Category: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

  • মাদরাসা মারকাযুন নুর গাজীপুর এর উদ্যোগে ৭ সালা দস্তারবন্দী ইসলামী সম্মেলন আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর

    মাদরাসা মারকাযুন নুর গাজীপুর এর উদ্যোগে ৭ সালা দস্তারবন্দী ইসলামী সম্মেলন আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর

    শফিউল বিন নুরী।

    মাদরাসা মারকাযুন নুর গাজীপুর এর উদ্যোগে ৭ সালা দস্তারবন্দী ইসলামী মহা সম্মেলন আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর রবিবার বাদ আসর রতন মিয়ার নতুন বাড়ি সংলগ্ন মাঠ, বটতলা রোড, মৃধা বাড়ি, বোর্ড বাজার,গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হবে। ইনশাআল্লাহ।

    মোহাম্মদ শাহাজাদা মৃধা’র সভাপতিত্বে হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ি প্রদান করবেন আল্লামা আব্দুল ওয়াহীদ কাসেমী দা: বা:, মুহতামিম, মুসলিম বাজার মাদ্রাসা, মীরপুর-১২ ঢাকা। আমন্ত্রিত আলোচক হিসাবে আলোচনা পেশ করবেন যথাক্রমে মারকাযুত তারবিয়াহ, বাংলাদেশ এর মুহতামিম, সুলতানুল ওয়ায়েজীনখ্যাত আল্লামা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ূবী দা: বা: জামিয়া তালিমিয়া ঢাকার মুহতামিম, খতিবুল উম্মাহখ্যাত মাওলানা হাফিজুর রহমান ছিদ্দীক (কুয়াকাটা), মুফতী ওয়ালীউল্লাহ দা: বা: (রামপুরা, ঢাকা), মুফতী উবাইদুর রহমান হুজাইফী হাফি. মুফতী আব্দুল্লাহ সালেহী হাফি, মুফতী আবিদ আল আহসান হাফি.।

    এছাড়াও প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আলহাজ্ব আব্দুল্লাহ আল মামুন মন্ডল, কাউন্সিলর ৩৫নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি। মাদরাসার পরিচালক, মুফতী রিজওয়ান রফিকী সাহেব
    মাহফিল সফল করার সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

  • বাঁশখালীত মডেল মাদরাসার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুফতি ফয়জুল করিম শায়খে চরমোনাই

    বাঁশখালীত মডেল মাদরাসার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুফতি ফয়জুল করিম শায়খে চরমোনাই

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    বাঁশখালী মডেল মাদরাসার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান (০২ সেপ্টেম্বর ২২) শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর আল্লামা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই। বাঁশখালীর শীর্ষ আলেম ও চাম্বল দারুল উলুম আইনুল ইসলাম মাদরাসার মহাপরিচালক পীরে কামেল আল্লামা শাহ্ আবদুল জলিল সাহেব হুজুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও খতমে বোখারী শরিফ উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাক্তার মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রাম নাছিরাবাদ বড় মাদরাসার পরিচালক মাওলানা আবদুল জাব্বার, বাঁশখালী জলদী বড় মাদরাসার সাবেক মুহতামিম মাওলানা নুরুল হক সুজিশ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম মহানগর সেক্রেটারী আলহাজ্ব আল মুহাম্মদ ইকবাল, বামুক চট্টগ্রাম বিভাগীয় দায়িত্বশীল মাওলানা জোবাইর আহমদ, বাঁশখালী ওলামা পরিষদের সভাপতি ও বাঁশখালী জামেয়া মিল্লিয়া আজিজিয়া সাবেক পরিচালক মাওলানা রফিকুল ইসলাম, বাঁশখালী জামেয়া মিল্লিয়া আজিজিয়ার পরিচালক মাওলানা এজাজ চৌধুরী, পটিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক ও আলেম মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ, বিশিষ্ট ওয়ায়েজ মাওলানা ছগির নোমানী, মাওলানা কাতেব নুরুল ইসলাম, মাওলানা মুফতি নুরুল হক, মনকিচর মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, ছনুয়া বড় মাদরাসার সাবেক মুহতামিম ও দিদারিয়া নুরুল উলুম মাদরাসার সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কাসেম আজিজী, বাঁশখালী জামিয়া মিল্লিয়া আজিজিয়ার মাওলানা আবু তাহের, চাঁপাছড়ি মাদরাসা আবু বকর ছিদ্দিকের পরিচালক মাওলানা হাফেজ ইউসুফ সাঈদ, দারোগা বাজার মারকাজুল কোরআন মাদরাসার পরিচালক মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম, বাহারছড়া সুলতানিয়া এমদাদুল উলুম বড় মাদরাসার সিনিয়র উস্তাদ ওসমান গণি, জাতীয় দৈনিক আশ্রয় প্রতিদিন চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি আলমগীর ইসলামাবাদীসহ প্রমুখ।
    এর আগে বাদ জুমা থেকে খতমে বোখারী শরিফ শুরু হয়ে বাদ মাগরিব শেষ হয়।

  • উখিয়ার গয়ালমারা দাখিল মাদ্রাসায় ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালিত ও র‍্যালি আয়োজন করা হয়।

    উখিয়ার গয়ালমারা দাখিল মাদ্রাসায় ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালিত ও র‍্যালি আয়োজন করা হয়।

    ওমর ফারুক উখিয়া -কক্সবাজার।

    স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা’র ২নং রত্নাপালং ইউনিয়ন এর গয়ালমারা দাখিল মাদ্রাসায় র‍্যালি, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহাফিল উদযাপন করা হয়।

    আজ(১৫আগষ্ট২০২২)গয়ালমারা দাখিল মাদ্রাসা সংলগ্ন হলরুমে এই আয়োজন করা হয়।এতে প্রথম শ্রেনি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত সকল ছাত্র/ছাত্রী উপস্থিত থেকে এক কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে র‍্যালি ও মাদ্রাসার হলরুমে রচনা,কবিতা,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর চিত্র অংকনের প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়।

    সভায় প্রথম অধিবেশনে( সুপার) মাওলানা দিল মুহাম্মদ এর সভাপতিত্বে মাস্টার হাসেম এর সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন অত্র মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাস্টার আবুল হোসাইন।

    তিনি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একজন রাজনৈতিক নেতাই ছিলেন না, তিনি মানুষ হিসেবে ছিলেন সকল গুণের অধিকারী। তিনি কৃষিশিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও সম্প্রসারণের গোড়া পত্তন করেন। তিনি আরো বলেন, আমরা কথা ও পোষাকে নয় কাজের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে ভালবেসে স্ব স্ব অবস্থান থেকে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সক্ষম হবো।

    মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাওলানা আবুল কালাম বলেন,বঙ্গবন্ধু আপদমস্তক একজন বাঙালী ছিলেন, বাঙালী জাতির মুক্তির ত্রাতা হিসেবে তিনি বাংলার মাটিতে জন্মেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়ন ও মুক্তি ছাড়া তাঁর অন্য কোন ভাবনা ছিলোনা।

    সভায় সভাপতির বক্তৃতায় অত্র প্রতিষ্টানের পরিচালক মাওলানা দিল মুহাম্মদ বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন রাজনীতির কবি এবং অবিসংবাদিত জাতীয়তাবাদী নেতা। তাঁর মতো জাতীয়তাবাদী নেতা সমসাময়িক বিশ্বে ছিল বিরল। তিনি স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছেন, বাঙালীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন।

    আলোচনা শেষে অত্র মাদ্রাসার সকল শিক্ষক ও শিক্ষিকা মিলে ছাত্র ছাত্রীদের প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের পুরস্কার হাতে তুলে দেন।

    এবং ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত, দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি, মঙ্গল কামনা করে কোরআনের কিছু সুরা তেলওয়াত করে এবং বিশেষ দোয়ার আয়োজন শেষে সভা সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

  • উখিয়া নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে ভবন সংকট

    উখিয়া নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে ভবন সংকট

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    উখিয়া নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রায় সাড়ে ৫শ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যায়নরত। এই প্রতিষ্ঠানটি এসএসসি ভোকেশনাল এবং এইচএসসি বিএম শাখা পরিক্ষা কেন্দ্র। বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণী কক্ষ না থাকায় শিক্ষার্থীদের পাঠদানের সংকটে পড়তে হচ্ছে বলে জানান প্রধান শিক্ষক।

    রবিবার ৫ জুন ২০২২ খ্রিঃ বেলা ১২ টায় নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে অর্ধ-বার্ষিক পরিক্ষায় বিদ্যালয়ে জায়গা সংকটের কারণে সকাল ১০: ০০ টা থেকে দুপুর ১:০০ টা পর্যন্ত ষষ্ঠ শ্রেণী ও নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরিক্ষা এবং দুপুর ১: ৩০ টা থেকে বিকাল ৪: ৩০ টা পর্যন্ত সপ্তম ও দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরিক্ষা নেওয়া হচ্ছে এবং এই বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত শ্রেণী কক্ষ না থাকায় অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরিক্ষা নেওয়ার জন্য একটি শ্রেণী বন্ধ রেখে পরের দিন নেওয়া হয় বলে জানান বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক জনাব শহিদুল ইসলাম।

    তিনি আরো জানান, এই বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে কিন্তু পর্যাপ্ত ভবন না থাকায় সংকেটে শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে ভবন সংকট দুর করতে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

  • আল ইসলামিয়া মাদ্রাসা ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন

    আল ইসলামিয়া মাদ্রাসা ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন

    শফিউল নুরী, বিশেষ প্রতিনিধি নাইক্ষ্যংছড়ি।

    বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের আল ইসলামিয়া মাদ্রাসা, এতিমখানা ও এলাকাবাসীর যৌথ উদ্যোগে অদ্য ২৮ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার বিকালে আল- ইসলামিয়া মাদ্রাসার হলরুমে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

    উক্ত ইফতার ও দোয়া মাহফিল, মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জনাব সিরাজুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে শুরু হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামিলীগের সংগ্রামী সহ-সভাপতি ও সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জনাব তসলিম ইকবাল চৌধুরী।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য ৯ ওয়ার্ডের জাফর আলম বাঙ্গালি, আরো উপস্থিত ছিলেন
    মোহাম্মদ নুরুল আলম সভাপতি ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামিলীগ, উপস্থিত ছিলেন আল ইসলামিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা সাবেক শিক্ষক মাষ্টার কফিল উদ্দীন, আল- ইসলামিয়া মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক মাওলানা আবু সুফিয়ান, মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম চৌধুরী, আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক
    মাওলানা শফিউল নুরী, সাবেক শিক্ষক মুজিবুল হক, সোনাইছড়ি ৯নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি শাহারিয়ার ইসলাম আশেক, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বাপ্পির, যৌথ ব্যবস্থাপনায় ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

    যারা উপস্থিত হয়েছেন সলককে আল ইসলামিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার পক্ষ’থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানান, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।

  • রমজানের পরেই আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু হচ্ছে বাঁশখালী মডেল মাদ্রাসা

    রমজানের পরেই আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু হচ্ছে বাঁশখালী মডেল মাদ্রাসা

    মোঃ রেজাউল আজিমঃ- (বাঁশখালী-প্রতিনিধি),

    সাংবাদিক মাওঃ শফকত হোসাইন চাটগামীর প্রতিষ্ঠিত, বাঁশখালী পৌরসভায় অবস্থিত দারুল কারীম পরিচালিত (ভিআইপি শাখা) বাঁশখালী মডেল মাদ্রাসা রমজানের পর আনুষ্ঠানিক ভাবে পাঠ্য কার্যক্রম চালু হচ্ছে।

    পরিচালকের বক্তব্য :- বাঁশখালী মডেল মাদরাসা হবে সম্পুর্ণ জাকাত ফিৎরা ও ছদকা মুক্ত। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত বাঁশখালীর এই ব্যতিক্রমী মাদরাসাটিতে থাকবে শিক্ষার্থীদের জন্য সব ধরণের সুযোগ সুবিধা। থাকবে দারোয়ান ও সার্বক্ষনিক সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পলাতক ছাত্রদের জন্য কঠোর নজরদারি ও নিরাপত্তা প্রদান। কাপড় ছোপড় পরিস্কার, ধোয়া ও আইরনের জন্য ফ্রি লন্ড্রি ব্যবস্থা। আর স্বাস্থ্য ও মানসম্মত ৩ বেলা উন্নতমানের খাবার ও নাস্তা তো আছেই। হিফজের সাথে জেনারেল ৫ম শ্রেণী পযর্ন্ত বাংলা ইংরেজি ও গণিত শিক্ষা প্রদান। ফলে একটা ছাত্র হাফেজ হওয়ার পাশাপাশি ৫ম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হবে। ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

    ভর্তির সাথে যা যা থাকছে,,
    বালিশ, কম্বল, বেডসিট, মশারী, পাঠবই, কোরআন শরীফ, ব্যাগ, ডায়েরী মাদরাসা থেকে ফ্রি সরবরাহ করা হবে।
    রমজানের পরই উদ্বোধন ইনশাআল্লাহ। বিস্তারিত সরাসরি অথবা টেলিফোনে জানতে পারবে।
    বাঁশখালী মডেল মাদরাসার কার্যক্রম সফল হোক সেই দোয়া কামনা করি।

  • ভর্তি চলিতেছে! ভার্তি চলিতেছে!  চাকবৈঠা নতুন পাড়া কারিমিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসায় নাজেরা,প্রি-হিফ্জ ও হিফ্জুল কোরআন ভিবাগের ভার্তি চলছে।

    ভর্তি চলিতেছে! ভার্তি চলিতেছে! চাকবৈঠা নতুন পাড়া কারিমিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসায় নাজেরা,প্রি-হিফ্জ ও হিফ্জুল কোরআন ভিবাগের ভার্তি চলছে।

    ভর্তি চলিতেছে! ভার্তি চলিতেছে!
    চাকবৈঠা নতুন পাড়া কারিমিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসায় নাজেরা,প্রি-হিফ্জ ও হিফ্জুল কোরআন ভিবাগের ভার্তি চলছে।

    ওমর ফারুক উখিয়াঃ-

    কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলার ২নং রত্নাপালং ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের চাকবৈঠা নতুন পাড়া কারিমিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসায় নাজেরা,প্রি-হিফ্জ ও হিফ্জুল কোরআন ভিবাগের ভার্তি চলছে।

    আমাদের বৈশিষ্ট্য সমূহঃ
    ♦️দক্ষ প্রশিক্ষক দ্বারা পাঠদান।
    ♦️২.৩বছরের মধ্যে হিফ্জ শেষ করা।
    ♦️অযোগ্য ছাত্রদের যোগ্য করে তোলা।
    ♦️বাংলা, ইংরেজি, গণিত পাঠদান।
    ♦️১০-২০জন ছাত্রদের জন্য একজন শিক্ষক।
    ♦️আবাসিক থাকার সু ব্যবস্তা।
    ♦️সর্বোক্ষনিক ত্ত্ত্বাদান করা।
    ♦️সাপ্তাহিক রিপোর্ট করা ইত্যাদি।

    ভর্তি সংক্রান্ত তথ্যঃ-
    ?ভর্তির কোটা পূর্ণ হওয়ার পর ভর্তি বন্ধ।
    ?নির্দিষ্ট কোটার পর ভর্তি করা হবে না।
    ?ভর্তিচ্ছুক ছাত্রদের ২৫ এপ্রিল থেকে১০ই মে’ ২০২২ইং ভেতর যোগাযোগ করতে হবে।
    ?২৫শে এপ্রিল থেকে ভর্তির ফরম বিতরণ করা হবে।
    ?১০এ মে’র মধ্যে ফরম পিলাব করে জমা দিতে হবে।
    ?ছাত্র ও অভিভাবকদের ২কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি অবশ্যয় জমা দিতে হবে।
    ? ছাত্র ও অভিভাবকদের জন্য জন্মনিবন্ধন / এন, আইডি কার্ডের পটো কপি জমা দিতে হবে।
    আসোন,সংখ্যা সীমিত হওয়ায় অতিসত্বর যোগাযোগ করোন।
    যোগাযোগঃ- 01817-353589
    01817-118294

  • উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে মহিলা মাদ্রাসা

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে মহিলা মাদ্রাসা

     

    ওমর ফারুক (উখিয়া-কক্সবাজার)

    কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্টান হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (র.) মহিলা মাদ্রাসা এতিম খানা ও হিফ্জ খানা।

    উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে থাইংখালী উত্তর জামতলী এলাকায় প্রতিষ্টিত অত্র মাদ্রাসা।

    মাদ্রাসাটি স্থাপিত ২০২০সাল। মাওলানা সেলিম এর তথ্যব্ধানে মাদ্রাসাটি পরিচালিত ।গত ১০জানুয়ারি ২০২০সালে প্রতিষ্টিত হয়ে দীর্গতিতে চলতেছে মাদ্রাসার পাঠদান।

    মাওলানা সেলিম ও তার সহধর্মিণী হাফেজা সেলিনা আক্তার এর ঘামের বিনিময়ে প্রতিষ্টান গত এক বছর চলিত হয়ে আজ ধন্য ও উখিয়া’র সর্বোচ্চ রেকর্ড করলো মাদ্রাসাটি।

    মাদ্রাসা’র শিক্ষিকা হাফেজা সেলিনা আক্তার রাত দিন পরিশ্রম সৌভাগ্যবিদে কাজ করে গড়ে তুলতেছে বছরের ৫-১০জন হাফেজা।

    শুধু তাই নয়,কক্সবাজার উখিয়ার থাইংখালীর স্থানীয় পাড়া প্রতিবেশি মা- বোন ও আত্মীয় সজন মহিলাদের তালিম ও হাদিস বর্ণনা ও পাটদান শিখানো হচ্ছে বলে জানান।

    রাসুল (স)বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কোরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষাদে ( আলহাদিস)

    নারী জাতীর অগ্রদুধ কোরআনি শিক্ষাই বাস্তবায়ন করাই ইসলামের মূল বৈশিষ্ট্য।
    সেই বৈশিষ্ট্যকে সামনে নিয়ে আরো বড় করে মহিলা কওমি মাদ্রাসা করার জন্য বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে মাদ্রাসাটি।

    কক্সবাজার জেলা দক্ষিণ ও পূর্বে কোরনি ব্যবস্তা না থাকায় স্থানীয় জনসাধারণ মুখ অন্ধ ছিল। মাওলানা সেলিম বলেন,একটা মাদ্রাসা করতে গেলে অনেক টাকা পয়সা হাতে নিয়ে দাড়াতে হয়, আলহামদুলিল্লাহ নিজের শ্রম ও শক্তিতে মাদ্রাসা করার জন্য আমি এক পায়ে দাড়িয়েছি। আমার সামনের লক্ষ হলো যে, কক্সবাজার জেলায় প্রথম মহিলা কওমি মাদ্রাসা চলিত হবে ইনশাআল্লাহ। সে সাথে মহিলা এতিম শিক্ষার্থীর জন্য মাদ্রাসা ফাউন্ড থেকে যতারত ভাবে সুশিক্ষিত নিশ্চিত করা হয়।

    স্থানীয় উলামা ও মুরুব্বি গণের পরামর্শ নিয়ে এই কাজ করা শুরু করে দিছি আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পাঠদান চলিত আছে, সামনে মাদ্রাসার উন্নতির জন্য দেশিবাসীর কাছে দোয়া ও সহযোগিতা চাই।

    ইসলাম নারী শিক্ষার বিষয়ে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর রয়েছে সমান শিক্ষার অধিকার। মূলত ইসলামে ঘোষিত হয়েছে শিক্ষা দীক্ষা পাওয়া শুধু নারীর অধিকারই নয় বরং তার ওপর ফরয। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর নারীর উপর আবশ্যক”।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াআল্লাহু আনহুম আজমায়ীন তাদের কন্যাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর এক প্রকৃষ্ট উদাহরন হলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা)। যিনি আরবি সাহিত্যে যেমন পারদর্শী ছিলেন তেমনি চিকিৎসা শাস্ত্রেও হয়ে উঠেছিলেন সমান পারদর্শী। হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা) গণিত শাস্ত্রে এতখানি পারদর্শী ছিলেন যে, হযরত ওমর (রা) এর মত জালীলুল কদর সাহাবী তাঁর কাছ থেকে মিরাসের মাসয়ালা ও হিসাব জেনে নিতেন। এছাড়া যুক্তিবিদ্যায়ও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ফিক্হ শাস্ত্রে ও অর্জন করেছিলেন সুগভীর পান্ডিত্য ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, তৎকালীন নারী সমাজ লেখার নিয়মকানুন সম্পর্কে এতখানি ওয়াকিবহাল ছিলেন যে গুরুত্বপূর্ণ পত্রাবলি ও বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল লিখে রাখতে তাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বর্তমান ফিতনার যোগে মহিলাদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তুলা না হলে আদর্শ সন্তান,আদর্শ সমাজ গঠন কখনো সম্ভব নয়।

    এক পর্যায়ে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার। পরিশেষে মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়েছে,এখন মাদ্রাসায় কাজ চলতেছে,আমি শোকরানা কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে যে,আল্লাহ তায়ালা,এমন একটা জাগাতে আল্লাহর দ্বীন শিক্ষার এমন একটা ব্যবস্তা করাচ্ছে,সে ২২সালের সমজানের শেষদিকে মহিলা কওমি মাদ্রাসা উদ্ভোদন হবে ইনশাআল্লাহ।

    মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা সেলিম বলেন, এই মাদ্রাসাটি গত ২০সালে প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এই বছর পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ পর্দা সহকারে ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয় ও সম্পূর্ণ সুযোগ নিয়ে ছাত্রীদের থাকা, খাওয়া, ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ ইত্যাদি সুযোগ দিয়া হয়।

    গত কয়েক মাস আগে পরিকল্পনা করি, উখিয়াতে একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য।সাথে স্থানিয় ব্যক্তি ওউলামায়ে আকরামের পরামর্শ মত কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। আমি আশাকরি যে, উক্ত মাদ্রাসা সঠিক নিয়ম মোতাবেক কাঠামো মেনে ছাত্রীদের লেখা পড়া করানো হয়বে ইনশাআল্লাহ।

    বর্তমানের মাদ্রাসার আবস্তা সম্পর্কে বলেন,গত দেড় বছরে মাদ্রাসায় ৫জন ছাত্রীকে দস্তুর দিয়া হলো ও আনুষ্ঠানিক ভাবে তাদের বিদায় দিয়া হলো বর্তমান ছাত্রী সংখ্যা ৪৫জন, ইনশাআল্লাহ আগামী থেকে ৩-৪হাজার ছাত্রী পড়ার মত সুযোগ হবে এই কামনা করি ইনশাআল্লাহ।

  • উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা”

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা”

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা

    ওমর ফারুক (উখিয়া উপজেলা স্টাফ রিপোর্টার)

    কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার অন্যতম দ্বীনি প্রতিষ্টান হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (র.) বালিকা মাদ্রাসা এতিম খানা ও হিফ্জ খানা।

    উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে থাইংখালী উত্তর জামতলী এলাকায় প্রতিষ্টিত অত্র মাদ্রাসা।

    মাদ্রাসাটি স্থাপিত ২০২০সাল। মাওলানা সেলিম এর তথ্যব্ধানে মাদ্রাসাটি পরিচালিত ।গত ১০জানুয়ারি ২০২০সালে প্রতিষ্টিত হয়ে দীর্গতিতে চলতেছে মাদ্রাসার পাঠদান।

    মাওলানা সেলিম ও তার সহধর্মিণী হাফেজা সেলিনা আক্তার এর ঘামের বিনিময়ে প্রতিষ্টান গত এক বছর চলিত হয়ে আজ ধন্য ও উখিয়া’র সর্বোচ্চ রেকর্ড করলো মাদ্রাসাটি।

    মাদ্রাসা’র শিক্ষিকা হাফেজা সেলিনা আক্তার রাত দিন পরিশ্রম সৌভাগ্যবিদে কাজ করে গড়ে তুলতেছে বছরের ৫-১০জন হাফেজা।

    শুধু তাই নয়,কক্সবাজার উখিয়ার থাইংখালীর স্থানীয় পাড়া প্রতিবেশি মা- বোন ও আত্মীয় সজন মহিলাদের তালিম ও হাদিস বর্ণনা ও পাটদান শিখানো হচ্ছে বলে জানান।

    রাসুল (স)বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কোরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষাদে ( আলহাদিস)

    নারী জাতীর অগ্রদুধ কোরআনি শিক্ষাই বাস্তবায়ন করাই ইসলামের মূল বৈশিষ্ট্য।
    সেই বৈশিষ্ট্যকে সামনে নিয়ে আরো বড় করে মহিলা কওমি মাদ্রাসা করার জন্য বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে মাদ্রাসাটি।

    কক্সবাজার জেলা দক্ষিণ ও পূর্বে কোরনি ব্যবস্তা না থাকায় স্থানীয় জনসাধারণ মুখ অন্ধ ছিল। মাওলানা সেলিম বলেন,একটা মাদ্রাসা করতে গেলে অনেক টাকা পয়সা হাতে নিয়ে দাড়াতে হয়, আলহামদুলিল্লাহ নিজের শ্রম ও শক্তিতে মাদ্রাসা করার জন্য আমি এক পায়ে দাড়িয়েছি। আমার সামনের লক্ষ হলো যে, কক্সবাজার জেলায় প্রথম মহিলা কওমি মাদ্রাসা চলিত হবে ইনশাআল্লাহ। সে সাথে মহিলা এতিম শিক্ষার্থীর জন্য মাদ্রাসা ফাউন্ড থেকে যতারত ভাবে সুশিক্ষিত নিশ্চিত করা হয়।

    স্থানীয় উলামা ও মুরুব্বি গণের পরামর্শ নিয়ে এই কাজ করা শুরু করে দিছি আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পাঠদান চলিত আছে, সামনে মাদ্রাসার উন্নতির জন্য দেশিবাসীর কাছে দোয়া চাই।

    ইসলাম নারী শিক্ষার বিষয়ে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর রয়েছে সমান শিক্ষার অধিকার। মূলত ইসলামে ঘোষিত হয়েছে শিক্ষা দীক্ষা পাওয়া শুধু নারীর অধিকারই নয় বরং তার ওপর ফরয। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর নারীর উপর আবশ্যক”।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াআল্লাহু আনহুম আজমায়ীন তাদের কন্যাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর এক প্রকৃষ্ট উদাহরন হলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা)। যিনি আরবি সাহিত্যে যেমন পারদর্শী ছিলেন তেমনি চিকিৎসা শাস্ত্রেও হয়ে উঠেছিলেন সমান পারদর্শী। হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা) গণিত শাস্ত্রে এতখানি পারদর্শী ছিলেন যে, হযরত ওমর (রা) এর মত জালীলুল কদর সাহাবী তাঁর কাছ থেকে মিরাসের মাসয়ালা ও হিসাব জেনে নিতেন। এছাড়া যুক্তিবিদ্যায়ও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ফিক্হ শাস্ত্রে ও অর্জন করেছিলেন সুগভীর পান্ডিত্য ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, তৎকালীন নারী সমাজ লেখার নিয়মকানুন সম্পর্কে এতখানি ওয়াকিবহাল ছিলেন যে গুরুত্বপূর্ণ পত্রাবলি ও বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল লিখে রাখতে তাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বর্তমান ফিতনার যোগে মহিলাদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তুলা না হলে আদর্শ সন্তান,আদর্শ সমাজ গঠন কখনো সম্ভব নয়।

    এক পর্যায়ে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার। পরিশেষে মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়েছে,এখন মাদ্রাসায় কাজ চলতেছে,আমি শোকরানা কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে যে,আল্লাহ তায়ালা,এমন একটা জাগাতে আল্লাহর দ্বীন শিক্ষার এমন একটা ব্যবস্তা করাচ্ছে।

    মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা সেলিম বলেন, এই মাদ্রাসাটি গত ২০সালে প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এই বছর পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ পর্দা সহকারে ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয় ও সম্পূর্ণ সুযোগ নিয়ে ছাত্রীদের থাকা, খাওয়া, ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ ইত্যাদি সুযোগ দিয়া হয়।

    গত কয়েক মাস আগে পরিকল্পনা করি, উখিয়াতে একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য।সাথে স্থানিয় ব্যক্তি ওউলামায়ে আকরামের পরামর্শ মত কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। আমি আশাকরি যে, উক্ত মাদ্রাসা সঠিক নিয়ম মোতাবেক কাঠামো মেনে ছাত্রীদের লেখা পড়া করানো হয়বে।

    বর্তমানের মাদ্রাসার আবস্তা সম্পর্কে বলেন,গত দেড় বছরে মাদ্রাসায় ৫জন ছাত্রীকে দস্তুর দিয়া হলো ও আনুষ্ঠানিক ভাবে তাদের বিদায় দিয়া হলো বর্তমান ছাতী সংখ্যা ৪৫জন, ইনশাআল্লাহ আগামী থেকে ৩-৪হাজার ছাত্রী পড়ার মত সুযোগ হবে এই কামনা করি৷

     

  • বিরামপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন উদ্বোধন

    বিরামপুরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন উদ্বোধন

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    বিরামপুর উপজেলার তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবনেরউদ্বোধন করেছেন, দিনাজপুর-৬ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য শিবলীসাদিক।মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রæ:) দুপুরে গঙ্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে জাইকারঅর্থায়নে নির্মিত ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে স্কুল

    পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদকগোলজার হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,
    দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক। বিশেষ অতিথিছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাসআলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার, উপজেলাআওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নাড়– গোপাল কুন্ডু, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক মাষ্টার, মুকুন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুলকালাম আজাদ প্রমূখ।

    এর আগে অতিথিবৃন্দ বিরামপুর শালবাগানবালিকা দাখিল মাদ্রাসার নতুন ভবন ও শালবাগান এতিমখানা মাদ্রাসারভবনের উদ্বোধন করেন।