এম ডি জসিম উদ্দিন, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি
ডাঃ মুক্তার আহম্মদ কে সভাপতি এবং ঘুমঘুম ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা এম ডি জসিম উদ্দীন কে সাধারণ সম্পাদক করে ৬ সদস্য বিশিষ্ট মসজিদ পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।অত্র মসজিদের মহল্লাবাসী এ কমিটি গঠন করেন।
ডাঃ মুক্তার আহম্মদ কে সভাপতি এবং ঘুমঘুম ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা এম ডি জসিম উদ্দীন কে সাধারণ সম্পাদক করে ৬ সদস্য বিশিষ্ট মসজিদ পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।অত্র মসজিদের মহল্লাবাসী এ কমিটি গঠন করেন।
সম্প্রতি বাঁশখালীর প্রধান সড়কে ক্রমবর্ধমান সড়ক দূর্ঘটনা রোধ ও নিরাপদ সড়কের জন্য ১৯ দফা দাবীতে ‘যুব বন্ধন’ এর অায়োজন করে ইসলামী যুব অান্দোলন বাঁশখালী উপজেলা শাখা।
অদ্য ১১ ফ্রেব্রুয়ারী-২১ ইং (বৃহস্পতিবার) দুপুর সাড়ে ১২টায় শাখা সভাপতি এম মোবারক হোসাইন অাসিফ এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মাও. জাহাঙ্গীর এর সঞ্চালনায় অনুষ্টিত যুব বন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ইসলামী অান্দোলন বাংলাদেশ- চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সেক্রেটারি আলহাজ্ব মাওলানা হাফেজ রুহুল্লাহ তালুকদার, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী যুব অান্দোলন-চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক এস.এম. ফয়জুল্লাহ, ইসলামী অান্দোলন বাংলাদেশ- বাঁশখালী উপজেলা শাখার সেক্রেটারি, মাওলানা জসিম উদ্দিন মিজবাহ, যুব নেতা মাও. জাওয়াদুল করীম, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছত্র আন্দোলন বাঁশখালী থানার সাবেক সভাপতি ছাত্রনেতা অব্বাস উদ্দীন, সহ-সভাপতি ছাত্রনেতা লোকমান হাকিম।
বাঁশখালীতে ক্রমবর্ধমান সড়ক দূর্ঘটনা-রোধে ও যানযটমুক্ত নিরাপদ সড়কের দাবীতে যুব অান্দোলনের ১৯ দফা দাবী সমূহ মধ্যে রয়েছেঃ-
১. রাস্তা প্রশস্তকরণ, ড্রেন নির্মাণ ও কমপক্ষে ৩` (ফিট) ফুটপাত রেখে রাস্তা সংস্কার করতে হবে।
২. জেব্রা ক্রসিং, ফুট ওভারব্রীজ ও অান্ডার পাসের ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও ধর্মীয় উপসনালয়সহ সকল জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় গতিরোধকের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. স্পীড ব্রেকারে সবসময় সচ্চ বুঝা যায় মতো রঙের ব্যবস্থা ও সড়কের মধ্যে দ্বিবিভাজন চিহ্নের ব্যবস্থা করতে হবে।
৫. সড়কের মূল সিমানায় স্থাপিত বৈদ্যুতিক খুঁটি ও অবৈধ স্থাপনা সরাতে হবে।
৬. প্রধান সড়কের পাশে বাজার বসা ও মালামাল রাখা নিষিদ্ধ করতে হবে।
৭. সড়কের প্রতিটি বাজার ও জনসমাগমে ট্রাফিক পুলিশের ব্যবস্থা করতে হবে।
৮. মোটর সাইকেলে দুইজনের অধিক চলা নিষেধ।
৯. হেলমেটবিহীন মোটর বাইক চালানো নিষিদ্ধ করতে হবে।
১০. যান্ত্রিক ত্রুটিযুক্ত ও ফিটনেসবিহীন যানবাহন নিষিদ্ধ করতে হবে।
১১. অপ্রাপ্ত বয়স্ক এবং লাইসেন্স বিহীন ড্রাইভারের গাড়ী চালনা নিষিদ্ধ করতে হবে।
১২. যানবহনে চালক-যাত্রী সকলের ধুমপানসহ যাবতীয় নেশাজাতীয় দ্রব্য ব্যবহারকারীদের কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
১৩. গাড়ীতে গান-বাজনা নিষিদ্ধ করতে হবে।
১৪. ট্রাফিক অাইন অমান্যকারীদের যথযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১৫. বাস, ট্রাক, পিকঅাপ ও সিএনজির টার্মিনাল করতে হবে।
১৬. মারাত্মক ঝুকিপূর্ণ বাঁক সংস্কার করতে হবে।
১৭. শব্দ ও বায়ু দূষনযুক্ত সকল যানবাহনকে দণ্ডায়িত করতে হবে।
যুব বন্ধন শেষে মোবারক হোছাইন আসিফ এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট স্মারক লিপি প্রদান করেন।
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়নের শিবপুর ১ নং ওয়ার্ডের বাবুল মাহাজন বাড়ীর ফরহাদের স্ত্রী আকলিমা বেগম (২৭) কে যৌতুকের দাবিতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্বামী ফরহাদ সহ শ্বশুর বাবুল মাহাজন ও শাশুড়ি সাহানারা, মহিউদ্দিন, জান্নাতের বিরুদ্ধে এ হত্যার অভিযোগ করেন নিহত আকলিমা বেগমের পরিবার। বোরহানউদ্দিন উপজেলার পক্ষিয়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের নিহত আকলিমার বাবা আজিজুল অভিযোগ করে বলেন, আমার মেয়ে আকলিমা বেগমের ৯ বছর আগে বিবাহ হয়। বিবাহের পর থেকে যৌতুকের জন্য নির্যাতন চালাত ফরহাদসহ তার পরিবার। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সালিশ মিমাংসা হয়। গতকাল বুধবার রাতে আকলিমার স্বামীসহ তার পরিবার আমার মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা করে।
এঘটনায় ফরহাদ ও তার পরিবারবর্গ পলাতক রয়েছে।
এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহত আকলিমা বেগমের লাশ স্বামীর বাড়িতে রয়েছে। স্থানীয়রা তজুমদ্দিন থানায় জানান।
সাহিদুর রহমান, লালমোহন ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার লালমোহনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার ও ভোলা-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য দ্বীপবন্ধু আলহাজ্ব নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি মহোদয়ের নির্দেশে কোভিড-১৯ করোনা প্রতিরোধক ভ্যাকসিন নিচ্ছেন, লালমোহন পৌরসভা আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক জনাব সফিকুল ইসলাম বাদল পঞ্চায়েতসহ পৌরসভা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ।
জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমঘুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের অভিযানে ইয়াবা সহ যুবক আটক।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ওসি
আলমগীর হোসেন এর নির্দেশে ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে এস আই মোখলেছুর রহমান ও এস আই রবিউলের বিশেষ অভিযানে সোমবার ৮ ফেব্রুয়ারী বিকাল ০৩টা ১৫ মিনিটে ৫৬০০ পিচ ইয়াবা সহ মোঃ জুনায়েদ (২৫) নামের এক রোহিঙ্গা যুবক কে আটক করেছে।
আটক কৃত রোহিঙ্গা যুবক কে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে বলে জানা গেছে।উক্ত বিষয়ের সত্যতা নিচ্ছিত করেছেন ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দেলোয়ার মহোদয়।
ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নে ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ রোজ বুধবার আনুমানিক ভোর ৬ টায় মাজেদুর রহমান পাটওয়ারীর বাড়ীর দক্ষিণ প্বার্শে জহিরের মাছের খামারে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
নিহত গৃহবধূ ওমরপুর ইউনিয়নের আলীগাওঁ গ্রামের (২নং) ওয়ার্ডের মোঃ খোরশেদ পাটিয়ারী স্ত্রী।
ভোর রাতে গরুর ঘাস কাটতে গোলেনূর বেগম (৪০) মাজেদুর রহমান পাটওয়ারী বাড়ির দক্ষিণ পার্শ্বে জহিরের মাছের ঘেরে গেলে মাটিতে পড়ে থাকা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে মৃত্যবরন করেন।
এ ব্যাপারে চরফ্যাশন থানার অফিসার ইনচার্জ জানান বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনায় মৃত্যুতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধারে পুলিশ, স্বরজমিন তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করবো।
বোরহানউদ্দিন (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার বোরহানউদ্দিনের হাসান নগর ইউনিয়নে দূধর্ষ ছাগল চুরির ঘটনা ঘটেছে। (৮ই ফেব্রুয়ারি) সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক পৌনে দুইটার দিকে উপজেলার ফুলকাচিয়া ৫ নং ওয়ার্ডের রামকৃষ্ণ মন্দিরের কাছে বোরহানউদ্দিন থানার টহলরত পুলিশ একটি এক মাস বয়সের রাম ছাগলের বাচ্চাখাশি সহ ৫ জন চোরকে আটক করে। ছাগলের মালিক (হাসান নগর ৭নং ওয়ার্ড নিবাসী) মোঃ মিন্টু ব্যাপারি সংবাদ পেয়ে থানায় যায়, তিনি বলেন তার ৫টি ছাগলের মধ্যে একটি ছাগল খুঁজে না পাওয়ায় ভিবিন্ন যায়গায় খোজাখুজির পর জানতে পারলাম ছাগল সহ চোর থানায় আটক আছে। চোরদের আমি চিনতে পেরেছি। এবং জানতে পেলাম ফরিদ দালাল ওরপে (ফরিদ পাটওয়ারীর) ছেলে ফারদিনের নেতৃত্বে আমার ছাগল চুরি করে। এব্যাপারে আমি বোরহানউদ্দিন থানায় একটি মামলা দায়ের করি। যার মামলা নং-০৩, তারিখ-০৯/০৩/২০২১ইং।
বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মোঃ বশির জানান, এব্যাপারে একটি মামলা রুজু হয়েছে আসামিদের গ্রেপতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
আটককৃত আসামীদের নামঃ
১| রাহীম (১৮) পিতা: সিরাজ, ২| সাহিদ (২০) পিতা: মৃত মাকসুদুল্যাহ, ৩| মো: সোহাগ (২৫) পিতা: মো: জামাল, ৪| মো: বাপ্পী (২০) পিতা মো: মনির দালাল- সর্ব সাং হাসান নগর ৮নং ওয়ার্ড, ৫| মো: ফারদিন (১৮) পিতা: ফরিদ পাটওয়ারী- সাং হাসান নগর ২নং ওয়ার্ড বোরহানউদ্দিন, ভোলা।
ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।
কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে সাত বস্তা ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। সাত বস্তায় ১৪ লাখ ইয়াবা রয়েছে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এই চালানটি কক্সবাজারের এ যাবতকালের সর্ববৃহৎ উদ্ধার হওয়া ইয়াবা চালান।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়াশি অভিযানে দীর্ঘদিন গা-ঢাকা দেয়া মাদক ব্যবসায়ীরা গ্রামে ফিরতে শুরু করছে। দিন দিন কৌশল পাল্টে সীমান্ত দিয়ে আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। সীমান্ত এলাকা টেকনাফ, হ্নীলা, হোয়াইক্ষং, বালুখালী, ঘুনধুম, নাইক্ষংছড়ি, বঙ্গেপসগর প্রবৃত্তি রুট দিয়ে প্রতিনিয়ত আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। তবে কৌশল পাল্টে সেসব ইয়াবা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে।
টেকনাফে ওসি প্রদীপ কান্ডের পর থেকে কার্যত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মাদক বিরোধী অভিযানে স্থবিরতা হয়েছিলো বলে অনেকে ধারণা করেছিল। সেসব প্রসূত ধারণাকে কবর রচণা করে আজ দুপুরে উদ্ধার হলো দেশের বৃহত্তর ইয়াবার চালান উদ্ধার করে কক্সবাজারের বৃহৎ মাদক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান।
তবে গত বছরের ২৩ আগস্ট ২০২০ ইং
কক্সবাজার র্যাব-১৫ তের লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছিল, কক্সবাজার পৌরসভার মাঝিরঘাট থেকে।
মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে এক অভিযান চালিয়ে পুলিশ ইয়াবা বহনকারী একটি মাছ শিকারের বোটসহ ২জনকে আটক করতে সক্ষম হন।
এ বিশাল ইয়াবার চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করার উদ্যেশ্যে বার্মা থেকে আনা হয়েছিল।
ঘটনাস্থ থেকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে বোট থেকে ইয়াবা ভর্তি সাতটি বস্তা উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বস্তায় ২৫ থেকে ৩০ কাট ইয়াবা পাওয়া যায়। গণনা করে ৭বস্তায় মোট ১৪০ কাট এতে মোট ১৪ লাখ ইয়াবার মজুত রয়েছে।
পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বলেন, এই চালানের সাথে একটি চক্র জড়িত। এই চক্রের দুইজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ব্যাপারে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় সংশ্লিষ্ট মাদক আইনে মামলা রুজু করার প্রস্তুতি চলছে।
ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।
কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে সাত বস্তা ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। সাত বস্তায় ১৪ লাখ ইয়াবা রয়েছে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এই চালানটি কক্সবাজারের এ যাবতকালের সর্ববৃহৎ উদ্ধার হওয়া ইয়াবা চালান।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়াশি অভিযানে দীর্ঘদিন গা-ঢাকা দেয়া মাদক ব্যবসায়ীরা গ্রামে ফিরতে শুরু করছে। দিন দিন কৌশল পাল্টে সীমান্ত দিয়ে আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। সীমান্ত এলাকা টেকনাফ, হ্নীলা, হোয়াইক্ষং, বালুখালী, ঘুনধুম, নাইক্ষংছড়ি, বঙ্গেপসগর প্রবৃত্তি রুট দিয়ে প্রতিনিয়ত আসছে ইয়াবার বড় বড় চালান। তবে কৌশল পাল্টে সেসব ইয়াবা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে।
টেকনাফে ওসি প্রদীপ কান্ডের পর থেকে কার্যত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মাদক বিরোধী অভিযানে স্থবিরতা হয়েছিলো বলে অনেকে ধারণা করেছিল। সেসব প্রসূত ধারণাকে কবর রচণা করে আজ দুপুরে উদ্ধার হলো দেশের বৃহত্তর ইয়াবার চালান উদ্ধার করে কক্সবাজারের বৃহৎ মাদক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছেন পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান।
তবে গত বছরের ২৩ আগস্ট ২০২০ ইং
কক্সবাজার র্যাব-১৫ তের লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছিল, কক্সবাজার পৌরসভার মাঝিরঘাট থেকে।
মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে এক অভিযান চালিয়ে পুলিশ ইয়াবা বহনকারী একটি মাছ শিকারের বোটসহ ২জনকে আটক করতে সক্ষম হন।
এ বিশাল ইয়াবার চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করার উদ্যেশ্যে বার্মা থেকে আনা হয়েছিল।
ঘটনাস্থ থেকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ব্রীজের কাছাকাছি একটি ফিশিং বোট থেকে বোট থেকে ইয়াবা ভর্তি সাতটি বস্তা উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বস্তায় ২৫ থেকে ৩০ কাট ইয়াবা পাওয়া যায়। গণনা করে ৭বস্তায় মোট ১৪০ কাট এতে মোট ১৪ লাখ ইয়াবার মজুত রয়েছে।
পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বলেন, এই চালানের সাথে একটি চক্র জড়িত। এই চক্রের দুইজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ব্যাপারে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় সংশ্লিষ্ট মাদক আইনে মামলা রুজু করার প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং অঙ্গ সংগঠন নেতৃবৃন্দ সবাইকে দু’আ এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
অত্যাসন্ন ২৫ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে জেলা কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের থানা সম্মেলন।
আলোচিত সমালোচিত সাইফুল ইসলাম মুন্না টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের বিগত চার শেষনের সাধারণ সম্পাদক।
তার বিরুদ্ধে দলীয় শৃংঙ্খলা ভঙ্গসহ অভিযোগ অনুযোগের অন্ত নেই।
দলীয় গুরুত্বপূর্ণ পদধারী হওয়ার পরেও তিনি বার বার নৌকা বিরোধীদের নাগালে আটকে যান। যার দরুন বাবরবার তিনি নৌকার ভোট ব্যাংকে আঘাত হেনেছে।
তার বিগত দিনের রহস্যজনক ভূমিকা দেখে তৃণমূল বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা পূর্ণ নিশ্চিত যে, তিনি দায়িত্ব ভাগিয়ে নিয়ে ধানের শীষে সার যুগিয়ে দিতে মারিয়া। নচেৎ সাইফুল মুন্না দলের দায়িত্বশীল পরিচয় দিয়ে বারংবার গণমানুষের প্রতীক নৌকার বিরোধীতা করে কেন? নৌকার ভরাডুবির জন্য টাকা উড়ান কেন?
এটি এখন গণ মানুষের প্রশ্ন।
আসন্ন থানা সম্মেলনকে সামনে রেখে একটি চক্র সক্রিয়, অবৈধ কালোটাকা উড়িয়ে পদ পদবীর তদবিরে মহা ব্যস্ত।
দেশের সর্বশেষ দক্ষিণে সীমান্তের নাফ নদীর কূলঘেষা কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলা ছাত্রলীগের আসন্ন ২৫ ফেব্রুয়ারি’২১ কাউন্সিলে নবাগত নতুন কমিটিতে যোগ্য নেতৃত্বদানে সক্ষম
এমন একজন ছাত্রলীগের সভাপতি চাই যিনি দক্ষতা, সততায় সচ্চরিত্রে দেবতুল্য ভালো হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তৃণমূলের আস্থাভাজন হবে।
যিনি তৃণমূলের সুখে দুঃখে টেকনাফবাসীর পাশে থাকবে। মুজিবীয় চেতনা লালন করবে।
ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের তৃণমূলের কর্মীরা যাকে প্রত্যাখান করেছে। তাকে আর আমরা চাই না।
যিনি দলীয় গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেছেন। নৌকার বিরোধিতা করেছেন, তা টেকনাফবাসী বারবার লক্ষ্য করেছে।
আমরা তার অনৈতিক হস্তক্ষেপের অবসান চাই।
আমরা নৌকা বিজয়ের জন্য সর্ব শক্তি দিয়ে স্বধীনতা প্রতীক নৌকার বিজয় নিশ্চিত করব।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয় হোক
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।