল্লা, সহ কওমি মাদরাসা বিষয়ক সম্পাদক মুফতি আব্দুর রহমান বেতাগী,তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ কামরুজ্জামান সহ অন্যন্য সদস্যবৃন্দ।