Blog

  • উখিয়ার গ্রামীন সড়কের নাজুক অবস্থা। উখিয়া ভয়েস২৪

    উখিয়ার গ্রামীন সড়কের নাজুক অবস্থা। উখিয়া ভয়েস২৪

    মোঃ শহিদ উখিয়া।

    ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের চাকবৈঠা বাজার সড়কে ১ কিলোমিটার রাস্তায় ৩ শতাধিক গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
    যার ফলে যানবাহন চলাচলও মানুষের যোগাযোগ ব্যাবস্তা অচল হয়ে পড়েছে।

    ১০ হাজার মানুষের চলাচলের রাস্তাটি গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় স্কুল মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীরা ও জন গনের দুর্ভোগের শেষ নেই।

    জানা গেছে ২০০৬ সালে রাস্তাটির উন্নয়নে ব্রিকসলিং করা হলে ও এর পর কোন জন প্রতিনিধি নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি পালন করেনি।

    নির্বাচন আসলে চেয়ারম্যান ও মেম্বার প্রার্থীরা রাস্তা উন্নয়নের নামে জনগনকে ওয়াদা দিলে ও নির্বাচিত হওয়ার পর তারা এই ওয়াদা ভুলে যায়।

    যার ফলে ১০ হাজারের মতো লোকজন ছাত্র ছাত্রী চলাচল করতে অতি কষ্টকর হচ্ছে।

    এলাকা ঘুরে জানা যায় ২০০৬ সালে এই রাস্তাটির উন্নয়ন কাজ উদ্ভোদন করেন ততকালীন উখিয়া টেকনাফের সংসদ সদস্য শাহাজাহান চৌধুরী।

    অপর দিকে উখিয়া ডাক বাংলো হাতিমোরা দরগাহ বিল সড়কের ও একই অবস্থা বিরাজ করছে।

    এলাকাবাসি জানান, হাতীমোড়া রেজু খালের ৭ কোট টাকা ব্যয়ে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে এই ব্রিজের জন্য মালামাল নেওয়ার জন্য ভারী যানবাহন চলাচল করায় ৫ কিলোমিটার সড়কে ৩ হাজারের অধিক গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।

    যার ফলে ঐ রাস্তাদিয়ে চলাচল করা প্রায় ২০ হাজার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

    গর্ভবতী মহিলারা যানবাহন যোগে হাসপাতালে যাওয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
    একই ভাবে কোটবাজার সোনার পাড়া সৈকত রোডের ও বেহাল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলে এলাকা বাসি জানিয়েছেন। উখিয়ার ডাকবাংলো মরিচ্যা সড়কের অবস্থা ও বেহাল দসায় জনচলাচল দূর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে।

    এই ব্যাপারে জানতে চাইলে উখিয়া উপজেলা স্হানীয় সরকার প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম জানান, উখিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা গুলোর চিত্রীয় কথা উর্ধতন কর্মকর্তাদের নিকট জানানো হয়েছে।

  • নতুন ঈদগাঁও উপজেলার অফিস সেট-আপ অনুমোদন

    নতুন ঈদগাঁও উপজেলার অফিস সেট-আপ অনুমোদন

    ইমরান তাওহীদ রানা,ঈদগাঁও প্রতিনিধি

    কক্সবাজারে নতুন উপজেলা হিসেবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত ঈদগাঁও উপজেলার অফিস সেট-আপ অনুমোদন দিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

    ১০ আগষ্ট অতিরিক্ত সচিব (সমন্বয়) মো. রাহাত আনোয়ার এ সংক্রান্তে প্রজ্ঞাপন জারি করেন।
    উপজেলার জন্য মোট ২৪টি অফিসের অনুকূলে ৪০ জন কর্মকর্তা ও ১৯৮ জন কর্মচারীসহ সর্বমোট ২৩৮ লোকবল নিয়োগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ/দপ্তরকে বলা হয়েছে।

    অফিস সেট-আপ কাঠামোতে রয়েছে-উপজেলা নির্বাহী অফিসে কর্মকর্তা (সংরক্ষিত ও হস্তান্তরিত) একজন, কর্মচারী ১৫ জন। উপজেলা ভূমি অফিসে একজন কর্মকর্তা, ১১ জন কর্মচারী। থানা (পুলিশ স্টেশন) ১ জন কর্মকর্তা, ২৫ জন কর্মচারী। উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ৩ জন কর্মচারী। উপজেলা শিক্ষা অফিসে ৩ জন কর্মকর্তা, ৩ জন কর্মচারী। উপজেলা প্রকৌশল অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ১৬ জন কর্মচারী। উপজেলা নির্বাচন অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ২ জন কর্মচারী। উপজেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ২ জন কর্মচারী। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ১ জন কর্মচারী। উপজেলা খাদ্য অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ৩ জন কর্মচারী। উপজেলা চেয়ারম্যান অফিসে ৩ জন কর্মচারী। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার অফিসে (হাসপাতালসহ) ১০ জন কর্মকর্তা, ৩৭ জন কর্মচারী। উপজেলা কৃষি অফিসে অফিসে ৩ জন কর্মকর্তা, ২৪ জন কর্মচারী। উপজেলা প্রাণিসম্পাদ অফিসে ২ জন কর্মকর্তা, ৭জন কর্মচারী। উপজেলা মৎস্য অফিসে ১জন কর্মকর্তা, ৪জন কর্মচারী। উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসে ২জন কর্মকর্তা, ৮জন কর্মচারী। উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ৭জন কর্মচারী। উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ১ জন কর্মচারী। উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসে ২ জন কর্মকর্তা, ১জন কর্মচারী। উপজেলা সমাজ সেবা অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ৯ জন কর্মচারী। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে ২ জন কর্মকর্তা, ৪ জন কর্মচারী। উপজেলা সমবায় অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ৩ জন কর্মচারী। উপজেলা পরিসংখ্যা অফিসে ১ জন কর্মকর্তা, ৩ জন কর্মচারী। উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিসে ১জন কর্মকর্তা, ৬জন কর্মচারী।
    ঈদগাঁও উপজেলা সদর দপ্তর ঈদগাঁও মৌজায় স্থাপিত হবে।

    উল্লেখ্য,গত ২৬ জুলাই মন্ত্রিপরিষদের সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস–সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) ভার্চ্যুয়াল সভায় ঈদগাঁও নতুন উপ জেলা হিসেবে অনুমোদন পায়।

    কক্সবাজার সদর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ঈদগাঁও, ইসলামপুর, ইসলামাবাদ, জালালাবাদ, পোকখালী নিয়ে গঠিত হল ঈদগাঁও উপজেলা। ৫টি ইউনিয়নের লোকসংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার।
    ঈদগাঁওকে উপজেলা ঘোষণার জন্য দুই দশক ধরে আন্দোলন–সংগ্রাম করে আসছে এলাকার বাসিন্দারা। নির্বাচনে ভোটারদের দাবীর মুখে পড়তে হয় জনপ্রতিনিধিদের।
    ঈদগাঁওবাসীকে প্রশাসনিক কাজকর্মের জন্য ৪০ কিলোমিটার দূরে কক্সবাজার শহরের উপজেলা পরিষদে যেতে হতো। এখন হয়রানি ও দুর্ভোগ থেকে রক্ষা পাবে মানুষ। এলাকার উন্নয়নও ত্বরান্বিত হবে মনে করছে এখানকার জনগণ।

  • বাঁশখালীতে ভারি বর্ষণে তলিয়ে গেছে জনপদ, ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট

    বাঁশখালীতে ভারি বর্ষণে তলিয়ে গেছে জনপদ, ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে গতকাল (০৮ আগস্ট ২১) রবিবার রাত থেকে শুরু হওয়া ভারি বর্ষণের কারণে সৃষ্টি বন্যা ও পাহাড়ি ঢলে পুরো উপজেলার বিশাল জনপদ পানিতে তলিয়ে গেছে। শত শত বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। ভেঙে গেছে গ্রামীণ সড়ক ও রাস্তাঘাট। এর মধ্যে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বাঁশখালী পৌর শহর, বৈলছড়ি, কালীপুর, শেখেরখীল, পুঁইছড়ি, চাম্বল, গন্ডামারা, বড়ঘোনা, সরল, বাহারছড়া, খানখানাবাদ, ছনুয়া ও পুকুরিয়া।

    এদিকে ভারি বর্ষণে বাঁশখালী পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের বড়ুয়াপাড়া সংযোগ সড়ক তথা সৈয়দ বাহারুল্লাহপাড়া শেখ মর্তুজা আলী সড়কের বেহাল দশা। এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হয়ে বর্তমানে কাজ বন্ধ রয়েছে। তার উপর প্রবল বর্ষণ পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় ভেঙে গেছে সড়কটির বিশাল অংশ। সড়কটিতে দীর্ঘ দিন ধরে যান চলাচল বন্ধ। বর্তমানে পায়ে হাটাও দায় হয়ে পড়েছে। পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড এবং ভাদালিয়া ও সরল এলাকার হাজার হাজার মানুষ এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে। এই সড়কেই ঐতহ্যবাহী বাঁশখালী জলদি দারুল কারীম মাদরাসার স্থায়ী ভবন নির্মাণ কাজ চলমান। এই সড়ক দিয়েই দারুল কারীম মাদরাসার ৩দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে ময়দানে লক্ষ লক্ষ মানুষের যাতায়াত।

    সড়কটির পাশে সাথেই লাগানো সৈয়দ বাহারুল্লাহপাড়া নতুন জামে মসজিদ। পৌরসভার মাননীয় মেয়র ও কাউন্সিলরসহ পৌর কর্মকর্তাদের এই সড়কটি নিয়ে যেন কোন মাথা ব্যথা নেই। এই জনদুর্ভোগ দেখার যেন কেউ নেই। এলাকার মানুষ জরুরী ভিত্তিতে সড়কটি সংস্কার ও যান চলাচল উপযোগী করতে দাবী জানিয়েছে।

    ছবি ক্যাপশন : (১), ভারি বর্ষণে ভেঙ্গে বিধ্বস্ত হওয়া পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের সৈয়দ বাহারুল্লাহপাড়া শেখ মর্তুজা আলী সড়ক।

  • সারাদেশের মত কান্দি ইউনিয়নেও সফলভাবে চলছে ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচি

    সারাদেশের মত কান্দি ইউনিয়নেও সফলভাবে চলছে ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচি

    সাংবাদিক আবির আহমেদ হামিদ, জেলা প্রতিনিধি

    সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী ১০ই আগষ্ট ২০২১ ইং তারিখে মধ্যে সর্বাধিক পরিমাণে ভ্যাক্সিন প্রদানের যে কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে, তারই ফলশ্রুতিতে আজ ০৭ই আগষ্ট ২০২১ ইং রোজ শনিবার শুরু হয়েছে সারাদেশে কোভিড-১৯ এর ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচি। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী রংপুর জেলার পীরগাছা উপজেলার কান্দি ইউনিয়নেও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচি।

    সকাল থেকেই দেখা যাচ্ছে, সাধারন মানুষ নিয়ম – শৃঙ্খলা মেনেই ভ্যাক্সিন নেয়ার জন্য কান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসা শুরু করেন। নিয়ম মেনে, মাস্ক পরিধান করে, লাইনে দাড়িয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে একের পর এক ভ্যাক্সিন গ্রহন করছেন।
    যদিও সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে তেমন কোন গুরুত্ব দেখা যায় নি। অবাধেই তারা ঠাসাঠাসি করে লাইনে ভীড় করে, কে আগে গিয়ে আগে ভ্যাক্সিন করবে তারই মানসিকতার প্রকাশ করেছেন্

    কারও কারও নিকট ভ্যাক্সিন গ্রহন টি যেন এক নতুন অভিজ্ঞতা। তাই অনেকেই অনেক আগ্রহ নিয়ে লাইনে অপেক্ষা করছেন, কখন তার সিরিয়াল টি আসবে আর কখন সে ভ্যাক্সিন টি গ্রহন করবে। আমি নিজেও সিরিয়ালে দাড়িয়ে, দীর্ঘ সিরিয়াল মেইনটেইন করে নিজের জন্য ভ্যাক্সিন গ্রহন করলাম।

    কান্দি ইউনিয়নে আমরা দেখেছি, এখানে চীনের তৈরী ভ্যাক্সিন সিনোফার্ম ভ্যাক্সিন টি দেয়া হচ্ছে। এই ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচি টি চলবে ১০ই আগষ্ট ২০২১ ইং পর্যন্ত।
    আজ কান্দি ইউনিয়নের ৪নং, ৫নং, এবং ৬নং ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষকে ভ্যাক্সিন প্রদান করা হচ্ছে। তারা জনসংখ্যার দিকে বিবেচনা করে, পুরো ইউনিয়ন টিকে ৩ দিনের কর্মসূচিতে ভাগ করেছেন। প্রথম দিন অর্থাৎ আজ দিচ্ছে, ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডের জনসাধারণকে, আগামীকাল রবিবার দেওয়া হবে, ১নং, ২নং এবং ৩ নং ওয়ার্ডের জনসাধারণকে। আগামী সোমবার দেয়া হবে ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডের জনসাধারণকে।

    সর্বশেষ আগামী ১০ই আগষ্ট ২০২১ ইং রোজ মঙ্গলবার দেয়া পুরো ইউনিয়নে যারা তাদের নির্ধারিত দিনে কোন ব্যস্ততা বা সমস্যার কারনে উপস্থিত থাকতে পারবে না তাদের সকলকে সেদিন ভ্যাক্সিন প্রদান করা হবে।

    ভ্যাক্সিন কর্মসূচিতে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য, পুলিশ, গ্রাম্য-পুলিশ সহ আনসারের সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। যাতে করে কোন ভাবে কোন প্রকার অনাকাঙ্ক্ষিত বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে না পারে।

  • জরুরি অক্সিজেন সেবায় ট্রাফিক সার্জেন্টের বাধাঁ

    জরুরি অক্সিজেন সেবায় ট্রাফিক সার্জেন্টের বাধাঁ

    বার্তা সম্পাদক,আলমগীর ইসলামাবাদী

    গতকাল (৬ আগষ্ট ২১) জরুরি অক্সিজেন সেবা দিয়ে ফেরার পথে বাসস্ট্যান্ড এ ট্রাফিক সার্জেন্ট ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবকের (স্বেচ্ছাসেবকের পোশাক পরিহিত অবস্থায়) বাইক আটকিয়ে হয়রানি করে। তাৎক্ষণিক স্থানীয় জনগণ প্রতিবাদ করলে ছাড়তে বাধ্য হয়।

    জরুরী সেবায় প্রশাসনের এমন নগ্ন হস্তক্ষেপ সত্যিই আমরা বিব্রত। যেখানে জেলা প্রাশাসক মহোদয়, সিভিল সার্জন মহোদয় এবং সদর ইউএনওসহ সকল উল্লেখ্যযোগ্য ব্যক্তিবর্গ আমাদের কাজের জন্য উৎস প্রদান ও সার্বিক সহযোগীতা করে যাচ্ছে সেখানে ট্রাফিক সার্জেন্টের এমন ব্যবহার মোটেও কাম্য ছিল না।
    উল্লেখ্য যে, করোনা মহামারির শুরু থেকেই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদদপুর জেলা শাখার স্বেচ্ছাসেবক টীম করোনা ও করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃতদের দাফন-কাফন এবং ইদানিং চাঁদপুর জেলায় অক্সিজেন সংকট দেখা দিলে জরুরী অক্সিজেন সেবা দিচ্ছে। শুরু থেকে এ পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসন আমাদের সর্বাত্মক সহযোগীতা করে আসছে।
    বিষয়টি পুলিশ সুপার মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, আমাদের জরুরি সেবায় পুলিশ প্রশাসন বিশেষ করে সার্জেন্টে যেন হয়রানি না করে এবং বিগত দিনের ন্যায় আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।

  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাদরাসা খুলে দেয়ার আহ্বান বেফাক সভাপতি ও হাইয়াতুল উলইয়ার চেয়ারম্যান -মাহমুদুল হাসান

    স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাদরাসা খুলে দেয়ার আহ্বান বেফাক সভাপতি ও হাইয়াতুল উলইয়ার চেয়ারম্যান -মাহমুদুল হাসান

    বার্তা সম্পাদক,আলমগীর ইসলামাবাদী

    শরিয়া ও সুন্নাহভিত্তিক দেশ চললে অচিরেই করোনার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সভাপতি, বাংলাদেশ কওমি মাদরাসার সর্বোচ্চ অথরিটি আল-হাইয়াতুল উলিয়ার চেয়ারম্যান ও যাত্রাবাড়ি মাদরাসার মুহতামিম মুহিউস সুন্নাহ আল্লামা মাহমূদুল হাসান।

    গত শুক্রবার (৬ আগস্ট) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী মাদরাসা মসজিদে জুমার বয়ানে এসব কথা বলেন তিনি।

    জুমার বয়ানে তিনি আরও বলেন, মাদরাসার পরিবেশ তো ভিন্ন। মাদরাসার ছাত্র তারা রাস্তায় বের হয় না। ঘরে বসে থাকে। তাদের সাথে ওই ছেলেদের তুলনা হয় না। তারা রাত-দিন নামাজ পড়ে। তারা চোখের পানি ফেলে শেষ রাতে। আল্লাহর কাছে দোয়া করে। এই চোখের পানির জন্যই এই দেশ বেঁচে আছে। আর এসব মাদরাসাকে বন্ধ করে রেখেছে। আর কত আলেম জেলের মাঝে চোখের পানি ফেলছে। এ কারণে দেশের উপর আজাব আসতেছে।

    সরকারকে উদ্দেশ করে আল্লামা মাহমূদুল হাসান বলেন, সরকার যদি সত্যিই কল্যাণ চায় তাহলে যেনো ইসলাম সবার জন্য সহজ করে দেয়। অন্তত পরীক্ষামূলক চালু করতে পারে। কেননা ইসলাম শুধু ব্যক্তি জীবনের জন্য নয়। ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্র পর্যন্ত ইসলাম চালু করা জরুরি।

    তিনি আরও বলেন, বিশ্ব মহামারি করোনার এই কঠিন সময়ে খেটে খাওয়া গরিব মানুষের প্রতি করুণা করতে হবে। তবেই আল্লাহর রহমত আসবে। আল্লাহর রহমত ছাড়া এই বিপদ থেকে মুক্তি অসম্ভব। লকডাউনে যাতে কোনভাবে গরিব মানুষ নির্যাতিত না হয়, সেদিকে প্রশাসনকে গভীরভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ, অত্যাচারিতের কান্নায় আল্লাহর আরশ কেঁপে ওঠে। এই কঠোর লকডাউনেও যেমনিভাবে শারিরীক রোগের চিকিৎসা কেন্দ্র, চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট সবকিছু বিধিনিষেধের আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে, তেমনি মন ও অন্তরের রোগের চিকিৎসা কেন্দ্র ও সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ তথা আলেম উলামা ও এ সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান-মাদরাসাগুলোকেও অবিলম্বে খুলে দিয়ে জনসেবা করার সুযোগ দিতে হবে।

    বেফাকের সভাপতি আরও বলেন, করোনা থেকে মুক্তির আশায় যেমন চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের নিয়ে পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়, তেমনি কুরআন বিজ্ঞানীদের সাথে নিয়ে যৌথ পরামর্শ সভার আয়োজন করে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

    সারাদেশের আলেম সমাজের পক্ষ নিয়ে তিনি বলেন, আমি মাহমূদুল হাসান, সারাদেশের আলেম সমাজের পক্ষে বলছি, করোনার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আমাদের ৪০ দিন সময় দিন, ইনশাআল্লাহ আল্লাহর ইবাদতের মাধ্যমে মানুষের আত্মা পরিষ্কার করে যাবতীয় শারীরিক রোগ-বালাই থেকেও দেশকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাআল্লাহ।

    সরকার ও প্রশাসনকে লক্ষ্য করে তিনি বলেন, আমরা আপনাদের মহব্বত করি, আল্লাহপাক আপনাদের মহব্বত করেন বলেই দেশ পরিচালনার রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আপনাদের বসিয়েছেন। অতএব, আপনারা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করুন।

  • পৌরবাসীর জন্য এবার ব্যতিক্রমী ‘করোনা প্রতিরোধক বুথ’ নিয়ে এলেন মেয়র মুজিব

    পৌরবাসীর জন্য এবার ব্যতিক্রমী ‘করোনা প্রতিরোধক বুথ’ নিয়ে এলেন মেয়র মুজিব

    সাইফুল ইসলাম আজাদ,কক্সবাজার সদর প্রতিনিধি

    “টান দিলেই মাস্ক, চাপ দিলেই সেনিটাইজার”
    সেই সাথে ব্যবহৃত মাস্ক ফেলার ডাস্টবিনতো আছেই”। পৌরবাসীর জন্য এমন ব্যতিক্রমী ‘করোনা প্রতিরোধক বুথ’ নিয়ে এসেছেন কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থানে বুথগুলো বসানো হবে।
    সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রথমবারেরমতো ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগ নিয়েছেন নগর পিতা।
    শুক্রবার (৬ আগষ্ট) সকালে কক্সবাজার পৌরসভা প্রাঙ্গণে ‘করোনা প্রতিরোধক বুথ’র’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো.মামুনুর রশীদ।
    প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘গত এক বছর ধরে আমরা অদৃশ্য শক্তি করোনা বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। এই লড়াইয়ে আমরা জয়ী হবো ইনশাআল্লাহ। তাই করোনা থেকে বাঁচতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। ঘরেই থাকুন, বিশেষ প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করুন। সাবান—পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন। সেই সাথে সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখারও আহবান জানান জেলা প্রশাসক।
    উদ্বোধনকালে মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, ‘কক্সবাজারে প্রতিনিয়ত বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঝরে পড়ছে অনেক তাজা প্রাণ। এমন কঠিন পরিস্থিতিতেও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে পরিকল্পিতভাবে নানা সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে কক্সবাজার পৌরসভা। পাশাপাশি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ও করোনায় কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় পৌরবাসীর মাঝে প্রতিদিন বিতরণ করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর উপহার খাদ্য সামগ্রী। সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য সচেতন করতে এবার পৌরবাসীর জন্য জেলায় প্রথম আনা হয়েছে ‘করোনা প্রতিরোধক বুথ’। পাইলট প্রকল্প হিসেবে প্রাথমিকভাবে ১০টি ‘করোনা প্রতিরোধক বুথ’ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে স্থাপন করা হবে। পর্যায়ক্রমে বুথের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে বলে জানান মেয়র।
    এসময় কক্সবাজার পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম তারিকুল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আমিন আল পারভেজ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নু এমং মারমা মং, কাউন্সিলর আকতার কামাল, কক্সবাজার পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ নুরুল আলম, উপ-সহকারী প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার টিটন দাশ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আহসান সুমনসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

  • ড.আ ফ ম খালিদ হোসাইন এর রোগমুক্তির জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন-বুনইয়ান ফাউন্ডেশন বাঁশখালী

    ড.আ ফ ম খালিদ হোসাইন এর রোগমুক্তির জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন-বুনইয়ান ফাউন্ডেশন বাঁশখালী

    আলমগীর ইসলামাবাদী, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় সম্মানিত উপদেষ্টা, জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামিক স্কলার,বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী, জামিয়া আরবিয়া জিরির সম্মানিত মুহাদ্দিস, চট্টলার কৃতিসন্তান,
    বিশিষ্ট কলামিস্ট, গবেষক ও রাষ্টচিন্তক
    আল্লামা ড.আ ফ ম খালিদ হুসাইন সাহেব দাঃবাঃ গুরুতর অসুস্থ হয়ে ডাঃ এর সরানাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।

    আলহামদুলিল্লাহ এখন একটু সুস্থ হয়ে বাসায় ডাঃ এর পরামর্শে চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন,

    গত (০৭ আগষ্ট ২১) শনিবার বুনইয়ান ফাউন্ডেশন বাঁশখালী পরিচালনা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান, হাফেজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও ভাইস চেয়ারম্যান, মাওলানা আবদুল করিমসহ বুনইয়ান ফাউন্ডেশন বাঁশখালী পরিচালনা পরিষদের সকল দায়িত্বশীল ও মেম্বারশিপ বৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিতে,
    আল্লাহ তা’আলার মহান আলীশান দরবারে আল্লামা ড.আ ফ ম খালিদ হোসাইন সাহেব দাঃবাঃ এর আশু রোগ মুক্তি কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।

    বার্তা প্রেরক-
    আলমগীর ইসলামাবাদী
    প্রচার ও প্রকাশনা পরিচালক,
    বুনইয়ান ফাউন্ডেশন বাঁশখালী, চট্টগ্রাম।

  • ঈদগাঁওতে টিকা নিতে নারী-পুুুরুষের উপচেপড়া ভীড়: আস্থা বাড়ছে টিকায়

    ঈদগাঁওতে টিকা নিতে নারী-পুুুরুষের উপচেপড়া ভীড়: আস্থা বাড়ছে টিকায়

    ইমরান তাওহীদ রানা ,ঈদগাঁও উপজেলা প্রতিনিধি।

    কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলা ৫টি ইউনিয়নে কোভিড টিকা নিতে নর-নারীদের ভীড়। টিকার প্রতি আস্থা বাড়ছে গ্রামীন জনপদের মানুষদের।

    সারাদেশের ন্যায় ৭আগষ্ট সকালে ঈদগাঁও ঐক্য পরিবারের এডমিন এম আবু হেনা সাগর এবং ইমরান তাওহীদ রানা ইসলামাবাদ, ইসলামপুর ও ঈদগাঁও ইউনিয়নের টিকা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এতে দেখা যায়, বিভিন্ন গ্রামাঞ্চল থেকে তরুন তরুনী,যুবক যুবতীও বয়োবৃদ্বরা আগ্রহের সাথে টিকা নিতে আসছেন। কেন্দ্রে নিয়োজিত আনসার সদস্যরা তাদেরকে লাইনের মাধ্যমে টিকা নেওয়ার সু-ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন।

    ঈদগাঁও ইউনিয়নের আলমাছিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্র দেখা যায়, সুন্দরভাবে স্বাস্থ্য সহকারীরা মানুষ দেরকে টিকা দিয়ে যাচ্ছেন। কেন্দ্র পরিদর্শন করেন ঈদগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান ছৈয়দ আলম। এতে ঐক্য পরিবারের উদ্যোগে গঠিত সেচ্ছা সেবক টিমের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, শাকিব ও জাওয়ান উদ্দিন রায়হান।

    ইসলামাবাদের জাহানারা ইসলাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় টিকা কেন্দ্র মানুষের উপচেপড়া ভীড় যেন চোখে পড়ার মত। টিকাদানে নিয়োজিত স্বাস্থ্য সহকারীরা পাড়া মহল্লা থেকে আসা সাধা রন মানুষদেরকে রেজিস্ট্রেশন কার্ডের উপর ভিত্তি করে দ্রুত টিকা দিয়ে দিচ্ছেন। এতে উপ স্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান নুর ছিদ্দিক, অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন, কৃষি অফিসার সুব্রত দাশ জিকু ও ঐক্য পরিবারের ইউনিয়ন সমন্বয়ক শিক্ষক নুরুল ইসলাম।

    ইসলামপুরে নাপিতখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের টিকা কেন্দ্রে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনামুখর পরি বেশে টিকা নিচ্ছেন সাধারন মানুষরা। এই কেন্দ্র ঐক্য পরিবারের টিমে অংশ নিলেন, ইউনিয়নের সমন্বয়ক ক্রীড়াবিদ ছৈয়দ করিম, তরুন আইন জীবি গিয়াস উদ্দিন, ছৈয়দ মোহাম্মদ তামিম, নুরুল হুদা ও তাফসীর।

    খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়, জালালাবাদ এবং পোকখালী ইউনিয়নের টিকা কেন্দ্রে ঐক্য পরি বানের সেচ্ছাসেবক টিমের প্রতিনিধিরা করোনা টিকাগ্রহনে এলাকার মানুষকে উদ্বুদ্ব করার পাশা পাশি লোকজনকে টিকা নিবন্ধনে সহযোগিতা করছেন। টিকা কেন্দ্রে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও এনজিও প্রতিনিধিরা দায়িত্ব পালন করেন।

    জালালাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদ জানান, গ্রামগঞ্চের সাধারন মানুষের আস্থা বাড়ছে টিকার প্রতি। সুন্দর ও সু-শৃংখল পরিবেশে টিকা নিচ্ছেন তারা। প্রচন্ড বৃষ্টিপাতের মাঝেও সাধারন মানুষ টিকা কেন্দ্র মুখী হলেন।

  • উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ১,২,ও ৩ ওয়ার্ডে কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রম পরিদর্শনে জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের ১,২,ও ৩ ওয়ার্ডে কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রম পরিদর্শনে জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজার জেলার উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড প্রর্যায়ে কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রমের প্রথম ধাপে  অধ্য ৭ আগস্ট ২০২১ খ্রিঃ শনিবার সকাল ৯ ঘটিকা হইতে আবুল কাশেম নুর জাহান চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে টিকাদান কেন্দ্রে কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়।

    কোভিড ১৯ টিকাদান কেন্দ্রে রাজাপালং ইউনিয়নের ১,২,ও ৩ নং ওয়ার্ডের মধ্যে টিকাদান কার্যক্রম পরিদর্শন করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    সাথে ছিলেন উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও প,প, কর্মকর্তা ডাঃ রঞ্জন বড়ুয়া রাজন, এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি জনাব নুরুল কবির মেম্বার, মোঃ সালাহ উদ্দিন মেম্বার, মহিলা মেম্বার কামরুন্নেছা, মোঃ শাহজান, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের নেতা সোহেল বিএ সহ প্রমুখ।