Category: সারাদেশ

  • এইচ এম সাইফুল নূরের দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা বার্তা

    এইচ এম সাইফুল নূরের দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা বার্তা

     

    পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসী সহ বিশ্বের সকল মুসলিমকে ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তরুন সাংবাদিক, সংগঠক, সমাজসেবক ও ছাত্রনেতা এইচ এম সাইফুল নূর।

    বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কলাপাড়া উপজেলার সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সহ-প্রচার সম্পাদক ও সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বর্তমান যুগ্ম আহ্বায়ক, সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস সরকারি কলেজ ছাত্রদল। তিনি দৈনিক নয়া-আলো.কম ও দৈনিক নববার্তা.কম অনলাইন নিউজ পোর্টালে সাংবাদিকতা করেন।
    এছাড়াও বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের দায়িত্বশীল স্থানে আছেন এই তরুন সমাজসেবক।
    তার মধ্যে তিনি কলাপাড়া ফ্রেন্ডস অফ ব্লাড সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, কলাপাড়া ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের অন্যতম সদস্য, বৈদ্যপাড়া ইউনাইটেড ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক, তাছাড়া আমাদের সেতু বন্ধন, ফ্রেন্ডস ইউনিটি, ইচ্ছেঘুড়িসহ আরো সামাজিক সংগঠনের কাজে নিয়োজিত আছেন।
    তিনি আজ এক বিবৃতিতে মিডিয়া কর্মীদের এই শুভেচ্ছা বার্তা নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের বড় দুইটি ধর্মীয় উৎসবের একটি হলো ঈদ উল ফিতর, অপরটি হলো ঈদ উল আযহা। বাংলাদেশের মত ইসলাম ধর্মবলম্বি দেশ গুলিতেও পালিত হবে ঈদ উল ফিতর।

    কিন্তু করোনাভাইরাসের কারনে পুরো বিশ্ব আজ আতঙ্কিত। তাই নিজের মত করে এবারের ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে পারবে না মুসলিম মিল্লাত।

    এই মহামারী করোনা ভাইরাসে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলো, তাই বিত্তবানদের প্রতি অনুরোধ আপনাদের আসে-পাশের নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর প্রতি একটু সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে ফুটিয়ে তুলুন তাদের মুখেও একটু হাসি,

    পরিস্থিতি খারাপ হলেও সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন ঈদ মোবারক।

    ঈদের সময়টা আপনাদের পরিবারের সঙ্গে কাটান। এই কঠিন সময়েও যেন সবার মুখে হাসি নিয়ে ঈদ উদযাপিত হয় সেই কামনা করি মহান রাব্বুল আল আমিনের কাছে। আপনারা সকলে ঘরে থেকেই ঈদের আনন্দ উদযাপন করুন।

    এখন সময়টা অনেক বেশি ভিন্ন। বিশ্বের সবাই করোনাভাইরাস পরিস্থিতি থেকে মুক্তির জন‍্য আপ্রান চেষ্টা করছে। দোয়া করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাক। সুস্থ থাকুন, সবাই ভালো থাকুন এই প্রত্যাশায় আপনাদেরকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঈদ মোবারক।

  • তরুণ আলেম ও যুব নেতার পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা

    তরুণ আলেম ও যুব নেতার পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা

    ডেস্ক রিপোর্ট

    পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসী সহ বিশ্বের সকল মুসলিম এবং ঝালকাঠি ও বরিশাল জেলাবাসী সকলকে ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তরুণ আলেম, সাংবাদিক, সংগঠক, ও যুব নেতা মাওলানা মূফতী মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির।

    ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, বরিশাল জেলা শাখার সাবেক সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও ইসলামী যুব আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা শাখার বর্তমান প্রচার সম্পাদক তরুণ আলেম, সাংবাদিক, বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের দায়িত্বশীল মাওলানা মূফতী মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির আজ এক বিবৃতিতে মিডিয়া কর্মীদের এই শুভেচ্ছা বার্তা নিশ্চিত করেছেন।

    তিনি বলেন, ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের বড় দুইটি ধর্মীয় উৎসবের একটি হলো ঈদ উল ফিতর, অপরটি হলো ঈদ উল আযহা। বাংলাদেশের মত ইসলাম ধর্মবলম্বি দেশ গুলিতেও পালিত হবে ঈদ উল ফিতর।

    কিন্তু করোনাভাইরাসের কারনে পুরো বিশ্ব আজ আতঙ্কিত। তাই নিজের মত করে এবারের ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে পারবে না মুসলিম মিল্লাত।

    এই মহামারী করোনা ভাইরাসে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলো, তাই বিত্তবানদের প্রতি অনুরোধ আপনাদের আসে-পাশের নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর প্রতি একটু সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে ফুটিয়ে তুলুন তাদের মুখেও একটু হাসি,

    পরিস্থিতি খারাপ হলেও সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন ঈদ মোবারক।

    ঈদের সময়টা আপনাদের পরিবারের সঙ্গে কাটান। এই কঠিন সময়েও যেন সবার মুখে হাসি নিয়ে ঈদ উদযাপিত হয় সেই কামনা করি মহান রাব্বুল আল আমিনের কাছে। আপনারা সকলে ঘরে থেকেই ঈদের আনন্দ উদযাপন করুন।

    এখন সময়টা অনেক বেশি ভিন্ন। বিশ্বের সবাই করোনাভাইরাস পরিস্থিতি থেকে মুক্তির জন‍্য আপ্রান চেষ্টা করছে। দোয়া করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাক। সুস্থ থাকুন, সবাই ভালো থাকুন এই প্রত্যাশায় আপনাদেরকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঈদ মোবারক।

  • কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    এইচ এম আলমগীর ইসলামবাদী, চট্টগ্রাম।

     

    স্পিডবোট ও বালুর জাহাজ সংঘর্ষে নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে
    -মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়িতে স্পিডবোট ও নোঙ্গর করা বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে নারী-পুরুষ, শিশুসহ ২৭ জন মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই।

    আজ এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতার কারণে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে মাওয়া থেকে ছেড়ে যাওয়া স্পিডবোটটি কাঠালবাড়ীতে বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে এমন প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। মাহে রমজানের শেষপ্রান্তে এমন ঘটনায় নিহতদের পরিবারে যাদের কারণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাদেরকে দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

    তিনি বলেন, দুর্নীতিবাজদের কারণে বার বার একই ঘটনা ঘটলেও ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটিত না হওয়ায় দোষীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। তিনি বলেন, নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে। পীর সাহেব বলেন, মাওয়া ঘাটসহ দেশের সকল নদীবন্দরের স্পিডবোট এবং সকল নৌযান চলাচলে সরকারী বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করে পরিচালনার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, কোষ্টগার্ড ও নৌ-পুলিশকে জবাবদিহিতামূলক প্রত্যেক যানের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে হবে।

  • কাবিনা লাগেনা কবি নুর আহমেদ সিদ্দিকী

    কাবিনা লাগেনা কবি নুর আহমেদ সিদ্দিকী

    কবিতা

    আমার বাবা কোটিপতি
    কাবিননামা লাগবেনা
    দিন দুপুরে খুন করলেও
    বিচার আমার হবেনা।

    আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা
    বাবার কথায় দেশ চলে
    কোন হারামি বিচার চাইবে
    বিচার চাওয়া যাও ভুলে।

    টাকার জোরে কলম ঘুরে
    চেতনার জোরে সব
    ইচ্ছে হলেই অন্যায় করি
    থাকবে সবাই নিরব।

    হোটেল মোটেল হাতের মুঠোই
    টাকার কাছে সব অচল
    কোন হারামি বিচার চাইবে
    চেতনাই মোর সম্বল।

    দেশের মানুষ চিৎকার করুক
    জনতার দাম দুই আনা
    বঙ্গদেশে মানুষ মরুক
    মানুষ মারতে নেই মানা।

    রিসোর্ট কান্ডে মাওলানার ঐ
    লুঙ্গি খুলে তিরস্কার
    কোটিরপ্রতি ছেলের কথা
    সংসদে বলা কি দরকার?

    কবি নুর আহমেদ সিদ্দিকী
    সাংগঠনিক সম্পাদক
    জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর।
    রচনাকালঃ ২৭/০৪/২০২১

  • হেফাজতে ইসলামের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা।। বাবুনগরী

    হেফাজতে ইসলামের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা।। বাবুনগরী

    হেফাজতে ইসলাম

    চলমান অস্থির ও নাজুক পরিস্থিতি বিবেচনায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ও মহানগর কমিটি বিলুপ্তি ঘোষণা পরবর্তী উপদেষ্টা কমিটির পরামর্শেক্রমে ৫ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হলো।

    বর্তমান হেফাজতের আহ্বায়ক কমিটি-
    প্রধান উপদেষ্টা – আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী
    আমীর -আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী
    মহাসচিব -আল্লামা নুরুল ইসলাম জিহাদী
    আল্লামা সালাহউদ্দীন নানুপুরী
    অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী, পীরসাহেব দেওনা

    এই ৩ সদস্যের আহ্বায়কগন অতি দ্রুত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করিবেন।

  • আজকে আল-হাইআতুল উলয়ার স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    আজকে আল-হাইআতুল উলয়ার স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

    কওমি ডেস্ক

    কওমি অঙ্গনে বিরাজমান অস্থিরতা থেকে ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষাব্যবস্থার সুরক্ষা এবং উলামায়ে কেরামের শান ও মান বজায় রেখে স্বাভাবিক অবস্থায় নানামুখী দীনী কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরির উদ্যোগ নিতে আজ ২৫ এপ্রিল ২০২১ তারিখ, রবিবার আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি‘আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ এর স্থায়ী কমিটির এক সভা জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদানিয়া যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আল-হাইআতুল উলয়ার চেয়ারম্যান আল্লামা মাহমুদুল হাসান।

    কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সভা আরম্ভ হয়। তারপর আল-হাইআতুল উলয়ার কো-চেয়ারম্যান আল্লামা মুফতি ওয়াক্কাসের মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে দেশবাসীসহ বিশ্বমানবতার জন্য দু‘আ করা হয়।
    সভায় নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয় :
    ১। কওমি মাদরাসা সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ গ্রহণ করবে একমাত্র আল-হাইআতুল উলয়া। আল-হাইআতুল উলয়ার অধীন এক বা একাধিক বোর্ড কিংবা কোন সংগঠন বা ব্যক্তি আল-হাইআতুল উলয়ার সিদ্ধান্ত ব্যতীত পৃথকভাবে কওমি মাদরাসা বিষয়ক কোন সিদ্ধান্ত বা পদক্ষেপ বা উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে না।
    ২। কওমি মাদরাসার ছাত্র ও শিক্ষকগণ প্রচলিত সর্বপ্রকার রাজনীতি থেকে মুক্ত থাকবে মর্মে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
    ৩। আল-হাইআতুল উলয়ার সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের জন্য এবং কওমি মাদরাসা সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে সিদ্ধান্তগ্রহণ ও তত্ত¡াবধানের জন্য আল-হাইআতুল উলয়ার অধীন ৫ বোর্ডের ৫ (পাঁচ) জন, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া থেকে ৫ জন এবং চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত ৫ (পাঁচ) জন সমন্বয়ে সর্বমোট ১৫ (পনের) জনের একটি ‘বাস্তবায়ন সাব-কমিটি’ গঠিত হবে।
    ৪। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কওমি মাদরাসার যে সকল নিরীহ ছাত্র, শিক্ষক, আলেম-ওলামা, ধর্মপ্রাণ মুসলমান এবং মসজিদের ইমাম ও মুসল্লীদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে, রমাযানের এই রহমতের মাস বিবেচনায় সরকারের নিকট তাদের মুক্তির আহ্বান জানানো হয় এবং নিরীহ আলেম-ওলামা, মাদরাসার ছাত্র ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের হয়রানী না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়।
    ৫। পবিত্র রমাযান কুরআন তেলাওয়াতের মাস। কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বালা-মুসিবত ও মহামারী দূর হয়। তাই রমাযানের মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে হিফজ ও মক্তব বিভাগ খুলে দেওয়ার জন্য এবং রমাযানের পর কওমি মাদরাসার শিক্ষাকার্যক্রম চালু করার জন্য সরকারের কাছে বিশেষভাবে আবেদন করা হয়।
    ৬। আল-হাইআতুল উলয়ার আজকের সভার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে সরকারকে অবহিত করার জন্য ৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের মাননীয় স্বরাস্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সদস্যগণ হলেন :
    (১) মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন
    (২) মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী
    (৩) মাওলানা মুফতি জসীমুদ্দীন।

    অদ্যকার সভায় উপস্থিত ছিলেন আল-হাইআতুল উলয়ার অধীন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর সহসভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মাওলানা নূরুল ইসলাম জিহাদী, মাওলানা সাজিদুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রহমান হাফেজ্জী, মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী, মাওলানা ছফিউল্লাহ, মাওলানা মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা মুছলেহুদ্দীন রাজু, মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব, মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুফতি নূরুল আমীন, মাওলানা মুফতি জসীমুদ্দীন। বেফাকুল মাদারিসিল কওমিয়া গওহরডাঙ্গার সভাপতি মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন, মহাসচিব মাওলানা শামসুল হক; আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিসের সভাপতি মাওলানা সুলতান যওকের প্রতিনিধি মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলীল, মাওলানা আব্দুল হালীম বুখারীর প্রতিনিধি মাওলানা উবায়দুল্লাহ হামযাহ; আযাদ দীনী এদারায়ে তা‘লীম এর সভাপতি মাওলানা জিয়াউদ্দীন এর প্রতিনিধি মাওলানা এনামুল হক, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বছীর; তানজীমুল মাদারিসের সভাপতি মাওলানা মুফতি আরশাদ রাহমানী, মহাসচিব মাওলানা ইউনুস এবং জাতীয় দীনী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের সভাপতি মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদের প্রতিনিধি মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ, মহাসচিব মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী।

    এ ছাড়া আরো বিশেষ ব্যক্তিবর্গরাও উপস্থিত ছিলেন।

  • তালিকা দিন, সবাইকে নিয়ে জেলে যাব।। আল্লামা বাবুনগরী

    তালিকা দিন, সবাইকে নিয়ে জেলে যাব।। আল্লামা বাবুনগরী

    আল্লামা বাবুনগরীর আহ্বান

    লকডাউন তুলে দিয়ে দেশের নিম্ন আয়ের গরিব মানুষকে হয়রানি বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

    তিনি বলেন, গণপ্রতিরোধ ও প্রতিবাদ ছাড়া সহজে আলেম ওলামাদের গ্রেফতারের জন্য লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়িয়ে সরকার সমগ্র দেশবাসীকে কষ্ট দিচ্ছে। দেশের নিম্নআয়ের গরিব মানুষকে আর হয়রানি ও কষ্ট না দিয়ে আমার কাছে তালিকাটা পাঠান, আমি অভিযুক্তদের সকলকে নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে জেলে চলে যাবো; একজন পুলিশও পাঠাতে হবে না। এর বিনিময়ে আপনারা লকডাউন তুলে নিন। লকডাউনের অজুহাতে জোর, জবরদস্তি করে যে সকল মাদরাসা ও হেফজখানা বন্ধ করে কুরআন-হাদীসের চর্চা বন্ধ করে দিয়েছেন, ওগুলো খুলে দিন। যাতে কুরআন-হাদীসের ব্যাপক চর্চার বরকতে দেশের ওপর আল্লাহর রহমত নাযিল হয়।

    বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) বিকালে এক বিবৃতিতে তিনি এ আহ্বান জানান।

    রমজানে আলেম-উলামা ও তৌহিদী জনতার ওপর জুলুম-নির্যাতন বন্ধ করার আহবান জানিয়ে ওই বিবৃতি দেন হেফাজতে ইসলামের আমির শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

    হেফাজত আমিরের ব্যক্তিগত সহকারী মাওলানা ইন’আমুল হাসান ফারুকী স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে হেফাজতের আমির আরও বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন করোনা পরিস্থিতির কারণে নিজ গৃহে বন্দি জীবনযাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন, তখন জুলুম চলছে মসজিদ, মাদরাসা, হিফজখানা ও এসব প্রতিষ্ঠানের হেফাজতকারীদের ওপর।

    সরকারের নীতি নির্ধারকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানিয়ে হেফাজত আমির বলেন, এই রমজান মাসে রিমান্ডে নেয়া আলেম ওলামাদেরকে বিধর্মী এবং অবিশ্বাসীদের দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করাবেন না। তারা এই সকল হযরতদের সাথে খুবই নিষ্ঠুর ও অপমানজনক আচরণ করছে। মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এসব বরদাস্ত করবেন না।

    হেফাজত আমির বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, মাহে রমজান হল সাহায্য সহানুভূতির মাস। বাকি এগারো মাসের তুলনায় রমজান মাসে সকল ধরনের ইবাদত-বন্দেগীর ফযীলত অনেক গুণ বেশি। অথচ এই মাসেই বাংলাদেশে শত শত হেফাজত নেতাকর্মী, আলেম ওলামা, ছাত্র ও তৌহিদী জনতার ওপর জুলুম, গ্রেফতার, নির্যাতন চালানো হচ্ছে।

    তিনি আরও বলেন, রমজানের এই পবিত্র মাসে ফিতনা-ফাসাদ এবং প্রতিহিংসা পরিহার করার শিক্ষা যখন ইসলাম আমাদেরকে দেয়, তখন সরকার ইসলাম প্রচারকদের বন্দি করে রিমান্ডে নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করছে। আমার এই সকল সহকর্মী হযরতগণ হাজতের নোংরা পরিবেশে সাচ্ছন্দ্যে গোসল করতে, অজু করতে, নামাজ আদায় করতে, পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত করতে, সেহরী-ইফতারও করতে পারছেন না। এসব জুলুম, বর্বরতা, মানবতার অপমান দেখে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নাখোশ হবেন।

    দেশবাসীর উদ্দেশে বাবুনগরী বলেন, হেফাজতে ইসলামীর আন্দোলন সব সময়ই শান্তিপূর্ণ ছিল এবং ভবিষতেও তাই থাকবে। বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করা দেশবাসীর সাংবিধানিক অধিকার। কোনো সরকারই জনগণের এই মৌলিক অধিকার কেড়ে নিতে পারে না। কথিত ‘তাণ্ডব ও ভাঙচুর’-এর অভিযোগে সারা দেশে গত আট বছরে যত মামলা হয়েছে, তার সবই অবৈধ, ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা। বিনা শর্তে ষড়যন্ত্রমূলক এই সকল মিথ্যা মামলা বাতিল করুন, কারাবন্দি সকল আলেম ওলামাদেরকে মুক্তি দিন

  • রমজানে আলেম-উলামা ও তৌহিদী জনতার উপর জুলুম-নির্যাতন বন্ধ করুন।। আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    রমজানে আলেম-উলামা ও তৌহিদী জনতার উপর জুলুম-নির্যাতন বন্ধ করুন।। আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    হেফাজত ডেস্ক

    হেফাজতে ইসলামের আমির শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী আজ (২২ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বলেছেন, সারা বছরের মধ্যে পবিত্র মাহে রমজান মুসলমানদের জন্য আমল করার সেরা সময়। আল্লাহর কাছে আনুগত্য ও গোলামী প্রকাশ করা এবং নেকি বৃদ্ধির জন্য গুনাহগার বান্দার আপন সত্ত্বা ও অহং বিলীন করার মাস এই মাহে রমজান।
    .
    হেফাজত আমির বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, মাহে রমজান হল সাহায্য সহানুভূতির মাস। বাকী এগারো মাসের তুলনায় রমজান মাসে সকল ধরনের ইবাদত-বন্দেগীর ফযীলত অনেক গুণ বেশি। অথচ এই মাসেই বাংলাদেশে জুলুম, গ্রেফতার, নির্যাতন চালানো হচ্ছে শত শত হেফাজত নেতাকর্মী, আলেম ওলামা, ছাত্র ও তৌহিদী জনতার উপর।
    .
    তিনি বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী যখন করোনা পরিস্থিতির কারণে নিজ গৃহে বন্দি জীবন যাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন, তখন জুলুম চলছে মসজিদ, মাদরাসা, হিফজখানা ও এসব প্রতিষ্ঠানের হেফাজতকারীদের উপর। রমজানের এই পবিত্র মাসে ফিতনা-ফাসাদ এবং প্রতিহিংসা পরিহার করার শিক্ষা যখন ইসলাম আমাদেরকে দেয়, তখন সরকার ইসলাম প্রচারকদের বন্দি করে রিমাণ্ডে নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করছে। আমার এই সকল সহকর্মী হযরতগণ হাজতের নোংরা পরিবেশে স্বাচ্ছন্দে গোসল করতে, অজু করতে, নামাজ আদায় করতে, পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত করতে, সেহরী খেতে ও ইফতার করতে পারছেন না। এসব জুলুম, বর্বরতা, মানবতার অপমান দেখে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নাখোশ হবেন।
    .
    গণপ্রতিরোধ ও প্রতিবাদ ছাড়া সহজে আলেম ওলামাদের গ্রেফতারের জন্য লকডাউন আরো এক সাপ্তাহ বাড়িয়ে সরকার সমগ্র দেশবাসীকে কষ্ট দিচ্ছে, এই তথ্য প্রকাশ করে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, দেশের নিম্নআয়ের গরীব মানুষকে আর হয়রানী ও কষ্ট না দিয়ে আমার কাছে তালিকাটা পাঠান, আমি অভিযুক্তদের সকলকে নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে জেলে চলে যাবো; একজন পুলিশও পাঠাতে হবে না। এর বিনিময়ে আপনারা লকডাউন তুলে নিন। লকডাউনের অজুহাতে জোর, জবরদস্তি করে যে সকল মাদরাসা ও হেফজখানা বন্ধ করে কুরআন-হাদীসের চর্চা বন্ধ করে দিয়েছেন, ওগুলো খুলে দিন। যাতে কুরআন-হাদীসের ব্যাপক চর্চার বরকতে দেশের উপর আল্লাহর রহমত নাযিল হয়।
    .
    দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামীর আন্দোলন সব সময়ই শান্তিপূর্ণ ছিল এবং ভবিষতেও তাই থাকবে। বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করা দেশবাসীর সাংবিধানিক অধিকার। কোন সরকারই জনগণের এই মৌলিক অধিকার কেড়ে নিতে পারে না। কথিত ‘তাণ্ডব ও ভাঙচুর’-এর অভিযোগে সারাদেশে গত আট বছরে যত মামলা হয়েছে, তার সবই অবৈধ, ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা। বিনা শর্তে ষড়যন্ত্রমূলক এই সকল মিথ্যা মামলা বাতিল করুন, কারাবন্দী সকল আলেম ওলামাদেরকে মুক্তি দিন।
    .
    সরকারের নীতি নির্ধারকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানিয়ে হেফাজত আমীর বলেন, এই রমজান মাসে রিমাণ্ডে নেয়া আলেম ওলামাদেরকে বিধর্মী এবং অবিশ্বাসীদের দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করাবেন না। তারা এই সকল হযরতদের সাথে খুবই নিষ্ঠুর ও অপমানজনক আচরণ করছে। মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এসব বরদাস্ত করবেন না।
  • অহন আমাগোরে ভাত কাপড় দে।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    অহন আমাগোরে ভাত কাপড় দে।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    লালমোহন প্রতিনিধি :

    আমার স্বামীরে জেলে দিছোস, অহন আমগোরে ভাত কাপড় দে। উক্তিটি জেলে থাকা এক রিক্সাচালকের স্ত্রী তিন সন্তানের জননী পাখি বেগমের। আখি বেগম লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড ইলিশাকান্দি গ্রামের রিক্সাচালক বাশারের স্ত্রী । কিছুদিন পূর্বে একই এলাকার প্রভাবশালী আহাদ মাস্টারের ভাই শহীদের করা মামলায় রিক্সাচালক বাশারকে ধরে নিয়ে জেলে পাঠায় পুলিশ।

    পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী লোকটি জেলে থাকায় তিন সন্তান নিয়ে না খেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ পাখি বেগমের।পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী লোকটি জেলে থাকায় তিন সন্তান নিয়ে না খেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ পাখি বেগমের।

    ঘটনাসূত্রে জানা যায়, লালমোহন উপজেলার পশ্চিম চরউমেদ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড ইলিশাকান্দি গ্রামে এক টুকরো জমি কিনে সেখানেই দীর্ঘদিন বসবাস করে আসছেন রিক্সাচালক বাশার। তার বসতভিটা দখলের উদ্দেশ্যে স্থানীয় প্রভাবশালী আহাদ মাস্টার ও তার ভাই শহীদ মিথ্যে মামলায় জেল খাটছে বাশার, তাই পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী লোকটি জেলে থাকায় তিন সন্তান নিয়ে না খেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ পাখি বেগমের।পাখি বেগম বলছেন, একদিকে করোনা আর লকডাউন। অন্যদিকে স্থানীয় ফয়শালায় না বসে বারবার আমাদের জমি দখলের উদ্দেশ্যে কখনো ঘরে আগুন দেয়া, কখনো ভাঙচুর করে আহাদ মাস্টার ও তার লোকজন। আবার মিথ্যে মামলা দিয়ে আমার স্বামী কে জেলে পাঠিয়ে দিয়েছে। তিনটা সন্তান নিয়ে না খেয়ে দিনযাপন করছি।

    আর এ সুযোগে পাখিকে ঘরছাড়া করতে গত ১৫ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) বিকেলে আহাদ মাস্টার ও তার লোকজন পাখি, তার সন্তান ও বসতঘরে হামলা চালিয়েছিল, এমন অভিযোগে তার চাচাতো ভাই বাদি হয়ে লালমোহন থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা করার সংবাদ পেয়ে প্রতিনিয়ত পাখি বেগম কে হুমকি ধমকি দিয়ে যাচ্ছে আহাদ মাস্টার ও তার লোকজন।

    এ বিষয়ে আহাদ মাস্টারের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, তার ভাই শহীদ কে দেখলেই পাখি বেগম বলে, “আমার স্বামীরে জেলে দিছোস, আমাগোরে ভাত কাপড় দে”।

    অভিযোগ রয়েছে শুধু পাখি বেগমই নয়, এ এলাকার অনেকের জমিই নিজের দাবি করে একের এক মামলা দিয়ে এলাকার মানুষ কে হয়রানী করছেন আহাদ মাস্টার ও তার ভাই শহীদ গংরা। আহাদ মাস্টার ও তার ভাইদের কারণে জায়গা জমি থাকতেও পরের ঘরে থাকতে হচ্ছে এলাকার শফিকুল ইসলাম ও তার পরিবার কে। জমি কিনেও নিজ জমিতে ঘর করতে পারেনি আহাদ মাস্টারের হুমকি ধমকি আর মিথ্যে মামলার ভয়ে। ফলে অন্যের বাড়িতে থাকতে হয় বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারটির।

    লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মাকসুদুর রহমান মুরাদ বলেন, পাখি বেগমের ঘর ভাঙচুরের অভিযোগে তার চাচাতো ভাই দুলাল বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

  • পবিত্র মাহে রমজানুল মোবারক মাস কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দেওয়ার দাবী চরমোনাই পীর

    পবিত্র মাহে রমজানুল মোবারক মাস কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দেওয়ার দাবী চরমোনাই পীর

    সারাদেশ

    এই মাস পবিত্র মাস কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: চরমোনাই পীর

    কুরআন নাযিলের মহান এ মাসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে হিফজুল কুরআন মাদরাসা ও মকতবগুলোকে খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর ও চরমোনাই পীর মুফতী রেজাউল করীম।

    মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তিনি এই দাবি জানান।

    চরমোনাই পীর বলেন, রমাযান মাস কুরআন নাযিলের মাস। কুরআন নাযিলের এ মাসে বাচ্চারা যেন কুরআন চর্চা করতে পারে সে জন্য হাফিজিয়া মাদরাসা ও মকতবগুলো খুলে দেওয়া জরুরি। বাচ্চারা কুরআন পড়ে দেশ, ইসলাম ও মানবতার জন্য বিশেষ দুআ করবে। মহান রব্বুল আলামিন যেন কুরআনের উসিলায় আমাদের দেশসহ বিশ্ববাসীকে মহামারি থেকে রক্ষা করেন।

    মুফতী রেজাউল করীম বলেন, বিগতদিনগুলোতে মাদরাসার হিফজ বিভাগ ও মকতব বিভাগ খুলে দেয়া হয়েছিলো। ফলে কুরআনের উসিলায় আমাদের এ দেশ অন্য দেশ থেকে অনেক ভালো ছিল। এখনও যদি কুরআন চর্চার জন্য কুরআন নাযিলের মাসে কুরআনী মাদরাসাগুলোকে খুলে দেওয়া হয়, তাহলে কুরআনের উসিলায় আমাদের দেশে আল্লাহর রহমত বর্ষিত হবে, ইনশাআল্লাহ। এতে কোন সন্দেহ নেই।

    তিনি অবিলম্বে ধর্মমন্ত্রণালয়কে হাফিজিয়া মাদারাসা ও মকতবগুলোকে খুলে দেওয়ার কার্যকরি উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান।