Category: Uncategorized

  • আরসিসি ড্রেন নির্মাণ কাজ শুভ উদ্বোধন করলেন -পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী

    আরসিসি ড্রেন নির্মাণ কাজ শুভ উদ্বোধন করলেন -পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী

    এস এম মাসুদ রানা:-

    বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:

    বিরামপুর পৌরসভা এলাকা পল্লবী মোড় ফাইভ স্টার মার্কেট থেকে সোনালী ব্যাংকের সামনে পারভেজ কমপ্লেক্স পর্যন্ত ২ শ ১৭ মিটার আরসিসি ড্রেণ নির্মাণ কাজের শুভ উদ্ধোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু ও পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    (২৯ অক্টোবর) শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা সময় পৌর শহর এলাকা ৫নং ওয়ার্ডের পল্লবী মোড় ফাইভ স্টার মার্কেট থেকে সোনালী ব্যাংকের সামনে পারভেজ কমপ্লেক্স পর্যন্ত এ আরসিসি ড্রেণ নির্মাণ কাজের শুভ উদ্ধোধন করা হয়।

    এসময় ১নং প্যালেন মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল (বকুল), বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আকরাম হোসেন, অত্র ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইসমাইল হোসেন, ৪,৫,৬নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর আঙ্গুঁরা পারভীন,ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হোসেন, রুবেল হোসেন,জাহাঙ্গীর আলম, বেলাল হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, সাংবাদিক ফরিদ হোসেন, মাহমুদুল হক মানিক, রায়হান কবির চপল, এসএম মাসুদ রানা,আঃ রউফ,রেজওয়ান আলী, আঃ রাজ্জাক, এরশাদ আলী, আসাদুজ্জামান, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, সুধীজনসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    আরসিসি ড্রেণ নির্মাণ কাজ উদ্ধোধন শেষে পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী বলেন- স্থানীয় মাননীয় সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক মহাদয়ের দিক নির্দেশনায় বিরামপুর পৌরসভার উন্নয়নের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে।

    তারই ধারাবাহিকতায় পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড বাসীর দীর্ঘদিনের যে জলাবদ্ধতা সমস্যা ছিলো ড্রেণটি হলে তা সমাধান হবে। তিনি আরো বলেন-পৌর শহর এলাকার মধ্যে কোন জলাবদ্ধতা থাকবে না। পর্যায়ক্রমে যেসকল এলাকায় জলাবদ্ধতা রয়েছে সেগুলোর সমাধান করা হবে ও ড্রেণেজ ব্যবস্থা করা হবে।

    আরসিসি ড্রেণ নির্মাণ কাজ উদ্ধোধন শেষে দোয়া করা হয়। এসময় দোয়া পরিচালনা করেন বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ আলহাজ্ব মেসবাউল হক।

  • কক্সবাজার সদর স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও চৌফলদন্ডী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যৌথ উদ্যোগে

    কক্সবাজার সদর স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও চৌফলদন্ডী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যৌথ উদ্যোগে

    বার্তা সম্পাদক,

    কক্সবাজার সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও চৌফলদন্ডী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকা মনোনিত প্রার্থী জনাব মুজিবুর রহমান ভাই এর সমর্থনে চৌফলদন্ডীতে নৌকার প্রচারনা ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, কক্সবাজার সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংগ্রামী সভাপতি জনাব এডভোকেট একরামুল হুদা চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আবদুল কাদের, চৌফলদন্ডী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রবিউল আলম,সাধারন সম্পাদক এডভোকেট জসীম সহ ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দ,পোকখালী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আগত স্বেচ্ছাসেবক লীগের সূর্য সারথি প্রিয় ভাইয়েরা।

    আমাদের এবারের মিশন,নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর পরিষদের জন্য পূর্ব নির্ধারিত স্থানে একটি ডিজিটাল চৌফলদন্ডী ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মান।

    শেখ হাসিনার সরকার, বার বার দরকার,
    করতে হলে উন্নয়ন, নৌকা মার্কা প্রয়োজন।
    ডিজিটাল চৌফলদন্ডী নির্মানের শপথ নিন,
    নৌকা মার্কায় ভোট দিন।

  • রাজাপালং ইউনিয়নের অতিদরিদ্র পরিবারের ও টমটম চালকদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ

    রাজাপালং ইউনিয়নের অতিদরিদ্র পরিবারের ও টমটম চালকদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন, জাতীয় সংস্থা (ডাব্লিও এফ পি Wpf এর) অর্থায়নে, ওয়াল্ড ফুড ও রিসোর্স ইন্টিগ্রেশন (রিক) এর সহযোগিতায় রাজাপালং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের অতিদরিদ্র পরিবারের মাঝে (১৬৫) জনকে নগদ অর্থ বিতরণের কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

    অদ্য ২ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার বেলা ১১,৩০ ঘটিকার দিকে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজের মাঠে ১নং ওয়ার্ডের (১৬৫) জন অতিদরিদ্র পরিবারের মাঝে ২৫০০ নগদ অর্থ
    বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন
    উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন আহমদ মহোদয় , আরো উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ আল মামুন, স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ সোহেল বিএ, সাবেক ছাত্রনেতা ওমর খান, কন্ট্রাকটর মুফিজ মিয়াসহ সংশ্লিস্ট এনজিও প্রতিনিধিরা।

    বিতরণ কার্যক্রমের পূর্বে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী মহোদয় বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র ঘোষণাকৃত কক্সবাজার জেলার (এক লক্ষ) হতদরিদ্র মানুষকে নগদ অর্থ দেওয়া হবে, তাঁরই অংশ বিশেষ হিসেবে আজ একটি জাতীয় সংস্থার এনজিও ডাব্লিও এফপি Wpf এর অর্থায়নে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিজাম উদ্দিন আহমেদ এর সর্বোচ্চ আন্তরিকতায় উখিয়া উপজেলায় (সাত হাজার) হতদরিদ্র মানুষের মাঝে এই নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়।
    এর মধ্যে রাজাপালং ইউনিয়ন (দুই হাজার) হতদরিদ্র মানুষ, তাঁর মধ্যে আজ ১নং ওয়ার্ডের (১৬৫) জন হতদরিদ্র মানুষকে দেওয়া হয়েছে।

  • উখিয়াতে অপরূপ সৌন্দর্যে লাল শাপলা ফুলের সমাহার

    উখিয়াতে অপরূপ সৌন্দর্যে লাল শাপলা ফুলের সমাহার

    শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া।

    উখিয়া মাছকারিয়া ডেবা লাল শাপলার সমারহ যে কারো দৃষ্টি আকৃষ্ট করে তুলতে পার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা মাছকারিয়া ডেবার সৌন্দর্য বর্তমানে বাড়িয়ে দিয়েছে লাল শাপলা। পরিকল্পনা গ্রহণ করে মাছকারিয়া ডেবা কে একটি পর্যটন এলাকায় রুপান্তরিত করা যেতে পারে। উক্ত এলাকার খাল-বিলগুলো এখন প্রায় শাপলা শালুকে পরিপূর্ণ। এবং বিভিন্ন মৌসুমি পাখি মাছকারিয়া ডেবায় বিচরন করতে দেখা যায়। এ দৃশ্য দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে আসছে মানুষ। লাল সাদা শাপলার অপরূপ সৌন্দর্যের সমারোহ দেখা যাচ্ছে এই ডেবায়।নিজ হাতে শাপলা উঠাতে হানা দেয় ডেবায় দূর-দূরান্ত থেকে আশা দর্শনার্থীরা ।

    অপরূপ বৈচিত্রের লীলাভূমি আমাদের এই বাংলাদেশ। বিভিন্ন ধরনের ফুলে ফলে সৌন্দর্য্য বাংলার বৈচিত্র্যময়তাকে আরও বেশি সমৃদ্ধ করেছে। বিভিন্ন রকম ফুলের মধ্যে বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের স্বীকৃতি নিয়ে ‘শাপলা’ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। শুধুমাত্র বাংলাদেশ নয়, শ্রীলংকার জাতীয় ফুলও এই শাপলা। শ্রীলংকায় শাপলাকে নীল-মাহানেল বলে ডাকা হয়। ইংরেজিতে শাপলা বলা হয় Water lily যার বৈজ্ঞানিক নাম Nymphea nouchali.

    ষড় ঋতুর বাংলাদেশে বর্ষাকাল অন্যতম। এ সময় নদী-নালা, খাল-বিল, হাওড় ও দিঘি পানিতে থাকে পরিপূর্ণ।

    আর সেসব জায়গায় ফোটে নানা রকম ফুল। এগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা অন্যতম।

    শাপলা ফুল ভোর বেলা ফোটে এবং দিনের আলো বাড়ার সাথে সাথে পাঁপড়ি বুজে যায়। সরাসরি কাণ্ড ও মূলের সাথে যুক্ত থাকে ফুল।

    শাপলার পাতা আর ফুলের কাণ্ড পানির নিচে মূলের সাথে যুক্ত থাকে। আর এই মূল যুক্ত থাকে মাটির সঙ্গে এবং পাতা পানির উপর ভেসে থাকে।
    মূল থেকেই নতুন পাতা জন্ম নেয়। পাতাগুলো গোল এবং সবুজ রঙের হয়, কিন্তু নিচের দিকে কালো রঙ। ভাসমান পাতাগুলোর চারদিক ধারালো হয়। শাপলা ফুল নানা রংয়ের দেখা যায়। সাদা শাপলা দেশের জাতীয় ফুল। তবে উখিয়া মাছকারিয়ার ডেবায় লাল শাপলার এক বিশাল সমাহার।

    উল্লেখ যে মাছকারিয়ার ডেবা নাম করণ প্রাচীন যোগ থেকে মাছের ঘনি ( মাছের হাইজ্যা ) থাকায় একাধিক এলাকার মানুষ মাছ শিকারে আসতেন। সে থেকেই ডেবাটি মানুষের মুখে মুখে মাছকারিয়া ডেবা নামে পরিচিত লাভ করে।

    ফলিয়া পাড়া এলাকার সোহেল বলেন, প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে লাল শাপলা ফুল দেখতে চলে আসি এখানে। জায়গাটিকে অনেকেই শাপলা বিল বলে চিনলেও এই জায়গাটির নাম মাঝকারিয়ার ডেবা। বর্ষা মৌসুমে যখন লাল শাপলা ফুল ফোটে, তখন বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ আসে এই লাল শাপলা ফুল দেখতে। মাঝকারিয়া ডেবায় তিন ধরনের শাপলা ফুল দেখতে পাওয়া যায়। আর সেগুলো হচ্ছে লাল, সাদা ও বেগুনি রঙের শাপলা ফুল। আগস্ট থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বিলে শাপলা ফুলের দেখা মিলে। আর এই ফুলের সৌন্দর্য দেখতে হলে খুব সকাল সকাল আসতে হয়। সূর্য উঠার পরে ফুলের সৌন্দর্য অতটা আর পাওয়া যায় না।

    স্থানীয় দর্শনার্থী জাহিদুর রহমান বলেন , প্রচারের অভাবে এমন সুন্দর্য দেখতে দর্শনার্থীরা আসতে পারছেন না। আমরা কিছুদিন আগেও এসেছিলাম। আবারো আসলাম খুব অসাধারণ একটা জায়গা সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

    করিম মিয়া বলেন, সকালে ফুলের সৌন্দর্য দেখতে অনেক মানুষ এখানে আসে। হাটু পানিতে নেমে তুলে নেয় লাল সাদা শাপলা ফুল। আবার শিশুরা শাপলা ফুলের ডগা দিয়ে তৈরি করে গলার মালা।

    ফুল হাতে এক শিশু বলে, সকালে আমরা এখানে লাল শাপলা তুলতে আসি। আমরা ফুল তুলি। ফুল তুলতে অনেক মজা হয়।

    উদ্ভিদবীদদের মতে, বেশির ভাগ ডেবা খাল বিল,জলাশয়ে পানি না থাকায় দিন দিন অস্বিস্ত সংকটে পড়েছে লাল শাপলার মত অনেক জলজ উদ্ভিদ।

  • চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ এর বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি সম্পন্ন

    চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ এর বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি সম্পন্ন

    উখিয়া প্রতিনিধি।

    বৃক্ষ মানুষের জীবনের অপরিহার্য অংশ । বৃক্ষহীন পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব কল্পনাও করা যায় না। মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত নানা কর্মকান্ডে বৃক্ষ অবদান রেখে চলেছে। পরিবেশের ভারসাম্য ও জীব বৈচিত্র রক্ষার জন্য বৃক্ষের গুরুত্ব অপরিসীম।

    বিগত বছরের মতো এবারও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ এর উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়।

    গত ২৫ জুন, রোজ শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকায় বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি শুরু হয়।

    চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থায়নে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচির এক অংশে মরিচ্যা গোরা মিয়া মার্কেট এর সামনে সকল শাখার সদস্যদের মধ্যে গাছের চারা হস্তান্তর করেন কেন্দ্রীয় কমিটি।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মোস্তাক আহমেদ, কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি মোজাম্মেল হক কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুবেল হোসাইন, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শাহেদ হোছাইন মুবিন, কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা আয়েশা আক্তার, কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি রাশেল, সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম,উখিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি রফিক সহ সংগঠনের সদস্যবৃন্দ ।

    কর্মসূচির অংশ হিসেবে সংগঠনের বিভিন্ন শাখার পক্ষ থেকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও রাস্তার দুইধারে বিভিন্ন ফলের গাছের চাড়া রোপণ করা হবে।

    স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ-এর সভাপতি নুরুল হাকিম বলেন শুরু থেকেই সমাজ সেবামূলক কার্যক্রম ও আর্ত-মানবতার সেবায় কাজ করে আসছে । মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়, অসহায় ও হত দরিদ্র মানুষের মাঝে ত্রাণ ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ ও বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি সফলতার সহিত পালন করেছে ।

    এছাড়াও সংগঠনটি দেশের কল্যাণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মাদকমুক্ত সমাজ, জরুরী প্রয়োজনে রক্তের যোগান, বাল্য বিবাহ রোধ সহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে।ভবিষ্যতেও এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

  • পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা উখিয়ার কেন্দ্রীয় আনন্দ ভবন বৌদ্ধ বিহার

    পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা উখিয়ার কেন্দ্রীয় আনন্দ ভবন বৌদ্ধ বিহার

    শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া।

    নানা বৈচিত্র্য ভরা এ কক্সবাজার । প্রকৃতি অকৃত্রিম ভালোবাসায় এ জেলাটিকে সাজিয়েছে। অপার সৌন্দর্য পর্যটকদের হৃদয় স্পর্শ করে। বাংলার সংস্কৃতি সৃষ্টি, কালচার, ঐতিহ্য আর নিসর্গ প্রকৃতি নিঃসন্দেহে আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। পর্যটকদের অযুত সম্ভাবনার এ জেলার আনাচে-কানাচে লুকিয়ে আছে কত ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি। রয়েছে বহু পুরাকীর্তি স্মৃতিগাথা। অনুপম সৌন্দর্যের আধার এ কক্সবাজার । বিচিত্র ষড়ঋতুর নানা উৎসব মেলা পার্বণে মুখরিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে যুগে যুগে বহু পরিব্রাজক এবং ভ্রমণকারী মুগ্ধ হয়েছেন।

    পর্যটনে রাজধানী হিসেবে খ্যাত কক্সবাজারের উখিয়ায় নতুন করে পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
    প্রত্নতত্ত্বের প্রাচুর্য, ঐতিহাসিক নিদর্শনসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত, যা পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে।

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় অবস্থিত রাজা পালং ইউনিয়নের পাতা বাড়ী আনন্দ ভবন বৌদ্ধ বিহার।

    নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস, বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি উখিয়াকে পরিণত করেছে একটি বহুমাত্রিক আকর্ষণসমৃদ্ধ অনন্য পর্যটন গন্তব্যে, শুধু দেশীয় নয়, বরং বিদেশি পর্যটক ও দর্শনার্থীদের কাছেও সমান জনপ্রিয় এবং সমাদৃত।স্থানীয়রা মনে করছেন যথাযথ সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ জরুরি।

    প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মানুষদের সংগ্রামী ও সাহসী জীবনযাপন পর্যটকদের মুখরিত করবে নিঃসন্দেহে।কক্সবাজার জেলার বৌদ্ধ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো এদেশের পর্যটন শিল্পের নতুন সম্ভাবনা হয়ে উঠতে পারে।

    চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক শাহিনা জানান এ-ই প্রথম এশিয়া মহাদেশের বড় বৌদ্ধ মুর্তি উখিয়া আনন্দ ভবন বৌদ্ধ বিহারে যাঁর দৈর্ঘ্য ১৩০ ফিট।

    ঢাকা থেকে আসা পর্যটক মোঃ আরিফ বলেন ‘এখানে না আসলে বোঝা যেত না শহরের এত কাছে মনোমুগ্ধকর এই রকম একটি পর্যটন স্পট রয়েছে। সরকারিভাবে সঠিক পরিকল্পনা হাতে নিলে প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠবে আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র।

  • উখিয়ার দক্ষিণ ফলিয়াপাড়া জামে মসজিদ এর নতুন ভবন ভিত্তি প্রস্তর শুভ উদ্বোধন চেয়াম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    উখিয়ার দক্ষিণ ফলিয়াপাড়া জামে মসজিদ এর নতুন ভবন ভিত্তি প্রস্তর শুভ উদ্বোধন চেয়াম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া প্রতিনিধি।

    কক্সবাজারের উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ ফলিয়াপাড়া জামে মসজিদ এর নতুন ভবন ভিত্তি প্রস্তর শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    (৩০ এপ্রিল ২০২১) শুক্রুবার জুম্মা নামাজ আদায় করে উক্ত নতুন নির্মিত মসজিদের কাজের শুভ উদ্বোধন করাহয়, এর আগে এলাকার মুসল্লিদের সাথে মতবিনিময় করে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী বলেন এ নবনির্মিত সমজিদের উন্নয়নের কাজের জন্য এলাকার সবাইকে উদ্ভুগ্ধ হতে হবে, এবং সবাইকে সার্বিকভাবে আর্থিক সহযোগিতায় হাত বাড়িয়ে দিতে হবে, একথা বলতেই আগত এলাকার মুসল্লিদের মধ্যেথেকে সাধ্যমত আর্থিক সহযোগিতা করেন ও দোয়া মুনাজাতের মধ্যেদিয়ে সম্পন্ন করা হয়।

    উক্ত দক্ষিণ ফলিয়াপাড়া জামে মসজিদ এর নতুন ভবন ভিত্তি প্রস্তর শুভ উদ্বোধণী অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল হক, উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মৌলভী হারুন অর রশিদ, বিশিষ্ট কন্ট্রাকটর মুফিজ মিয়া, মৌলভী রফিক উদ্দিন,হাজ্বি ছৈয়দ নুর, মোঃ বুদ্রুছ মিয়া, সামশু বলী,দিলদার মিয়া, দিল মোহাম্মদ দিলু, গিয়াস উদ্দিন, মৌলভী নুরুল কবির, মোঃ ছৈয়দ হোসেন সহ এলাকার মুরব্বীগন উপস্থিত ছিলেন।

  • খুলনায় সর্বনিম্ন ফিতরা ৬০ টাকা।। খুলনা প্রতিনিধি

    খুলনায় সর্বনিম্ন ফিতরা ৬০ টাকা।। খুলনা প্রতিনিধি

    খুলনায় এবার সর্বনিম্ন ফিতরা ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজার দর বিশ্লেষণ করে খুলনা জেলা ইমাম পরিষদ এ ফিতরা নির্ধারণ করেছে। আজ শনিবার (১৭ এপ্রিল) খুলনা ইমাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওঃ গোলাম কিবরিয়া মুঠোফোনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার জেলা ইমাম পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    এদিকে জেলা ইমাম পরিষদের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলায় হয়, খুলনা অঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য এবার ৬০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর কারো কাছে সমস্ত ব্যয়ভার বাদ দিয়ে ৬০ হাজার টাকা পূর্ণ এক বছর থাকলে তার ওপর যাকাত আদায় করা ফরজ বলেও জানানো হয়। সদকাতুল ফিতর ও যাকাতের নিসাব পরিমাণ নির্ধারণ করে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইমাম পরিষদের পক্ষ থেকে সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে উক্ত সদকাতুল ফিতর ও নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে সঠিকভাবে যাকাত আদায় করার আহ্বান জানানো হয়।

  • উখিয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের চলমান কাজ পর্যবেক্ষণ করেন, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর

    উখিয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের চলমান কাজ পর্যবেক্ষণ করেন, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    উখিয়া উপজেলা কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের চলমান কাজের তদারকি করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    ২৪ মার্চ, দুপুর ১২.৩০ আইওএম এর অর্থায়ানে মেগা প্রকল্পের আওতায় উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় খেলার মাঠে মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের কাজ তদারকি করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    পরিদর্শন কালিন সময় তিনি কাজের গুণগত মান প্রতিবন্ধকতা নিরসন ও সহযোগিতার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। পরিদর্শন কালিন সময় সাথে ছিলেন উখিয়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জনাব আবদুল্লাহ আল মামুন শাহীন, বিশিষ্ট ক্রীড়াপ্রেমী ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কন্ট্রাকটর ফরিদুল আলম সহ প্রমুখ।

    বুধবার দুপুরে উখিয়া কেন্দ্রীয় ফুটবল খেলার মাঠের মিনি স্টেডিয়াম রূপান্তরের কাজের দ্বিতীয়ধাপে খেলার মাঠের গ্লারী কাজ চলমান রয়েছে, এ কাজের গুনগত দিকভাল দেখেন এছাড়া উক্ত কাজের ইঞ্জিনিয়ার ও কন্ট্রাকটরের সাথে কথাও বলেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।
    এসময় প্রত্ত্বান্ত এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গও উপস্থিত ছিলেন।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    কক্সবাজারের উখিয়ায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক জনাব মামুনুর রশিদ মহোদয়,

    মঙ্গলবার ৯মার্চ, বিকাল সাড়ে চারটায় পরিদর্শনে আসেন, পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়,
    এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি জনাব আমিমুল এহসান খান,
    এর আগে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,


    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য নুরুল কবির, মোঃ সালাহ উদ্দিন, মোঃ সাহজান, মীর শাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, আব্দুল হক, আব্দুর রহিম, ইকবাল বাহার, মোঃ হেলাল উদ্দিন, কামরুন নেছা ও খুরশিদা বেগম সহ প্রমুখ।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।