Category: সিমান্ত

  • সীমান্তে উত্তেজনা ঘুনধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরিক্ষা কেন্দ্র স্থানান্তর

    সীমান্তে উত্তেজনা ঘুনধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরিক্ষা কেন্দ্র স্থানান্তর

    কপিল উদ্দিন জয়ঃ- বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি,

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু- ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমার মিয়ানমারারের ছোঁড়া মর্টারশেল বিস্ফোরণে মো. ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গা নিহত ও সাত ৭ জন আহত হয়। এর আগে মাইন বিস্ফোরণে এক বাংলাদেশির পা উড়ে যায়।

    এ ঘটনায় সীমান্তে উত্তেজনা ও আতংক বিরাজ করছে।
    এ পরিস্থিতি ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস।
    তিনি জানান, আতংকের কারণে পরিক্ষা কেন্দ্র পরিবর্তণ করা হয়েছে। পরিক্ষার্থীর মানসিক এ কথা চিন্তা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াসিন পারভেজ তিরমিজিও বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন পরিক্ষার্থীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এই কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
    উল্লেখ্য মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টারশেল এসে পড়েছে সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে। সেটি বিস্ফোরণে সেখানে বসবাসরত মো. ইকবাল (১৭) নামে এক রোহিঙ্গা নিহত হ‌য়ে‌ছেন বলে জানা গেছে। এই সময় আহত হয়েছে আরও পাঁচ জন।

  • ঘুমধুম হাইস্কুল কেন্দ্র এসএসসি পরীক্ষার্থীদের উখিয়া কুতুপালং কেন্দ্রে বাসে করে আনা হলো

    ঘুমধুম হাইস্কুল কেন্দ্র এসএসসি পরীক্ষার্থীদের উখিয়া কুতুপালং কেন্দ্রে বাসে করে আনা হলো

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ,উখিয়া।

    পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান
    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বাসে করে উখিয়ার কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেছে পুলিশ ও ছাত্রলীগ। অদ্য ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিঃ শনিবার বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে শনিবার সকাল ৭ ঘটিকার দিকে কয়েক শত এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা জড়ো হয়।

    উদ্দেশ্য, সেখান থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে পাশের জেলা কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে যাওয়া। কারণ, ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তের বিপরীতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পাহাড়ে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী বেপরোয়া গুলিবর্ষণ, আর্টিলারি ও মর্টার সেল নিক্ষেপ করছে, যার কিছু এসে পড়ছে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে। গোলা এসে পড়ার ঘটনায় গতকাল শুক্রবার রাতে শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরের মোহাম্মদ ইকবাল নামের এক রোহিঙ্গা কিশোর নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৫ পাঁচজন। এ ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রটি সরিয়ে উখিয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছে।

    ঘুমধুম কেন্দ্রের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের উখিয়ার কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে একাধিক বাসের ব্যবস্থা করেছে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগ। এ ছাড়া কক্সবাজার জেলা পুলিশ দুটি বাস ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে অন্যান্য যানবাহন করে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাসগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে কেন্দ্র পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে উখিয়া থানার পুলিশ। ঘুমধুম থেকে কুতুপালং কেন্দ্রে পৌঁছাতে বাসের সময় লাগে ৩৩০ থেকে ৩৫ মিনিট।

  • People living on the border of South Chitrala are in panic.

    People living on the border of South Chitrala are in panic.

    People living on the border of South Chitrala are in panic.

    Omar Faruk Ukhia – Cox’s Bazar.

    In recent times, the sound of ammunition on the border has spread fear in several places. Due to insecurity, farmers are unable to cultivate, students are unable to go to schools, colleges, madrasas. Also, workers are unable to go to various activities including donation farming, jum farming, shop teaching.

    All in all, the people there are passing through a terrible situation.
    Across the border, in the mountains of Myanmar’s Rakhine state, shelling continues. Panic spread in the slums of Ghumdhum as the ammunition sometimes rushed across.
    Due to the shelling, the parents have not allowed the students to go to school, college, madrasa for many days, thinking about the security.
    The number of absentees in schools, colleges, madrasas, attendance registers is very high. Currently, the annual and central examination time table of the students has been published.

    Meanwhile, the victims of the area are more worried because of the shelling on the other side of the border on Sunday morning.

    As mortar shells fired by Myanmar security forces landed next to the rubber plantation on September 3, several sources in charge of border security and local public representatives said that there is no predicting when the shelling will start or stop in Rakhine State. If mortar shells or bullets arrive in the territory of Bangladesh, there is an alarm. Before this, Bangladesh had strongly protested by summoning the ambassador of Myanmar to the Ministry of Foreign Affairs in the incident of two mortar shells fired from a helicopter.
    According to several newspapers, Naikxyongchari Upazila Nirbahi Officer (UNO) Salma Ferdous said that the local people reported the news that bullets fired from Myanmar had reached Konapara on Tumbru border. No casualty occurred in this incident. Gunshots are heard beyond them at the border. In between, there was a ceasefire on the Tumbru border for only two days. Since then there has been shelling. We are monitoring the border and tight security has been beefed up at the Naikshyongchari border to prevent Rohingya infiltration. Local residents have been advised not to panic by the administration.

    Over the past two days, a number of Rohingyas have taken refuge in Ukhiyar Kutupalong and Balukhali camps in Cox’s Bazar, again crossing the border into Bangladesh due to the conflict inside Myanmar.
    According to local sources, hundreds of thousands more Rohingyas are preparing to go to Bangladesh. They are waiting to pass through the various borders of Ghumdhum, Tumbru, Ukhia and Teknaf in Naikshyongchari of Bandarban.

    Ukhiya Palongkhali Union Parishad Chairman Abdul Gafur said that the Rohingyas are fleeing to Bangladesh on the pretext of ongoing conflict inside Myanmar.

  • আতঙ্ক হয়ে আছে দক্ষিণ চট্রলার সীমান্তে বসবাসকারী লোকজন।

    আতঙ্ক হয়ে আছে দক্ষিণ চট্রলার সীমান্তে বসবাসকারী লোকজন।

    ওমর ফারুক উখিয়া -কক্সবাজার।

    সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্তে গোলাবারুদের আওয়াজে ভীতি ছড়িয়েছে বেশ কয়েকটা জায়গা। নিরাপত্তাহীনতায় থাকায় চাষিরা করতে পারছেন না চাষাবাদ, শিক্ষার্থীরা যেতে পারছেনা স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা।এছাড়া শ্রমিকরা যেতে পারছেননা দান চাষ, জুম চাষ, দোকান পাঠ সহ বিভিন্ন কাজে।

    সবকিছু মিলিয়ে এক ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে দিন পার করছেন সেখানকার লোকজন।

    সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পাহাড়ে সমানে চলছে গোলাগুলি। মাঝেমধ্যে গোলাবারুদ এপারেও ছুটে আসায় ঘুমধুমের জনবসতিতে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

    গোলাগুলির কারণে নিরাপত্তার কথা ভেবে অনেক দিন ধরে অভিভাবকরা স্কুলে, কলেজ,মাদ্রাসায় যেতে দিচ্ছেনা শিক্ষার্থীদের।
    স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা,উপস্থিতি খাতায় অনুপস্থিতর সংখ্যা খুব বেশি। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক,ও কেন্দ্রীয় পরিক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে।

    এদিকে রোববার সকালেও সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি হওয়ায় আরো বেশি আতংকে রয়েছেন এলাকার ভুক্তভোগি লোকজন।

    গত ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার নিরাপত্তা বাহিনীর ছোড়া মর্টার শেল রাবার বাগানের পাশে এসে পড়ায় সীমান্ত সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা একাধিক সূত্র এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, রাখাইন রাজ্যে কখন গোলাগুলি শুরু হয়, কখন থামে- সেটার কোনো পূর্বাভাস নেই। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে মর্টার শেল কিংবা গুলি এসে পড়লে শঙ্কা দেখা দেয়। এর আগেও দু’বার হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া দুটি মর্টার শেল এসে পড়ার ঘটনায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছিল বাংলাদেশ।

    কয়েকটা পত্রিকার সুত্রে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস জানান, মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি (বুলেট) তুমব্রু সীমান্তের কোনাপাড়া এসে পড়ার খবর স্থানীয় লোকজন অবহিত করে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। সীমান্তে তাদের ওপারে গোলাগুলি শব্দ হচ্ছে। মাঝখানে মাত্র দুইদিন তুমব্রু সীমান্তে গোলাগুলি বন্ধ ছিল। তারপর থেকে সেখানে গোলাগুলি চলছে। আমরা সীমান্তের খোঁজখবর রাখছি।এবং রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থানীয় এলাকাবাসীদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘর্ষের কারণে সীমান্ত দিয়ে আবারও বাংলাদেশে গত দুই দিনে বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালী ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে ডুকার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে আরও কয়েক হাজার রোহিঙ্গা। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম, তুমব্রু, উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ডুকার অপেক্ষায় আছেন তাঁরা।

    উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল গফুর জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘর্ষ চলার অজুহাতে রোহিঙ্গারা পালিয়ে আসছেন বাংলাদেশে

  • সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শুনা যাচ্ছে

    সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শুনা যাচ্ছে

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে ব্যাপক গোলাগুলি হচ্ছে। গুলির বিকট শব্দে কাঁপছে এপারও। তাতে আতঙ্কে কোনারপাড়ার পার্শ্ববর্তী শূন্যরেখার (নো ম্যানস ল্যান্ড) আশ্রয়শিবিরে থাকা প্রায় ৪ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা এবং ঘুমধুম ইউনিয়নের হাজারও বাংলাদেশি।
    ওপারের গোলাগুলির ঘটনা নজরদারিতে রাখছে বিজিবি।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান একে এম জাহাঙ্গীর আজিজ সাংবাদিকদের বলেন, সোমবার ২২ আগস্ট সকাল ৭ ঘটিকা থেকে বিকট শব্দে মর্টারশেল ও ভারি অস্ত্রের গুলির শব্দ এপারে শুনা যাচ্ছে।

    মিয়ানমার সীমান্তের প্রায় ১ কিলোমিটার দূরের পাহাড়ে গিয়ে পড়ছে একেকটা সেল ও গুলি। থেমে থেমে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে গোলাগুলি। শূন্যরেখার দিকে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরে প্রায় ৬শত পরিবারে প্রায় ৪ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা রয়েছে। গোলাগুলির শব্দে তারা বেশ আতঙ্কে রয়েছে।

    নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অধীনস্থ ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত ফাঁড়ির ইনচার্জ ও পুলিশ পরিদর্শক সোহাগ রানা বলেন, কয়েক দিন ধরে মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি হচ্ছে। মর্টার সেলসহ গুলির শব্দ কানে বাজলেও বাস্তবে সেখানে কী হচ্ছে, বলা মুশকিল।

    শূন্যরেখায় আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নজরদারিতে কাঁটাতারের বাইরে পাহাড়চূড়ায় মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) একাধিক চৌকি স্থাপন করে। মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির কারণ জানতে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেও ৩৪ বিজিবির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

  • পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৪১ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল মিয়ানমার

    পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ৪১ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল মিয়ানমার

    ইব্রাহীম মাহমুদ:- টেকনাফ,

    বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগের পর আটক ৪১ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে দিল মিয়ানমার ।বুধবার (২৩ মার্চ)বিকালে টেকনাফ দুই বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল শেখ খালেদ মোহাম্মদ ইফতেখার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ।
    তিনি আরো জানান,গত ৬ মে ২০২১ হতে বাংলাদেশি ৪১ জন নাগরিক মিয়ানমারের বিভিন্ন কারাগারে সাজাভোগ শেষে অত্যন্ত মানবেতর জীবন যাপন করছিলেন।

    বিষয়টি জানতে পারার পর থেকেই বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়,পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবি এবং মিয়ানমারের সিতওয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কনস্যুলেট দীর্ঘ এক বছর কুটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে তাদেরকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণের পর বুধবার ( ২৩ মার্চ )সকাল হতে বিকাল পর্যন্ত মিয়ানমারের মন্ডু পয়েন্ট অব এনট্রি নামক স্থানে দুপক্ষের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মিয়ানমারে আটক ৪১ বাংলাদেশি নাগরিককে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন ।এদিকে পতাকা বৈঠকে মিয়ানমার বিজিপি’র পক্ষে নেতৃত্ব দেন লেঃ কর্ণেল কাও না ইয়াং শো
    মিয়ানমার ফেরত বাংলাদেশি ৪১ নাগরিকরা হলেন-জাকির হোসেন,নুরুল আবছার ,মোহাম্মদ আয়ুব খান,মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ,সিরাজুল ইসলাম,সাদ্দাম হোছাইন,আব্দুর রশিদ,মোহামম্মদ সাকিব,মং থিং মারমা ,চাইলা প্রু মারমা ,নথিমং মারমা ,মং লং চিং মারমা,ইউ মং চির মারমা,হালিমা খাতুন,উছাথুই মারমা,চাইন ডু অং মারমা ,হারমনি ত্রিপুরা,হে হে ত্রিপুরা,ডালিয়েন ত্রিপুরা,সচিং ইউ মারমা,থোয়াই কি চিং মারমা ,সাধু অং মারমা ,হা সুইচিং মারমা,পাইসা থুই মারমা,আলী আহমদ,মোহাম্মদ শরীফ,ইমরান হোছাইন,নুর কাশেম,নুর আলম,মোহাম্মদ আলম,কলিম উল্লাহ,মোরশেদ আলম,মোহাম্মদ রফিক,জানে আলম,বাবুল ,মুজিবুল্লাহ,সোলতান,মোহাম্মদ সলিম,মকবুল মাঝি,সাদেক ।


    তাদেরকে করোনা পরীক্ষার পর আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে জানান টেকনাফ ২বিজিবির অধিনায়ক লেঃ শেখ খালিদ মোহম্মদ ইফতেখার।

  • মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের উন্নত চিকিৎসা সহায়তায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর

    মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের উন্নত চিকিৎসা সহায়তায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর

    পারবত্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ব্রেইন ইনফেকশনে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের উন্নত চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসলেন নাইক্ষ্যংছড়ি থানার মানবিক অফিসার ইনচার্জ চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন।

    বুধবার (২৬ মে) মেধাবী ছাত্র শাহজাহানের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিয়ে পরিবারের হাতে নগদ এ আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
    এ সময় তার মামা ঘুমধুম ইউনিয়ন আ’লীগ নেতা এম.ছৈয়দ আলম উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান অসুস্থ শাহজাহানের পরিবার মানবিক ওসি মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

  • ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ উদযাপন করেছে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ।

    ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আনন্দ উদযাপন করেছে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ।

    এম ডি জসিম উদ্দীন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি

     

    ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে আনন্দ উদযাপন করেছে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ।

    রবিবার (০৭ মার্চ) বিকালে থানা চত্বরে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যন অধ্যাপক মো: শফিউল্লাহ।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির হিসেবে বক্তব্য রাখেন বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল (পিপিএম সেবা)। নাইক্ষ্যংছড়ি থানা’র অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন, উপজেলা স্বাস্হ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু জাফর মো. সেলিম।

    অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম। পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে মুক্তিকামী জনগণকে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে সেই ভাষণ ছিল এক মহামন্ত্র।

    একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ।

    বক্তারা আরো বলেন, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত করাই ছিল বঙ্গবন্ধুর আজীবনের লালিত স্বপ্ন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাচন অফিসার অাবু জাফর ছালেহ, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের কোম্পানি ,সহসভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যন,জেলা আওয়ামিলীগ সদস্য তসলিম ইকবাল চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান, বান্দর বান জেলা পরিষদের সদস্য ক্যানুওয়ান চাক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন মংহ্লা মার্মা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের প্রতিনিধি আলহাজ্ব খারুল বাশার, মুক্তিযোদ্ধ কমন্ডার রাজা মিয়া, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যন নুরুল আবছার ইমন।

    ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যন ও উপজেলা আওয়ামিলীগ সহ-সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুস সক্তার, ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রে আইসি দেলোয়ার হোসেন, নাইক্ষ্যংছড়ি থানার সেকেন্ড অফিসার নুরুল ইসলাম, এসআই অরুন, এস আই মুহাম্মদ গোলাম মোস্তাফা, এস আই মুফিজুর রহমান, এসআই ফিরোজ আলম, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামিলীগের প্রচার সম্পাদক শামীম ইকবাল চোধুরী, সাধারণ সম্পাদক( ভা:) জাহাঙ্গীর আলম কাজল , দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জয়নাল আবেদ্দীন টুক্কু, সদস্য মো: ইউনুছ প্রমূখ।

    অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এস আই মো. আমিন। এছাড়া ৭ই মার্চ উপলক্ষে কেক কেটে আনন্দ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন অতিথিরা। এরপর পরিবেশিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

  • নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের ফাত্রাঝিরি বিশাল ঝড়না।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের ফাত্রাঝিরি বিশাল ঝড়না।।। উখিয়া ভয়েস ২৪ ডটকম

    খিয়া ভয়েস 24 ডটক

     

    বাংলাদেশের বর্ডার মায়ানমার সিমান্ত পার্শ্ববর্তী, পার্বত্য জেলা বান্দরবান এর নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফাত্রাঝিরি বিজিবি ক্যাম্প থেকে উত্তর পূর্ব দিকে অন্তত ৩ কিলোমিটার দূরান্ত বিশাল পাহাড় ও নদী পার হয়ে বিশাল ঝড়নায় পরিনত হয়।

    ঐ ঝড়নাতে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে শত শত নারী পুরুষ দেখতে ভ্রমণ করতে যায়।
    কিন্তু ঐ ঝড়নায় কোন নিরাপদ নাই বলে যনান ভ্রমণকারীরা।
    ঐ ঝড়নাতে হতে পারে সন্ত্রাসী ও ডাকাতি, যেখানে নিরাপত্তা নেই সেখানে ভ্রমণ করা যায় না।

     

     

    মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন

  • মেজর রাশেদ হত্যার ঘটনায় এসআই লিয়াকত ওসি প্রদীপসহ ৯জনকে আসামী করে মামলা দায়ের।।। UkhiyaVoice24.Com

    মেজর রাশেদ হত্যার ঘটনায় এসআই লিয়াকত ওসি প্রদীপসহ ৯জনকে আসামী করে মামলা দায়ের।।। UkhiyaVoice24.Com

    উখিয়া ভয়েস 24 ডটকম

     

     

     

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    সিনহা মো:রাশেদ খান হত্যার ঘটনা এখন আদালতের দৈাড়গোড়ায় পৌছে গেছে। টেকনাফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মেজর অব: সিনহা’র বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌসী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। টেকনাফ বাহারছড়া পুলিশ ফাড়ীর প্রত্যাহারকৃত ইনচার্জ লিয়াকত কে প্রধান আসামী করে ৫ আগস্ট সকালে মামলাটি আদালতে ফাইল করা হয়।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার প্রধান সিনিয়র আইনজীবি এডভোকেট মোহাম্মদ মোস্তফা। উক্ত মামলায় বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ীর আরো ৮জনকে আসামী করা হয়েছে।
    বিস্তারিত আসছে…