Category: Uncategorized

  • খাল খননে বদলে যাচ্ছে হারাশিয়ার গ্রমীণ জনপদ

    খাল খননে বদলে যাচ্ছে হারাশিয়ার গ্রমীণ জনপদ

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নে একের পর এক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বদলে যাচ্ছে গ্রামীণ জনপদ। রাজাপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় উন্নয়নের ছোঁয়া না পাওয়া গ্রামগুলোতে দৃশ্যমান উন্নয়ন পরিলক্ষিত হচ্ছে। এরিই ধারাবাহিকতায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের হারাশিয়া খাল খননের শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২ ইং, শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজাপালং ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের এলজিইডি নতুন রাস্তার মধ্যখানে হারাশিয়ার খাল খনন এর শুভ উদ্বোধন করা হয়।

    উক্ত খাল খনন কাজের শ্রমিকদের মধ্যে যথাক্রমে অংশ নিয়েছেন এত্র এলাকা হারাশিয়া, আমিন পাড়া, হয়রাতি পাড়া, হরিণ মারা ও বাগানের পাহাড়ের শ্রমজীবি লোকজন।

    উল্লেখ্য হারাশিয়া খাল খননের করা হবে হাছন আলী মুন্সির বাড়ি হইতে নিচের দিকে কিয়ামন ছড়া পর্যন্ত এই খাল খননের কাজ অব্যাহত থাকবে।

    এছাড়া কারিতাস এইজিও ইঞ্জিনিয়ার বজলুল রহমান বলেন এ খাল খনন কাজের আজ শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে, যথাযথ কাজের গুণগতমান বজায় রেখে কাজটি শেষ করতে ১ মাসের অধিক সময় লাগতে পারে।

  • রংপুরে স্নেহা নার্সিং কলেজে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    রংপুরে স্নেহা নার্সিং কলেজে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    রংপুরে স্নেহা নার্সিং কলেজ লিমিটেডের আয়োজনে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারী) সকালে আর কে রোডস্হ কলেজে স্নেহা নার্সিং কলেজ লিমিটেড এর আয়োজনে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় । অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্নেহা নার্সিং কলেজ লিমিটেড ও স্নেহা জেনারেল হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মনোয়ারুল কাদির মাসুম।

    কলেজের অধ্যক্ষ আম্বিয়া পারভীনের সভাপতিত্বে ও স্নেহা জেনারেল হাসপাতালের কাস্টমার রিলেশনশিপ অফিসার মনিকা জাহান কুইন এর সঞ্চালনায় এবং চীফ ফাইন্যান্স অফিসার শিমুল ইসলাম সার্বিক তত্বাবধানে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন মনিটরিং অফিসার এবিএম জাকির হোসেন, শিক্ষিকা সূচিত্রা দাস, একাডেমিক কো-অর্ডিনেটর কাজী মোহাম্মদ আতাউর রহমান, নার্সি ইন্সট্রাক্টর আয়শা সিদ্দিকা শিলা, আসিবা মাসুমা তাসনিম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মানিক চন্দ্র সাহাসহ অত্র প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন হিসাব কর্মকর্তা রাতুল, ম্যানেজার মিজানুর রহমান, মেডেকেল এসিস্ট্যান্ট ডাঃ মীরজামান হক পিয়াল, অফিস সহায়ক মোঃ মশিউর রহমান, সমীর কুমার পাল, রাওশানুল ইসলাম রাজু, আব্দুর রহমানসহ প্রমূখ।

  • বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটিতে সৈয়দপুরের ফাইজুল

    বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটিতে সৈয়দপুরের ফাইজুল

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- নিজস্ব প্রতিবেদক,

    সৈয়দপুরের ছেলে ফাইজুল ইসলাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পূর্নাঙ্গ কমিটির উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক পদে মনোনীত হয়েছেন।গত মঙ্গলবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

    ফাইজুল ইসলাম সৈয়দপুরের ওয়াপদায় ১ নং ওয়ার্ডের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।নীলফামারী জেলার বাংলাদেশ রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ব্যবসায়ী রুহুল আমীন কোরানী এর এই সন্তান ছাত্র রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত। এছাড়াও সে উল্লাসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সহ অসংখ্য সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত ।

    ফাইজুল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএসসি-ইন-ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং(ইইই) এর তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।সদ্য নতুন কমিটিতে স্থান পাওয়া প্রসঙ্গে ফাইজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, আমাদের জাতির পিতা। তিনি বাঙালির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব। তিনি বাঙালির প্রাণের স্পন্দন ।বঙ্গবন্ধু সবসময়ই আমদের অন্তরের অন্তঃস্থলে আছেন ।বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ তরুণ প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ । পিতা মুজিবের মতো দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করতে চাই ।

    ফাইজুল ইসলামের পিতা রুহুল আমীন কোরানী জানায়, সে তার পরিশ্রম এবং মেধার মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিটিতে স্থান পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে ধন্যবাদ জানাই সাথে তাকে অভিনন্দন জানাই। তার জীবনের সুন্দর সাফল্য ও অগ্রগতি কামনা করি।

    উল্লেখ্য, ফাইজুল স্কুল জীবন থেকেই পিতা মুজিবের আদর্শে এগিয়ে চলেছে ।ছোটথেকেই মানুষের বিপদে আপদে পাশে থাকার চেষ্টা করেছে।করোনা কালীন অসংখ্য মানুষের ত্রান সামগ্রী পৌছে দিতে গিয়ে সেও নিজেও অনেকবার অসুস্হ হয়েছিল ।গত ২০২০ সালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচন পরিচালনা ও সমন্বয় কমিটির সদস্য ছিলেন।

  • সুভা দি আর বিকাশ দার প্রেমের কাহিনীর সূত্রপাত হয় আমাদের হাত ধরে

    সুভা দি আর বিকাশ দার প্রেমের কাহিনীর সূত্রপাত হয় আমাদের হাত ধরে

    ওমর ফারুকঃ- উখিয়া,

    আমাদের বলতে আমি, টুকু,পদ্মা আর লতা।আমাদেরকে বিকাশদা পড়াতেন।আর গ্রামে সবথেকে বড় ঘর প্রভা দিদিদের।যার কারণে আমরা চারজন প্রভাদীর বাড়িতে গিয়ে পড়তাম আর বিকাশ দা ও সেখানে আসতেন।
    আর তাদের প্রেমে ডাকপিয়নও ছিলাম আমরা চারজন।প্রভা দি আমাদের স্কুলে পড়তো।স্কুলে আসা যাওয়ার পথে প্রভার দিকে টুক করে বিকাশ দার দেয়া চিঠি হাতে গুঁজে দিতাম আর দৌড় দিতাম। রক্ত শপথ করে আমরা বিকাশ দা আর প্রভাদি দিকে প্রমিস করেছি,এই কথা আমাদের চারজনের বাইরে কেউ জানবেনা।

    রক্ত শপথ ছিলো এরকম,সুই দিয়ে কুট করে একটু ফুটো করতে হয় আঙুল।সেখান থেকে এক ফোঁটা রক্ত নিয়ে একটা পেরেক বসানো কাঠে লাগাতে হয়।লাগিয়ে তা মাটিতে পুঁতে দিতে হয়।আমরা কথা ভাঙ্গলে কাঠের পেরেক বড় হতে থাকবে।সেই পেরেক নড়তে পারে।যে কথা ভাঙ্গবে তার পেট ফুটো করে দিবে পেরেকটা।আমরা চারজনে তাই নিজেদের সাথেও বিকাশ দার প্রেম কাহিনী আলাপ করিনা।

    বিকাশ দার চিঠির সাথে চারটে চকলেটও দিতেন।চকলেট গুলো আমাদের জন্য।আর চিঠি প্রভাদিদির জন্য ।কিন্তু আমাদের সুখের দিন শেষ হয়ে গেলো একদিন।বিকাশদা কলেজে পড়ার জন্য শহরে পাড়ি জমায়।সেদিন প্রভাদির সাথে আমরাও কেঁদেছিলাম জামতলায় বসে বসে।প্রভাদি কেঁদেছে বিকাশদা দূরে চলে যাচ্ছে তাই। আর আমরা কেঁদেছি চকলেট পাবো না আর,তাই!
    কয়দিন পর সত্যিকারের ডাকপিয়ন আসে।আমরা তখন স্কুল থেকে বাড়ি যাচ্ছিলাম।ভাগ্য ভালো বলতে হবে!পথেই চিঠি নিয়ে নিলাম আমরা।বাড়িতে গেলে কেলেঙ্কারি হয়ে যেতো।তারপর থেকে আমরা চিঠি আসার দিনে স্কুল থেকে ফেরার পথে জামতলায় দাঁড়াতাম।

    পিয়ন এসে চিঠি বাড়িতে দিতে পারতো না আর।আমরা পথেই নিয়ে নিতাম।
    এরকম করতে করতে ফাইনাল পরীক্ষা চলে এলো।এবং আমরা পড়লাম বিপদে।বিপদের সূচনা এভাবে,
    চিঠি যেদিন আসবে সেদিন টুকু জামতলায় দাঁড়ানোর কথা ছিলো।কিন্তু টুকুর বাবা বাজার থেকে আসার সময় তাকে জামতলায় দেখে কান ধরে বাড়িতে নিয়ে এসে পড়তে বসিয়ে দিলো।আর চিঠি নিয়ে পিয়ন সোজা আমাদের বাড়িতে চলে এলো।চিঠিটা পড়লো মায়ের হাতে।বাবার হাতে পড়লে রক্ষে ছিলো।

    কিন্তু আমার মা সাক্ষাত দারোগা।মাকে সবাই ভয় পায়।আর মা যখন চিঠি পড়লো তখন মহা বিপদের ঘন্টি বাজলো কোথায় যেনো।তারপর দেখলাম ঘন্টি না।আসলে আমার কানে মায়ের হাতের থাবড় লেগেছে।
    মা ভেবেছে কোন ছেলে আমাকে চিঠি লিখেছে।মাত্র সিক্সে পড়ুয়া মেয়ের কাছে কারো চিঠি!এরকম ভাবাটা আসলে অন্যায় না।কারণ চিঠিতে প্রভা দিকে বিকাশদা ময়না পাখি বলে সম্বোধন করেছে আর বিকাশদা নিজের নামের জায়গায় লিখে,”তোমার প্রাণপ্রিয় স্বামী!”
    আমাকে বেধড়ক পেটানোর পর চিঠিটা ছিঁড়ে ফেলে দেয়া হয়।তবে আমার পেট থেকে কথা বের করতে পারেনি মা।
    তারপরের বিপদটা হয় সাংঘাতিক!পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর আমরা সবাই নানীবাড়ি যাই।টুকু গ্রামে ছিলো আমাদের চারজনের মধ্যে।টুকুর বাবার হাতে পড়ে চিঠি।টুকুকে পিটিয়ে কথা বের করে নেয় তার বাবা।আর তারপরের ঘটনা খুবই বেদনাদায়ক।

    প্রভা দিকে বিয়ে দিয়ে দেয়া হয় এক সপ্তাহের মধ্যে।বিকাশদা খবর পায় বিয়ের পরেরদিন।ছুটে আসে গ্রামে কিন্তু প্রভাদি তখন শ্বশুরবাড়িতে।এবার বিকাশদার সাথে আমরা চারজন খুব কাঁদি।বিকাশদা প্রভাদির জন্য আর আমরা দুজনের জন্য কাঁদতে থাকি।
    এরপর বিকাশদা শহরে চলে যায়।আর সবাই প্রভাদির কথা বেমালুম ভুলে যাই।প্রভাদি যখন গ্রামে আসে তখন প্রতিবারই তার চোখ মুখ শুকনা লাগে।মুখে আগের মতো হাসি নেই।শুধু আমাদেরকে দেখলে একটু হাসে।
    একদিন আমরা স্কুল থেকে বাড়িতে ফেরার সময় প্রভাদির বাড়িতে খুব চিৎকার শুনতে পাই।প্রভাদির বর চিৎকার করে কি কি যেন বলছে।পরে শুনলাম প্রভাদি নাকি পালিয়েছে।গ্রামের সবাই বিকাশদাকে খবর দেয়।বিকাশদা অবাক হয়।

    কারণ প্রভা দি তার কাছে যায়নি।বিকাশ কে প্রভাদির বর হুমকি ধমকি দিয়ে চলে যায়।তার পরদিন হিজিলিয়া খালে প্রভাদির লাশ ভেসে উঠে।আর বিকাশদা একটা দা নিয়ে প্রভা দির বরের গলা কেটে দিলো।বিকাশদাকে পুলিশে নিয়ে যাওয়ার সময় আমরা চারজন আবার কাঁদলাম।
    প্রভাদির পোস্টমর্টেম রিপোর্টে আসে,অনেক অত্যাচার করে মেরে গঙ্গায় ফেলে দেয়া হয়েছিলো তাকে।প্রভাদির শ্বশুরবাড়ির লোক পরে স্বীকার করে পুরোটা।প্রভাদি নাকি খুব চুপচাপ চলতো।বারবার তার বর তাকে বিকাশদার কথা বলে বলে মারতো।প্রভাদি চুপ করে থাকতো।কখনো টুঁ শব্দ করেনি।শেষদিন মারের চোটে মরেই যায় প্রভাদি।

    তারপর কেটে যায় ১৪ বছর।বিকাশদা যাবতজীবন কারাদন্ড থেকে মুক্তি পায়।আর গ্রামে সবাই বিকাশ পাগলা বলে চিনতে থাকে।ছোট বাচ্চারা দুষ্টুমি করলে বাবা মা ভয় দেখায়,”বিকাশ পাগলার কাছে দিয়ে আসবো একদম!”
    বাচ্চারা ভয় পেয়ে সিঁটিয়ে যায়।আর আমরা চারজন এখনো মাঝে মাঝে জামতলায় বিকাশদার সাথে বসে বসে কাঁদি।

    লেখক
    ওমর ফারুক
    শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক
    আলোকিত ফ্রেন্ডশিপ ক্লাব কক্সবাজার( উখিয়া)
    মোবাইলঃ- 01857-621831

  • “নদীর পাড়ে একা একা দাড়িয়ে সূর্যের কিনারা দেখি”

    “নদীর পাড়ে একা একা দাড়িয়ে সূর্যের কিনারা দেখি”

    ওমর ফারুকঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    গেল সন্ধ্যায় আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নেমেছিল। আমাদের বাড়ির পাশের শীতলক্ষ্যা নদ, বৃষ্টি মেয়ের প্রেমে উচ্ছল, ক্ষণে ক্ষণে ঢলে পড়ছে! আমার খুব মন খারাপ, মরে যাওয়ার মতন। আমি নদীর পাড়ে একা বসে আছি। আম্মা থাপড় দিয়ে আমার মুখ ভোঁতা করে দিয়েছে। কিন্তু আমার তো কোনো দোষ ছিল না! রিপনের দাদি, ধবধবে ফরসা বলে যাকে সবাই পরি দাদি ডাকে, আমাকে বলে কি, ‘এই ছুড়ি, তোর তো জীবনে বিয়ে হবে না।

    তুই দেখতে কেমন ময়লা। ময়লা মেয়েদের বিয়ে হয় জাওলাদের (জেলে) সঙ্গে, কিন্তু তোর তাও হবে না, তুই বেশি কালা, নাক বোঁচা।
    এর দিন পাঁচেক আগে সিংহশ্রী ইউনিয়ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে আমি ক্লাস ফাইভ এ ট্যালেন্ট পুলে বৃত্তি পাই। আশপাশের দশ গাঁয়ের মধ্যে আমিই একমাত্র মেয়ে যে এমন একটা পাশ দিয়েছি। চাচা, ফুফুরা খুশিই হয়েছেন। তবে আমার অন্য চাচাতো বোনেরা যাদের সঙ্গে আমি জড়াজড়ি করে বড় হচ্ছি তারা সবাই ভীষণ সুন্দরী। পাড়ার ছেলে-বুড়ো সবাই বলে ওদের খুব ভালো বর হবে, বড় ঘর হবে। আমি যতই দুপাতা বিদ্যা কপচাই না কেন আমাকে শেষমেশ আইবুড়ো হয়ে বাপের ঘরের খুঁটি হয়ে থাকতে হবে।

    কিন্তু আমারতো খুব বিয়ের শখ! বিয়ের কন্যাকে কি সুন্দর করে সাজায়, আমার যদিও সোনা গয়না পছন্দ না, কেমন ছ্যারাব্যারা জবরজং লাগে! তবে পলা দি’র বিয়েতে যেমন মালাবদল হয়েছিল, কি স্নিগ্ধ বেলি ফুলের এত বড় মালা, আমার তেমনি মালা পরে কনে সাজতে কি ভালো লাগে। কিন্তু পরি দাদি যেহেতু বলেছেন, সেদিন কালামের মাও বলেছে আমার বিয়ে হবে না, আমি কালো, অসুন্দর। আমার কি যে টেনশন! কী করতে পারি আমি! বিয়ের চিন্তায় অঙ্ক ভুল হয়, লুকিয়ে লুকিয়ে আম্মার বেগম পত্রিকার গল্প পড়তেও আর আগের মতো আগ্রহ পাই না।
    মিলি-ঝিলি-পলিদের দেখে দীর্ঘশ্বাস আরও বাড়ে! কি যে করি! তখন রেডিওতে হেনলাক্স রং ফরসা করার ক্রিমের বিজ্ঞাপন হয়, তেরো টাকা দাম। টাকা কই পাই? আমাদের তখন নুন আনতে পান্তা ফুরায়, প্রায়ই কাগজ কেনার টাকা থাকে না, কলাপাতায় বল পয়েন্ট কলম দিয়ে রাফ অঙ্ক করি। তেরো টাকা অনেক টাকা! এগারো বছর বয়সী আমি মনমরা হয়ে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াই। জানি সব মানুষ মাটির তৈরি, তবে ভালো মাটি মানেই গায়ের রং ফরসা। আমি ভেবে পাই না কেন আমাকে গোয়াল ঘরের মেঝের মাটি দিয়ে বানাল! বিল্লাল, রাজীব ওরা আমার থেকেও কালো। কিন্তু বুঝতে হবে, ওরা তো ছেলে। আর ছেলে হলো খাঁটি সোনা। ব্যাকা হলেও লাখ টাকা দাম।

    নাহ, এভাবে আর চলে না, বিয়ে না করে আমি থাকতে পারব না। আমার বেলি ফুলের মালা চাই, গন্ধরাজ তেল চাই, পা রাঙানো আলতা চাই, বেণি করার লাল ফিতে চাই ই চাই। বর ছাড়া কে দেয় এত! তা ছাড়া বিয়ে করা ফরজ, আইবুড়ো থাকলে বাপ মায়ের অমঙ্গল। আমার ফরসা হতেই হবে। শিং মাছ, শিমের বিচি, পাকা টমেটোর টক আর শুকনা বরই এর খাট্টা দিয়ে ভরপেট ভাত খেয়ে তিনটা চারটা নাগাদ বাড়ির সবাই ঘুমায়। এই সুযোগ! আম্মা আলমের ১ নম্বর পচা সাবান দিয়ে কাপর কাচে, খুব নাকি সাফ হয়। যাক বাবা, হাতের কাছে এত সুন্দর সমাধান! আর আমি কিনা ভেবে মরি। মনের সুখে সাবান গায়ে মাখি (এমনি গোসল এর সময় লাক্স সাবান মাখি, এখন আরও সাফ হওয়ার জন্য।

    একটু পর আমার বুদ্ধি আরও বাড়ে। আমি ম্যারা পিঠার মতো এক কামড় দিয়ে পচা সাবানের অর্ধেকটা খেয়ে ফেলি। হুহ! ফরসা আমি হবই। তারপর বমি টমিই করে করে যাতা অবস্থা। মরেই যাই আরকি। তার ওপর আম্মার দুম্মুর দুম্মুর কিল। আমি কালো হওয়ার অপরাধে নদীর পাড়ে বসে একা একা কাঁদতেই থাকি।

    লেখক,
    ওমর ফারুক উখিয়া কক্সবাজার
    যোগাযোগঃ- ০১৮৫৭-৬২১৮৩১

  • পুর্ব ভোমরিয়াঘোনা মোহাম্মদিয়া তা’লিমুল কোরআন নুরানী কেজি ইবতেদায়ী মাদ্রাসা’র ৭ম তম বার্ষিক সভা আগামীকাল

    পুর্ব ভোমরিয়াঘোনা মোহাম্মদিয়া তা’লিমুল কোরআন নুরানী কেজি ইবতেদায়ী মাদ্রাসা’র ৭ম তম বার্ষিক সভা আগামীকাল

    ইমরান তাওহীদ রানা:- বার্তা সম্পাদক,

    নবগঠিত ঈদগাঁও উপজেলাধীন ঈদগাঁও ইউনিয়নের অন্তর্গত পূর্ব ভোমরিয়া ঘোনা মোহাম্মদিয়া তা’লিমুল কোরআন নুরানী কেজি ইবতেদায়ী মাদ্রাসা’র সপ্তম বারের মত বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামীকাল

    এ বার্ষিক সভায় আমন্ত্রিত ওলামায়ে কেরামগনের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন -প্রধান বক্তা চট্টগ্রাম থেকে আগাত মুফতি হেলাল উদ্দিন, বিশেষ আকর্ষণ ঈদগাঁও’র আব্দুর রহমান আজাদ, অত্র মাদ্রাসা’র প্রধান শিক্ষক জাফর আলম,আহমদ হাছান, রামু থেকে আগাত বজলুর রহমান।

    এই বার্ষিক সভা’র অধিবেশন ভিত্তিক সভাপতিত্ব করবেন ফার্ষ্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক রামু শাখার ম্যানেজার ফরিদুল আলম, বিশিষ্ট সমাজ সেবক আব্দুল হাকিম।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ঈদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ছৈয়দ আলম,

    সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সাবেক ঈদগাঁও চেয়ারম্যান ফরিদুল আলম, হাজী শফিক ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ ফেরদৌস, ঈদগাঁও ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল হাকিম,অধ্যাপক ইমাম হোসাইন, সমাজ সেবক নুরুল হক, ঈদগাঁও ৯নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার ডা.এহেছানুল হক, সমাজ সেবক মোস্তাফিজুর রহমান, আব্দুল খালেক, শিক্ষক খাইরুল বশর,সমাজ কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন, সমাজ সেবক আবুল কাশেম, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হুদা, প্রবাসী আব্দুল মালেক,ফরিদুল আলম,মুমিনল হক,মোহাম্মদ রশিদ,খোরশেদ আলম,মোহাম্মদ ইলিয়াছ,আবু তাহের চৌধুরী নয়ন,বেলাল উদ্দিন,ফোরকান আহমদ,জয়নাল উদ্দিন, ইমাম হোসেন,সমাজ সেবক হুমায়ুন কবির, প্রবাসী মোবারক হোসেন,আব্দু শুক্কুর,গোলাম মোস্তফা, মোসলেম উদ্দিন, মোহাম্মদ মোস্তফাসহ আরু অনেকে।

    উক্ত সভায় সকল মুসলিমদের প্রতি দ্বীনি দাওয়াত জানিয়েছে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটি।

  • নব্য ইউপি সদস্যকে মেরে ফেলার হুমকি ধামকি, নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জি,ডি

    নব্য ইউপি সদস্যকে মেরে ফেলার হুমকি ধামকি, নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জি,ডি

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    রংপুর মিঠাপুকুর উপজেলার ৬নং কাফ্রিখাল ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের নব্য ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমান জান ও মালের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে। জি.ডি নংঃ-৬৪৪। মতিয়ার রহমান বাদী হয়ে নিজেই ১২ ফেব্রয়ারী রাত আটটার দিকে মিঠাপুকুর থানায় উপস্থিত হয়ে সাধারণ ডায়েরি করেন। অভিযুক্তরা হলেন, ১.শাহিন মিয়া (৪৫) পিতা মৃত- সেকেন্দার আলী,২. ইলিয়াস আলী (৬৫) পিতা মৃত- আব্দুস সোবহান, ৩.শ্রী নিতাই চন্দ্র (৩৫) পিতা- শ্রী ভবেন চন্দ্র সবাই থানার ৬নং কাফ্রিখাল ইউনিয়ন পরিষদ খোর্দ্দ কাশিনাথপুর মিঠাপুকুর রংপুর।

    অভিযোগ কারি মতিয়ার রহমান সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারী) সাংবাদিকদের কে বলেন, গত ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে সারাদেশে সপ্তম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে মিঠাপুকুর উপজেলার ৬নং কাফ্রিখাল ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে বিপুল ভোটে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়েছি।

    আমার প্রতিপক্ষ ইউপি সদস্যরা যারা নির্বাচনে হেরে গেছে। তারা ভোট শেষে গণনা করার সময়, গণনা ভুল হয়েছে বলে একে একে তিনবার গণনা করিয়েছিল। কিন্ত পরেও গণনা ঠিক ছিল। জনগণ আমাকে বিপুল ভোটে জয়ী করেছে। আমার নির্বাচনী প্রতিপক্ষরা যারা হেরে গেছে তারাই আমাকে হুমকি, ধামকি দিচ্ছে। আমার জান-মালের ক্ষতি করবেন, আমার পরিবারকে সুখে-শান্তিতে থাকতে দিবেন না মিথ্যা মামলা করবেন বলে, দিনে দুপুরে প্রকাশ্যে জনগণের সামনে এ হুমকি দিচ্ছে।
    এবিষয়ে জানার জন্য মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানকে মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি জানান, থানায় জি. ডি হয়েছে।

    সত্যতা পাওয়া গেলে। অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • ভালোবাসা দিবসের ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন যুবলীগ নেতা বশির আহম্মদ

    ভালোবাসা দিবসের ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন যুবলীগ নেতা বশির আহম্মদ

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    আজ ভালোলাগার মানুষকে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সান্নিধ্যে শ্রদ্ধাশীল ভালোবাসায় শিক্ত হলেন উখিয়া উপজেলা যুবলীগের বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দরা।

    ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, সোমবারে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে উখিয়া একটি রেষ্টুরেন্টে প্রিয়নেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সাথে পুষ্পিত অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন উখিয়া উপজেলা যুবলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক গুরু বশির আহম্মদ, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আবুল হোছাইন আবু, রাজাপালং ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি হানিফ ছিদ্দিকী ও অপরাপর উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা যুবলীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক তহিদুল আলম তহিদ।

    আজ পহেললা ফাল্গুন। ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন, অতীতের দুঃখ, দুর্দশা,অপ্রাপ্তি, হতাশা, অক্ষমতা, না পাওয়ার বেদনা, রোগ, শোক, দৈন্যতা, অতিমারীর ভয়াবহতাকে পেছনে ফেলে নতুন কিছুর প্রাপ্তীর প্রত্যয়ে বর্ণিল সাজে আজ থেকে বদলে যাবে প্রকৃতির সাথে আত্মপ্রত্যয়ী মানুষের চিন্তা চেতনা, ধ্যান ধারনা। আর কবির ভাষায় জানান দেবে ‘ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত’ সকলের প্রতি ফাল্গুনের শুভেচ্ছা এই শুভেচ্ছাবাণী।

  • রাজাপালং এগ্রিগেশন এন্ড সেলস সেন্টারের কমিটির ১৪ সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন সামগ্রিক বিতরণ

    রাজাপালং এগ্রিগেশন এন্ড সেলস সেন্টারের কমিটির ১৪ সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন সামগ্রিক বিতরণ

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের পূর্ব সিকদারবিল, গরু বাজার এলাকার ওয়াল্ড ফুড অর্থায়নে ও রিক বাস্তবায়নে এগ্রিগেশন এন্ড সেলস সেন্টারের কমিটির ১৪ সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন সামগ্রিক বিতরণ কার্যক্রমে মধ্যে রয়েছেন টমমট ২টি, স্মার্ট ফোন ২টি, ফ্যান ২টি, ওয়াটার পাম্প ২টি, ডিমের ক্যাইজ ও চেয়ার ১০টি বিতরণ করা হয়েছে।

    ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ইং, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় পূর্ব সিকদারবিল, গরু বাজার এলাকার এগ্রিগেশন এন্ড সেলস সেন্টারের কমিটির ১৪ সদস্যদের মধ্যে এসব সামগ্রিক বিতরণ করা হয়। ডাব্লিও এফপি প্রতিনিধি মিঃ আলবার্ডটো ও বাংলাদেশী প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান, রিক প্রকল্প সমন্বয়কারি রুহুল কুদ্দুস এর উপস্থিতিতে
    বিতরণ কালে উপস্থিতি সম্মানিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নিজাম উদ্দিন আহমেদ। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রসেঞ্জিত তালুকদার।
    উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নেছা বেবী। রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা এম ইউপি সদস্যা খুরশিদা বেগম।

  • উখিয়া উপজেলায় হতে যাচ্ছে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম

    উখিয়া উপজেলায় হতে যাচ্ছে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম

    কাজল আইচ:- উখিয়া কক্সবাজার, 

    শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের নির্ধারিত জায়গা পরিদর্শনে আসেন একটি বিশেষ টিম। শেখ রাসেল স্টেডিয়াম চুড়ান্ত পর্যায়ে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমেদ মহোদয়ের নিরলস প্রচেষ্টায় এবং “শেখ রাসেল স্টেডিয়াম” বাস্তবায়নে চুড়ান্ত পর্যায়ে লক্ষ্যে আরো বিশেষ ভুমিকা রাখেন
    √ উখিয়া সহকারী কমিশনার ভূমি
    মো: তাজ উদ্দিন।
    √ উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    √ উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন শাহীন।

    কক্সবজারের উখিয়ায় ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২, শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায়
    ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের পার্শ্ববর্তী টিএন্ডটি গুচ্ছ গ্রামের পাশে স্টেডিয়ামের জন্য নির্ধারিত জমি পরিদর্শন করতে আসেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ আবদুল মালেক মহোদয়, উখিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাজ উদ্দিন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,
    এড, জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থা, প্রকল্প ইন্জিনিয়ার শেখ রাসেল স্টেডিয়াম ঢাকা, জেলা ক্রীড়া অফিসার, উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন শাহীন, ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ি কন্ট্রাকটর মুফিজ উদ্দিন সহ বিভিন্ন পেশার নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় লোকজন উপস্থিত ছিলেন …..