Category: সরকারি দিবস

  • ১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়।

    ১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    ১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত শীতবস্ত্র বিতরণকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী উখিয়া উপজেলা শাখার সম্মানিত আমীর মাওলানা আবুল ফজল সাহেব, প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলার সমাজ-সেবা কর্মকর্তা জনাব আল-মাহমুদ হোসেন। সভাপতিত্ব করেন উক্ত সংসদের সম্মানিত সভাপতি জনাব নুরুল কবির মাহমুদ, অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম।

    আয়োজনে: কেন্দ্রীয় ফেমাস সংসদ উখিয়া,উখিয়া কক্সবাজার।

  • কাল ১৬ ই ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: সোমবার সকাল ৯ ঘটিকার দিকে উখিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে খতমে কুরআন তেলাওয়াত অনুষ্ঠিত হবে।

    কাল ১৬ ই ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: সোমবার সকাল ৯ ঘটিকার দিকে উখিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে খতমে কুরআন তেলাওয়াত অনুষ্ঠিত হবে।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    আগামীকাল ১৬ ই ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: সোমবার সকাল ০৯ ঘটিকার দিকে উখিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে খতমে কুরআন অনুষ্ঠিত হবে। এবং ১৬ ই ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: দুপুর ২ ঘটিকার দিকে কোট বাজার স্টেশনে বিজয়  র‌্যালি অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।

    পবিত্র কোরআন খতমের জন্য ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ/ ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ/ ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন/ বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটিসহ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার সকল হাফেজ আলেম সকাল ৯ ঘটিকার দিকে উখিয়া শহীদ মিনার চত্বরে উপস্থিত হওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হইল।

    অনুরোধক্রমে
    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
    উখিয়া উপজেলা শাখা।

  • ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালনে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

    ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালনে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত (০৮ আগস্ট) ২০২২ ইংরেজি , সোমবার বিকেল ৪টায় উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী ও আগামী ১৫ আগস্ট ২০২২ ইং, স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গণভোজ ও বিভিন্ন কার্যক্রমের অংশ বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সভায় উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা’র সঞ্চালনায় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মুনাজাতের মধ্যেদিয়ে
    স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে পালন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা ৫ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি /সম্পাদক, যুবলীগের সভাপতি/ সম্পাদক, শ্রমিক লীগ, ছাত্র লীগ ও ৪৫ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি /সম্পাদক সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর এসব লড়াই-সংগ্রাম-আন্দোলনের নেপথ্যের প্রেরণাদাত্রী ছিলেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তিনি বঙ্গবন্ধুর সমগ্র রাজনৈতিক জীবন ছায়ার মতো অনুসরণ করে তার প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অফুরান প্রেরণার উৎস হয়ে ছিলেন।
    বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলাম তার কবিতায় লিখেছিলেন, ‘বিশ্বে যা কিছু চির সুন্দর, কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। ’ বেগম মুজিবের জীবনী বিশ্লেষণে বিদ্রোহী কবির এই কবিতার যথার্থ প্রতিফলন দেখা যায়।

    বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ছয়-দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু যখন বার বার পাকিস্তানি শাসকদের হাতে বন্দি জীবন-যাপন করছিলেন, তখন আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কাছে ছুটে আসতেন। তিনি তাদের বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা পৌঁছে দিতেন এবং লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাতেন। বিশেষ করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় যখন বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তি নিয়ে কিছু কুচক্রী স্বাধীনতা সংগ্রামকে বিপন্ন করার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিলো, তখন প্যারোলে মুক্তির বিপক্ষে বেগম মুজিবের দৃঢ়চেতা অবস্থান বাংলার মুক্তি সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করেছিল। যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

    ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তার ডাকনাম ছিল রেণু। পিতার নাম শেখ জহুরুল হক এবং মাতার নাম হোসনে আরা বেগম। এক ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন ছোট।

    এই মহীয়সী নারী ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সপরিবারে স্বাধীনতা বিরোধী দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খুনিচক্রের বুলেটের আঘাতে নির্মমভাবে শহীদ হন।

    জাতির পিতার আমৃত্যু সঙ্গী, বাংলার মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯০তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করবে আওয়ামী লীগ। দিবসটি পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

    ৮ আগস্ট সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, কোরানখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে।

    আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় পালন করার জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনের সব স্তরের নেতা-কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

  • উখিয়ার ডেইলপাড়ায় এসিডিআই/ভোকা’র দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়ার গুরুত্ব বিষয়ক অনুষ্টান অনুষ্ঠিত হয়।

    উখিয়ার ডেইলপাড়ায় এসিডিআই/ভোকা’র দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়ার গুরুত্ব বিষয়ক অনুষ্টান অনুষ্ঠিত হয়।

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    পুষ্টি, পরিবেশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে টেকসই দুগ্ধ শিল্প” প্রতিপাদ্যটি সামনে রেখে “বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ২০২২” উদযাপন এর অংশ হিসাবে, ইউএসআআইডি এর অর্থায়নে এবং এসিডিআই/ভোকা এর পরিচালনায় “বাংলাদেশ লাইভস্টক এন্ড নিউট্রিশান এক্টিভিটি” প্রকল্পটি সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সাথে নিয়ে দুধ এবং দুধের তৈরী খাবার এর গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে, সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন ধরণের কার্যকম বাস্তবায়ন করেছে। এর ধারাবাহিকতায় ৬ জুন, ২০২২ উখিয়া উপজেলাধীন জালিয়া পালং ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড ডেইলপাড়া এলাকায় দুগ্ধখামারী এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশ্ব দুগ্ধ দিবস। কক্সবাজারের পুষ্টি পরিবেশ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে টেকসই দুগ্ধ শিল্প দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য খাবারের গুরুত্ব বিষয়ক প্রচার-প্রচারণা এবং দুধের তৈরী নানা খাবারের প্রদর্শনী ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    উক্ত দুগ্ধ প্রদর্শনী সভার আলোচ্য বিষয়ের উপর বক্তব্য রাখেন ACDI / VOCA র ফিল্ড কো-অর্ডিনেটর দেওয়ান মাহফুজুর রহমান।
    আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, এখন দুধের শ্বেত বিপ্লব ঘটেছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগের প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নমূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে জেলায় দুধের উৎপাদন ক্রমান্বয়ে বেড়েছে। এই অবস্থানকে টেকসই করতে সরকারী-বেসরকারী অংশীদারত্বকে জোড়দাড় করতে কার্যকর সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। মেধাবী জাতি গঠনে প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ পানের পরামর্শ দেন বক্তারা । বক্তারা আশাপ্রকাশ করেন, এভাবে স্থানীয় পর্যায়ে মাইকিং ও সুসজ্জিত ভ্যানের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা এবং দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়ার গুরুত্ব বিষয়ক প্রচার-প্রচারণার ফলে সবার মধ্যে দুধ এবং দুধের তৈরী খাবার নিয়মিত গ্রহনের ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে এবং পারিবারিক পর্যায়ে দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের খাওয়ার হার বৃদ্ধি পাবে।
    মেলাতে অংশগ্রহণ করেছেন প্রকল্পের উপকারভোগীরা / অংশগ্রহনকারী যারা বাড়ীতে দুগ্ধজাত পণ্য তৈরী করেন এবং বিক্রি করেন। অংশগ্রহনকারীদের উদ্যোগকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে উক্ত মেলায় উপস্থিত ছিলেন জালিয়া পালং ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবুল কালামসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

  • হিলিতে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়

    হিলিতে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর( দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ- দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বাঙালির বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ) উপলক্ষে মিষ্টি উপহার দিয়ে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছে বিজিবি ও বিএসএফের সদস্যরা।

    বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টায় হিলি সীমান্তের ২৮৫নং মেইন পিলারের ১১নং সাবপিলার সংলগ্ন চেকপোস্ট গেটের শূন্য রেখায় বিজিবি ও বিএসএফের সদস্যরা এই শুভেচ্ছা বিনিময় করে।

    এসময় বিএসএফের পক্ষ থেকে ভারতের হিলি বিএসএফের চেকপোস্ট কমান্ডার ইন্সপেক্টর বাল কৃষান ও বিজিবির হিলি আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার মোখলেছুর রহমান মিষ্টি উপহার দিয়ে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করে। এসময় দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর অনন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    বিজিবির হিলি আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার মোখলেছুর রহমান জানান, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রেখে সীমান্তে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে দুই বাহিনী যেন একসঙ্গে মিলে মিশে কাজ করতে পারে সেজন্য দুই দেশের বিভিন্ন জাতীয় ও ধর্মীয় উৎসবগুলোতে বিজিবি ও বিএসএফ একে অপরকে মিষ্টি ও বিভিন্ন সামগ্রী উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে এধরনের রেওয়াজ চলে আসঝে। এমন কর্মকাণ্ডের ফলে দুই বাহিনীর মাঝে বিরাজমান সুসম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশা করি।

  • সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ পালিত

    সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ পালিত

    সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ পালিত

    ইব্রাহীম মাহমুদ টেকনাফপ্রতিনিধি

    বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলোচনা সভাসহ নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে বাংলা নববর্ষ-১৪২৯ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহীদ মিনার চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শেষ হয়।

    ১৪ এপ্রিল ২০২২ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ঘটিকার সময় টেকনাফ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একাডেমীক সুপারভাইজার নুরুল আবছারের পরিচালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কায়সার খসরু এর সভাপতিত্বে পহেলা বৈশাখ–নতুন বাংলা নববর্ষ ১৪২৯ পালন করা হয়।

    শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন, টেকনাফ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম।বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান তাহেরা আক্তার মিলি,সহাকারি কমিশনার ভুমি এরফানুল হক চৌধুরী, উপজেলার সকল কর্মকর্তা ও সাংবাদিক সহ প্রমুখ।

    “মঙ্গল” শোভাযাত্রা আয়োজন করেছে টেকনাফ উপজেলা পরিষদ। বাংলা নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। পয়লা বৈশাখ এ উৎসব পালিত হয়। বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটা দিন। বাংলা নববর্ষ বাংলা ভাষার প্রথম দিন বলা হয়ে থাকে। বাংলা সালকে বরণ করে নেওয়ার জন্য এই উৎসবটি পুরো বাংলাদেশে ব্যাপক আনন্দের সহিত পালন করা হয়।

    উপজেলা সহাকারি কমিশনার ভুমি এরফানুল হক বক্তব্যে বলেন, জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৪ এপ্রিল এই উৎসব পালিত হয়। বাংলা একাডেমি নির্ধারিত আধুনিক বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে এই দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে।

    উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান তাহেরা আক্তার মিলি বক্তব্যে বলেন, বাংলা নববর্ষ বাঙালির ঘরে ঘরে সুখ শান্তি বয়ে আনুক সবাইকে ১৪২৯ শুভ বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।

    উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আলম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা সবাই এখন সুখে শান্তিতে বসবাস করছি। আসুন সবাই পুরাতন বছরের সমস্ত গ্লানি দুঃখ-বেদনা, ভুলে গিয়ে নতুন বছরের নতুন সূর্য, নতুন প্রাণ, নতুন গান, নতুন আলো, নতুন বছর কাটুক ভালো শুভ হোক ১৪২৯ শুভ বাংলা নববর্ষ সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।

    টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সমাপনি বক্তব্যে বলেন, বাংলা নববর্ষ বাঙালির প্রাণের উৎসব। পয়লা বৈশাখ এ উৎসব পালিত হয়।পৃথিবীর যেখানে যত বাঙালি আছে, তারা সবাই উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা নববর্ষ পালন করেন।