Blog

  • আনোয়ারায় অসহায়দের মাঝে চাল বিতরণ

    আনোয়ারায় অসহায়দের মাঝে চাল বিতরণ

    আনোয়ারা প্রতিনিধিঃ

     

    আনোয়ারা উপজেলার ৮ নং চাতরী ইউনিয়ন পরিষদে অসহায়দের মাঝে ভিজিডির চাল বিতরণ করা হয়েছে।

    গতকাল ১ মার্চ (সোমবার) দুপুরে পরিষদের হলরুমে চাল বিতরণ সম্পন্ন হয়।

     

    চাতরী ইউপি চেয়ারম্যান ইয়াছিন হিরুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জোবায়ের আহমদ।

    এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিষদের সচিব শাহ আলম, ইউপি সদস্য বিকাশ ঘোষ, আব্দুল মান্নান, নিতাই কর, আয়শা খাতুন, উদ্যোক্তা মো. মহিউদ্দিন, আনোয়ারা ফার্মাসিউটিক্যালস রিপ্রেজেন্টেটিভ এসোসিয়েশনের সভাপতি মাহতাব হোসেন জুয়েল প্রমুখ।

    প্রধান অতিথি শেখ জোবায়ের আহমদ বলেন, দুঃস্থদের জন্য সরকার ভিজিডির চালের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর ফলে বিশাল একটি দরিদ্র জনগোষ্ঠী উপকৃত হচ্ছে। আগামীতেও এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

  • কেন ইউপি নির্বাচনে যাবে আইএবি?

    কেন ইউপি নির্বাচনে যাবে আইএবি?

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    অবশেষে ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে।কিন্তু বিএনপি বলছে,তারা ইউপি নির্বাচনে যাবেনা।অপরদিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সাড়ে চার হাজার ইউনিয়নে ইতো মধ্যে প্রার্থী প্রস্তুত করে রেখেছে।প্রত্যেকটি ইউনিয়নে বিকল্প প্রার্থীও রয়েছে।

    এই মুহুর্তে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইউপি নির্বাচনে গেলে বড় একটি অংশ ব্যাপকহারে সমালোচনা করবে।এমনিতেই তাদের আওয়ামী লীগের দালাল বলা হয়।বিএনপি নির্বাচনে না গেলে তাদের আরো বড় গলায় দালাল বলবে।দালাল বললে কি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হবে? মোটেও না।ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বিএনপির ২০ দলীয় জোটের শরিক দল না যে তারা যেমন সিন্ধান্ত নিবে তা ইসলামী আন্দোলনকেও মানতে হবে।

    তাছাড়া, এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন।এতে সরকার পরিবর্তনের সুযোগ নেই।তাই ইউপি নির্বাচনে জয় পরাজয় ক্ষমতার পটপরিবর্তনে তেমন ভূমিকা রাখেনা।স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক হওয়ায় বড় দুই দলের জন্য ক্ষতি হলেও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর লাভ হচ্ছে।বড় দুই দলে দলীয় কোন্দল বেড়েছে ৭২%( প্রথম আলো পত্রিকার সমীক্ষা)। স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হওয়ায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর দলীয় প্রতীক হাতপাখা তৃণমূলে পরিচিত হচ্ছে।

    নির্বাচনে কম জয়ী হলেও ভোটের রাজনীতিতে তৃণমূলেও হাতপাখার অবস্থান মজবুত হচ্ছে।একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে অংশ নিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে ব্যাপকভাবে পরিচিত হয়ে উঠে দলটি।পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতিতে দলীয় প্রতীক হিসেবে নৌকা,ধানের শীষের সাথে পাল্লা দিচ্ছে হাতপাখা। সুষ্টু নির্বাচন হলে পাল্টে যাবে ভোটের সমীকরণ। বিগত পৌরসভা নির্বাচনে অনেক ক্ষেত্রে নৌকা ধানের শীষ থেকে বেশি ভোট পেয়েছে হাতপাখা।

    জ্যামিতিক হারে বাড়ছে হাতপাখার ভোট ব্যাংক।আগামী সব ইউপিতে প্রার্থী দিলে তৃণমূলের রাজনীতিতে ব্যাপক সাড়া পেলবে হাতপাখা।সাথে সাথে নতুন অভিজ্ঞতা এবং নতুন কর্মীর সংখ্যা বাড়বে।আর সেই অভিজ্ঞতা কাজে আসবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।রাজনীতির গতি কখন কিভাবে পাল্টে যায় তা বলা মুশকিল।

    কোন ভাবে যদি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্টু হয় তাহলে হাতপাখার ভোট বিপ্লব ঘটতে পারে।বিএনপি বহুল আলোচিত ও পরিচিত দল।তাদের দলীয় প্রতীক সবাই চিনে।কিন্তু ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর দলীয় প্রতীকে তৃণমূলে নৌকা ধানের শীষের মত পরিচিত নয়।তাই বিএনপি ইউপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নির্বাচনে যাওয়াটা যৌক্তিক মনে করি।কারণ এর মাধ্যমে তৃণমূলে শক্ত অবস্থান সৃষ্টি হবে।আশা করি আইএবির হাউকমান্ড বিষয়টি ভেবে দেখবে।

    লেখকঃনুর আহমেদ সিদ্দিকী

  • চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি নির্যাতনের অভিযোগ, জেল সুপারের বিরুদ্ধে মামলা

    চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি নির্যাতনের অভিযোগ, জেল সুপারের বিরুদ্ধে মামলা

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে রূপম কান্তি নাথ নামের এক বন্দিকে বৈদ্যুতিক শক এবং বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগে জেল সুপার, জেলারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী রূপম কান্তি নাথের স্ত্রী ঝর্ণা রানী দেবনাথ।

    সোমবার (০১ মার্চ ২১) চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম হোসেন মোহাম্মদ রেজার আদালতে এ মামলা দায়ের করেছেন তিনি।
    মামলায় সাতকানিয়া উপজেলার মৌলবীর দোকান এলাকার রতন ভট্টাচার্য, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার, জেলার ও জেলখানায় কর্তব্যরত সহকারী সার্জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া মামলায় আরও বেশ কয়েকজনকে অজ্ঞাত আসামিও করা হয়েছে।

    বাদীর আইনজীবী ভুলন লাল ভৌমিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ভিকটিমের স্ত্রী নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনের ১৩ (১) (২) এর (ক) (খ) (গ) ধারায় মামলা দায়ের করেছেন।
    আদালত মামলাটি গ্রহণ করেছেন এবং আদেশের জন্য রেখেছেন। মঙ্গলবার (আজ) আদেশ হতে পারে।

    মামলার এজহারে বাদী ঝর্ণা রানী দেবনাথ উল্লেখ করেন, এজাহারভুক্ত আসামি রতন ভট্টাচার্যের সাথে আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত একটি মামলায় (জিআর মামলা নং ৩৩২/১৮) গত ১৫ ডিসেম্বর কারাগারে যান ভুক্তভোগী রূপম কান্তি দেবনাথ।

    গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ও ২৫ ফেব্রুয়ারি আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বাদিনির স্বামী ও বন্দি রূপম কান্তি নাথকে অন্যায়ভাবে বিচারাধীন মামলায় নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে স্বীকারোক্তি আদায় করার জন্য এবং মানসিকভাবে স্থায়ীভাবে ভারসাম্যহীন করার জন্য শারীরিকভাবে নির্যাতন ও বিষাক্ত নেশা জাতীয় দ্রব্য পুশ ও বৈদ্যুতিক শক দিয়ে নির্যাতন করেছেন।

    এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, নির্যাতনের খবর পেয়ে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বন্দি রূপম কান্তি নাথকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আদালতে আবেদন করেন মামলার বাদী ঝর্ণা রানী দেবনাথ। সেসময় আদালত আবেদনটি মঞ্জুরও করেন। অন্যদিকে আসামিরা নিজেদের অপরাধ থেকে রক্ষা পেতে রূপম কান্তি নাথকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২৪ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রামের জেল সুপার রফিকুল ইসলাম বলেন, “মামলা হয়েছে শুনেছি। তবে আদেশ হয়নি। আদেশ কি হয় দেখে পরবর্তী যা করণীয় তা আইনিভাবে মোকাবেলা করবো।”

  • ইফা মহেশখালী উপজেলার সাবেক ফিল্ড সুপারভাইজার সৈয়দ মীর কাশেমের বিরুদ্ধে শিক্ষক সমিতির মানববন্ধ

    ইফা মহেশখালী উপজেলার সাবেক ফিল্ড সুপারভাইজার সৈয়দ মীর কাশেমের বিরুদ্ধে শিক্ষক সমিতির মানববন্ধ

    নিজস্ব প্রতিবেদক::

     

    দূর্নীতিবাজ ও শিক্ষকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক উৎকোচ আদায়কারী ইসলামিক ফাউন্ডেশন মহেশখালী উপজেলা ফিল্ড সুপারভাইজার সৈয়দ মীর কাশেমের অপসারণ ও জোরপূর্বক আদায়কৃত টাকা ফেরৎ পাওয়া সহ সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ১লা মার্চ (সোমবার) সকাল ১১টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন মহেশখালী উপজেলা কার্যালয়ের সামনে, জাতীয় ইমাম সমিতি ও বুনিয়াদি শিক্ষক সমিতি ইসলামিক ফাউন্ডেশন মহেশখালী উপজেলার আয়োজনে, শিক্ষক সমাবেশ ও মানববন্ধন করেন।

    এসময় বক্তারা তাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক উৎকোচ আদায়কৃত টাকা ফেরৎ না দিলে আদালতে মামলা করবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন। এবং কোন ধরনের তদন্ত ছাড়া অব্যাহতি দেওয়া শিক্ষকদের চাকরি পূর্ণ বহাল রাখার দাবি জানান।

    উল্লেখ্য অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সাল থেকে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রনালয় হতে পরিচালিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ১৪৮টি (চলমান) কেন্দ্রে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা, সহজ কোরআন শিক্ষা ও বয়স্ক শিক্ষা পরিচালনা করা হচ্ছে। কেন্দ্র সমূহের ভুক্তভোগী শিক্ষক মুহাম্মদ মফিজুর রহমান, মোঃ ছালেজ জঙ্গী, আবদু শুক্কুর, আবু তাহের সহ কয়েকজন শিক্ষক জানান, প্রকল্পের সুপার ভাইজার সৈয়দ মুহাম্মদ মীর কাশেম বিভিন্ন সময় শিক্ষকদের জিম্মি করে রাখে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ, বেতন থেকে টাকা কর্তন করে নেয়া, ঘুষের বিনিময়ে শিক্ষক নিয়োগ সহ নানান দুর্নীতি করে আসছে। কোন শিক্ষক প্রতিবাদ করলে বিভিন্ন অযুহাত সৃষ্টি করে ঐ শিক্ষকদের চাকরিচ্যুত করেন। যার ভয়ে এতদিন অনেক শিক্ষক মুখ খুলেননি।

    শিক্ষকদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আরো জানা যায়, উক্ত কেন্দ্র সমূহে কর্মরত শিক্ষকদের বেতন সুপার ভাইজারের মাধ্যমেই আসে। সেই সুবাদে সুপার ভাইজার প্রত্যেক শিক্ষকের বেতন থেকে অর্ধেক টাকা কর্তন করে নিজে ভোগ করেন। এমনকি চলমান করোনা মহামারীতে প্রত্যেক শিক্ষক নিদারুণ কষ্টে জীবনযাপন করেছেন। মন্ত্রনালয় হতে মহেশখালীতে চলমান কেন্দ্রের শিক্ষকদের জন্য ৬ মাসের বেতন এক সাথে প্রদান করে। এই সুযোগকে অবৈধ ভাবে শিক্ষকদের জিম্মি করে কাজে লাগান সুপার ভাইজার সৈয়দ মোহাম্মদ মীর কাশেম। তিনি প্রত্যেক শিক্ষক থেকে বিভিন্ন অযুহাতে জোরপূর্বক ৬-১২ হাজার টাকা কর্তন করে রেখে দেন।

    শিক্ষকরা প্রতিবাদ করলে চাকরিচ্যুত করার হুমকি দেন। এদিকে ভুক্তভোগী শিক্ষকরা সুপার ভাইজারের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে ইফা ডিজি, পিডি, কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও প্রকল্পের জেলা প্রদানকে লিখিত অভিযোগ দেন। এছাড়াও গত ৩ জানুয়ারী প্রাক-প্রাথমিক ও সহজ কোরআন শিক্ষা কেন্দ্রের ভুক্তভোগী শিক্ষকরা মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিতও অভিযোগ দেন বলে জানা যায়।

    এদিকে এসব অভিযোগের ব্যাপারে বক্তব্য নিতে প্রকল্প পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ মীর কাশের ব্যবহৃত (রবি, গ্রামীণ ফোন) দুটি ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করে বন্ধ পাওয়া যাওয়ায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহফুজুর রহমান জানান, অভিযোগটি পাওয়ার পর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। তারা পরবর্তী প্রয়েজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।

  • রাজাপালং ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন

    রাজাপালং ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন

    কাজল আইচ, উখিয়া

     

    উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হলো

    গতকাল ২৮ ফ্রেব্রুয়ারি ২০২১ রবিবার রাত ১০:০০ টায় উখিয়া ষ্টেশনে অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুমোদন দেওয়া হয়।
    বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার আওতাধীন ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর ৪১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি সাক্ষর সহকারে অনুমোদন প্রধান করেন উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের
    আহবায়ক জয়নাল আবেদীন জয়,
    সদস্য সচিব মোক্তার আহাম্মদ শেখ,
    সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক নুরুল কবির নুরু, এসময় উপস্থিত ছিলেন সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দরা।
    উক্ত অনুমোদিত কমিটির নব-নির্বাচিত সভাপতি: শ্রদ্ধেয় চাচা ছৈয়দ হোসাইন, ও
    সাধারণ সম্পাদক: মোহাম্মদ আবদুল্লাহ,
    সাংগঠনিক সম্পাদক: নুরুল আলম, দপ্তর সম্পাদক মনির আহাম্মদ, ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ রাসেল, সহ অনুমোদিত কমিটির নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের স্বাগত ও অভিনন্দন জানান।
    উখিয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সভাপতি অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক শ্রী স্বপন শর্মা রনি মেম্বার,
    সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সুজন মাহমুদ জামাল, প্রচার সম্পাদক নুরুল ইসলাম বিজয়,
    হলদিয়া পালং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আনোয়ার সিকদার, পালংখালী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি একরামুল হক, ও রাজাপালং ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দরা নির্বাচিতদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের তন্যয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ২৭ জুলাই ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন, এই সংগঠন শেখ হাসিনার ভ্যাংগাড় হিসেবে কাজ করে যাবে, আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী করাই হবে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কাজ।

  • ভোলার পৌর নির্বাচনে মেয়র মনিরুজ্জামানের হেট্রিক|চরফ্যাশনে মোর্শেদ নৌকার বিজয়

    ভোলার পৌর নির্বাচনে মেয়র মনিরুজ্জামানের হেট্রিক|চরফ্যাশনে মোর্শেদ নৌকার বিজয়

    সাহিদুর রহমান, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

     

    ভোলায় জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার ইতিহাস গড়া শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচনে ভোলায় তৃতীয় বারেরমত মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান। অপরদিকে চরফ্যাশনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রাথর্ী মোঃ মোর্শেদ প্রথম বারেরমত মেয়র নির্বাচিত হন। ২৮ তারিখে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পযন্ত আনন্দঘন পরিবেশে এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর অবস্থানে ভোলা- চরফ্যাশন পঞ্চম ধাপের নির্বাচন সমাপ্ত হয়। এসময় নির্বাচন শেষে রোববার রির্টানিং অফিসার মোঃ আলাউদ্দিন আল মামুন বে-সরকারি ভাবে ফলাফল ঘোষনা করেন। ভোলা সদর পৌরসভায় ৩৬ হাজার ৯০৪ ভোটারের মধ্যে ভোট প্রদান করেন ১৯ হাজার ২৯১ জন। এতে নৌকা পেয়েছে ১৬ হাজার ৯৯, ধান ২০৩৪ ও হাতপাখা পেয়েছে এক হাজার ১০৮ ভোট। চরফ্যাশনে ২৭ হাজার ৫ ৮৩ ভোটের মধ্যে ভোট প্রদান করেন ১৬ হাজার ৪শ ৪৬ ভোট। এতে নৌকা পেয়েছে ১৪ হাজার ৯১৮, ধান ৭৪৭, নারিকেল গাছ পেয়েছে ৭৮১ ভোট। ইভিএম পদ্ধতিতে এই প্রথম দুই পৌরসভার ভোটারগন ভোট দেন।ভোট গ্রহণ শুরু হয় সকাল ৮টায় শেষ হয় বিকাল ৪টায়।

  • ভোলায় পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন প্রশাসন

    ভোলায় পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন প্রশাসন

    সাহিদুর রহমান,জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ
    আজ রবিবার ৫ম ধাপে ভোলা জেলার ভোলা ও চরফ্যাসন পৌরসভার মেয়র, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর, সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে ভোলা সদর পৌরসভার ভোট কেন্দ্র সমূহ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার, ভোলা এবং চরফ্যাসন পৌরসাভার ভোট কেন্দ্র সমূহ পরিদর্শন করেন জনাব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) ভোলা।

    ভোট কেন্দ্র সমূহ পরিদর্শন কালে ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। এসময় পুলিশ সুপার ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে আসা-যাওয়া সহ ভোট প্রদানে কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে কিনা সে বিষয়ে ভোটারদের সাথে কথা বলেন। তিনি ভোটারদেরকে নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট প্রদানের পরামর্শ দিয়ে বলেন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যে কোন ধরণের নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে জেলা পুলিশ কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে।

    ভোলা জেলা পুলিশ ইতোমধ্যে পৌরসভা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে যেকোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা ও জেলা বিশেষ শাখার গোয়েন্দা নজরদারী অব্যহত রয়েছে এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক মোবাইল, স্ট্রাইকিং, স্ট্যান্ডবাই পুলিশ মোতায়েন সহ কেন্দ্র ভিত্তিক পুলিশ, র্যা ব, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।

    এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ মহসিন আল ফারুক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (লালমোহন সার্কেল) মোঃ রাসেলুর রহমান, সহকারি পুলিশ সুপার (চরফ্যাসন সার্কেল) শেখ সাব্বির হোসেন, ভোলা সদর মডেল থানা ও চরফ্যাসন থানার অফিসার ইনচার্জ উপস্থিত ছিলেন

  • আবারও ঝুঁকির মুখে বাঁশখালীর চাম্বল-বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজ

    আবারও ঝুঁকির মুখে বাঁশখালীর চাম্বল-বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজ

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল ও গন্ডামারা ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সড়কের জলকদর খালের উপর নির্মিত বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজের পাটাতন ভেঙ্গে যাওয়ায় সাধারণ পথচারি ও যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। গন্ডামারা ইউনিয়নের বিশাল জনগোষ্ঠি বিশেষ করে পূর্ব-পশ্চিম বড়ঘোনার প্রায় ৩৫ হাজার লোকজনের উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগের বিকল্প মাধ্যম বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজটির বেশকয়েকটি পাটাতন ভেঙে যায় এবং মূল স্ট্রাকচার থেকে পাটাতন সরে যাওয়ায় প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার কবলে পড়ছে যানবাহন ও যাত্রী সাধারণ।
    গত বছর স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের অধিনে জি.ও.বি ফান্ড হতে বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজ সংস্কারের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা টেন্ডার পক্রিয়ার মাধ্যমে অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘসূত্রিতার শেষে নড়বড়ে কাজ করে দায়সারাভাবে চলে যায় টিকাদার। ব্রিজটি সংস্কারের পর থেকেই অতিরিক্ত মালামাল বোঝাই ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চালাচল করে। এতে বছর যেতে না যেতেই মূল স্ট্রাকচার থেকে প্রায় ৬ ইঞ্চি পরিমান দূরত্বে পাটাতন সরে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে ব্রিজটি।

    ব্যস্ততম বেইলি ব্রিজ দিয়ে প্রতিদিনই গন্ডামারায় নির্মিত এস.আলমের কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত ভারী যানবাহন চলাচল করায় মারাত্মক ঝুঁকির কবলে পঁতিত হচ্ছে ব্রিজটি। অতিরিক্ত পাথর ও মালামাল বোঝাই ট্রাক পারাপারের সময় ব্রিজের পাতাটন ভেঙ্গে যাচ্ছে বলে জানায় স্থানীয়রা। অনেক সময় ভেঙে যাওয়া পাটাতনে ছোট ছোট যানবাহনের চাকা ডুকে গিয়ে দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছে যানবাহন মালিক ও সাধারণ যাত্রীরা। কিন্তু তারপরও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই ব্রিজের উপর দিয়ে সকল ধরনের যানবাহন চলাচল করে। ব্রিজের সংস্কার করা না হলে উপজেলা সদরের সাথে গন্ডামারা ইউনিয়নের বিশাল জনগোষ্টির যাতায়ত ব্যাহত হবে।

    এ ব্যাপারে গন্ডামারা ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. আলী হায়দার চৌধুরী আসিফ বলেন, জলকদর খালের উপর নির্মিত বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজের নামমাত্র সংস্কারের একবছর যেতে না যেতেই মূল স্ট্রাকচার থেকে ৬ ইঞ্চি পরিমান দূরত্বে বেশকয়েকটি পাটাতন সরে যায়। এতে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে পথচারি ও যানবাহন চলাচল করে। প্রতিনিয়ত জীবন বাজি রেখে এ ব্রিজ পাড়ি দিচ্ছে লোকজন। তিনি ব্রিজ সংস্কার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

    এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম ভূইয়া বলেন, ‘বাংলাবাজার বেইলি ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ। বারবার ভারী যানবাহন চলাচল না করার জন্য নিষেধ থাকা স্বত্বেও তা অমান্য করেছে যানবাহন মালিক-শ্রমিকেরা। ব্রিজের পাটাতন ভেঙে যাওয়ার বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। তবে, বাঁশখালীর সমস্ত স্টীল ব্রিজ ও অন্যন্য ব্রিজের সংস্কারের জন্য আমাদের আলাদা একটি প্রজেক্ট রয়েছে। আমি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের বরাবর এ বিষয়ে প্রস্তাব পাঠিয়ে দিয়েছি। তবে, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান যদি সংস্কারের জন্য বাজেট দেয় তাহলে দ্রতই সংস্কার করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

  • আমরা “৯৩”কক্সবাজার গ্রুপ এডমিন সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে বন্ধু কাজল আইচ এর শুভেচ্ছাবাণী

    আমরা “৯৩”কক্সবাজার গ্রুপ এডমিন সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে বন্ধু কাজল আইচ এর শুভেচ্ছাবাণী

    কাজল আইচ, উখিয়া।

     

    আমরা “৯৩” কক্সবাজার এর বন্ধু জেহাদ হাসান সম্রাটের জন্মদিন উপলক্ষে উখিয়ার বন্ধু কাজল আইচের এই শুভেচ্ছাবাণী।
    রবিবার (২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১) এদিনে পালন করা হয় আমরা “৯৩” কক্সবাজার এডমিন বন্ধু জেহাদ হাসান সম্রাটের শুভ জন্মদিন।

    শুভ জন্মদিন আমাদের “৯৩” প্রিয়বন্ধু সম্রাট, প্রার্থনা করব তোমার জীবনে রঙ্গিণ রঙ্গ ভরে উঠুক এবং তুমি যেন চিরকাল সুখী হও, হ্যাপী বার্থ ডে মাই ফ্রেন্ড,

    তুমি আমার জীবনে প্রবেশ না করলে ভালোবাসা আসল অর্থ হয়তো আমি জানতে পারতামনা, সব কিছুর জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।
    আজকের এই বিশেষ দিনে অনেক ভালোবাসা রইল,
    আশাকরি আজকের এই বিশেষ দিনে প্রত্যেকটি মূহুর্তে যেন আনন্দ এবং খুশীর মধ্যে দিয়ে ভরে উঠুক,
    জন্মদিন প্রত্যেক বছর ফিরে-উল্টে আসে,কিন্তু তোমার মতো বন্ধু আমার জীবনে একবারই এসেছে,
    তুমি আমার জীবনে আসার জন্য আমি খুব আনন্দিত।

    তোমার এই স্পেশাল দিনে তোমাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানালাম।
    আশাকরি আজকের এদিনে তোমার জীবনে অনেক হাসি এবং খুশিতে ভরে উঠুক আমার প্রিয়বন্ধু জেহাদ হাসান সম্রাটের একটি অসাধারণ দিনের জন্য তোমাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানালাম,
    সারাজীবন যেন আমি তোমার বন্ধু হয়ে পাশে থাকতে পারি, আজকের দিনটা অনেক মজার উপভোগ করে কাঠাও খুব ভালো থেকো বন্ধু।
    আমি তোমাকে জানাতে চাই তুমি আমার জীবনে সবচেয়ে বড় জয়,ভালোবাসা এবং সাপোর্টের জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ বন্ধু শুভ জন্মদিন জেহাদ হাসান সম্রাট,

    শুভেচ্ছান্তেঃ কাজল আইচ, উখিয়া।

  • বাইশারী ও দোছড়ি ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন মোট ১১জন। এরমধ্যে বাইশারীতে ৭ ও দোছড়ি ইউনিয়নে ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন

    বাইশারী ও দোছড়ি ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন মোট ১১জন। এরমধ্যে বাইশারীতে ৭ ও দোছড়ি ইউনিয়নে ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন

    এম ডি জসিম উদ্দীন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি।

     

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ও দোছড়ি ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন মোট ১১জন। এরমধ্যে বাইশারীতে ৭ ও দোছড়ি ইউনিয়নে ৪ জন মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন। তারা সবাই চেয়ারম্যান পদপ্রত্যাশী।

    গত শুক্রবার দোছড়ি ও শনিবার বাইশারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় নিজেদের প্রার্থীতা ঘোষণা করেন এসব প্রার্থী। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জন্য তৃণমূলের রেজুলেশন কেন্দ্রে পাঠানো নির্দেশনার আলোকে এই বর্ধিত সভার আয়োজন করা হয় বলে জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান।

    বাইশারী ইউনিয়নে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাহাদুর, যুবলীগ সভাপতি আবুল কালাম, কৃষকলীগ সভাপতি আবু জাফর, ছাত্রলীগ সভাপতি এসএনকে রিপন, সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি বাবুল হোসেন।

    এদিকে শুক্রবার একই বিষয়ে দোছড়ি ইউনিয়নেও বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক চেয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাবিব উল্লাহ, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান, উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মো. আলম ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি নেছার আহমদ।

    বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামিলীগ সহ সভাপতি আবু তাহের কোম্পানী, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান, জেলা পরিষদ সদস্য ক্যনে ওয়ান চাক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মংহ্লা ওয়াই মারমা, ডা. সিরাজুল হক, আবু তাহের বাহাদুর প্রমুখ।