Blog

  • ঘুমঘুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযানে ইয়াবা সহ যুবক আটক

    ঘুমঘুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযানে ইয়াবা সহ যুবক আটক

     এম ডি জসিম উদ্দিন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি

     

    জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমঘুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযানে ইয়াবা সহ যুবক আটক।
    নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ওসি
    আলমগীর হোসেন এর নির্দেশে ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে এস আই মোখলেছুর রহমান ও এস আই রবিউলের বিশেষ অভিযানে সোমবার ৮ ফেব্রুয়ারী বিকাল ০৩টা ১৫ মিনিটে ৫৬০০ পিচ ইয়াবা সহ মোঃ জুনায়েদ (২৫) নামের এক রোহিঙ্গা যুবক কে আটক করেছে।
    আটক কৃত রোহিঙ্গা যুবক কে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে বলে জানা গেছে।উক্ত বিষয়ের সত্যতা নিচ্ছিত করেছেন ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দেলোয়ার মহোদয়।

  • চরফ্যাশন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নে বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনায় এক গৃহবধূর মৃত্যু

    চরফ্যাশন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নে বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনায় এক গৃহবধূর মৃত্যু

    সাহিদুর রহমান- ভোলা প্রতিনিধি।।

     

    ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নে ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ রোজ বুধবার আনুমানিক ভোর ৬ টায় মাজেদুর রহমান পাটওয়ারীর বাড়ীর দক্ষিণ প্বার্শে জহিরের মাছের খামারে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত গৃহবধূ ওমরপুর ইউনিয়নের আলীগাওঁ গ্রামের (২নং) ওয়ার্ডের মোঃ খোরশেদ পাটিয়ারী স্ত্রী।

    ভোর রাতে গরুর ঘাস কাটতে গোলেনূর বেগম (৪০) মাজেদুর রহমান পাটওয়ারী বাড়ির দক্ষিণ পার্শ্বে জহিরের মাছের ঘেরে গেলে মাটিতে পড়ে থাকা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে মৃত্যবরন করেন।

    এ ব্যাপারে চরফ্যাশন থানার অফিসার ইনচার্জ জানান বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনায় মৃত্যুতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধারে পুলিশ, স্বরজমিন তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করবো।

  • বোরহানউদ্দিনের হাসান নগরে দূধর্ষ ছাগল চুরি! থানায় মামলা: আটক ৫

    বোরহানউদ্দিনের হাসান নগরে দূধর্ষ ছাগল চুরি! থানায় মামলা: আটক ৫

    বোরহানউদ্দিন (ভোলা) প্রতিনিধি

     

    ভোলার বোরহানউদ্দিনের হাসান নগর ইউনিয়নে দূধর্ষ ছাগল চুরির ঘটনা ঘটেছে। (৮ই ফেব্রুয়ারি) সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক পৌনে দুইটার দিকে উপজেলার ফুলকাচিয়া ৫ নং ওয়ার্ডের রামকৃষ্ণ মন্দিরের কাছে বোরহানউদ্দিন থানার টহলরত পুলিশ একটি এক মাস বয়সের রাম ছাগলের বাচ্চাখাশি সহ ৫ জন চোরকে আটক করে। ছাগলের মালিক (হাসান নগর ৭নং ওয়ার্ড নিবাসী) মোঃ মিন্টু ব্যাপারি সংবাদ পেয়ে থানায় যায়, তিনি বলেন তার ৫টি ছাগলের মধ্যে একটি ছাগল খুঁজে না পাওয়ায় ভিবিন্ন যায়গায় খোজাখুজির পর জানতে পারলাম ছাগল সহ চোর থানায় আটক আছে। চোরদের আমি চিনতে পেরেছি। এবং জানতে পেলাম ফরিদ দালাল ওরপে (ফরিদ পাটওয়ারীর) ছেলে ফারদিনের নেতৃত্বে আমার ছাগল চুরি করে। এব্যাপারে আমি বোরহানউদ্দিন থানায় একটি মামলা দায়ের করি। যার মামলা নং-০৩, তারিখ-০৯/০৩/২০২১ইং।

    বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মোঃ বশির জানান, এব্যাপারে একটি মামলা রুজু হয়েছে আসামিদের গ্রেপতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

    আটককৃত আসামীদের নামঃ
    ১| রাহীম (১৮) পিতা: সিরাজ, ২| সাহিদ (২০) পিতা: মৃত মাকসুদুল্যাহ, ৩| মো: সোহাগ (২৫) পিতা: মো: জামাল, ৪| মো: বাপ্পী (২০) পিতা মো: মনির দালাল- সর্ব সাং হাসান নগর ৮নং ওয়ার্ড, ৫| মো: ফারদিন (১৮) পিতা: ফরিদ পাটওয়ারী- সাং হাসান নগর ২নং ওয়ার্ড বোরহানউদ্দিন, ভোলা।

  • নতুন বছরে কক্সবাজার উপকূলে দেশের বৃহত্তম ইয়াবার বড় চালান ১৪ লাখ উদ্ধার করেছে পুলিশ

    নতুন বছরে কক্সবাজার উপকূলে দেশের বৃহত্তম ইয়াবার বড় চালান ১৪ লাখ উদ্ধার করেছে পুলিশ

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে সাত বস্তা ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। সাত বস্তায় ১৪ লাখ ইয়াবা রয়েছে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এই চালানটি কক্সবাজারের এ যাবতকালের সর্ববৃহৎ উদ্ধার হওয়া ইয়াবা চালান।

    আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়াশি অভিযানে দীর্ঘদিন গা-ঢাকা দেয়া মাদক ব্যবসায়ীরা গ্রামে ফিরতে শুরু করছে। দিন দিন কৌশল পাল্টে সীমান্ত দিয়ে আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। সীমান্ত এলাকা টেকনাফ, হ্নীলা, হোয়াইক্ষং, বালুখালী, ঘুনধুম, নাইক্ষংছড়ি, বঙ্গেপসগর প্রবৃত্তি রুট দিয়ে প্রতিনিয়ত আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। তবে কৌশল পাল্টে সেসব ইয়াবা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে।

    টেকনাফে ওসি প্রদীপ কান্ডের পর থেকে কার্যত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মাদক বিরোধী অভিযানে স্থবিরতা হয়েছিলো বলে অনেকে ধারণা করেছিল। সেসব প্রসূত ধারণাকে কবর রচণা করে আজ দুপুরে উদ্ধার হলো দেশের বৃহত্তর ইয়াবার চালান উদ্ধার করে কক্সবাজারের বৃহৎ মাদক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান।
    তবে গত বছরের ২৩ আগস্ট ২০২০ ইং
    কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ তের লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছিল, কক্সবাজার পৌরসভার মাঝিরঘাট থেকে।

    মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে এক অভিযান চালিয়ে পুলিশ ইয়াবা বহনকারী একটি মাছ শিকারের বোটসহ ২জনকে আটক করতে সক্ষম হন।
    এ বিশাল ইয়াবার চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করার উদ্যেশ্যে বার্মা থেকে আনা হয়েছিল।

    ঘটনাস্থ থেকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে বোট থেকে ইয়াবা ভর্তি সাতটি বস্তা উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বস্তায় ২৫ থেকে ৩০ কাট ইয়াবা পাওয়া যায়। গণনা করে ৭বস্তায় মোট ১৪০ কাট এতে মোট ১৪ লাখ ইয়াবার মজুত রয়েছে।

    পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বলেন, এই চালানের সাথে একটি চক্র জড়িত। এই চক্রের দুইজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ব্যাপারে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
    গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় সংশ্লিষ্ট মাদক আইনে মামলা রুজু করার প্রস্তুতি চলছে।

  • নতুন বছরে কক্সবাজার উপকূলে দেশের বৃহত্তম ইয়াবার বড় চালান ১৪ লাখ উদ্ধার করেছে পুলিশ

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

     

    কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে সাত বস্তা ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। সাত বস্তায় ১৪ লাখ ইয়াবা রয়েছে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এই চালানটি কক্সবাজারের এ যাবতকালের সর্ববৃহৎ উদ্ধার হওয়া ইয়াবা চালান।

    আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়াশি অভিযানে দীর্ঘদিন গা-ঢাকা দেয়া মাদক ব্যবসায়ীরা গ্রামে ফিরতে শুরু করছে। দিন দিন কৌশল পাল্টে সীমান্ত দিয়ে আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। সীমান্ত এলাকা টেকনাফ, হ্নীলা, হোয়াইক্ষং, বালুখালী, ঘুনধুম, নাইক্ষংছড়ি, বঙ্গেপসগর প্রবৃত্তি রুট দিয়ে প্রতিনিয়ত আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। তবে কৌশল পাল্টে সেসব ইয়াবা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে।

    টেকনাফে ওসি প্রদীপ কান্ডের পর থেকে কার্যত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মাদক বিরোধী অভিযানে স্থবিরতা হয়েছিলো বলে অনেকে ধারণা করেছিল। সেসব প্রসূত ধারণাকে কবর রচণা করে আজ দুপুরে উদ্ধার হলো দেশের বৃহত্তর ইয়াবার চালান উদ্ধার করে কক্সবাজারের বৃহৎ মাদক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান।
    তবে গত বছরের ২৩ আগস্ট ২০২০ ইং
    কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ তের লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছিল, কক্সবাজার পৌরসভার মাঝিরঘাট থেকে।

    মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে এক অভিযান চালিয়ে পুলিশ ইয়াবা বহনকারী একটি মাছ শিকারের বোটসহ ২জনকে আটক করতে সক্ষম হন।
    এ বিশাল ইয়াবার চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করার উদ্যেশ্যে বার্মা থেকে আনা হয়েছিল।

    ঘটনাস্থ থেকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে বোট থেকে ইয়াবা ভর্তি সাতটি বস্তা উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বস্তায় ২৫ থেকে ৩০ কাট ইয়াবা পাওয়া যায়। গণনা করে ৭বস্তায় মোট ১৪০ কাট এতে মোট ১৪ লাখ ইয়াবার মজুত রয়েছে।

    পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বলেন, এই চালানের সাথে একটি চক্র জড়িত। এই চক্রের দুইজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ব্যাপারে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
    গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় সংশ্লিষ্ট মাদক আইনে মামলা রুজু করার প্রস্তুতি চলছে।

  • টেকনাফ আওয়ামী লীগের তৃণমূল কর্মীদের পক্ষ থেকে জেলা ছাত্রলীগের প্রতি খোলা চিঠি

    টেকনাফ আওয়ামী লীগের তৃণমূল কর্মীদের পক্ষ থেকে জেলা ছাত্রলীগের প্রতি খোলা চিঠি

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং অঙ্গ সংগঠন নেতৃবৃন্দ সবাইকে দু’আ এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
    অত্যাসন্ন ২৫ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে জেলা কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের থানা সম্মেলন।

    আলোচিত সমালোচিত সাইফুল ইসলাম মুন্না টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের বিগত চার শেষনের সাধারণ সম্পাদক।
    তার বিরুদ্ধে দলীয় শৃংঙ্খলা ভঙ্গসহ অভিযোগ অনুযোগের অন্ত নেই।

    দলীয় গুরুত্বপূর্ণ পদধারী হওয়ার পরেও তিনি বার বার নৌকা বিরোধীদের নাগালে আটকে যান। যার দরুন বাবরবার তিনি নৌকার ভোট ব্যাংকে আঘাত হেনেছে।

    তার বিগত দিনের রহস্যজনক ভূমিকা দেখে তৃণমূল বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা পূর্ণ নিশ্চিত যে, তিনি দায়িত্ব ভাগিয়ে নিয়ে ধানের শীষে সার যুগিয়ে দিতে মারিয়া। নচেৎ সাইফুল মুন্না দলের দায়িত্বশীল পরিচয় দিয়ে বারংবার গণমানুষের প্রতীক নৌকার বিরোধীতা করে কেন? নৌকার ভরাডুবির জন্য টাকা উড়ান কেন?
    এটি এখন গণ মানুষের প্রশ্ন।
    আসন্ন থানা সম্মেলনকে সামনে রেখে একটি চক্র সক্রিয়, অবৈধ কালোটাকা উড়িয়ে পদ পদবীর তদবিরে মহা ব্যস্ত।

    দেশের সর্বশেষ দক্ষিণে সীমান্তের নাফ নদীর কূলঘেষা কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের আসন্ন ২৫ ফেব্রুয়ারি’২১ কাউন্সিলে নবাগত নতুন কমিটিতে যোগ্য নেতৃত্বদানে সক্ষম
    এমন একজন ছাত্রলীগের সভাপতি চাই যিনি দক্ষতা, সততায় সচ্চরিত্রে দেবতুল্য ভালো হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তৃণমূলের আস্থাভাজন হবে।

    যিনি তৃণমূলের সুখে দুঃখে টেকনাফবাসীর পাশে থাকবে। মুজিবীয় চেতনা লালন করবে।
    ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের তৃণমূলের কর্মীরা যাকে প্রত্যাখান করেছে। তাকে আর আমরা চাই না।
    যিনি দলীয় গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেছেন। নৌকার বিরোধিতা করেছেন, তা টেকনাফবাসী বারবার লক্ষ্য করেছে।
    আমরা তার অনৈতিক হস্তক্ষেপের অবসান চাই।

    আমরা নৌকা বিজয়ের জন্য সর্ব শক্তি দিয়ে স্বধীনতা প্রতীক নৌকার বিজয় নিশ্চিত করব।
    জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
    জয় হোক
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

  • লালমোহন থানা ও দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

    লালমোহন থানা ও দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

    জেলা প্রতিনিধি,সাহিদুর রহমান

     

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লালমোহন থানার নারী, শিশু, বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধি হেলথ ডেস্ক এর মাধ্যমে প্রতিবন্ধিদের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি এবং মানবিক সহায়তা ও আইনী সেবা সমন্বয়ের লক্ষ্যে লালমোহন থানা ও বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ইং সোমবার বেলা ১২টায় এ উপলক্ষ্যে ভোলার লালমোহনে দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির প্রধান কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক মোঃ ইউনুছ মিয়ার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (লালমোহন সার্কেল) মোঃ রাসেলুর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিস) দেবজীত পাল, লালমোহন থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাকসুদুর রহমান মুরাদ, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এসএস নুরনবী, কোস্ট ট্রাষ্ট এর প্রতিনিধি রাশিদা বেগম প্রমূখ।

    আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন বাংলাদেশে ২০০১ সাল থেকে সরকারি ভাবে প্রতিবন্ধিদের নিয়ে কাজ শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১ কোটি ৬৩ লাখ প্রতিবন্ধী রয়েছে। যা বাংলাদেশের জনসংখ্যা অনুযায়ী ৬.৯৮ ভাগ। বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যান মন্ত্রনালয় প্রায় ১৬ লক্ষ প্রতিবন্ধিদের নিয়ে কাজ করে। বাকী প্রতিবন্ধিদের নিয়ে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থাগুলো কাজ করছে। প্রতিবন্ধিদের রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। প্রতিবন্ধিদের বিভিন্ন সমস্যাসহ আইনী সহযোগিতা প্রদানে বর্তমান সরকার বন্ধ পরিকর। পুলিশ এখন মানবিকতা নিয়ে মানুষের কাছে যেতে চায়। মানবতার পুলিশ হিসাবে আমরা পুলিশকে দেখতে চাই। তারই ধারাবাহিকতায় আজকের এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক মোঃ ইউনুছ মিয়া দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটি লালমোহন উপজেলায় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি বিদ্যালয়সহ যে সকল সহযোগিতা প্রদান করে তা হলো- বিবাহযোগ্য প্রতিবন্ধি ছেলে/মেয়েদের আর্থিক সহায়তা প্রদান। কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য পুজির যোগান দেয়া। শারীরিক প্রতিবন্ধিদের সহায়ক উপকরন প্রদান। ঠোট কাটা, মুগুর পা ও তালু কাটা প্রতিবন্ধিদের বিনামূল্যে সার্জারী সেবা। স্কুল বয়সী প্রতিবন্ধিদের শিক্ষা উপকরন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান। প্রতিবন্ধিদের জন্য সরকারের দেয়া ভাতা ও অনান্য সুবিধা পাইয়ে দিতে এডভোকেসি ও লবিং করা। সামাজিক ন্যায় বিচার পেতে আইনী সহায়তা প্রদান।

    অনুষ্ঠান শেষে লালমোহন থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাকসুদুর রহমান মুরাদ ও দ্বীপ উন্নয়ন সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক এর মধ্যে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ৪জন প্রতিবন্ধিকে সাফল্য অর্জনের জন্য পুরস্কৃত করা হয়।

  • নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্ঠায় মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্ঠায় মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

    এম ডি জসিম উদ্দীন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি

     

    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্ঠায় মতবিনিময় সভায় উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ মোহাম্মদ শফিউল্লাহর সভাপতিত্বে ইব্রাহিম খলিল এর সঞ্চালনায় ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্ঠায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলাস্হ ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্টা করার লক্ষ্যে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির অনুষ্ঠানে প্রধান অতিতি হিসাবে উপস্হিত ছিলেন।

    নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির অধিনায়ক লেঃকর্নেল আজিজ আহমদ, বিশেষ অতিতি খাইরুল বশর প্রতিনিধি মন্ত্রী বীর বাহাদুর উৈশাসিং এমপি, আলমগীর হোসেন অফিসার্স ইনচার্জ নাইক্ষ্যংছড়ি থানা, অধ্যাপক সিরাজুল হক টেকনাফ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, উখিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রভাষক তৌহিদুল আলম, ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একে এম জাহাঙ্গীর আজিজ, অধ্যক্ষ মো ফরিদুল আলম সাফা মোতালেব বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ চট্রগ্রাম, জয়দেব কর্মকার প্রভাষক বান্দরবান সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ নুরুল আবছার ইমন চৌঃসদর ইউপি চেয়ারম্যান নাইক্ষ্যংছড়ি।

    স্বাগত বক্তব্য ছৈয়দ অালম মধ্যেদিয়ে সম্মানিত উপস্হিত প্রধান অতিতি এবং বিশেষ অতিথিরা বক্তব্যে প্রদান করেছেন।

    প্রধান অতিতির বক্তব্যে বলেন, ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্টার লক্ষ্যে সকল শ্রেণীর পেশাজীবীদের আন্তরিকতা আর চেষ্টার স্হাপন হতে যাচ্ছে পড়াশোনার মহাসাগর। যে মহা সাগর না হলে আপনাদের সন্তান সূশিক্ষা শিক্ষিত হয়ে দেশ সেবা থেকে শুরু করে সর্বপ্রকার কল্যাণে আত্মসেবাই নিয়োজিত করতে পারবে না।

    তাই সকলে কাধেঁ কাধঁ মিলিয়ে কলেজ প্রতিষ্টার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান করেন এবঙ তিনি নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটেলিয়ন এর পক্ষ থেকে কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য ৫০ হাজার টাকা অনুদান ঘোষনা করেন।

    অধ্যক্ষ ফরিদুল আলম বলেন, সুশিক্ষা জাতির মেরুদন্ড এই স্লোগানকে নিয়ে এলাকার ছেলে- মেয়েদের উচ্চ মেধাবিকাশে উন্নয়ন ঘটাতে মন্ত্রী বীর-বাহাদুরকে কলেজ প্রতিষ্ঠিত করার প্রস্তাব করায় মন্ত্রী সম্মতির প্রকাশ করে বলে জানায়।
    তিনি বলেন মন্ত্রী সম্মতি দেওয়া প্রস্তাবটি বাস্তবায়ন করতে আজকে পূর্বঘোষিত মতবিনিময় সভা।

    কবি অধ্যাপক সিরাজুল হক বক্তব্যে বলেন, ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ প্রতিষ্ঠায় কাষ্টম এলাকাতে যদি কোন প্রকার জমির প্রয়োজন হয় তাহলে নিজের অর্জিত সম্পত্তি অংশ থেকে কলেজের জন্য দান করবেন।তিনি ব্যক্তিগগতভাবে কলেজ প্রতিষ্ঠার সূচনাকালে প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষনা দিয়ে সর্বজনকে কলেজ বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

    উখিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রভাষক তৌহিদুল আলম বলেন, ঘুমধুম ইউনিয়নে কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতির পিতা মরহুম ছালেহ আহমদের বিভিন্ন স্কুল, কলেজসহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠান স্হাপন করে উপজেলাতে নজির সৃষ্টি করে চলে গেছেন। তারই ধারাবাহিকতা নিয়ে উক্ত সভাপতিকে সর্বাত্মক চেষ্টা করে মন্ত্রী বীর বাহাদুরে ধারস্হ হয়ে প্রতিষ্টিত করার অনুরোধ জানান।

    প্রভাষক জয়দেব কর্মকার বলেন, ঘুমধুম বাসীর কলেজের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করা যায় অত্র এলাকার আপামর জনগনের উপস্হিতিতে।তিনি কলেজের জন্য সম্মানিতদের সম্মতিক্রমে উপযুক্ত জায়গা নির্বাচনে অনুরোধ করেন।

    মন্ত্রী প্রতিনিধি খাইরুল বশর বলেন, পার্বত্য মন্ত্রীর স্বু-নজরের প্রতিফলন ঘটতে যাচ্ছে ঘুমধুম ইউনিয়নের বুকে কলেজ প্রতিষ্টিত হওয়া। তিনি পার্বত্য মন্ত্রীর সকল উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড তুলে ধরেন।

    ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একে এম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, আগামীতে এলাকার গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষা অর্জন করতে এলাকার বাইরে গিয়ে যাদে পড়তে না হয় সেই লক্ষ্যে কলেজ প্রতিষ্ঠায় সর্বজন নিয়ে মতবিনিময়।

    উক্ত মহতি অনুষ্টানে সম্মানিত যারা উপস্হিত ছিলেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান রাজামিয়া মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা, খাইরুল বশর প্রধান শিক্ষক ঘুমধুম উচ্চ ববিদ্যালয়, হামিদুল হক প্রধান শিক্ষক ঈদগড় হেডম্যান পাড়া সঃপ্রাঃবিঃ, এ্যাডভোকেট তারেক আজিজ জামি ঢাকা জর্জ কোর্ট, আব্দুর রহিম শাওন প্রঃশিঃ তুমব্রু সঃ প্রঃ বিঃ, সাজেদ উল্লাহ সাবেক প্রঃশিঃ দঃ ঘুমধুম সঃপ্রঃবিঃ, সাংবাদিক শ ম গফুর সদস্য উখিয়া প্রেসক্লাব, সাংবাদিক নুর মোঃ শিকদার, সাংবাদিক মাহমুদুল হাসান, ডাঃ মোঃ শাহজাহান সিনিয়র সহ-সভাপতি ঘুমধুম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, প্যানেল চেয়ারম্যান নুরুল আবছার চৌঃ পালংখালি ইউনিয়ন পরিষদ, বদর উল্লাহ বিন্দু সভাপতি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্র-লীগ, সোহেল রানা সভাপতি ঘুমধুম ইউনিয়ন ছাত্রলীগ, হেলাল উদ্দিন প্রঃশিঃপাঃসঃপ্রাঃবিঃ, শাহজাহান সঃশিঃতুমব্রু সঃপ্রাঃবিঃ, হামিদুল হক সঃশিঃতুমব্রু সঃপ্রাঃবিঃ, সহকারি শিক্ষক আব্দু রহিম, প্যানেল চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সহ ঘুমধুম, উখিয়া, পালংখালির সর্বস্তরের ব্যক্তিবর্গ।

    সভাপতির বক্তব্যে বলেন, কলেজ প্রতিষ্ঠার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পুরণ হতে যাচ্ছে।গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার।তাই মন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপির ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফসল হউক ঘুমধুম কলেজ এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।

    উপস্হিতি সকলের আত্মপ্রত্যয়ে মুগ্ধ হবেন পার্বত্য বীর এবং সকলকে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে সহযোগিতার হাত বাড়িতে দিতে বলেন।

  • কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানা ও কুয়াকাটা পৌর বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন

    কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানা ও কুয়াকাটা পৌর বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন

    এইচ এম সাইফুল নূর, কলাপাড়া প্রতিনিধিঃ

     

    পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নবগঠিত মহিপুর থানা ও কুয়াকাটা পৌর বিএনপির ৩১সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ চুন্নু মিয়া ও সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টি এ কমিটির অনুমোদন করেন। শুক্রবার স্বাক্ষর করে এ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়।
    মহিপুর থানা কমিটিতে মো. জলিল হাওলাদার আহবায়ক ও এ্যাড, শাহজাহান পারভেজকে সদস্য সচিব ও কুয়াকাটা পৌরসভায় আ. আজিজ মুসুল্লী আহবায়ক ও মো. জসিম উদ্দিন বাবুল ভুইয়াকে সদস্য সচিব করা হয় এবং এতে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটি অনুমোদকারী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় কুয়াকাটা পৌর এলাকা, মহিপুর , ডাবলুগঞ্জ , ধুলাসার , লতাচাপলী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। আগামী দুই মাসের মধ্যে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন এবং পৌর এলাকা কাউন্সিল সম্পন্ন করতে হবে।

  • টেকনাফ সওতুল হেরা সোসাইটিকে ল্যাপটপ উপহার দিলেন ইউএনও সাইফ

    টেকনাফ সওতুল হেরা সোসাইটিকে ল্যাপটপ উপহার দিলেন ইউএনও সাইফ

    ইকবাল আজিজ, টেকনাফ প্রতিনিধি

     

    টেকনাফ উপজেলার সামাজিক উন্নয়নমূলক সংগঠন সওতুল হেরা সোসাইটির সদস্যদের হাতে ল্যাপটপ উপহার তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সাইফ ।

    ৭ই ফেব্রুয়ারি প্রশাসনিক ভবনের ইউএনও কার্যালয়ে সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ।
    এতে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় সভাপতি হাফেজ মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি মাওঃ ইবরাহিম রাহি, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওঃ ইকবাল আজিজ, টেকনাফ সদর সভাপতি মাওঃ ইউছুফ কাদের, সাবরাং ইউনিয়ন সভাপতি মাওঃ নুর ফাইসাল ও আব্দুস সালাম প্রমুখ ।সাংগঠনিক কার্যক্রম অগ্রগতি লক্ষ্যে সাইফুল ইসলাম সাইফ (ইউএনও) বলেন, মহামারী করোনাকালীন ও দুর্যোগপূর্ণ কঠিন পরিস্থিতিতে টেকনাফ উপজেলার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সওতুল হেরা সোসাইটি, সামাজিক কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সাংগঠনিক কার্যক্রম আরো গতিবৃদ্ধির লক্ষ্যে তাদের সারপ্রাইস । আশা করি, বন্ধন অটুট থাকলে এমন সংগঠন সামাজিক কাজে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে, আমি তাদের সফলতা কামনা করি ।
    তিনি আরো বলেন, গত ৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখ হতে টেকনাফ উপজেলার প্রসাশনিক (ইউএনও) দায়িত্ব পালন করে আসছি, সুত্রে জানতে পারি বান্দরবান জেলায় এডিসি হিসেবে পদুন্নীত হয়েছি । কালের পরিবর্তনে বিদায় শব্দটি খুব বেদনাময়, তারপরও সময়ে চলে যেতে হয়। অতএব সকলের ভালোবাসা ও দেওয়া একান্ত কামনা ।

    সভাপতি জানান, দীর্ঘ এক বছরের অধিক আমরা টেকনাফ উপজেলা ভিত্তিক সামাজিক উন্নয়নমূলক স্বেচ্ছাসেবী বিভিন্ন কাজ করে আসছি, প্রশাসনিক, সামাজিকসহ আরো ব্যক্তিগতভাবে যারা আমাদেরকে সহযোগিতা করে আসছেন সবাইকে ধন্যবাদ ।
    বিশেষ করে, ইউএনও সাইফুল ইসলাম সাইফ আমাদেরকে অনেক সহযোগিতা করেছেন যা সহজে ভুলার নয় ।

    তাহার বদলিতে আমরা সওতুল হেরা পরিবার গভীর মর্মাহত, আর পদোন্নতিতে অনেক খুশি, দোয়া করি আল্লাহ যেন তাহাকে উত্তম বদলা দান করে এবং মর্যাদা সম্পন্ন করে ।