Blog

  • হলদিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

    হলদিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    হলদিয়াপালং ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে, ১১ এপ্রিল ২০২২ ইং, সোমবার বিকেল ৩ টায় মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, হলদিয়াপালং ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়। সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এবং উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    সম্মানিত নেতৃবৃন্দদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক চৌধুরী। জেলা পরিষদের মহিলা সদস্য আশরাফ জাহান কাজল। উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কামাল উদ্দিন মিন্টু।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাক্টর ও ইউনিয়ন সাংগঠনিক টিমের নেতৃবৃন্দ।

    আয়োজিত বর্ধিত সভার সভাপতিত্ব করছেন হলদিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ ইসলাম মেম্বার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন হলদিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজলুল করিম সিকদার।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।

  • পোশাক ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ অসাংবিধানিক আচরণ-ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ

    পোশাক ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ অসাংবিধানিক আচরণ-ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ

    আলমগীর ইসলামাবাদী:- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টে তৎপর দুষ্কৃতকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী

    দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী অধিকার ক্ষুন্ন, হিজাব পরিহিতাদের হেনস্তা, ব্যক্তি ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে একটি দুষ্টচক্র সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুন্ন করছে। ধর্মীয় অনুভূতির মতো স্পর্শ কাতর বিষয়কে পুঁজি করে চক্রটি দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি নস্যাতের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। দেশের হাজার বছর ধরে চর্চিত সংস্কৃতি বাদ দিয়ে পশ্চিমা ও ব্রাক্ষ্মান্যবাদী সংস্কৃতি বাজারজাত করতে মহলটি আদাজল খেয়ে মাঠে নেমেছে।
    ১১ এপ্রিল ২০২২ সোমবার বেলা ১২ টায় জাতীয় প্রেসক্লাব সম্মুখে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী অধিকার ক্ষুন্ন, হিজাব ও ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের প্রতিবাদ ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর পূর্ব শাখার সভাপতি সাব্বির আহমাদ-এর সভাপতিত্বে ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান-এর সঞ্চালনায় ঢাকা মহানগর আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ উপর্যুক্ত কথা বলেন।
    তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে মুক্ত চিন্তার উন্মুক্ত প্রাঙ্গন দাবী করে বলেন, কোন আদর্শ ও মতকে দমিয়ে রাখা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি বহির্ভূত। যে বিশ্ববিদ্যালয়ে কালমার্কস, লেনিন, মাও সেতুং চর্চা হতে পারে সে বিশ্ববিদ্যালয় মুহাম্মদ স. ও ইসলামও চর্চা হবে। তা কেউ বাঁধাগ্রস্ত করতে পারবেনা। এ সময় তিনি সাম্প্রতিক ঘটনাসমূহের সুষ্ঠু তদন্ত ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে তৎপর দুষ্কৃতকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ ইবরাহীম হুসাইন মৃধা বলেন, আমরা বাংলাদেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি দেখতে চাই। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সকল মত ও দর্শনকে সম্মান করে। তাই সকল মত ও দর্শন চর্চার সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে প্রশাসন ও সরকারকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

    সভাপতির বক্তব্যে সাব্বির আহমাদ বলেন, ধর্ম ও বিজ্ঞানকে মুখোমুখি করে দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার বীজ বপন করা যাবে না। ধর্ম ও বিজ্ঞান কখনও সাংঘর্ষিক নয়।
    বিক্ষোভ মিছিলে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক মুহা.মাহবুব হোসেন, নগর দক্ষিণ সভাপতি আহসান ফয়েজী, নগর পশ্চিম সভাপতি এস এম ফরহাদ হুসাইন,নগর উত্তর সভাপতি জামশেদসহ প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

  • ওসি সুমন কুমার মহন্তর বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক, জুয়া সহ গ্রেফতার ১৪

    ওসি সুমন কুমার মহন্তর বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক, জুয়া সহ গ্রেফতার ১৪

    এস এম মাসুদ রানা:- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    (১১ এপ্রিল) ভোররাত্রিতে বিরামপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মাদক, জুয়া ও অন্যান্য মামলার গ্রেফতারী পরোয়ানাভূক্ত ৯ জন ও ভ্রাম্যমান আদালত কর্তৃক মাদক সেবনের দায়ে সাজা প্রাপ্ত ৫ জন সহ সর্বমোট ১৪ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামিরা হলো জিআর মামলা নং-৩৪৮/২০১৯ এর মোঃ সিরাজুল (৬৩), মোঃরেজাউল(৪৬),
    উভয় পিতা-মৃত চান মিয়া, মোঃ মোকলেছুর রহমান(২২), পিতা-মোঃ রেজাউল, সর্ব সাং-কেশবপুর (মুকুন্দপুর ইউপি), এনজিআর মামলা নং-১০৪/২১ এর আসামী মোঃ আছির উদ্দিন(৫২), পিতা-মৃত তনছের আলী, মোছাঃ রেহেনা বেগম ওরফে সুন্দরী (৪৮), স্বামী-মোঃ আছির উদ্দিন, উভয় সাং-কসবা সাগরপুর, দায়রা ৭৩১/২০২১ মামলার মোঃ গোলাম রব্বানী ওরফে ধলু (৩২),
    পিতা- মোঃ আখতারুজ্জামান ওরফে জমিদার, সাং-শিমুলতলী
    এসটি ৫০/২০২১ মামলার মোঃ আখিরুজ্জামান ওরফে অনিক (২২), পিতা-মোঃ মনোয়ার হোসেন, সাং-চাঁদপুর মধ্যপাড়া, এসটি- ৪৯৬/২০১৭ মামলার শ্রী কৈল্লাশ (৩৬), পিতা-মৃত কৃষ্ণদাস, সাং-ইসলামপাড়া জিআর মামলা নং- ৩২৫/২০২১ এর মোঃ মোস্তফা ওরফে মোস্ত (৫৫),
    পিতা-মৃত ইছাহাক আলী, সাং-কোচগ্রাম সর্ব থানা-বিরামপুর, জেলা- দিনাজপুর এবং ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ০১ মাস করে সাজাপ্রাপ্ত মোঃ রায়হান (২৩), পিতা- মৃত আজাদ,সাং-ইসলামপাড়া মোঃ মানিক রহমান মিঠু(২৭), পিতা-মোঃ কামরুজ্জামান, সাং-তৈয়বপুর বিরামপুর পৌরসভা, শ্রী অজিত রায়(২২), পিতা-শ্রী সুকুমার রায়, মোঃ শাকিল(২৩), পিতা-মোঃ তাজ উদ্দিন, সাং-পূর্বপাড়া ও মোঃ নূর আমিন (২৪), পিতা- মোঃ হোসেন আলী, সাং-ভগবতীপুর ০৭নং পলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়ন) সর্ব থানা-বিরামপুর, জেলা-দিনাজপুর। গ্রেফতারকৃত আসামিদের আজ বিজ্ঞ আদালত ও দিনাজপুর জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

    অভিযান চলমান আছে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিরামপুর থানা অফিসার ইনচার্জ সুমন কুমার মহন্ত।

  • উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে মহিলা মাদ্রাসা

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে মহিলা মাদ্রাসা

     

    ওমর ফারুক (উখিয়া-কক্সবাজার)

    কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার অন্যতম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্টান হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (র.) মহিলা মাদ্রাসা এতিম খানা ও হিফ্জ খানা।

    উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে থাইংখালী উত্তর জামতলী এলাকায় প্রতিষ্টিত অত্র মাদ্রাসা।

    মাদ্রাসাটি স্থাপিত ২০২০সাল। মাওলানা সেলিম এর তথ্যব্ধানে মাদ্রাসাটি পরিচালিত ।গত ১০জানুয়ারি ২০২০সালে প্রতিষ্টিত হয়ে দীর্গতিতে চলতেছে মাদ্রাসার পাঠদান।

    মাওলানা সেলিম ও তার সহধর্মিণী হাফেজা সেলিনা আক্তার এর ঘামের বিনিময়ে প্রতিষ্টান গত এক বছর চলিত হয়ে আজ ধন্য ও উখিয়া’র সর্বোচ্চ রেকর্ড করলো মাদ্রাসাটি।

    মাদ্রাসা’র শিক্ষিকা হাফেজা সেলিনা আক্তার রাত দিন পরিশ্রম সৌভাগ্যবিদে কাজ করে গড়ে তুলতেছে বছরের ৫-১০জন হাফেজা।

    শুধু তাই নয়,কক্সবাজার উখিয়ার থাইংখালীর স্থানীয় পাড়া প্রতিবেশি মা- বোন ও আত্মীয় সজন মহিলাদের তালিম ও হাদিস বর্ণনা ও পাটদান শিখানো হচ্ছে বলে জানান।

    রাসুল (স)বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কোরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষাদে ( আলহাদিস)

    নারী জাতীর অগ্রদুধ কোরআনি শিক্ষাই বাস্তবায়ন করাই ইসলামের মূল বৈশিষ্ট্য।
    সেই বৈশিষ্ট্যকে সামনে নিয়ে আরো বড় করে মহিলা কওমি মাদ্রাসা করার জন্য বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে মাদ্রাসাটি।

    কক্সবাজার জেলা দক্ষিণ ও পূর্বে কোরনি ব্যবস্তা না থাকায় স্থানীয় জনসাধারণ মুখ অন্ধ ছিল। মাওলানা সেলিম বলেন,একটা মাদ্রাসা করতে গেলে অনেক টাকা পয়সা হাতে নিয়ে দাড়াতে হয়, আলহামদুলিল্লাহ নিজের শ্রম ও শক্তিতে মাদ্রাসা করার জন্য আমি এক পায়ে দাড়িয়েছি। আমার সামনের লক্ষ হলো যে, কক্সবাজার জেলায় প্রথম মহিলা কওমি মাদ্রাসা চলিত হবে ইনশাআল্লাহ। সে সাথে মহিলা এতিম শিক্ষার্থীর জন্য মাদ্রাসা ফাউন্ড থেকে যতারত ভাবে সুশিক্ষিত নিশ্চিত করা হয়।

    স্থানীয় উলামা ও মুরুব্বি গণের পরামর্শ নিয়ে এই কাজ করা শুরু করে দিছি আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পাঠদান চলিত আছে, সামনে মাদ্রাসার উন্নতির জন্য দেশিবাসীর কাছে দোয়া ও সহযোগিতা চাই।

    ইসলাম নারী শিক্ষার বিষয়ে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর রয়েছে সমান শিক্ষার অধিকার। মূলত ইসলামে ঘোষিত হয়েছে শিক্ষা দীক্ষা পাওয়া শুধু নারীর অধিকারই নয় বরং তার ওপর ফরয। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর নারীর উপর আবশ্যক”।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াআল্লাহু আনহুম আজমায়ীন তাদের কন্যাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর এক প্রকৃষ্ট উদাহরন হলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা)। যিনি আরবি সাহিত্যে যেমন পারদর্শী ছিলেন তেমনি চিকিৎসা শাস্ত্রেও হয়ে উঠেছিলেন সমান পারদর্শী। হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা) গণিত শাস্ত্রে এতখানি পারদর্শী ছিলেন যে, হযরত ওমর (রা) এর মত জালীলুল কদর সাহাবী তাঁর কাছ থেকে মিরাসের মাসয়ালা ও হিসাব জেনে নিতেন। এছাড়া যুক্তিবিদ্যায়ও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ফিক্হ শাস্ত্রে ও অর্জন করেছিলেন সুগভীর পান্ডিত্য ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, তৎকালীন নারী সমাজ লেখার নিয়মকানুন সম্পর্কে এতখানি ওয়াকিবহাল ছিলেন যে গুরুত্বপূর্ণ পত্রাবলি ও বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল লিখে রাখতে তাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বর্তমান ফিতনার যোগে মহিলাদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তুলা না হলে আদর্শ সন্তান,আদর্শ সমাজ গঠন কখনো সম্ভব নয়।

    এক পর্যায়ে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার। পরিশেষে মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়েছে,এখন মাদ্রাসায় কাজ চলতেছে,আমি শোকরানা কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে যে,আল্লাহ তায়ালা,এমন একটা জাগাতে আল্লাহর দ্বীন শিক্ষার এমন একটা ব্যবস্তা করাচ্ছে,সে ২২সালের সমজানের শেষদিকে মহিলা কওমি মাদ্রাসা উদ্ভোদন হবে ইনশাআল্লাহ।

    মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা সেলিম বলেন, এই মাদ্রাসাটি গত ২০সালে প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এই বছর পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ পর্দা সহকারে ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয় ও সম্পূর্ণ সুযোগ নিয়ে ছাত্রীদের থাকা, খাওয়া, ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ ইত্যাদি সুযোগ দিয়া হয়।

    গত কয়েক মাস আগে পরিকল্পনা করি, উখিয়াতে একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য।সাথে স্থানিয় ব্যক্তি ওউলামায়ে আকরামের পরামর্শ মত কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। আমি আশাকরি যে, উক্ত মাদ্রাসা সঠিক নিয়ম মোতাবেক কাঠামো মেনে ছাত্রীদের লেখা পড়া করানো হয়বে ইনশাআল্লাহ।

    বর্তমানের মাদ্রাসার আবস্তা সম্পর্কে বলেন,গত দেড় বছরে মাদ্রাসায় ৫জন ছাত্রীকে দস্তুর দিয়া হলো ও আনুষ্ঠানিক ভাবে তাদের বিদায় দিয়া হলো বর্তমান ছাত্রী সংখ্যা ৪৫জন, ইনশাআল্লাহ আগামী থেকে ৩-৪হাজার ছাত্রী পড়ার মত সুযোগ হবে এই কামনা করি ইনশাআল্লাহ।

  • উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা”

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা”

    উখিয়ায় নারী শিক্ষার অগ্রগতি হচ্ছে বালিকা মাদ্রাসা

    ওমর ফারুক (উখিয়া উপজেলা স্টাফ রিপোর্টার)

    কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার অন্যতম দ্বীনি প্রতিষ্টান হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (র.) বালিকা মাদ্রাসা এতিম খানা ও হিফ্জ খানা।

    উখিয়া উপজেলার ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে থাইংখালী উত্তর জামতলী এলাকায় প্রতিষ্টিত অত্র মাদ্রাসা।

    মাদ্রাসাটি স্থাপিত ২০২০সাল। মাওলানা সেলিম এর তথ্যব্ধানে মাদ্রাসাটি পরিচালিত ।গত ১০জানুয়ারি ২০২০সালে প্রতিষ্টিত হয়ে দীর্গতিতে চলতেছে মাদ্রাসার পাঠদান।

    মাওলানা সেলিম ও তার সহধর্মিণী হাফেজা সেলিনা আক্তার এর ঘামের বিনিময়ে প্রতিষ্টান গত এক বছর চলিত হয়ে আজ ধন্য ও উখিয়া’র সর্বোচ্চ রেকর্ড করলো মাদ্রাসাটি।

    মাদ্রাসা’র শিক্ষিকা হাফেজা সেলিনা আক্তার রাত দিন পরিশ্রম সৌভাগ্যবিদে কাজ করে গড়ে তুলতেছে বছরের ৫-১০জন হাফেজা।

    শুধু তাই নয়,কক্সবাজার উখিয়ার থাইংখালীর স্থানীয় পাড়া প্রতিবেশি মা- বোন ও আত্মীয় সজন মহিলাদের তালিম ও হাদিস বর্ণনা ও পাটদান শিখানো হচ্ছে বলে জানান।

    রাসুল (স)বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কোরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষাদে ( আলহাদিস)

    নারী জাতীর অগ্রদুধ কোরআনি শিক্ষাই বাস্তবায়ন করাই ইসলামের মূল বৈশিষ্ট্য।
    সেই বৈশিষ্ট্যকে সামনে নিয়ে আরো বড় করে মহিলা কওমি মাদ্রাসা করার জন্য বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে মাদ্রাসাটি।

    কক্সবাজার জেলা দক্ষিণ ও পূর্বে কোরনি ব্যবস্তা না থাকায় স্থানীয় জনসাধারণ মুখ অন্ধ ছিল। মাওলানা সেলিম বলেন,একটা মাদ্রাসা করতে গেলে অনেক টাকা পয়সা হাতে নিয়ে দাড়াতে হয়, আলহামদুলিল্লাহ নিজের শ্রম ও শক্তিতে মাদ্রাসা করার জন্য আমি এক পায়ে দাড়িয়েছি। আমার সামনের লক্ষ হলো যে, কক্সবাজার জেলায় প্রথম মহিলা কওমি মাদ্রাসা চলিত হবে ইনশাআল্লাহ। সে সাথে মহিলা এতিম শিক্ষার্থীর জন্য মাদ্রাসা ফাউন্ড থেকে যতারত ভাবে সুশিক্ষিত নিশ্চিত করা হয়।

    স্থানীয় উলামা ও মুরুব্বি গণের পরামর্শ নিয়ে এই কাজ করা শুরু করে দিছি আলহামদুলিল্লাহ এই পর্যন্ত নিয়মিতভাবে পাঠদান চলিত আছে, সামনে মাদ্রাসার উন্নতির জন্য দেশিবাসীর কাছে দোয়া চাই।

    ইসলাম নারী শিক্ষার বিষয়ে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর রয়েছে সমান শিক্ষার অধিকার। মূলত ইসলামে ঘোষিত হয়েছে শিক্ষা দীক্ষা পাওয়া শুধু নারীর অধিকারই নয় বরং তার ওপর ফরয। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর নারীর উপর আবশ্যক”।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াআল্লাহু আনহুম আজমায়ীন তাদের কন্যাদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর এক প্রকৃষ্ট উদাহরন হলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা)। যিনি আরবি সাহিত্যে যেমন পারদর্শী ছিলেন তেমনি চিকিৎসা শাস্ত্রেও হয়ে উঠেছিলেন সমান পারদর্শী। হযরত আইশা সিদ্দীকা (রা) গণিত শাস্ত্রে এতখানি পারদর্শী ছিলেন যে, হযরত ওমর (রা) এর মত জালীলুল কদর সাহাবী তাঁর কাছ থেকে মিরাসের মাসয়ালা ও হিসাব জেনে নিতেন। এছাড়া যুক্তিবিদ্যায়ও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। ফিক্হ শাস্ত্রে ও অর্জন করেছিলেন সুগভীর পান্ডিত্য ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, তৎকালীন নারী সমাজ লেখার নিয়মকানুন সম্পর্কে এতখানি ওয়াকিবহাল ছিলেন যে গুরুত্বপূর্ণ পত্রাবলি ও বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল লিখে রাখতে তাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বর্তমান ফিতনার যোগে মহিলাদের ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হিসাবে গড়ে তুলা না হলে আদর্শ সন্তান,আদর্শ সমাজ গঠন কখনো সম্ভব নয়।

    এক পর্যায়ে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল হাফেজিয়া মাদ্রাসার পাশাপাশি একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার। পরিশেষে মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়েছে,এখন মাদ্রাসায় কাজ চলতেছে,আমি শোকরানা কামনা করছি মহান আল্লাহর দরবারে যে,আল্লাহ তায়ালা,এমন একটা জাগাতে আল্লাহর দ্বীন শিক্ষার এমন একটা ব্যবস্তা করাচ্ছে।

    মাদ্রাসা পরিচালক মাওলানা সেলিম বলেন, এই মাদ্রাসাটি গত ২০সালে প্রতিষ্টিত হওয়ার পর থেকে শুরু করে এই বছর পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ পর্দা সহকারে ছাত্রীদের পাঠ দান করা হয় ও সম্পূর্ণ সুযোগ নিয়ে ছাত্রীদের থাকা, খাওয়া, ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ ইত্যাদি সুযোগ দিয়া হয়।

    গত কয়েক মাস আগে পরিকল্পনা করি, উখিয়াতে একটা মহিলা কাওমি মাদ্রাসা করার জন্য।সাথে স্থানিয় ব্যক্তি ওউলামায়ে আকরামের পরামর্শ মত কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। আমি আশাকরি যে, উক্ত মাদ্রাসা সঠিক নিয়ম মোতাবেক কাঠামো মেনে ছাত্রীদের লেখা পড়া করানো হয়বে।

    বর্তমানের মাদ্রাসার আবস্তা সম্পর্কে বলেন,গত দেড় বছরে মাদ্রাসায় ৫জন ছাত্রীকে দস্তুর দিয়া হলো ও আনুষ্ঠানিক ভাবে তাদের বিদায় দিয়া হলো বর্তমান ছাতী সংখ্যা ৪৫জন, ইনশাআল্লাহ আগামী থেকে ৩-৪হাজার ছাত্রী পড়ার মত সুযোগ হবে এই কামনা করি৷

     

  • রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে- এসি ল্যান্ড সাইফুল

    রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে- এসি ল্যান্ড সাইফুল

    রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে- এসি ল্যান্ড সাইফুল

    মিছবাহ উদ্দীন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    মুসলিম উম্মাহর সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে বাজার মনিটরিং এ এবার মাঠে নেমেছেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাইফুল ইসলাম।

    ১০ এপ্রিল (রবিবার) মহেশখালী উপজেলার বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র বড় মহেশখালী বাজার সহ বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করে বাজারের দ্রব্যমূল্যের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন তিনি।

    এসময় কাঁচা বাজার, মাছ বাজার, খুচরা মুদির দোকানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখা, প্রতিটি দোকানে মূল্য তালিকা টাঙানো সহ দরদাম স্থিতিশীল রাখতে কঠোর নির্দেশনা দেন।

    সেইসাথে মৌখিকভাবে সতর্ক করা সহ ভোক্তাদের সাথে প্রতারণা, অতিরিক্ত দাম রাখা, ভেজাল পন্য বিক্রি ইত্যাদি অভিযোগ পাওয়া গেলে জেল-জরিমানা সহ আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানানো হয়।

    পাশাপাশি বাজার পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দদের নিয়মিত বাজার মনিটরিং করতে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা সহ প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন ৷

    সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, পবিত্র রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে মহেশখালীর প্রতিটি বাজার নিয়মিত মনিটরিং সহ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।

    কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

    বার্তা প্রেরক-
    মিছবাহ উদ্দীন আরজু
    (মহেশখালী)
    মোবাঃ 01811323339

  • তরুণ লেখক কাউসার আহমাদ-এর দুটো বই। “মেঘলা আকাশ” এবং “অতঃপর নিখোঁজ”।

    তরুণ লেখক কাউসার আহমাদ-এর দুটো বই। “মেঘলা আকাশ” এবং “অতঃপর নিখোঁজ”।

    তরুণ লেখক কাউসার আহমাদ-এর দুটো বই। “মেঘলা আকাশ” এবং “অতঃপর নিখোঁজ”।

    মোঃ সেলিম হাসান সরকারি নাজির আখতার কলেজ ক্যাম্পাস প্রতিনিধিঃ

    তরুণ লেখক কাউসার আহমাদ-এর দুটো বই। “মেঘলা আকাশ” এবং “অতঃপর নিখোঁজ”। বইগুলো ২০২১ এবং ২০২২ বইমেলায় বর্তমান বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রকাশনী “সময়ের সুর প্রকাশন” থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ পেয়েছে। প্রথমটি ইসলামিক উপন্যাস এবং দ্বিতীয়টি সামাজিক থ্রিলার জনরার উপর রচনা করেছেন তিনি। বইগুলো ইতোমধ্যে পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে আলহামদুলিল্লাহ! কাউসার আহমাদ—তিনি একই সাথে লেখক কবি এবং সম্পাদক। রিপোর্টার সেলিম হোসেন বলেন—”তরুণ ও তীক্ষ্ণ মেধাসম্পন্ন লেখক কবি এবং সম্পাদক কাউসার আহমাদ-এর লেখার কোনো তুলনা হয় না! তাঁর লেখা সাদামাটা ও ঝরঝরে। কলমে যেনো অদ্ভুত রকমের জাদু রয়েছে! তাঁর লেখা পড়লে এক জাদুময় ভালো লাগা কাজ করে! তাঁর প্রতিটি লেখা গিয়ে আঘাত হানে মনের অতল গহীনে!”
    রিপোর্টার সেলিম হাসান আরো বলেন—”মেঘলা আকাশ” পড়ে অনেকেই প্রেমনগরী থেকে বেরিয়ে এসে নিজেকে স্রষ্টার প্রেমে চরমভাবে নিমজ্জিত করেছেন! আর “অতঃপর নিখোঁজ” পাঠ্যানুভূতি জানাতে গিয়ে “মানুষ এমনও হয়” বলে অনেক পাঠক/পাঠিকা কেঁদেছেনও!
    কী এমন লুকিয়ে আছে বইগুলোতে? লেখক কী এমন চমক রেখেছেন তাঁর কলমের আঁচড়ে? এমন কী লিখেছেন; যা মানুষকে ভাবতে শেখায়; মানুষকে কাঁদতে বাধ্য করে? এসব রহস্য ভেদ করতে হলে আমাদের পড়তে হবে “মেঘলা আকাশ” এবং “অতঃপর নিখোঁজ।” দেরি না করে আজই সংগ্রহ করুন বই দুটো!
    বিস্তারিতঃ ০১৭১২-০১৮৪১০ এই নাম্বারে।

  • গাবতলীর সোনারায়ে বিজয়ের হত্যাকারীদের ফাঁসি’র দাবীতে মানববন্ধন

    গাবতলীর সোনারায়ে বিজয়ের হত্যাকারীদের ফাঁসি’র দাবীতে মানববন্ধন

    রাকিব মাহমুদ ডাবলু:- স্টাফ রিপোর্টার,

    গতকাল রবিবার (১০ই এপ্রিল২২) বগুড়া গাবতলীর আটাপাড়া বাজারে সোনারায় উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম (নবম) শ্রেনীর বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্র ফাহারুল ইসলাম বিজয়ের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন করা হয়েছে। ইউনিয়নবাসী ও সোনারায় উচ্চ বিদ্যালয়ের আয়োজনে এ সময় মানববন্ধনে বক্তারা, মেধাবী শিক্ষার্থী ফাহারুল ইসলাম বিজয়ের হত্যাকারী রিজু মিয়া, সুমন, আশাদুল ও শাবলু মিয়া’সহ তার সঙ্গীদের ফাঁসির দাবী জানান।

    মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সোনারায় উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলাম, ইউপি সদস্য রাজা মন্ডল, বাবলা মন্ডল, মহিদুল ইসলাম, জহুরুল ইসলাম, শিক্ষক ফুলফিকার আলী, নজরুল ইসলাম, আহম্মদ আলী, আব্দুর রশিদ, সেকেন্দার আলী, রেজাউল করিম, নূরে আলম জাহিদ, নাহারুল ইসলাম, শিকতা রানী পাল, সরর্ধনকুটি বালক সরঃ প্রাঃ বিঃ প্রধান শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম, ছয়ঘরিয়া সরঃ প্রাঃ বিঃ প্রধান শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষক মাসুদ রানা, নিহত বিজয়ের পিতা লিটন মিয়া, মাতা গোলাপী বেগম, পরিবারের সদস্য সামছুল হক, আফতাব প্রাং’সহ ইউনিয়নের বিভিন্ন পর্যায়ের শ্রেনী পেশার মানুষ প্রমূখ।

  • পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন।

    পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন।

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    পালংখালী ইউনিয়নের, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে, ১০ এপ্রিল ২০২২ ইং, রবিবার বিকেল ৩ টায় পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, পালংখালী ইউনিয়ন শাখা কর্তৃক আয়োজিত এক বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    উক্ত আয়োজিত বর্ধিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম প্রধান শাহ আলম চৌধুরীর প্রকাশ (রাজা শাহ আলম) মহোদয়।
    সম্মানিত বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও উখিয়া-টেকনাফের সাংগঠনিক টিম সদস্য আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও সাংগঠনিক টিম সদস্য সচিব ইউনুছ বাঙালি। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংগঠনিক টিম সদস্য কবি আদিল উদ্দিন চৌধুরী।

    আরো বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী এবং উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী। কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম কন্ট্রাক্টর ও ইউনিয়ন সাংগঠনিক টিমের নেতৃবৃন্দ।

    আয়োজিত সভার সভাপতিত্ব করছেন পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ মনজুর। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজল কাদের ভুট্টাে।

    সভার আলোচ্য বিষয়ঃ
    ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলন তারিখ ও স্থান নির্ধারণ। সাংগঠনিক বিষয়ের উপর আলোচনা ও বিবিধ আলোচনা।

  • কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে ৩ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

    কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে ৩ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

    কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে ৩ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

    ৯ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ ও ১০ এপ্রিল ২০২২ খ্রিঃ শনিবার ও রবিবার র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক পৃথক অভিযান পরিচালনা করে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ১। আব্দুল খালেক (৩৭), পিতা-আব্দুল হাকিম, সাং-হাজীপাড়া, পাওয়ার হাউজ, থানা-কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার; ২। নূর মোহাম্মদ @ রিন্টু (৩২), পিতা-মোঃ সাদেক মিস্ত্রি, সাং-লাইট হাউজপাড়া, ১২ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা-কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার; ৩। মামুনুর রশিদ (২২), পিতা-মোঃ ইসমাইল, সাং-পশ্চিম লারপাড়া, থানা-কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার’দের গ্রেফতার করেছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদের পূর্বের মামলা মোতাবেক পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।