Blog

  • রাজাপালং ইউনিয়নের ওয়ার্ল্ড ভিশন প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শনে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর

    রাজাপালং ইউনিয়নের ওয়ার্ল্ড ভিশন প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শনে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    রাজাপালং ইউনিয়নের ওয়ার্ল্ড ভিশন কর্তৃক আয়োজিত কাজের বিনিময়ে টাকা কার্যক্রম প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে যান রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    সোমবার (১৫ মার্চ ২০২১) সকালে রাজাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে মহুরী পাড়ায় অবস্থিত আলীমুদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে টেকনিক্যাল স্কুল এর উত্তর পাশ পর্যন্ত ব্রিক সলিং রাস্তা প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করে পরে ৭নং ওয়ার্ডের সিকদার বিল সংলগ্ন আব্দুর রহমানের বাড়ি হতে এলজিইডি রাস্তা সংলগ্ন মিম সওদাগরের দোকান পর্যন্ত ব্রিক সলিং রাস্তা প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর সামাজিক উন্নয়ন মুলক কার্যক্রমের উপকার ভোগীদের বাড়িতে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, এরপর তিনি উপকার ভোগীদের সাথে কথাও বলেন, সেলাই মেশিন দিয়ে মাস্ক তৈরি করেন সৈয়দা খাতুন, ছাগল পালন উপকারভোগী সবে মেহরাজ, দেশী মুরগী পালন করেন মনোয়ারা বেগম প্রমুখ।

    ইউএসএআইডি এর অর্থায়নে এবং ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় অবকাঠামো রাস্তার কাজ ও উপকারভোগীদের কাজের বিনিময় টাকা কার্যক্রম প্রকল্প উন্নয়নের কাজ অব্যাহত থাকবে।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর প্রতিনিধিরা।

  • ছাত্রলীগের ঔদ্ধত্যপূর্ণ সন্ত্রাসী আচরণ বরদাশত করা হবে না৷ -ইশা ছাত্র আন্দোলন,চট্টগ্রাম মহানগর

    ছাত্রলীগের ঔদ্ধত্যপূর্ণ সন্ত্রাসী আচরণ বরদাশত করা হবে না৷ -ইশা ছাত্র আন্দোলন,চট্টগ্রাম মহানগর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    দাওয়াতি কাজ চলাকালীন নেতা-কর্মীদের উপর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্তৃক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন বলেন, ছাত্রলীগের ঔদ্ধত্যপূর্ণ সন্ত্রাসী আচরণ বরদাশত করা হবে না।

    গতকাল (১৪ মার্চ’২১) রবিবার ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মদ মামুনুর রশিদের নেতৃত্বে চকবাজার থানার একটি প্রতিনিধি দল কেন্দ্র ঘোষিত দাওয়াতি পক্ষের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিকেল সাড়ে পাঁচটায় চট্টগ্রাম কলেজ সংলগ্ন প্যারেড ময়দানে দাওয়াতি কাজে অংশগ্রহণ করে। এসময় আচমকা ছাত্রলীগের এক দল কর্মী তাদের উপর ঔদ্ধত্যপূর্ণ সন্ত্রাসী আচরণ করে। যা সুস্পষ্ট রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। আমরা এহেন গর্হিত কাজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। শুধু তাই নয় বিভিন্ন হুমকি ধামকি সহ ইশা ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীদের উপর হামলা করে। এই হামলায় নগর অর্থ ও কল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মদ মামুন রসিদ, চকবাজার থানা সভাপতি আফসার উদ্দিন ইফতি সহ ৩ জন গুরুতর আহত হন।

    ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্তৃক নেতা-কর্মীদের উপর এই হামলার মধ্য দিয়ে আবারও জাতির সামনে দেশের আইন শৃংখলার ভঙ্গুর চিত্র উঠে এসেছে। যা দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি ও উদ্বেগের; যার দায় ক্ষমতাসীন দল কোনভাবেই এড়াতে পারে না।

    ইশা ছাত্র আন্দোলন একটি আদর্শিক ছাত্র সংগঠন এবং যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতাকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করে। ছাত্রলীগের দায়িত্বশীলদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন। আসেন আদর্শিক রাজনীতি চর্চার মাধ্যমে দেশে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে জ্ঞান ভিত্তিক রাজনীতি চর্চা করি। ভবিষ্যতে এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হলে ইশা ছাত্র আন্দোলন চট্টলার ছাত্র-জনতাকে সাথে নিয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের রুখে দেবে ইনশাআল্লাহ।

  • অমানষিক নির্যাতনের শিকার ছাত্র ইয়াসিনের প্রতি হাটহাজারী ইউএনও রুহুল আমিনের অনুপম ‘ভালোবাসা

    অমানষিক নির্যাতনের শিকার ছাত্র ইয়াসিনের প্রতি হাটহাজারী ইউএনও রুহুল আমিনের অনুপম ‘ভালোবাসা

    আলমগীর ইসলামাবাদী,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    গতকাল (০৯ মার্চ ২১০ মঙ্গলবার হাটহাজারী উপজেলার কনক কমিউনিটি সেন্টার ও পশু হাসপাতালের পিছনে কামাল পাড়া মারকাযুল কোরআন ইসলামিক একাডেমিতে এক শিশু শিক্ষার্থীকে শিক্ষকের অমানুষিক নির্যাতনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা বুধবার (১০ মার্চ) রাত ১২টার সময় দৃষ্টিগোচর হয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব রুহুল আমিনের। ভিডিওটি দেখার সাথে সাথে গভীর রাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সাথে নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন তিনি। তবে শিশুটির অভিভাবক মামলা করতে রাজি না হলে শিক্ষককে ছেড়ে দেওয়া হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, একজন শিক্ষক ছাত্র ইয়াসিনকে বাহির থেকে ধরে এনে শ্রেণিকক্ষে ঢুকিয়ে অমানবিকভাবে পেটাচ্ছেন। ভিডিওটি মুহূর্তে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। কাকতালীয়ভাবে আহত শিশু ইয়াসিনের গতকাল ছিল জন্মদিন।
    এ বিষয়টি জানার পর জন্মদিনের উপহারসহ শিশু ইয়াসিনের বাসায় ছুটে যান জনদরদী হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহীকর্মকর্তা (ইউএনও) রুহুল আমিন।

    এ বিষয়ে তিনি তার ফেসবুক পোস্টে লিখেন, “৮ বছরের ইয়াসিনের গতকাল জন্ম দিন ছিল। আজ সকালে জানার পরে খেলনা উপহার নিয়ে গেলাম বাসায়। জিজ্ঞাস করলাম, ‘খেলনা পছন্দ হয়েছে?’
    ছেলেটির ঝটপট উত্তর- খেলনা পছন্দ হয়েছে আরও দুইটা জিনিস আমার ভালো পছন্দ।
    আমি জিজ্ঞাস করলাম কী কী? গুল্লি(খেলনা বন্দুক) এবং নিমোট (রিমোট) গাড়ি।
    আচ্ছা রাতে কিনে নিয়া আসব? তাহলে দুইটা করে আনবেন। দুইটা করে কেন?
    আমার ছোট ভাইয়ের জন্যও আনবেন। আচ্ছা “

    ইউএনও আরো লিখেন, ছেলেটার শরীরের ব্যাথা নয় মনের ব্যাথা কমানোর চেষ্টা করছি, শরীরের ব্যাথা হয়তো নাপা খেলেই সেরে যাবে। ইয়াসিন দ্রুত ভুলে যাক এই জন্মদিনের স্মৃতি।

    গতকাল শিক্ষকের এমন অমানবিক আচরণের দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন উলামায়ে কেরাম, লেখক ও ইসলামী চিন্তাবিদগণ।

    বিঃদ্রঃ
    প্রশিক্ষণবিহীন, দাওরা হাদিস ও কামিল পাশবিহীন হাফেজ দারা হিফজ খানা ও মাদরাসা পরিচালনা করলে জাতি এর চাইতে বেশি কিছু আশা করতে পারেনা,

    ওলামা হযরতদের প্রতি আকুল আবেদন,
    অতিসত্বর দেশের সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্টান ও প্রাইভেট হিফজ খানার দিকে নজর জন্য।

  • ভোলা আলীনগরে একশো পঁচিশ পিচ ইয়াবাসহ মাদক ব্যাবসায়ী আটক- ২

    ভোলা আলীনগরে একশো পঁচিশ পিচ ইয়াবাসহ মাদক ব্যাবসায়ী আটক- ২

    ভোলা প্রতিনিধি।।

     

    আজ ০৯-০৩-২০২১ তারিখ ৫:৩৫ ঘটিকায় এস আই (নিঃ) মোঃ আসাদুজ্জামান খান ও সংগীয় অফিসার ফোর্স, জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ভোলা মাদক অভিযান পরিচালনা করিয়া সদর মডেল থানাধীন আলীনগর ৫নং ওয়ার্ড এলাকা হইতে মাদক ব্যবসায়ী ১৷ মোঃ হাচনাঈন সম্রাট (২৮), পিতা মোঃ শফিউর রহমান, ২৷ মোঃ আমজাদ হোসেন (২০), পিতা মোঃ শেখ ফরিদ, উভয় সাং- সাচিয়া ০৫নং ওয়ার্ড, আলীনগর ইউনিয়ন থানা ও জেলাঃ ভোলাদ্বয়কে অবৈধ মাদকদ্রব্য ১২৫ (একশত পঁচিশ) পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার করেন। এব্যাপারে প্রচলিত আইননুসারে মাদক মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

  • ভোলা আলীনগরে ডিবির অভিযানে ৫০পিচ ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

    ভোলা আলীনগরে ডিবির অভিযানে ৫০পিচ ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

    ভোলা প্রতিনিধি।।

    গতকাল ০৯মার্চ২০২১ তারিখ ০২.০৫ ঘটিকায় এস আই (নিঃ) মোঃ আসাদুজ্জামান খান ও সংগীয় অফিসার ফোর্স, জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ভোলা মাদক অভিযান পরিচালনা করিয়া সদর মডেল থানাধীন আলী নগর ইউনিয়ন ০৭নং ওয়ার্ড এলাকা হইতে মাদক ব্যবসায়ী ১৷মোঃ আব্বাস (২৮), পিতা- শাহে আলম বাদশা, সাং- গাজীর চৌমুহনী ৭নং ওয়ার্ড, আলীনগর ইউনিয়ন, থানা ও জেলাঃ ভোলাকে অবৈধ মাদকদ্রব্য ৫০ (পন্চাশ) পিছ ইয়াবা সহ গ্রেফতার করেন। মাদক মামলা হয়েছে ।
    এবিষয়ে ভোলা সদর থানায় প্রচলিত মাদক আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে ।

  • রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

    রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    কক্সবাজারের উখিয়ায় রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক জনাব মামুনুর রশিদ মহোদয়,

    মঙ্গলবার ৯মার্চ, বিকাল সাড়ে চারটায় পরিদর্শনে আসেন, পরিদর্শন শেষে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়,
    এসময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি জনাব আমিমুল এহসান খান,
    এর আগে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী,


    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য নুরুল কবির, মোঃ সালাহ উদ্দিন, মোঃ সাহজান, মীর শাহেদুল ইসলাম চৌধুরী, আব্দুল হক, আব্দুর রহিম, ইকবাল বাহার, মোঃ হেলাল উদ্দিন, কামরুন নেছা ও খুরশিদা বেগম সহ প্রমুখ।

    এছাড়া উখিয়া উপজেলা পরিষদ, উপজেলা ভূমি অফিস ও উখিয়া থানা পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।

  • কলাপাড়া জেলা চাই দাবিতে হাজারো মানুষের মানববন্ধন

    কলাপাড়া জেলা চাই দাবিতে হাজারো মানুষের মানববন্ধন

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    কলাপাড়ায় জেলা চাই দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে মানববন্ধন করা হয়েছে। কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনে প্রায় ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ মহিব্বুর রহমান এমপি। অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌরসভা মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, মহিলা আয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ ফাতেমা আক্তার রেখা, কলাপাড়া সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট অবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম বিশ্বাস, কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিয়ার রহমান বন্টিন, অধ্যক্ষ সৈয়দ নাছির উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব তালুকদার, কুয়াকাটা পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল বারেক মোল্লা, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি হুমায়ুন কবির, কুয়াকাটা প্রেসক্লাব সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব, রাঙ্গাবালী আওয়ামী লীগের নেতা সাইদুর রহমান মামুন প্রমুখ। মানববন্ধনে শত শত ব্যানার ফ্যাস্টুন প্রদর্শন করা হয়। শত শত সংগঠন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহন করেন। কলাপাড়া পৌরসভার দুই কিলোমিটার এলাকা মানববন্ধনে পরিনত হয়। পরে এমপি মহিব্বুর রহমানের নেতৃত্বে কলাপাড়া ইউএনওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

  • টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউপি নির্বাচনে আবাও নৌকার প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই রাশেদ মাহমুদ আলী

    টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউপি নির্বাচনে আবাও নৌকার প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই রাশেদ মাহমুদ আলী

    এইচ এম তাওহীদের প্রতিবেদক

     

    কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার আসন্ন হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হতে চান বর্তমান চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী।

    তিনি উখিয়া-টেকনাফ আসন থেকে নির্বাচিত আ’লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও টেকনাফ উপজেলা আ’লীগের সভাপতি মরহুম অধ্যাপক মোহাম্মদ আলীর মেজ ছেলে ও হ্নীলা ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ।

    রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান হিসেবে, দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে প্রাণপ্রিয় সংগঠন আওয়ামী লীগ তথা জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আন্দোলনে মাঠে ছিলাম, সামনেও থাকব ইনশাআল্লাহ।

    তিনি বলেন, এলাকার জনগণের চাওয়া ও দলীয় নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে আমি আবারও অংশ নিতে চাই। দল আমাকে নৌকা প্রতীক দিলে আবারও বিপুল ভোটে নির্বাচিত জয় হব ইনশাআল্লাহ। মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলব ২নং হ্নীলা ইউনিয়নকে।

  • দৌলতখানে ইউপি সদস্যর উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ইউএনও বিচার ও অপসারণের দাবি

    দৌলতখানে ইউপি সদস্যর উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ইউএনও বিচার ও অপসারণের দাবি

    ভোলা প্রতিনিধি

     

    ভোলার দৌলতখান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)মো. কাওসার হোসেন কতৃক ইউপি মেম্বার সহ তার ছোট ভাইয়ের উপর বে’আইনি ভাবে মারধর ও হামলার ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে,ও একজন জনপ্রতিনিধি ইউপি সদস্যকে লাঞ্চিত করার প্রতিবাদে এবং ইউএনও এর অপসারণ দাবিতে দৌলতখানে বিক্ষোভ করে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে সাধারণ জনগণ।

    আজ বিকেলে এই ঘটনার বিচার ও প্রতিবাদ জানিয়ে দফায় দফায় এনিয়ে নিন্দা বিক্ষোভ এবং ঐ নির্বাহী কর্মকর্তার অপসারণের দাবি জানায় ভবানীপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা সহ দৌলতখান উপজেলার সাধারণ জনগন।

    স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, গত ৭ই মার্চ রবিবার রাত আনুমানিক ১১ঘটিকায়, ভবানীপুর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত ইউপি মেম্বার মোঃ মতিন ও তার ছোট ভাই মনির মাঝির উপর অমানবিক নির্যাতন করেন,দৌলতখান উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেন। বর্তমানে ইউপি সদস্য মতিন মেম্বার ও তার ভাই মনির মাঝি গুরুতর অবস্থায় দৌলতখান উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুক্তিযোদ্ধা বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পরে ঘটনার এক বর্ননায় হাসপাতালের চিকিৎসারত মো. মতিন মেম্বার অভিযোগ করে বলেন,গতকাল তার ভাইয়ের শ্বশুর লক্ষীপুর আলেকজান্ডার হওয়ায় মৃত্যুর সংবাদ শুনতে পেয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে নদী পারহতে খেয়া যোগে যায়। পরে ফেরার পথে তার ছোট ভাই মনির সহ এক প্রতিবন্ধীকে আটক দৌলতখান খালে ইউএনও নেতৃত্বে আটক করে দৌলতখান উপজেলার দায়িত্বরত কয়েকজন আনসার সদস্যরা।
    এসময় তারা ইউএনও এর কাছে খেয়া পাড়ের ঘটনা খুলে বলে। তবে কোন পিছু উপেক্ষা নাকরে দায়িত্বরত ঐ ইউএনও নেতৃত্বে আনসার সদস্যগণ ইউপি সদস্যর ভাইকে বেধড়ক মারধর করে উপজেলায় নিয়ে যায়। এদিকে উক্ত ঘটনা শুনে ৭ নং ওয়ার্ড এর ইউপি সদস্য মতিন মেম্বার ঘটনাস্থলে পৌছে উপজেলার নির্বাহীকে মারধরের ঘটনাটি জিজ্ঞেস করলে বা তাদের উপর কেন এ হামলা এবং তার অপরাধ ব্যাখার কারন জানতে চায়। তবে একপর্যায়ে ইউএনও কোন কারন ব্যখ্যা নাকরেই তার উপরেও ক্ষিপ্ত হয়ে ইউপি সদস্য মতিন মেম্বারকেও আনসার বাহিনী কতৃক ব্যাপক মারধর করে। মারধরের ফলে তার ডান হাত ভেংগে যায় এবং রক্তাক্ত অবস্থায় দৌলতখান থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করার কথা বলে,তবে এঘটনা শুনে স্থানীয় জনগন ও ইউনিয়নের অন্যন্য ইউপি সদস্যসহ সাধারণ জনগনের তোপের মুখে পরলে ঐ নির্বাহী কর্মকর্তা তার সরকারি গাড়ি থেকে তাদের নামিয়ে দিয়ে স্থান ত্যাগকরে চলে যায় বলে জানায় তারা।

    এদিকে এমন অন্যায় ও ন্যাক্যারজনক ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে দৌলতখান উপজেলার শতশত বিক্ষুব্ধ জনগণ রাস্তায় নেমে পড়েন। এবং দফায় দফায় মিছিল নিয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সড়ক অবরোধ করে রাখেন।উক্ত ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে স্থানীয় ইউএনও সহ উপজেলার আনসার সদস্যদের অপসারণ দাবি করেন।এসময় অভিযোগ তারা অভিযোগ করে বলেন, প্রায় সময়ই তুচ্ছ কারণ দেখিয়ে সাধারণ জনগণের ওপর চাড়াও হন উপজেলার এই নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে একজন স্থানীয় ইউপি সদস্যকে এভাবে নির্যাতনের ঘটনা নিন্দনীয় ও বে-আইনি অপরাধ এর শামিল। তারা অভিযোগ করে বলেন এর আগেও তিনি কারণে-অকারণে অনেক নিরপরাধী সাধারণ মানুষকে জেল-জরিমানা এমনকি চর-থাপ্পর মারতেও কখনো ভাবে নাই যাহা সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার বলে তাদের দাবি। তাই একজন নির্বাহী সরকারি কর্মকর্তা এমন আচরণ ও অন্যায়ের প্রতিবাদে, সাধারণ জনগন তার বিচার অপসারণ দাবি জানায়। এবং ইউএনও কতৃক ইউপি সদস্য উপর হামলার ঘটনায় বিচারের দাবিতে তারা ভোলা দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আলী আজম মুকুল সহ ভোলা জেলা প্রশাসকের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন বিক্ষুব্ধ এ জনতা।

    এদিকে উক্ত ঘটনার সসত্যতা জানতে ও অভিযোগের ভিত্তিতে দৌলতখান উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কাওসার হোসেনকে একাদিক বার যোগাযোগ করতে এবং তার সরকারি ও ব্যক্তিগত মোবাইলে ফোন দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।তাই এবিষয়ে তার কোন বক্তব্য নেওয়া সম্বব হয়নি।।

  • শাসনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রকে বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারতে পারবে?

    শাসনের ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রকে বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারতে পারবে?

    এইচ এম এমদাদুল্লাহ শামসীর প্রতিবেদক

     

    প্রশ্ন : শিক্ষাঙ্গনে একটি বিষয় প্রচলিত আছে যে, শিক্ষক ছাত্রদের শরীরের যে স্থানে পিটান তা জাহান্নামের জন্য হারাম হয়ে যায়,

    বিষয়টি কি সহীহ?
    উত্তর: কোরআন-হাদীস ও গ্রহনযোগ্য কোনো কিতাবে আমারা এই বিষয়টি পাইনি যে,
    উস্তাদ শরীরের যে অংশে পিটান,
    জাহান্নামের আগুন সেই অংশের জন্য হারাম হয়ে যায় ; বরং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত মেরদাস রা. কে উদ্দেশ্য করে বলেন (যিনি বাচ্চাদের পড়াতেন )
    “বাচ্চাদের তিনটার বেশি মারবে না,যদি তুমি তিনটার বেশি মারো, তাহলে আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত দিবসে তোমার থেকে ক্বিসাস বা বদলা নিবেন”।

    ফিকাশাস্ত্রবিদগন এই হাদীসের আলোকে বলেন, শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়ার জন্য উস্তাদ হাতের মাধ্যমে হালকাভাবে বাচ্চাদের মারতে পারবে কিন্তু এক‌ সাথে তিনবারের বেশি নয়।
    ইসলামী শরীয়তে বেত, লাঠি, চামড়ার বেল্ট ইত্যাদি দ্বারা কখনও মারা জায়েজ নয়,
    চাই সেটা এমন বিষয় হোক যা শিক্ষা দেওয়া ফরজে আইন বা ফরজে কেফায়া ।

    এরকমভাবে পিতা-মাতা শাসন করার জন্য বাচ্চাদের সাধারণভাবে মারতে পারবে , বেত-লাঠি ইত্যাদি দিয়ে মারা জায়েজ নয় । এইজন্য মাদ্রাসা মক্তবে উস্তাদগনের জন্য বাচ্চাদের বেঁধে বেত-লাঠি , চামড়ার বেল্ট ইত্যাদি দিয়ে মারা জায়েজ নয়।
    উস্তাদগনের জন্য এই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত এবং আদর স্নেহমমতা ও ভালোবাসা দিয়ে পড়ানো উচিত, হ্যা, প্রয়োজনের সময় শাসন করার জন্য হালকাভাবে মারতে পারে ।

    ফতোয়ায়ে দারুল উলূম দেওবন্দ।
    (ফতোয়া নাম্বার : 305-325/N=4/1439)
    অনুবাদ: মুফতী আব্দুর রাকিব কাসেমী
    সূত্র,,,,,, পটিয়া বার্তা