Blog

  • বিরামপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

    বিরামপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

    বিরামপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর(দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    বিরামপুরে মঙ্গলবার ভোরে (৫ এপ্রিল) ট্রেনের ধাক্কায় এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন। জিআরপি হিলি আইসি’র উপ-পরিদর্শক কায়কোবাদ জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভোর ৪.৩৫ মিনিটে বিরামপুর রেলস্টেশন অতিক্রম কালে লাইন পারাপার হতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধা মাজেদা খাতুন (৬০) নিহত হয়েছেন। এব্যাপারে পার্বতীপুর জিআরপি থানায় একটি ইউডি মামলা করা হয়েছে কোন অভিয়োগ না থাকায় স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
    স্থানীয়রা জানান, মানসিক ভারসাম্যহীন মাজেদা খাতুন রেলস্টেশন এলাকায় ঘুরাঘুরি করছিলেন। তিনি উপজেলার উত্তর দাউদপুর গ্রামের মোফাজ্জল হোসেনের স্ত্রী।

  • নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর

    নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর

    নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর

    আকাশ আহমেদ,(নওগাঁ) জেলা প্রতিনিধিঃ
    নওগাঁর মান্দায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর আজ বিলুপ্তির পথে। এক সময় দেশের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায়, গ্রাম-গঞ্জে সেই চিরচেনা খড়ের ছাউনির ঘরের প্রচলন ছিল কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে।

     

    আধুনিকতার ছোঁয়ায় কালের বিবর্তনে খড়ের তৈরি ঘর বিলুপ্তির পথে বললেই চলে। খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, যেখানে প্রতিটি গ্রাম-গঞ্জে ২-৪টি ছনের তৈরি ঘর চোখে পড়ত। কিন্তু বর্তমানে কয়েকটি ইউনিয়ন মিলেও সেই সময়ের খড়ের তৈরি ঘর তেমনটা আর চোখে পড়েনা।

    বর্তমানে টিনের অত্যাধুনিক ব্যবহারের ফলে খড়ের ছাউনির তৈরি ঘর বিলুপ্ত হচ্ছে। তবে নওগাঁর মান্দা উপজেলার গ্রাম – গঞ্জে মাঝে মাঝে ২/১টি খড়ের ছাউনির ঘর দেখা যায়।

    ভালাইন ইউনিয়নের স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আজ থেকে ২৫-৩০ বছর আগেও গ্রামের প্রায় অধিকাংশ বাড়ীতে ছনের ছাউনির ঘর ছিল। গ্রাম-গঞ্জের অধিকাংশ মানুষ খড় দিয়ে ঘরের ছাউনি দিত।গরমের দিনে ঠান্ডা আর শীতের দিনে গরম, তাই তারা এই ঘরকে এসি ঘর বলে। উচ্চবিত্তরা শখের বসে কখনও কখনও পাকা ঘরের চিলকোঠায় ছন অথবা টিন ব্যবহার করতো।

    সরেজমিনে দেখাগেছে,যে, মান্দা উপজেলার ২ নং ভালাইন ইউনিয়নের বৈলশিং গ্রামে বছর খানেক আগেও তাদের এলাকায় অনেকের বাড়ীতে খড়ের ছাউনি ছিল। আধুনিকতার ছোঁয়ায এখন আর নেই। কিছুদিন আগে খড়ের ছাউনি ফেলে টিনের ছাউনি দেন তারা । শীত ও গরমে উভয় দিনে ছনের ছাউনির ঘর বেশ আরামদায়ক। এছাড়াও বছর বছর খড় পরিবর্তন করতে হয়। এ কারণে অনেকে খড়ের ঘরকে ঝামেলা মনে করেন।একারণে খড়ের ছাউনির ঘরের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

    মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নতির সাথে সাথে জীবন মানের ও উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।আর তাই হারিয়ে যেতে বসেছে বাঙালিদের চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী এই চিহ্নটি। হয়তো সেই দিন আর বেশি দুরে নয়, খড়ের ছাউনির ঘরের কথা মানুষের মন থেকে চিরতরে হারিয়ে যাবে। আগামী প্রজম্ম রূপকথার গল্পে এই ঘরকে স্থান দিতে স্বাছন্দবোধ করবে। তবে আবার কেউবা পূর্বপুরুষদের স্মৃতি ধরে রাখতে ২-১ টি খড়ের ছাউনির ঘর টিকিয়ে রেখেছেন।

  • সাংবাদিক নিহাদকে হেনস্থাকারী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

    সাংবাদিক নিহাদকে হেনস্থাকারী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি


    সাংবাদিক নিহাদকে হেনস্থাকারী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

    সংবাদ বিজ্ঞপ্তি::

    রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে দ্যা টেরিটরিয়াল নিউজের (টিটিএন) প্রধান প্রতিবেদক সাংবাদিক আজিম নিহাদ ও ভিডিও জার্নালাস্টি লোকমান হাকিমকে চরম হেনস্থা করে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ানের সহকারি পুলিশ সুপার, এসআই সজিব ও কনস্টেবল মতিন। রবিবার (০৩ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে এই ঘটনা জানতে পেরে ক্ষোভে ফেটে পড়ে কক্সবাজারে কর্মরত সাংবাদিকরা। ন্যাক্কারজনক এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন রিপোর্টার্স ইউনিটি কক্সবাজারের নেতৃবৃন্দ।

    এক বিবৃতিতে রিপোর্টার্স ইউনিটি কক্সবাজারের সভাপতি এইচ এম নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এম. ওসমান গণি বলেন, আজিম নিহাদ একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক। তার অনুসন্ধানী রিপোর্ট জনমনে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন থেকে লিখিত অনুমতি পত্র নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে ভিডিও পারসনসহ তাকে চরমভাবে হেনস্থা করেন এপিবিএন—১৪ এর সহকারি পুলিশ সুপার, এসআই সজিব ও কনস্টেবল মতিন। যা স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য হুমকী স্বরূপ। তাই অবিলম্বে সাংবাদিক আজিম নিহাদসহ তার ক্যামরা পারসনকে হেনস্থাকারী এপিবিএন—১৪ এর পুলিশ সদস্যদের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা নিতে হবে। ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ানের সংবাদ বর্জনসহ রিপোর্টার্স ইউনিটি কক্সবাজার সাংবাদিক সমাজ নিয়ে কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে।

    উল্লেখ্যঃ একটি প্রতিবেদন করার জন্য শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন থেকে লিখিত অনুমতি পত্র নিয়ে আজিম নিহাদ ও ভিডিও জার্নালিস্ট লোকমান হাকিম গত রোববার সকালে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। সকালে তারা ক্যাম্প ৮ এবং ৯ এ কাজ করার পর দুপুরের দিকে ক্যাম্প—৪ এর মোচরা বাজার এলাকায় যায়। সেখানে বাজারের সরগরম পরিবেশের ভিডিও ধারণ করছিলেন ক্যামেরাম্যান লোকমান হাকিম। এসময় হঠাৎ এপিবিএনের কনস্টেবল মতিন লোকমানের কাছ থেকে ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়। পরে তাকে আরআরআরসির অনুমতি পত্র দেখালেও আজিম নিহাদ ও লোকমানকে গালিগালাজ করে। ওই পুলিশ সদস্যের ভাষ্য—এখানে কিসের আরআরআরসি? আপনি জানেন না ক্যাম্প এখন আমরা (এপিবিএন) নিয়ন্ত্রণ করি? আমাদের পারমিশন ছাড়া কে ঢুকতে বললো আপনাকে? তখন ওয়ারলেসে সিগন্যাল দিয়ে সজিব নামে একজন এসআইকে ডেকে আনলো চেকপোস্টে। এই রকম সাংবাদিক আমার হাত থেকে কত বের হয়েছে হিসেব নেই। ১২ বছর আগে সাংবাদিকদের পড়াইতাম আমি। তিনি বলেন, জানিস আমি চাইলে এখন তোদের রোহিঙ্গা বানিয়ে ক্যাম্পে আটকে রাখতে পারি’? তোদেরকে রোহিঙ্গা বানিয়ে এখানে ফেলে রাখা কোন ব্যাপার না। বিষয়টি অতিরিক্ত আরআরআরসি শামসুদ্দৌজা জানালে তিনি ফোনে ওই পুলিশ সদস্যকে দিতে বলেন। কিন্তু পর পর দুইবার কনস্টেবল মতিন কল কেটে দেন। পরে পুলিশ পাহারায় এএসপির অফিসে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের। সেখানে এএসপিও তাদের নাজেহাল করেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠে সাংবাদিক সমাজ।

  • উখিয়া থানাধীন রাজাপালং ইউপিস্থ হাজেমপাড়া এলাকা হতে র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে দুই ভূয়া র‌্যাব পরিচয়ধারী গ্রেফতার।

    উখিয়া থানাধীন রাজাপালং ইউপিস্থ হাজেমপাড়া এলাকা হতে র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে দুই ভূয়া র‌্যাব পরিচয়ধারী গ্রেফতার।

    উখিয়া থানাধীন রাজাপালং ইউপিস্থ হাজেমপাড়া এলাকা হতে র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে দুই ভূয়া র‌্যাব পরিচয়ধারী গ্রেফতার।

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানাধীন রাজাপালং ইউপিস্থ হাজেমপাড়া এলাকার বিভিন্ন দোকানে কতিপয় ব্যক্তি র‌্যাব পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবি করছে মর্মে জানা যায়। প্রাপ্ত সংবাদের সত্যতা যাচাই এর লক্ষ্যে ০৪/০৪/২০২২ খ্রিঃ আনুমানিক ১১.১০ ঘটিকায় র‌্যাব-১৫ এর এক আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে পৌঁছালে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় দুইজন ব্যক্তিকে (ভুয়া র‌্যাব সদস্য) র‌্যাবের আভিযানিক দল কর্তৃক আটক করে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ এলিট ফোর্স র‌্যাবের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন দোকানে চাঁদাবাজি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছিল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে এবং জানায় যে, তাদের ভাড়াবাসায় চাঁদাবাজিতে ব্যবহৃত র‌্যাব জ্যাকেট, র‌্যাবের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষের নিকট হতে আদায়কৃত অর্থ ও অন্যান্য জিনিসপত্র রাখা আছে। অতঃপর উপস্থিত সাক্ষীসহ তাদের নিয়ে বর্ণিত ভাড়া বাসায় তল্লাশী করে ০২ টি ভুয়া র‌্যাব জ্যাকেট, ০১ টি পিস্তলের কভার, ০১ টি রিভলবার সদৃশ লাইটার, ০১ টি স্টিলের ছোরা এবং তাদের দেহ তল্লাশী করে বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদাবাজিকৃত ২,১০০/- টাকা ও ০২ টি মোবাইল উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামীগণ তাদের পরিচয়, ১। মোঃ ফয়েজ উদ্দিন (১৯), পিতা-মৃত আবুল কাশেম, মাতা-মোসাঃ নুর জাহান বেগম @ মরিয়ম, সাং-মাহামুদ পাড়া (নুর আলম মিস্ত্রীর বাড়ি), ইউপি-রুপসীপাড়া (০৩ নং ওয়ার্ড), থানা- লামা, জেলা- বান্দরবান; ২। মোঃ আল আমিন (৩৩), পিতা- মোঃ আব্দুল জলিল, মাতা- মৃত বিলকিস বেগম, সাং-আলগী, কান্দাপাড়া (মোহাম্মদ আলী মুন্সির বাড়ি), ইউপি-নুরালাপুর এ/পি-আলগী নতুন বাজার (মাইনুদ্দিন এর বাড়ি), মাধবদী পৌরসভা, থানা- মাধবদী, জেলা-নরসিংদী’ বলে জানায়। পলাতক আসামী সুমন মুন্সি (৩০), পিতা- আকবর আলী মুন্সি, মাতা- মমতাজ বেগম, সাং-রাজপাট, ইউপি-রাজপাট (০৫ নং ওয়ার্ড), থানা-কাশিয়ানী, জেলা-গোপালগঞ্জ এর সহযোগীতায় তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন এলাকায় র‌্যাব জ্যাকেট ব্যবহার করে র‌্যাব সদস্য পরিচয় দিয়ে মানুষজনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন জিনিস ও অর্থ আত্নসাৎ করতো মর্মে ধৃত আসামীগণ স্বীকার করে।

    আটককৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

  • ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী থানা শাখার উদ্যোগে স্মারকলিপি প্রদান।

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী থানা শাখার উদ্যোগে স্মারকলিপি প্রদান।

    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী থানা শাখার উদ্যোগে স্মারকলিপি প্রদান।

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    আজ (০৪ এপ্রিল ২২,সোমবার বিকাল ০২ সময়
    ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম জেলা [দক্ষিণ] এর আওতাধীন বাঁশখালী থানা শাখার উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমযানের পবিত্রতা রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ প্রসঙ্গে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)এবং বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। সাথে সংগঠনের “তোহফায়ে রমজানুল মোবারক”, ক্যালেন্ডার ও ৩০ বছরের স্মরণিকা, পরিচিত ও ২২ সালের ক্যালেন্ডার হাদিয়া প্রদান করা হয় ।

    উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এর সংগ্রামী সভাপতি : মুহাম্মদ আব্বাস, দাওয়া ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ ওমর ফারুক, বাঁশখালী থানা উত্তরের সভাপতি : এম লোকমান হাকিম, দক্ষিণের সভাপতি : এইচএম একরামুল হাসান, বাঁশখালী পৌরসভার সভাপতি : মুহাম্মদ সরওয়ার হোসাইন তামিম ও ছাত্র নেতা মুহাম্মদ হাবিব উল্লাহ প্রমুখ।

  • রংপুরের উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক বিএমএসএফের আলোচনা

    রংপুরের উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক বিএমএসএফের আলোচনা

    রংপুরের উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক বিএমএসএফের আলোচনা

    শরিফা বেগম শিউলী স্টাফ রিপোর্টার রংপুর

    রংপুরের উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেছে সাংবাদিকদের একটি জাতীয় নেটওয়ার্কের সংগঠন ‘বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম’ (বিএমএসএফ) রংপুর জেলা কমিটি। সভায় নবগঠিত জেলা কমিটির সদস্যবৃন্দদেরকে পরিচিত করে দেন ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি রতন সরকার।

    সোমবার (০৪ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর সুমি কমিউনিটি সেন্টারে বিএমএসএফ এর রংপুর কমিটির সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম বাবলার সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থেকে রাষ্ট্রের উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকার উপর গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক মাহমুদুল হক।

    বিএমএসএফের রংপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক তাজিদুল ইসলাম লালের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিউর রহমান সফি, রংপুর জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম হক্কানী, জেলা আওয়ামীলীগের এ্যাড. আবু সাইয়েদ সুমন। অতিথিবৃন্দ রংপুরের উন্নয়ন ও সম্ভাবনার নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের বিশেষ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

    এসময় উপস্থিত থেকে মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের ১৪ দফা দাবী, মর্যাদা ও অধিকার আদায়ের উপর বক্তব্য রাখেন, রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আব্দুল হালিম আনছারী, সাধারণ সম্পাদক শাহ বায়েজিদ আহমেদ, বিএমএসএফ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সময় টিভির বিশেষ প্রতিবেক রতন সরকার, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান তানু, মাহিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি বাবলু নাগ, বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান সাজু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শরিফা বেগম শিউলী প্রমুখ। আলোচনা শেষে রমজানের ফজিলতের উপর দোয়া কামনা করে ইফতারের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্ত করা হয়।##

  • মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে গাঁজা সেবনের অপরাধে ০৫ জনকে অর্থ ও কারাদণ্ড।

    মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে গাঁজা সেবনের অপরাধে ০৫ জনকে অর্থ ও কারাদণ্ড।

    মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে গাঁজা সেবনের অপরাধে ০৫ জনকে অর্থ ও কারাদণ্ড।
    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-

    অদ্য০৪/০৪/২০২২ তারিখ সকাল ১১:০০ ঘটিকায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের উদ্যোগে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মৌসুমী আক্তার এঁর নেতৃত্বে সদর থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করে গাঁজা সেবনের অভিযোগে আসামী ১) মোঃ সিকান্দর (৪৫) পিতাঃ মৃত আইয়ুব আলী, সাং- শীতপুর, থানাঃ ফুলবাড়ি , জেলাঃ দিনাজপুর ০২) মোঃ আবু বকর সিদ্দিক (৩৯) পিতাঃ মৃত আব্দুল সাত্তার, সাং- দক্ষিণ মারুয়াদেও, থানাঃ সুন্দরগঞ্জ, জেলাঃ গাইবান্ধা, ০৩) মোঃ মামুন আলী (২০) পিতাঃ রেজাউল করিম, সাং- মহারাজপুর, থানাঃ চাপাইনবাবগঞ্জ সদর, জেলাঃ চাপাইনবাবগঞ্জ ০৪) মোঃ শুভ (২৩) পিতাঃ মোঃ মনির, সাং-শাসনগাছা, থানাঃ কোতয়ালী, জেলাঃ কুমিল্লা, ০৫) মোঃ রফিকুল ইসলাম (৪২), পিতাঃ মহিউদ্দিন, সাং- দুর্নাচর, থানাঃ দাউদকান্দি, জেলাঃ কুমিল্লা নামীয় ০৫ জন আসামীকে আটক করা হয়।
    অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে উপপরিদর্শক সর্বজনাব রূপন কান্তি পাল ও মোঃ মুরাদ হোসেন সহ অন্যান্য বিভাগীয় সদস্য অংশগ্রহণ করেন।
    আসামীদের বিভিন্ন মেয়াদে কারদন্ড ও অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।

  • বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি থানাধীন ঘুমধুম এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে চল্লিশ হাজার পিস ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার।

    বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি থানাধীন ঘুমধুম এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে চল্লিশ হাজার পিস ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার।

    বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি থানাধীন ঘুমধুম এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে চল্লিশ হাজার পিস ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার।

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-

    ০৪/০৪/২০২২ তারিখ আনুমানিক রাত ০১.৩০ ঘটিকায় র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি থানাধীন ঘুমধুম ইউপিস্থ ০৪ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ ঘুমধুম মধ্যমপাড়ার কামাল উদ্দিনের বসত বাড়ীতে এক অভিযান পরিচালনা করে। একজন মাদক ব্যবসায়ী মাদকদ্রব্য বিক্রয়ের জন্য বর্ণিত স্থানে অবস্থান করছে মর্মে অবগত হয়ে উক্ত স্থানে উপস্থিত হলে র‌্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে পলায়নরত অবস্থায় একজন ব্যক্তিকে আটক করে। জিজ্ঞসাবাদে আটককৃত ব্যক্তি তার পরিচয় কামালউদ্দিন (৫২), পিতা-আলতাফ হোসেন, মাতা-রশিদা বেগম, সাং-দক্ষিন ঘুমধুম মধ্যমপাড়া, ০৪ নং ওয়ার্ড, ইউপি-ঘুমধুম, থানা-নাইক্ষ্যংছড়ি, জেলা-বান্দরবান বলে জানায়। উক্ত সময়ে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত ব্যক্তির হেফাজতে থাকা শপিং ব্যাগ তল্লাশী করা হলে সর্বমোট ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।

    ধৃত আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজুর জন্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

  • দু’ বছর পর বিরামপুরের ইফতার বাজারে ব্যস্ততা

    দু’ বছর পর বিরামপুরের ইফতার বাজারে ব্যস্ততা

    দু’ বছর পর বিরামপুরের ইফতার বাজারে ব্যস্ততা


    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

    প্রথম রোজা ছিলো রোববার (৩ এপ্রিল)। ইফতার বেচাকেনা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন দিনাজপুরের বিরামপুর রোজাদার ও হোটেল ব্যবসায়ীরা। আজ রোজার দ্বিতীয় দিন সোমবার

    করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর ইফতার বেচাকেনা তেমন জমেনি। এবার জমেছে বেচাকেনা।

    শহরের বিভিন্ন হোটেল এবং রাস্তার পাশে ইফতারের দোকান ঘুরে দেখা যায়, মানুষ ইফতার নিতে দোকানে ভিড় করেছে। দোকানেও সাজানো আছে বুট, বুন্দিয়া, বেগুনের চপ, রসুনের চপ, ধনাপাতার চপ ও পিয়াজুসহ নানা আইটেমের ইফতার। অনেক হোটেলে দেখা গেছে, ক্রেতাদের ইফতার দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

    করোনা মহামারির মধ্যে দুই বছর ইফতারি বেচাকেনা একপ্রকার বন্ধ ছিল। মানুষের মনে বিরাজ করছিল আতঙ্ক। আজ নেই সেদিনের মতো আতঙ্ক। ইফতারির আনন্দ রোজাদাররা ভাগাভাগি করতে পারছে।
    বিরামপুর নতুন বাজারে ইফতার দোকানে কয়েকজন ক্রেতা বলেন, আজ রোজার দ্বিতীয় দিন। বাড়িতে সবাই রোজা আছে। তাই ইফতার নিতে এসেছেন। তবে ইফতারির দামটা একটু বেশি। তবে যেহেতু সব জিনিসের দাম বেশি, তাই এই বেশি দামটা মেনে নিয়েছেন। গত দুই বছর এভাবে বাজার থেকে ইফতার কেনার সুযোগ ছিল না। এবার ইফতারের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারছেন।

    বিরামপুর বাজারের ইফতার ব্যবসায়ী আলতাব হোসেন বলেন, আজ রোজার দ্বিতীয় দিন। বুট ১০০ টাকা, বুন্দিয়া ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। বিক্রি ভালো হচ্ছে। তিনি আশা করছেন, আগামীতে আর ভালো ব্যবসা করতে পারবেন।

  • পল্লী বিদ্যুৎ নিয়ে টেকনাফের মানুষের অভিযোগ

    পল্লী বিদ্যুৎ নিয়ে টেকনাফের মানুষের অভিযোগ

    মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন আরমান টেকনাফ উপজেলা প্রতিনিধি।

    আমাদের বাংলাদেশে প্রথম তারাবীহ শুরু হয় রবিবার রাত থেকে, কিন্তু সে রাতেই তারাবীহ’র সময় বিদ্যুৎ ছিল না। বিধায় তারাবীহ আদায় করতে অনেক কষ্ট হয়েছে বলে জানায় টেকনাফের মুসল্লিরা।
    তারা আরও জানায়, এমনকি তারাবীহ’র দ্বিতীয় দিনও বিদ্যুৎ ছিল না, সাথে সাথেই তারা আরও জানায়,যখন রমজান মাস এসেছে, তখন থেকেই তারা বিদ্যুৎ থেকে উপকৃত হতে পারছে না,
    এককথায় টেকনাফের মুসল্লিরা জানায়, তারাবীহ’র সময়, ইফতারের সময়, সাহরী খাওয়ার সময় তারা বিদ্যুৎ থেকে উপকৃত হতে পারছে না, কারণ জানতে চাইলে তারা বলেন, উল্লেখিত সময়গুলোতে বিদ্যুৎ থাকে না,যখন মানুষের বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয় না, তখন বিদ্যুৎ আসে , কিন্তু যখন বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়, তখন বিদ্যুৎ থাকে না,
    তারা আরও জানায়, বিদ্যুৎ শুধুমাত্র প্রতিবছর রমজানে অন্যান্য মাসের তুলনায় বেশি ডিস্টার্ব করে,যা মুসলমানদের জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়,
    তারা আরও বলেন,আমরা মুসলিম, আমরা রমজানের রোজা রাখি, আমরা তারাবীহ পড়ি, বিধায় আমাদের বিদ্যুৎ প্রয়োজন,