Category: সারাদেশ

  • আল্লামা মামুনুল হক সাহেব এর ইতিহাস হয়ে থাকবে আত্মবিশ্বাস

    আল্লামা মামুনুল হক সাহেব এর ইতিহাস হয়ে থাকবে আত্মবিশ্বাস

    আইন আদালত

    আল্লামা মামুনুল হক আমি আদালতের কাছে আবেদন জানাই, আমাকে যেন এবাদতের উপযোগী জায়গায় রাখা হয়’

    বিচারকের সামনে আজ এটাই ছিলো আপনার মূল কথা। অসংখ্য মামলার বোঝা আর রিমান্ডের নিশ্চিত ঝুঁকি চোখের সামনে দেখার পরেও যার আকুতি থাকে কেবল এবাদতের সুযোগ চেয়ে। সফলতা তাকে ছেড়ে আর কার পদচুম্বন করবে? প্রকৃত ঈমানদার এমনই হয়।

    বিশ বছর আগে ২০০১ সালে আল্লাহর একান্ত প্রিয় কিছু বান্দাকে হাত-পা ও চোখ বেঁধে কিউবায় অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিয়ে যাওয়া হয়। দিনের পর দিন বন্দি থাকার কারণে তাদের পক্ষে দিন, তারিখ, সময় এবং কেবলা নির্ধারণ করার উপায় ছিলো না। তারা সেখানে পৌঁছার পর কারারক্ষীদের নিকট সরবপ্রথম জানতে চেয়েছিলেন- ‘এখন কোন সময়? কেবলা কোনদিকে?’
    সর্বপ্রথম অনুরোধ জানিয়েছিলেন- ‘আমাদেরকে একটু নামাজের সুযোগ দাও!

    প্রিয় শায়েখ! আজ আদালতে ওঠার পর বিচারকের কাছে আপনার আরজি প্রমাণ করে দেয় যে, আপনি দ্বীনের পথে আত্মোৎসর্গী, আপোষহীন সেইসব মহামানুষদের কাতারেই রয়েছেন। ইতিহাস হয়ে থাকবে আপনার আত্মবিশ্বাস। শতশত পুলিশ বেষ্টনীর ভেতরে থেকেও আপনার প্রত্যয়দীপ্ত মুচকি হাসি ইসলামপ্রেমীদের প্রেরণা যোগাবে।

  • আজিজুল হক ইসলামাবাদীসহ গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি না দিলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।। আমীরে হেফাজত আল্লামা বাবুনগরী

    আজিজুল হক ইসলামাবাদীসহ গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি না দিলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।। আমীরে হেফাজত আল্লামা বাবুনগরী

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    হাটহাজারী থেকে গত রাত গুম হওয়া হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়া এবং নারায়ণগঞ্জের মদনপুর থেকে আটক হওয়া হেফাজতের সহ-অর্থ সম্পাদক মুফতী ইলিয়াস হামিদি সহ সারা দেশে গ্রেফতার হওয়া হেফাজত নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন আমীরে হেফাজত, হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    আজ ( ১২ ই এপ্রিল২১) সোমবার সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে আমীরে হেফাজত বলেন, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বীগ্ন ও চিন্তিত। গত রাত থেকে এখন পর্যন্ত তাঁর কোন খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছে না। দেশের একজন বড় আলেম ও সচেতন নাগরিক হিসেবে তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকার, প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ছিলো। অনতিবিলম্বে আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে সুস্থ শরীরে আমাদের মধ্যে ফিরিয়ে দিতে হবে। এবং দক্ষ আলেম মুফতী ও খানকার পীর,মারকাজুল কুরআন মাদরাসার মোহতামীম মুফতি ইলিয়াস হামিদি সহ আটককৃত হেফাজতের সকল নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। নিরপরাধ মানুষকে এভাবে গ্রেফতার ও হামলা মামলা বরদাশত করা হবে না।

    আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী আরো বলেন,কিছুদিন আগে
    পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হেফাজতের নেতাকর্মীদেরকে শহীদ করেছে,রক্তাক্ত করেছে। এরপরও দেশের বিভিন্ন জায়গায় একের পর মিথ্যা মামলা করা হচ্ছে হেফাজত নেতাকর্মীদের নামে। এতো জুলুমের পরও হেফাজতে ইসলাম অত্যন্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। সরকার প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হেফাজতে ইসলামের সরলতাকে দূর্বলতা মনে করলে এর চরম মাশুল দিতে হবে। হেফাজতে ইসলাম দেশে শান্তি শৃঙ্খলা চায়। তবে জুলুমবাজদের জুলুমে পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে দেয়বাসীকে সাথে নিয়ে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে।

    হুশিয়ারি উচ্চারণ করে আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, আমাদের নিকট খবর এসেছে,
    গভীর রাতে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হেফাজত নেতাকর্মীদেরকে হয়রানি করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার করা হচ্ছে। হেফাজতে ইসলাম দেশে নৈরাজ্য ও সন্ত্রাস চায় না। হেফাজত ইসলাম শান্তি চায়। হেফাজতে ইসলাম একটি সুশৃঙ্খল ও শান্তিপ্রিয় সংগঠন। তবে নেতাকর্মীদের উপর এভাবে জুলুম চলতে থাকলে আমরা নিশ্চুপ ঘরে বসে থাকবো না। দেশবাসীকে সাথে নিয়ে শান্তিপূর্ণ দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবো।

  • ২৯ মে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা এবং গণগ্রেফতার ও হয়রানি বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আল্লামা বাবুনগরীর আহ্বান

    ২৯ মে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা এবং গণগ্রেফতার ও হয়রানি বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আল্লামা বাবুনগরীর আহ্বান

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় দায়িত্বশীলদের এক বিশেষ জরুরী সভা আজ ১১/৪/২০২১ ইং রবিবার সকাল ১১ টায় দারুল উলূম হাটহাজারী মিলনায়তনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় উপস্থিত ছিলেন- আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী, নায়েবে আমীর মাওলানা হাফেয তাজুল ইসলাম (পীর সাহেব ফিরোজশাহ), মাওলানা আব্দুল আওয়াল, মাওলানা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া, মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, মাওলানা শোআইব জমীরী, মাওলানা ওমর মেখলী, মাওলানা নাসির উদ্দিন মুনির, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মাওলানা জসিম উদ্দিন, মাওলানা মুনির হুসাইন কাসেমী, মুফতী সাখাওয়াত হুসাইন রাজী, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা মীর মুহাম্মদ ইদরীস, মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী, ড. নূরুল আবসার আজহারী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন. মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা ইলিয়াস হামিদী , জনাব মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ প্রমুখ।

    আজকের সভায় বলা হয় যে, বিগত ২৬ই মার্চ হেফাজতের কোনো কর্মসুচি ছিলো না। কিন্তু ঢাকা বায়তুল মোকাররম মসজিদে মুসল্লিদের উপর পরিকল্পিতভাবে পুলিশ ও সরকার দলীয় হেলমেট বাহিনী কর্তৃক আক্রমনের প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্ষুদ্ধ জনতা মিছিল বের করে। হাটহাজারী ও বি-বাড়ীয়ায় মিছিল বের হলে পুলিশ বিনা উস্কানিতে গুলি করে পাঁচ জনকে শহিদ করে। এ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে হেফাজতে ইসলাম ২৭ই মার্চ বিক্ষোভ ও ২৮ই মার্চ শান্তিপুর্ণ হরতালের কর্মসুচি ঘোষণা করে। কিন্তু হেফাজতের শান্তিপূর্ণ কর্মসুচিতে ২১ জনকে গুলি করে হত্যা করে পুলিশ ও সরকার দলীয় ক্যাডার বাহিনী।

    আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, হেফাজত কোনো তাণ্ডব চালায়নি; বরং ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের সন্ত্রাসীরদের দিয়ে গুপ্ত হামলার তাণ্ডব চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে এখন হেফাজতকে দোষারোপ করা হচ্ছে। সরকারের লোকজন এবং কতিপয় ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়া এখন আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়ে মিথ্যাচার করছেন।

    সভায় আরো বলা হয়, আমরা জানতে চাই, আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতাল চলাকালীন কারা তাণ্ডব চালিয়েছিল? কারা সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে, নিশ্চয়ই সেখানকার সিসি ক্যামেরাগুলোতে ভিডিও ফুটেজ রয়েছে। ভিডিও ফুটেজ দেখে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন। কিন্তু নিরিহ আলেম, ওলামা, মাদরাসা ছাত্র ও তৌহিদী জনতাকে হয়রানী করবেন না। অবিলম্বে গণগ্রেফতার বন্ধ করুন। মিথ্যা ও হয়রানী মুলক মামলা প্রত্যাহার করুন। যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে অবিলম্বে নিঃশর্তে মুক্তি দিন।

    সভায় আরো বলা হয়, করোনার অজুহাতে দেশের ঐতিহ্যবাহী কওমী মাদরাসা বন্ধ করার ষড়যন্ত্র দেশের তৌহিদী জনতা মেনে নেবে না। করোনা মহমারী থেকে মুক্তির জন্য মহান আল্লাহর দরবারে কুরআনের তিলাওয়াত, যিকির, তাসবীহ পাঠ ও দুআ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। সুতরাং মহান আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার লক্ষে কুরআন ও হাদীসের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো চালু রাখা সরকারেরেই নৈতিক কর্তব্য। তাই পবিত্র মাহে রমযানে হিফয খানা, নূরানী, মক্তব চালু রাখতে হবে। মসজিদে সুন্নাহ মুতাবেক নামায তারাবীহ, ইতিকাফ চলবে। লকডাউনের নামে শরীয়ত বিরোধী কোনো বিধি-নিষেধ আরোপ করা যাবে না। যথা নিয়মে তাফসীর, দাওয়াত ও তালীমের কাজ চালু রাখতে হবে।
    সভায় দেশের সকল মাদরাসা ও মসজিদে করোনা মহামারী থেকে মুক্তি ও সমকালীন সঙ্কট থেকে উত্তরনের জন্য কুনূতে নাযেলার আমল চালু করার জন্য আহ্বান জানানো হয়।

    সভায় যে কোনো সংকটকালীন সময়ে হেফাজতের সর্বস্তরে নেতাকর্মি, ওলামায়ে কেরাম, ও ধর্মপ্রাণ তৌহিদী জনতাকে ঐক্যবদ্ধ থাকার জন্য আহ্বান জানানো হয়।
    এবং আগামী ২৯ মে ২০২১ শনিবার হাটহাজারীতে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়।

  • লালমোহনে থানা পুলিশের এলারাম প্যারেড ও মহড়া অনুষ্ঠিত

    লালমোহনে থানা পুলিশের এলারাম প্যারেড ও মহড়া অনুষ্ঠিত

    সাহিদুর রহমানঃ-

    সারাদেশের ন্যায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং থানা ভবন সহ এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার নিমিত্তে ভোলার লালমোহনে থানা পুলিশের এলারাম প্যারেড ও কুইক রেসপন্স টিমের মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    শনিবার (১০ এপ্রিল) সকাল ১০টায় লালমোহন থানার অফিসার ফোর্সের সমন্বয়ে থানা ভবন থেকে একটি মহড়া বের হয়ে পৌর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় থানা ভবনে এসে সমবেত হয়।

    এর আগে থানা ভবনের নিরাপত্তায় পুলিশের সদস্যদের অংশগ্রহণে এলারাম প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়।

    এলারাম প্যারেড ও মহড়ায় উপস্থিত ছিলেন-লালমোহন থানা অফিসার ইনচার্জ মাকসুদুর রহমান মুরাদসহ সকল অফিসার ও ফোর্সবৃন্দ

  • মাওলানা রফিকুল ইসলামকে মুক্তি দিন।।। আজিজুল হক ইসলামাবাদী

    মাওলানা রফিকুল ইসলামকে মুক্তি দিন।।। আজিজুল হক ইসলামাবাদী

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী আজ বুধবার (৭ এপ্রিল ২১) এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের একজন সুপরিচিত তরুণ বক্তা (শিশু বক্তা) মাওলানা রফিকুল ইসলামকে গতরাতে নেত্রকোনা জেলার নিজ বাড়ি থেকে র্যাব পরিচয় দিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    তিনি বলেন, মাওলানা রফিকুল ইসলাম একজন জনপ্রিয় ওয়ায়েজ। কুরআন হাদিসের আলোকে সমকালীন প্রেক্ষাপট নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা করেন। তার বয়ানে দেশের কল্যানে মানুষের অন্তরে ঈমানী চেতনা জাগ্রত হয়। দেশের প্রতি ভালবাসার তাগিদে জনগণকে অন্যায় জুলুম ও অত্যারের বিরুদ্ধে জাগ্রত হওয়ার আহবান করেন। এটা তার অপরাধ হলে দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে তাকে আইনের আওতায় আনতে পরতেন। কিন্তু কোন ধরনের পূর্ব মামলা ছাড়া বিনা কারণে তাকে র্যব ধরে নিয়ে যাওয়া নাগরিকদের প্রতি রাষ্ট্রের অন্যায় কি পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে এটা তার জলন্ত প্রমাণ।

    মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, অবিলম্বে মাওলানা রফিকুল ইসলাম (শিশু বক্তা) কে মুক্তি দিন।
    অন্যথায় এদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ও আলেম ওলামার ইজ্জত রক্ষা, এবং মসজিদ মাদরাসা হেফাজতে দল-মত নির্বিশেষে লড়াই করতে আপামর জনগণ সর্বদা প্রস্তুত আছে, ইনশাআল্লাহ। কোন অপশক্তির গুম খুন, হুমকি ধমকিকে নায়েবে রাসূল ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদী জনতা পরোয়া করেনা।

  • কলাপাড়ায় দ্বিতীয় দিনে ঢিলে ঢালা ভাবে লকডাউন পালিত

    কলাপাড়ায় দ্বিতীয় দিনে ঢিলে ঢালা ভাবে লকডাউন পালিত

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    করোনা ভাইরাসের আক্রমণ উল্লেখ যোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ার কারনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পৌরশহরে ঢিলে ঢালা ভাবে লকডাউন পালিত হয়েছে। সীমিত পরিসরে দোকানপাট খুলে দোকানীরা বেচা বিক্রি করেছেন।

    সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে ৬ ই এপ্রিল মঙ্গলবার পৌর শহরের ব্যস্ততম মার্কেট নতুন বাজারের কাপড়িয়া পট্টি, স্বর্নকার পট্রির বিপনি-বিতান গুলো সিমিত পরিসরে খোলা রেখে অনেক ব্যাবসায়ী বেচাকেনা করেছেন। সাপ্তাহিক বাজারের দিন বলে ক্রেতা,বিক্রেতাদের কোলাহলে সামান্য তম মুখরিত হলেও কোন ধরনের সরগরম চোখে পরেনি। রাস্তায় সামান্য কিছু যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজনের তাগিদে অনেকেই রাস্তায় বের হলেও সামাজিক দূরত্ব মেনে মাস্ক পরিধান করে বের হতে হয়েছে, না হলে পরতে হচ্ছে পুলিশি ঝামেলায়। পুলিশ প্রশাষন এবার শক্ত অবস্থানে রয়েছে নিয়মের পরিপন্থী হলেই মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করা হচ্ছে। তাই তাদের পক্ষ থেকে বার, বার বোঝানো হচ্ছে অপ্রয়োজনে বাহিরে ঘোরাফেরা না করার জন্য। নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য সামগ্রী কাঁচাবাজার,মুদিপন্যের চাহিদা মিটানোর জন্য সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত দোকান খোলা ছিল। পুলিশ প্রশাষন সারাদিন ব্যাপি মাঠে তৎপর ছিল। কোন ধরনের লোকসমাগম তৈরী হতে দেয়নি। এদিকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে দোকান খোলা রাখার জন্য কলাপাড়া প্রেস ক্লাবের সামনে গায়ে কাপনের কাপড় বেঁধে মানব বন্ধন করেছে ব্যাবসায়ী সমিতির নেতারা, তাদের দাবি স্বাস্থ্য বিধি মেনে দোকান খুলে ব্যাবসা পরিচালনা করতে চান তারা। কারন গত বৎসরের লাগাতার লকডাউনের কারনে তারা প্রচন্ড পরিমানে অর্থনৈতিক পিছিয়ে পরেছেন এর কারন হিসেবে তারা উল্লেখ করেছেন লোনের বোঝা। তাদের দোকান বন্ধ থাকলেও সরকারী, বেসরকারী এবং এনজিওর কিস্তি বন্ধ থাকেনা লোনের সুদের হারও কমেনা ফলে তারা মারাত্বক পরিমানে ক্ষতির সম্মুখীন হন। তাই এবারের লকডাউনে তারা স্বাস্থ্য বিধি মেনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার দাবিতে মানব বন্ধন করেছেন।

    পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়ে।

  • সোনারগাঁও রির্সোটে মাওলানা মামুনুল হক ও তার স্ত্রীকে হেনস্তাকারীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। হেফজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ

    সোনারগাঁও রির্সোটে মাওলানা মামুনুল হক ও তার স্ত্রীকে হেনস্তাকারীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। হেফজতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ

    ডেস্ক রিপোর্ট।

    ঢাকা, ৫ এপ্রিল, ২০২১
    আজ দুপুরে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ঢাকাস্থ কেন্দ্রীয় কমিটির শীর্ষ নেতৃবৃন্দের জরুরি বৈঠক জামিয়া রাহমানিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়।

    নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুরীর সভাপতিত্বে উক্ত সভায় নেতৃবৃন্দ বলেছেন, মাওলানা মামুনুল হক গত ৩ এপ্রিল তার স্ত্রীকে নিয়ে সোনারগাঁও রির্সোটে গিয়ে ছিলেন। ইসলামী শরিয়তের আলোকে তার বিবাহ পরিপূর্ণ শুদ্ধ মর্মে আমরা নিশ্চিত হয়েছি। এ নিয়ে বিভ্রাতির কোনো অবকাশ নেই। দেশের যে কোনো নাগরিক তার স্ত্রী-পরিবার নিয়ে যে কোনো স্থানে যাওয়ার অধিকার রাখে। কিন্তু মাওলানা মামুনুল হকের মত পরিচিত ও সম্মানিত ব্যক্তির উপর সন্ত্রাসীরা যেভাবে ঝাপিয়ে পড়েছে, আমরা তার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি এবং অভিযুক্তদেরকে বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি। জাতীয় সংসদে একজন নাগরিকের ব্যক্তিগত বিষয়কে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, এটা জনগণ কখনোই আশা করেনি। আমরা এ বক্তব্য প্রত্যাহার করার আহবান জানাই।

    নেতৃবৃন্দ আরও বলেছেন, গত ২৬, ২৭, ২৮ মার্চ বাইতুল মুকাররম, হাটহাজারী, বি-বাড়িয়া, মুন্সিগঞ্জসহ সারাদেশে হেফাজত কর্মী ও প্রতিবাদী মানুষের উপর হামলা করা হয়েছে। এতে বি-বাড়িয়া ও হাটহাজারীতে ২০ জন শাহাদাৎ বরণ করেছে। এসব হত্যাকান্ড ও হামলার বিষয়ে বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে আমাদের অসংখ্য কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। হেফাজত নেতাকর্মীদের বাসায় বাসায় হয়রানি এবং মাদরাসা সমূহে হামলা ও হায়রানির ঘটনা ঘটছে, তা বন্ধ করতে হবে। শহিদ পরিবার ও আহতদের খোঁজ খবর নিতে হেফাজতের কেন্দ্রের পক্ষ থেকে একটি টিম শীঘ্রই বি-বাড়িয়া ও হাটহাজারীতে সফর করবে এবং হতাহতের একটি প্রতিবেদন তৈরি করবেন।

    নেতৃবৃন্দ আরও বলেছেন, মুন্সিগঞ্জের সিরাজদীখান এর মধুপুরে গত হরতালের দিনে সরকার দলীয় ক্যাডার ও পুলিশ বাহিনী যে তান্ডব চালিয়েছে তা বর্ণনাতীত। হেফজাতে ইসলামের নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল হামিদ মধুপুরীকে গুলি করে আহত করা হয়েছে। তার পরেও সেখানকার স্থানীয় জনগণকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে আগামী ৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার মুন্সিগঞ্জ কুচিয়ামারাতে হেফাজতে ইসলামের উদ্যোগে দেশব্যাপী হত্যা ও হামল

  • লকডাউনের প্রথম দিনে কলাপাড়া পৌর শহর স্থবির দোকানপাট বন্ধ রাস্তাঘাট ফাকা

    লকডাউনের প্রথম দিনে কলাপাড়া পৌর শহর স্থবির দোকানপাট বন্ধ রাস্তাঘাট ফাকা

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    করোনা ভাইরাসের আক্রমণ উল্লেখ যোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ার কারনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিনে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পৌরশহরের দোকানপাট বন্দ রাস্তাঘাট ফাকা ক্রেতা বিক্রেতাদের কোলাহল শুন্য।নেই কোন যানজট।

    সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিন ৫ ই এপ্রিল সোমবার পৌর শহরের ব্যস্ততম মার্কেট নতুন বাজারের কাপড়িয়া পট্টি, স্বর্নকার পট্রির সমস্ত বিপনি-বিতানে গুলো একেবারে বন্ধ। নেই ক্রেতা,বিক্রেতাদের কোন কোলাহল,রাস্তায় নেই কোন যানজট, নেই বিরক্তিকর গাড়ির হর্নের প্যা,প্যা শব্দ টোটাল শহর একদম নিস্তব্ধ।প্রয়োজনের তাগিদে কেউ কেউ রাস্তায় বের হলেও সামাজিক দূরত্ব মেনে মাস্ক পরিধান করে বের না হলে পরতে হচ্ছে পুলিশি ঝামেলায়। পুলিশ প্রশাষন এবার শক্ত অবস্থানে রয়েছে নিয়মের পরিপন্থী হলেই গুনতে হবে জরিমানা। তাই তাদের পক্ষ থেকে বার, বার বোঝানো হচ্ছে অপ্রয়োজনে বাহিরে ঘোরাফেরা না করার জন্য। নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য সামগ্রী কাঁচাবাজার,মুদিপন্যের চাহিদা মিটানোর জন্য সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার নির্দেশনা রয়েছে এ-ই নিয়মের বাহিরে গেলেই পরতে হবে মোবাইল কোর্টের ঝামেলায় গুনতে হতে পারে জরিমানা দোকানদার দের এ-ই নিয়ম কঠোর ভাবে মেনে চলার নির্দেশনা রয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় কাজ বিকেল ৪ টার মধ্যে সেরে নেয়ার জন্য প্রষাশনের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। খাবারের দোকান, ভিরজমানো,এবং চায়ের দোকান খোলা নিষেধ থাকার কারনে লকডাউনের প্রথম দিনে তেমন উল্লেখযোগ্য ভাবে দোকান কোথাও খুলতে দেখা যায়নি। সর্বোপরি ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে সকলেই প্রথমদিনের লকডাউন শতভাগ মেনে চলার চেস্টা করছেন।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।