Blog

  • রুখে দাও ভারতীয় অগ্রাসণ।

    রুখে দাও ভারতীয় অগ্রাসণ।

    মোঃরাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

     

    আজ সেই নারকীয় ৭ই জানুয়ারি। হ‍্যা আজই সেই ফেলানী দিবস। ফেলানী খাতুনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ভোর ৬টায় কুরিগ্রাম ফুলবাড়ি সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষি বাহিনী (বিএসএফ) ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করে ফেলানীকে।

    বিএসএফ এর গুলিতে গুলিবিদ্ধ ফেলানী আধাঘণ্টা ধরে সীমান্তের কাঁটাতারের সাথে ঝুলে থেকে ‘পানি পানি’ বলে আহাজারি করতে থাকে। গুলি চালানোর পর ভারতের অনন্তপুর ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা লাশের পাশ দিয়ে টহল দিতে থাকে। তারা ফেলানীর বুকফাটা আর্তনাদ আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করছিল। এক সময় কাঁটাতারে ঝুলে থাকা তরুণী ফেলানীর নিথর শরীর নিস্তব্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ সময় ধরে কাটাতারের সাথে ঝুলে থাকে ফেলানীর লাশ।

    নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম নূরু কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করে বাংলাদেশে এলেও মেয়ের আর্তচিৎকারে সাড়া দিতে পারেননি। হত্যার ৩০ ঘণ্টা পর বিএসএফ ফেরত দেয় ফেলানির লাশ।
    সেই হতভাগ্য ফেলানীর বাড়ি নাগেশ্বরী উপজেলার দক্ষিণ রামখানা ইউনিয়নের বানার ভিটা গ্রামে।

    বাংলাদেশ ও ভারতের গলায় গলায় বন্ধুত্বে সীমান্তের কাঁটাতারের সাথে আটকে থাকা ফেলানীর ঝুলন্ত লাশের ছবি হইচই ফেলে দেয় বিশ্বজুড়ে। সারাবিশ্বের ছড়িয়ে পড়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বর্বরতা। ফেলানী হয়ে উঠে প্রতিবাদের প্রতীক। সেই নৃশংসতার শিকার ফেলানী খাতুনের মরদেহ কাটাতারের সঙ্গে ঝুলে থাকার ঝুলন্ত ছবি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব‍্যাপক আকারে প্রচার হওয়ায় ভারত হত্যাকারী বিএসএফ সদস্যদের বিচারের প্রতিশ্রুতি দেয়। বিচার প্রক্রিয়া শুরুও হয়েছিল। তবে তৈরি হয়েছিল এক মহাপ্রহসনের বিচার।

    ফেলানী হত্যার কড়া প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারেনি বাংলাদেশ; বরং সেই হত্যাকারীদের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নাকি এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চচূড়া অতিক্রম করেছে। তাদের সব চাওয়া-পাওয়া সব দাবী পূরণ করা হয়েছে। বিশালাকার ভাবে প্রচার করা হয় হত্যাকারী ভারতের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক, রাখিবন্ধনের সম্পর্ক এমনকি এদেশের অধিপতিরা বলে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের কথা।

    ফেলানীকে নৃশংসভাবে হত্যার পর হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতো মানবাধিকার সংগঠন বিএসএফকে একটি ‘খুনে বাহিনী’ হিসেবে অভিহিত করে। বিশ্বজুড়ে প্রচার হয়ে যায় প্রতিষ্ঠিত বিএসএফ একটি বর্বর বাহিনী। এই বাহিনী এর আগেও বহু নারী ও শিশুদের নির্মমভাবে হত্যা করেছে। ফেলানী হত্যার আগে ২০১০ সালের মে মাসে ঠাকুরগাঁওয়ের রত্মাই সীমান্তের এক কিলোমিটার ভেতরে এসে পারুল নামে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে হত্যা করেছিল। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের প্রতিবাদ ও বিশ্বের দেশে দেশে প্রতিবাদের ঝড় ওঠায় ভারত ফেলানী হত্যার বিচারের প্রতিশ্রুতি দেয়। বিএসএফ এর ডিজি বাংলাদেশে এসে প্রতিশ্রুতি দিয়ে অঙ্গিকার করেছিলেন ‘আর কোনো বাংলাদেশী নাগরিকের ওপর তারা কোনো মারণাস্ত্র ব্যবহার করবেন না’। শুধু সেইবারই নয় কত শতবার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা তার কোনো হিসেব নেই। কিন্তু সে প্রতিশ্রুতির ছিটে ফোটাও তারা রাখতে পারেননি।

    বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের আমলে বর্বর ভারতীয় বাহিনী বিএসএফ এই পৈশাচিকতা ফ্রি-স্টাইল লাইসেন্সে পরিণত হয়েছে। আর নরঘাতক ভারতীয় বাহিনীর এই নারকীয় হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে একবারও প্রতিবাদ করতে পারেনি বাংলাদেশের সরকার।

  • নলছিটির দপদপিয়ায় রুম্মান হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

    নলছিটির দপদপিয়ায় রুম্মান হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

    মোঃ রাকিব”নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধিঃ

     

    ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার দপদপিয়ায় রুম্মান বিশ্বাসকে (২২) কুপিয়ে হত্যার ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

    ৭ জানুয়ারি ( বৃহস্পতিবার ) সকালে বরিশাল কুুুয়াকাটা মহাসড়কে জিরোপয়েন্ট এলাকায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এলাকাবাসী। এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় জনতা।

    মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী স্থানীয় জনগণ এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তারা এর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

    উল্লেখ্য, গেলো ৩ জানুয়ারি সন্ধ্যায় প্রভাব বিস্তার ও জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের কারণে প্রতিপক্ষের হাতে বাড়ির সামনেই নৃশংস ভাবে খুন হয় রুম্মান বিশ্বাস।

    রুম্মান বিশ্বাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্টএলাকার আব্দুস ছাত্তার বিশ্বাসের ছেলে ও বরিশালের শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত (দপদপিয়া) সেতুর টোল ক্যাশিয়ার।

    সোমবার রাতে ২২ জনকে আসামী করে নিহত রুম্মানের চাচাতো ভাই মিঠু বিশ্বাস একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

  • আনোয়ারায় হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) সড়কের ‘মৌলা তোরণ’ শুভ উদ্বোধন

    আনোয়ারায় হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) সড়কের ‘মৌলা তোরণ’ শুভ উদ্বোধন

    মুহাম্মদ আমজাদ হোসেন,আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি:

    আধ্যত্মিক সাধক, ১৮শতকের কবি আল্লামা হযরত শাহ সুফি আলী রজা প্রকাশ কানু শাহ্ (রহ:) এর পীর হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) এর নামে সড়ক নামকরণ করা হয়েছে আনোয়ারা উপজেলার ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়নের মুসুদ্দী পাড়ার ওষখাইন আলী নগর দরবার শরীফে যাওয়ার সড়কটি৷

    এটি ১৯৯৮-৯৯ সালে এ সড়কটি সংস্কার ও তোরণ নির্মাণ করেন কানু শাহ্ (রহ:) এর বংশধর খাজা দরবেশ শাহ নুরু মাওলা আকতার দরবেশ (রহঃ)।

    দীর্ঘ ২১ বছর পর হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) সড়কের নতুন ভাবে ‘মৌলা তোরণ’ নির্মাণ করা হয়েছে।

    বুধবার (৬ই জানুয়ারি) বিকেলে ‘মৌলা তোরণ’টি শুভ উদ্বোধন করেন মারকাযে এশায়াতে আহলে সুন্নাত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাতা গোলামে আহলে বাইতে রাসূল (দঃ) পীরজাদা মৌলানা মীর মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন নূরী সিদ্দীকি আল কুরাইশী।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন -পরৈকোড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এম এ মালেক,শাহাজাদা হাবিবুল্লাহ,শাহাজাদা ইয়াছিন সহ আরো অনেকে।

    মৌলানা মীর মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন নূরী সিদ্দীকি আল কুরাইশী বলেন, সড়কটি শাহ কেয়ামউদ্দিন আউলিয়া (রহঃ)-এর নামে নামকরণ করেন দরবেশ খাজা শাহ্‌ নূরু মৌলা (রহঃ)৷ কারণ তিনি জানতেন এই রাস্তা দিয়ে তৎকালীন সময়ে শাহ্‌ সূফী আলী রজা কানু শাহ্ (রহঃ) কে তরবিয়ত দেওয়ার জন্যে শাহ্‌ কেয়ামউদ্দিন আউলিয়া (রহঃ) চলাফেরা করতেন৷ তার এই স্মৃতি কে কেন্দ্র করে এই নামকরণ করা হয়। শাহ্‌ কেয়ামউদ্দিন আউলিয়া (রহঃ) হলেন শাহ্‌ সূফী আলী রজা কানু শাহ্ (রহঃ) এর পীর ও মুর্শিদ৷ তিনি সুদূর মদিনা হতে রাসূলে পাক (দঃ) এর আদেশ প্রাপ্ত হয়ে বিহারে এসে শাহ্‌ আমানত (রহঃ) এর সাথে সাক্ষাত করেন এবং তাহার আদেশে তিনি আনোয়ারা ছত্তারহাট সংলগ্ন মহাজনহাটে এসে বসতি স্থাপন করেন।

    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মারকাযে এশায়াতে আহলে সুন্নাত বাংলাদেশ এর সদস্যবৃন্দ ও দরবারের ভক্ত-মুরিদান। শেষে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।

  • পাল্টা কমিটি করে কেন্দ্রের নোটিশ পেলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৩ নেতা

    পাল্টা কমিটি করে কেন্দ্রের নোটিশ পেলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৩ নেতা

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    সংবাদ সম্মেলন ডেকে পাল্টা কমিটি গঠন, সিনিয়র নেতাদের সম্পর্কে কুৎসা রটানো ও দলের অভ্যন্তরে বিশৃংখলার অভিযোগে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৩ বিদ্রোহী নেতাকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) কেন্দ্রীয় কমিটি।
    বুধবার (৬ জানুয়ারি ২১) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এ কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয় বলে জানা গেছে।

    নোটিশ পাওয়া নেতারা হলেন- চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক আলী আব্বাস, সদস্য শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও সদস্য লিয়াকত আলী।
    কেন্দ্রের পাঠানো এ নোটিশে বলা হয়- চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক, সদস্য সচিব কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটির বিরুদ্ধে আপনারা অসৎ উদ্দেশ্যপ্রেণোদিতভাবে পাল্টা কমিটি দিয়ে দলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন। এছাড়া আপনাদের বিরুদ্ধে দলের সিনিয়র নেতাদের সম্পর্কে কুৎসা রটানোসহ সংগঠন বিরোধী নানান কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার সুস্পস্ট অভিযোগ রয়েছে।
    সুতারাং কেন আপনাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার কারণ দর্শিয়ে আগামী ৭২ (বাহাত্তর) ঘন্টার মধ্যে একটি লিখিত জবাব নয়াপল্টন কেন্দ্রিয় কার্যালয়ে জমা দিতে নির্দেশ প্রদান করা হল।

    উল্লেখ্য, গত ৩১ডিসেম্বর বিভিন্ন ইউনিটের ৯টি কমিটি ঘোষণা করে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি। এসব ইউনিটের কমিটি গঠন নিয়ে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের মাধ্যমে একপেশে কমিটি গঠনের অভিযোগ তুলে ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আলী আব্বাসের নেতৃত্বে দলের একাংশ বিভিন্ন উপজেলা ও পৌরসভার পাল্টা কমিটি ঘোষণা করে।

  • কলরবের দুই তারকা এক মঞ্চে বয়ান

    কলরবের দুই তারকা এক মঞ্চে বয়ান

    বদরুজ্জামান কলরব এর পোষ্ট

     

    আজাদ ভাইয়ের মৃত্যুর পরে আলোচনার ময়দানে তার ভক্তদের মাঝে একটা শুন্যতা তৈরি হয়েছিল । ২০১৫ থেকে দোস্ত সাঈদ আলোচনার ময়দানে আসার মাধ্যমে সে শুন্যতা এখন অনেকটা লাঘব হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্‌ ।

    গতবছর প্রিয় মাহফুজুর রহমান জাবেরের অনুপ্রেরণায় হঠাৎ করেই একটি মাহফিলে কিছু আলোচনা করি । সে থেকে আলোচনার ময়দানে অভিজ্ঞতা অর্জন করছি, প্রতিনিয়তই শিখে চলছি । বলা যায়, শিক্ষানবিশ হিসেবে সবার যে অনুপ্রেরণা আর ভালোবাসা এখন পাচ্ছি তা অকল্পনীয় ।

    গতকাল আলোচনা ছিল কিশোরগঞ্জে । মুফতি সাঈদ আহমাদ এবং আমি, আমরা দুজনেই এ জেলার অন্তর্গত দুটো আয়োজনে অংশ নিয়েছি । এ আয়োজনগুলোতে তরুণদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত । কলরব ভক্তদের উচ্ছ্বাস ছিল আশাজাগানিয়া ।

    মহান আল্লাহ্‌ আমাদেরকে কবুল করুন । আমিন

  • চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং) ওয়র্ডের জনসাধারণের নজর মেম্বার পদপ্রার্থী হাফেজ শেখ কায়সার ইকবালের দিকে

    চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং) ওয়র্ডের জনসাধারণের নজর মেম্বার পদপ্রার্থী হাফেজ শেখ কায়সার ইকবালের দিকে

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার ১০ নং চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং ওয়ার্ডের অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সুখ -দুঃখ ভাগ করে নেওয়া মানবিক জননেতা মানবতার ফেরিওয়ালা সৎ নিষ্ঠাবান বিশিষ্ট সমাজসেবক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব শেখ কায়সার ইকবালকে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (০৮ নং ওয়াঅডে) মেম্বার পদে দেখতে চায়।

    নিঃস্বার্থ সেবা দিয়ে চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং ওয়ার্ড বাসির মনে যায়গা করে নেওয়া এই তরুন সমাজসেবক ও সাবেক ছাত্র নেতা এগিয়ে যাবে এখন চাম্বল ইউনিয়নে (০৮ নং ওয়ার্ড) এর চাম্বল বাজারসহ অত্র ওয়ার্ডের চায়ের আড্ডাতে এমন কথা অহর অহর শুনা যাচ্ছে, আগামী ইউপি নির্বাচনে (০৮ নং ওয়ার্ডে এবার চাম্বল বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাফেজ শেখ কায়সার ইকবালকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে এমনটি আস্তার সাথে বলা যায় কারণ শেখ কায়সার ইকবাল’র জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী,জনগণের একটাই কথা এবার আর কেহ নয় শেখ কায়সার ইকবালকে (০৮ নং ওয়ার্ডে মেম্বার হিসাবে পেতে চায়।

    ১০ নং চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং) ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী শেখ কায়সার ইকবাল বলেন ,বারবার শুধু নেতা আর ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু দুখি,মেহনতি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। সবাই জনসেবার কথা বলে ক্ষমতায় এসে রাতারাতি জনগনের হক নষ্ট করে আঙ্গল ফুলে গলা গাছ হয়। দুখি ও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি। আর এ উন্নয়ন এ রকম চোর বাটপারদের দ্বারা সম্ভব না। সাম্রাজ্যবাদী ও জাহিলি এ সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। তাই আসুন আমরা চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং ওয়ার্ড) এর সর্বস্তরের জনগণ সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে সততা ও আস্থা ফিরিয়ে আনি। দুখি ও মেহনতি মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনি।

    শেখ কায়সার ইকবাল আরও বলেন, সাম্য-মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার আজ সমাজে নেই বললেই চলে। অথচ স্বাধীনতার ইস্তেহারে স্পষ্ট ঘোষণা ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্যই এ দেশ স্বাধীন করা দরকার। যার কারণে আমার আবাল,বৃদ্ধা,বণিতা ও বাংলার দামাল ছেলেরা স্বাধীনতার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেন। কিন্তু আজ সমাজের সর্বস্তরে ঘুষ,দুর্নীতি,ধর্ষণ,হত্যা,,মামলা,খুন ও নেশার সয়লাভ। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে (০৮ নং ওয়ার্ডবাসী হাফের শেখ কায়সার ইকবাল নির্বাচন করবে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

  • নুরানীর মাধ্যমে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে:আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    নুরানীর মাধ্যমে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে:আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ

     

    নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন,কচিকাঁচা বাচ্চাদেরকে স্বল্প সময়ে সহজে কুরআন শিক্ষার একটি সফল পদ্ধতি হলো নুরানী।বর্তমান সময়ে এই নুরানী পদ্ধতির মাধ্যমে দেশব্যাপী কুরআনের শিক্ষার বিশাল খিদমাত হচ্ছে। নুরানীর মাধ্যমে আমাদেরকে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে।

    গতকাল ৫ ই জানুয়ারি মঙ্গলবার হাটহাজারী পৌরসভাস্থ নুরানী বোর্ডের প্রধান কার্যালয়ে প্রশিক্ষণরত মুয়াল্লিমদেরকে নসিহতকালে এসব কথা বলেন তিনি।

    আল্লামা বাবুনগরী বলেন, নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশ হাটহাজারী মাদরাসার অধীনে পরিচালিত একটি আদর্শ ও উন্নত বোর্ড। পড়ালেখার মানোন্নয়ন থাকায় পুরো বাংলাদেশে এর সুনাম সুখ্যাতি রয়েছে। এ বোর্ডের সিলেবাস তথা পাঠ্যসূচির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উম্মুল মাদারিস হাটহাজারীর সাথে সম্পৃক্ত থাকায় এ বোর্ডের অবস্থাও উর্ধ্বে । আপনারা এ বোর্ডের অধীনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন এটা আপনাদের জন্য বড় সৌভাগ্যের ব্যাপার।

    মুয়াল্লিমদের উদ্দেশ্যে নুরানীর চেয়ারম্যান
    আল্লামা বাবুনগরী বলেন, মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের খেদমতে নিয়োজিত থাকা পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার৷ তাই এই শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নয় কুরআনের খেদমত হিসেবে গ্রহণ করবেন। পিতৃস্নেহে কোমলমতি শিশুদের পড়াবেন। এবং সর্বদা ছাত্র-ছাত্রীদের পড়া লেখার উন্নতি সাধনের জন্য ফিকির করবেন।

    কোন ছাত্র পড়া লেখায় অমনোযোগী হলে তাকে পিতৃসুলভ আচরণে বোঝাবেন। মনে রাখবেন আপনাদের হাত ধরেই আগামী প্রজন্মের উত্থান ঘটবে। নুরানী মাদরাসায় মুসলিম কচিকাচা শিশুদের বিশুদ্ধভাবে কুরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত করলে ভবিষ্যত প্রজন্মকে আদর্শ ও উন্নত জাতিরূপে গড়ে তোলা সহজ হবে৷

    প্রশিক্ষণ শেষে নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে এখলাছ ও নিষ্ঠার সাথে কুরআনের খেদমতে নিয়োজিত হবেন। বেতন কম বেশির পিছনে না পড়ে কুরআনের খেদমতে লেগে থাকবেন। আপনারা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে মেহনত করলে এই নুরানী পদ্ধতির মাধ্যমে সর্বত্র কুরআনের শিক্ষা ছড়িয়ে যাবে,ইনশাআল্লাহ।

    পাঁচ ওয়াক্ত নামায জামাতে আদায় করা,সুন্নাতের প্রতি গুরুত্ববান হওয়া সহ আ’মাল আখলাকের প্রতি যত্নবান হতে মোয়াল্লেমদেরকে বিশেষ নসিহত করেন নুরানী বোর্ডের চেয়ারম্যান আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

    প্রশিক্ষণরত মুয়াল্লিমদেরকে নসিহত শেষে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বোর্ডের অন্যান্য কার্যক্রম পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সততা ও
    আমানতদারীতার সাথে কাজ করার নির্দেশ দেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা জমিরউদ্দীন,প্রশিক্ষক ও পরিদর্শক মাওলানা মুহাম্মদ সলিমুল্লাহ,মাওলানা মুহাম্মদ এমদাদ, মাওলানা মুহাম্মদ মনজুর,মাওলানা আবুল হাসেম,মাওলানা এনাম,মাওলানা হেলালুদ্দীন, মাওলানা আনিছুল ইসলাম মাহমুদ,মাওলানা জামিল আহমদ,মাওলানা মাসুদ প্রমূখ।

  • বোরহানউদ্দিনে ইয়াবা সম্রাট মেম্বার জাকিরের দৌরাত্ম, সাংবাদিক মাসুদ প্রাণনাশের হুমকি

    বোরহানউদ্দিনে ইয়াবা সম্রাট মেম্বার জাকিরের দৌরাত্ম, সাংবাদিক মাসুদ প্রাণনাশের হুমকি

    ভোলা জেলা প্রতিনিধি

     

    ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার সংবাদকর্মী মাসুদ রানাকে কাচিয়া ইউনিয়নের সাবেক জাকির মেম্বার ও তার মদদপুষ্ট কতিপয় দুস্কৃতিকারী প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

    ৫ই জানুয়ারি (মঙ্গলবার) ভোলার বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের কাছে তিনি উল্লেখিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুলে ধরেন।

    জানা যায়,কাচিয়া এলাকায় কিছু ক্রাইম জগতে অনুপ্রবেশকারী প্রতিনিধি রয়েছে যাদের নামে রয়েছে একাধিক মামলা। সাংবাদিক মাসুদ রানার কোর্টে একটি মামলা রয়েছে এ চক্রের নাটের গুরুর বিরুদ্ধে। মামলা নম্বর এমপি-৮৬১৯। ২০১৯ সালের ৭ মে মঙ্গলবার আনুমানিক সাড়ে চারটার দিকে
    স্থানীয় কাচিয়া ইউনিয়ন এর ৮নং ওয়ার্ডে দ্বীন ইসলাম মেম্বার বাড়ির দরজায় মাসুদ রানার গাড়ি গতিরোধ করে তাকে ব্যাপক মারধর করে এবং তার গাড়ি নিয়ে যায় ক্যামেরা ল্যাপটপ সহ শাপলা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির ৫৮ হাজার টাকার স্মার্টফোন ও একটি ব্ল্যাংক স্টাম্প তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় এবং তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়।

    তাদের বিরুদ্ধে নিউজ করাতে তাদের দুই লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে সেই জন্য তারা সাংবাদিক মাসুদ রানার সাথে এই ধরনের কাজ করেছে সাবেক জাকির মেম্বার ও তাদের লোকজন। তার সাথে রয়েছে আরও অনেকেই।তৎকালীন তাদের ক্ষমতার কারণে তিনদিন পর্যন্ত থানায় ঘুরাঘুরি সত্বেও পুলিশ মাসুদ রানার মামলা নেয়নি।

    মাসুদ রানা বলেন, আমার অপরাধ অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করি এবং সমাজের নিরীহ ও শান্তিপ্রিয় মানুষের পক্ষে লেখালেখি করি।এছাড়া, কথিত জ্বীন ও মাদকের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার রয়েছি, হয়তো এটাই আমার অপরাধ!

    তিনি বলেন,করোনা সংকটের শুরুতে আমি উল্লেখিত ইয়াবা সম্রাট জাকিরের বিরুদ্ধে একটি মামলা করি।মামলাটি করোনা মহামারীর কারণে কিছুদিন স্থগিত থাকে। এখন আমার মামলাটি চলতি জানুয়ারি মাসের ২ তারিখে পুলিশী তদন্ত আসে। এতে মামলার আসামীরা আমার পিছনে উঠে পড়ে লেগেছে।

    সমাজে ভালো কাজ করতে গিয়ে মাদকব্যবসায়ী ও দুস্কৃতিদের বিভিন্ন কায়দায় বিভিন্ন রকম চালাকি করে আমাকে মিথ্যা ঘটানায় ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। এদের সাথে রয়েছে কিছু অসাধু লোক। যারা আমার পিছনে ষড়যন্ত্র করছে, আমাকে বিভিন্ন জায়গায় অপমানিত করার জন্য।সমাজের চিহ্নিত এসব দুস্কৃতিকারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছে কুখ্যাত এ জাকির মেম্বার।

    এদিকে জাকির মেম্বারের মামলা উঠানের জন্য আজ আমাকে সে হত্যার হুমকি দেয়।তার নামে এর আগেও একাধিক নিউজ রয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে ইয়াবার মামলা রয়েছে ভোলা ডিবির কাছে। একাধিক মামলা থাকার পরও দুঃসহ দাপটে সে ক্রাইম করছে এলাকা জুড়ে।

    এ বিষয়ে অভিযুক্ত জাকির মেম্বারের সাথে সাংবাদিকরা একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

    এদিকে এলাকার শান্তিপ্রিয় জনগণ, ইয়াবা সম্রাট জাকির চক্রের কথিত জ্বীন ব্যবসা ও মাদকের আগ্রাসন থেকে এলাকার যুব সমাজকে রক্ষায় কঠোর আইনী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য জেলা প্রশাসনের জরুরি পদক্ষেপ কামনা করেছেন।

  • বরিশালের নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকবৃন্দের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    বরিশালের নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকবৃন্দের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধিঃ

     

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরিশালকে খুবই পছন্দ করেন। তিনি বরিশালের উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বরিশাল সহ বিভাগের চেহারা পাল্টে যাবে। বরিশালের উন্নয়ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী প্রতিনিধি হিসেবে আন্তরিকভাবে কাজ করার কথা বলেছেন বরিশালের নবাগত জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার।

    ৩ জানুয়ারী বরিশালের জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহনের পর মঙ্গলবার ৫ জানুয়ারি সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের পরিচালক পদে কর্মরত ছিলেন জসীম উদ্দীন হায়দার।

    বরিশাল জেলা প্রশাসনের হলরুমে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক আরও বলেন, বরিশালে রেল লাইন স্থাপনে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। বরিশালবাসী আগামী দিনগুলোতে এর সুফল ভোগ করবে। পদ্মা সেতু চালু হলে বরিশাল হবে দক্ষিনাঞ্চলের অন্যতম উন্নত সমৃদ্ধ শহর। এই উন্নয়ন ঘিরে এখানে শিল্পায়ন হবে। বাড়বে কর্মসংস্থান। ঘুড়ে দাড়াবে দক্ষিনের অর্থনীতি। তিনি সরকারের সকল উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।

    উক্ত মতবিনিময় সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রশান্ত কুমার দাস, এনডিসি মো. নাজমুল হুদা, প্রেসক্লাবের সভাপতি মানবেন্দ্র বটব্যাল, সাবেক সভাপতি এসএম ইকবাল ও সাবেক সভাপতি কাজী আবুল কালাম আজাদ, সদ্য নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক কাজী মিরাজ, সাবেক সাধারন সম্পাদক মুরাদ আহমেদ ও পুুলক চ্যাটার্জী, ইলেক্ট্র্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি ফিরদাউস সোহাগ ও সহসভাপতি রাহাত খান এবং রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি সুশান্ত ঘোষ সহ অন্যান্য সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • আনোয়ারায় জাটকা ইলিশ জব্দ করে এতিমখানায় বিতরণ

    আনোয়ারায় জাটকা ইলিশ জব্দ করে এতিমখানায় বিতরণ

    আনোয়ারা প্রতিনিধি

     

    আনোয়ারায় রায়পুর ইউনিয়নে গহিরা এলাকায় একটি মাছের আড়তে অভিযান চালিয়ে দুইশত কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়।

    সোমবার (৪ জানুয়ারি) রায়পুর ইউনিয়নের ফকির হাট এলাকায় উপজেলার সিনিয়র মৎস্য অফিসার রাশিদুল হক অভিযান চালিয়ে এই জাটকাগুলো জব্দ করেন।জব্দকৃত জাটকা সমূহ স্থানীয় আটটি এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব শেখ জুবায়ের আহমেদ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জনাব জামিরুল ইসলাম, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জনাব ফেরদৌস হোসেন ও চাতরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব ইয়াছিন হিরু।