Category: সারাদেশ

  • ফরিদুল হক খানের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ

    ফরিদুল হক খানের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ

    • মোঃ রাকিব,বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    নতুন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করলেন জামালপুর-২ আসনের সাংসদ মো. ফরিদুল হক খান দুলাল। আজ মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

    রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ফরিদুল হক দুলালকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

    এদিকে শপথ গ্রহণের পরই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক বলেন, প্রতিমন্ত্রী হয়ে আমি আগের দায়িত্বেই থাকবো। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অকৃত্রিম কৃতজ্ঞতা জানাই। দেশবাসীর কল্যাণে আগের মতোই নিজের কাজ চালিয়ে যাব।

    কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় অনুষ্ঠান। তবে করোনা মহামারির কারণে বঙ্গভবনের দরবার হলে ছোট আকারে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অন‍্যান‍্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

    গতকাল সোমবার (২৩ নভেম্বর) বিকেল থেকেই শোনা যাচ্ছিলো খালি থাকা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নতুন কাউকে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বর্তমান মন্ত্রিসভার কয়েকজন মন্ত্রীর দপ্তর বদল করা হচ্ছে।

    করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ১৩ জুন মৃত্যু বরণ করেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ। এরপর গত ৫ মাস ধরে পদটি শূন্য ছিল।

  • ভাস্কর্য বিরোধী আন্দোলন, মাহফিলে বাধা, একজন মাশরাফি বিন মর্তুজার আলাপন ও আমাদের পরবর্তি ভাবনা= আল্লামা মামুনুল হক

    ভাস্কর্য বিরোধী আন্দোলন, মাহফিলে বাধা, একজন মাশরাফি বিন মর্তুজার আলাপন ও আমাদের পরবর্তি ভাবনা= আল্লামা মামুনুল হক

    আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের লিখিত  বক্তব্য পোষ্ট।

    চলমান ঘটনাপ্রবাহের গল্প শুরু করি একটু পেছন থেকে । সপ্তাহ তিনেক আগের কথা । সম্ভবত ৩০শে অক্টোবর জুমার দিন । ধোলাইপাড়ের ভাস্কর্যবিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ বাদ জুমা আমার মসজিদেই আমার সাথে সাক্ষাৎ করলেন । তারা সবাই স্থানীয় বিভিন্ন মসজিদের ইমাম সাহেবান । আগে থেকেই যোগাযোগ করে সময় নিয়েছিল্ন তারা । পরিস্থিতির আপডেট জানিয়ে পরবর্তি করণীয় বিষয়ে পরামর্শ করাই ছিল সাক্ষাতের উদ্দেশ্য ।আলাপচারিতায় তারা জানালেন, পদ্মাসেতু মহাসড়কের গোড়ায়, যেখানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে, সেখানে লাগোয়া দুদিকে রয়েছে দুটি মসজিদ । বিষয়টি তদন্তকারী সরকারী কর্মকর্তাদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে । তাই সরকারের দায়িত্বশীল মহল চাইছে না, এখানে ভাস্কর্য নির্মাণ করে তৌহিদী জনতার রোষাণলে পড়তে । তবে একটি মহল তো আছেই যারা সব কিছু গায়ের জোরে বাস্তবায়ন করতে চায় । তবে বিষয়টি যেহেতু সরকারের একটি মেগা প্রজেক্ট, তাই খুব সহজেই এর সমাধান হয়ে যাবে, এমনটি তারাও আশা করতে পারছেন না । এত বড় একটি আন্দোলন, অথচ এর নেতৃত্ব স্থানীয় পর্যায়ের ইমাম-আলেমগণ দিচ্ছেন । আর তাই তারা পড়েছেন প্রচন্ড চাপের মুখে । প্রশাসন ও সরকারী এজেন্সিগুলোর উপর্যপুরি জিজ্ঞাসাবাদে তাদের অবস্থা নাকাল । এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় তা নিয়ে তারা শীর্ষ ওলামা-মাশায়েখের সাথে সলাপরামর্শ করছেন । সেই সুবাদে এসেছেন আমার সাথেও কথা বলতে ।
    আমি তাদের কাছে জানতে চাইলাম, কার কার কাছে গিয়েছেন এবং তারা কী বলেছেন ? তারা শোনালেন তাদের কারগুজারী । বিশেষভাবে বললেন দুজনের কথা । একজন মুহিউসসুন্নাহ হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান । আর অপরজন হলেন আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মসউদ ।

    ফরিদ মসউদ সাহেবের যে কথাগুলো তারা উদ্ধৃত করলেন, তা আমার কাছে ভালো লেগেছে । তিনি নিজে কী করতে পারবেন, এ বিষয়ে বলতে গিয়ে বলেছেন, “সরকারের উঁচু পর্যায়ে সম্ভব হলে আমি কথাগুলো পৌছাবো । এজন্য তিনি মাহমুদুল হাসান সাহেবের কথা বলেছেন যে তিনি যেহেতু কওমীর নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছ্ন, তাই তিনি পারেন একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে । সেখানে আমিও থাকব এবং প্রধানমন্ত্রীকে বোঝানোর চেষ্টা করব ।
    ফরিদ মসউদ সাহেব দ্বিতীয় যে কথাটি বলেছেন, সেটি হল-শুধু আলোচনা করে সমাধান হবে না । আলোচনা ফলপ্রসু হতে হলে আগে মাঠ তৈরি করতে হবে । মাঠ গরম না হলে টেবিলের আলোচনায় কাজ হবে না । আর মাঠে জনমত তৈরি করতে হলে দুজন ব্যক্তির ভূমিকার কথা তিনি গুরুত্বপূর্ণ বলে আখ্যায়িত করেছেন । ফয়জুল করিম সাহেব এবং মামুনুল হক ।
    ফরিদ মসউদ সাহেবের কথা তাদের কাছে যুক্তিপূর্ণ মনে হয়েছে বিধায় তারা আমার সাথে কথা বলতে এসেছেন । আমি তাদের দীর্ঘ কারগুজারী শুনলাম । তাদের মনোভাব বুঝলাম । আর তাদের প্রতি আমার সমর্থন ও যে কোনো সহযেগিতার প্রতুশ্রুতি দিলাম । সেমতে প্রাথমিক কথা এমনই সাব্যস্থ হলো যে, আমি এবং ফয়জুল করিম ভাই আমাদের দুজনকে রেখে একটা বড় রকমের মাঠ প্রোগ্রাম করা হবে । এমন একটা খসড়া পরিকল্পনার আলোচনা করে তারা আমার কাছ থেকে বিদায় নিলেন । এরপর ১৩ নভেম্বর বাদজুমা ধুপখোলা মাঠে বড় রকমের সমাবেশ হল ।

    দুই.
    ভাস্কর্যবিরোধী আমাদের কড়া বক্তব্যে একটি মহল বেশ ব্যজার । কিন্তু তারা একটি বিচ্ছিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের বেশি কিছু মনে হচ্ছে না । তারা একটি বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টাও করছে । সেটি হল, ভাস্কর্য তথা মূর্তির বিরোধিতাকে বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা হিসাবে চিত্রিত করা । এরা চাচ্ছে সরকারকে ইসলামের মুখোমুখী দাড় করিয়ে দিতে ।এরা এই সংঘাতকে সারা দেশেও ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছে ।

    তিন.
    হেফাজতে ইসলামের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন নিয়েও একটি মহল নাখোশ । তাই তারা চটেছে আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর বিরুদ্ধে ।ভাস্কর্যের বিরোধিতা আর হেফাজতের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন নিয়ে অসন্তুষ্টি উভয়বিধ কারণের প্রভাব পড়ছে আমাদের বিভিন্ন মাহফিলে । অতিউৎসাহী একটি মহল বাগড়া বাধাচ্ছে এতে । সর্বশেষ গতকাল রাতে নড়াইলের লোহাগাড়ার শামুখখোলা মাদরাসায় ছিল মাহফিল । কালনা ঘাটে ফেরি আটকে দিয়ে আমাকে ফিরিয়ে দেয়া হয় । মাহফিলটিকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় ব্যপক সাড়া পড়েছিল । জনসমাগমও হয়েছিল প্রচুর । কিন্তু আমি যেতে না পারায় মানুষের মধ্যে জন্ম নিয়েছে হতাশা ও ক্ষোভ । এতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সরকারদলের মধ্যেও বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে ।
    আমি যখন আজ সকালে ঢাকা ফিরছিলাম, আমাকে ফোনকল করে কথা বললেন স্থানীয় সংসদসদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা । তিনি অনাকাঙ্খীত এই ঘটনার জন্য দু:খ প্রকাশ করলেন । স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষ যেন এই ঘটনার জন্য তাকে দায়ী মনে না করে, সে আহ্বান জানালেন । সেই সাথে সময়সুযোগ করে আপ্যায়নের দাওয়াতও দিলেন ।

    চার.
    আমি একটি কথা খুব পরিস্কার ভাষায় তুলে ধরছি যে, হাদীসের আলোকে বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধুর মূর্তি/ভস্কর্য তৈরির কারণে তাঁর কবরে আল্লাহর পক্ষ থেকে আযাব হতে পারে । লক্ষ করছি, যারা প্রকৃত অর্থে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে, তাদের মনে কথাটি দাগ কাটছে । তাদের মন ব্যথাতুর হচ্ছে । তারা সত্য বুঝতে পারছে । এটা মূর্তিপ্রেমীদের কাছে মোটেই ভালো লাগার কথা না ।

    পাঁচ.
    আমরা কখনই হটকারিতার পথে পা বাড়াবো না ইনশাআল্লাহ !! তবে সরকার যদি ভাস্কর্য নামে মূর্তিসংস্কৃতি এভাবেই ছড়িয়ে দিতে থাকে, ক্ষমতার জোরে যদি আমাদের ইসলামী ঐতিহ্যকে এভাবেই ধ্বংস করতে থাকে, তাহলে বহু কাঠখড়ি পুড়িয়ে ইসলামী মহলের সাথে যতটুকু দূরত্ব কমিয়েছে, ভাস্কর্য ইস্যুতে সরকারের মনোভাব অনড় থাকলে সেই দূরত্ব বাড়বে আবার যোজন যোজন !

  • বিশ্ব পুরুষ দিবস কবে? অনেকের কাছেই নেই এই প্রশ্নের উত্তর

    বিশ্ব পুরুষ দিবস কবে? অনেকের কাছেই নেই এই প্রশ্নের উত্তর

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধি

     

    বিশ্ব নারী দিবস কবে সেটা অনেকেরই মুখস্ত। অনেকটা বড়সর আয়োজন করেই দিবসটি পালিত হয়। নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালন করা হয় এটি।

    তবে পুরুষ দিবসটি কবে? এই প্রশ্নের উত্তর হয়তো অনেকেরই অজানা। কারণ নারী দিবস যতটা আয়োজন করে আসে ততটা আয়োজন নিয়ে এই দিবসটি আসে না। এই গুরুত্বপূর্ণ দিবসটি খানিকটা নীরবেই আসে।

    আজ ১৯ নভেম্বর বিশ্ব পুরুষ দিবস। বিশ্বব্যাপী লিঙ্গভিত্তিক সমতা, বালক ও পুরুষদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং পুরুষের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার প্রধান লক্ষ্য নিয়েই প্রতিবছর পালিত হয় এই দিবসটি।

    তবে সর্বপ্রথম পুরুষ দিবস পালনের জন্য ঠিক করা হয়েছিল ২৩ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে। কিন্তু আগে থেকে এ দিনটি ‘রেড আর্মি ও নেভি ডে’র জন্য নির্ধারণ করে রেখেছিল রাশিয়া। এ কারণে পরে ১৯ নভেম্বর কে পুরুষ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

    সময়টা ১৯২২ সাল। এর অল্প কয়েক বছর আগেই শেষ হয়েছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেই সেনাদের শ্রদ্ধা জানাতে এবং পুরুষ জাতিকে উদ্বুদ্ধ করতে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে পালন করা হতো ‘রেড আর্মি অ্যান্ড নেভি ডে’ । সমাজে পুরুষদের বীরত্ব আর ত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়েই মূলত দিবসটি পালনের উদ্যোগ নেয়া হয়।

    এই দিবসটি পালনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হিসেবে বেশ কতগুলো বিষয়ের ওপর জোর দেয়া হয়। এই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো হলোঃ

    ১. বালক, কিশোর ও পুরুষদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি।

    ২. নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন বিষয়ক প্রচারণা।

    ৩. নারী-পুরুষ সমতার প্রচার,

    ৪. পুরুষদের মধ্যে ইতিবাচক আদর্শ চরিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরা।

    ৫. পুরুষ ও বালকদের নিয়ে গড়ে ওঠা বিভিন্ন সংস্কার ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করা।

    ৬. পুরুষ ও বালকদের অর্জন ও অবদানকে উদযাপন করা।

    ৭. সমাজ, পরিবার, বিবাহ ও শিশু যত্নের ক্ষেত্রে পুরুষদের অবদানকে তুলে ধরাও এই দিবসের অন‍্যতম একটি লক্ষ্য।

    বিশ্বজুড়ে নানাভাবে পুরুষ দিবস পালনের রেওয়াজ রয়েছে। প্রতি বছর ১৯ নভেম্বর বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশে পালিত হয় এই দিবসটি। এই দেশগুলোর মধ্যে – যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, কানাডা, ভারত, পাকিস্তান, ক্রোয়েশিয়া, জ্যামাইকা, কিউবা, স্কটল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মাল্টা, কানাডা, ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রিয়া, ইউক্রেন অন‍্যতম।

    নারী-পুরুষ হলো সমাজের দুটি স্তম্ভ, যার ওপর ভিত্তি করেই দাঁড়িয়ে থাকে একটা সুস্থ-স্বাভাবিক সমাজ। তবে, নারী দিবসে যতটা উন্মাদনা দেখা যায়, দেখা যায় যতটা ব‍্যাপক আয়োজন। পুরুষ দিবস তা সেরকম কিছুই দেখা যায় না। তবে নারী দিবসের সাথে পুরুষ দিবসটিকেও সমানভাবে উদযাপন করা উচিৎ।

  • বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হলেন চবি উপাচার্য=UkhiyaVoice24.Com

    বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হলেন চবি উপাচার্য=UkhiyaVoice24.Com

     

    • আলমগীর ইসলামাবাদী,,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    নারী শিক্ষা, নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারী জাগরণ এবং পল্লী উন্নয়নে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি স্বরুপ এ বছর ‘বেগম রোকেয়া পদক-২০২০’ এর জন্য মনোনীত হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ও কলামিস্ট প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। ১৫ নভেম্বর ২০২০ তারিখে প্রেরিত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে তাঁকে এ মনোনয়ন প্রদান করা হয়। প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার এ পদকের জন্য মনোনীত হওয়ায় পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন। এ রাষ্ট্রীয় পদকের জন্য তাঁকে মনোনীত করায় মাননীয় উপাচার্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। একইসাথে সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা এবং মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কমকর্তাবৃন্দসহ সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আগামী ৯ ডিসেম্বর ২০২০ সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে তাঁকে এ পদক প্রদান করা হবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার ১৯৯১ সনে ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ থেকে ১৯৮১ সনে এম. এ, ১৯৮০ সনে বি.এ (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। এ মেধাবী গুণী শিক্ষক-গবেষক ১৯৭৫ সনে চট্টগ্রাম মহিলা কলেজ থেকে এইচ.এস.সি এবং ১৯৭৩ সনে কক্সবাজার সরকারী মহিলা স্কুল থেকে এস.এস.সি পাস করেন। প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার ১৯৯৬ সনের ১ জানুয়ারী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়ে মহান শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ২৫ জানুয়ারি ২০০৬ সনে প্রফেসর হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। এ কৃতি গবেষকের সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা প্রবন্ধ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন খ্যাতিমান জার্ণালে প্রকাশিত হয়েছে। এরমধ্যে গল্প, উপান্যাস ও বিভিন্ন গবেষণা প্রবন্ধ উল্লেখযোগ্য। তিনি নজরুল জন্মশত বর্ষ উদযাপন পরিষদ কর্তৃক ‘চট্টগ্রাম একুশ পদক ২০১০’ পদকসহ বিভিন্নসময়ে বিভিন্ন সম্মানসূচক পদকে ভূষিত হয়েছেন। তিনি বাংলা একাডেমির আজীবন সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত আছেন। তিনি ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, সৌদিআরব, সিংগাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিশ্বের বেশ কিছু দেশ সফর করেন। উল্লেখ্য এ গুণী শিক্ষক ২০১৬ সালের ২৮ মার্চ থেকে চট্টগাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সরকারের অনুসন্ধান কমিটির (প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগের লক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতির নিকট নাম সুপারিশ প্রদানের জন্য) সদস্য ছিলেন। তিনি নির্বাচক মন্ডলীর সদস্য হিসেবে জয়ীতার (বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ নারী নির্বাচন) সাথে কাজ করেছেন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন আয়োজিত কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলাম রজত জয়ন্তী, একুশে ফেব্রুয়ারী এবং মহান স্বাধীনতা দিবস ও মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের সাথে যুক্ত আছেন। তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা, ভারত, বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব অব হীরণ লাইব্রেরী, কলকাতা, ভারত-এর সদস্য ছিলেন। তিনি ‘কুচবিহার অনাসৃস্টি’ (বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা), পশ্চিমবঙ্গ-এর উপদেস্টা, ‘লোক বাংলা’ (লোকসংস্কৃতি বিষয়ক সাময়িকী), ঢাকা, বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ হেরিটেজ রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা, বাংলাদেশ এর সদস্য। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের অধীনে প্রকাশিত বিভিন্ন জার্ণাল, পান্ডুলিপি (গবেষণা পত্রিকা), বাংলা বিভাগের সম্মানিত সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাছাড়াও তিনি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে অংশগহণ করেছেন। সর্বশেষ তিনি সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ভারতের আচার্য দীনেশ চন্দ্র স্বর্ণ পদক এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একুশে পদকে ভূষিত হন। প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার ১৯৫৬ সনে কক্সবাজারের জোয়ারিয়ানালা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গহণ করেন। তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আফসার কামাল চৌধুরী এবং মা মরহুমা বেগম লুৎফুন্নাহার কামাল। তাঁর স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মেজর (অবঃ) মোঃ লতিফুল আলম চৌধুরী। তিনি ১ পুত্র ও ১ কন্যা সন্তানের জননী। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত হওয়ায় চবি শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, কর্মচারী সমিতি ও কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ পৃথক পৃথক বিবৃতিতে মাননীয় উপাচার্যকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন।

  • ইসলাম ও নবী রাসূলের মর্যাদা রক্ষা করা হেফাজতের মূল উদ্দেশ্য= আল্লামা বাবুনগরী

    ইসলাম ও নবী রাসূলের মর্যাদা রক্ষা করা হেফাজতের মূল উদ্দেশ্য= আল্লামা বাবুনগরী

    • নিজস্ব প্রতিবেদক

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমীর নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম জনসম্মুখে বক্তব্য রাখলেন শায়খুল হাদীস আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী (দাঃবাঃ)। গতকাল সোমবার (১৬ নভেম্বর) তিনি ঐতিহ্যবাহি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজারের রামু উপজেলার চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামীয়া দারুল উলূম মাদ্রাসার ইছ্লাহী মাহফিল ও অভিভাবক সম্মেলনে প্রধান মেহমান হিসেবে বয়ান করেন।

    এতে হেফাজত ইসলামের আমীর আল্লামা বাবুনগরী বলেন- রাজনীতি করা হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়। হেফাজতে ইসলামের মূল উদ্দেশ্য ইসলামের আদর্শ ও নবী নবী রাসূলের মর্যাদা রক্ষার কাজ করা।
    সময় এখন মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারিদের রুখে দেয়ার।
    আওয়ামীলীগ-বিএনপির লড়াই আমরা চাইনা। কারণ আওয়ামীলীগ-বিএনপি একই পথের পথিক। রাজনীতি ভিন্ন হলেও এদের উদ্দেশ্য এক। ঈদের জামাত, জুমার নামাজ, বিয়ে-শাদিসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানাদিতে এরা পাশাপাশি থাকে। হেফাজতের লড়াই চলবে আস্তিক ও নাস্তিকের মধ্যে।

    হেফাজত আমীর আরো বলেন- হেফাজতে ইসলাম দেশ বিরোধী নয়, সরকার বিরোধীও নয়। সরকার ১০০ বছর ৫০০ বছর রাজনীতি করলেও হেফাজতের আপত্তি নেই। কিন্তু ৯২ % মুসলিমের দেশে পবিত্র ইসলাম ধর্ম এবং মহানবী হযরত মুহম্মদ (স.) এর ইজ্জত এর উপর কোন আঘাত এলে দেশ অচল করে দেয়া হবে বলেন।
    তিনি আরো বলেন সরকার এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিদের উদ্দেশ্যে বলেন-যা খুশি করেন, কিন্তু ইসলামকে মাইনাস করে নয়। কারণ বাংলার মুসলমানরা এমন এমন জাতি, যে জাতি রক্তে সাগর ভাসায়।

    হেফাজতের এ শীর্ষ নেতা তাঁর বয়ানে বলেন-একমাত্র আল্লাহকে খুশি করার জন্য মুসলমানদের জীবন উৎসর্গ করতে হবে। মানুষের বড় নেয়ামত, সর্বোৎকৃষ্ট সংবিধান পবিত্র কোরআন চর্চা বেশী করে করতে হবে। ৫ ওয়াক্ত নামাজ, পবিত্র কোরআন পাঠ এবং আল্লাহর অন্যান্য ইবাদতের মাধ্যমেই দুনিয়া ও আখেরাতে মুক্তি লাভ সম্ভব।

    কক্সবাজার জেলা কওমী মাদ্রাসা ঐক্য পরিষদের সভাপতি, ধাওনখালী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মোহাম্মদ মুসলিমের সভাপতিত্বে মাহফিলে বিশেষ মেহমান হিসেবে বয়ান করেন- ঢাকা বসুন্ধরা মাদ্রাসার মহাপরিচালক ফকিহুলমিল্লাহ আল্লামা শাহ মুফতি আব্দুর রহমান সাহেব (রহঃ)র সূযোগ্য ছাহেবজাদা, বর্তমান মুহ্তামিম আল্লামা মূফতি আরশাদ রহমানী, আল্লামা জুনাইদ আল হাবীব।

    রামু জামেয়াতুল উলুম মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা কাজী এরশাদ উল্লাহর সঞ্চালনায় মাহফিলে দেশ বরেণ্য আলেমেদ্বীনের মধ্যে কক্সবাজার জেলা কওমী মাদ্রাসা ঐক্য পরিষদের মহাসচিব, রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার মুহ্তামিম মাওলানা মোহছেন শরীফ, জোয়ারিয়ানালা এমদাদুল উলুম মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা হাফেজ আবদুল হক, চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামীয়া মাদ্রাসার নির্বাহী মুহ্তামিম মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, ইনানী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মো. ইদ্রিস, লেদা ইবনে আব্বাস মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা ক্বারী মোহাম্মদ শাকের, চকরিয়া চিরিঙ্গা মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা আনোয়ারুল আলম, বোয়ালখালী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা নুরুল হাকিম, রামু মোজাহেরুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মোহাম্মদ হারুন, রামু জামেয়াতুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হাফেজ শামসুল হক, জোয়ারিয়ানালা মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা শামসুল হক, ধলিরছড়া মাছুয়াখালী মাদ্রাসার নির্বাহী মুহতামিম মাওলানা শাহেদ নুর, চাকমারকুল মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মূফতি কামালা হোসাইন, পোকখালী এমদাদুল উলুম মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম মাওলানা আবু সাঈদ, মশরাফিয়া মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা নুরুল কবির হিলালী, চাকমারকুল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মূফতি ফিরোজ আহমদ, মাওলানা ইয়াকুব, মাওলানা আবু সাঈদ, মাওলানা হারুন আরশাদ, মাওলানা নুরুল আমিন, চাকমারকুল মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আবদুর রাজ্জাক, ইসলামী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মাওলানা হুমায়ন কবির, জোয়ারিয়ানালা মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা এজাজুল করিম শফি প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

    গতকাল বিকাল ৩টায় থেকে পশ্চিম চাকমারকুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত বিশাল ইছ্লাহী মাহফিলে দেশবরেণ্য আলেমেদ্বীনগণ বয়ান করেন। এর আগে দুপুর ২ টায় চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    পশ্চিম চাকমারকুল ইসলামী সম্মেলন পরিষদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত ইছ্লাহী মাহফিলে হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ জনতা শরিক হন। মাহফিল শেষে দেশ ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।

    এদিকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর আমীর নির্বাচিত হওয়ায় আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরীকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন- চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামীয়া মাদ্রাসার পক্ষে নির্বাহী মুহ্তামিম মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, কক্সবাজার জেলা কওমী মাদ্রাসা ঐক্য পরিষদের পক্ষে মহাসচিব, রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার মুহ্তামিম মাওলানা মোহছেন শরীফ, নূরানী শিক্ষক পরিষদের পক্ষে মাওলানা নুরুল আমিনসহ আরো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

  • নবগঠিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ= আল্লামা মামুনুল হক

    নবগঠিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ= আল্লামা মামুনুল হক

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ 

     

    প্রধান উপদেষ্ঠা
    আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী
    উপদেষ্ঠা
    মুফতী আযম আল্লামা আব্দুচ্ছালাম চাটগামী
    হযরত আল্লামা সুলতান যওক নদভী
    হযরত আল্লামা আব্দুল হালিম বুখারী
    হযরত আল্লামা নূরুল ইসলাম আদীব
    হযরত আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস
    হযরত আল্লামা নোমান ফয়জী (মেখল)
    হযরত আল্লামা আব্দুল মালেক হালীম
    হযরত আল্লামা হাফেয মুহাম্মদ কাসেম (তালীমুদ্দীন)
    হযরত আল্লামা জিয়াউদ্দিন (আঙ্গুরা মাদরাসা)
    হযরত আল্লামা মুহাম্মদ ইসহাক
    হযরত মাওলানা এ্যডবুকেড আব্দুর রকীব
    হযরত আল্লামা মুফতী আবুল হাসান রংপুর
    হযরত আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী নরসিংদী
    হযরত আল্লামা আশেকে এলাহী বি-বাড়ীয়া
    হযরত আল্লামা আব্দুর রহমান হাফেজ্জী
    হযরত আল্লামা রশিদুর রহমান ফারুক বর্ণভী
    হযরত আল্লামা নূরুল হক (বটগ্রাম কুমিল্লা)
    অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী দেওনা
    হযরত আল্লামা আবুল কালাম (মুহাম্মদপুর)
    হযরত আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক বারিধারা
    হযরত আল্লামা ফজলুর রহমান নেত্রকোনা
    হযরত আল্লামা সোলাইমান নোমানী
    হযরত আল্লামা ফজলুল্লাহ ওয়াহেদীয়া মাদরাসা
    হযরত আল্লামা শিব্বির আহমদ নোয়ালী
    হযরত আল্লামা জালাল আহমদ ভূজপুর
    হযরত আল্লামা আশেক এলাহী উজানী

    মুহতারাম আমীর
    হযরত আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী, শায়খুল হাদীস-হাটহাজারী মাদরাসা

    নায়েবে আমীর
    হযরত মাওলানা হাফেজ নুরুল ইসলাম,প্রিন্সিপাল-খিলগাও মাদরাসা, ঢাকা
    হযরত মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর রহ. ঢাকা
    হযরত মাওলানা শায়খ আহমদ, সিনিয়র মুহাদ্দিস হাটহাজারী মাদরাসা
    হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম অলিপুরী, প্রিন্সিপাল- মাদরাসা নুরে মদীনা হবিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপুরী, পরিচালক-জামেয়া ওবায়দিয়া
    হযরত আল্লামা মুফতি আহমদুল্লাহ, শায়খুল হাদীস জামিয়া পটিয়া
    হযরত আল্লামা আবদুল হামিদ (পীর সাহেব মধুপুর) মুন্সিগঞ্জ
    হযরত আল্লামা মুফতি আরশাদ রহমানী, পরিচালক ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা
    হযরত মাওলানা মুফতি মাহফুজুল হক, (বেফাক মহাসচিব)
    হযরত মাওলানা মুহিবুল হক গাছবাড়ী, শায়খুল হাদীস, দরগাহ মাদরাসা সিলেট
    হযরত মাওলানা সাজেদুর রহমান, শায়খুল হাদীস- জামিয়া ইউনুছিয়া বিবাড়ীয়া
    হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, সভাপতি-ইত্তেফাকুল ওলামা ময়মনংিহ
    হযরত আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহইয়া, হাটহাজারী মাদরাসা
    হযরত মাওলানা হাবিবুর রহমান, হাজী সাহেব, লালবাগ মাদরাসা ঢাকা
    হযরত মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, পরিচালক- জামেয়া শায়খ জাকারিয়া ঢাকা
    প্রফেসর ড. আহমদ আবদুল কাদের, ঢাকা
    হযরত মাওলানা আবদুল আউয়াল, খতিব ডি আই টি মসজিদ নারায়নগঞ্জ
    প্রফেসর ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসেন, চট্টগ্রাম
    হযরত মাওলানা সরোয়ার কামাল আজিজী, প্রিন্সিপাল- পদুয়া মাদরাসা
    হযরত মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান কাসেমী, পরিচালক-নাজিরহাট মাদরাসা
    হযরত মাওলানা ফোরকানুল্লাহ খলিল দারুল মাআরিফ
    হযরত মাওলানা মুফতি জসিম উদ্দিন হাটহাজারী
    হযরত আল্লামা হাফেজ তাজুল ইসলাম (পীর সাহেব ফিরোজশাহ)
    হযরত মাওলানা আনোয়ারুল করিম (পীর সাহেব যশোর)
    হযরত মাওলানা মোশতাক আহমদ, প্রিন্সিপাল দারুল উলুম, খুলনা
    হযরত মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, পরিচালক- আরজাবাদ মাদরাসা
    হযরত মাওলানা আনাস ভোলা
    হযরত মাওলানা রশিদ আহমদ জামেয়া ইমদাদিয়া কিশোরগঞ্জ।
    হযরত মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ঢাকা
    হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম খান, শায়খুল হাদীস- সুনামগঞ্জ
    হযরত মাওলানা নেজাম উদ্দিন, পরিচালক-মীর ওয়ারিসপুর মাদরাসা নোয়াখালী
    হযরত মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব বরিশাল
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ইউনুস, পরিচালক-জুম্মাপাড়া মাদরাসা রংপুর
    হযরত মাওলানা জাহেদুল্লাহ, পরিচালক ইছাপুর মাদরাসা

    মহাসচিব
    হযরত আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী, শায়খুল হাদীস বারিধারা ঢাকা

    যুগ্ম মহাসচিব
    হযরত মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব
    হযরত মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক
    হযরত মাওলানা লোকমান হাকীম
    হযরত মাওলানা নাছির উদ্দিন মুনির

    সহকারী মহাসচিব
    হযরত মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী
    হযরত মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী
    হযরত মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন
    হযরত মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী
    হযরত মাওলানা মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী
    হযরত মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ
    হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী
    হযরত মাওলানা আবদুল বাসেত খান সিরাজী
    হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী
    হযরত মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম
    হযরত মাওলানা জসিম উদ্দিন লালবাগ
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী
    হযরত মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম
    হযরত মাওলানা মুসা বিন ইজহার
    হযরত মাওলানা জাফর আহমদ বাথুয়া
    হযরত মাওলানা শফিক উদ্দিন
    হযরত মাওলানা হাসান জামিল

    সাংগঠনিক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী

    সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী
    হযরত মাওলানা মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী
    হযরত মাওলানা মীর ইদরিস
    হযরত মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন
    হযরত মাওলানা মাসউদুল করিম
    হযরত মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী
    হযরত মাওলানা মুফতি ওমর ফারুক
    হযরত মাওলানা তাফহীমুল হক হবিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা মাহমুদুল আলম রংপুর

    অর্থ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী

    সহকারী অর্থ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফায়সাল
    হযরত মাওলানা লোকমান মাজহারী
    হযরত মাওলানা ইলিয়াস হামিদী
    জনাব মুহাম্মদ আহসানুল্লাহ

    প্রচার সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী,

    সহকারী প্রচার সম্পাদক
    হযরত মাওলানা ইয়াকুব ওসমানী
    হযরত মাওলানা ফায়সাল আহমদ
    হযরত মাওলানা মুফতি শরীফুল্লাহ
    হযরত মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান
    হযরত মাওলানা হাফেজ সায়েমুল্লাহ

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা মুফতি হারুন ইজহার

    সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল

    সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হারুন আযিযী নদভী

    সহকারী সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মাহবুবুর রহমান হানিফ

    দফতর সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব,

    সহকারী দফতর সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা আবু তাহের ওসমানী
    হযরত মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল

    সমাজকল্যাণ সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা মুফতি কুতুবউদ্দিন নানুপুরী

    সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা হাফেয সালামতুল্লাহ

    আইন বিষয়ক সম্পাদক
    এডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, সাবেক এমপি

    সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক
    এডভোকেট মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন

    দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা নাজমুল হাসান

    সহকারী দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মোশতাকুন্নবী কাসেমী
    হযরত মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
    মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, সহকারী সম্পাদক, দৈনিক ইনকিলাব

    ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী, মেখল

    সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জাকারিয়া মাদানী
    হযরত মাওলানা গাজী ইয়াকুব

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ খোবাইব

    সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জিয়াউল হোসাইন

    আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ হেলাল উদ্দিন নানুপুরী

    সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেয আনোয়ার শাহ আযহারী
    হযরত মাওলানা আবদুল কাদের সালেহ, লন্ডন
    হযরত মাওলানা শোয়াইব আহমদ
    হযরত মাওলানা আব্দুস সালাম পাটোয়ারী, রিয়াদ
    হযরত মাওলানা রফিক আহমদ, নিউইয়র্ক
    হযরত মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, লন্ডন

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
    হযরত মাওলানা ড. নুরুল আবসার আজহারী, হাটহাজারী মাদরাসা

    সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
    মাওলানা মুফতি হুমায়ুন কবির, অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্বদ্যিালয়

    সম্মানিত সদস্য
    হযরত মাওলানা আবু তাহের নদভী, জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়া
    হযরত মাওলানা মুফতি কেফায়তুল্লাহ, মুহাদ্দিস দারুল উলূম হাটহাজারী
    হযরত মাওলানা মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ
    হযরত মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী
    হযরত মাওলানা আবদুল্লাহ হারুন, চারিয়া মাদরাসা
    হযরত মাওলানা আলী ওসমান
    হযরত মাওলানা মুফতি বশির উল্লাহ
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ শফি, বাথুয়া
    হযরত মাওলানা আবুল হোসাইন, সমদারপাড়া
    হযরত মাওলানা আনোয়ারুল আলম
    হযরত মাওলানা রেজাউল করিম জালালী
    হযরত মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী
    হযরত মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান
    হযরত মাওলানা আবদুর রহিম কাসেমী, বি.বাড়িয়া
    হযরত মাওলানা ক্বারী জহিরুল ইসলাম
    হযরত মাওলানা জামিল আহমদ চৌধুরী, মৌলভী বাজার
    হযরত মাওলানা বশির আহমদ মুন্সিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা তফাজ্জুল হক আজিজ
    হযরত মাৗলানা আলী আকবর, সাভার
    হযরত মাওলানা আবদুর রহিম, নরসিংদী
    হযরত মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, মানিকনগর
    হযরত মাওলানা মুফতী আবু সাঈদ, ফরিদাবাদ
    হযরত মাওলানা এনামুল হক আল মাদানী
    হযরত মাওলানা আবদুল মুবিন
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ জামী, কিশোরগঞ্জ
    হযরত মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী
    হযরত মাওলানা হাফেয শোয়াইব মক্কী
    হযরত মাওলানা নুর হুসাইন নূরাণী
    হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান আম্বর শাহ
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী
    হযরত মাওলানা সাঈদ নূর, মানিকগঞ্জ
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ওমর ফারুক, ফেনী
    হযরত মাওলানা আলী আজম, বি.বাড়িয়া
    হযরত মাওলানা মুফিজুর রহমান, নেত্রকোনা
    হযরত মাওলানা মাহমুদ শাহ, বাবুনগর
    হযরত মাওলানা তৈয়ব বিন হালিম
    হযরত মাওলানা আবদুল খালেক নিজামী
    হযরত মাওলানা রাশেদ বিন নুর

    বি:দ্র:
    নামের ক্রম রক্ষা করা যায়নি ।
    কমিটিতে আরো কিছু সদস্য অন্তর্ভুক্ত হবেন ।

  • হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটিতে বাঁশখালীর প্রিয় দুই সহোদর

    হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটিতে বাঁশখালীর প্রিয় দুই সহোদর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলন আজ সকালে কেন্দ্রীয় কার্যালয় হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রামের আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় সংগঠনের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলন শেষে দুপুর দুইটার দিকে সিনিয়র নায়েবে আমিরের পক্ষে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের (বেফাক) মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক। এতে আমির হিসেবে হেফাজতের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদ্রসার শিক্ষা পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী এবং মহাসচিব হিসেবে ঢাকার জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ও হেফাজতের ঢাকা মহানগর শাখার আমির মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমীর নাম ঘোষণা করা হয়।

    হেফাজতে ইসলামের ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন এ কমিটির দুই গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন বাঁশখালীর দুই সহোদর মুফতি হারুণ ইজহার ও মুসা বিন ইজহার। তারা দুইজনই আলোচিত রাজনীতিবিদ মজলুম জননেতা আল্লামা মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরীর সন্তান। তাদের বাড়ি বাঁশখালীর বৈলছড়ি ইউনিয়নে।

    মুফতি হারুণ ইজহার এর আগে হেফাজতের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি চট্টগ্রাম জামিয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া লালখান বাজার মাদরাসার সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত। অন্যদিকে মুসা বিন ইজহার দায়িত্ব পালন করছেন নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব হিসেবে। একই সাথে রাজধানীর জামিয়া নুরিয়া কামরাঙ্গীচর মাদরাসার মুহাদ্দিস হিসেবেও তিনি কর্মরত আছেন।

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নতুন কমিটিতে বাঁশখালীর মুফতি হারুণ ইজহারকে শিক্ষা ও সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক এবং মুসা বিন ইজহারকে যুগ্ন মহাসচিব হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়।

  • হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটিদের অভিনন্দন

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটিদের অভিনন্দন

    আলমগীর ইসলামাবাদী,,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আমীর: আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরী।
    মহাসচিব: আল্লামা নূর হুসাইন কাসেমী

     

    উপদেষ্টামণ্ডলিঃ প্রধান উপদেষ্টা:আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, অন্যান্যদের মাঝে রায়েছেন, আল্লামা সুলতান যওক নদভী, মুফতি আবদুস সালাম চাটগামী, আল্লামা আব্দুল হালীম বুখারী, আল্লামা আবদুর রহমান হাফেজ্জী, মুফতি আবদুল মালেক হালিম, মাওলানা হাফেজ কাসিম, তালিমুদ্দিন মাদরাসা। মাওলানা নূরুল ইসলাম আদীব, মাওলানা জিয়াউদ্দীন, মুফতি ওয়াক্কাস, মাওলানা আবুল হাসান রংপুরী, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী দেওনা, মাওলানা নোমান ফয়েজী, মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, মাওলানা ইসহাক, মাওলানা আবদুর রকীব, মাওলানা রশিদুর রহমান, আল্লামা নূরুল হক কুমিল্লা, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা ইসমাঈল নুরপুরী, মাওলানা জালাল আহম, মাওলানা আশেকে এলাহী, মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা ফজলুল্লাহ, মাওলানা আশেকে এলাহী পীর সাহেব উজানী।

    নায়েবে আমীর হিসেবে যারা মনোনীত হলেন-
    মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী( মাখজান, ঢাকা), মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী ( কামরাঙ্গীরচর), মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী, মাওলানা সালাহ্উদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা শেখ আহমদ ( হাটহাজারী), মুফতী আহমদুল্লাহ ( পটিয়া মাদরাসা), মাওলানা আব্দুল হামিদে ( পীর মধুপুর), মুফতী আরশাদ রহমানী ( বসুন্ধরা), মাওলানা মাহফুজুল হক ( বেফাক), মাওলানা মুহিব্বুল হক গাছবাড়ী ( সিলেট), মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী ( মোমেনশাহী),
    ড. আহমদ আব্দুল কাদের ( খেলাফত মজলিস), মাওলানা সাজিদুর রহমান ( ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা ইয়াহিয়া ( হাটহাজারী), মাওলানা আব্দুল আওয়াল ( নারায়ণগঞ্জ), মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া ( আরজাবাদ), ড. আ ফ ম খালেদ হোসেন ( চট্টগ্রাম), মাওলানা সারওয়ার কামাল আজিজী ( নেজামে ইসলাম), মাওলানা হাবিবুর রহমান কাসেমী ( নাজিরহাট), মুফতী জসিম উদ্দিন ( হাটহাজারী), মাওলানা তাজুল ইসলাম ( ফিরোজশাহ, চট্টগ্রাম), মাওলানা আনোয়ারুল করিম ( যশোর), মাওলানা মুশতাক আহমদ ( খুলনা), মাওলানা রশিদ আহমদ ( জামিয়া ইমদাদিয়া, কিশোরগঞ্জ), মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা নুরুল ইসলাম খান ( সুনামগঞ্জ), মাওলানা হাবিবুর রহমান ( লালবাগ মাদরাসা), মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলিল ( দারুল মায়া’রিফ), মাওলানা নেজাম উদ্দিন ( নোয়াখালী), মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব ( বরিশাল), মাওলানা ইউনুস আহমদ ( রংপুর), মাওলানা জাহিদুল ইসলাম বিন ইউনুস

    যুগ্মমহাসচিব- মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা লোকমান হাকিম, মাওলানা নাসির উদ্দিন মুনির।

    সহকারি মহাসচিব- মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন খুলনা, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মাওলানা মনঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা আব্দুল বাসেত খান, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফাতেহপুরী, মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম, মুফতি রহিমুল্লাহ কাসেমী, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজি, মাওলানা মূসা বিন ইজহার, মাওলানা জাফর আহমদ ভাটুয়া, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা শফিক উদ্দিন, মাওলানা জসিমুদ্দিন লালবাগ, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমাদ, মাওলানা হাসান জামিল।

    সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা মাসউদুল করীম টঙ্গী, মাওলানা মীর মুহাম্মদ ইদ্রিস, মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী, মুফতি ওমর ফারুক, মাওলানা আতাউল্লাহ আমেনী ঢাকা, মাওলানা আফিমুল হক হবিগঞ্জ, মাহমুদলি আলম রংপুর।

    অর্থ সম্পাদক- মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী, সহকারী অর্থ সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ, মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস হামেদী।

    প্রচার সম্পাদক- মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী, সহকারী প্রচার সম্পাদক- মাওলানা মুহাম্মদ ইয়াকুম ওসমানী, মাওলানা ফয়সাল অঅহমদ মোহাম্মদপুর ঢাকা, মুফতি শরীফুল্লাহ, মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান নারায়ণগঞ্জ, হাফেজ সায়েম উল্লাহ।

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক- মুফতি হারুন ইজহার। সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক- মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল।

    সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাওলানা হারুন আজিজী নদভী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান হামিদ।

    সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মুফতি কুতুবুদ্দিন নানুপুরী, সহকারী সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, মাওলানা হাফেজ সালামত উল্লাহ।

    আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিদুল পাশা চৌধুরী (সাবেক এমপি), সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট নিজামুদ্দিন।

    দাওয়াহ সম্পাদক- মাওলানা নাজমুল হাসান, সহকারী দাওয়াহ সম্পাদক- মাওলানা মুশতাকুন্নবী, আহমদ আলী কাসেমী।

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- মাওলানা ওবায়দুর রহামান খান নদভী।

    ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক- মুফতি মুহাম্মদ আলী। সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক- মাওলানা জাকারিয়া মাদানী, মাওলানা গাজী ইয়াকুব।

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ খুবায়েব। সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাওলানা জিয়াউল হুসাইন।

    আন্তর্জাতিক সম্পাদক- হেলাল উদ্দিন নানুপুরী, সহকারী আন্তর্জাতিক সম্পাদক- আনোয়া শাহ আজহারী, আব্দুল কাদের সালেহ লন্ডন, মাওলানা আব্দুস সালাম পাটওয়ারী, মাওলানা শুয়াইব আহমদ, মাওলানা রফিক আহমদ নিউয়ার্ক, মাওলানা গোলাম কিবরিয়া লন্ডন।

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- মাওলানা ড. নুরুল আবছার আজহারী, সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- মুফতি হুমায়ুন কবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

    দপ্তর সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ তৈয়ব, সহকারী, দফতর সম্পাদক- আবু তাহের ওসমানী, মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল।

    সদস্য- মাওলানা আবু তাহের নদভী পটিয়া, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ হাটহাজারী, মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী, মাওলানা আলী ওসমান, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুহাম্মদ শফি বভুয়া, আবুল হোসাইন সাতকানিয়া, হাফেজ ইলিয়াস হামেদী, আনওয়ারুল আলম চিরিঙ্গা, শেখ মুজিবুর রহমান

  • হেফাজতের নব গঠিত ১৫১ জনের কমিটির প্রথম সারিতে যারা রয়েছেন

    হেফাজতের নব গঠিত ১৫১ জনের কমিটির প্রথম সারিতে যারা রয়েছেন

    UkhiyaVoice24.Com

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর নব গঠিত ১৫১ জন কমিটির প্রথম সারিতে যারা রয়েছেন থাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছেন

    ১;
    আমীরে হেফাজত নির্বাচিত হলেন শায়খুল হাদিস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী সাহেব।

    ২;
    নায়েবে আমীর নির্বাচিত হলেন, মাওলানা নূরুল ইসলাম জিহাদি। মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জ্বী। মাওলানা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী। মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী। মাওলানা মুফতী আহমদ উল্লাহ। মাওলানা শাইখ আহমদ সাহেব। মাওলানা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুরী। মাওলানা আরশাদ রহমানী, মাওলানা জালাল আহমদ প্রমুখ।

    ৩;
    মহাসচিব নির্বাচিত হলেন আল্লামা নূর হোসেইন কাসেমী সাহেব।
    ৪;
    প্রধান উপদেষ্টা আল্লামা মুহিববুল্লাহ বাবুনগরী সাহেব।
    আল্লামা আব্দুস সালাম চাটগামী। আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী। আল্লামা সুনতান জওক নদভী প্রমুখ।
    ৫;
    সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী সাহেব।
    ৬;
    সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী মাওলানা সাখাওয়াত হুসাইন রজি সাহেব।
    ৭;
    যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব প্রমুখ।
    ৮;
    প্রচার সম্পাদক মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী।
    ৯;
    সাহিত্য ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা হারুন ইজহার।
    ১১;
    আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী।
    ১২
    বিজ্ঞান গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা নুরুল আবছার।
    ১৩;
    অর্থ সম্পাদক মুফতী মুনির হোসাইন কাসেমী।

    নবীন প্রবীণের সমন্বিত নব গঠিত কমিটি হেফাজতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে আশাকরি। শুভ কামনা।

    https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=762325134383875&id=410183906264668

    সকল দায়িত্বশীদেরকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা ?

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ

     

  • আমীরে হেফাজত জুনায়েদ বাবুনগরী , মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমী

    আমীরে হেফাজত জুনায়েদ বাবুনগরী , মহাসচিব নূর হোসাইন কাসেমী

    আলমগীরইসলামাবাদী,,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    বহুল আলোচিত সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নতুন আমীর নির্বাচিত হয়েছেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী। সংগঠনটির মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী।

    রোববার হাটহাজারী মাদরাসায় হেফাজতের সম্মেলনে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।
    রোববার বহুল আলোচিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদরাসায় আয়োজিত সম্মেলনে সারা দেশের কাউন্সিলরদের ভোটে আমির ও মহাসচিব নির্বাচিত হন। সর্বজন গ্রহণযোগ্য আল্লামা শাহ আহমদ শফীর মৃত্যুর পর কে হচ্ছেন আমির তা নিয়ে ছিল আলেম-ওলামাদের মধ্যে সরব আলোচনা। তবে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী আমির এবং আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী মহাসচিব হতে পারেন বলে আগেই সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছিল।

    উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ১৯ জানুয়ারি গঠিত হয়েছিল অরাজনৈতিক ইসলামী সংগঠন হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ। হাটহাজারীর দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম মাদরাসার প্রধান পরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফীকে আমির ও মাদরাসার তৎকালীন সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীকে মহাসচিব করে হেফাজতের ২২৯ সদস্যের মজলিসে শূরা কমিটি গঠন করা হয়েছিল সে সময়। ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষানীতির বিরোধিতার মধ্য দিয়ে হেফাজতের আত্মপ্রকাশ হলেও সংগঠনটি দেশজুড়ে আলোচনায় আসে ২০১৩ সালে ১৩ দফা দাবিতে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। বিশ্বজুড়ে আলোচনায় আসে ২০১৪ সালের ৫ মে শাপলা চত্বর অবরোধের মাধ্যমে।

    চলতি বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর আল্লামা শাহ আহমদ শফী ইন্তেকাল করায় আমিরের পদটি শূন্য হয়। দেশ-বিদেশে এ পদ নিয়ে রয়েছে ব্যাপক আলোচনা। আল্লামা আহমদ শফী বেফাকেরও সভাপতি ছিলেন। তার মৃত্যুর কিছু দিনের মধ্যেই সম্মেলনের মাধ্যমে বেফাকের সভাপতি ও মহাসচিব নির্বাচিত করা হয়েছে; কিন্তু বর্তমানে হেফাজতের কর্মকাণ্ড কিছুটা শিথিল থাকায় এ নিয়ে তেমন সরব দেখা যায়নি আলেমদের। তা ছাড়া হাটহাজারী মাদরাসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিক্ষোভের কারণেও হেফাজত নেতাদের মধ্যে কিছুটা ফাটল দেখা দিয়েছে। এর মধ্যেই রোববার অনুষ্ঠিত হয় হেফাজতের সম্মেলন। যেখানে নির্ধারিত হয়েছে আমির ও মহাসচিবসহ ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি। সারা দেশের বিভিন্ন জেলার প্রায় সাড়ে তিন শ’ কাউন্সিলর এতে ভোট প্রদান করেন।