Category: সারাদেশ

  • সরকারি সুবিধা ও চাপের কাছে গৃহবন্দী হেফাজত।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    সরকারি সুবিধা ও চাপের কাছে গৃহবন্দী হেফাজত।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

     

    • আলমগীর ইসলামাবাদী
      চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    সরকারি সুবিধা ও চাপে ফ্যাসিবাদের কব্জায় বন্দি হয়ে পড়েছে হেফাজত। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ধূমকেতুর মত জেগে উঠা অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজত। নানামুখী দ্বন্দ্ব এবং ধারা উপ-ধারায় সংগঠনটি এখন বিভক্ত। ২০১৩ সালের ৫ মে বিডিআর, র‌্যাব ও পুলিশের আক্রমণে নিশিরাতে রক্তাক্ত মতিঝিলের হেফাজত, আর আজকের হেফাজতে ফারাক অনেক। যেই ফ্যাসিস্ট সরকার মতিঝিলকে রক্তাক্ত করেছিল, সেই সরকারের নিকট থেকে বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে এবং নানামুখী চাপে অনেকটাই আদর্শচ্যুত হয়ে পড়েছে কওমি ওলামায়ে কেরামের সমন্বয়ে গঠিত এ সংগঠনটি।

    কওমি মাদ্রাসা ভিত্তিক এই সংগঠনটির আমীরের বয়স নব্বইয়ের ঊর্ধ্বে। সর্বজন শ্রদ্ধেয় আল্লামা শাহ আহমদ শফী এখন বয়সের ভারে ঠিকমত সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। ফলে তাকে ঘিরে এক ধরনের সুবিধাভোগী চক্র গড়ে উঠেছে। এই সুবিধাভোগী চক্রটি সরকারের প্রলোভনে নতি স্বীকার করে বিভিন্ন ধরনের আপোষ করছেন বলে আলেমদের একটা বড় অংশ মনে করছেন।

    সরকারের সঙ্গে আপোষের বিরোধিতা করায় হেফাজতে ইসলামে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন সংগঠনটির সেক্রেটারি আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী। এতে সংগঠনটির নেতাকর্মীরাও হয়ে পড়েছেন বিভক্ত। এই বিভক্তি এবং কাঁদা ছোড়াছুড়ির স্পর্শ লেগেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। ইদানীং ফেইসবুকে এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের বিরুদ্ধে নানা প্রচারণায় লিপ্ত থাকতে দেখা যাচ্ছে।

    এদিকে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীসহ বেশিরভাগ আলেম সরকারের চাপে এবং মিথ্যা মামলা, নির্যাতন ও গুমের ভয়ে মুখ খুলছেন না। এমনকি আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর বাড়ির সামনে সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। পোশাকে এবং সাদা পোশাকে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সার্বক্ষণিক উপস্থিতি রয়েছে তাঁর বাড়ির সামনে।

    উল্লেখ্য, নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি ও ধর্ম অবমাননাকারীদের মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আইন প্রণয়নসহ ১৩ দফা দাবিতে জেগে উঠেছিল হেফাজতে ইসলাম। ২০১৩ সালের মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসে সংগঠনটির বিভিন্ন কর্মসূচিতে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মত। ২০১৩ সালের ৬ এপ্রিল এবং ৫ মে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি পালনকালে দেশব্যাপী গণজাগরণের সৃষ্টি হয়েছিল এই সংগঠনকে ঘিরে। তখন দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচনায় আসে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে গঠিত এ সংগঠনটি। এতে ইমান-আক্বিদার পাশাপাশি দেশীয় সংস্কৃতি রক্ষার আন্দোলনে মানুষ নূতন আশার আলো দেখতে শুরু করে।

    ৫ মে ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে হেফাজতের সমাবেশে চালানো হয় হত্যাযজ্ঞ। এরপর প্রধানমন্ত্রী একদলীয় জাতীয় সংসদে দাড়িয়ে আল্লামা শফিকে তেঁতুল হুজুর অবিহিত করে অশ্লীলভাবে সমালোচনা করেছিলেন। ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে তিনি বলেন, শরীরে লাল রং মেখে শুয়ে ছিলেন হেফাজতের কর্মীরা। পুলিশের উপস্থিতি ঠের পেয়ে লাশ উঠে দৌড় দেয় বলেও তিনি ব্যঙ্গ করেন। অথচ, এই সংগঠনের নেতারাই বিভিন্ন সুবিধার কাছে নতি স্বীকার করে পরবর্তীতে শেখ হাসিনাকে কওমি জননী উপাধিতে ভূষিত করেন।

    হেফাজতের সমাবেশে বিডিআর-র‌্যাব ও পুলিশের ক্র্যাকডাউনের গ্রাফিক ছবি ও ভিডিও ফুটেজে ঢাকার বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিলের রাস্তায় রাস্তায় রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছিলো তখন।

    মানবাধিকার সংগঠন অধিকার সেই সময় অনুসন্ধান চালিয়ে জানিয়েছিল যে, ৬১ জনকে হত্যা করা হয়েছে।
    হেফাজত নেতারা তখন দাবী করেছিলেন, শুধু ৫ মে’র অপারেশনে ২০০ শহীদের অধিক তালিকা তাদের কাছে রয়েছে। তবে সরকারি হুমকি এবং শহীদদের পরিবারে হামলার আশঙ্কায় প্রকাশ করা হচ্ছে না।

    হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছিলেন, অপারেশনে শত শত লোক নিহত হয়েছে।

    শাপলা থেকে গণভবন: আঁতাত! নাকি আ’লীগের ফাঁদে ধরা?

    ২০১৪ সালের ভোটার বিহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর হেফাজতকে কব্জায় নেয়ার কৌশল নেয়। আওয়ামী লীগের কৌশলের ফাঁদে ধরা দেয় হেফাজতের একটি অংশ। হেফাজতের ভেতরে অভিযোগ রয়েছে, সরকারি কৌশলে আওয়ামী লীগের পুতুলে পরিণত হন আল্লামা শফীর ছেলে আনাস মাদানী। তাঁকে ঘিরেই এখন হেফাজতে মূল দ্বন্দ্ব। হঠাৎ করে তাঁর সম্পদ ও দেশে বিদেশে বিনিয়োগ নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন।

    সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, হেফাজতকে কব্জায় নিতে প্রথমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সাবেক ডিজি ও আওয়ামী লীগ সমর্থক মরহুম শামীম মোঃ আফজালকে দায়িত্ব দেয় সরকার। শুরুতে তিনি তেমন পাত্তা পাননি আল্লামা আহমদ শফির কাছে।

    পরবর্তীতে আল্লামা আহমদ শফির এক আত্মীয় ও সাবেক এক মন্ত্রীকে আপোষ রফার দায়িত্ব দেয় আওয়ামী লীগ। হেফাজতকে কব্জায় নিতে সেই মন্ত্রী প্রথম দিকে কিছুটা সফলও হন। এরপরই শুরু হয় হেফাজতকে গণভবনে নিয়ে আসার প্রক্রিয়া। ২০১৭ সালের ১১ই এপ্রিল হেফাজতের আমীর আল্লামা আহমদ শফিসহ ৩ শতাধিক আলেমকে গণভবনে দাওয়াত দেয়া হয়। দাওয়াতে যাওয়ার পর শেখ হাসিনার ভাষায় যাকে তেঁতুল হুজুর খেতাব দেয়া হয়েছিল, তাঁর পায়ে সালাম করেন তিনি নিজেই। এরপরই হেফাজত-সরকারের সখ্যতার বিষয়টি জনসম্মুখে স্পষ্ট হয়।
    হেফাজত নেতাদের সাথে শেখ হাসিনার এ দেখা-সাক্ষাতের অনুষ্ঠানে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সনদকে সরকারি স্বীকৃতির ঘোষণা দেয়া হয়।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে হেফাজত-সংশ্লিষ্ট অনেক আলেমের দাবী, কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স সমমানের স্বীকৃতির বিনিময়ে আওয়ামী লীগের পুতুলে পরিণত হয় হেফাজতে ইসলাম।

    কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতির শোকরিয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয় ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর। ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এ শোকরিয়া মাহফিলে কওমি মাদ্রাসার বড় একটি অংশ যোগদান থেকে বিরত থাকেন। ওই শোকরিয়া মাহফিলে শেখ হাসিনাকে ‘কওমি জননী’ উপাধিও দেওয়া হয় আল্লামা আহমদ শফির উপস্থিতিতে।

    কওমি মাদ্রাসা সনদের স্বীকৃতির পাশাপাশি সরকারি উপঢৌকন হিসাবে হাটহাজারী মাদরাসার নামে রেলের ৩০ একর জমি এবং আল্লামা শফীর ছেলে আনাস মাদানীকে নগদ অর্থ প্রদানের অভিযোগ রয়েছে। যদিও এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বিভিন্ন সময় বিবৃতি দিয়েছে হেফাজত।

  • সরাসরি আল্লাহর রহমত ছাড়া দায়িত্বের চাপ সহ্য করা সম্ভব না= পলাশ রহমান

    সরাসরি আল্লাহর রহমত ছাড়া দায়িত্বের চাপ সহ্য করা সম্ভব না= পলাশ রহমান

    আলমগীর ইসলামাবাদী (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি এবং
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির।
    একজন টগবগে আলেম। বয়স এবং অভিজ্ঞতার তুলনায়
    তার খ্যাতি, যশ ছড়িয়ে পড়েছে অনেক বেশি। আর দায়িত্ব? সেতো পাহাড় সমান। আমি চিন্তাও করত পারি না,
    এতএত দায়িত্বের বোঝা মাথা নিয়ে তিনি আট
    দশজনের মতো স্বাভাবিক জীবন যাপন করেন
    কীভাবে!

    সাম্প্রতিক তার একটি বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি
    হয়েছে। চরমোনাইর সদ্যসমাপ্ত ফালগুনের
    মাহফিলে প্রদান করা তার একটি ওয়াজের খন্ডাংশ ছড়িয়ে
    পড়েছে সোস্যাল মিডিয়ায়। নিন্দুকরা বলার চেষ্টা
    করছে, তিনি একজন সাহাবির সমালোচনা করেছেন।
    তিনি মনের ভেতরে সাহাবিদের সম্পর্কে বিদ্বেষ
    পোষণ করেন।

    এ বিষয়ে সৈয়দ ফয়জুল করিম খুব দ্রুতো এক ভিডিও
    বার্তা দিয়ে নিজের অবস্থান পরিস্কার করেছেন। তার
    ওই ভিডিও বার্তা প্রকাশের পর আর কোনো ভুল
    বোঝাবুঝির অবকাশ নেই। তিনি বা তাঁর দল, প্রতিষ্ঠান
    নিয়ে নতুন কোনো বিতর্কের সুযোগ নেই।

    আমি জানি সৈয়দ ফয়জুল করিম প্রচন্ড ব্যাস্ত একজন
    মানুষ। নিজের সমাজ, সংসার, ব্যবসা তো আছেই।
    সাথে বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি, ইসলামী আন্দোলনসহ
    আরো কতো কী। প্রতিদিন তাকে একাধিক মাহফিল
    অথবা রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতে হয়। কতো বড়বড়
    বোঝা মাথায় নিয়ে ঘুরতে হয় তা ভুক্তভুগি ছাড়া কারো
    পক্ষে অনুমান করা সম্ভব নয়।

    বিশেষ করে যখন চরমোনাইর মাহফিল হয়- এতবড়
    দায়িত্ব, এত মানুষের জিম্মাদারি মাথায় নিয়ে সব কিছু ঠিকঠাক
    পরিচালনা করা, বয়ান করা আমার কাছে কিছুটা অলৌকিকই
    মনে হয়। সরাসরি আল্লাহর রহমত ছাড়া এই চাপ সহ্য করা
    কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব বলে আমি মনে
    করি না। সুতরাং ভুল হওয়া তার বা তাদের পক্ষে অবাস্তব
    কোনো বিষয় নয়। তারাও সকল প্রকারের মানবিক
    ত্রুটিপূর্ণ মানুষ। পার্থক্য হলো তারা যতো সহজে
    মানবিক ত্রুটি দমন করতে পারেন,অন্যরা তা পারে না। এ
    কারনেই তারা বিশেষভাবে সম্মানিত।

     

    পলাশ রহমানঃ
    ইসলামী লেখক গবেষক,ইতালি প্রবাসী।

     

  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিন -জীতীয় শিক্ষক ফোরাম 

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ সেপ্টেম্বর থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিন -জীতীয় শিক্ষক ফোরাম 

    উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম 

     

    মাওঃ কামালউদ্দিন সাকী, চট্টগ্রাম।

    জাতীয় শিক্ষক ফোরাম এর কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন,
    দেশের সকল প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচল হলেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলায় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবাই চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

    তিনি আরও বলেন,গাড়ির চাকা ঘুরছে,ব্যবসা-বাণিজ্যের কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে অথচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে শিক্ষা ব্যবস্থাকে চরম হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

    তিনি ১ সেপ্টেম্বর থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,আলিয়া, কওমিয়া সহ সকল প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আহবান জানান। নতুবা কঠোর কর্মসূচি প্রদান করা হবে বলে ঘোষণা করেন।

    ফোরামের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রভাষক আব্দুস সবুর এর পরিচালনায় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক নাছির উদ্দীন খান, মুহতারাম সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এবিএম জাকারিয়া,
    সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব হুমায়ুন কবির,স্কুল বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক আমজাদ হোসেন, সহ দফতর সম্পাদক জনাব মহিউদ্দিন মোল্লা, সহ কওমি মাদরাসা বিষয়ক সম্পাদক মুফতি আব্দুর রহমান বেতাগী,তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ কামরুজ্জামান সহ অন্যন্য সদস্যবৃন্দ।

  • ৮ আগস্ট কওমি মাদরাসা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত স্থগিত করলো হাইআতুল উলিয়া।।। উখিয়া ভয়েস 24 ডটকম

    ৮ আগস্ট কওমি মাদরাসা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত স্থগিত করলো হাইআতুল উলিয়া।।। উখিয়া ভয়েস 24 ডটকম

    উখিয়া ভয়ের 24 ডটকম

     

     

    ওসমান আল হুমাম,কক্সবাজার প্রতিনিধি।  

     

    কুরবানী ঈদের আগে কওমী মাদ্রাসা খোলার সিদ্ধান্তে দেশের ১৪ লাখ কওমী শিক্ষার্থীর বিষন্নতা খানেকটা শিথিল হয়েছিল। আজ আবারো বন্ধের দিনক্ষন বাড়াল কওমী মাদ্রাসা নীতি নির্ধারক কতৃপক্ষ।
    পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ৮ আগস্ট কওমি মাদরাসা খোলার সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে কওমি মাদরাসা সম্মিলিত শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি‘আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ।

    আজ বুধবার সকাল ১১টা থেকে হাইয়াতুল উলিয়ার নিজস্ব কার্যালয়ে শুরু হওয়া বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। আল-হাইআতুল উলয়া বাংলাদেশের অফিস সম্পাদক, মাওলানা অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    গত ২৩ জুলাই ১০টায় কওমী মাদ্রাসার সর্বোচ্চ সম্মেলিলিত শিক্ষা বোর্ড (আল-হাইয়াতুল উলয়া লিল-জা’মিয়াতিল কওমিয়া) জরুরী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ছিলো। বৈঠকে আগামী ৮ আগস্ট ২০২০, শনিবার থেকে সারাদেশের সকল কওমি মাদরাসা খোলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছিলো।

    আজ ৫ আগস্ট নতুন করে কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৮ আগস্ট চালু হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন হাইয়াতুল উলিয়া। সকালে হাইয়াতুল উলিয়া ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়।

    (ক) আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি‘আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ এর পক্ষ হতে ৮ আগস্ট ২০২০, শনিবার থেকে দেশের সকল কওমি মাদরাসার শিক্ষাকার্যক্রম চালুর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছিল। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আপাতত এ সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়। মাদরাসার শিক্ষাকার্যক্রম চালুর তারিখ পরবর্তীতে জানানো হবে, ইনশাআল্লাহ। এ ব্যাপারে আল-হাইআতুল উলয়া বাংলাদেশ এর পক্ষ হতে জোর প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।

    (খ) ৮ আগস্ট ২০২০, শনিবার দেশের সকল মাদরাসায় দু‘আর আয়োজন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

    আজকের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, আল-হাইআতুল উলয়া বাংলাদেশের সদস্য মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমী, মাওলানা মুফতি মুহা. ওয়াক্কাস, মাওলানা মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল হামীদ, মাওলানা রুহুল আমীন, মাওলানা শামসুল হক, মাওলানা আব্দুল হালীম বুখারী, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বছীর, মাওলানা আরশাদ রাহমানী, মাওলানা মাহমুদুল আলম, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মাদ আলী, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর, মাওলানা ছফীউল্লাহ। মাওলানা মুছলিহুদ্দীন রাজু, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মুফতী নূরুল আমীন, মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব, মাওলানা মোস্তাক আহমদ, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী, মাওলানা আব্দুল জব্বার জেহাদী, মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়্যা।

    উল্লেখ্য, কওমি মাদরাসাগুলোর কেন্দ্রীয় পরীক্ষা সাধারণত শাবানে অনুষ্ঠিত হয়। তবে এবার করোনা ভাইরাসের কারণে ১৮ মার্চ দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। আলেমদের আবেদনের প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১২ জুলাই থেকে সীমিত পরিসরে হিফজ বিভাগ খুলে দেয় সরকার। ৮ জুলাই এ বিষয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপন জারি করে।
    সারা দেশে ১৩ হাজার ৯০২টি কওমি মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১৪ লাখ। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি মাদ্রাসা, ৪ হাজার ৫৯৯টি। সবচেয়ে কম বরিশালে, ১ হাজার ৪০টি। বেশির ভাগ মাদ্রাসাই মফস্বল এলাকায় অবস্থিত। এসব মাদ্রাসার শিক্ষকরা গত ৫মাস যাবত মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে।

  • আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাঈদ খোকন

    ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়ন বঞ্চিত সাঈদ খোকনকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

    রবিবার দলের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত বার্তায় বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ২০ ও ২১ ডিসেম্বর ২০১৯ অনুষ্ঠিত দলের ২১তম জাতীয় কাউন্সিলে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সাঈদ খোকনকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন প্রদান করেন।

    ২০১৫ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন সাঈদ খোকন। তিনি অবিভক্ত ঢাকার প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফের ছেলে।

    এবারের নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির এই মেয়র। তবে দল তাকে মনোনয়ন না দিয়ে ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপসকে মনোনয়ন দেয়। তখনই ধারণা করা হচ্ছিল, সাঈদ খোকনকে ‘সান্ত্বনা পুরস্কার’ হিসেবে কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দেয়া হতে পারে।

  • ফেসবুকে ভুয়া খবরে বাতিল হবে বিজ্ঞাপন

    ফেসবুকে ভুয়া খবরে বাতিল হবে বিজ্ঞাপন

    তীব্র সমালোচনার মুখে অবশেষে ভুয়া খবর ঠেকানোর বিষয়ে আরও কঠোর হচ্ছে ফেসবুক। যেসব পেজ ও গ্রুপ থেকে ভুয়া খবর ছড়ানো হবে তা বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। 

    গত ১১ ডিসেম্বর এ বিষয়ে সতর্ক করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, কোনও পেজ বা গ্রুপের ক্ষেত্রে যদি কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙার প্রমাণ না পাওয়া যায় এবং ভুয়া খবর ছড়ালে সক্রিয়ভাবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ফরচুন অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

    ফেসবুকের পক্ষ থেকে পেজের ব্যবস্থাপকদের সতর্ক করে বলা হয়েছে, ফেসবুক যদি কোনও কনটেন্ট মুছে ফেলে বা সরিয়ে দেয় বা যে পোস্টের কারণে কোনও পেজ বন্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তা আবার নতুন পেজে পোস্ট করা হয়, তবে সে পেজও বন্ধ করে দেয়া হবে।

    সম্প্রতি ফ্যাক্ট চেকিং কর্মসূচির মাধ্যমে প্ল্যাটফরমে কোনও খবর ভুয়া বলে শনাক্ত হলে সে পোস্টের বিষয়ে সতর্ক করা হবে বলে জানিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ভারতে এএফপি ইন্ডিয়া, ফ্যাক্ট ক্রেসেন্ডো, ফ্যাক্টলি, নিউজমোবাইল, ইন্ডিয়া টুডের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ফ্যাক্ট চেকিং বিষয়ে কাজ শুরু করেছে ফেসবুক।

    ফেসবুক তাদের এক ব্লগ পোস্টে বলেছে, প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভুয়া অ্যাকাউন্ট সরানোর পাশাপাশি ভুয়া খবর ছড়ানোর বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ভুয়া পোস্টগুলোকে সরাসরি ‘ভুয়া’, ‘মিশ্র’, ‘ভুয়া শিরোনাম’, ‘মতামত’, ‘বিদ্রুপের’ মতো নানা সংজ্ঞা দেয়া হবে। ১২ ভাষায় পোস্টগুলোকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করা হবে।

    ভারতের আগে সিঙ্গাপুর ও নেদারল্যান্ডসে ভুয়া খবর বিষয়ে সতর্ক করার বিষয়গুলো পরীক্ষা করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, কোনও ভুয়া খবর শনাক্ত করার পর কর্তৃপক্ষ সেই খবর পর্যালোচনা করবে। পোস্টটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হলে তা কারও কাছে পৌঁছাবে না।

    এমনকি, যেসব পেজ থেকে বারবার ভুয়া খবর ছড়ানো হবে, সে পেজের বিজ্ঞাপন থেকে অর্থ আয়ের সুযোগ কমিয়ে দেবে।

    ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও রাজনৈতিক নেতাদের পেজ থেকে সরাসরি পোস্ট করা কোনও বক্তব্য, বিজ্ঞাপনের মতো বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না বলেই জানিয়েছে ফেসবুক।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, ফেসবুকের এ উদ্যোগ ভুয়া খবর ঠেকাতে সহায়ক হবে। এ ছাড়া ব্যবহারকারীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করবে।

  • করোনার মতো আরও বহু ভাইরাস আছে: চীনা ভাইরোলজিস্ট

    করোনার মতো আরও বহু ভাইরাস আছে: চীনা ভাইরোলজিস্ট

    চীনের সুপরিচিত ভাইরোলজিস্ট শি ঝেংলি বলেছেন, যেসব ভাইরাস আবিষ্কার হচ্ছে, সেগুলো ‘বরফের চূড়া মাত্র’ অর্থাৎ এ ধরনের আরও বহু ভাইরাস আছে।চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিজিটিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেছেন। এসময় তিনি মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক ঐক্যের ডাকও দেন। খবর ব্লুমবার্গের।চীনের ব্যাট ওমেন হিসেবে পরিচিত, উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির ডেপুটি ডিরেক্টর শি বলেন, ভাইরাসের গবেষণায় বিজ্ঞানী ও সরকারদের স্বচ্ছ ও সহযোগিতামূলক হতে হবে।আর যখন বিজ্ঞানকে রাজনীতিকরণ করা হয় তখন তা ‘খুবই দুঃখজনক।’সিজিটিএনকে শি বলেন, আমরা যদি পরবর্তী সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে মানুষজনকে বাঁচাতে চাই, তাহলে প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণী বাহিত এই অজানা ভাইরাসগুলো সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে এবং প্রাথমিক সতর্কতা দিতে হবে। আমরা যদি এগুলো সম্পর্কে না জানি তাহলে আরেকটি প্রাদুর্ভাব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকেই ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অভিযোগ উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজি থেকেই ছড়িয়েছে করোনাভাইরাস। তবে শি বলেছেন, মানুষের শরীরে যে করোনাভাইরাস ছড়াচ্ছে তার সঙ্গে তিনি যে ভাইরাস নিয়ে কাজ করছেন তার জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের মিল নেই।এদিকে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে নিজের নামে শপথ করে শি বলেন, এই মহামারির সঙ্গে তার ল্যাবের কোনও সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে সপ্তাহে সিজিটিএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে উহান ইন্সটিটিউট অব ভাইরোলজির পরিচালক ওয়াং ইয়ানই বলেন, এই ল্যাব থেকে ভাইরাস ছড়িয়েছে এটা ‘পুরোপুরি বানোয়াট।’উল্লেখ্য, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিশ্বের ৫৬ লাখ ৩১ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে।মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৯৬৪ জনের। আর সুস্থ হয়েছে প্রায় ২৪ লাখ মানুষ।

  • করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

    করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। গতকাল রোববার তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ আসে।

    আজ সোমবার রাতে করোনা আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তিনি জানান। নিজ প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত কিটেই তার শরীরের নমুনা পরীক্ষা করা হয়।

    জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল রোববার সন্ধ্যায় যখন আমি ইফতার করে বাসায় ফিরছিলাম তখন আমি জ্বর জ্বর অনুভব করি। সে সময়ই আমাদের নিজেদের উদ্ভাবনী কিট দিয়ে নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তার এক ঘণ্টার ভেতরে আমি রিপোর্ট পাই। রিপোর্টে করোনা পজিটিভ আসে।

  • সরকারের ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

    সরকারের ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

    করোনা ভাইরাসের মতো দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারাদেশে সোয়া এক কোটি পরিবারের সাড়ে পাঁচ কোটির বেশি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার।

    আজ শনিবার এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২২ মে পর্যন্ত সারাদেশে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ৬৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬২ হাজার ১৯৩ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ ২ হাজার ৯৪৮টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৫ কোটি ৬১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৯ জন।

    শিশু খাদ্যসহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। এরমধ্যে নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮১ কোটি ৭৩ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা এবং বিতরণ করা হয়েছে ৬৯ কোটি ১০ লাখ ৩৮ হাজার ২৫৩ টাকা।

    এতে উপকারভোগীর পরিবার সংখ্যা ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৮৭২ টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৩ কোটি ৫১ লাখ ২১ হাজার ৫৪৭ জন।

    শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ২২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১৭ কোটি ৩৫ লাখ ৫ হাজার ৩৬ টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৩৭৬ টি এবং লোক সংখ্যা ১১ লাখ ৬৭ হাজার ৭৯৬ জন।