Category: সারাদেশ

  • উখিয়াতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    উখিয়াতে এসএসসি পাশে ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ।

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিঃ

    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এর অধিনে উখিয়া উপজেলায় মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে এমন কিছু লোক প্রয়োজন।

    বেতনঃ- (কর্ম দক্ষতা অনুযায়ী) আলোচনা সাপেক্ষে।

    “আগ্রহীগন দ্রুত যোগাযোগ করোন” 01871336231

    পদ সংখ্যাঃ- ১০ জন__(ছেলে /মেয়ে উভয় কে অগ্রঅধিকার দেওয়া হবে, এবং (উখিয়া উপজেলার স্থানীয় লোক হতে হবে)

    শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ- সততা+ধৈর্য্য এবং, SSC পাস হতে হবে.!!

    যোগাযোগঃ হোয়াটসঅ্যাপ   01871336231

    Badurul Alam Sagor_TC-Ukhia Upazila….!!

  • মহানবী (স.)ও আয়েশা সিদ্দিকা(র.) এর প্রতি কটুক্তির প্রতিবাদে ১৬ জুন ঢাকা ভারতীয় দূতাবাস গেরাও কর্মসূচি,বিক্ষোভ সমাবেশে ফয়জুল করিম।

    মহানবী (স.)ও আয়েশা সিদ্দিকা(র.) এর প্রতি কটুক্তির প্রতিবাদে ১৬ জুন ঢাকা ভারতীয় দূতাবাস গেরাও কর্মসূচি,বিক্ষোভ সমাবেশে ফয়জুল করিম।

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    ১৬ জুন ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাস অভিমূখে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি পেশ
    ক্ষমতাপাগল সরকারকে ভারতও রক্ষা করতে পারবে না
    নবীজির ওপর কটূক্তিতে সরকারের নীরবতা মেনে নেয়া যায় না
    –লাখো জনতার সমাবেশে মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার ক্ষমতার পাগল। ক্ষমতার নেশায় তারা ভারতের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব আনতে পারছে না। সরকার যতই ভাবুক মোদি সরকার তাদের ক্ষমতা ও গদি রক্ষা করবে। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তাদেরকে (আওয়ামীলীগকে) ক্ষমতায় রাখবে না। তিনি বলেন, চলতি জাতীয় সংসদের অধিবেশন থেকে যদি এই ন্যাক্কারজনক ঘটনায় নিন্দা প্রস্তাব পাস করা ও ভারতীয় হাই কমিশনারকে যদি ডেকে নিন্দা জানানো ও জবাব চাওয়া না হয়, কটূক্তিকারীদের যদি বিচার করা না হয়, তাহলে আগামী ১৬ জুন ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়া হবে।

    ভারতে বিজেপি মুখপাত্র কর্তৃক রাসূল (সা.) এবং উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রা.) সম্পর্কে অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদে আজ ১০ জুন শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর চত্ত্বরে অনুষ্ঠিত বিশাল বিক্ষোভ পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিক্ষোভ সমাবেশ নবীপ্রেমিক জনতার জনসমূদ্রে রূপ নেয়। বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট, পশ্চিম প্লাজা, দৈনিকবাংলা, গুলিস্তান, বিজয়নগর নাইটেঙ্গেল এলাকায় নবীপ্রেমিক লাখো জনতার ঢল নামে।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ পূর্ব সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ও আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, যুবনেতা মাওলানা নেছার উদ্দিন, আলহাজ্ব শাহাদাত হোসেন, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, আব্দুল আউয়াল মজুমদার, ডা. শহিদুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম নাঈম, কেএম শরীয়াতুল্লাহ, মুফতী ফরিদুল ইসলাম প্রমুখ।

    মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, কোনো সভ্য জাতি বা নেতা কারো মৌলিক বিশ্বাসের ওপর এভাবে আঘাত হানতে পারে না। বিশ্বের অন্যতম মুসলিম প্রধান রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের এহেন অসভ্য কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারকে সংসদে নিন্দা প্রস্তাবের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।
    তিনি বলেন, এ ঘটনায় ভারত সরকারকে মুসলিম উম্মাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং ভবিষ্যতে এমন কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে ভারতকে অঙ্গীকার করতে হবে।
    কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আজ বাদ জুমা সারাদেশের জেলা/মহানগর, উপজেলা/থানায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সফল করায় তিনি সকলের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেইসাথে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসার ছাত্ররা নবীপ্রেমের দৃষ্টান্ত স্থাপনে ময়দানে নেমে আসায় তাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

  • প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার

    প্রতিদিন বাড়ছে ঔষধের দাম,ভোগান্তিতে ক্রেতা ও দোকানদার

    শরিফা বেগম শিউলী স্টাফ রিপোর্টার

    রংপুরে ঔষধের পাতার গায়ে নির্ধারিত মূল্য না থাকায় দোকানদার ও ক্রেতাদের মাঝে ভোগান্তি বেড়ে গেছে। জীবন বাঁচাতে ঔষুধের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু ঔষধ কিনতে গেলে বিভিন্ন ভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয় রোগীদের। ঔষুধের মূল্য তালিকা না থাকায় ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে না, কোনটার দাম কতো ।

    এদিকে যে কোন মানুষের রোগ হলেই চিন্তার শেষ থাকে না। একটু শারীরিক সমস্যা দেখা দিলেই বিশেষজ্ঞ কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে পরামর্শ ফি সর্বনিম্ন ৭শ থেকে ১হাজার টাকা পযর্ন্ত দিতে হয়। ডাক্তাররা বিভিন্ন টেস্ট করিয়ে প্রেসক্রিপশন ভর্তি করে ঔষধ লিখে দিয়েই তাদের দায়িত্ব শেষ করে দেন। আর সেই প্রেসক্রিপশন দিয়ে ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনতে গেলে, একেক সময় একেক রকম বিল দেওয়া লাগে । যা কোন দোকানের সাথে অন‍্য কোন দোকানের বিলের মিল থাকে না।

    কয়েকজন ঔষুধের দোকানদারের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, প্রায় প্রতিদিন ওষুধের দাম বাড়াতে আমাদের ও জনসাধারণের মাঝে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। কেন বা কি কারণে ঔষধের দাম বাড়াচ্ছে আমরা দোকানদার’রা কেউ কিছুই জানিনা । নোটিশ ছাড়াই আমাদের কাছে ঔষধের দাম বেশি নিচ্ছে কোম্পানি। ক্রেতারা ঔষুধ কিনতে এসে দাম শুনে বলে গতকাল কিনলাম একদাম আজকে আর এক দাম কেন?? কাল ছিলো ৭টাকা আর আজ হইলো ৮টাকা তর্কে জড়িয়ে পড়ায়, প্রায় সময় লস করে ওষুধ বিক্রি করতে হয় আমাদের। কোম্পানিগুলো ঔষদের দাম বাড়িয়ে কখন বন্ধ করে আর কখন সাপ্লাই দেয় বোঝা বড় দায়।

    কোন কোন কোম্পানি আছে বন্ধ হইলে নোটিশ প্রদান করে, আবার কিছু কোম্পানি আছে অনেক দিন বন্ধ রেখে আবার ওষুধ সাপ্লাই দেয়। তাতে করে ক্রেতাদের সাথে আমাদের ঝগড়া লেগে যায়। যেমন করোনাকালীন সময় থেকে প্যারাসিটামলসহ আরো কিছু ওষুধ আমাদের প্রয়োজন যদি হয় ১০ প্যাকেট কিন্তূ কোম্পানি দেয় এক প্যাকেট। ক্রেতাদের ওষুধ দিতে না পারলে চিল্লাচিল্লি শুরু করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ থাকলেও কোম্পানি আমাদেরকে দেয়না। সেক্ষেত্রে আমরা বার বার ভোগান্তির শিকার হই ক্রেতাদের কাছে। বিক্রি করলেও দোষ আমাদের, না করলেও দোষ আমাদের। আমাদের দেশে কোন আইন নাই, ঊর্ধ্বগতি জিনিসের দাম বাড়তেই পারে, পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও আর কমে না। তাতে করে দ্বিগুণ লাভবান হয় কোম্পানি।

    এব্যাপারে ওষুধ ক্রেতা আজিজার রহমান (৬২) বলেন, ওষুধের দাম তো অতিরঞ্জিত হয়ে গেছে। যেকোন ঔষধ নিতে যাবেন যে দাম, আমরা গরীব মানুষ, ওষুধের দাম বেশি হওয়ার আমাদের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। দুই দিন আগে কিনেছি একদাম আজকে আসি শুনি আর একদাম । দোকানদার বলে কোম্পানি বন্ধ সাপ্লাই কম তাই দাম বেশি।মূর্খ মানুষ পড়াশোনা করেছি অল্প। কোম্পানি দাম বাড়ায় না দোকানী বাড়ায় আমি তো কিছু বুঝি না। সরকারের কাছে আমার আবেদন সব কোম্পানির ঔষধ যদি নির্ধারিত মূল্য তালিকা দোকানে থাকতো তাহলে আমাদের জন্য সুবিধা হইতো।

    ঔষধ কেনার সময় কাজল মিয়া (৩০) বলেন, ওষুধ বিক্রেতা এরা মোটামুটি একটা সিন্ডিকেট হয়ে গেছে। এরা সংঘবদ্ধ গ্রুপের মতো, দাম নির্ধারণ করে বিক্রি করে, আগে যেমন এমআরপির পরেও আমাদেরকে অনার করে ১০% বা ৫% কম রেটে দিতো। এখন কিন্তু তারা এটা দিচ্ছে না। কারণ দোকানদারদের একটা ইউনিয়ন/সমিতি থাকে কোন দোকানদার যদি কমিশনে ছাড় দিয়ে ঔষধ দেয়। তাহলে সেই দোকানের কর্মচারীদের একটা পানিশমেন্ট হয়। আবার কিছু কিছু পরিচিত লোকের কাছে আড়াল করে কমিশনে দিচ্ছে।তাতেকরে কেউ সুবিধা পাচ্ছে কেউ পাচ্ছে না। আমি চাই আগের মতো কমিশন দিয়ে যদি ক্রেতাদের সহনীয় একটা দামের মধ্যে রাখে তাতে করে সকলের জন্য সুবিধা হবে।

    আরো এক ক্রেতা স্বচল হোসেন (৩২) কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইদানিং দেখা যাচ্ছে, ওষুধের দোকান গুলোতে কোন ছাড় দিচ্ছে না। এমআরপি লেখা থাকার পরেও বেশি দাম নিয়ে ঔষধ দিচ্ছে। দেখা যাচ্ছে গ্রাম থেকে সাদামাটা লোকগুলো রংপুর হাসপাতালে আসে কিছু বোঝেনা। তাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে কিছু কিছু দোকানদার ঔষধ ও সার্জিক্যাল জিনিস পত্রের দাম বেশি নিচ্ছে এতে করে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দূর দুরন্ত থেকে আসা গরিব মানুষ গুলো।

    বিশেষ করে গরীব অসহায় ক্রেতাদের জন্য খুবই কষ্ট সাধ‍্য হয়ে পড়েছে, অনেক গরীব অসহায় জটিল রোগগ্রস্ত রোগীরা টাকার অভাবে অভিমান করে ওষুধ ক্রয় করা থেকে বিরত থাকেন। ওষুধের গায়ে মূল্য সংযোজন না করার কারণেই এমনটি হয়ে থাকে। সব ওষুধের গায়ে মূল্য দেওয়া থাকলে, দোকানীরা ইচ্ছে মত বিল নিতে পারবে না। ক্রেতা ও সাধারণ মানুষের দাবি যেসকল ঔষধের পাতার গায়ে মূল্য লেখা নেই, সেসব ওষুধের গায়ে মূল্য সংযোজন করা হোক।

    বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগস এর কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালক ও রংপুর জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি মারুফ এলাহীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু ঔষধের দাম বাড়াতে কেমিস্টদের ও ক্রেতাদের মাঝে ভুল বুঝাবুকঝি সৃষ্টি হয়। নোটিশ ছাড়াই ওষুধের দাম বাড়ায় ঔষধ শিল্প সমিতি। তাতে আমাদের মধ্যেও বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।এই প্রেক্ষাপটে আমরা দফায় দফায় আবেদন দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঔষধ শিল্প সমিতির সাথে বসার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা এখনো কোন সিডিউল দেয়নি। আমরা চেষ্টায় আছি বসে আলোচনা করে দেখি কি সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।

    এদিকে রংপুরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক তৌহিদুল ইসলাম বলেন ওষুধ কোম্পানির কোন প্রোডাক্ট এর দাম বাড়লে সেটা আমাদের হেড অফিস নিয়ন্ত্রণ করেন। স্থানীয়ভাবে যদি কোন কেমিস্ট প্রোডাক্টের দাম বাড়ায়। আমরা তাদেরকে করে অভিযানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করি।##

  • সৌদিআরবে বিভিন্ন মসজিদে ইমাম ও দেশের মুখ উজ্জল করছেন চট্টগ্রামের হাফেজ ও আলেমরা

    সৌদিআরবে বিভিন্ন মসজিদে ইমাম ও দেশের মুখ উজ্জল করছেন চট্টগ্রামের হাফেজ ও আলেমরা

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    সম্প্রতি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করেছেন বাংলাদেশি হাফেজে কুরআনরা। মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতি বছরই কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারী হাফেজে কুরআনরা তারাবির ইমামতি করে লাল সবুজের পতাকা ও বাংলাদেশের মান সম্মান বৃদ্ধি করে চলেছেন। চট্টগ্রাম থেকে সমাপ্ত হওয়া হাফেজে কোরআনরা সেই সম্মানকে সামনে রেখেই সৌদি আরবের প্রায় মসজিদে তারাবি পড়িয়ে নিজেদের যোগ্যতা প্রমানের পাশাপাশি দেশের মুখ উজ্জল করছেন।

    চট্টগ্রামের ছেলে সৌদি প্রবাসী হাফেজ মাওলানা মোঃ তৌহিদুল ইসলামের তার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, আলহামদুলিল্লাহ চট্টগ্রামের হাফেজে কুরআনরা সৌদিতে তারাবির ইমামতি করে লাল সবুজের পতাকা ও বাংলাদেশের মান সম্মান সর্বদা বৃদ্ধি করেছেন। তিনি আরো বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সৌদিআরবে প্রবাস জীবনে আছি। এবার মনে ভিন্নরকম প্রশান্তি পাচ্ছি। বিভিন্ন সৌদি মসজিদে চট্টগ্রামের হাফেজে কুরআনরা তারাবির নামাজ পড়াচ্ছে। তাদের কন্ঠে কুরআন তেলাওয়াত শুনে সৌদি সহ বিভিন্ন দেশের মুসল্লিরা সন্তুুষ্টি প্রকাশ করছে। এতে নিজের দেশের হাফেজদের যোগ্যতা ও আত্মবিশ্বাস দেখে গর্বে বুক ভরে উঠে।

    এবারও শতাধিক চট্টগ্রামের হাফেজে কুরআন সৌদিতে তারাবি ও নামাজের ইমামতি করছেন। তাদের মধ্যে অন্যতম জেদ্দার আল বাওয়াদী মসজিদে রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা গ্রামের হাফেজ ক্বারী ইব্রাহীম।সৌদির মাহাইল আছির মসজিদুল ফালাহ মসজিদে বাঁশখালী বড়ঘোনা গ্রামের হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ। আবাহা সৌদি আরব জামে আবু বকর মসজিদে সাতকানিয়ার হাঙ্গরমুখের মাওলানা জমির উদ্দিন। জেদ্দার মসজিদ আল ফারুকে ইমামতি করছেন সাতকানিয়ার ছমদর পাড়ার মাওলানা ক্বারী রায়হান উদ্দীন। সৌদি আরবের জামে আবুবকর মসজিদে সাতকানিয়ার হাঙ্গরমূখ গ্রামের হাফেজ তাওহিদুল ইসলাম। সৌদি আরবের মাহাইল আছির উসমান বিন আফফান (রাঃ) মসজিদে দোহাজারীর হাফেজ মাওলানা ইদ্রিস মোসলেহ। সৌদির জামে কানাহ্ বিলা মসজিদে চন্দনাইশের দোহাজারীর হাফেজ এমদাদুল্লাহ। সৌদির জামে আল বুরুজ এয়ারফোর্ট মসজিদে বাঁশখালীর বৈলছড়ি গ্রামের হাফেজ হুদ। সৌদির তায়েফে চন্দনাইশের দোহাজারীর হাফেজ মাওলানা মুজাহিদ উল্লাহসহ প্রমূখ।

  • হাইকোর্টে জামিন পেলেন হেফাজত নেতা আল্লামা মুফতি হারুন ইজহার

    হাইকোর্টে জামিন পেলেন হেফাজত নেতা আল্লামা মুফতি হারুন ইজহার

    উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকমঃ ডেস্ক।

    চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সহিংসতার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় হেফাজত নেতা মুফতি হারুন ইজাহারকে (৪৭) এক বছরের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। ২৫ জানুয়ারি ২০২২ খ্রিঃ মঙ্গলবার হাইকোর্টের একটি ফৌজদারি বেঞ্চ তার জামিন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান।

    এর আগে গত বছরের ২৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে সহিংসতার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় হেফাজতের বিলুপ্ত কমিটির শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আল্লামা মুফতি হারুন ইজাহারকে কারাগারে পাঠানো হয়।

    ২৮ এপ্রিল রাতে চট্টগ্রাম নগরীর লালখানবাজার জামেয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া মাদরাসায় অভিযান চালিয়ে আল্লামা মুফতি হারুন ইজহারকে গ্রেফতার করে র‍্যাব-৭। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরীর লালখানবাজার মাদরাসায় হ্যান্ডগ্রেনেড বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে তিনজন মারা যান এবং পাঁচজন আহত হন। পরে পুলিশ সেখানে তল্লাশি চালিয়ে চারটি তাজা গ্রেনেড, ১৮ বোতল অ্যাসিড এবং গ্রেনেড তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম উদ্ধার করে। ঐ ঘটনায় একজন আলেম আল্লাহ ওয়ালা হারুন ইজহার গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলেন।

    সূত্র,,, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

  • মাননীয় প্রধামন্ত্রী’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কর্মসূচী চলছে

    মাননীয় প্রধামন্ত্রী’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কর্মসূচী চলছে

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে সারাদেশে ৭৫ লাখ কোভিড-১৯ করোনা ভ্যাকসিন টিকা দেয়া হচ্ছে, সারাদেশের ন্যায় অদ্য ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ মঙ্গলবার কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার সদর ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদে অনুষ্টিত প্রধামন্ত্রী’র ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে গণহারে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান কর্মসূচী।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে ৭৫ লক্ষ ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কর্মসূচি চলছে।

    গণটিকাদান ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ৭৫ লাখ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের আয়োজন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

    তাঁরই ধারাবাহিকতায় কক্সবাজার জেলাধীন উখিয়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নে ৫ টি টিকা কেন্দ্রে ৪ টি বুথে সুরক্ষা অ্যাপসে নিবন্ধণকৃত ৭৫০০ জনকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে।

    এই ক্যাম্পেইনে শুধুমাত্র ১ম ডোজ ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে,পরবর্তী মাসে একইভাবে ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে ২য় ডোজ প্রদান করা হবে, ক্যাম্পেইন শুরুর প্রথম ২ ঘন্টা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পঞ্চাষোর্ধ বয়স্ক নাগরিক, নারী ও শারিরীক প্রতিবন্ধীদের ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে, ভ্যাকসিন নেয়ার জন্য এনআইডি কার্ড ও কোভিড-১৯ টিকার রেজিষ্ট্রেশন কার্ড সাথে নিয়ে যেতে হবে, ক্যাম্পেইনে গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী নারীদের টিকা প্রদান করা হবেনা।
    টিকা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পড়ে এবং ভ্যাকসিন নেয়ার পরেও সার্বক্ষনিক মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। ভ্যাকসিন কিংবা মাস্ক কোনটিই শতভাগ সুরক্ষা দেয় না তাই উভয়ের যোগফলেই সুরক্ষা জোরদার হয়।

    ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ মঙ্গলবার সকাল থেকে
    ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদে জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে সারা দেশে করোনা ভাইরাসের টিকা ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হচ্ছে।
    একদিনে সাধারণ মানুষের জন্য প্রদান করা হবে ৮০ লাখ করোনা টিকা

    স্বাস্থ্যঅধিদপ্তরের এই সিদ্ধান্তে দেশবাসী খুবই খুশী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র জন্মদিনে দেশবাসীর জন্য এই উপহার আসলেই কল্যাণময়।

    জনস্বার্থেঃ
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

  • বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র প্রশংসায় সেলিনা এমপি

    বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র প্রশংসায় সেলিনা এমপি

    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস।

    বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মানবিক নেতৃত্বে, বাংলার দুঃখী মানুষের জীবনমান আমূল বদলে গেছে। অভাব, মঙ্গা ও দারিদ্রের কড়াল গ্রাস থেকে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশ। গত বারো বছরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দশ লক্ষাধিক উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। নতুন করে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে প্রায় এক কোটি মানুষের। নামমাত্র মূল্যে সার ও বীজ পাচ্ছেন প্রান্তিক কৃষকরা। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ। বাস্তুওহীনেরা পাচ্ছে মাথা গোঁজার স্থায়ী ঠিকানা। কোনো লোকক্ষয় ছাড়াই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ শক্তহাতে মোকাবিলা করছেন তিনি। শিক্ষাখাতে এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন। বাংলাদেশ আজ পরিণত হয়েছে ডিজিটাল রাষ্ট্রে। তার আধুনিক নেতৃত্বের কারণেই মহামারিকালেও থেমে নেই মানবিক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নিয়মিতভাবে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে সারা দেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত এক কোটিরও বেশি মানুষের ঘরে। ডিজিটাল সুবিধা ব্যবহার করে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৫০ লক্ষ কৃষক-শ্রমিক-মজুরের হাতে। বঙ্গবন্ধুকন্যার মানবিক ও সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বে যেভাবে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ, তাতে উন্নত বিশ্বের কাতারে নাম লেখানোটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।

  • কুষ্টিয়া ভোরের চেতনা ও সমাচার দর্পন পত্রিকার সম্পাদক আগমনে ফুলেল শুভেচ্ছা

    কুষ্টিয়া ভোরের চেতনা ও সমাচার দর্পন পত্রিকার সম্পাদক আগমনে ফুলেল শুভেচ্ছা

    কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি।

    কুষ্টিয়া জেলায় জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা ও সমাচার দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ শফিকুল ইসলাম আগমন উপলক্ষে
    কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি’র পক্ষ থেকে কেপিসি’র পিনু-খোকন মিলনায়তনে কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের গণমাধ্যম কর্মী ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি’র সাধারণ সম্পাদক জিটিভি ও যায়যায়দিন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি এবং কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত কুষ্টিয়া প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক সোহেল রানা, সাপ্তাহিক মুকুর পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম, সকালের সময় জেলা প্রতিনিধি মোঃ চাঁদ আলি, ভোরের চেতনা বিশেষ প্রতিনিধি হাফেজ মাওঃ সাইফ উদ্দীন আল-আজাদ, ভোরের চেতনা ব্যুরো প্রধান এইচ,এম, বেলাল হোসেন, ভোরের চেতনা জেলা প্রতিনিধি মোঃ আশরাফুল ইসলাম, দৈনিক প্রাইম জেলা প্রতিনিধি জাহিদুল হক ডন, গণমুক্তি জেলা প্রতিনিধি হাফিজুর রহমান জীবন, সর্ণযুগ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জীবন মাহমুদ ডাবলু, দেশের দিগন্ত সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-হাসান,করতোয়া জেলা প্রতিনিধি মোঃ ইউসুফ আলি, নবচেতনা জেলা প্রতিনিধি এস,এম,ওয়ালিদুজ্জামান শুভ, বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ক্যামেরা পার্সন ও বাংলাদেশ বার্তা পত্রিকার প্রতিনিধি মোঃ হারুন, ঢাকার ডাক জেলা প্রতিনিধি ইমরান হাসান পাপ্পু, বাংলাদেশের আলো জেলা প্রতিনিধি সুমন মাহমুদ, মাতৃজগত জেলা প্রতিনিধি রুবেল হোসেন, একুশে সংবাদ জেলা প্রতিনিধি আখতারুন-নবী মনা, দৈনিক মাতৃভাষা জেলা প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল, ফটো সাংবাদিক মাহমুদুল হক বাদল, সময়ের আলো প্রতিনিধি ইসমাইল হোসেন, লাখোকন্ঠ জেলা প্রতিনিধি সামরুজ্জামান সামুন,কুষ্টিয়া বার্তা স্টাফ রিপোর্টার স,ম লাভলু, নিরপেক্ষ সংবাদ জেলা প্রতিনিধি নাজমুল ইসলাম, সাধীন সংবাদ প্রতিনিধি তৌফিক তপন,ডেসটিনি প্রতিনিধি নওসাদ আলি, সময়ের কাগজ সিনিয়র ফটো সাংবাদিক আবুল কাশেম প্রমুখ, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার সর্বস্তরের গণমাধ্যম কর্মী। কুষ্টিয়া জেলায় জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক এর আগমন উপলক্ষে কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়া’র সভাপতি, নাগরিক টেলিভিশন জেলা প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ বেতার জেলা প্রতিনিধি এবং কুষ্টিয়া থেকে প্রকাশিত দৈনিক আরশীনগর পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ্ব কবি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের গণমাধ্যম কর্মীদের পক্ষ থেকে সফরগামী ঢাকা থেকে কনফারেন্স এর মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান। সর্বশেষ ভোরের চেতনা সম্পাদক কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন আপনাদের ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ, আমি দোয়া করি কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি এগিয়ে যাক বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদের মাধ্যমে। কুষ্টিয়ার সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্ম কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়া।

  • শখের বেশে এবার চাঁদে জমি কিনলেন কুমিল্লার কবি সবুজ

    শখের বেশে এবার চাঁদে জমি কিনলেন কুমিল্লার কবি সবুজ

    নিউজ ডেস্কঃ

    এবার চাঁদের দেশে জমি কিনেছেন কুমিল্লা বরুড়া উপজেলার কবি মু. সবুজ হোসেন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ শনিবার তিনি এ জমি ক্রয় করেন।

    সবুজ জানান, মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’ থেকে ৯৯.৯৯ ডলারের বিনিময়ে পাঁচ একর জমি কেনেন সবুজ।

    সবুজ কে জমি কেনার চুক্তিনামা, স্যাটেলাইট থেকে নেওয়া কেনা জমির একটি ছবি এবং জমিটির ভৌগোলিক অবস্থান ও ‘মৌজা-পর্চার’ নথিও ওই প্রতিষ্ঠান হস্তান্তর করেছে।

    সবুজ আরো বলেন, মানুষ স্বপ্ন ও শখ থাকেই। শখ থেকেই আমি এই জমি কেনেছি।

    চাঁদে জমি কেনার জন্য মার্কিন নাগরিক ডেনিস হোপের ‘লুনার অ্যাম্বাসি’ অনেক জনপ্রিয় কোম্পানি।

    তাদের তথ্যানুযায়ী, চাঁদে জমির দাম প্রতি একর ২৪ দশমিক ৯৯ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪৯৯ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২ হাজার ১২৫ টাকা থেকে ৪২ হাজার ৪৩৭ টাকা।

    যদিও পৃথিবীর বাইরে চাঁদ কিংবা মহাকাশের অন্য কোনো গ্রহ পুরো মানবজাতির সম্পদ। কোনো ব্যক্তি বা জাতি এটি কিনতে পারেন না।

    তবে কিছু কিছু ওয়েবসাইট উপহার দেওয়ার জন্য চাঁদে জমি বিক্রি করে থাকেন। এমনকি সার্টিফিকেটও দেন।

    এর আগে খুলনায় ষষ্ঠ বিবাহবার্ষিকীতে ভালোবেসে স্ত্রী ডা. ইসরাত টুম্পার হাতে চাঁদের জমির দলিল তুলে দেন তার স্বামী এম ডি অসীম। স্ত্রীকে চাঁদ এনে দিতে না পারলেও চাঁদের বুকে এক টুকরো জমি কিনে দিতে পেরে নিজের খুশির কথা ব্যক্ত করেছিলেন অসীম। এবার কুমিল্লার সবুজ চাঁদে এক খণ্ড জমি কিনলেন।

  • শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল আমন্ত্রণমুলক আন্তর্জাতিক অনলাইন দাবা প্রতিযোগিতা ২০২১

    শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল আমন্ত্রণমুলক আন্তর্জাতিক অনলাইন দাবা প্রতিযোগিতা ২০২১

    উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জেষ্ঠ্য পুত্র, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বাংলাদেশে আধুনিক ক্রীড়া ধারার প্রবর্তক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর ৭২তম জন্ম-বার্ষিকী উপলক্ষে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের আয়োজনে শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক অনলাইন দাবা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান ৩০ আগস্ট ২০২১ খ্রি. সোমবার হোটেল লা মেরিডিয়ানের স্কাইবল-রুমে অনুষ্ঠিত হয়।

    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় যুব ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জনাব মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন এবং বিদেশী পুরস্কার প্রাপ্তদের ভার্চুয়ালি পুরস্কার প্রদান করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশন ও সাউথ এশিয়ান দাবা কাউন্সিলের সভাপতি ড. বেনজীর আহমেদ, বিপিএম (বার) ও সাইফ পাওয়াটেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সহ সভাপতি জনাব তরফদার মোঃ রুহুল আমিন।

    অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাহাব উদ্দিন শামীম, বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক যুগ্ম সম্পাদক ও বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি ড. শোয়েব রিয়াজ আলম এবং এশিয়ান দাবা ফেডারেশনের নির্বাহী পরিচালক মিঃ আবুন্দ কাসটো। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সহ সভাপতি কে এম শহিদউল্যা, যুগ্ম সম্পাদক মাসুদুর রহমান মল্লিক দিপু, কার্যকরি সদস্য মোঃ মনিরুজ্জামান পলাশ, কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, মোঃ আলাউদ্দিন সাজু, জাকির আহমেদ, আন্তর্জাতিক অর্গানাইজার মাহমুদা হক চৌধুরী মলি, সজল মাহমুদ।

    প্রতিযোগিতায় চিনের গ্র্যান্ড মাস্টার লি ডি অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন ৯ খেলায় ৮ পয়েন্ট পেয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ান হন শিরোপা জয় করেন। সাড়ে সাত পয়েন্ট নিয়ে ভারতের গ্র্যান্ড মাস্টার অভিমান্যু পৌরনিক রানার-আপ হয়েছেন।

    সাড়ে ছয় পয়েন্ট করে অর্জন করেন ৫ জন খেলোয়াড়, টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে ভারতের গ্র্যান্ড মাস্টার কার্তিক ভেঙ্কাটারামান তৃতীয়, ইরানের গ্র্যান্ড মাস্টার আমিন তাবাতাবেই চতুর্থ, বেলেরুশের গ্র্যান্ড মাস্টার ভাদিশ্লাভ কোভলেভ পঞ্চম, ভারতের গ্র্যান্ড মাস্টার শ্যাম সুন্দর ষষ্ঠ ও ইরানের গ্র্যান্ড মাস্টার মাকসুদলো পারহাম সপ্তম হন। ছয় পয়েন্ট করে নিয়ে টাইব্রেকিংয়ে অষ্টম হতে একাদশ লাভ করেন যথাক্রমে ইন্দোনেশিয়ার আন্তর্জাতিক মাস্টার আলী মোহাম্মদ লুতফি, রাশিয়ার আন্তর্জাতিক মাস্টার মুরজিন ভোলোদার, চিনের গ্র্যান্ড মাস্টার ঝু ইয়াংলুন, ফিলিপাইনের আন্তর্জাতিক মাস্টার গার্সিয়া জেন ইমানুয়েল।

    বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে ৯ খেলায় ৬ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম হয়েছেন গ্র্যান্ড মাস্টার রিফাত বিন সাত্তার, সাড়ে পাঁচ পয়েন্ট করে নিয়ে গ্র্যান্ড মাস্টার এনামুল হোসেন রাজীব দ্বিতীয় ও আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমান তৃতীয় হয়েছেন। পাঁচ পয়েন্ট নিয়ে গ্র্যান্ড মাস্টার জিয়াউর রহমান চতুর্থ এবং পাঁচ পয়েন্ট করে নিয়ে ক্যান্ডিডেট মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়া পঞ্চম ও শওকত হোসেন পল্লব ষষ্ঠ স্থান লাভ করে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের পুরস্কার লাভ করেন।

    বিশেষ বালক পুরস্কার লাভ করেন সাকলাইন মোস্তফা সাজিদ ও বিশেষ বালিকা পুরস্কার লাভ করেন মহিলা ফিদে মাস্টার নোশিন আঞ্জুম।

    চ্যাম্পিয়ন গ্র্যান্ড মাস্টার লি ডি দুই হাজার মার্কিন ডলার, রানার-আপ গ্র্যান্ড মাস্টার অভিমান্যু পৌরনিক পনেরো শত ডলার, তৃতীয় গ্র্যান্ড মাস্টার কার্তিক ভেঙ্কাটারামান এক হাজার মার্কিন ডলার, চতুর্থ গ্র্যান্ড মাস্টার গ্র্যান্ড মাস্টার আমিন তাবাতাবেই ছয় শত মার্কিন ডলার, পঞ্চম- বেলেরুশের গ্র্যান্ড মাস্টার ভাদিশ্লাভ কোভলেভ পাঁচ শত শত মার্কিন ডলার, ষষ্ঠ- ভারতের গ্র্যান্ড মাস্টার শ্যাম সুন্দর চার শত শত মার্কিন ডলার, সপ্তম গ্র্যান্ড মাস্টার মাকসুদলো পারহাম চার শত শত মার্কিন ডলার, অষ্টম হতে দশম পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার আন্তর্জাতিক মাস্টার আলী মোহাম্মদ লুতফি, আন্তর্জাতিক মাস্টার মুরজিন ভোলোদার ও চিনের গ্র্যান্ড মাস্টার ঝু ইয়াংলুন প্রত্যেকে তিন শত মার্কিন ডলার করে, একাদশ ফিলিপাইনের আন্তর্জাতিক মাস্টার গার্সিয়া জেন ইমানুয়েল দুই শত মার্কিন ডলার অর্থ পুরস্কার পান। বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের প্রথম হয়েছেন গ্র্যান্ড মাস্টার রিফাত বিন সাত্তার আ্ট শত মার্কিন ডলার, প্রথম, গ্র্যান্ড মাস্টার এনামুল হোসেন রাজীব ছয় শত শত মার্কিন ডলার, তৃতীয় আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমান চার শত মার্কিন ডলার, চতুর্থ গ্র্যান্ড মাস্টার জিয়াউর রহমান তিন শত মার্কিন ডলার , পঞ্চম ক্যান্ডিডেট মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়া ও ষষ্ঠ শওকত হোসেন পল্লব প্রত্যেকে দুই শত শত মার্কিন ডলার করে এবং বিশেষ পুরস্কার হিসেবে স্কালাইন মোস্তফা সাজিদ ও মহিলা ফিদে মাস্টার দশ হাজার টাকা করে অর্থ পুরস্কার পান।

    তিন দিন ব্যাপী ৯ রাউন্ড সুইস-লিগ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত এ ইভেন্টে ১৫ টি দেশের ২১ জন গ্র্যান্ড মাস্টার ও ১৩ জন আন্তর্জাতিক মাস্টারসহ মোট ৮০ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মোট নগদ দশ হাজার মার্কিন ডলার অর্থ পুরস্কার দেয়া হয়।