Category: Uncategorized

  • সাংবাদিকঃ আলমগীর ইসলামাবাদীর বড় ছেলে রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদী প্রথম খতমে তারাবী ১১ দিনে,২য় তারাবী ৯ দিনে সমাপ্ত।

    সাংবাদিকঃ আলমগীর ইসলামাবাদীর বড় ছেলে রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদী প্রথম খতমে তারাবী ১১ দিনে,২য় তারাবী ৯ দিনে সমাপ্ত।

    চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
    আজ ১৮ রমজান ২০ এপ্রিল ২২,বৃহস্পতিবার, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম দারুল হিদায়া তাহফিজুল কুরআন মাদরাসার হল রুমে, মাদরাসার প্রতিষ্টাতা পরিচালক ও পাঁচলাইশ মক্কী মসজিদের সম্মানিত ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা ক্বারি আবুল হাসান সাহেব হাফিজাহুল্লাহ্ এর তত্বাবধানে ও ছোট ভাই হাফেজ মাওলানা শাকের উল্লাহ’র আন্তরিক প্রচেষ্টায় ১৮ এ রমজানের বিতরে অত্র মাদরাসার মেধাবী ছাত্র সাংবাদিকঃ আলমগীর ইসলামাবাদীর বড় ছেলে রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদী একই রমজানের মধ্যে ২য় খতমে তারাবী শেষ করার সফলতা অর্জন করেছে,আলহামদুলিল্লাহ।

    রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদী গত ফেব্রুয়ারী মাসে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ তাহফিজুল কুরআন সংস্থার তত্বাবধানে, আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া মাদরাসা কতৃক আয়োজনে ৪২ তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগীতায় ২য় গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করে, জামিয়া পটিয়া মাদরাসার প্রধান মহাপরিচালক আল্লামা মুফতি আবদুল হালিম বোখারী সাহেব হজুর হাফিজাহুল্লাহ্’র হাত থেকে পুরস্কার ও সনদ গ্রহণ করেন।
    রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদী ৭-৮ বছর বয়সে কৃতিত্বের সাথে প্রাথমিক শিক্ষা নূরানী প্রথম ও ২য় ক্লাস শেষ করে ৮ বছর বয়সে চাচা হাফেজ মাওলানা শাকের উল্লাহ’র তত্বাবধানে হিফয খানায়ৃ ভর্তি হয়ে ১১ বছর বয়সে ৩০ পারা কুরআন শরীফ হিফয সবক সমাপ্তকরে, দাওর চলা অবস্থায় আজ ১৮ রমজানের মধ্যে ২য় খতমে তারাবী শেষ করার শুভাগ্য লাভ করেছে।

    রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদী ২০১০ সালে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে সুবহে সাদেকের সময় শুক্রবারে বাঁশখালী উপজেলার আওতাধীন চাম্বল ইউনিয়নের ১ নাম্বার ওয়ার্ডে অবস্থিত পশ্চিম চাম্বল মওলানা জামাল উদ্দিন সাহেবের বাড়ি নিবাসী সফল দাদা জনাব মোহাম্মদ রুহুল আমিন সাহেবের বড় ছেলে,পিতাঃ সাংবাদিক এইচ এম আলমগীর ইসলামাবাদীর ঘরে,মাতাঃ পেকুয়া বারবাকিয়া নিবাসী মৌলভী বাজার ফারুকীয়া ইসলামিয়া আলিয়া মাদরাসার প্রতিষ্টাতা পরিচালক পীরে কামেল আলহাজ্ব আল্লামা শাহ্ মোহাম্মদ ওমর ফারুকী (রহ.) এর আদরের ছোট মেয়ে মাতাঃ মোছাম্মৎ উম্মে সালমা (রুমীর) খোলে ফুট ফুটে এক ভবিষ্যৎ আশার আলো জন্ম গ্রহণ করেন।

    রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদীর এই সফলতা অর্জনে যাদের আন্তরিকতা ও প্রচেষ্টা প্রথমে মাতা-পিতা,দাদা-দাদি,চাচা,ফুপি,২য় প্রচেষ্টা প্রাথমিক নূরানী শিক্ষা শেখেরখীর সরকার বাজার মুনীরিয়া ইসহাকীয়া মাদরাসার পরিচালক মাওলানা আবুল হোসেনসহ মাদরাসার শিক্ষক বৃন্দ, ৩য় যাদের সবচাইতে প্রচেষ্টা উল্লেখ যোগ্য পিতাঃ সাংবাদিকঃ আলমগীর ইসলামাবাদী ছেলেকে দ্বীনের পথে সুদক্ষ পরিচালনা ও চাচা হাফেজ মাওলানা শাকের উল্লাহ’র সুনজর ও তত্ত্বাবধানে, মাদরাসার শিক্ষক বৃন্দের আন্তরিক মেহেনত ও প্রচেষ্টার বদৌলতে আজ শিশু রহমতুল্লাহ থেকে হাফেজ মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। ভবিষ্যতে সকলের দোয়া ও আন্তরিক ভালবাসার মাধ্যমে বাকি পড়া-লেখা যেন শেষ করতে পারে এটাই কামনা।

    পরিশেষেঃ-
    যে সমস্ত আত্মীয় স্বজন,বন্ধু মহল ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা আমার ছেলে রহমতুল্লাহ বিন আলমগীর ইসলামাবাদীর সফলতার জন্য দোয়া করেছেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

    মা-আচ্ছালামঃ
    পিতাঃ সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদী।
    মাতাঃ মোছাম্মৎ উম্মে সালমা (রুমী)।
    শেখেরখীল, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম।

  • ইতিকাফের বিধি বিধান মুফতী তাহমীদ শামী

    ইতিকাফের বিধি বিধান মুফতী তাহমীদ শামী

    ৪৫২ নং ফতোয়া
    ইতিকাফের বিধি বিধানঃ
    মুফতী তাহমীদ শামী

    ﺑﺴﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ .
    ইতিকাফ আরবি শব্দ৷ ইতিকাফ শব্দের অর্থ হলো- বসে থাকা, অবস্থান করা, বিশ্রাম করা, সাধনা করা ইত্যাদি। শরয়ী পরিভাষায় যে মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামায জামাআত সহকারে নিয়মিত আদায় করা হয়, এমন মসজিদে আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে নিয়ত সহকারে অবস্থান করাকে ইতিকাফ বলে। (সূরা বাকারা ১৮৭ নং আয়াত৷ আহকামুল কুরআন ১/৫১৩, ৫১৫ পৃষ্ঠা৷

    #ইতিকাফের_গুরুত্বঃ
    ইতিকাফ রমযানের সাথে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদাত৷ আর রমযানের অন্যান্য করনীয় ইবাদাত শেষে একজন রোযাদারের গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো ইতিকাফ করা৷ কেননা
    রমযানের খায়র-বরকত লাভে ইতিকাফের গুরুত্ব অপরিসীম। ইতিকাফের মাধ্যমে লাইলাতুল কদর নসিব হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। আর লাইলাতুল কদরের আশায় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথমে রমযানের প্রথম দশদিন ইতিকাফ করেছেন৷ আতপর দ্বিতীয় দশদিন ইতিকাফ করেছেন৷ অতপর স্বপ্নে তাকে জানানো হলো যে, লাইলাতুল কদর শেষ দশকে রয়েছে৷ অতপর তিনি শেষ দশকে ইতিকাফ করার ব্যপারে বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। শুধু তাই নয়! নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে প্রতি বৎসর ইতিকাফ করেতেন এবং তাঁর পবিত্র স্ত্রীগণও ইতিকাফ করতেন এবং তাঁর সাহাবীরাও ইতিকাফ করতেন৷ আর উম্মতকে তিনি ইতিকাফ করার জন্য বিশেষভাবে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করেছেন। যেমন হাদীস শরীফে বর্নিত হয়েছে-
    ﻋَﻦْ ﺃُﺑَﻲِّ ﺑْﻦِ ﻛَﻌْﺐٍ ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﻌْﺘَﻜِﻒُ ﺍﻟْﻌَﺸْﺮَ ﺍﻟْﺄَﻭَﺍﺧِﺮَ ﻣِﻦْ ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ ﻓَﺴَﺎﻓَﺮَ ﻋَﺎﻣًﺎ ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﻛَﺎﻥَ ﻣِﻦْ ﺍﻟْﻌَﺎﻡِ ﺍﻟْﻤُﻘْﺒِﻞِ ﺍﻋْﺘَﻜَﻒَ ﻋِﺸْﺮِﻳﻦَ ﻳَﻮْﻣًﺎ .
    হযরত উবাই বিন কা’ব রাযিঃ থেকে বর্ণিত৷ হযরত নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি বছর রমাদানের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করতেন। তবে তিনি কোন এক বছর রমযানে সফরে অতিবাহিত করেন। এরপর পরবর্তী বছর তিনি বিশ দিন ই‘তিকাফ করেন। সনদ সহীহ৷ (সুনানে ইবনে মাজাহ ১৭৭০ হাদীস৷ সুনানে আবূ দাউদ ২৪৬৩ হাদীস৷ সুনানে তিরমিযী ৮০৩ হাদীস৷ সহীহ ইবনে খুযায়মাহ ২২২৭ হাদীস৷ মুসনাদে আহমাদ ২০৭৭০ হাদীস৷ মুসতাদারাকে হাকীম ১৬০১ হাদীস৷ মিশকাতুল মাসাবীহ ২১০২ হাদীস৷)

    হাদীস শরীফে আরও বর্নিত হয়েছে-
    ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ : ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰَّ ﷺ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﻌْﺘَﻜِﻒُ ﺍﻟْﻌَﺸْﺮَ ﺍﻟْﺄَﻭَﺍﺧِﺮَ ﻣِﻦْ ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ ﺣَﺘّٰﻰ ﺗَﻮَﻓَّﺎﻩُ ﺍﻟﻠّٰﻪُ ﺛُﻢَّ ﺍﻋْﺘَﻜَﻒَ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟُﻪ ﻣِﻦْ ﺑَﻌْﺪِﻩ .
    উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা রাযিঃ থেকে বর্ণিত৷ তিনি বলেনঃ হযরত নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সবসময়ই রমযান মাসের শেষ দশদিন ইতিকাফ করেছেন৷ তাঁর ওফাতের পর তাঁর স্ত্রীগণও ইতিকাফ করেছেন। সনদ সহীহ৷ (সহীহুল বুখারী ২০২৬ হাদীস৷ সহীহু মুসলিম ১১৭২ হাদীস৷ সুনানে আবূ দাঊদ ২৪৬২ হাদীস৷ সুনানে তিরমিযী ৭৯০ হাদীস৷ মুসনাদে আহমাদ ২৪৬১৩ হাদীস৷ মিশকাতুল মাসাবীহ ২০৯৭ হাদীস৷)

    হাদীস শরীফে আরও বর্নিত হয়েছে-
    ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﻗَﺎﻝَ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﻌْﺮِﺽُ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻨّﺒِﻲِّ ﺻَﻠّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠّﻢَ ﺍﻟﻘُﺮْﺁﻥَ ﻛُﻞّ ﻋَﺎﻡٍ ﻣَﺮّﺓً، ﻓَﻌَﺮَﺽَ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻣَﺮّﺗَﻴْﻦِ ﻓِﻲ ﺍﻟﻌَﺎﻡِ ﺍﻟّﺬِﻱ ﻗُﺒِﺾَ ﻓِﻴﻪِ، ﻭَﻛَﺎﻥَ ﻳَﻌْﺘَﻜِﻒُ ﻛُﻞّ ﻋَﺎﻡٍ ﻋَﺸْﺮًﺍ، ﻓَﺎﻋْﺘَﻜَﻒَ ﻋِﺸْﺮِﻳﻦَ ﻓِﻲ ﺍﻟﻌَﺎﻡِ ﺍﻟّﺬِﻱ ﻗُﺒِﺾَ ﻓِﻴﻪِ .
    হযরত আবু হুরায়রা রাযিঃ বলেছেনঃ হযরত জিবরীল প্রতি বছর হযরত নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে একবার কুরআন শোনাতেন। কিন্তু যে বছর তাঁর ওফাত হয় সে বছর দুই বার শোনালেন। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি বছর দশ দিন ইতিকাফ করতেন। কিন্তু ইন্তেকালের বছর তিনি বিশ দিন ইতিকাফ করেছেন। সনদ সহীহ৷ (সহীহুল বুখারী ৪৯৯৮, ২০৪৪ হাদীস৷ সুনানে ইবনে মাজাহ ১৭৬৯ হাদীস৷ সুনানে আবূ দাউদ ২৪৬৬ হাদীস৷ সুনানে তিরমিযী ৭৯০ হাদীস৷ সুনানে দারেমী ১৭৭৯ হাদীস৷ মুসনাদে আহমাদ ৭৭২৬ হাদীস৷)

    ১৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফের শর্তসমূহঃ
    ১৷ মুসলিম হওয়া৷
    ২৷ বালিগ বা বালিগা হওয়া৷
    ৩৷ সুস্থ-মস্তিস্কের অধিকারী হওয়া৷
    ৪৷ ইতিকাফের নিয়ত করা৷
    ৫৷ মাসজিদে ইতিকাফ করা৷
    ৬৷ মাসজিদে নির্ধারিত স্থানে ইতিকাফ করা৷
    ৭৷ রোযা অবস্থায় ইতিকাফ করা৷
    (আহকামুল কুরআন ১/৫২২ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১০,৫১১ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে ইউনুসিয়া ২/৪৫৭ পৃষ্ঠা৷ আশরাফুল হিদায়া ২/২৮৬ পৃষ্ঠা৷ কানযুদ দাকায়িক ১/২৮৭ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৫ পৃষ্ঠা৷)

    ২৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফের স্থানঃ
    ইতিকাফের জন্য সর্বোত্তম স্থান হলো-মাসজিদুল হারাম৷ তারপর মাসজিদুন নববী৷ তারপর মাসজিদুল আকসা৷ তারপর মাসজিদুল জুমুআ৷ তারপর মাসজিদে পাঞ্জেগানা৷ আর মহিলাদের জন্য ইতিকাফের সর্বোত্তম স্থান হলো- ঘরের অন্দর মহল৷ এছাড়া অন্য কোথাও ইতিকাফ সহীহ হবেনা৷ (আহকামুল কুরআন ১/৫১৩, ৫১৫ পৃষ্ঠা৷ আহকামুল হাদীস ৬৫২ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৬ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১০ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে রহিমীয়া ৫/২০৯ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে ইউনুসিয়া ২/৪৫৯ পৃষ্ঠা৷ বেহেশতী গাওহার ১১/১৪৬ পৃষ্ঠা৷ আশরাফুল হিদায়া ২/২৮৮ পৃষ্ঠা৷ ইসলামী ফিকাহ ২/২১৩ পৃষ্ঠা৷)

    ৩৷ মাসআলাঃ
    পুরুষের ইতিকাফ সহীহ হওয়ার জন্য শরয়ী মসজিদ হওয়া জরুরী। যেমন কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে, আর যতক্ষণ তোমরা ইতিকাফ অবস্থায় মাসজিদে অবস্থান কর ততক্ষন পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিলিত হয়ো না৷ -(সূরা বাকারা ১৮৭ আয়াত৷) ইমাম কুরতুবী রাহিঃ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ উক্ত আয়াতের আলোকে সকল ইমাম এ বিষয়ে একমত যে, মসজিদ ছাড়া অন্যস্থানে ইতিকাফ সহীহ হবে না। তাই নামায-ঘরে বা ইবাদত খানায় কিংবা অন্য কোন স্থানে ইতিকাফ সহীহ হবে না। অনুরুপভাবে মিল ফেক্টরীর ওয়াকফবিহীন মাসজিদেও ইতিকাফ সহীহ হবেনা৷ যদিও ইমাম মুয়াযযিন নির্ধারিত থাকে৷ (সূরা বাকারা ১৮৭ আয়াত৷ তাফসীরে কুরতুবী ২/২২২ পৃষ্ঠা৷ আহকামুল কুরআন ১/৫১২ পৃষ্ঠা৷ আহকামুল আওকাফ ৭২ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে শামী ২/৪৪০ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে তাতারখানিয়া ৩/৪৪২ পৃষ্ঠা৷ খুলাসাতুল ফতোয়া ১/২৬৭ পৃষ্ঠা৷ বাদায়েউস সানায়ে ২/২৮০ পৃষ্ঠা৷)

    ৪৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফ তিন প্রকারঃ
    ১৷ ওয়াজিব ইতিকাফ৷ তথা-মান্নতের ইতিকাফ৷
    ২৷ সুন্নত ইতিকাফ৷ তথা-রমযান মাসের শেষ দশ দিনের ইতিকাফ৷
    ৩৷ নফল ইতিকাফ৷ তথা-যে কোন দিন বা যে কোন সময়ের ইতিকাফ৷ তবে নফল ইতিকাফ এক মুহুর্তও হতে পারে৷ (সুনানে ইবনে মাজাহ ১৭৭২, ১৭৬৯ হাদীস৷ নাসরুল বারী শরহে বুখারী ৫/৬৪৪ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১০ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে জামেয়া ৫/২১৭ পৃষ্ঠা৷ বেহেশতী গাওহার ১১/১৪৭ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৫ পৃষ্ঠা৷)

    ৫৷ মাসআলাঃ
    সুন্নত ইতিকাফঃ
    রমযান মাসের শেষ দশদিন মহল্লার মাসজিদে ইতিকাফ করা সুন্নতে মুআক্কাদাহ আলাল কিফায়া৷ অর্থাৎ মহল্লার দু’একজন লোক ইতিকাফ করলেই সকলের পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যাবে৷ আর যদি মহল্লার একজন লোকও ইতিকাফ না করে, তবে মহল্লার সকলেই সুন্নাত তরকের গুনাহগার হবে৷ (সহীহুল বুখারী ২০২৬ হাদীস৷ ফতোয়ায়ে শামী ৩/৪৩০ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে জামেয়া ৩/৩০২ পৃষ্ঠা৷ আশরাফুল হিদায়া ২/২৮৫ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৬ পৃষ্ঠা৷)

    ৬৷ মাসআলাঃ
    অনেক এলাকায় এরুপ প্রচলন রয়েছে যে, শুধু রমযানের শেষ তিনদিন ইতিকাফ করে৷ এতে সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ ইতিকাফ আদায় হবেনা বরং তা নফল ইতিকাফ হিসেবে গন্য হবে৷ আর উক্ত অবস্থায় সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ তরক করার কারনে মহল্লার সকলেই গুনাহগার হবে৷ (সহীহুল বুখারী ২০২৬ হাদীস৷ মুসনাদে আহমাদ ৭৭২৬ হাদীস৷ ইমদাদুল ফতোয়া ২/১৫৪ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৬ পৃষ্ঠা৷ মাসায়েলে ইতিকাফ ২৬ পৃষ্ঠা৷)

    ৭৷ মাসআলাঃ
    রমযান মাসের বিশ রোযার দিন সূর্যাস্তের পূর্ব থেকে ইতিকাফের নির্ধারিত স্থানে অবস্থান করা এবং ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা প্রমাণিত হওয়া পর্যন্ত ইতিকাফে বহাল থাকা জরুরী৷ তবে সূর্যাস্তের পুর্বেই যদি ঈদের চাঁদ দেখা যায়, তাহলে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ইতিকাফে অবস্থান করা জরুরী৷ (নাসরুল বারী শরহে বুখারী ৫/৬৪৩ পৃষ্ঠা৷ আনওয়ারুল মিশকাত ৩/৩৭২ পৃষ্ঠা৷ ইসলামী ফিকাহ ২/২১৪ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়া ও মাসায়িল ৪/৬৬ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৬ পৃষ্ঠা৷)

    ৮৷ মাসআলাঃ
    অনেক এলাকায় ইতিকাফ করার জন্য লোক খুঁজে পাওয়া যায়না৷ তখন অন্য এলাকা থেকে লোক এনে ইতিকাফে বসায়৷ এতে ইতিকাফ আদায় হয়ে যাবে৷ কিন্তু এরুপ করা উচিত নয়৷ (ফতোয়ায়ে দারুল উলুম ৬/৫১২ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে শামী ২/৪৪২ পৃষ্ঠা৷ খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/২৬৭ পৃষ্ঠা৷ ইলাউস সুনান ১৬/১৭২ পৃষ্ঠা৷ মাসায়েলে ইতিকাফ ২৪-২৫ পৃষ্ঠা৷)

    ৯৷ মাসআলাঃ
    বিনিময় দিয়ে বা বিনিময় নিয়ে ইতিকাফ করা বা করানো সম্পূর্ণ নাজায়েয৷ কেননা ইতিকাফ একটি ইবাদাত৷ আর ইবাদাতের বিনিময় দেয়া-নেয়া জায়েয নেই৷ তবে ইতিকাফকারীকে হাদিয়া দেয়া অবশ্যই জায়েয হবে৷ (ফতোয়ায়ে কাসেমীয়া ১/৩২৬ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে শামী ২/১৯৯ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে তাতার খানিয়া ২/৩২৫ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে রহমানিয়া ১/৪৫৮ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৬ পৃষ্ঠা৷)

    ১০৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফকারীর করণীয়ঃ
    ১৷ অধিক পরিমাণে কুরআনুল কারীম তিলাওয়াত করা৷
    ২৷ অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ করা৷
    ৩৷ অধিক পরিমাণে তাসবীহ তাহলীল পাঠ করা৷
    ৪৷ অধিক পরিমাণে তাওবা ইস্তিফফার করা৷
    ৫৷ অধিক পরিমানে নফল নামায আদায় করা৷
    ৬৷ সর্বদা আল্লাহ তায়ালার ধ্যানে মগ্ন থাকা৷
    ৭৷ ইলমে দ্বীন চর্চা করা৷
    ৮৷ দ্বীনি কিতাবাদী মুতায়ালা করা৷
    ৯৷ দ্বীনি কিতাবাদী রচনা করা৷
    ১০৷ ফতোয়া ও মাসআলা মাসায়িল রিসার্চ করা৷
    (নাসরুল বারী শরহে বুখারী ৫/৬৪৩ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১২ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়া ও মাসায়িল ৪/৬৭ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৭ পৃষ্ঠা৷ আহকামে রমযানুল মোবারক ১০ পৃষ্ঠা৷)

    ১১৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফ ভঙ্গের কারণসমূহঃ
    ১৷ ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় স্ত্রী-সহবাস করা৷
    ২৷ খাহেশাতসহ স্বামী-স্ত্রী আদর-সোহাগ করা৷
    ৩৷ হস্তমৈথুন করে বির্যপাত করা৷
    ৪৷ শরয়ী প্রয়োজন ব্যতীত রোযা ভঙ্গ করা৷
    ৫৷ শরয়ী প্রয়োজন ব্যতীত মাসজিদ থেকে বের হওয়া৷
    ৬৷ ভুলক্রমে মাসজিদ থেকে বের হওয়া৷
    ৭৷ জোরপুর্বক কেউ মাসজিদ থেকে বের করে দিলে৷
    ৮৷ চিকিৎসার জন্য মাসজিদ থেকে বের হলে৷
    ৯৷ রোগীর সেবার জন্য মাসজিদ থেকে বের হলে৷
    ১০৷ জানাযা পড়া বা পড়ানোর জন্য মাসজিদ থেকে বের হলে৷
    ১১৷ ফরয নয় এমন গোসলের জন্য মাসজিদ থেকে বের হলে৷
    ১২৷ জিহাদের উদ্দেশ্যে মাসজিদ থেকে বের হলে৷
    ১৩৷ মহিলাদের হায়েয বা নেফাস হলে৷ (সূরা বাকারা ১৮৭ আয়াত৷ সুনানে আবূ দাঊদ ২৪৭৩ হাদীস৷ সুনানুল কুবরা-বায়হাকী ৮৫৯৪ হাদীস৷ মিশকাতুল মাসাবীহ ২০০৪ হাদীস৷ আহকামুল কুরআন ১/৫২০ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৩৭ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১২-৫১৩ পৃষ্ঠা৷)

    ১২৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফকারীর গোসলের হুকুমঃ
    ইতিকাফ অবস্থায় ফরয গোসল ব্যতীত অন্য গোসলের জন্য মাসজিদের বাহিরে গেলে ইতিকাফ ভঙ্গ হয়ে যাবে৷ এমনকি জুমার গোসলের জন্যও৷ কেননা হযরত নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইতিকাফ অবস্থায় জুমার গোসল করেন নি৷ তবে হাঁ যদি অতিব প্রয়োজন হয় যার কারনে শারীরিক অস্থিরতা অনুভব হয় এবং ইবাদতে বিঘ্নতা ঘটে, তাহলে গোসল করতে পারবে৷ তবে এ ক্ষেত্রে করনীয় হলো অজুর জন্য বের হয়ে অজুর সমপরিমাণ সময়ে গোসল করে নেওয়া৷ কিন্তু গায়ে সাবান লাগালে ও কাপড় ধুয়ে সময় নষ্ট করলে ইতিকাফ ভঙ্গ হয়ে যাবে৷ (বেহেশতী জেওর ৩/২৭২ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে উসমানী ২/১৯৫ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে মাদানিয়া ১/৩১৮ পৃষ্ঠা৷ আহসানুল ফতোয়া ৪/৫০৫ পৃষ্ঠা৷ আহকামুল হাদীস ৬৫৪ পৃষ্ঠা৷ মাসায়িলে ইতিকাফ ৪৬ পৃষ্ঠা৷)

    ১৩৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফকারী যেসব কারনে মাসজিদ থেকে বের হতে পারেঃ
    ১৷ পস্রাব পায়খানা করার জন্য৷
    ২৷ অজু করার জন্য৷
    ৩৷ ফরয গোসল করার জন্য৷
    ৩৷ খানা আনার জন্য৷ যদি কোন লোক না থাকে৷
    ৪৷ আযান দেওয়ার জন্য৷ যদি তিনি মুয়াযযিন হয়৷
    ৫৷ জুমার নামায আদায় করার জন্য৷ যদি উক্ত মাসজিদে জুমা না হয়৷
    ৬৷ জান-মালের নিরাপত্তার জন্য৷
    ৭৷ মাসজিদ ভেঙ্গে গেলে অন্য মাসজিদে যাওয়ার জন্য৷
    (আহকামুল কুরআন ১/৫১৮ পৃষ্ঠা৷ আহকামুল হাদীস ৬৫৩ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে শামী ২/৪৪৫ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে ইউনুসিয়া ২/৪৬০ পৃষ্ঠা৷ কিতাবুল ফিকাহ ১/৯৫৩ পৃষ্ঠা৷ মাজমাউল আনহুর ১/২৫৬ পৃষ্ঠা৷)

    ১৪৷ মাসআলাঃ
    ইতিকাফের কাযাঃ
    রমযানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করা অবস্থায় যদি কোন দিনের ইতিকাফ ভঙ্গ হয়ে যায়, তবে শুধু সে দিনের ইতিকাফ কাযা করা ওয়াজিব হবে৷ আর তা সামনের রমযানেও কাযা করতে পারবে। তবে রমযানের বাইরে ইতিকাফটি কাযা করতে চাইলে সূর্যাস্তের পর থেকে পরের দিন নফল রোযাসহ সূর্যাস্ত পর্যন্ত মসজিদে ইতিকাফ করতে হবে। উল্লেখ- শুধু ওয়াজিব ও সুন্নত ইতিকাফের কাযা করতে হয়৷ নফল ইতিকাফের কোন কাযা নেই৷ (সহীহুল বুখারী ২০৪১ হাদীস৷ মুসনাদে ইমাম আবু হানিফা ২১৯ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে শামী ৩/৪৪৪ পৃষ্ঠা৷ বাদায়েউস সানায়ে ২/২৮২ পৃষ্ঠা৷ ফাতহুল কাদীর ২/৩০৮ পৃষ্ঠা৷)

    ১৫৷ মাসআলাঃ
    মান্নতের ইতিকাফঃ
    কেহ যদি মান্নত করে যে, মাসজিদুল হারামে বা মাসজিদুন নববীতে কিংবা মাসজিদুল আকসায় অথবা অন্য কোন মাসজিদে ইতিকাফ করবে, তবে যে কোন মাসজিদে ইতিকাফ করলেই মান্নত পুরা হয়ে যাবে৷ (সহীহুল বুখারী ২০৩২ হাদীস৷ সুনানে আবু দাউদ ২৪৭৪ হাদীস৷ মুসনাদে ইমাম আবু হানিফা ২১৯ পৃষ্ঠা৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১৬ পৃষ্ঠা৷ আশরাফুল হিদায়া ২/২৮৬ পৃষ্ঠা৷)

    ১৬৷ মাসআলাঃ
    কেহ যদি একমাস ইতিকাফ করার মান্নত করে মৃত্যু বরন করে, তবে প্রতি দিনের ইতিকাফের জন্য সদকাতুল ফিতর পরিমাণ খাদ্য বা মূল্য মিসকিনকে দেয়া ওয়াজিব হবে৷ তবে কেহ যদি অসুস্থ অবস্থায় মান্নত করে যে, যদি সুস্থ হই তবে একমাস ইতিকাফ করবো, কিন্তু সুস্থ হওয়ার পুর্বেই সে মারা গেল, তাহলে কিছুই করতে হবেনা৷ আর কারো জিম্মায় ইতিকাফের কাযা থাকলে মৃত্যুর পুর্বেই অসিয়ত করে যাওয়া ওয়াজিব৷ (সহীহুল বুখারী ২০৪৩ হাদীস৷ ফতোয়ায়ে আলমগীরী ১/৫১৬-৫১৭ পৃষ্ঠা৷ আহকামুস সিয়াম ৪৪ পৃষ্ঠা৷ আহকামুল কুরআন ১/৫১৭ পৃষ্ঠা৷)
    ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺍﻋﻠﻢ ﺑﺎﻟﺼﻮﺍﺏ

    সৌজন্যেঃ
    আত তাহমীদ ইসলামীক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ৷
    ১৯ রমযান ১৪৪৩ হিজরী৷
    ২১/৪/২০২২ ঈসায়ী৷

  • উ‌খিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে “উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া”র সৌজন্য স্বাক্ষা‌ৎ

    উ‌খিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে “উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া”র সৌজন্য স্বাক্ষা‌ৎ

    এম. মোস্তফা কামাল আজিজী।

    উ‌খিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ইমরান হোসাইন সজী‌বেরর সাথে উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র নেতৃবৃ‌ন্দরা সৌজন‌্য স্বাক্ষা‌তে মি‌লিত হন।

    বৃহস্প‌তিবার, বি‌কেল ৪ টার সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভব‌নে সৌজন্য সাক্ষাৎ ক‌রে ফুলেল শু‌ভেচ্ছা জানান ক্লা‌বের নেতৃবৃন্দরা।

    সাক্ষাৎকালে ‌নির্বাহী অ‌ফিসার উ‌খিয়া’র সংবাদকর্মী‌দের সমসাম‌য়িক প্রেক্ষাপট নি‌য়ে আ‌লোকপাত ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান ক‌রেন।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র সভাপতি সাংবা‌দিক মোস‌লেহ উ‌দ্দিন,উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ,উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র সহ-সভাপতি এম আর আয়াজ র‌বি,উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র সহ-সভাপতি শাকুর মাহমুদ চৌধুরী,উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এম.মোস্তফা কামাল আ‌জিজী,উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র দপ্তর সম্পাদক এম মুস‌লিম উ‌দ্দিন উপ‌জেলা প্রেসক্লাব উ‌খিয়া’র ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি সম্পাদক নুরুল আলম সিকদার নির্বাহী সদস্য আবদুল ল‌তিফ বাচ্চু,নির্বাহী সদস্য সে‌লিম উ‌দ্দিন বা‌প্পি, মো: জয়নাল উ‌দ্দিন, কামাল উ‌দ্দিন জয় প্রমুখ।

  • স্থানীয় এলাকায় সামাজিক সংহতি নিশ্চিত করার জন্য রাজাপালং LVMF এর সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

    স্থানীয় এলাকায় সামাজিক সংহতি নিশ্চিত করার জন্য রাজাপালং LVMF এর সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    ইউএনডিপি ও একলাব এর লোকাল ভলান্টিয়ার মেডিয়েটরস ফোরামের সমন্বয় সভায় সভাপতিত্ব করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পে, কো-অর্ডিনেটর (একলাব) এর বাস্তবায়নে, ইউএনডিপি’র সহযোগিতায় ১৩ এপ্রিল ২০২২ ইং সকাল ১১টায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে ইউএনডিপি ও একলাব এর লোকাল ভলান্টিয়ার মেডিয়েটরস ফোরামের সমন্বয় সভা।

    “কাউকে সাহায্য করতে চাইলে বেশী কিছুর প্রয়োজন হয় না, মনের একটু ইচ্ছাই যথেষ্ট”

    এ আলোকে ফোরামের সভা সভাপতির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর কেফায়েত উল্লাহ সাজ্জাদ এর পরিচালনায়
    ফোরামের দিক নির্দেশনা মুলক বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ অধ্যাপক শাহ আলম।
    উখিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক সরোওয়ার আলম শাহীন। রাজাপালং ইউনিয়ন মেডিয়েটরস ফোরাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সিনিয়র শিক্ষক মেধু কুমার বড়ুয়া। ফোরামের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র শিক্ষক রুপন দেওয়ানজি, পোস্ট মাস্টার এস এম জসিম উদ্দিন। নুরুল কবির মেম্বার। ইউপি সদস্য মীর শাহেদুল ইসলাম রোমান। ইউপি সদস্যা খুরশিদা বেগম। মহিলা ইউপি সদস্যা রোকসানা বেগম। ইউপি সদস্যা শামসুন নাহার। সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তফা কামাল পাশা। মোস্তফা কামাল। মৌলভী জাফর আলম। সাংবাদিক কাজল আইচ। অনলাইন প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক সফিক আজাদ। সাংবাদিক ওবায়দুল হক চৌধুরী। কৃরণ বড়ুয়া। প্রধান শিক্ষক উষা প্রভা বড়ুয়া। আনোয়ার বেগম। দফাদার আব্দুল হক আকাশ ও একলাব কর্তৃক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

  • সোনাগাজী উপজেলা আ.লীগের ইফতার মাহফিল প্রস্তুতি সভা

    সোনাগাজী উপজেলা আ.লীগের ইফতার মাহফিল প্রস্তুতি সভা

    মোঃ শাহীন আলমঃ- ফেনী সোনাগাজী প্রতিনিধি,

    সোনাগাজী উপজেলা আ.লীগের ইফতার মাহফিল উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা মঙ্গলাবার সকালে উপজেলা আ.লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।


    উপজেলা আ.লীগের সভাপতি অধ্যাপক মফিজুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক, পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকনের সঞ্চালনায় উক্ত সভায় সহ-সভাপতি অ্যাড. নছির উদ্দিন বাহার, শেখ ইসমাইল হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন মিলন, চরমজলিশপুর ইউপি চেয়ারম্যান এমএ হোসেন, মফিজুর রহমান ভূঞা, পৌর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তৈয়ব বাবুল ও নাছির উদ্দিন অপু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন।

    পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন।

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    পালংখালী ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে, ১০ এপ্রিল ২০২২ ইং, রবিবার বিকেল ৩ টায় পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, পালংখালী ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়।
    সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এবং উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাক্টর ও ইউনিয়ন সাংগঠনিক টিমের নেতৃবৃন্দ।

    আয়োজিত সভার সভাপতিত্ব করছেন পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ মনজুর। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজল কাদের ভুট্টাে।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

    রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    রাজাপালং ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে, ৯ এপ্রিল ২০২২ ইং, শনিবার বিকেল ৩ টায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজাপালং ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়।
    সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম উপ প্রধান এডভোকেট রনজিত দাশ।
    সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো উপস্থিত থাকবেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এবং উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী।

    অনুষ্ঠানের সম্মানিত অতিথি বৃন্দদের মাঝে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা।

    আয়োজিত সভার সভাপতিত্ব করছেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ সালাহ উদ্দিন মেম্বার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম নুরু।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।

  • জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

    জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    জালিয়া পালং ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে, ৮ এপ্রিল ২০২২ ইং, শুক্রবার বিকেল ৩ টায় জালিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, জালিয়া পালং ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়।
    সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো উপস্থিত থাকবেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এবং উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    আয়োজিত সভার সভাপতিত্ব করছেন জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম ছৈয়দ আলম চেয়ারম্যান জালিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করছেন জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রহুল আমিন রাসেল।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।

  • ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক “সাহিত্যিকরত্ন” সম্মাননা স্মারক অর্জন করেন লেখক মোঃ সেলিম হাসান

    ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক “সাহিত্যিকরত্ন” সম্মাননা স্মারক অর্জন করেন লেখক মোঃ সেলিম হাসান

    অভিনন্দন! অভিনন্দন!! অভিনন্দন!!!লেখক মোঃ সেলিম হাসান -কে ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক “সাহিত্যিকরত্ন” সম্মাননা প্রদান করা হলো। উল্লেখ্য যে, নীলাবতী নীলাঞ্জনা উপন্যাস সাহিত্যে বিশেষ অবদান রাখার জন্য শূণ্য থেকে শেকড়ে উঠে আসার অবদানে তাকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

    বেঁচে থাকুক মগজে মননে এমন একজন প্রিয় সাহিত্যিকরত্ন। তিনিই আমাদের জীবন্ত আসমানী, হাজারো রত্নের অবয়ব। এছাড়াও বিভিন্ন সাহিত্য ও সামাজিক উন্নয়ন অসংখ্য সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন। একজন সফল সংগঠক। অসহায়, সুবিধা বঞ্চিত মানুষের বন্ধু। জীবন সংগ্রামী একজন সাহিত্যিকরত্ন। আপনাকে সম্মান দিতে পেরে প্রক্ষান্তরে আমরাই সম্মানিত। প্রিয় লেখক, আমরা আপনার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।

    শুভেচ্ছান্তে :
    শ ম দেলোয়ার জাহান
    প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি
    ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি
    ঢাকা, বাংলাদেশ।

  • গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (উত্তর) অপরাধ মাসিক পর্যালোচনা সভায় শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ, এসআই ও এএসআই নির্বাচিত হলেন বাসন থানা পুলিশ

    গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (উত্তর) অপরাধ মাসিক পর্যালোচনা সভায় শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ, এসআই ও এএসআই নির্বাচিত হলেন বাসন থানা পুলিশ

    গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (উত্তর) অপরাধ মাসিক পর্যালোচনা সভায় শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ, এসআই ও এএসআই নির্বাচিত হলেন বাসন থানা পুলিশ

    নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ-

    অদ্য ইং ০৩/০৪/২০২২ তারিখ, দুপুর ১২,০০ ঘটিকার সময়, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অপরাধ (উত্তর) বিভাগের, অপরাধ পর্যালোচনা সভা মার্চ মাসে উত্তর বিভাগের শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ মনোনীত হন জনাব মোহাম্মদ মালেক খসরু খান,শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত মনোনীত হন জনাব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন,হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার সহ আসামী গ্রেফতার, মাদক উদ্ধার, ওয়ারেন্ট তামিল,চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার আসামী গ্রেফতার, চোরাই মালামাল উদ্ধারসহ আসামী গ্রেফতার, ট্রাকসহ গরু উদ্ধার ও আন্তঃজেলা সক্রিয় ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতারসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অর্জনের জন্য। শ্রেষ্ঠ এস আই হিসেবে মনোনীত হন মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, ৬,৩১,০০০(ছয় লক্ষ একত্রিশ হাজার) জাল টাকা উদ্ধারসহ আসামী গ্রেফতারের জন্য ও শ্রেষ্ঠ উদ্ধারকারী অফিসার হিসেবে মনোনীত হন এএসআই মোঃ রমিজুল হক। সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন জনাব জাকির হাসান, উপ-পুলিশ কমিশনার অপরাধ (উত্তর) উক্ত অপরাধ পর্যালোচনায় আরোও উপস্থিত ছিলেন জনাব রেজওয়ান আহমেদ,অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার অপরাধ( উত্তর), অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) , সহকারী পুলিশ কমিশনার (সদর জোন),সহকারী পুলিশ কমিশনার (কোনাবাড়ী জোন), সহকারী পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন)।