Blog

  • আবছারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তাঁর পরিবারের

    আবছারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তাঁর পরিবারের

    ইব্রাহীম মাহমুদ:- টেকনাফ,

    কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড হলবনিয়া পাহাড় থেকে উদ্ধার হওয়া গলাকাটা লাশ মো. আবছার উদ্দিন(৩৫)কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তাঁর পরিবারের।

    নিহত মোঃ আবছারের পিতা আব্দুল গফুর জানান, গত বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) তার ছেলে মো. আবছার উদ্দিন সহ স্থানীয় আব্দুল গফুর(৬০)হলবনিয়া পাহাড়ে মহিষ খুজঁতে গেলে আব্দুল গফুর ফিরে আসলেও মো. আবছার উদ্দিন ফিরে আসেনি।

    তিনি আরও জানান,বাহারছড়া হলবনিয়া গ্রামের আব্দুল শুক্কুরের স্ত্রী আজু মেহের(৪০)নামে ওই মহিলা সহ একই এলাকার জাফর আহমদের পুত্র জিয়াউর রহমান ইতি পুর্বেই একটি মহিষের বিষয়কে কেন্দ্রে করে মো.আবছার উদ্দিনকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিলো।

    ঐ মহিষের ঘটনার বিষয়ে জের ধরে ছেলে মো. আবছার উদ্দিন কে পরিকল্পিত ভাবে খুন করা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

    ঘটনার প্রত্যকদর্শী আব্দুল গফুর(৬০) জানান,বাহারছড়া হলবনিয়া গ্রামের আজু মেহের(৪০) এর বাড়ি থেকে ফিরে পাহাড়ে ডুকার মাঝ পথে হোয়াইক্যং খারাংখালি ০৯ নম্বর ওয়ার্ড কম্বনিয়া পাড়ার নুর মোহাম্মদ(২২) ও মো. আয়াস উদ্দিন(৩৩)সাথে দেখা হলে তারা পাহাড়ে তাদের কে অপেক্ষা করতে বলে।

    সে সময় পাহাড়ে জিয়াউর রহমানের সাথে তাদের দেখা হয়। এক পর্যায়ে মো. আবছারের উদ্দিনের সাথে মহিষের বিষয় জিয়াউর রহমানে সাথে তর্ক হয়। পরবর্তীতে মো. আবছার উদ্দিন কে সে আর খুঁজে পাইনি বলে জানান।

    জানা যায়, গেল শুক্রবার
    (১৮ মার্চ) টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়ন হলবনিয়া পাহাড় থেকে মো. আবছার উদ্দিনের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

    এঘটনায় টেকনাফ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. হাফিজুর রহমান।

  • চট্টগ্রামের স্বার্থে আপোষহীন দৈনিক আজাদী, এম এ মালেকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে,মাননীয় ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এম পি

    চট্টগ্রামের স্বার্থে আপোষহীন দৈনিক আজাদী, এম এ মালেকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে,মাননীয় ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এম পি

    আলমগীর ইসলামাবাদী:- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি বলেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদী চট্টগ্রামবাসীর আবেগ আর পত্রিকার সম্পাদক এম এ মালেক চট্টগ্রামের রতœ। তিনি যেই প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত হয়েছেন, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোতে একটা ভালো পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর মতো কিছু ব্যক্তি এখনো আছেন বলে চট্টগ্রামবাসী ছায়া পাচ্ছে।

    আজ (১৯ মার্চ২২) শনিবার বঙ্গবন্ধু হলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন।
    প্রেস ক্লাব সভাপতি আলহাজ¦ আলী আব্বাসের সভাপতিত্বে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পুরোপুরি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।

    মন্ত্রী বলেন, যে মন্ত্রণালয় নিয়ে আগে মানুষ নেগেটিভ চিন্তা করতেন এবং যে সকল অফিসারদের কাজের দক্ষতা ছিলো না এমন ব্যক্তিদের ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হতো, সেই মন্ত্রণালয় এখন ডাইনামিক মন্ত্রণালয় হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। সততার একটা জায়গায় আনতে সক্ষম হয়েছি। বর্তমানে দশটি ভালো মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ভূমিমন্ত্রণালয় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। তবে ভূমি রেজিস্ট্রেশনের বিষয়টি ভূমি মন্ত্রণালয়ের বাইরে আইন মন্ত্রণালয়ের আওতায় হওয়াতে সমন্বয়ের অভাবে এখনো মানুষের একটু ভোগান্তি হচ্ছে। যখন পুরোপুরি অনলাইনভিত্তিক হয়ে যাবে, তখন এই সমস্যাও দূর হবে।

    তিনি বলেন, জায়গা সংক্রান্ত বিষয়ে অনলাইনে খতিয়ান দেখা, খাজনা দেওয়ার ক্ষেত্রে ওয়ানস্টপ সার্ভিস ব্যবস্থা চালু হয়েছে। দিনে দিনে ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ পর্যায়ের সমস্যা সমাধানে সিস্টেম ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে তা সমাধানের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।

    একুশে পদকপ্রাপ্ত সংবর্ধিত সাংবাদিক এম এ মালেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, দৈনিক আজাদী বরাবরাই মানুষের মনের কথা বলে। আমার বাবা ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক রাষ্ট্রদ্রোহীতার ভয়কে উপেক্ষা করে স্বাধীনতার প্রথম কবিতা ছাপিয়েছিলেন দৈনিক আজাদী পত্রিকায়। পৃথিবীতে এমন কোনো নজির নেই, যারা মায়ের ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছেন। কিন্তু বাঙালি জাতি তা দেখিয়েছেন।

    চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রামের মানুষের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে থাকতে অনেক সুযোগ থাকার পরও ঢাকা থেকে জাতীয় দৈনিক হিসেবে প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আজাদী সম্পাদক এম এ মালেক। একইসঙ্গে চট্টগ্রামের মানুষকেই প্রাধান্য দিয়ে দৈনিক আজাদীর পুরো পরিবার গঠন করা হয়েছে চট্টগ্রামের জনগণের সমন্বয়ে। এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে তিনি আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন এবং তাঁর এই প্রাপ্তি চিরজীবনের পাথেয় হয়ে থাকবে বলে উল্লেখ করেন।
    প্রেস ক্লাব সভাপতি আলহাজ¦ আলী আব্বাস বলেন, যোগ্য ব্যক্তি এম এ মালেক’কে উপযুক্ত পুরস্কার দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামবাসীকে সম্মানিত করেছেন। একইসঙ্গে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ভূমি মন্ত্রণালয়ের জন্য নিরলসভাবে যেসকল কাজ করে যাচ্ছেন, এতে বাংলাদেশের মানুষ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা থেকে ম্ক্তু হবেন বলে সভাপতি উল্লেখ করেন। একইসঙ্গে উপস্থিত সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ভবনের নতুন বর্ধিত অংশ আখতারুজ্জামান চৌধুরী কর্ণার করার প্রতিশ্রুতি দেয়ায় প্রধান অতিথি সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু চট্টগ্রামে প্রেস ক্লাবের প্রথম অনারারী জীবন সদস্য ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব অঙ্গনকে ভালবাসতেন। ক্লাবে নিয়মিত ব্যাডমিন্টন খেলতেন।

    যুগ্ম সম্পাদক নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখে সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ। বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাহ্উদ্দিন মো. রেজা, সাবেক সভাপতি কলিম সরওয়ার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)র সহসভাপতি শহীদ উল আলম, সাবেক সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, সিইউজের সাবেক সভাপতি এম নাসিরুল হক, চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির চেয়ারম্যান মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত, বিএফইউজে’র সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসিফ সিরাজ, তপন চক্রবর্তী।

    অনুষ্ঠানে এম এ মালেককে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন প্রধান অতিথি সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এবং উত্তরীয় দেন প্রেস ক্লাব সভাপতি আলহাজ¦ আলী আব্বাস।

    প্রধান অতিথি সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন এম এ মালেক এবং উত্তরীয় দেন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ।

    এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি স ম ইব্রাহীম, অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদ, ক্রীড়া সম্পাদক দেবাশীষ বড়–য়া দেবু, সমাজসেবা ও আপ্যায়ন সম্পাদক মো. আইয়ুব আলী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলীউর রহমান, কার্যকরী সদস্য শহীদুল্লাহ শাহরিয়ার, দেবদুলাল ভৌমিক, মনজুর কাদের মনজু। অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক, ক্লাবের আজীবন দাতা সদস্য ছাড়াও আনোয়ারা উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী এবং সুধীজনরা উপস্থিত ছিলেন।

    ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি বলেছেন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদী চট্টগ্রামবাসীর আবেগ আর পত্রিকার সম্পাদক এম এ মালেক চট্টগ্রামের রতœ। তিনি যেই প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত হয়েছেন, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোতে একটা ভালো পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর মতো কিছু ব্যক্তি এখনো আছেন বলে চট্টগ্রামবাসী ছায়া পাচ্ছে।

    ১৯ মার্চ শনিবার বঙ্গবন্ধু হলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন।
    প্রেস ক্লাব সভাপতি আলহাজ¦ আলী আব্বাসের সভাপতিত্বে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পুরোপুরি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে।

  • বিরামপুরে ওষুধ ফার্মেসীতে অভিযান চালিয়ে ঔষধ ফার্মেসীর দন্ড

    বিরামপুরে ওষুধ ফার্মেসীতে অভিযান চালিয়ে ঔষধ ফার্মেসীর দন্ড

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুরে মেয়াদ উর্ত্তীণ ওষুধ রাখা ও বিক্রির দায়ে এক ফার্মেসীকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহসিয়া তাবাসসুম এই অভিযান পরিচালনা করেন।

    শনিবার (১৯ মার্চ) বিকেলে পৌর শহরের দোয়েল মোড়ে বিরামপুর ফার্মেসীকে এই জরিমানা করা হয়। এসময় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ ভ্রাম্যমাণ আদালতের অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

    এব্যাপারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহসিয়া তাবাসসুম অভিযান পরিচালনা করার কথা নিশ্চিত করে বলেন, ভোক্তা অধিকার আইনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক ওষুধের ফার্মেসীতে অভিযান চালিয়ে মেয়াদ উর্ত্তীণ ঔষুধ রাখা ও বিক্রির দায়ে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

  • বিরামপুরে মোটর সাইকেলে বিশেষ কায়দায় ফিটিং করা অবস্থায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য আটক করেছে পুলিশ

    বিরামপুরে মোটর সাইকেলে বিশেষ কায়দায় ফিটিং করা অবস্থায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য আটক করেছে পুলিশ

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুর (১৮ মার্চ) বিকাল অনুমান ১৭ঃ৫০ ঘটিকার সময় বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিরামপুর পৌরসভাধীণ ৫ নং ওয়ার্ড এর হোসেনপুর মহল্লাস্থ ঘাটপাড় ব্রীজের পূর্বপাশে মোঃ শরিফুল ইসলাম রাজুর ভ্যারাইটিস ষ্টোরের সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে একটি ডায়াং-৮০ মোটর সাইকেলে বিশেষ কায়দায় ফিটিং করা অবস্থায় ৫০০ গ্রাম গাঁজা, ২৪০ পিচ ভারতীয় নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য এ্যাম্পোল ইনজেকশন সহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ হাফিজুর (৪১), পিতা-মোঃ খবির উদ্দীন, মোঃ রুবেল হোসেন (২৫), পিতা-মোঃ জাহিদুল ইসলাম, উভয় সাং-চাপড়া, থানা-বিরামপুর, জেলা-দিনাজপুরদ্বয়কে গ্রেফতার করেছে বিরামপুর থানা পুলিশ।

    সে সময় তাদের সহযোগী অপর আসামী মোঃ আলম (৩৫) কৌশলে পালিয়ে যায়। এই ঘটনায় বিরামপুর থানার মামলা নং-১৩, ধারাঃ ৩৬(১) সারণির ১৯(ক)/৮(গ)/৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ রুজু করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামিদ্বয়কে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন প্রক্রিয়াধীন। পলাতক আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

    উদ্ধারকারী অফিসার এসআই
    হরিদাস বর্মন, এএসআই সুলতান বাদশা নয়ন ও সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স। অভিযান অব্যাহত আছে। এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিরামপুর থানা অফিসার ইনচার্জ সুমন কুমার মহন্ত।

  • বিএমএসএফের স্থায়ী কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

    বিএমএসএফের স্থায়ী কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের জাতীয় পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিম্মোক্ত সাংবাদিক নেতৃবৃন্দকে সংগঠনের স্থায়ী কমিটিতে অন্তুর্ভূক্ত করা হয়। সংগঠনের ১২.২ ধারা মোতাবেক গত ১৫ মার্চ জাতীয় পরিষদের সাধারণ সভায় নিম্মোক্ত ৩৬ জন সাংবাদিক নেতাকে অন্তর্ভুক্তি করা হয়।

    সংগঠনের শৃঙ্খলা পরিপন্থী কোন কাজে সম্পৃক্ততার প্রমান পাওয়া গেলে স্থায়ী পরিষদের সদস্যপদ স্থগিত কিংবা বাতিল করা যেতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে ট্রাস্টি বোর্ড ও নির্বাহী কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারবেন। সংগঠনে অতীত কর্মকান্ডের অংশগ্রহনের ভিত্তিতে তালিকাটি প্রণয়ন করা হলো; তবে জেষ্ঠ্যতার ভিত্তিতে নহে।

    বিএমএসএফ আশা করছে; উল্লেখিত নেতৃবৃন্দ বিএমএসএফ ও সাংবাদিকদের স্বার্থ, অধিকার এবং মর্যাদা রক্ষার ১৪ দফা দাবি আদায়ের আন্দোলনে অগ্রণী ভুমিকা পালন করবেন। স্থায়ী কমিটিতে আব্দুল মুগণী নীরো (রাজশাহী) সাবেক সভাপতি, বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটি, আলপনা বেগম (নেত্রকোনা), সাবেক সদস্য সচিব, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, হাকিকুল ইসলাম খোকন (কিশোরগঞ্জ) সভাপতি, আমেরিকা শাখা ও সাবেক সহ-সভাপতি
    বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, আবুল হোসেন তালুকদার (পটুয়াখালী), সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি ও সাবেক সভাপতি পটুয়াখালী জেলা,ওয়াদুদ মিয়া, সাবেক সভাপতি, বিএমএসএফ, শরিয়তপুর জেলা
    শাখা, কাজী মিরাজ মাহমুদ(বরিশাল),সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি ও সভাপতি বরিশাল, ড. একেএম রিপন
    আনসারী(গাজীপুর), সাবেক
    সহ-সভাপতি, কেন্দ্রীয় কমিটি,মো: আব্দুল মান্নান (মৌলভীবাজার), সাবেক সহ-সভাপতি, কেন্দ্রীয় কমিটি, মো: ফখরুল ইসলাম(সিলেট), সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি সিদ্দিক আল মামুন (ফেনী), সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি,মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন(নারায়নগঞ্জ), সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ,কেন্দ্রীয় কমিটি,,আবুল কালাম আজাদ (ঢাকা), সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, টিএম তুহিন (গৌরনদী), সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা, বিএমএসএফ,
    কেন্দ্রীয় কমিটি,আজমীর হোসেন তালুকদার
    (ঝালকাঠি), সাবেক সভাপতি,বিএমএসএফ, ঝালকাঠি জেলা, এমএম আকরাম হোসেন(চট্টগ্রাম), সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি,মনির হোসেন কামাল(বরগুনা),

    সাবেক সহ-সভাপতি, কেন্দ্রীয় কমিটি ও সাবেক সভাপতি, বরগুনা জেলা শাখা, শাহাদাত হোসেন তালুকদার মনু (নলছিটি), সাবেক সহ সভাপতি, কেন্দ্রীয় কমিটি, এমদাদ হক (রাজশাহী), সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিএমএসএফ, রাজশাহী জেলা, নাজমা সুলতানা নীলা(ঢাকা), সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, ফজলুল হক ভূঁইয়া(ময়মনসিংহ), সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, সায়মন কামালী (সিলেট), সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি মঞ্জুর হোসেন ঈশা (ঢাকা), সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি,হেদায়েত উল্লাহ মানিক (ঢাকা), সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি,এসএম রেজাউল করিম(ঝালকাঠি), প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, আহমেদ জালাল(বরিশাল), সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি,আল আমিন টিটু (ভৈরব), সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি জুন্নু রায়হান (ভোলা),

    সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা, বিএমএসএফ , আবু তাহের (গাইবান্ধা), সাবেক প্রশিক্ষক সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি,শাহজাহান মন্ডল, সাবেক সভাপতি, বিএমএসএফ, গাজীপুর জেলা শাখা, শফিউল বারী রাসেল (জয়পুরহাট), বিএমএসএফ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় কমিটি, ইসমাইল মাহমুদ (শ্রীমঙ্গল), সাবেক সহ-সভাপতি,বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, তরুন রাসেল (শরীয়তপুর), সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, হুসাইন আহমেদ কবীর (মুকসুদপুর), সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, বিএমএসএফ, কেন্দ্রীয় কমিটি, আকরাম হোসাইন (বিরামপুর), সাবেক সহ-সভাপতি, বিএমএসএফ,কেন্দ্রীয় কমিটি, কামাল উদ্দিন টগর, সাবেক সভাপতি, বিএমএসএফ, নওগাঁ জেলা শাখা।এদেরকে স্থানীয় শাখা, বিভাগীয় পর্যায়ের শাখা সমূহ ও সদস্যদের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় এবং সাংগঠনিক কাজে সহযোগীতা করার জন্য স্থায়ী কমিটি‘র নেতৃবৃন্দকে অনুরোধ জানানো হয়।

    উক্ত কমিটি আগামী জাতীয় কাউন্সিলের পূর্ব পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে এক পত্রে বিএমএসএফের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আহমেদ আবু জাফর জানিয়েছেন। এদিকে সংগঠনের সাংগঠনিক কর্মকান্ডে আন্তরিক সহযোগিতা কামনা কররছেন নব-নির্বাচিত সভাপতি সোহেল আহম্মেদ। তিনি স্থায়ী কমিটির নেতৃবৃন্দের পুরানো অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সংগঠনকে শত্তিশালী করে গড়ে তোলার আহবান জানান।

  • কক্সবাজারের টেকনাফ হ্নীলা এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৮,০০০ পিস ইয়াবাসহ ১জন গ্রেফতার

    কক্সবাজারের টেকনাফ হ্নীলা এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৮,০০০ পিস ইয়াবাসহ ১জন গ্রেফতার

     নিজস্ব প্রতিবেদক,

    অদ্য ১৮ মার্চ ২০২২ খ্রিঃ শুক্রবার র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানাধীন হ্নীলা ইউপিস্থ চৌধুরীপাড়া গ্রামের বৌদ্ধ মন্দিরের সামনে টেকনাফ-কক্সবাজার রোডের পাকা রাস্তার উপর মাদকদ্রব্য বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে।

    উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর চৌকস আভিযানিক দল একই তারিখ আনুমানিক ১৭.৪০ ঘটিকায় উল্লেখিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে র‌্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে একজন ব্যক্তি পলায়নের চেষ্টাকালে অংজনাই রাখাইন (২৪), পিতা- অংওয়ান রাখাইন, মাতা- মাটিংম্রা রাখাইন, সাং- চৌধুরীপাড়া, ওয়ার্ড নং-০৭, ইউ.পি- হ্নীলা, থানা- টেকনাফ, জেলা- কক্সবাজার’কে ধৃত করে। উক্ত ব্যক্তির কথা-বার্তায় সন্দেহের উদ্রেক হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তার নিকট মাদকদ্রব্য ইয়াবা আছে বলে স্বীকার করে। তখন উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে বিধি মোতাবেক ধৃত ব্যক্তির দেহ ও হাতে থাকা শপিং ব্যাগ তল্লাশী করে ১৮,০০০ (আঠারো হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত ব্যক্তি জানায়, সে দীর্ঘ দিন যাবৎ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট টেকনাফ সীমান্তবর্তী এলাকা হতে সংগ্রহ করে টেকনাফ-কক্সবাজার এর বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করে আসছে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ মডেল থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

  • কক্সবাজার সদর কলাতলী এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৮৫ পিস ইয়াবা, ৫০০ গ্রাম গাঁজা ও ৪ বোতল মদসহ ৫ জন গ্রেফতার

    কক্সবাজার সদর কলাতলী এলাকায় র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে ১৮৫ পিস ইয়াবা, ৫০০ গ্রাম গাঁজা ও ৪ বোতল মদসহ ৫ জন গ্রেফতার

    এইচ এম শাহাব উদ্দিন তাওহীদ,

    অদ্য ১৮ মার্চ ২০২২ খ্রিঃ শুক্রবার র‌্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, কক্সবাজার জেলার সদর থানাধীন কলাতলী বীচ রোর্ডস্থ ৯৯ GUEST HOUSE এর সামনে পাকা রাস্তার উপর কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী পর্যটকদের নিকট বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য বিক্রয় করার জন্য অবস্থান করছে।

    উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর চৌকস আভিযানিক দল একই তারিখ আনুমানিক ১১.০০ ঘটিকায় উল্লেখিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে র‌্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে কয়েকজন ব্যক্তি পলায়নের চেষ্টাকালে ১ বদিউল আলম (৩৮), পিতা- মৃত ইউসুফ আলী, মাতা- জান্নাতুল ফেরদৌস, সাং- উত্তর নাপিতখালী (কৈলাশঘোনা), ২নং ওয়ার্ড, ইউপি- ইসলামপুর, থানা-ঈদগাঁও। ২ দিদারুল আলম (৩৪), পিতা- মোঃ বেলাল, মাতা- আম্বিয়া খাতুন, সাং- পূর্ব কলাতলী, (চন্দ্রিমার মাঠ), ১২ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- কক্সবাজার সদর। ৩ আব্দুর শুক্কুর (২৭), পিতা- নুর মোহাম্মদ, মাতা- দুলু বিবি, সাং- কলাতলী উত্তর আদর্শ গ্রাম, ১২নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- কক্সবাজার সদর। ৪ মনজুর আলম (৩৫), পিতা-মনতাজ মিয়া, মাতা- সেনোয়ারা বেগম, সাং- পরানিয়া পাড়া, পিএমখালী ইউপি, ৪নং ওয়ার্ড, থানা- কক্সবাজার সদর। ৫ জাকির হোসেন (২৭), পিতা- মৃত আব্দুল আজিজ, মাতা- ফাতেমা বেগম, সাং- কালু ফকিরপাড়া, চৌফলদন্ডী ইউপি, ৭নং ওয়ার্ড, সর্ব জেলা- কক্সবাজারদের ধৃত করে। ধৃত ব্যক্তিদেরকে পালানোর কারণ জিজ্ঞাসা করলে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা স্বীকার করে যে, তাদের নিকট মাদক জাতীয় দ্রব্য মদ, ইয়াবা ও গাঁজা রয়েছে। তখন উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে বিধি মোতাবেক ধৃত ব্যক্তিদের দেহ ও হাতে থাকা ব্যাগ তল্লাশী করে ১৮৫ (একশত পঁচাশি) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৫০০ গ্রাম গাঁজা ও ০৪ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার করা হয়।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার সদর মডেল থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

  • সদর বান্দরবান বাজার এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ১ টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন র‍্যাব-১৫

    সদর বান্দরবান বাজার এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ১ টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন র‍্যাব-১৫

    Kafil Uddin Joy:- নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি,

    বান্দরবান জেলার সদর থানাধীন বান্দরবান বাজার এলাকায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ০১ টি প্রতিষ্ঠানকে ৬০০০ টাকা জরিমানা করেছে র‌্যাব-১৫।

    ইদানিং লক্ষ করা যাচ্ছে যে, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন দোকানে পাট জাতীয় ব্যাগ এর পরিবর্তে পলিথিন মজুদ করে ব্যবসায় করা হচ্ছে যার ফলে পরিবেশে দূষণসহ নানা ধরণের জটিল সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।

    এরই পরিপ্রেক্ষিতে বান্দরবান জেলার সদর থানাধীন বান্দরবান বাজার এলাকায় ১৫ মার্চ ২০২২ তারিখ আনুমানিক ১৩:০০ ঘটিকায় র‌্যাবের একটি আভিযানিক দল জনাব প্রবীর বিশ্বাস, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, বান্দরবান পার্বত্য জেলা এর সহযোগীতায় উক্ত স্থানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে নিষিদ্ধ পলিথিন মজুদ রাখার অপরাধে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর ৬(ক) ধারা মোতাবেক মেসার্স ইসমাইল এন্ড ব্রাদার্স এর মোঃ ইসমাইলকে ৬,০০০/- জরিমানা করা হয়েছে।

  • র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে সালাউদ্দিন গ্রুপের সালাউদ্দিনসহ কিশোর গ্যাং ৫ সদস্য আটক

    র‍্যাব-১৫ এর অভিযানে সালাউদ্দিন গ্রুপের সালাউদ্দিনসহ কিশোর গ্যাং ৫ সদস্য আটক

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, নির্বাহী পরিচালক।

    কক্সবাজারের সদর থানাধীন সুগন্ধা বীচ পয়েন্ট এলাকা হতে র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে সালাউদ্দিন গ্রুপের মূলহোতা সালাউদ্দিনসহ কিশোর গ্যাং ৫ জন আটক করা হয়।

    ১৭ মার্চ ২০২২ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার রাত ১১.৩০ ঘটিকার দিকে কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অবগত হয়ে, কক্সবাজার জেলার সদর থানাধীন কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্ট বীচে প্রবেশ পথের মূখে রাস্তার উপর কতিপয় অপরাধী মাদক সেবন করে চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড করার জন্য ঘোরাফেরা করছে। তাৎক্ষণিকভাবে র‌্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে কয়েকজন ব্যক্তি পলায়নের চেষ্টাকালে মূলহোতা ১ মোঃ সালাউদ্দিন (৩২), পিতা-আবুল কাশেম, সাং- নাইব্বাবাজ, থানা- মুরাদনগর, জেলা- কুমিল্লা, বর্তমানে ভাসমান রিক্সা চালক কানাইয়া বাজার, ৬নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- কক্সবাজার সদর, জেলা- কক্সবাজার। ২ মোঃ রশিদ উল্লাহ (৩৫), পিতা-মৃত নবী হোসেন, সাং-পাহাড়তলী, ৭নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা। ৩ মোঃ জোহার (১৭), পিতা-মনির আহাম্মদ। ৪ মোঃ রফিকুল ইসলাম (১৬), পিতা- মোঃ লাল মিয়া। ৫ মোঃ ইউনুস (১৫), পিতা- দিল মোহাম্মদ, সাং- ইসলামপুর (আব্দুল হকের ঘোনা), ৭ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- কক্সবাজার সদর, জেলা- কক্সবাজারদের ধৃত করে। গভীর রাতে উক্ত স্থানে অবস্থানের কারণ জিজ্ঞাবাসাদে তারা সদুত্তোর দিতে ব্যর্থ হয়। তখন উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত ব্যক্তিদের দেহ তল্লাশী করে ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৪টি ড্যাগার ও ১টি চাপাতি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা সকলেই কিশোর গ্যাং এর সদস্য, পেশাদার ছিনতাইকারী, তারা বিভিন্ন ধরনের মাদক দ্রব্য সেবন করে, নিজেদের দখলে ছুরি, চাপাতি (অস্ত্র) রেখে বিভিন্ন লোক জনকে ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং আঘাত দানের মাধ্যেমে চুরি, ছিনতাই ইত্যাদি অপরাধমূলক কার্যক্রমে জড়িত।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণার্থে কক্সবাজার জেলার সদর মডেল থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

  • রংপুরে গ্রামের ভিতরে খোলা আঙ্গিনায় চলছে অবৈধ সাবান কারখানা

    রংপুরে গ্রামের ভিতরে খোলা আঙ্গিনায় চলছে অবৈধ সাবান কারখানা

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    রংপুর সদর উপজেলায় গ্রামের বসত বাড়ির আঙ্গিনায় কোন প্রকার পরিবেশ ও সর্তকতা অবলম্বন ছাড়াই চলছে সাবান তৈরির কাজ।মঙ্গলবার (১৫ মার্চ ২০২২) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সদর উপজেলার ৪নং সদ্যপুস্করনী ইউনিয়নের পালিচড়া উয়ারপার গ্রামে সাবান তৈরি হচ্ছে। শুধুমাত্র ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া অন্য কোন লাইসেন্স যেমন, ইনকাম ট্যাক্স, বিএসটিআই পরিবেশ লাইসেন্স নাই। ট্যাক্স ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে, সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে, দিব্যি ব্যবসা করে চলছে।

    এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়, গ্রামে কয়েক হাজার লোক বসবাস করে। কিন্ত মুকুল মিয়া বসত বাড়ির আঙ্গিনায় কোন প্রকার সর্তকতা ছাড়াই গায়ের জোরে সাবান তৈরির কাজ করে আসছে। সাবান তৈরির জিনিসপত্র গুলো ঢাঁকি না রাখি উনদেও করি রাখে। গ্রামে তো অনেকগুলো বাচ্চা আছে। সব বাচ্চা গুলা সবার বাড়িতে যায়। কোন বাচ্চা মুকুলের বাড়িত যায়া যদি ওই জিনিসগুলা খেলে মারা যায়। তাহলে এর দায়ভার কে নেবে। তোমরা গুলোই কন এলা।

    এ বিষয় জানার জন্য সাদিব কমলা ডিটারজেন্টের মালিক মুকুলকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি ছোট থেকে সাবান বানানোর সঙ্গে জড়িত। আমি নিজেই প্রায় আট মাস থেকে প্রতিদিনে ১,৬০০ (ষোলশো) পিস সাবান তৈরি করে মার্কেটে সেল দেই। শুধুমাত্র ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া আমার কাছে আর কোনো লাইসেন্স নাই। আমি বিএসটিআই ও পরিবেশ অফিসে গেছিলাম। তাদের সাথে কথা বলেছি। তারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলে লাইসেন্স দিবে আমাকে। আমি বিএসটিআই এর অনুমতি পাইনি কিন্তু বিএসটিআই এর নাম্বার ছাড়া কেউ প্রোডাক্ট নিতে চায় না। তাই বিএসটিআই এর লোগো প্যাকেটে ব্যবহার করে ব্যবসা করছি।
    মুকুলের মহাজন গুরু ডিটার্জেনের মালিক আতিক হোসেন সাংবাদিককে মুঠোফোনে ফোন দিয়ে বলেন, আপনি ওখানে গেছেন কেন, কত টাকা লাগবে আপনার আমাকে বলেন, ওনাদের কাছে গেছেন কেন?? পড়ে সাক্ষাতে এসে ক্ষমা চেয়ে বলে আমি মনে করেছিলাম আপনারা সাংবাদিক নন। কারণ এর আগে আমার সাবান কারখানায় এসে অনেকে সাংবাদিক নামে ভুয়া পরিচয় দিয়ে টাকা নিয়ে গেছে। তাই আমি না বুঝে আপনার সাথে রাগ হয়ে কথা বলেছি।

    গুরুডিটার্জেনের মালিক আতিক হোসেনের সাথে কথা বলে আরো জানা যায় সেও অবৈধ ভাবে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই লোগো ব্যবহার করে আসতেছে। আতিক হোসেন বলেন আমাকে প্যাকেট গুলো বিএসটিআইয়ের অফিসার পুড়ে ফেলতে বলছে আমি পুড়ি নাই। এখনো প্যাকেট গুলো ব্যাবহার করে আসতেছি। শেষ হলে আমার ব্যবসা আমিও এখানে গ্রামে নিয়ে আসবো এবং একসাথে ব্যবসা করবো।

    সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আতিক হোসেন জানান, মুকুল নিজেই সাবান তৈরি করে ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল। আমি মুকুলকে আর্থিক সাপোর্টা দেই। আমার গুরু ডিটারজেন্ট পাউডার নামের একটা কোম্পানি আছে। সেজন্য আমি মুকুলকে সাবান বানাইতে বলছি। মুকুল সাবান তৈরি করে আমাকে সাপ্লাই দেয় সেগুলো আমি আমার কোম্পানির নাম দিয়ে বাজারে বিক্রি করি।

    এ বিষয়ে জানার জন্য মুঠোফোনে ফোন দিলে ৪নং সদ্যপুস্করনী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার আলমগীর হোসেন জানান, আমি জানি জুয়েল সহ ওখানকার কয়েকজন শাবান তৈরি করে। তাদের কোনো প্রকার লাইসেন্স নাই অবৈধ ভাবে তারা ব্যবসা করে আসছে।

    এদিকে বিএসটিআইয়ের অফিসারের সাথে কথা বললে তিনি জানান সাদিব কমলা সাবান নামে কোন কারখানার অনুমোদন দেয়া হয় নাই। তারা অবৈধ ভাবে বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহার করে আসছে। আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।