Blog

  • উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপলক্ষে চিত্র অংকন,বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপলক্ষে চিত্র অংকন,বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

    এম এ আব্দুল খালেকের প্রতিবেদক

     

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ উপলক্ষে চিত্র অংকন ০৬/০৩/২০২১ ইং, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত প্রতিযোগিতায় চাকবৈঠা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে,


    ১|চিত্র অংকন প্রতিযোগিতায় উপজেলা পর্যায়ে ১ম স্থান অধিকার করেন- তফুরা আক্তার( ৯ম)।
    ২।বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ- ৩য় স্থান, মোহাম্মদ পারভেজ(১০ম)।
    ৩।বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ- ৩য় স্থান, কামরুন্নেছা রুমি(৮ম ) ( খ বিভাগ)।
    বিজয়ীদের ৭ই মার্চ পুরষ্কার প্রদান করা হবে।
    বিজয়ীসহ যারা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল তাদের সকলকে চাকবৈঠা উচ্চ বিদ্যালয় এর পক্ষ হতে অভিনন্দন ও শুভ কামনা রইল।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন-২১ অনুষ্ঠিত

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন-২১ অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    ইসলামাী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার উদ্যোগে
    আজ (০৫ মার্চ ২১) শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে বাঁশখালী উপজেলাস্থ দারুল করীম মাদ্রাসা মিলনায়তনে উপজেলা সম্মেলন অনুষ্টিত হয়।

    উপজেলা দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবী। সম্মেলনে উপস্থাপনা করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা সেক্রেটারি, মাওলানা জসিমউদদীন মিসবাহ্,
    আইএবি বাঁশখালী উপজেলা সম্মেলনে উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক মাওলানা শফকত হোসাইন চাটগামী,সাবেক সফল সভাপতিঃ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা।

    প্রধান অতিথি ছিলেন, লেখক গবেষক,
    মু. ছগির আহমদ চৌধুরী, সভাপতি: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা। প্রধান বক্তা ছিলেন, আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা রুহুল্লাহ তালুকদার, সেক্রেটারি : আইএবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা। আরো বক্তব্য রাখেন, আইএবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক : হাফেজ মাওলানা আনোয়ারুল ইসলাম, যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সাবেক সভাপতি: মাওলানা জয়নুল আবেদীন মুনতাসির, যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সহ-সভপতি : মাওলানা ফয়জুল্লাহ, ইসলামী
    আন্দোলন সরল ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা সভাপতি : মুফতি নুরুল আমিন, সেক্রেটারি : মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম, সরল ইউনিয়ন পুর্ব শাখা সভাপতি মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম, ছনুয়া ইউনিয়ন শাখা সভাপতি: মাওলানা আবুল কালাম, সেক্রেটারি : মাওলানা মুজ্জাম্মেলুল হক ইউনুস, বাহারছড়া ইউনিয়ন শাখা সহ-সভপতি : মাওলানা ওসমান গণী, শেখেরখীল ইউনিয়ন শাখা সভাপতি: এইচ এম আলমগীর ইসলামাবাদী, বৈলছড়ী ইউনিয়ন সেক্রেটারি : মাওলানা আব্দুল কাদের, পুকুরিয়া ইউনিয়ন শাখা সভাপতি : হাঃ মাওলানা আইয়ুব, ইশা ছাত্র আন্দোলন বাঁশখালী উপজেলা সহ-সভপতি : মুহাম্মদ লোকমান হাকিম। আরো উপস্থিত ছিলেন, যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার মাওলানা এহছান উল্লাহ, মাওলানা আমান উল্লাহ, যুবনেতা, মাওলানা মোবারক হোসাইন আসিফ, মাওলানা জাহাঙ্গীর, ছাত্রনেতা সরওয়ার হোসাইন তামিম প্রমুখ

    সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে জেলা সভাপতিঃ মু. ছগির আহমদ চৌধুরী পুর্বের কমিটি বিলুপ্ত করে ২০২১-২২ সেশনের নতুন কমিটি ঘোষনা করে শপথ বাক্যপাঠ করান।
    নতুন কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী।
    সেক্রেটারি : মাওলানা জসিম উদ্দীন মিছবাহ।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটির শপথপাঠ অনুষ্ঠিত।। UkhiyaVoice24.Com

    ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটির শপথপাঠ অনুষ্ঠিত।। UkhiyaVoice24.Com

    ইসলামি রাজনৈতিক ডেস্ক

     

    ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটির শপথপাঠ অনুষ্ঠিত। আজ বাদ ইশা নগর কার্যালয়ে ২০২১-২২ সেশনের জন্য মনোনীত দায়িত্বশীলদের শপথ পাঠ করান নগর সভাপতি মুহাম্মাদ তাজুল ইসলাম শাহীন। বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্বপাপ্তগণ হলেন যথাক্রমে-

    সভাপতি- মুহাম্মাদ তাজুল ইসলাম শাহীন
    সহ-সভাপতি- এইচএম জামশেদ
    সাধারণ সম্পাদক- আল-মিজান মোঃ নোহেল
    যুগ্ম সম্পাদক- আবুল হাসনাত তানিম
    সাংগঠনিক সম্পাদক- আবু হানিফ এরশাদ
    দফতর সম্পাদক- মাহফুজুর রহমান
    অর্থ সম্পাদক- মোঃ রবিউল হাসান
    প্রচার সম্পাদক- মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন
    প্রকাশনা সম্পাদক- সাইয়েদ সিদ্দিকী
    দাওয়াত ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মুহাম্মদ আকরাম হোসাইন
    যুবকল্যাণ ও কর্মসংস্থান সম্পাদক- ডা. মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- হাদিস হাওলাদার
    আইন সম্পাদক- রিজওয়ান ইসলাম আবু হানিফ
    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- মুহাম্মদ আসহাব উদ্দিন
    সমাজকল্যাণ সম্পাদক- আবরার সালেহ
    শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক- শিহাব উদ্দিন ওবাইদী
    মানবাধিকার সম্পাদক- মুহাম্মদ আরিফ
    মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম
    সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান
    উপ-সম্পাদক- মুহাম্মদ দিদারুল ইসলাম
    উপ-সম্পাদক- শাহীনুর ইসলাম
    উপ-সম্পাদক- মাসুদুর রহমান
    উপ-সম্পাদক- এইচএম শামসুল আলম রিয়াদ

  • কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    এইচ এম সাইফুল নূর,কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    মাঘ মাসের শুরু থেকে চাষিরা তরমুজ চাষ করেন। মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকুলে এবং রোগবালাইয়ের প্রকোপ না থাকায় এতে তরমুজের চারা ভাল হওয়া তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন। ভাল মূল্য পাওয়ায় বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখে কৃষক। এ যেন তরমুজের আর সবুজের মহামিলন। যেখানে চোখ যাবে, সেখানেই তরমুজ। বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে শুধুই তরমুজ। ভরা মৌসুম চলায় পরিচর্যা, কাটা, পরিবহন ও বাজারজাত করা নিয়ে চাষিদের ব্যস্ততা। এ কারণে ক্ষেত, পথ-ঘাট, ট্রলার যত্রযত্র তরমুজ। যথা সময়ে ভোক্তার হাতে তুলে দিতেই চলছে তরমুজ নিয়ে এ ছুটোছুটি। চাষিদের পাশাপাশি এ কাজে পরিবারের সদস্যরাও সামিল হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা ১২টি ইউনিয়নে বেশ কয়েকটি তরমুজ ক্ষেতে এমন দৃশ্যের দেখা মিলেছে।
    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি তরমুজ মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ২ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ৩০০০ হাজার চাষি তরমুজ আবাদ করেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতি হেক্টরে ৩০ মেট্রিকটন ফলন উৎপাদন হবে।
    মৌসুমী ফল তরমুজ আবাদে অন্যতম এলাকা হিসেবে সুপরিচিত উপকূলের পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার সর্বত্রই এ চিত্র। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এখানকার তরমুজের গুণগতমান ভালো হওয়ায় দেশজুড়ে সুনাম ছড়িয়েছে। ফলে এ এলাকার তরমুজের চাহিদাও দিনদিন বাড়ছে। এখন এ তরমুজ নিয়েই চাষিরা স্বপ্ন পূরণের আশা বুকে বাঁধে। উপজেলার কাওয়ারচর গ্রামের তরমুজ চাষি বশার শিকদার বলেন, ‘কলাপাড়ার তরমুজ খেতে সুস্বাদু, আকাড় বড় ও রং লাল টুকটুকে হওয়ায় রাজধানী ঢাকার ক্রেতাদের কাছে খুবই পরিচিতি লাভ করেছে। একারণেই এখানকার তরমুজের চাহিদা বেশি। কদর বেশি। এদিকে চাষের উপযোগী জমি কমে যাওয়ায় তরমুজ চাষের জন্য বিখ্যাত উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের অনেক কৃষক পার করছে বেকার সময়। এ বছর জমির পরিমানে তরমুজের আবাদ কম হলেও বিগত বছরের চেয়ে ফলনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবী করেন তরমুজ চাষীরা।
    সরেজমিনে দেখা গেছে, সবুজ রঙের মধ্যে দোল খাচ্ছে তরমুজের পাতা। আবহাওয়া ভালো থাকায় তরমুজের ফলের রং বদলে গেছে। পেয়েছে নতুন যৌবন।
    কুয়াকাটা, ধুলাসার, বাবলাতলা , নয়াপাড়া,কলাপাড়া ,ধানখালী ,বালীয়াতলী ঘাটসহ সর্বত্রই তরমুজের ছড়াছড়ি। কেউ ট্রলি থেকে তরমুজ নামিয়ে ঘাটে স্তুপ করছে। কেউবা ট্রলার বোঝাই করে তরমুজ উঠাচ্ছে। আবার বাজারজাত করতে ওইসব তরমুজ নৌযান বোঝাই করে প্রতিদিন উপজেলার আন্দারমানিক এবং রামনাবাদ নদী হয়ে ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, চাঁদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলার অভিমুখে যাচ্ছে।
    কৃষকেরা জানান, এ রকম আবহাওয়া থাকলে এবার তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত এই অঞ্চলে ঝড-বৃষ্টি হয়নি। তাঁরা আরও জানান, তরমুজের ফল আসার পর থেকে তাঁরা গাছের পরিচর্যা করে যাচ্ছেন। তবে স্থানীয় কৃষি বিভাগের কোনো রকম পরামর্শ তাঁরা পাননি। বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ বছর মাত্র ২০০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করেছে। এছাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ সরকারের বেশ কিছু উন্নয়ন কাজ চলমান থাকা তরমুজ চাষের জমি অনেকটই কমে গেছে। এখনো পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এখানকার ক্ষেতের তরমুজ ভালা রয়েছে। মৌসুমের বাকি সময়টা ভাল ভাবে কাটিয়ে উঠতে পারলে বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখ দেখবেন ওইসব কৃষক। তবে গত বছর এ উপজেলার ১৫হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ করেছিল। ওইসব চাষীরা ফলনও পেয়েছিল ভাল বলে উপজেলা কৃষি সম্প্রারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
    কাওয়ারচর গ্রামে তরমুজ চাষী হারুন হাওলাদার বলেন, এ বছর তিনি ২৭কড়া জমিতে তরমুজের আবাদ করেছেন। সব মিলিয়ে তার চাষে খরচ হয়েছে ৩০০০০ হাজার টাকা। তরমুজ ক্ষেতে প্রথম দিকে চারা পোকা ধরার কারনে আমার অনেক চারা মরে গেছে। ইতোমধ্যে জমির তরমুজ ক্ষেত থেকে উত্তলোন করে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন।
    লতাচাপলী ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকায় কৃষক মো. মনির হাওলাদার বলেন, ১৫ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। কঠোর পরিশ্রম করার পরে ক্ষেতে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। আমি পুরো ক্ষেতের তরমুজ ১৫লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
    এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, কলাপাড়া জমি তরমুজ আবাদে উপযোগী। একারণে ফলন ভালো হওয়ায় চাষিদের তরমুজ আবাদে আগ্রহ বাড়ছে। এবার তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রথম দিকে যারা তরমুজ চাষা করেছে তারা ভাল ফলন ও দাম ভাল পেয়েছে। ফলন আরও ভালো হলে প্রতি হেক্টরে তরমুজ উৎপাদন বেশি হবে বলে আশা রাখি।

  • কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    কলাপাড়ায় সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন

    এইচ এম সাইফুল নূর,কলাপাড়া, পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ

     

    মাঘ মাসের শুরু থেকে চাষিরা তরমুজ চাষ করেন। মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকুলে এবং রোগবালাইয়ের প্রকোপ না থাকায় এতে তরমুজের চারা ভাল হওয়া তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে তরমুজ চাষিদের স্বপ্ন। ভাল মূল্য পাওয়ায় বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখে কৃষক। এ যেন তরমুজের আর সবুজের মহামিলন। যেখানে চোখ যাবে, সেখানেই তরমুজ। বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে শুধুই তরমুজ। ভরা মৌসুম চলায় পরিচর্যা, কাটা, পরিবহন ও বাজারজাত করা নিয়ে চাষিদের ব্যস্ততা। এ কারণে ক্ষেত, পথ-ঘাট, ট্রলার যত্রযত্র তরমুজ। যথা সময়ে ভোক্তার হাতে তুলে দিতেই চলছে তরমুজ নিয়ে এ ছুটোছুটি। চাষিদের পাশাপাশি এ কাজে পরিবারের সদস্যরাও সামিল হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা ১২টি ইউনিয়নে বেশ কয়েকটি তরমুজ ক্ষেতে এমন দৃশ্যের দেখা মিলেছে।
    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি তরমুজ মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে ২ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ৩০০০ হাজার চাষি তরমুজ আবাদ করেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতি হেক্টরে ৩০ মেট্রিকটন ফলন উৎপাদন হবে।
    মৌসুমী ফল তরমুজ আবাদে অন্যতম এলাকা হিসেবে সুপরিচিত উপকূলের পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার সর্বত্রই এ চিত্র। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এখানকার তরমুজের গুণগতমান ভালো হওয়ায় দেশজুড়ে সুনাম ছড়িয়েছে। ফলে এ এলাকার তরমুজের চাহিদাও দিনদিন বাড়ছে। এখন এ তরমুজ নিয়েই চাষিরা স্বপ্ন পূরণের আশা বুকে বাঁধে। উপজেলার কাওয়ারচর গ্রামের তরমুজ চাষি বশার শিকদার বলেন, ‘কলাপাড়ার তরমুজ খেতে সুস্বাদু, আকাড় বড় ও রং লাল টুকটুকে হওয়ায় রাজধানী ঢাকার ক্রেতাদের কাছে খুবই পরিচিতি লাভ করেছে। একারণেই এখানকার তরমুজের চাহিদা বেশি। কদর বেশি। এদিকে চাষের উপযোগী জমি কমে যাওয়ায় তরমুজ চাষের জন্য বিখ্যাত উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের অনেক কৃষক পার করছে বেকার সময়। এ বছর জমির পরিমানে তরমুজের আবাদ কম হলেও বিগত বছরের চেয়ে ফলনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবী করেন তরমুজ চাষীরা।
    সরেজমিনে দেখা গেছে, সবুজ রঙের মধ্যে দোল খাচ্ছে তরমুজের পাতা। আবহাওয়া ভালো থাকায় তরমুজের ফলের রং বদলে গেছে। পেয়েছে নতুন যৌবন।
    কুয়াকাটা, ধুলাসার, বাবলাতলা , নয়াপাড়া,কলাপাড়া ,ধানখালী ,বালীয়াতলী ঘাটসহ সর্বত্রই তরমুজের ছড়াছড়ি। কেউ ট্রলি থেকে তরমুজ নামিয়ে ঘাটে স্তুপ করছে। কেউবা ট্রলার বোঝাই করে তরমুজ উঠাচ্ছে। আবার বাজারজাত করতে ওইসব তরমুজ নৌযান বোঝাই করে প্রতিদিন উপজেলার আন্দারমানিক এবং রামনাবাদ নদী হয়ে ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, চাঁদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলার অভিমুখে যাচ্ছে।
    কৃষকেরা জানান, এ রকম আবহাওয়া থাকলে এবার তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত এই অঞ্চলে ঝড-বৃষ্টি হয়নি। তাঁরা আরও জানান, তরমুজের ফল আসার পর থেকে তাঁরা গাছের পরিচর্যা করে যাচ্ছেন। তবে স্থানীয় কৃষি বিভাগের কোনো রকম পরামর্শ তাঁরা পাননি। বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। এ বছর মাত্র ২০০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করেছে। এছাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ সরকারের বেশ কিছু উন্নয়ন কাজ চলমান থাকা তরমুজ চাষের জমি অনেকটই কমে গেছে। এখনো পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এখানকার ক্ষেতের তরমুজ ভালা রয়েছে। মৌসুমের বাকি সময়টা ভাল ভাবে কাটিয়ে উঠতে পারলে বিগত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখ দেখবেন ওইসব কৃষক। তবে গত বছর এ উপজেলার ১৫হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ করেছিল। ওইসব চাষীরা ফলনও পেয়েছিল ভাল বলে উপজেলা কৃষি সম্প্রারন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
    কাওয়ারচর গ্রামে তরমুজ চাষী হারুন হাওলাদার বলেন, এ বছর তিনি ২৭কড়া জমিতে তরমুজের আবাদ করেছেন। সব মিলিয়ে তার চাষে খরচ হয়েছে ৩০০০০ হাজার টাকা। তরমুজ ক্ষেতে প্রথম দিকে চারা পোকা ধরার কারনে আমার অনেক চারা মরে গেছে। ইতোমধ্যে জমির তরমুজ ক্ষেত থেকে উত্তলোন করে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন।
    লতাচাপলী ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকায় কৃষক মো. মনির হাওলাদার বলেন, ১৫ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। কঠোর পরিশ্রম করার পরে ক্ষেতে তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। আমি পুরো ক্ষেতের তরমুজ ১৫লক্ষ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
    এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, কলাপাড়া জমি তরমুজ আবাদে উপযোগী। একারণে ফলন ভালো হওয়ায় চাষিদের তরমুজ আবাদে আগ্রহ বাড়ছে। এবার তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রথম দিকে যারা তরমুজ চাষা করেছে তারা ভাল ফলন ও দাম ভাল পেয়েছে। ফলন আরও ভালো হলে প্রতি হেক্টরে তরমুজ উৎপাদন বেশি হবে বলে আশা রাখি।

  • ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর ২০২১-২২ সেশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত

    ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর ২০২১-২২ সেশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

    ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর পূর্ণাঙ্গ কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত।
    বৃহস্পতিবার (০৪ মার্চ ২১) বাদ এশা (আইএবি)চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ে ২০২১-২২ সেশনের জন্য মনোনীত দায়িত্বশীলদের শপথ পাঠ করান যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি মুহাম্মাদ তাজুল ইসলাম শাহীন।

    বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্বপাপ্তগণ হলেন যথাক্রমে-
    সভাপতি- মুহাম্মাদ তাজুল ইসলাম শাহীন
    সহ-সভাপতি- এইচএম জামশেদ
    সাধারণ সম্পাদক- আল-মিজান মোঃ নোহেল
    যুগ্ম সম্পাদক- আবুল হাসনাত তানিম
    সাংগঠনিক সম্পাদক- আবু হানিফ এরশাদ
    দফতর সম্পাদক- মাহফুজুর রহমান
    অর্থ সম্পাদক- মোঃ রবিউল হাসান
    প্রচার সম্পাদক- মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন
    প্রকাশনা সম্পাদক- সাইয়েদ সিদ্দিকী
    দাওয়াত ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মুহাম্মদ আকরাম হোসাইন
    যুবকল্যাণ ও কর্মসংস্থান সম্পাদক- ডা. মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- হাদিস হাওলাদার
    আইন সম্পাদক- রিজওয়ান ইসলাম আবু হানিফ
    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- মুহাম্মদ আসহাব উদ্দিন
    সমাজকল্যাণ সম্পাদক- আবরার সালেহ
    শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক- শিহাব উদ্দিন ওবাইদী
    মানবাধিকার সম্পাদক- মুহাম্মদ আরিফ
    মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক- মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম
    সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক- মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান
    উপ-সম্পাদক- মুহাম্মদ দিদারুল ইসলাম
    উপ-সম্পাদক- শাহীনুর ইসলাম
    উপ-সম্পাদক- মাসুদুর রহমান
    উপ-সম্পাদক- এইচএম শামসুল আলম রিয়াদ প্রমুখ।

  • অসহায় হতদরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্রবিতরণ করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    অসহায় হতদরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্রবিতরণ করেন চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    প্রান্তিক উন্নয়ন সোসাইটির বাস্তবায়নে হিউম্যান কনর্সান ইন্টারন্যাশনাল এর সহযোগিতায় বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দোস্ত মানুষের মধ্যে এ কম্বল বিতরণ করা হয়।

    রাজাপালং ইউনিয়নের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে
    এ শীতবস্ত্র বিতরণ করেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়র্ডের মেম্বার মোঃ সালাউদ্দিন।

    এসময় প্রান্তিক উন্নয়ন সোসাইটির বাস্তবায়নে হিউম্যান কনর্সান ইন্টারন্যাশনাল এর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

  • দক্ষিণ চট্টগ্রামের হযরত ওলামা-মাশায়েখদের প্রতি বিশেষ আহবান

    দক্ষিণ চট্টগ্রামের হযরত ওলামা-মাশায়েখদের প্রতি বিশেষ আহবান

    ইসলামিক ডেস্ক

     

    মুহতারাম,আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ । আশা করি শতব্যস্ততা আর সীমাবদ্ধতা সত্যেও
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র অন্যতম সহযোগী সংগঠন , জাতির বিবেক হযরত ওলামা মাশায়েখদের নিরাপদ ও বিশ্বস্থ ঠিকানা, সম্পূর্ণ ওলামা-মাশায়েখ কেন্দ্রিক দেশের বৃহত্ জাতীয় সংগঠন, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ এর ‘জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন ২০২১’ এ যোগাদান করে দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে স্বচেষ্ট হবেন।

    বিশেষভাবে আমরা দক্ষিণ চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ইমাম-খতীব, মুফতি-মুহাদ্দিস, মুহতামিম , মুফাসসির ওয়ায়েজীনে কেরাম সহ শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরামের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে,
    আসুন ! আগামী ৬মার্চ ‘২১ইং শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার কাকরাইলস্থ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে শরীক হই ।

    মহান আল্লাহ্ তা’য়ালা দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ওলামা হযরতদেরকে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখার তাওফিক দান করুক ।

    ‘আসবেন অনেকেই
    আপনিও আমন্ত্রিত।’

    মা-আচ্ছালামঃ-
    আলমগীর ইসলামাবাদী
    সহকারী প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদকঃ
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ।

  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সদস্য এইচ টি ইমাম চির বিদায় (ইন্না-লিল্লাহ)

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সদস্য এইচ টি ইমাম চির বিদায় (ইন্না-লিল্লাহ)

    রাশেদ মাহমুদ আলীর প্রতিবেদক

     

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম চির বিদায় নিয়ে আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন । ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজিউন ।
    তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি।

    মুক্তিযুদ্ধকালে ১৯৭১ সালের জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের আহ্বানে পূর্বাঞ্চলের আঞ্চলিক প্রশাসনের পদে থেকে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে যোগদান করেন এইচ টি ইমাম। ১৯৭৫ সালের ২৬শে আগষ্ট পর্যন্ত তিনি এই পদে আসীন ছিলেন।

    বিজয়ের অব্যবহিত পর বাংলাদেশের বিপর্যস্ত প্রশাসন-ব্যবস্থা সচল করে তোলা এবং দেশ পুনর্গঠনের কাজে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অন্যান্য সহকর্মী এবং মন্ত্রীবর্গের সাথে তিনি নিয়োজিত ছিলেন। এই দায়িত্বে সাড়ে চার বছরে তিনি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকারের নতুন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, করপোরেশন ইত্যাদির রূপরেখা তৈরি ছাড়াও পাকিস্তান আমলের পুরাতন নিয়ম-কানুন ও পদ্ধতির আমূল সংস্কারে মুখ্য ভূমিকা রাখেন।

    তাঁর এই চলে যাওয়া জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। দেশ এক মেধাবী সন্তানকে হারালো এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হারালেন তাঁর এক বিশ্বস্ত সহযোদ্ধাকে।

    মরহুমের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।

  • বাঁশখালী পশ্চিম বড়ঘোনা রহমাতুল্লিল আলামীন ফাউন্ডেশনের মাহফিল সম্পন্ন

    বাঁশখালী পশ্চিম বড়ঘোনা রহমাতুল্লিল আলামীন ফাউন্ডেশনের মাহফিল সম্পন্ন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার আওতাধীন পশ্চিম বড়ঘোনা রাহমাতাল্লিল আলামীন ফাউন্ডেশনের মাহফিলে
    আজ বুধবার (৩ মার্চ ২১) বাদ এশা বয়ান করেছেন জনপ্রিয় ওয়ায়েজ মাওলানা নোমান জাহাঙ্গীর সাহেব। মাহফিলে প্রধান ওয়ায়েজ হিসেবে বয়ান করেন ঢাকা থেকে আগত মুফতি সিবগাতুল্লাহ নুরী। বিশেষ আলোচক হিসেবে বয়ান করেন, জামেয়া দারুল মা আরিফের সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা হাফেজ ফরিদ আহমদ আনসারী।
    উপস্থিত আছেন, মাহফিলের প্রধান অতিথি আলহাজ্ব আমির হোসাইন সাহেব। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সমাজসেবক মাওলানা ওবায়দুর রহমান নঈমী।
    এর আগে বাদ এশা সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন,বাঁশখালী জলদি দারুল কারীম মাদরাসার পরিচালক ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাবেক সফল সভাপতি সাংবাদিক মাওলানা শফকত হোসাইন চাটগামী।
    উপস্থিত আছেন, জলদী বড় মাদরাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা নুরুল হক সুজিশ, দিদারিয়া নুরুল উলুম মাদরাসার পরিচালক মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ইসহাক, সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কাসেম আজিজী, মাওলানা নুরুস সফা, মাওলানা নেছার আহমদ, মাওলানা ইব্রাহিম, মাওলানা ক্বারী আহমদ উল্লাহ, মাওলানা হাফেজ ওয়াহিদুল্লাহ আল নোমান প্রমুখ।