Category: সারাদেশ

  • লকডাউনের প্রথম দিনে কলাপাড়া পৌর শহর স্থবির দোকানপাট বন্ধ রাস্তাঘাট ফাকা

    লকডাউনের প্রথম দিনে কলাপাড়া পৌর শহর স্থবির দোকানপাট বন্ধ রাস্তাঘাট ফাকা

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    করোনা ভাইরাসের আক্রমণ উল্লেখ যোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ার কারনে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিনে পটুয়াখালীর কলাপাড়ার পৌরশহরের দোকানপাট বন্দ রাস্তাঘাট ফাকা ক্রেতা বিক্রেতাদের কোলাহল শুন্য।নেই কোন যানজট।

    সরকার ঘোষিত ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিন ৫ ই এপ্রিল সোমবার পৌর শহরের ব্যস্ততম মার্কেট নতুন বাজারের কাপড়িয়া পট্টি, স্বর্নকার পট্রির সমস্ত বিপনি-বিতানে গুলো একেবারে বন্ধ। নেই ক্রেতা,বিক্রেতাদের কোন কোলাহল,রাস্তায় নেই কোন যানজট, নেই বিরক্তিকর গাড়ির হর্নের প্যা,প্যা শব্দ টোটাল শহর একদম নিস্তব্ধ।প্রয়োজনের তাগিদে কেউ কেউ রাস্তায় বের হলেও সামাজিক দূরত্ব মেনে মাস্ক পরিধান করে বের না হলে পরতে হচ্ছে পুলিশি ঝামেলায়। পুলিশ প্রশাষন এবার শক্ত অবস্থানে রয়েছে নিয়মের পরিপন্থী হলেই গুনতে হবে জরিমানা। তাই তাদের পক্ষ থেকে বার, বার বোঝানো হচ্ছে অপ্রয়োজনে বাহিরে ঘোরাফেরা না করার জন্য। নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য সামগ্রী কাঁচাবাজার,মুদিপন্যের চাহিদা মিটানোর জন্য সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার নির্দেশনা রয়েছে এ-ই নিয়মের বাহিরে গেলেই পরতে হবে মোবাইল কোর্টের ঝামেলায় গুনতে হতে পারে জরিমানা দোকানদার দের এ-ই নিয়ম কঠোর ভাবে মেনে চলার নির্দেশনা রয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় কাজ বিকেল ৪ টার মধ্যে সেরে নেয়ার জন্য প্রষাশনের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। খাবারের দোকান, ভিরজমানো,এবং চায়ের দোকান খোলা নিষেধ থাকার কারনে লকডাউনের প্রথম দিনে তেমন উল্লেখযোগ্য ভাবে দোকান কোথাও খুলতে দেখা যায়নি। সর্বোপরি ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে সকলেই প্রথমদিনের লকডাউন শতভাগ মেনে চলার চেস্টা করছেন।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা কমিটির শপথ ও দোয়ো মহফিল অনুষ্টিত

    নির্বাহী সম্পাদক

     

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে গত ২৬ মার্চ-২১ জুমাবার বিকেল ৩.৩০টা থেকে “বাঁশখালী দারুল করীম মাদ্রাসা” মিলনায়নে স্বাধীনতার ৫০ তম বর্ষে সুবর্ণ জয়ন্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং উপজেলা শাখার ২০২১-২২ সেশনের নবনির্বাচিত পুর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্টিত হয়।
    অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন, আন্দোলনের বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী। অনুষ্টান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ। উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন উপজেলা সভাপতি: মাওলানা হাশেম বিন কাদের, সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুর রহিম জিহাদী। ইশা ছাত্র আন্দোলন উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম, সেক্রেটারি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম সহ প্রতিনিধি দল।

    আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা পুর্ণাঙ্গ কমিটি

    ১. সভাপতি- মাও. আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী
    ২. সহ-সভাপতি- মাও. মোজ্জাম্মেলুল হক
    ৩. সহ-সভাপতি- মাও. আবুল কালাম ছানুবী
    ৪. সেক্রেটারী- মাও.জসিম উদ্দীন মিছবাহ
    ৫. জয়েন্ট সেক্রেটারী- মাও. মোজ্জাম্মেল হক ইউনুস
    ৬. সাংগঠনিক সম্পাদক- মাও. জয়নুল আবেদীন মুনতাসির
    ৭. সহঃ সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম বাঁশখালী
    ৮. প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সঃ- মাও. আমির হোছাইন নাছিরী
    ৯. সহঃ প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মাও. গোলাম কিবরিয়া
    ১০. দফতর সম্পাদক- মাও. নেজাম উদ্দীন
    ১১. সহকারী দপ্তর সঃ- মাও. আব্দুর রহমান
    ১২. অর্থ সম্পাদক- মাও. আজিজুর রহমান
    ১৩. সহ অর্থ সম্পাদক- মাও. আব্দুল কাদের
    ১৪. প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাও. আবু হানিফ
    ১৫. সহ প্রশিক্ষণ সঃ- মাও. এরফানুল হক
    ১৬. ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাও. মুফতি কেফায়েত উল্লাহ
    ১৭. শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক- সাংবাদিক, অালমগীর ইসলামাবাদী
    ১৮. আইন ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- মাও. ওছমান গণী
    ১৯. কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ সোলাইমান
    ২০. মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মাও. সাদ্দাম হোসাইন
    ২১. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাও. নুরুল আলম ফারুকী
    ২২. সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মাও. নাছিরুল আলম
    ২৩. সদস্য- মুফতি নুরুল আমিন
    ২৪. সদস্য- মাও. আবু তৈয়ব
    ২৫. সদস্য- মুহাম্মদ বেলাল উদ্দীন
    উক্ত কমিটিকে আল্লাহ কবুল করুক।

  • গণবিচ্ছিন্ন ১১ নাগরিকের বিবৃতি অমানবিক ও উস্কানিমূলক! -হেফাজতে ইসলাম

    গণবিচ্ছিন্ন ১১ নাগরিকের বিবৃতি অমানবিক ও উস্কানিমূলক! -হেফাজতে ইসলাম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    সম্প্রতি ১১ জন বিশিষ্ট নাগরিক হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে যে-বিবৃতি দিয়েছে তা ‘অমানবিক ও উস্কানিমূলক’ আখ্যা দিয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী আজ গণমাধ্যমে এক বিবৃতি দিয়েছেন।

    বিবৃতিতে আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, দেশপ্রেমিক ও ধর্মপ্রাণ প্রতিবাদী জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে একদল গণবিচ্ছিন্ন তথাকথিত বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতিকে আমরা অমানবিক, উস্কানিমূলক ও গণবিরোধী বলে সাব্যস্ত করছি। এই বিবৃতি স্বৈরতান্ত্রিক ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের নির্লজ্জ দালালির প্রমাণ বহন করে।

    বিবৃতিতে তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামের আহ্বানে দেশব্যাপী পালিত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ ও হরতালের কর্মসূচি চলাকালীন প্রতিবাদকারী আলেমসমাজ, মাদরাসার ছাত্র ও ধর্মপ্রাণ মানুষদের ওপর বিনা উস্কানিতে পুলিশ কর্তৃক নির্বিচারে গুলি করে হত্যাযজ্ঞ চালানোর পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র গণপ্রতিরোধ গড়ে ওঠে। পুলিশের গুলিতে হত্যাকাণ্ডের নিন্দা না জানিয়ে একতরফাভাবে প্রতিবাদী জনতার গণপ্রতিরোধকে আপনারা তথাকথিত ‘তাণ্ডব’ আখ্যা দিয়ে গণবিরোধী অবস্থান নিয়েছেন। ইসলামবিদ্বেষ ও সেকুলার মতাদর্শে আপনারা এতই অন্ধ যে, আপনাদের বিবৃতিতে পুলিশের গুলিতে শহিদ হওয়া ১৭ জন নাগরিকের প্রতি কোনো ধরনের মানবিক সমবেদনা প্রকাশ পায়নি। বরং আপনারা বিবেকবুদ্ধি জলাঞ্জলি দিয়ে দালালির নজরানা পেশ করতে প্রতিবাদী ধর্মপ্রাণ গণমানুষের ওপর ‘সর্বশক্তি প্রয়োগে’র আহ্বান জানিয়ে প্রকারান্তরে জালিম ক্ষমতাসীনদেরকে মানুষ হত্যায় উৎসাহ দিয়েছেন। এজন্য ভবিষ্যতে আপনাদেরকে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে ইনশাআল্লাহ।

    তিনি আরো বলেন, যখন সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফ কর্তৃক ফেলানীসহ বাংলাদেশিদের গুলি করে হত্যা করা হয়, তখন আপনাদের বিবৃতি কোথায় থাকে? নিবর্তনমূলক ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে গ্রেপ্তার হওয়া লেখক মুশতাক আহমেদ সম্প্রতি কারান্তরীণ অবস্থায় মারা যাওয়ার পর আপনাদের কোনো বিবৃতি বা বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন কর্তৃক শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারী নিরীহ ছাত্রদের ওপর নৃশংস হামলা হলে আপনাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে গেলেও আপনাদের টু শব্দও শোনা যায় না। জনগণের কোনো ইস্যুতেই আপনাদেরকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে দেখা যায় না। তাহলে আপনারা কোন মুখে নিজেদের ‘বিশিষ্ট নাগরিক’ দাবি করেন? ক্ষমতাসীনদের দালালি ও মতাদর্শিক গোঁড়ামিতে বুঁদ হয়ে থাকতে থাকতে আপনারা গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন।

    তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর হয়ে গেছে। পাকিস্তান এখন অতীত ইস্যু। আপনারা চিন্তা ও বুদ্ধিতে এতই পশ্চাদপদ যে, আজও পাকিস্তানি জুজু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে আছেন। ফলে পাকিস্তানি জুজুকে অতিক্রম করে সামনে এগোতে পারছেন না। বরং পাকিস্তান জুজুকে ছদ্মভাবে আপনারা ইসলামবিদ্বেষের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন। এই গণবিরোধী বিবৃতি আপনাদের ইসলামবিরোধী মুখোশ খুলে দিয়েছে। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, এদেশ কখনোই পাকিস্তানের পথে যাবে না; কিন্তু আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসী ভারতের করদরাজ্যে পরিণত করার চক্রান্ত আমরা গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলে নস্যাৎ করে দিবো, ইনশাআল্লাহ।

    আজিজুল হক ইসলামাবাদী আরো বলেন, ভারত মূলত তার ভূরাজনৈতিক স্বার্থেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সহায়তা করেছিল। তাই বলে কি গোলামি ও তাঁবেদারি করে ভারতের ঋণ শোধ করতে হবে আমাদের? আমাদের জাতীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা দিল্লির গোলামি করার জন্য এদেশ স্বাধীন করেনি। আমাদের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার, সার্বভৌমত্ব ও ইনসাফ কায়েম করার জন্যই তারা রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এদেশ স্বাধীন করেছিল। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক হতে হবে সম-সার্বভৌমত্বের মর্যাদার ভিত্তিতে। গোলামি ও তাঁবেদারি করলে আমাদের জাতিগত আত্মমর্যাদা ও সার্বভৌমত্ব ভূলুণ্ঠিত হয়—এই অবিসংবাদিত সত্য কথাটি আপনারা উপলব্ধি করার চেষ্ট করুন। এদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দল-মত নির্বিশেষে লড়াই করতে আপামর জনগণ সর্বদা প্রস্তুত আছে। কোন অপশক্তির হুমকি-ধমকিকে নায়েবে রাসূল ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদী জনতা পরোয়া করেনা।

  • জাতীয় ওলামা মশায়েখ ও আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি গঠিত

    জাতীয় ওলামা মশায়েখ ও আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটি গঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    গতকাল ৩০.০৩.২১ রোজ মঙ্গলবার, রাত ৯ টায় চট্টগ্রাম পলোগ্রাউন্ড মাঠে সংগঠনের নির্বাহী সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হক জিহাদীর সভাপতিত্বে জাতীয় ওলামা মশায়েখ ও আঈম্মা পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠন ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    কমিটির পুর্নাঙ্গ তালিকাঃ-

    সভাপতি
    আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসাইন
    নির্বাহী সভাপতি
    মাওলানা হাফেজ মনসুরুল হক জিহাদী
    সিনিয়র সহ সভাপতি
    মুফতি হাসান মোরাদাবাদী
    সহ সভাপতি
    মাওলানা জসীম উদ্দিন ফারুকী
    মাওলানা গোলাম কিবরিয়া শরিফী
    মাওলানা বুরহানুদ্দীন আল বারী
    মাওলানা ইমদাদুল্লাহ চাঁদপুরী
    মাওলানা নজরুল ইসলাম
    সাধারণ সম্পাদক
    মাওলানা শেখ আমজাদ হোসাইন
    যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
    মাওলানা শাহেদুর রহমান
    মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম
    সহসাধারণ সম্পাদক
    মাওলানা কামাল উদ্দীন সাকী
    সাংগঠনিক সম্পাদক
    মাওলানা এমদাদুল্লাহ কবির
    সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
    মুফতি আনিসুর রহমান
    প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    মুফতি ইবরাহীম আনোয়ারী
    দা’ওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    মাওলানা হাফেজ হেলালুদ্দীন রশিদী
    শরীয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    মুফতি রেজাউল হক আমিন
    ফতোয়া বিষয়ক সম্পাদক
    মুফতি আবদুল মান্নান
    আমর বি.ও নাহী আ.সম্পাদক
    মাওলানা সিরাজুল ইসলাম জিহাদী
    মসজিদ বিষয়ক সম্পাদক
    মাওলানা ইলয়াস
    গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    মাওলানা শিহাবুদ্দীন
    কওমি মাদ্রাসা সম্পাদক
    মুফতি আবদুল আজিজ
    আলিয়া মা. বি. সম্পাদক
    মাওলানা মোবারক করিম
    মহিলা মা. বি. সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আনোয়ার
    শিক্ষা ও মহিলা বি. সম্পাদক
    মাওলানা জহিরুল ইসলাম
    খানকাহ বি. সম্পাদক
    মাওলানা হাবিবুর রহমান আতিকী
    ওলামা কল্যান বি. সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আবদুল হামিদ
    ইবতিদায়ী মাদ্রাসা বি. সম্পাদক
    মাওলানা ফয়েজ উল্লাহ
    সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আবদুর রহমান
    কর্মসংস্থান বি. সম্পাদক
    মাওলানা আরিফুল ইসলাম
    প্রচার সম্পাদক
    হাফেজ মাওলানা আরিফুল্লাহ শাহী
    সহ প্রচার সম্পাদক
    মাওলানা তৌহিদুল ইসলাম
    দপ্তর সম্পাদক
    মাওলানা শহীদুল ইসলাম
    সহ দপ্তর সম্পাদক
    মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আনসারী
    অর্থ সম্পাদক
    মাওলানা আমিনুল ইসলাম
    সহ অর্থ সম্পাদক
    মাওলানা নেছারুল হক
    খেদমতে খলক বি. সম্পাদক
    মাওলানা আবুল কালাম আযাদ
    মুস্তাদ আফিন বি. সম্পাদক
    মাওলানা ফারুকে আজম
    মিডিয়া সম্পাদক
    মাওলানা আস’আদ বিন হাসনাত
    সদস্য
    মাওলানা আবুল কালাম
    হা. উবাইদুল্লাহ

  • প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতায় করােনা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সক্ষম হয়েছিঃএমপি শাওন

    প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতায় করােনা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সক্ষম হয়েছিঃএমপি শাওন

    সাহিদুর রহমান

     

    ভােলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বলেছেন, জাতির জনকের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী দিকনির্দেশনার ফলে আমরা দেশে মহামারি করােনার প্রকোপ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সক্ষম হয়েছি। বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে এ মহামারিতে মূতের হার অনেক কম। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগে থেকেই করােনা মােকাবিলা সঠিক সিদ্ধান্ত ও দিকনির্দেশনা দিয়ে রেখেছিলেন।

    তিনি আরও বলেন, বর্তমানে করােনার দ্বিতীয় ঢেউ চলছে, আমরা সরকার কর্তৃক নির্দেশিত, মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ সকল নিয়ম মেনে চললে করােনার প্রকোপ থেকে রক্ষা পাবাে ইনশাআল্লাহ। তাই সকলকে সরকার ঘােষিত সকল নিয়ম মেনে চলার আহ্বান জানান তিনি। গতকাল সকালে লালমােহন থানা পুলিশের আয়ােজনে করােনার সম্ভাব্য দ্বিতীয় ঢেউ মােকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে ‘প্রচারণা র্যালিতে অংশগ্রহণপূর্বক প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন এমপি শাওন। পরে পথচারীদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন লালমােহন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাকসুদুর রহমান মুরাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আলম হাওলাদারসহ লালমােহন থানার সকল পুলিশ সদস্যরা।

  • বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী সম্পন্ন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির

    বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী সম্পন্ন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক আলী হোছাইন খানের সভাপতিত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এ দিবসটি পালন করা হয়।

    রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আয়োজনে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে “শুভ শুভ শুভদিন,বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ” এ স্লোগানকে ধারণ করে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে কেক কাটা হয়, এর আগে বিকাল তিন টায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়,

    উক্ত অনুষ্ঠান সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের
    চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক
    ফরিদ আলম কনট্রাকটর, রাজাপালং ইউনিয়ন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহবায়ক রিয়াজুল হক রিয়াজ, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, বাবু মৃদুল আইচ, এডভোকেট রবীন্দ্র দাস রবি, ইকবাল বাহার মেম্বার প্রমুখ।

    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার হেলাল উদ্দিন, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সদস্য আব্দুল হক, সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার খুরশিদা বেগম, রাজাপালংয়ের বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি/সম্পাদক আব্দুল আলম ফকির, মফিদ আলম, সোহেল বিএ, রাজাপালং ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মোঃ ইব্রাহীম, সাধারণ সম্পাদক বেলাল মোহাম্মদ, শ্রমিকলীগ নেতা জয়নুল আবেদীন, সহ কৃষক লীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

  • উখিয়া থানা পুলিশের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    উখিয়া থানা পুলিশের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া

    উখিয়া থানা পুলিশের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ
    বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তোরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে উখিয়া থানা পুলিশের আয়োজনে কেক কেটে আনন্দ উদযাপন ও ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রোববার (৭ই মার্চ) উখিয়া থানা প্রাঙ্গনে বেলা ৪ টায় কেক কেটে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহমদ সঞ্জুর মোরশেদ।

    উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া-টেকনাফ সার্কেল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাকিল আহমদ।

    এতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল চৌধুরী, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খাইরুল আলম চৌধুরী, উপজেলা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি নুরুল হুদা, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, উখিয়া অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিক আজাদ, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন,
    আরো উপস্থিত ছিলেন
    পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এম মঞ্জুর, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলী আহমদ, রাজাপালং ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার হেলাল উদ্দিন, ইউপি মেম্বার খুরশিদা বেগম প্রমূখ।

    সভায় বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে সমগ্র বাঙ্গালী জাতি’কে একত্রিত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ মুক্তিকামী মানুষকে জাগ্রত করেন। যার ফলে ৯মাস যুদ্ধের বিনিময়ে আমরা একটি লাল সবুজের পতাকা পেয়েছি। ৭ই মার্চের ভাষণে জাতির পিতা বাঙ্গালীর মুক্তির সনদ ও স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

    সন্ধ্যায় বিভিন্ন শিল্পীগোষ্ঠী নিয়ে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷

  • রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি’র উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

    রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি’র উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন

    কাজল আইচ, উখিয়া।

     

    আজ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ-২০২১ উপলক্ষে রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী’র নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

    আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ।
    ৭ই মার্চের ভাষণেই বাঙালিকে মুক্তি সংগ্রামের দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

    এসময় সম্মানিত নেতৃবৃন্দদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এড.জমির উদ্দিন, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক আলী হোছাইন খান, যুগ্ম আহবায়ক রিয়জুল হক রিয়াজ, সদস্য কাজি আকতার উদ্দিন টুনু, বাবু মৃদুল আইচ, মোস্তফা কামাল পাশা, সাবেক উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের নেত্রী তসলিমা আক্তার রোমানা সহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সদস্য এইচ টি ইমাম চির বিদায় (ইন্না-লিল্লাহ)

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সদস্য এইচ টি ইমাম চির বিদায় (ইন্না-লিল্লাহ)

    রাশেদ মাহমুদ আলীর প্রতিবেদক

     

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম চির বিদায় নিয়ে আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন । ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজিউন ।
    তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।

    মুক্তিযুদ্ধকালে ১৯৭১ সালের জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের আহ্বানে পূর্বাঞ্চলের আঞ্চলিক প্রশাসনের পদে থেকে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে যোগদান করেন এইচ টি ইমাম। ১৯৭৫ সালের ২৬শে আগষ্ট পর্যন্ত তিনি এই পদে আসীন ছিলেন।

    বিজয়ের অব্যবহিত পর বাংলাদেশের বিপর্যস্ত প্রশাসন-ব্যবস্থা সচল করে তোলা এবং দেশ পুনর্গঠনের কাজে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অন্যান্য সহকর্মী এবং মন্ত্রীবর্গের সাথে তিনি নিয়োজিত ছিলেন। এই দায়িত্বে সাড়ে চার বছরে তিনি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের নতুন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, করপোরেশন ইত্যাদির রূপরেখা তৈরি ছাড়াও পাকিস্তান আমলের পুরাতন নিয়ম-কানুন ও পদ্ধতির আমূল সংস্কারে মুখ্য ভূমিকা রাখেন।

    তাঁর এই চলে যাওয়া জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। দেশ এক মেধাবী সন্তানকে হারালো এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হারালেন তাঁর এক বিশ্বস্ত সহযোদ্ধাকে।

    মরহুমের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।