Category: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

  • Untitled post 2797

     

     

    স্যারের স্বপ্ন অসামাপ্ত
    গত ১৫ মার্চ ২০২১ ইং উখিয়া হতে রাস্তার মাথা পৌঁছা মাত্রই আমার মোবাইলের রিং বাজল।পকেট থেকে মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি হেড স্যারের কল। কল রিসিভ করা মাত্রই হেড স্যার বলল শংকর স্যার সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেলে চিকিৎসাধীন আছে। এই সংবাদ শুনে খৃবই মর্মাহত হলাম।

    স্যারের দুর্ঘটনার বিষয়ে ফেইসবুকে একটা স্টেট্যাস লেখা শুরু করা মাত্রই আবার হেড স্যার ফোন করে জানাল শংকর স্যার মারা গেছে। এই মর্মান্তিক সংবাদের জন্য যেহতু প্রস্তুত ছিলাম না সেহেতু নিজে হতবিহ্বল হয়ে গেলাম।
    বিকেলে আমরা কিছু সংখ্যক স্যারের প্রাক্তন ছাত্র স্যারকে শেষ দেখা দেখার জন্য স্যারের গ্রামের বাড়ি মির সরাই উপজেলার হাইদকান্দির পথে রওনা দিই। রাত আড়াইটার দিকে আমরা স্যারের মরদেহের কাছে পৌঁছে স্যারকে শেষ দেখা দেখি।আমাদের দেখার পর স্যারের মরদেহ শ্বসানে নিয়ে যায় এবং শবদাহ সম্পন্ন করে।
    রাত সাড়ে তিনটার দিকে আমরা কুতুপালং চলে আসার পথে স্যারের নির্মানাধীন বাড়িতে যায়। সেখানে গিয়ে দেখি ছাদ ঢালাই কাজের জন্য সব কিছু প্রস্তুত। ১৭ তারিখ ছাদ ঢালাই করার দিন ছিল। স্যারের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল একটি বাড়ি করার। সেই স্বপ্ন পুরন হবার আগেই স্যার পরপারে চলে গেছে।
    স্যারের নির্মানাধীন বাড়ি দেখার পর আমরা স্যারের পুরাতন বাড়িতে গেলাম। আমরা সেখানে পৌঁছার সাথে সাথেই এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। স্যারের স্ত্রী ও নাবালক দুই সন্তানের ক্রন্দনে আকাশ বাতাস বারি হয়ে যায়। তখন তাদেরকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা আমাদের ছিলনা। জানলাম স্যারের দুই সন্তান মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে অধ্যায়নরত। স্যারের স্বপ্ন ছিল ছেলেদ্বয়কে উচ্চ শিক্ষিত করাবে। স্যারের সেই স্বপ্নও বাস্তবায়িত হয়নি।


    স্যারের ব্যাপারে এই লম্বা লিখার কারণ হলো স্যারের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কিছু সংখ্যক প্রাক্তন ছাত্র শংকর স্যার কল্যান তহবিল গঠন করেছে। এটা ভালো উদ্যোগ। আমরা স্যারের প্রাক্তন ছাত্র /ছাত্রীরা মিলে স্যারের অসমাপ্ত স্বপ্ন গুলো কি বাস্তবায়ন করতে পারিনা। সবাই আন্তরিক হলে অবশ্যই পারব।

  • উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপলক্ষে চিত্র অংকন,বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপলক্ষে চিত্র অংকন,বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

    এম এ আব্দুল খালেকের প্রতিবেদক

     

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপলক্ষে চিত্র অংকন ০৬/০৩/২০২১ ইং, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত প্রতিযোগিতায় চাকবৈঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে,


    ১|চিত্র অংকন প্রতিযোগিতায় উপজেলা পর্যায়ে ১ম স্থান অধিকার করেন- তফুরা আক্তার( ৯ম)।
    ২।বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ- ৩য় স্থান, মোহাম্মদ পারভেজ(১০ম)।
    ৩।বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ- ৩য় স্থান, কামরুন্নেছা রুমি(৮ম ) ( খ বিভাগ)।
    বিজয়ীদের ৭ই মার্চ পুরষ্কার প্রদান করা হবে।
    বিজয়ীসহ যারা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল তাদের সকলকে চাকবৈঠা উচ্চ বিদ্যালয় এর পক্ষ হতে অভিনন্দন ও শুভ কামনা রইল।

  • শুক্রবার চট্টগ্রামের জামিয়া জিরি মাদরাসায় এসলাহি জোড় ও ১০০তম খতমে বোখারী অনুষ্ঠিত হবে

    শুক্রবার চট্টগ্রামের জামিয়া জিরি মাদরাসায় এসলাহি জোড় ও ১০০তম খতমে বোখারী অনুষ্ঠিত হবে

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রামের পটিয়া আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরির (জিরি মাদরাসা) এছলাহি জোড় ও ১০০তম খতমে বুখারী অনুষ্ঠান আগামী (০৫ মার্চ২১) শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে।
    হাটহাজারী মাদরাসার পর এবার জামিয়া জিরিতে শততম খতমে বুখারী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
    জোড়ে দেশের প্রত্যন্তাঞ্চলের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরামগণ রূহানী বয়ান করবেন।এছলাহি জোড় ও খতমে বুখারীতে জামিয়ার সাবেক সফল পরিচালক পীরে কামেল আল্লামা শাহ্ মোহাম্মদ তৈয়ব (রহ.) এর খলিফাগণ, মুরিদান, মুহিব্বীন ও ধর্মপ্রাণ তৌহিদীজনতার উপস্থিতি ও দোয়া কামনা করেছেন জামিয়ার মহাপরিচালক মাওলানা হাফেজ খোবাইব বিন তৈয়ব দাঃবাঃ। আমাদের অংশীদারদের দেখুন,shoes – কেতাদুরস্ত পাদুকা নেতাদের!

    জামিয়া প্রধানের একান্ত সচিব মাওলানা রহিমুল্লাহ বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদীকে মোটো ফোনে জানান,
    শুক্রবার সকাল দশটা থেকে এছলাহি জোড় অনুষ্ঠিত হবে এবং বেলা তিনটায় খতমে বুখারী অনুষ্ঠান শুরু হয়ে আসরের পূর্বে মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হবে, ইনশাআল্লাহ।

  • শুক্রবার চট্টগ্রামের জামিয়া জিরি মাদরাসায় এসলাহি জোড় ও ১০০তম খতমে বোখারী অনুষ্ঠিত হবে

    শুক্রবার চট্টগ্রামের জামিয়া জিরি মাদরাসায় এসলাহি জোড় ও ১০০তম খতমে বোখারী অনুষ্ঠিত হবে

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রামের পটিয়া আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরির (জিরি মাদরাসা) এছলাহি জোড় ও ১০০তম খতমে বুখারী অনুষ্ঠান আগামী (০৫ মার্চ২১) শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে।
    হাটহাজারী মাদরাসার পর এবার জামিয়া জিরিতে শততম খতমে বুখারী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
    জোড়ে দেশের প্রত্যন্তাঞ্চলের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরামগণ রূহানী বয়ান করবেন।এছলাহি জোড় ও খতমে বুখারীতে জামিয়ার সাবেক সফল পরিচালক পীরে কামেল আল্লামা শাহ্ মোহাম্মদ তৈয়ব (রহ.) এর খলিফাগণ, মুরিদান, মুহিব্বীন ও ধর্মপ্রাণ তৌহিদীজনতার উপস্থিতি ও দোয়া কামনা করেছেন জামিয়ার মহাপরিচালক মাওলানা হাফেজ খোবাইব বিন তৈয়ব দাঃবাঃ।

    জামিয়া প্রধানের একান্ত সচিব মাওলানা রহিমুল্লাহ বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদীকে মোটো ফোনে জানান,
    শুক্রবার সকাল দশটা থেকে এছলাহি জোড় অনুষ্ঠিত হবে এবং বেলা তিনটায় খতমে বুখারী অনুষ্ঠান শুরু হয়ে আসরের পূর্বে মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হবে, ইনশাআল্লাহ।

  • ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কওমি মাদ্রাসা মূল: মুফতি তাকি উসমানী হাফিজাহুল্লাহ

    ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কওমি মাদ্রাসা মূল: মুফতি তাকি উসমানী হাফিজাহুল্লাহ

    কওমি প্রতিবেদক

     

    ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে কওমি মাদ্রাসা
    মূল: মুফতি তাকি উসমানী হাফিজাহুল্লাহ
    অনুবাদ: ইবনে নাজ্জার
    সূত্র: “শাহ রাহে ইলম”

    (এই লেখাটা মুফতি তাকি উসমানী সাহেব হাফি. কওমি মাদ্রাসার বর্তমান এই দুরাবস্থা দেখে, নিজের শত শত তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন। মনের গভীরে চেপে রাখা অনেক দিনের কষ্ট আর আফসোস গুলো কলমের ভাষায় প্রকাশ করেছেন। তাই প্রত্যেকটা কওমি মাদ্রাসার সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলী ও পরিচালনা কমিটির কাছে, এই লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়ার আন্তরিক নিবেদন রইল। আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন।)

    উনি বলেন, অনেক চিন্তা ভাবনা করার পর যতোটুকু আমি বুঝতে পারলাম তা হল:

    কওমি মাদ্রাসার অধঃপতনের মূল কারণ হল “আস্তে আস্তে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থাটা গতানুগতিক একটি প্রথায় পরিণত হয়েছে। আর এর আসল উদ্দেশ্য আমরা ভুলে গিয়েছি”। যদিও আমাদের মুখে এখনো এ কথাই শোনা যায় যে, “এই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হল ইসলাম ধর্মের খেদমত করা”। তবে তিক্ত বাস্তবতা হল, এগুলো শুধু মুখেই বলা হয় অন্তরে থাকে অন্য কিছু। কেননা বাস্তবেই যদি আমাদের অন্তরে এই উদ্দেশ্য থাকত, তাহলে আমাদের সার্বক্ষণিক ব্যস্ততা এটাই থাকত। আকাবির ও আসলাফদের মত সর্বদা আমাদের মাথায় ঘুরত, আমাদের কোনো কাজে আল্লাহতালা অসন্তুষ্ট হচ্ছেন কিনা?? আমাদের কাজে-কর্মে দ্বীনের কতটুকু খেদমত হচ্ছে?? আমরা আমাদের মূল উদ্দেশ্যে কতটুকু সফল হয়েছি??

    বরং উল্টো আমরা আমাদের সম্পূর্ণ মনোযোগ মাদ্রাসার বাহ্যিক উন্নতিতে লাগিয়েছি, যা আমাদের আসল উদ্দেশ্য নয়। বেশিরভাগ মাদ্রাসার পরিচালকরা সর্বদা এটাই চেষ্টা করেন যে, কিভাবে আমার মাদ্রাসাটা প্রসিদ্ধতা লাভ করবে?? কিভাবে ছাত্রের সংখ্যা বাড়ানো যাবে?? কিভাবে দেশের নামকরা শিক্ষকদের এখানে জমায়েত করা যাবে?? এককথায় কিভাবে জনসাধারণের মাঝে মাদ্রাসা এবং মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির ভালোবাসা আর গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে?? আর এগুলোর পিছনে আমাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর রাত-দিনের দৌড়ঝাঁপ দেখলে তো মনে হয়, এগুলোই আমাদের আসল উদ্দেশ্য। আবার এই উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য আমরা এমন পন্থাও অবলম্বন করি, যা একজন আলেমের জন্য কখনো সমিচীন নয়। বরং কখনো কখনো তো আমরা স্পষ্ট নাজায়েজ আর অবৈধ-পন্থা অবলম্বনে করতেও দ্বিধাবোধ করি না।

    অন্যদিকে যদি কোনো মাদ্রাসা মোটামুটিভাবে এগুলো অর্জন করে ফেলে, তাহলে মনে করা হয় আসল উদ্দেশ্য পূরণ হয়ে গেছে। অথচ আমাদের ছাত্রদের শিক্ষা, চারিত্রিক ও ধর্মীয় অবস্থা কেমন?? আমরা মুসলিম সমাজ পরিচালনা করার জন্য কেমন মানুষ তৈরি করেছি?? আমাদের চেষ্টা ও মুজাহাদার দ্বারা বাস্তবে ইসলামের কতটুকু উপকার হচ্ছে?? সেগুলোর কোন খবরই থাকে না। আর আস্তে আস্তে তো এসব বিষয়ের খোঁজখবর নেওয়া, চিন্তাভাবনা করার মানুষ ও কমে যাচ্ছে।

    মোটকথা এই অধঃপতনের মূল কারন হল, “খিদমতে দ্বীন আমাদের আসল উদ্দেশ্য” এটা একবার মুখে উচ্চারণ করার পর কর্মজীবনে আমরা তা ভুলে যাই। আর এই বাহ্যিক জিনিসগুলো ঘিরেই চলতে থাকে আমাদের মেহনত-মুজাহাদা, শ্রম-সাধনা সবকিছুই। অথচ এগুলো আমাদের মূল উদ্দেশ্য নয়। বরং এগুলোর সাথে তো ইসলামের কোনো সম্পর্কই নেই আর থাকলেও এই শর্তে যে, আমাদের মূল উদ্দেশ্য ইসলামের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য নিয়ত শুদ্ধ রেখে এগুলোকে শুধু মাত্র মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। কিন্তু অত্যন্ত আফসোস ও পরিতাপের বিষয় হল,আমরা এগুলোকেই মূল উদ্দেশ্য বানিয়ে ফেলেছি।

    এমনিভাবে কওমি মাদ্রাসার গৌরবময় ইতিহাসের এক উজ্জল বৈশিষ্ট্য হল, এখানের শিক্ষক ছাত্রদের পারস্পরিক সম্পর্কটা গতানুগতিক সাধারণ কোন সম্পর্ক নয় যা, শুধু মাত্র শ্রেণিকক্ষের চার দেওয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। বরং এটা পরস্পরের মধ্যে আত্মার পবিত্র সম্পর্ক। যা শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত অটুট থাকত। উস্তাদ শুধুমাত্র কিতাব পড়ানোর জন্য নিযুক্ত কোন শিক্ষক ছিল না, বরং নিজ ছাত্রদের জন্য তাঁরা ছিলেন কল্যাণকামী দরদী এক মহান পিতা। আর ছাত্রদের চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দিক নির্দেশনা প্রদান কারী। ইলম ও আমলের ময়দানে ছাত্রদের শুভাকাঙ্ক্ষী এক অভিভাবক। সাথে সাথে তাঁরা ছাত্রদের নিজস্ব বিষয়গুলো ও দেখাশোনা করতেন। ফলে ছাত্ররা শিক্ষকদের থেকে পুঁথিগত শিক্ষা পাওয়ার সাথে সাথে চারিত্রিক শিক্ষা ও গ্রহণ করত। তাঁদের থেকে জীবন পরিচালনা করা শিখত। শিখত ধার্মিকতা, একনিষ্ঠতা, বিনয়-নম্রতা সহ উত্তম চরিত্রের আরো অনেক গুণাবলী। আর এভাবেই ছাত্ররা শিক্ষা-দীক্ষায়, জ্ঞান ও প্রজ্ঞায় শিক্ষকদের সাদৃশ্য হয়ে উঠত।

    বিশেষ করে “দারুল উলুম দেওবন্দ” যেই মৌলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বিশ্বের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এক ভিন্নরকম উচ্চতায় পৌঁছেছে তা হল, এটি শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয় বরং আদর্শ মানুষ গড়ার এক বিশাল কারখানা। যেখানে শিক্ষার চেয়ে দীক্ষার পরিমাণই বেশি থাকে। ফলে তৈরি হয় সঠিক শুদ্ধ আকিদায় বিশ্বাসী একনিষ্ঠ একজন পাক্কা মুসলমান। যারা কথার চেয়ে বেশি নিজেদের সুন্দর আচার-ব্যবহার আর উত্তম চরিত্রের মাধ্যমেই ইসলামের প্রচার-প্রসার করে।

    কিন্তু আফসোসের বিষয় হল আস্তে আস্তে এগুলো বিষয় আদিম যুগের ইতিহাসের মতো হয়ে যাচ্ছে। আর এর মূল কারণ হচ্ছে শিক্ষকরা নিজেদের মূল উদ্দেশ্য এটা কে বানিয়েছেন যে, শ্রেণিকক্ষে এমন ভাবে পড়ানো যাতে ছাত্ররা খুশি হয়ে যায। তাঁরা সব সময় ভাবতে থাকে, পড়ানোর জন্য তাঁদেরকে কেমন প্রবন্ধ বা কিতাব দেওয়া হয়েছে?? কিভাবে ছাত্রদের ওপর নিজের জ্ঞানের প্রভাব পড়বে?? কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে ছাত্রদের মাঝে নিজেদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে?? আর এই গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে গিয়ে কোন পদ্ধতিতে পড়ালে ছাত্রদের বেশি উপকার হবে, সেটা ভুলে যায়। বরং কখনো তো তাঁরা খুঁজতে থাকে যে, কোন পদ্ধতিটা ছাত্রদের প্রবৃত্তির চাহিদা অনুযায়ী হবে?? ফলে শিক্ষকগণ ছাত্রদেরকে দিক-নির্দেশনা দেওয়ার পরিবর্তে তাদের প্রবৃত্তির অনুগত হয়ে যায়। আর ছাত্ররা শিক্ষকের পিছনে চলে না বরং শিক্ষকরা ছাত্রদের চাহিদার পিছনে দৌড়াতে থাকে।

    কিন্তু কিভাবে পড়ালে ছাত্রদের উপকার হবে?? কী কী শেখালে ছাত্ররা ধর্ম, দেশ ও জাতির জন্য আরও উপকারী হিসেবে গড়ে উঠবে?? ছাত্রদের কী ধরনের আগ্রহ-উদ্দীপনা, চাহিদা তাদের জন্য ক্ষতিকর?? কিভাবে ক্ষতিকর জিনিস থেকে তাদের আগ্রহ দূর হবে?? শ্রেণীকক্ষের বাইরে তারা কিভাবে চলা ফেরা করছে?? এগুলো বিষয় নিয়ে চিন্তাভাবনা করা, ছাত্রদের জীবনের মূল উদ্দেশ্য পূরণে এগিয়ে আসার মতো লোকেরাও আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যাচ্ছে।

    তাই এখন সর্বপ্রথম আমাদের প্রত্যেকের নিজ নিজ এলাকায় কওমি মাদ্রাসার মৃত্যুপ্রায় এই “প্রাণ” পুনরায় তাজা করার প্রয়োজন। কেননা এটি ছাড়া আমাদের কওমি মাদ্রাসাগুলো বেশির থেকে বেশি আক্ষরিক জ্ঞানের “কেন্দ্র” হতে পারবে। ইসলামের সবচেয়ে বড় ভয়ঙ্কর শত্রু ইউরোপ আমেরিকার মুশরিক প্রাচ্যবিদদের মতো মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করা এবং নির্দিষ্ট কিছু বিষয় পড়াশোনা করানোই আমাদের মূল উদ্দেশ্য হয়ে যাবে। আর আস্তে আস্তে একদিন আমরা দ্বীনি শিক্ষার অপরিহার্য ও আবশ্যকীয় এই বৈশিষ্ট্যগুলি হারিয়ে, অবশেষে একদিন দ্বীনহারা হয়ে পড়ব।

    কওমি মাদ্রাসার এই প্রাণ যা সময়ের ঘূর্ণিপাকে আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে, এটাকে পুনর্জীবিত করতে সবচেয়ে বড় গুরুদায়িত্ব হল প্রত্যেকটি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং পরিচালনা কমিটির সদস্যের উপর। তাদের উচিত হল সর্ব প্রথম তাঁরা নিজেদের আমল-আখলাকের দিকে নজর দিবে। তাঁরা দেখবে ইসলামী শিক্ষা তাদের জীবনে কোনো পরিবর্তন এনেছে কি না?? আল্লাহর ভয় আর আখেরাতের চিন্তায় তাঁদের অন্তর কেঁপে ওঠে কি না?? রবের সাথে তাঁদের নৈকট্য বৃদ্ধি পেয়েছে কি না?? ইবাদতের প্রতি তাঁদের আগ্রহ কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে?? আমলের যেই ফজিলত গুলো দিনরাত তাঁরা অন্যকে শোনাচ্ছে, নিজেরা তার উপর কতটুকু আমল করছে?? আল্লাহর রাস্তায় দান সদকা করার জন্য অন্যদেরকে কুরআন হাদীস শুনিয়ে যেই উৎসাহ উদ্দিপনা দেওয়া হয়, নিজেরা তাতে কতটুকু অংশ গ্রহণ করেছে?? ইসলামের জন্য জান ও মালের কুরবানী দেওয়ার জন্য কতটুকু প্রস্তুতি নিয়েছে?? সমাজের এই অধঃপতনে তাঁরা অস্থির হয়ে ছটফট করছে কি না?? সুন্দর সুশীল সমাজ বিনির্মাণের চিন্তা-চেতনা তাদের মন-মস্তিস্কে কতটুকু প্রভাব ফেলেছে?? যদি এগুলো বিষয় নিয়ে আমরা চিন্তা করি,বাস্তবতা আর সততার সাথে নিজেদের মাঝে এগুলোর উত্তর খুঁজি তাহলে লজ্জায় শরমে মাথা নিচু করে আফসোস আর অনুতাপ করা ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।

    তাই এখন সময়ের দাবি, এই আফসোস আর অনুতাপ থেকে শিক্ষা নিয়ে আর লজ্জা-শরম কে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যৎ সুন্দর করা। তবে এটা সাময়িক হলে, তাতে কোন উপকার হবে না। বরং সর্বদা এটা মনেপ্রাণে ধারণ করে নিতে হবে,আর নিজেদের ভবিষ্যৎকে চোখের সামনে ভাসিয়ে তুলতে হবে। তাহলেই হয়ত আবার ফিরে যেতে পারি আমাদের হারিয়ে যাওয়া সেই সোনালী অতীতে।

    আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন।

  • রাজাপালং ইউনিয়নের স্বনামধন্য সংগঠন, মৌলভী পাড়া ইন্ডিপেনডেন্ট ক্লাব কতৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২১ অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতায় পুরুষ্কার গ্রহণ

    রাজাপালং ইউনিয়নের স্বনামধন্য সংগঠন, মৌলভী পাড়া ইন্ডিপেনডেন্ট ক্লাব কতৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২১ অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতায় পুরুষ্কার গ্রহণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক

     

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার সদর রাজাপালং ইউনিয়নের স্বনামধন্য সংগঠন, মৌলভী পাড়া ইন্ডিপেনডেন্ট ক্লাব কতৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২১ অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী মহোদয়। 

    উক্ত রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করে তৃতীয় স্থান অধিকার করে সনদ পত্র ও পুরস্কার গ্রহন করেছেন, টাইপালং হামেদিয়া দারুচ্ছুন্নাহ্ দাখিল মাদ্রাসার মেধাবী শিক্ষার্থী এইচ এম বোরহান উদ্দিন HM Burhan Uddin
    তাহার এই অর্জনে আমরা টাইপালং হামেদিয়া দারুচ্ছুন্নাহ্ দাখিল মাদ্রাসা পরিবার গর্বিত ও তাহার ভবিষ্যৎ জীবনের উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি।

  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে উখিয়া’য় (MIC) কর্তৃক আয়োজিত অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে উখিয়া’য় (MIC) কর্তৃক আয়োজিত অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

    Kajol Aich. Ukhiya

     

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২১ উপলক্ষে MIC কর্তৃক আয়োজিত উখিয়া উপজেলা ভিত্তিক অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরনী এ অনুষ্ঠান বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষাবিদ মিজানুর রহমান (মিজানের) সভাপতিত্বে সম্পন্ন হয়।
    সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১) সকাল ১১টায় উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সেমিনার হলে (MIC) কর্তৃক আয়োজিত অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,

    উক্ত পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্টানে সম্মানিত উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ন সাংগঠনিক সম্পাদক প্রফেসর নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টাে, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কনট্রাকটর ফরিদুল আলম।

    বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন সিরাজী, উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হারুন অর রশিদ নূরী, আবুল কাশেম নুর জাহান চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর কবির,
    উখিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা তাহমিনা খানম, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক জাহেদুল ইসলাম, টাইপালং দারুছুন্নাহ হামিদিয়া দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মোঃ ইসমাইল, কৃষকলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহিম,
    প্রতিষ্ঠাতা YASID এর চেয়ারম্যান কায়ছার হামিদ সহ প্রমুখ ও উক্ত অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করছেন রাশেদুল ইসলাম।

    এর পরে প্রতিযোগী বিজয়ীদের মধ্যে আকর্ষণীয় পুরষ্কার তুলেদেন সম্মানিত অতিথিবৃন্দরা।
    এ অনুষ্ঠান আয়োযোগকারীঃ মৌলভী পাড়া ইন্ডিপেনডেন্ট ক্লাব (এমআইসি)

  • উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের হেফজখানা ও এতিমখানাতে কম্বল বিতরণ করা হয়

    উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের হেফজখানা ও এতিমখানাতে কম্বল বিতরণ করা হয়

    কাজল আইচ, উখিয়া। 

    উখিয়া উপজেলার সদর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর পক্ষ থেকে বিভিন্ন ওয়ার্ডের হেফজখানা ও এতিমখানার মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়।

    এর মধ্যে ৪নং ওয়ার্ডের নবনির্মিত দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চাকবৈঠা দারুল হেদায়া নূরানী মাদ্রাসা ও হেফজ খানা, ৫নং ওয়ার্ডের মধ্যে ক্যাম্পঢালা জামে মসজিদ সংলগ্ন হেফজখানা


    ৯নং ওয়ার্ডের উখিয়া ডিগ্রী কলেজ সংলগ্ন টি এনটি বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স হেফজখানা

    Exif_JPEG_420

    ৮নং ওয়ার্ডের পশ্চিম দরগাহবিল তাহফিজুল কুরআন মাদ্রাসা ও এতিমখানা এবং ৭নং ওয়ার্ডের স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডেইলপাড়া হোছাইন বিন আলী (রাঃ) মাদ্রাসাতেও কম্বল বিতরণ করা হয়।

  • আনোয়ারায় লটারির মাধ্যমে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি

    আনোয়ারায় লটারির মাধ্যমে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি

     

    আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধিঃ-

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অনুযায়ি আনোয়ারা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারনের মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সোমবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় আনোয়ারা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিপুল সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহ উদ্দীপনা পরিবেশে লটারির মাধ্যমে ফলাফল প্রদান করা হয়।এতে লটারির মাধ্যমে ১৫২ জন ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচিত হয়।এছাড়া ৩০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে অপেক্ষমান রাখা হয়।

    আনোয়ারা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহি অফিসার (ইউএনও) শেখ জোবায়ের আহমেদ।বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ ফেরদৌস হোসেনসহ আরো অনেকে.

  • নবগঠিত উখিয়ার চাকবৈঠা দারুল হেদায়া নুরানী মাদ্রাসা ও হিফজ খানা পরিদর্শন করলেন জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    নবগঠিত উখিয়ার চাকবৈঠা দারুল হেদায়া নুরানী মাদ্রাসা ও হিফজ খানা পরিদর্শন করলেন জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    তরুণ মোফাচ্ছির, মুফতি রিদওয়ানুল কাদির এর ফেসবুক পোষ্ট

     

    আজ আমাদের মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী ময়দানে চাকবৈঠা ইউনিটি ফোরাম আয়োজন করে ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠান ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প।
    সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের মান্যবর চেয়ারম্যান জনাব Jahangir Kabir Chowdhury ।
    চেয়ারম্যান সাহেব ঐ প্রোগ্রাম সমাপ্ত করে আমাদের দারুল হেদায়া মাদ্রাসা চাকবৈঠা উখিয়া কক্সবাজার পরিদর্শনে আসেন।
    সেখানে তিনি কুরআনের পাখিদের সাথে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান। তাদের সাথে কথাবার্তা বলেন। হিফজখানার শিক্ষার্থীদের জন্য তিনি শীতের কাপড়ের ব্যবস্থা করবেন বলে কথা দেন। তৎক্ষণাৎ ছাত্রদের জন্য নাস্তার ব্যবস্থাও করেন।
    তিনি সর্বদা আমাদের পাশে থাকবেন বলে কথা দেন।

    আমাদের মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা চেয়ারম্যান সাহেবকে কাছে পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত হয়।
    এরপর চেয়ারম্যান সাহেব আমাদের কাছ থেকে বিদায় নেন।

    আল্লাহ তাআলা চেয়ারম্যান সাহেবকে কবুল করে নেন। আরো বেশি বেশি দ্বীনের খেদমত করার তাওফিক দান করুন।

    [ আমার ব্যক্তিগত পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন…. Mufti Ridwanul Kadir ]