Category: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

  • নুরানীর মাধ্যমে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে:আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    নুরানীর মাধ্যমে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে:আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন,কচিকাঁচা বাচ্চাদেরকে স্বল্প সময়ে সহজে কুরআন শিক্ষার একটি সফল পদ্ধতি হলো নুরানী।বর্তমান সময়ে এই নুরানী পদ্ধতির মাধ্যমে দেশব্যাপী কুরআনের শিক্ষার বিশাল খিদমাত হচ্ছে। নুরানীর মাধ্যমে আমাদেরকে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে।

    গতকাল ৫ ই জানুয়ারি মঙ্গলবার হাটহাজারী পৌরসভাস্থ নুরানী বোর্ডের প্রধান কার্যালয়ে প্রশিক্ষণরত মুয়াল্লিমদেরকে নসিহতকালে এসব কথা বলেন তিনি।

    আল্লামা বাবুনগরী বলেন, নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশ হাটহাজারী মাদরাসার অধীনে পরিচালিত একটি আদর্শ ও উন্নত বোর্ড। পড়ালেখার মানোন্নয়ন থাকায় পুরো বাংলাদেশে এর সুনাম সুখ্যাতি রয়েছে। এ বোর্ডের সিলেবাস তথা পাঠ্যসূচির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উম্মুল মাদারিস হাটহাজারীর সাথে সম্পৃক্ত থাকায় এ বোর্ডের অবস্থাও উর্ধ্বে । আপনারা এ বোর্ডের অধীনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন এটা আপনাদের জন্য বড় সৌভাগ্যের ব্যাপার।

    মুয়াল্লিমদের উদ্দেশ্যে নুরানীর চেয়ারম্যান
    আল্লামা বাবুনগরী বলেন, মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের খেদমতে নিয়োজিত থাকা পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার৷ তাই এই শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নয় কুরআনের খেদমত হিসেবে গ্রহণ করবেন। পিতৃস্নেহে কোমলমতি শিশুদের পড়াবেন। এবং সর্বদা ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখার উন্নতি সাধনের জন্য ফিকির করবেন।

    কোন ছাত্র পড়া লেখায় অমনোযোগী হলে তাকে পিতৃসুলভ আচরণে বোঝাবেন। মনে রাখবেন আপনাদের হাত ধরেই আগামী প্রজন্মের উত্থান ঘটবে। নুরানী মাদরাসায় মুসলিম কচিকাচা শিশুদের বিশুদ্ধভাবে কুরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত করলে ভবিষ্যত প্রজন্মকে আদর্শ ও উন্নত জাতিরূপে গড়ে তোলা সহজ হবে৷

    প্রশিক্ষণ শেষে নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে এখলাছ ও নিষ্ঠার সাথে কুরআনের খেদমতে নিয়োজিত হবেন। বেতন কম বেশির পিছনে না পড়ে কুরআনের খেদমতে লেগে থাকবেন। আপনারা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে মেহনত করলে এই নুরানী পদ্ধতির মাধ্যমে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে যাবে,ইনশাআল্লাহ।

    পাঁচ ওয়াক্ত নামায জামাতে আদায় করা,সুন্নাতের প্রতি গুরুত্ববান হওয়া সহ আ’মাল আখলাকের প্রতি যত্নবান হতে মোয়াল্লেমদেরকে বিশেষ নসিহত করেন নুরানী বোর্ডের চেয়ারম্যান আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

    প্রশিক্ষণরত মুয়াল্লিমদেরকে নসিহত শেষে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বোর্ডের অন্যান্য কার্যক্রম পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সততা ও
    আমানতদারীতার সাথে কাজ করার নির্দেশ দেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা জমিরউদ্দীন,প্রশিক্ষক ও পরিদর্শক মাওলানা মুহাম্মদ সলিমুল্লাহ,মাওলানা মুহাম্মদ এমদাদ, মাওলানা মুহাম্মদ মনজুর,মাওলানা আবুল হাসেম,মাওলানা এনাম,মাওলানা হেলালুদ্দীন, মাওলানা আনিছুল ইসলাম মাহমুদ,মাওলানা জামিল আহমদ,মাওলানা মাসুদ প্রমূখ।

  • টেকনাফের হ্নীলা জামেয়া দারুস সুন্নাহ মাদ্রাসায় শতাধিক হাফেজ আলেমকে পাগড়ী প্রদান

    টেকনাফের হ্নীলা জামেয়া দারুস সুন্নাহ মাদ্রাসায় শতাধিক হাফেজ আলেমকে পাগড়ী প্রদান

    ওসমান আল-হুমাম কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    গত জুমাবার ও শনিবার কক্সবাজার জেলার প্রাচীনতম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, উপজেলার অন্তর্গত আল-জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহ মাদ্রাসার ৯৪ তম বার্ষিক সভা ও দস্তারবন্দী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    জামিয়ার সদর মুহতামিম মাওলানা ক্বারী মোখতার আহমদ সাহেবের উদ্বোধনী আলোচনার মাধ্যমে ২ দিনব্যাপী বার্ষিক সভা শুরু হয়।
    এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার মহাসচিব আল্লামা মাহফুজুল হক।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামিয়া পটিয়ার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা মুফতি শামসুদ্দিন জিয়া, জামিয়ার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা নুরুল ইসলাম সাদেকসহ দেশ বরেণ্য ওলামায়ে কেরামগণ পৃথক পৃথক অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পেশ করেন।

    দ্বিতীয় দিবসের সমাপনী অধিবেশনে জামিয়ার মুহতামিম আল্লামা আফসার উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি মাহফুজুল হক ও জামিয়ার সিনিয়র মুহাদ্দিসগনের উপস্থিতিতে ১৪৪০-৪১ হিজরী ২০১৯-২০ ইংরেজি শিক্ষাবর্ষের
    শিক্ষা সমাপনী দাওরায়ে হাদীসের ৩০ জন আলেম ও ৩৯ জন হাফেজকে ফজিলত প্রদান করা হয়।

    প্রধান অতিথি আল্লামা মাহফুজুল হক বলেন, সমকালীন বিশ্বে দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে নবীজি সালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুন্নাহ অনুসরণের বিকল্প নেই। কোরআন সুন্নাহর আলোকে ব্যক্তি জীবন গঠন ও সমাজের সর্বস্তরে পূর্ণ দ্বীন বাস্তবায়নে নিজেকে নিবেদিত করি।

  • সোনারপাড়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় জনাব শফিউল করিম স্যারের বিদায়।।। ডাঃ রবি

    সোনারপাড়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় জনাব শফিউল করিম স্যারের বিদায়।।। ডাঃ রবি

    Dr. Rabiur Rahman Robi

     

    আমার নাড়ীর প্রতিষ্ঠান,যেখানেই আমার ভিত্তি প্রোতিত, উখিয়া উপজেলার সোনারপাড়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় জনাব শফিউল করিম স্যারের বিদায় উপলক্ষে প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী কর্তৃক আয়োজিত বিদায় সংবর্ধনা ও মিলন মেলায় অন্যরকম একটা দিন কাটালাম!
    পরিচিত অপরিচিত অনেকের সাথে দেখা। একই সাথে বেদনা ও আনন্দের!স্যারের বিদায় শব্দটা শুনে বুকের ভেতরটা মোছড় দিয়ে উঠল!কতনা স্মৃতি স্যারের সাথে!
    স্যার ছিলেন আমাদের অবিভাবক আর প্রশাসক! স্যারের সুযোগ্য নেতৃত্বে আমাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠানটি এই পর্যন্ত এসেছে!

    আপনার ভবিষ্যত জীবন সুন্দর হোক!
    সবসময় ভাল থাকুন প্রিয় স্যার!

  • ১ লা জানুয়ারী হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলন

    ১ লা জানুয়ারী হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    সম্মাননা পাগড়ি পাচ্ছেন দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থী
    উম্মুল মাদারিস খ্যাত উপমহাদেশের প্রাচীন ও দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলন আগামী ১ লা জানুয়ারী ২০২১ ঈ. জুমাবার বাদ ফজর থেকে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। একই দিন বা’দ ইশা বিগত বছরে দাওরায়ে হাদীস সমাপনকারী ছাত্রদের দস্তারে ফযীলত (পাগড়ী) প্রদান করা হবে।

    মাহফিল উপলক্ষ্যে পুরো জামিয়া জুড়ে সাজসাজ রব। বিশাল আয়োজনের প্রস্তুতিও ইতোমধ্যে শেষের দিকে। হাজার হাজার মুসলিম জনসাধারণের সমবেত হওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে এক বিশাল মাঠ। প্রতিবছর শ্রোতাদের সমাগম বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঠের আয়তনও বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাদরাসা ক্যাম্পাস, মসজিদ ও শ্রেণীকক্ষগুলোকেও আগত মেহমানদের উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তাদের সাদরে বরণ করার নিমিত্তে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। জামিয়া’র ভেতর-বাহির সর্বস্থানে সাজানো-গোছানের অনুপম ছোঁয়া লক্ষ করা গেছে।

    এ মহতি মাহফিলকে সফলকাম করার জন্য রাত-দিন নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন জামিয়ার শিক্ষক, স্টাফ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এলাকাবাসীগণও এ মাহফিলকে সফল করার লক্ষ্যে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছেন। জুমাবার দিনব্যাপী মাহফিলে বক্তব্য রাখবেন দেশের সুযোগ্য ও সুবিখ্যাত উলামায়ে কেরাম। বাদ জুমা দেশ ও জাতির উদ্দেশ্যে বিশেষ দিকনির্দেশনামূলক হেদায়েতি বক্তব্য রাখবেন জামিয়ার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক, আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী দা.বা. এবং মাহফিল শেষে আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করবেন মজলিসে ইদারী’র প্রধান, মুফতীয়ে আজম বাংলাদেশ আল্লামা মুফতী আব্দুচ্ছালাম চাটগামী দা.বা.।

    জুমাবার দিবাগত রাত ইশা পর্যন্ত চলবে আলোচনা ও ওয়ায-নসীহত পর্ব। বাদ ইশা বিগত বছরের দাওরায়ে হাদীস ফারেগীন ছাত্রদের দস্তারবন্দী সম্মেলন (সমাবর্তন) অনুষ্ঠিত হবে। এতে দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে সম্মানসূচক পাগড়ি সনদপত্র প্রদান করা হবে।

    দেশের সর্বস্তরের ইসলামপ্রিয় জনসাধারণের প্রতি বার্ষিক মাহফিল ও দস্তারবন্দী সম্মেলনে শরীক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মজলিসে ইদারী’র প্রধান, মুফতীয়ে আজম আল্লামা মুফতী আব্দুচ্ছালাম চাটগামী দা.বা. এবং শায়খুল হাদীস ও আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী দা.বা.। সাথে সাথে সম্মেলনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য সকলের সার্বিক সহযোগিতা ও দুআ চেয়েছেন।

  • কোরআনের সুক্ষ্মদর্শী মর্মার্থ অনুধাবনের জন্য আরবী ভাষার উপর দক্ষতা অর্জনের কোন বিকল্প নাই।পটিয়া মাদ্রাসায় ড. আবু রেজা নদভী এমপি।

    কোরআনের সুক্ষ্মদর্শী মর্মার্থ অনুধাবনের জন্য আরবী ভাষার উপর দক্ষতা অর্জনের কোন বিকল্প নাই।পটিয়া মাদ্রাসায় ড. আবু রেজা নদভী এমপি।

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রাম-১৫ সাতকানিয়া লোহাগাড়া আসনের সংসদ সদস্য, প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার ও গবেষক প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী বলেছেন, ইসলামী জীবন-ব্যবস্থা যেসব মূলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত সেগুলোর সর্বপ্রধান উৎস হলো কুরআনুল করীম। এ কারণে একজন ঈমানদারের ইহকালীন ও পরকালীন শান্তি ও সফলতা নির্ভর করে কুরআনুল করীমের সঠিক অনুধাবন ও বাস্তব জীবনে তা প্রয়োগের উপর।

    সৃষ্টিকুলের উপর যেমন স্রষ্টার সম্মান ও মর্যাদা অপরিসীম, তেমনি সকল বাণীর উপর কুরআনের মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব অতুলনীয়। কুরআন সুস্পষ্ট আরবী ভাষায় নাযিল হয়েছে। অতএব, বিশুদ্ধভাবে কুরআন বুঝতে ও অনুধাবন করতে চাইলে অবশ্যই আরবী ভাষা বুঝতে হবে।

    আজ (৬ ডিসেম্বর২০) রবিবার বাদ মাগরিব আল জামেয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার কেন্দ্রীয় মসজিদে পবিত্র কোরআন মজিদের সুক্ষ্মদর্শী মর্মার্থ অনুধাবনে আরবী ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপরোক্ত কথা গুলো বলেন। আল জামেয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মহাপরিচালক এবং ড. আবু রেজা নদভী এমপি’র সরাসরি শিক্ষক আল্লামা আবদুল হালিম বোখারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন আল জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার নায়েবে মুহতামিম মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামজাসহ শিক্ষকমন্ডলি ও বিভিন্ন জামাতের ছাত্ররা।

    আল্লামা প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী বলেন, আরবি ভাষার এমনসব বিশেষত্ব রয়েছে যার জন্য আল্লাহ পাক এ ভাষাকে মনোনীত করেছেন কোরআনের ভাষা হিসাবে। যেমন, অন্য ভাষার চেয়ে আরবি ভাষা বুঝতে সহজ হয়। আল্লাহ বলেন, “আমি একে আরবি ভাষায় কোরআন রূপে অবতীর্ণ করেছি, যাতে তোমরা বুঝতে পার।” [ইউসুফ ১২:১-২] ড. আবু নেজা নদভী বলেন, ভাষাবিজ্ঞানের বিচারেও দেখা যায়, সময়ের সাথে সাথে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার বিবর্তন হয়েছে কমবেশি। আবার সময়ের সাথে শব্দের অর্থেরও পরিবর্তন ঘটেছে। কিন্তু আরবি ভাষা এসেছে ২০০০ বৎসরেরও বেশি পুরাতন সেমেটিক ভাষা থেকে। তবে আশ্চর্যজনক ভাবে কোরআন অবতীর্নের পর গত ১৪০০ বৎসর এ আরবি ভাষা নিজেকে শুদ্ধ অবিকৃত অবস্থায় ধরে রেখেছে। এর শব্দ ও শব্দমূল এমনকি এগুলোর অর্থের কোন পরিবর্তন হয়নি। আরবি ভাষায় আছে সবচেয়ে সমৃদ্ধ শব্দ ভাণ্ডার। সব ধরনের ভাব বা অবস্থা বুঝানোর জন্য এর ভিন্ন ভিন্ন শব্দ আছে।
    সুতরাং পবিত্র কোরআনের সুক্ষ্মদর্শী মর্মার্থ অনুধাবনের জন্য আরবী ভাষার উপর দক্ষতা অর্জনের কোন বিকল্প নেই।
    ড. আল্লামা আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশের উম্মুল মাদারিছ খ্যাত দারুল উলুম দেওবন্দের স্বনামখ্যাত মোহাদ্দেস-মুফাচ্ছিরদের সবক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন এবং ভারতের অপর প্রখ্যাত দ্বীনি মারকজ নদওয়াতুল উলামা লক্ষ্ণৌ’তে অধ্যয়নকালীন সমকালীন শ্রেষ্ঠ আলেম সৈয়দ আবুল হাসান আলী নদভীর মতো যুগশ্রেষ্ঠ আলেমদের প্রিয় ছাত্র হওয়ার গৌরব অর্জন করলেও আমার আরবী শেখার বুনিয়াদ তৈরি হয় আল জামেয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায়। দেশের প্রসিদ্ধ এই দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে সুদীর্ঘ ৫ বৎসর অধ্যয়নের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আমার পরম সৌভাগ্য হচ্ছে, এই মাদ্রাসায় অধ্যয়নকালীন আমি সব পরীক্ষাতে সেরা মেধাবী ছাত্রের গৌরব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি এবং পুরস্কৃত হয়েছি।

    বার্তা প্রেরক
    (স্বাক্ষরিত)
    অধ্যাপক শাব্বির আহমদ
    প্রেস সচিব, মাননীয় সাংসদ

  • কোরআন ও হাদীসের আলোকে ভাস্কর্য বা মূর্তি নির্মাণ হারাম: শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম

    কোরআন ও হাদীসের আলোকে ভাস্কর্য বা মূর্তি নির্মাণ হারাম: শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম

    মোঃ রাকিব,বিশেষ প্রতিনিধি

     

    কোরআন এবং হাদিসের আলোকে মূর্তি বা ভাস্কর্য নির্মাণ হারাম বলে দাবি করেছেন দেশের শীর্ষ আলেম ও মুফতিরা। একইসঙ্গে তারা বলেছেন, এসব মূর্তি-ভাস্কর্য ভাঙার দায়িত্ব সরকারের।

    গতকাল ৩ ডিসেম্বর ( বৃহস্পতিবার) বিকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে মূর্তি বা ভাস্কর্য স্থাপন নিয়ে জনমনের বিভ্রান্তি নিরসনে দেশের শীর্ষ আলেম ও মুফতিদের ফতোয়া প্রকাশ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ঐ সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দেশের শীর্ষ আলেমরা।

    উক্ত সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি উদ্যোগে ভাস্কর্য নির্মাণের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এই ভাস্কর্য নিয়ে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা চলছে।

    কেউ বলছেন ভাস্কর্যের পক্ষে আবার কেউ বলছেন ভাস্কর্যের বিপক্ষে। এ নিয়ে পাল্টা পাল্টিভাবে জবাব চলছে। ফলে জাতীয়ভাবে এ সংক্রান্ত জিজ্ঞাসার সৃষ্টি হয়েছে।

    ভাস্কর্য ও মূর্তির ব‍্যাপারে শরীয়াহ বিধান নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তি।
    “ তবে সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, মূর্তি ও ভাস্কর্য জায়েজ-নাজায়েজ হালাল-হারাম সংক্রান্ত ইসলামী শরিয়তের বিধান বিষয়ক যে কেউ যেখান থেকে পারছেন মন্তব্য করছেন ও বক্তব্য দিচ্ছেন।

    তাই এভাবে ইসলামী শরিয়তের বিধান বিষয়ে সম্যক অবগত না হয়ে যত্রতত্র এ জাতীয় বক্তব্য প্রদান করা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় এবং একটি উদ্বেগজনক বিষয়। সেই বিষয়ের উপর লক্ষ রেখে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম ও মুফতি সাহেবদের পক্ষ থেকে ভাস্কর্য ও মূর্তি সংক্রান্ত বিতর্কিত বিষয়ে একটি সম্মিলিত ফতোয়া প্রস্তুত করা হয়েছে। ”

    শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত ফতোয়াটি উপস্থাপন করেন ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের প্রধান মুফতি এনামুল হক কাসেমী।

    লিখিত ঐ সম্মিলিত ফতোয়ায় তিনি বলেন, “মানুষ বা অন্য যে কোনো প্রাণীর ভাস্কর্য আর মূর্তির মধ্যে শরীয়ত কর্তৃক নিষিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে কোনো পার্থক্য নেই। পূজার জন্য তৈরি করা না হলেও তা সন্দেহাতীতভাবে নাজায়েজ ও স্পষ্ট হারাম কাজ এবং কঠিন আজাবযোগ্য গুনাহ। এ বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট বিধানকে পাশ কাটিয়ে গিয়ে প্রাণীর ভাস্কর্য আর মূর্তির মধ্যে বানোয়াট পার্থক্য তৈরি করে প্রাণীর ভাস্কর্যকে বৈধতা দিয়ে সত্য গোপন করা স্পষ্টভাবেই কোরআন ও সুন্নাহর বিধান অমান্য করার নামান্তর। ”

    ঐ সংবাদ সম্মেলনে মুফতি এনামুল হক কাসেমী বলেন, “উপরন্তু যেখানে কোরআন ও সুন্নাহর সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে সেখানে সেই বিধানের সামনে বিভিন্ন দেশের ভাস্কর্য ও মূর্তির উদাহরণ টেনে আনা ইসলামের একটি অকাট্য বিধানের অবজ্ঞা করার শামিল। কোন মুসলিম দেশের শাসক শরিয়ত বিরোধী কাজ করলে সেটা মুসলমান জাতির জন্য অনুসরণযোগ্য নয়। তাদের জন্য একমাত্র অনুসরণীয় হচ্ছে আল কোরআন, সুন্নাহ এবং ইসলামী শরীয়ত।

    ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিট মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী, মুফতি আরশাদ রহমানি, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা এনামুল হক কাসেমী, মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী, মাওলানা নুরুল ইসলামসহ প্রমুখ শীর্ষ আলেমগন।

    সংবাদ সম্মেলনে উপস্থাপিত সম্মিলিত ফতোয়ায় স্বাক্ষর করেন ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ৯৫ জন মুফতি ও মাওলানা সহ বিভিন্ন ওলামায়ে কেরাম।

  • আল্লামা আব্দুল হালীম বুখারীর চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে ন্যাশনাল হসপিটালে ইশা নেতৃবৃন্দ।

    আল্লামা আব্দুল হালীম বুখারীর চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে ন্যাশনাল হসপিটালে ইশা নেতৃবৃন্দ।

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

    আল-হাইয়াতুল উলইয়া লিল জামিয়াতিল কওমিয়া বাংলাদেশ এর সদস্য, জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়ার মুহতামিম ও আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ-এর মহাসচিব মুফতী শাহ আবদুল হালীম বুখারী অসুস্থ হয়ে চট্টগ্রাম ন্যাশনাল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

    তাঁর চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে আজ সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম ন্যাশনাল হসপিটালে গিয়েছে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক কে এম শরীয়াতুল্লাহ, কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ নাজিম উদ্দিন।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চট্টগ্রাম জেলা দক্ষিণ প্রচার সম্পাদক মুহাম্মাদ আতিকুর রহমান এবং ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক ওমর ফারুক।

  • কওমী শিক্ষার্থীদের জন্য দেশ-বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের সুযোগ দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে

    কওমী শিক্ষার্থীদের জন্য দেশ-বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের সুযোগ দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধঃ

     

    কে এম শরীয়তুল্লাহ, কেন্দ্রীয় প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক

    ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার কওমী বিভাগের ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত কওমী মাদরাসা প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইশা ছাত্র আন্দোলন, কেন্দ্রীয় প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক কে এম শরীয়তুল্লাহ উপরোক্ত কথা বলেন।

    জেলা সভাপতি মুহাম্মাদ শরিফুল ইসলাম আজিজির সভাপতিত্বে ১৩ নভেম্বর জুমাবার সকাল ৮ টা হতে পটিয়া জিন্নুরাইন অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইশা ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য মুহাম্মাদ মিশকাতুল ইসলাম। তিনি তার বক্তব্যে বলেন,
    কওমী সন্তানদের কে দারুল উলূম দেওবন্দের চারটি লক্ষ্যের অন্যতম লক্ষ্য ইলায়ে কালিমাতুল্লাহর বিষয়টি নিজেদের মাঝে ধারণ করতে হবে।

    এতে আরো উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব শাখার সদস্য সচিব হাফেজ আবুল কালাম ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ শাখার সদস্য সচিব এইচ এম রুহুল্লাহ তালুকদার। এতে অন্যান্যদের মত উপস্থিত ছিলেন ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সহ-সভাপতি কাজী আবরার হানিফ মারুফ, সাধারণ সম্পাদক মারুফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জুনাইদুল হক, প্রশিক্ষণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, কওমী বিষয়ক সম্পাদক এরশাদুল ইসলাম, ছাত্র কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ওমর ফারুক, পটিয়া সাংগঠনিক জেলার সভাপতি আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ সহ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আওতাধীন সকল কওমী মাদ্রাসা সমূহের প্রতিনিধি সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

    বার্তা প্রেরক
    মু.আতিকুর রহমান
    প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
    ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম জেলা [দক্ষিণ ]

  • হাটহাজারী থেকে বহিষ্কারকৃত আনাসকে কক্সবাজার লাইট হাউস মাদরাসার মুহতামিম বানানোর পেছনে ঘৃন্য দালালী শুরু করেছে ইয়াসিন হাবীব।

    হাটহাজারী থেকে বহিষ্কারকৃত আনাসকে কক্সবাজার লাইট হাউস মাদরাসার মুহতামিম বানানোর পেছনে ঘৃন্য দালালী শুরু করেছে ইয়াসিন হাবীব।

    উপদেষ্টার প্রতিবেদক

     

    প্রিয় কক্সবাজারবাসী    আনাসের নব্য দালাল ইয়াসিন হাবীবকে আপনারা সব জায়গা থেকে বয়কট করুন। পুরো কক্সবাজারে তাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করুন।

    তরুণ প্রজন্মের পক্ষ থেকে ইয়াসিন হাবীবকে সতর্ক করছি,ইয়াসিন হাবীব! আপনি যদি আনাসের এই ঘৃন্য দালালী বন্ধ না করেন এবং লাইট হাউস মাদরাসা থেকে আনাসকে বহিষ্কার না করা হয় তাহলে পুরো কওমী জগত আপনাকে বয়কট করবে। এই ঘৃন্য দালালীর কারণে অতিসত্বর আপনি জনবিচ্ছিন্ন হবেন এবং তরুণ প্রজন্ম আপনি ইয়াসিন হাবীবকে যেখানেই পাবে সেখানেই প্রতিহত করতে বাধ্য হবে। সুতরাং -সাবধান হোন। দালালী ছেড়ে সঠিক পথে চলুন।

     

  • ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন এর উদ্যোগে করোনা সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে টি-শার্ট বিতরণ

    ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন এর উদ্যোগে করোনা সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে টি-শার্ট বিতরণ

    চট্টগ্রাম হালিশহরে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন চেকপ্রজাতন্ত্র ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বাংলাদেশ শাখার উদ্যোগে করোনা সচেতনতা সৃষ্টি সরকারি নির্দেশনা মেনে চলার উদ্দেশ্যে কমিশনের এম্বাসেডর ইলিয়াস সিরাজীর নেতৃত্বে হালিশহর বি ব্লক এস ক্লাব মোড়ে টি-শার্ট বিতরণ করা হয়।

    আজ ২৮ শে অক্টোবর বিকাল ৪.০০ ঘটিকায় কর্ডিনেটর তাজুল ইসলাম বাবু, সাংবাদিক আমিনুল হক রিপন, মেহেদী হাসান, শাহিন আহমদ কবির, রাকিব খান, সাইফ উদ্দিন সোহাগ, সামি খান, আফসার উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    করোনা কালীন বিগত মার্চ’২০ মাস থেকে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন বাংলাদেশ, দেশের বিভিন্ন স্থানে জরুরী খাদ্যসামগ্রী, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, ফেইস শিল্ড, মাক্স বিতরণ অব্যাহত রেখেছে।

    ক্লিপটন গ্রুপ কর্তৃক ১০ হাজার পিস টি শার্ট ডোনেশন করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন কে।
    ভলান্টিয়াররা ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেলের পার্সোনাল উক্তি (Because what we do today we for generation) মেনে টি-শার্ট বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন জনগোষ্ঠীর মাঝে।

    টি-শার্ট বিতরণকালে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় পিস এম্বাসেডর ইলিয়াস সিরাজী বলেন,আমরা ঘরের বাহিরে গেলে মাস্ক পরিধান করবো, সরকারি দিক নির্দেশনা মেনে চলবো, দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ কর্তৃক নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবো, অন্যথায় করুনায় ভয়াবহ বিপদ আসতে পারে।