Blog

  • হানী পেস্ট্রি এন্ড ক্যাফে এর শুভ উদ্বোধন করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    হানী পেস্ট্রি এন্ড ক্যাফে এর শুভ উদ্বোধন করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    PASTRY & CAFE আধুনিক আঙ্গিকে, মনোরম পরিবেশে উখিয়ায় বি হানী পেস্ট্রি এন্ড ক্যাফে এর শুভ উদ্বোধন করা হয়।
    ২০ফেরুয়ারী ২০২২ ইং,বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় উখিয়া ফলিয়া পাড়া রাস্তার মাথা, হাজ্বি মার্কেটে বি হানী পেস্ট্রি এন্ড ক্যাফে এর
    শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী মহোদয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ ইসহাক, উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম আজাদ,উপজেলা তাঁতীলীগের সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন মোহামুদ, ছাত্রনেতা জুলহাস উদ্দিন টিপু ওসমান সওদাগর, ছাত্রনেতা মোঃ ইব্রাহিম, আনিসুর রহমান জুয়েল,আজম এবং উদ্বোধনী প্রতিষ্টানের প্রোপ্রাইটর মোঃ আলম।

  • রংপুরে দেশীয় সিগারেট শিল্প রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

    রংপুরে দেশীয় সিগারেট শিল্প রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার রংপুর,

    রোববার ২০ ফেব্রয়ারী দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন, দেশীয় সিগারেট শিল্প রক্ষায় সংশ্লিষ্ট শ্রমিক কর্মচারী এবং তামাক চাষিরা।

    স্মারকলিপিতে বলা হয়, আমরা রংপুর বিভাগের তামাক চাষী, সিগারেট উৎপাদন ও বিপননকারী। উন্নত তামাক চাষে আমাদের রংপুর বিভাগ এর ঐতিহ্য দেশসহ বিশ্বে সমাদৃত। সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ষড়ঋতুর বাংলাদেশে কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতির এই দেশে অন্যতম শস্য “তামাক”। নদী অববাহিকায় আমরা সুদীর্ঘ কাল হতে উন্নত তামাক হতে সিগারেট উৎপাদন করে আসছি, যা আজ আমাদের ঐতিহ্যের সাথে মিশে আছে। আমরা তামাক চাষী ও শ্রমজীবিরা তামাক শিল্পের উপর ভিত্তি করে আমাদের স্বপ্ন বুনি ও আমাদের দৈনন্দিন জীবন-জীবিকা নির্বাহ করি। আমাদের জীবন জীবিকা এ শিল্প ওতপ্রোত ভাবে জড়িত।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার – আমার প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো সিগারেট অর্থাৎ ‘তামাক’ শিল্পের বিশাল বাজার বিদ্যমান। সিগারেট শিল্পের এই বৃহৎ বাজারে আমাদের তামাক চাষিরা উন্নত তামাক উৎপাদন করে এই শিল্পে সরবরাহ করে, ফলে এই শিল্পে বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মস্থানের সৃষ্টি হয়। যার ফলে বেশি দামে বিদেশ হতে তামাক আমদানী করতে হয়না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি অবগত আছেন যে, জাতীয় বাজেটের বৃহৎ ও একক খাতে অর্থের যোগান আসে এই তামাক শিল্প থেকে। যার পরিমাণ প্রায় ৩২- ৩৩ হাজার কোটি টাকা। যা রাষ্ট্রের ব্যয় মেটাতে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার শত ব্যস্ততার মাঝেও দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টায় ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে তৎকালীন মাননীয় অর্থমন্ত্রী দেশীয় সিগারেট ব্র্যান্ড ও বিদেশী সিগারেট ব্র্যান্ডের সাথে সমমূল্যে প্রতিযোগিতা করে বাজারে বিক্রি করা যাবে না বুঝতে পেরে নিম্নস্লাব এর সিগারেটের জন্য দেশীয় এবং দেশের বাইরে চলে বা চলতো এমন নামীয় সিগারেট ব্র্যান্ড এর জন্য দুইটি পৃথক মূল্য ও কর হার নির্ধারণ করে ছিলেন। এছাড়াও ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় মহান জাতীয় সংসদে ঘোষিত নীতিমালায় বলা হয়েছে যে, (১) দেশে ব্যবসারত বিদেশী তামাক কোম্পানির আন্তর্জাতিক ও উন্নতমানের সিগারেট, শুধুমাত্র মধ্যম মূল্যস্তরের এবং উচ্চ মূল্যস্তরই উৎপাদন ও বিক্রয় করা যাবে; (২) নিম্ন মূল্যে স্তরে দেশীয় শিল্পের দেশীয় সিগারেট ব্র্যান্ড উৎপাদন ও বিক্রয় করবে অর্থাৎ এই স্লাব শুধুমাত্র দেশীয় শিল্পের দেশীয় সিগারেট ব্র্যান্ড এর জন্য থাকছে।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আজ দেশের তামাক শিল্পে শত্রু পরিলক্ষিত! তারা ঐতিহ্যবাহী তামাক শিল্পকে ধ্বংসের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা বিভিন্ন সময় বিদেশিদের হয়ে বিভিন্ন অযৌক্তিক তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারায় লিপ্ত। মূলত দেশের অর্থনীতিতে তাদের কোন অংশগ্রহন নেই। তারা চায় দেশীয় স্বয়ংসম্পূর্ণ সিগারেট শিল্প ধ্বংস করে এ শিল্পকে আমদানি নির্ভর শিল্পে পরিণত করে বিদেশী সিগারেট শিল্পের বাজার সৃষ্টি করা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, ফিলিপ মরিস ইন্টারন্যাশনাল ইনকর্পোরেশন, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল প্রভৃতি বিদেশি কোম্পানি, তাদের ব্যবসা এদেশে দিন দিন বৃদ্ধি করতে পারলেও দেশীয় সিগারেট কোম্পানি গুলো আজ নিজ দেশেই প্রতিবন্ধকতা ও বিড়ম্বনার শিকার। ফলে আমাদের উৎপাদিত ফসল তামাক একদিকে ন্যায্যমূল্য হারাচ্ছে অন্যদিকে উচ্চ মূল্যে আমদানির দিকে ঝুঁকছে।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশের তামাক শিল্পের এই ক্রান্তিকালে আপনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি আমরা দেশীয় সিগারেট উৎপাদন ও বিপননকারী শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দ ও এই শিল্পের প্রান “তামাক চাষীরা”। দেশীয় এই শিল্পকে রক্ষার্থে আপনি “মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ৭(ক) ও ৭(খ)” দিয়েছিলেন যা এই শিল্পকে রক্ষার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য কারণে আপনার অনুশাসন বাস্তবায়নে সিগারেট শিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ গড়িমসি করছে। স্মারকলিপি ও মানববন্ধন থেকে এ শিল্পকে রক্ষার্থে কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।

    ১. মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ৭(ক) অথবা ৭(খ) বাস্তবায়ন করা হোক। ২. দেশীয় শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে শুধুমাত্র দেশীয় মালিকানাধীন সিগারেট কোম্পানিগুলোকে একটি নির্দিষ্ট স্লাব অথবা নিম্নস্লাব এর সিগারেট শুধুমাত্র দেশি কোম্পানিরা উৎপাদন করতে পারবে। ৩. দেশীয় সিগারেট শিল্প যেন আমদানি নির্ভর শিল্পে পরিণত না হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। ৪. দেশীয় সিগারেট তথা তামাকের আন্তর্জাতিক বিশাল বাজার ধরতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রণোদনা আবশ্যক। ৫. দেশীয় সিগারেট শিল্পের উপর বহুজাতিক কোম্পানির অবৈধ নিয়ন্ত্রণ রোধে সরকারকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ৬. সরকারের পূর্বঘোষিত নিম্নস্তরের সিগারেট কেবলমাত্র দেশীয় কোম্পানির জন্য সংরক্ষণ করতে হবে, তবে তা এখনই সম্ভব না হলে সরকারের পূর্ব-প্রচলিত অনুশাসন অনুযায়ী নিম্নমানের “প্রতি শলাকা সিগারেটের দাম” বহুজাতিক কোম্পানির দামের তুলনায় ৩-৫ টাকা পার্থক্য করতে হবে কারণ মনোস্তাত্বিক ভাবে আমরা দেশীয় পণ্যের চেয়ে বিদেশী পন্যকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি।

    বক্তারা বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের আকুল আবেদন দেশীয় স্বয়ংসম্পূর্ণ সিগারেট শিল্পকে বাঁচানোর জন্য এখনই কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে এই শিল্পে জড়িত লক্ষ কোটি মানুষের জীবন-জীবিকার স্বপ্নকে নিশ্চিত করেন। তাহলে আমরা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম আপনার কাছে ঋণী থাকব। এবং দেশীয় শিল্প রক্ষায় আপনার এই সাহসী সিদ্ধান্ত দেশের ইতিহাসে মাইফলক হয়ে থাকবে।##

  • বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শনে, অতিরিক্ত সচিব, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট পরিবেশ ও বন জলবায়ু মন্ত্রণালয়- ড. মো. রেজাউল হক

    বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শনে, অতিরিক্ত সচিব, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট পরিবেশ ও বন জলবায়ু মন্ত্রণালয়- ড. মো. রেজাউল হক

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    বিরামপুর পৌরসভা পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাষ্ট পরিবেশ ও বন জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রেজাউল হক। (১৯ ফেব্রুয়ারি) শনিবার সন্ধ্যায় বিরামপুর পৌরসভার পরিদর্শন শেষে বিরামপুর পৌরসভা কনফারেন্স সেন্টারে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

    এসময় তিনি বিরামপুর পৌরসভার বিভিন্ন কাজের অগ্রগতি ও গুরুত্বপূর্ণ সার্বিক বিষয়ে খোজ খবর নেন তিনি। এছাড়াও পরিদর্শন শেষে পৌর মেয়র ও পৌর পরিষদের কাউন্সিলবৃন্দ এবং পৌর কর্মকর্তাবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করেন।

    পরির্দশন ও মতবিনিময়কালে পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পরিমল কুমার সরকার, প্যালেন মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল (বকুল) নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল ইসলাম, উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) আবু সোয়েব মো. সজল,
    কাউন্সিলর (সংরক্ষিত মহিলা আসন-১) বুলবুলি বেগম, কাউন্সিলর (সংরক্ষিত মহিলা আসন-২) আঙ্গুঁরা পারভীন, কাউন্সিলর (সংরক্ষিত মহিলা আসন-৩) নাজনীন আকতার, ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান, ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর আলম, ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক, ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাফফর রহমান, ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইসমাইল হোসেন, ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হুমায়ন কবীর মিলন,৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোশাররফ হোসেন চৌধুরী, ষ্টোরকিপার নুরে আলম সিদ্দিক, কার্যকারী সহকারী মনিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

    শুরুতেই প্রধান অতিথিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান পৌর মেয়র

  • বাঁশখালীতে সাবেক এমপি এ্যাডভোকেট সুলতানুল কবির চৌধুরী স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

    বাঁশখালীতে সাবেক এমপি এ্যাডভোকেট সুলতানুল কবির চৌধুরী স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলার আওতাধীন বাঁশখালী উপজেলায় উদ্বোধন করা হল গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। বাঁশখালী আপামর জনতার অবিসম্বাধিত নেতা প্রয়াত সাংসদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট সুলতানুল কবির চৌধুরীর নামে ওনার স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন হয়েছে।
    ১৯ ফেব্রুয়ারী’২২ ইং, শনিবার বিকেলে উপজেলার প্রস্তাবিত শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি মনজুরুল আলমের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) শাব্বির ইকবাল।

    এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাঁশখালী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অর্থ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, বৈলছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নান্টু কুমার দাশ, রাজনীতিবিদ রাশেদ আলী, ফজলুল কাদের, মুক্তিযোদ্ধা আহমদ ছফা, সমাজসেবক নজরুল ইসলাম সিকদার, ইউপি সদস্য আবদুর রহমান, আবদুল আলিম, শাহাদাত হোসেন মানিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    প্রধান অথিতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম জেলা নির্বাহি কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল বলেন, বাঙ্গালী জাতীকে একটি স্বাধিন দেশ, ও একটি পতাকা উপহার দিতে দেশের স্বাধিনতা সংগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধারা যে গৌরবোজ্বল ত্যাগ স্বিকার করেছেন, তা ইতিহাসে অমলিন। বাঁশখালীতে জন্ম নেওয়া ক্ষনজন্মা বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা এডঃ সোলতানুল কবীর চৌধুরীর স্মৃতি রক্ষার্থে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট নিঃসন্দেহে একটি দারুন উদ্যোগ।

    এ টুর্নামেন্টের মাধ্যমে দেশের যুবসমাজের ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টির পাশাপাশি দেশের স্বাধিনতা সার্বভৌমত্বের প্রতি জনগনের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে।

  • খাল খননে বদলে যাচ্ছে হারাশিয়ার গ্রমীণ জনপদ

    খাল খননে বদলে যাচ্ছে হারাশিয়ার গ্রমীণ জনপদ

    কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

    উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নে একের পর এক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বদলে যাচ্ছে গ্রামীণ জনপদ। রাজাপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় উন্নয়নের ছোঁয়া না পাওয়া গ্রামগুলোতে দৃশ্যমান উন্নয়ন পরিলক্ষিত হচ্ছে। এরিই ধারাবাহিকতায় ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নের হারাশিয়া খাল খননের শুভ উদ্বোধন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২ ইং, শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজাপালং ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের এলজিইডি নতুন রাস্তার মধ্যখানে হারাশিয়ার খাল খনন এর শুভ উদ্বোধন করা হয়।

    উক্ত খাল খনন কাজের শ্রমিকদের মধ্যে যথাক্রমে অংশ নিয়েছেন এত্র এলাকা হারাশিয়া, আমিন পাড়া, হয়রাতি পাড়া, হরিণ মারা ও বাগানের পাহাড়ের শ্রমজীবি লোকজন।

    উল্লেখ্য হারাশিয়া খাল খননের করা হবে হাছন আলী মুন্সির বাড়ি হইতে নিচের দিকে কিয়ামন ছড়া পর্যন্ত এই খাল খননের কাজ অব্যাহত থাকবে।

    এছাড়া কারিতাস এইজিও ইঞ্জিনিয়ার বজলুল রহমান বলেন এ খাল খনন কাজের আজ শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে, যথাযথ কাজের গুণগতমান বজায় রেখে কাজটি শেষ করতে ১ মাসের অধিক সময় লাগতে পারে।

  • আগামী( ২১ ফেব্রুয়ারী২২) মহান ভাষা শহীদও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগ, সিএমপি, চট্টগ্রাম কর্তৃক গৃহীত ট্রাফিক পুলিশী ব্যবস্থাপনা

    আগামী( ২১ ফেব্রুয়ারী২২) মহান ভাষা শহীদও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ট্রাফিক দক্ষিণ বিভাগ, সিএমপি, চট্টগ্রাম কর্তৃক গৃহীত ট্রাফিক পুলিশী ব্যবস্থাপনা

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    এতদ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২২ খ্রিঃ সোমবার মহান ভাষা শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযথ মর্যাদার সাথে উদযাপনের জন্য সরকারীভাবে চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে স্থাপিত শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠান সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সিএমপি’র ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ কর্তৃক বিশেষ ট্রাফিক পুলিশী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। উক্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় প্রণীত নিম্নোক্ত নির্দেশনাসমূহ অনুসরণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

    ১। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২২খ্রিঃ রাত ২১.০০ ঘটিকা হতে নগরীর তিনপুল হতে আমতল, আমতল হতে নিউ মার্কেট, নিউ মার্কেট হতে আমতল এবং সিনেমা প্যালেস হতে রাইফেল ক্লাব রোডে সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তিনপুল মোড় হতে শিক্ষা অফিস হয়ে আমতল পর্যন্ত একমুখী চলাচল বজায় থাকবে।

    ২। নিউমার্কেট, আমতল, তিনপুল ও সিনেমা প্যালেস মোড়ে রোড ব্লক স্থাপন করে যানবাহনসমূহ ডাইভারশন করে দেওয়া হবে।

    ৩। শহীদ মিনারে ফুল দিতে আসা সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ ও সরকারী কর্মকর্তাগণ ওয়াসা – কাজিরদেউরী – নেভাল ক্রসিং- লাভ লেইন- বৌদ্ধ মন্দির- বোস ব্রাদার্স- রাইফেল ক্লাব হয়ে আমতল মোড় ড্রপিং জোন হিসেবে ব্যবহার করবেন এবং পরবর্তীতে প্রধান পার্কিং স্থান হিসেবে রাইফেল ক্লাব মাঠে গাড়ি পার্কিং করবেন। এছাড়াও অন্যদিক থেকে আসা গাড়িসমূহ নিজ নিজ সুবিধা অনুযায়ী নিউমার্কেট এবং তিনপুল ড্রপিং জোন হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

    ৪। অনুষ্ঠানস্থলে আসা সকল গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ ও সরকারী কর্মকর্তাগণ আমতল হতে পায়ে হেঁটে শহীদ মিনারে (চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ) এসে ফুল দিয়ে পুনরায় আমতল মোড়ে গিয়ে গাড়িতে উঠে জুবলী রোড হয়ে প্রত্যাবর্তন করবেন।

    মহান ভাষা শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২২খ্রিঃ সুষ্ঠুভাবে পালনের জন্য নগরবাসীর সার্বিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

  • কুরুকপাতা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর

    কুরুকপাতা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর

    বিশেষ প্রতিনিধি,

    বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার কুরুকপাতা ইউনিয়নের নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি মহোদয়।

    ১৮ ফেব্রুয়ারি”২০২২ইং শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মাননীয় মন্ত্রী’র বান্দরবানস্থ বাসভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আবদুর রহিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষীপদ দাশ, জেলা পরিষদ সদস্য জনাব সিংইয়ং ম্রো, বান্দরবান পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব অমল কান্তি দাশ, সাধারন সম্পাদক জনাব সামশুল ইসলাম, আলীকদম উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জনাব জামাল উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক জনাব ধুংড়ীমং মারমা, কুরুকপাতা ইউনিয়নের পূণঃ নির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব ক্রাতপুং ম্রোসহ নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য/সদস্যা এবং উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় মাননীয় মন্ত্রী বাবু বীর বাহাদুর উশৈসিং এম,পি বলেন, জনগণ তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য জনপ্রতিনিধিদের উপর আস্থা রাখে। সেই আস্থাকে পবিত্র আমানত হিসেবে গ্রহণ করে তার প্রতিদান স্বরূপ সমস্ত লোভ, স্বার্থ ও মোহের উর্ধে উঠে জনপ্রতিনিধিদের অনেক বেশি নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে। তাহলেই প্রকৃত অর্থে এলাকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়ন সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।

  • আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে গরুর গাড়ি ও ঘোড়ার গাড়ি

    আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে গরুর গাড়ি ও ঘোড়ার গাড়ি

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    মাত্র তিন/চার যুগ আগের কথা। দেশে তখন সড়ক যোগাযোগের এত প্রসার হয়নি। জেলা বা উপজেলাশহরের রাস্তায় বাস চলতে দেখা যেতো। গ্রামের কাচা-পাকা রাস্তা এ সব যানবাহনের উপযোগী ছিল না। গ্রামে চলতো গরু-মহিষ বা ঘোড়ার গাড়ি। গ্রাম্য এই বাহন কৃষক ব্যবহার করতো পণ্য পরিবহনে। গৃহবধূ বাবার বাড়িতে যেতো ছইওয়ালা গরুর গাড়িতে। তখন নদী মরে যায়নি। নৌপথ ছিল সচল।

    এই পথে যাতায়াত ছিল সহজ ও সাশ্রয়ের। দূর-দূরান্ত থেকে মালামাল বহনে নৌকার জুড়ি ছিল না। সম্ভ্রান্ত বংশের মানুষ ঘোড়ায় চড়ে চলাচল করতো। তখন গ্রামেগঞ্জে বিদ্যুৎ ছিল না। সন্ধ্যায় কেরোসিনের হারিকেন বা লাম্প জ্বলে উঠতো বাড়ি বাড়ি। রাতে ঘুটঘুটে অন্ধকার। দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার মামুদপুর গ্রামের সোহেল বলেন তার ছোটবেলায় গরু-মহিষের গাড়ির প্রচলন ছিল। বাস-ট্রাক চলতে দেখেনি। গরুর গাড়িতে চড়ে তিনি বাবার বাড়ি বেড়াতে যেতেন। যাওয়া-আসার পথে রাত হলে গাড়ির সামনে হারিকেন জ্বালিয়ে রাখা হতো। জ্যোৎসার রাত হলে পথ চলতে সমস্যা হতো না। আরও পরে ঘোড়ার টমটম চালু হয়।

    তখন দূরে কোথাও গেলে টমটমে চড়ে যেতেন। তখন এত লোকজন ছিল না। রাস্তায় এত ভিড় ছিল না। আগের সেই দিনগুলো আজও খু্ঁজে ফেরেন তিনি। দেশের উত্তর- অঞ্চলের রংপুর জেলা বদরগঞ্জ কলারোয়া উপজেলার কামারালি গ্রামে মসজিদ রহমান খান (৮৩) বলেন, তিনি বিয়ে করতে গিয়েছিলেন গরুর গাড়িতে চড়ে। তখনকার দিনে সেটাই রেওয়াজ ছিল।

    তখন অন্য যানবাহন ছিল না। মানুষ ২০-২২ কিলোমিটার দূরের জেলাশহরে হেঁটে যেতেন। গ্রামের মাটির রাস্তায় কেউ কেউ ঘোড়ায় চড়েও চলাচল করতেন বলে জানান তিনি।

  • লোহাগাড়ায় সরকারি আইনকে অমান্য করে পাহাড় কাটার মহোৎসব: ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ

    লোহাগাড়ায় সরকারি আইনকে অমান্য করে পাহাড় কাটার মহোৎসব: ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ

    বিশেষ প্রতিনিধি,

    চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার কলাউজান ইউনিয়নে এলাকায় নির্বিচারে পাহাড় কাটার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরকারের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রকাশ্য চলছে পাহাড় কাটার মহোৎসব। এতে করে একদিকে পরিবেশ হারাচ্ছে তার প্রাকৃতিক ভারসাম্য। অন্যদিকে পাহাড়ে বসবাসরত প্রাণীকূল হারাচ্ছে নিরাপদ আবাসস্থল।

    আজ ১৮ ফেব্রুয়ারী”২০২২ইং শুক্রবার বিকেলের দিকে কলাউজান ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের মিয়াজি পাড়া গাবতলি এলাকার দক্ষিণে জাকের বর পাড়া সংলগ্নে পাহাড় কাটার এ দৃশ্য দেখা যায়।

    সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, বিগত কয়েক সাপ্তাহে ধরে কলাউজান গাবতলি মিয়াজির পাড়া জাকের বর পাড়া সংলগ্নে এলাকায় মাটি খেকো বেলাল ও দেলোয়ার সহ বেশ কিছু প্রভাবশালীদের নেতৃত্বে পাহাড় কাটার একটি সিন্ডিকেট চক্র স্থানীয় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চালায় যাচ্ছে পাহাড় কাটা। রাত-দিন অন্তত ১০/১৫টি ডেম্পার গাড়িতে করে পাহাড়ের মাটি বিক্রি করে যাচ্ছে এই সিন্ডিকেট চক্রটি। প্রায় ৪৫ ফুট ধারণকৃত প্রতি গাড়ি পাহাড়ি মাটি ৮০০-১০০০ টাকা হারে বিক্রি করে রাতারাতি লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি। চক্রটি এ পর্যন্ত ৩০-৫০ ফুট উঁচু পাহাড় কেটে সাবাড় করতেছে। এতে পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে ফাটল সৃষ্টি হওয়ায় প্রবল বর্ষনে পাহাড় গুলো ধসে পাশে বসবাসরত এলাকাবাসীর যেকোন মূর্হুতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বর্তমানে পাহাড়টি অর্ধেক অংশ ইতিমধ্যে কাটা শেষ হয়েছে। বাকিটাও নিশ্চিহ্ন হবার পথে।

    বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ ধারা ৬ এর (খ) স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কতৃর্ক সরকারী বা আধা-সরকারী বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন বা দখলাধীন বা ব্যক্তিমালিকানাধীন পাহাড় ও টিলা কর্তন বা মোচন করা যাবে না। কিন্তু এই নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রকাশ্য চালায় যাচ্ছে পাহাড় কাটার মহোৎসব।

    ওই এলাকার বসবাসরত কয়েক জন প্রবীন ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, এক সময় এলাকায় পাহাড়ের অন্যতম সৌন্দর্য ছিলো। সেখানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছগাছালি ও প্রাণী ছিলো। কিন্তু অবৈধ ভাবে পাহাড় কাটার ফলে ওই এলাকার পরিবেশ হারাচ্ছে তার প্রাকৃতিক ভারসাম্য। এছাড়া পাহাড় উজাড় হওয়া কারণে পাহাড়ে বসবাসরত প্রাণীকূল হারাচ্ছে তাদের নিরাপদ আবাসস্থল। এতে করে পাহাড়ের অন্যতম সৌন্দর্য বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীগুলোকে এখন আর দেখা যায় না। বর্তমানে স্পটটি হারাতে বসেছে তার অতীত ঐতিহ্য। তাছাড়াও দিনরাত পাহাড় নিধন চললেও বাধা দেওয়ার যেন কেউ নেই। এই পাহাড়ের মাঠি দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ভরাট করা হচ্ছে ছোট বড় পুকুর ও জলাশয়।

    এদিকে পাহাড় কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রথমে স্বীকার করলেও পরে মাটি ব্যবসায়ী বেলাল অস্বীকার বলেন, পাহাড় কাটতেছে দেলোয়ার। কিন্তু তিনি গাড়ি ভাড়া দিয়েছে বলে জানান তিনি।

    এ বিষয়ে পদুয়া বনবিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম জানান, খবর নিয়ে পাহাড় খেকোদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে বলেও জানান তিনি।

    এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহসান হাবীব জিতু জানান, পাহাড় নিধন সম্পূর্ণ অবৈধ। অতি শীগ্রই তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

  • সাংবাদিক মিজানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলার প্রত‍্যাহার চেয়ে টেকনাফ উপজেলা বিএমএসএফের নিন্দা

    সাংবাদিক মিজানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলার প্রত‍্যাহার চেয়ে টেকনাফ উপজেলা বিএমএসএফের নিন্দা

    ইব্রাহীম মাহমুদঃ- টেকনাফ,

    টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড রোহুল্লার ডেফা গ্রামের আব্দুল খলিল মাদককারবারি ও দুর্নীতিবাজদের ইন্ধনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম টেকনাফ উপজেলা শাখার তথ‍্য ও গবেষণা সম্পাদক, টেকনাফ উপজেলা প্রেস ক্লাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক, জাতীয় দৈনিক অধিকার এর টেকনাফ উপজেলা প্রতিনিধি টেকনাফের কর্মরত সাংবাদিক মিজানুর রহমান এর বিরুদ্ধে মিথ্যা,ভূঁয়া ও ষড়যন্ত্রমূলক অভিযোগ করা হয়েছে।

    উল্লেখ‍্য, সাংবাদিক মিজানুর রহমান উক্ত এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী,মাদককারবারী ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় তাদের ইন্ধনে এ মিথ‍্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে বলে জানা যায়।

    অনতিবিলম্বে উক্ত মিথ্যা ও ভুঁয়া অভিযোগ প্রত‍্যাহার করা না হলে বিএমএসএফ এবং টেকনাফের কর্মরত সাংবাদিকেরা মানববন্ধন সহ মানহানি মামলা দায়ের করতে বাধ‍্য থাকবে।

    তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম টেকনাফ উপজেলা।