Category: সাংবাদিক press

  • রংপুরে এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার ফারুক ও শিউলী

    রংপুরে এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্টার ফারুক ও শিউলী

    শরিফা বেগম শিউলী স্টাফ রিপোর্টার

    রংপুরে ‘সেরা রিপোর্ট প্রতিযোগিতায়’ সপ্তম সপ্তাহের সেরা রিপোর্ট নির্বাচিত হয়েছে ভিজুয়াল ক্যাটাগরিতে ঢাকা পোস্টের ফরহাদুজ্জামান ফারুক ও প্রিন্ট ক্যাটাগরিতে দৈনিক নবচেতনা’র শরিফা বেগম শিউলী।

    এ সপ্তাহের সেরা রিপোর্ট ভিজুয়াল ক্যাটাগরিতে ঢাকা পোস্টে প্রকাশিত ‘তোমরা আমাকে বাঁচাও, আমি তোমাদের শ্যামা’ ও প্রিন্ট ক্যাটাগরিতে নবচেতনা ও প্রথম খবরে প্রকাশিত ‘প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম ভোগান্তিতে রোগিরা’ শিরোনামে রিপোর্ট দুটি দুই ক্যাটাগরীতে সেরা হিসেবে নির্বাচন করেছেন জুরি বোর্ড।

    জুরি বোর্ডের সদস্যরা হলেন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি হালিম আনছারী, সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, সময় টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিবেদক রতন সরকার, রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক একাত্তর টিভির ব্যুরো প্রধান শাহ বায়েজিদ আহমেদ ও বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম বাবলা।

    শনিবার ( ১১ জুন) রাত ৮টায় রিপোর্টার্স ক্লাবের কনফারেন্স রুমে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিযোগিদের মধ্যে থেকে সেরা দুটি রিপোর্ট নির্বাচন করে সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের হাতে বিজয়ী প্রাইজবন্ড তুলে দেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।

    রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুর ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম -বিএমএসএফ রংপুর জেলা শাখার যৌথ উদ্যোগে সাংবাদিকদের রিপোর্টিং মানোন্নয়নে প্রতি সপ্তাহের সেরা রিপোর্টের ভিত্তিতে পাঁচ সদস্যের জুরি বোর্ড তাদের রিপোর্টের মধ্য থেকে সেরা নির্বাচিত করেন। এ সপ্তাহে নিজেদের রিপোর্ট সেরা হিসেবে স্থান পাওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বিজয়ীরা।

    জুরি বোর্ড ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেন, রিপোর্টার্স ক্লাব ও বিএমএসএফ এর এই উদ্যোগ গণমাধ্যমের নবীন কর্মীদের পেশাগত উৎকর্ষ সাধনে ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি প্রতিযোগিতার সুষ্ঠু পরিবেশে নিজেদের দক্ষতা অর্জনের সুযোগ পাবে। আশা ব্যক্ত করে বক্তারা বলেন, এই দুই সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে আরও নতুন নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে রংপুরের সাংবাদিকতাকে একটি আরাদ্ধ স্থানে নিয়ে যাবে। এই উদ্যোগে রংপুরে কর্মরত যেকোন সংবাদকর্মী অংশ নিতে পারবেন বলেও জানান তারা।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএমএসএফ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শরিফা বেগম শিউলী, বিএমএসএফ এর রংপুর জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিএম জয়, রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুর এর কোষাধ্যক্ষ এবং বিএমএসএফ রংপুর জেলা কমিটির কার্যকরী সদস্য আমিরুল ইসলাম, কার্যকরী সদস্য এসএম ইকবাল সুমন, সাংবাদিক বর্ণালী জামান বর্ণা, রবিন চৌধুরী রাসেল, মাহমুদুর রহমান বিপ্লবসহ রিপোর্টার্স ক্লাব ও বিএমএসএফ এর অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।##

  • গণমাধ্যম কর্মী আইন সাংবাদিকদের স্বার্থে গড়ে তুলুন: বিএমএসএফ

    গণমাধ্যম কর্মী আইন সাংবাদিকদের স্বার্থে গড়ে তুলুন: বিএমএসএফ

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার,

    মাদারীপুর, শিবচর, সোমবার,২৫ এপ্রিল, ২০২২ প্রস্তাবিত গণমাধ্যম কর্মী আইনটি সাংবাদিকদের স্বার্থে গড়ে তোলার জন্য সরকারের নিকট আহবান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে আইনটির ৩০টির অধিক ধারাই সাংবাদিক বিরোধী। এছাড়া আইনটি দ্বারা সাংবাদিকদের সরাসরি কর্মী বানিয়ে মর্যাদার দিক থেকে খাটো করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে, যা সাংবাদিক সমাজ মেনে নেবেনা।

    গত ৫১ বছর পর প্রণীত আইনটির খসড়া দেখেই সাংবাদিকদের মাঝে হতাশা আর প্রকট ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। আইনটি মহান সংসদে পাসের আগে জেলা পর্যায়ে সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গোলটেবিল আলোচনা থেকে সুপারিশমালা গ্রহনের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়কে দাযিত্ব দেয়ার দাবি করেছেন। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম- বিএমএসএফের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আহমেদ আবু জাফর প্রধান বক্তা হিসেবে ২৫ এপ্রিল বিকেলে শিবচর উপজেলা বিএমএসএফের পরিচিতি সভা ও দোয়া ইফতার অনুষ্ঠানে একথা বলেছেন।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিবচর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: আসাদুজ্জামান খান। তিনি সাংবাদিকদের এ আয়োজনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

    সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবুল খায়ের খানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএমএসএফের সাংগঠনিক সম্পাদক খোকন আহমেদ হীরা, বরিশাল জেলা সম্পাদক আফছার উদ্দিন মৃধাসহ স্থানীয় বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দল নেতৃবৃন্দ,জনপ্রতিনিধি এবং সুশীল সমাজের ৪শত লোক অংশ নেন।

    শিবচর শাখার সভাপতি অপূর্ব চৌধুরী জয়ের সভাপতিত্বে অতিথি ছিলেন বিএমএমএফ মাদারীপুর জেলা সভাপতি গাউছ উর রহমান, গৌরনদী বিএমএসএফের সভাপতি এসএম মিজান, সম্পাদক হাসান মাহমুদ, সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক তারেক মাহমুদ আলী, শিবচর শাখার সম্পাদক হায়দার আলী সহ স্থানীয় শাখার প্রমূখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    সভায় ইসলামী সঙ্গীত পরিবেশন করেন সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির নেতা সুমন তালুকদার।

  • প্রকাশিত সংবাদে সৈয়দ আরিফের ভিন্নমত প্রকাশ

    প্রকাশিত সংবাদে সৈয়দ আরিফের ভিন্নমত প্রকাশ

    প্রকাশিত সংবাদে সৈয়দ আরিফের ভিন্নমত প্রকাশ

    মিজানুর রহমান (লাভলু)সিলেটঃ
    সিলেটে অনিবন্ধিত দুটি অনলাইন পোর্টালে মিথ্যা, মনগড়া ও উদ্দ্যেশ্য মূলকভাবে প্রকাশিত সংবাদে ভিন্নমত প্রকাশ করেছেন সৈয়দ আরিফ। সৈয়দ আরিফ সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার সৈয়দ তৈমছ আলীর পুত্র। বর্তমানে- সিলভেলী টাওয়ার, বি ১২, তালতলা, সিলেট।

    পাঠানো এক ভিন্নমত বার্তায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা এবং বানোয়াট দাবি করে সৈয়দ আরিফ বলেন- আমি মূলত পেশায় একজন এলসি পাথরের ব্যবসায়ী। যাহার এলসি লাইসেন্স আইআরসি নং- ২৬০৩৯১১১০১২৫৫২০, টিন নং- ৮৫৬৯২১৪০৫৭১০। আমার উক্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা: ২৯ মেলেনিয়াম মাকের্ট নীচ তলা, জিন্দাবাজার সিলেটে অবস্থিত। আর আমি ও আমার পরিবার পূর্ব পুরুষ হইতে সম্পদশালী। এছাড়াও বর্তমানেও আমার ৩ ভাই ও ২ বোন পরিবারসহ লন্ডনের স্থায়ী বাসিন্দা। আমার বাবা ক্যান্সার রোগে আকান্ত হওয়াতে গত (১৩ই মার্চ) ২০২২ইং তারিখ হইতে এ রিপোর্ট প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত ঢাকার ল্যাভেএইড ক্যান্সার হসপিটালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আমিও আমার বাবার সঙ্গে ওই তারিখ হইতে এখনো পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করছি। আমি ঢাকা থাকাকালীন অবস্থায় আমার পরিচিত বন্ধু-বান্ধবের মাধ্যমে জানতে পারি যে গত বুধবার (২০ এপিল) “ভারতীয় চোরাই মোবাইলের গডফাদার আরিফ, মেকানিক থেকে কোটিপতি” শিরোনামে সিলেটের দুটি অনলাইন পোর্টালে আমার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যার গর্ভে আমাকে হেওপ্রতিপন্ন করে বলা হয়েছে গত (১৪ এপিল) শাহপরান (রহ.) থানায় ১০০ পিস ভারতীয় চোরাই মোবাইল সহ ৩ চোরাকারবারীকে আটক করা হয়েছে। সেই মালামালের মালিক আমাকে আখ্যায়িত করে সংবাদটি প্রকাশিত করা হয় যা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও বিত্তহীন। পরবর্তীতে আমি আমার আত্মীয়স্বজন ও সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পারি উক্ত ঘটনায় শাহপরান (রহ.) থানায় ৩ জন চোরাকারবারী এবং তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত চোরাই মোবাইলের মালিক খাদিমপাড়া এলাকার মোঃ আনোয়ার হোসেনের পুত্র শিপলুকে (৩০) আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। যাহার থানার মামলা নং- ১০ তাং- ১৫-০৪-২০২২ইং। তবে এই মামলায় এখনো পলাতক রয়েছে শিপলু (৩০) নামের ওই ব্যক্তি।

    তবে উল্লেখ্য, যে মামলা সুত্রে আমাকে আসামি করে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে সেই মামলার নথিপত্র আদালত হইতে সংগ্রহ করে দেখা গেছে মামলায় আমাকে সনাক্ত করে আসামি করা হয়নি কিংবা এই ঘটনার সঙ্গে বাস্তবেও আমার কোন যোগসুত্র নাই।

    প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, মনগড়াও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একটি কুচক্রী মহল আমাকে কর্মক্ষেত্রে ও সামাজিকভাবে হেয় করতে প্রতিবেদককে উৎকোচের বিনিময়ে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার করাচ্ছে। উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এমনকি এরকম মিথ্যা সংবাদ আমি অথবা যে কারো বিরুদ্ধে সংগ্রহ কিংবা ভবিষ্যতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা থেকে প্রতিবেদকে বিরত থাকার জন্য আহ্বান জানান সৈয়দ আরিফ।